Life support medecine corner

Life support medecine corner medical and health , we provide reliable price .

17/08/2025

খালি পেটে আদা পানি খেলে কোলেস্টেরল হবে না,
খালি পেটে কিসমিস খেলে শরীরে রক্ত বাড়বে,খালি পেটে লেবু পানি খেলে ফ্যাটি লিভার হবে না ।

02/08/2025

ঘরে ঘরে জ্বর, যা করবেন, লিংক কমেন্ট এ।

21/07/2025

বর্তমানে একটা ভয়াবহ ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ চলছে। তীব্র জ্বর আসবে। ১০৩°/১০৪° এর মতো উঠে যাবে। সাথে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় তীব্র ব্যথা হবে। আর ভয়াবহ রকমের দূর্বলতা থাকবে। প্রেসার লো করবে।
ব্লাড টেস্ট করালে দেখা যায় এটা ডেংগু ও না, চিকনগুনিয়া ও না। কিন্তু ভয়াবহ এক জ্বর। হসপিটালাইজড ও হওয়া লাগতে পারে। আর জ্বর সেরে গেলেও শরীরের ব্যথা সহজে সারে না।
সকলে সাবধানে থাকুন। সুস্থ থাকুন।

18/06/2025
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে এই রোগ টা ছরাচ্ছে৷ নিজে সতর্ক হন,,  অন্য কে সতর্ক করুন 🫵👍 আপনাদের  সন্তানের চুলকানি বা...
18/06/2025

বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে এই রোগ টা ছরাচ্ছে৷
নিজে সতর্ক হন,, অন্য কে সতর্ক করুন 🫵👍

আপনাদের সন্তানের চুলকানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে হলে আমার লেখা এই পোস্টটি ভালো ভাবে পড়ুন এবং বুঝুন।
________________________________________
স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

☞ পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

☞ আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

☞ আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

☞ অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ।

18/06/2025

Due to a recent rise in Covid‑19 cases, six hospitals in Dhaka and Chattogram—including Dhaka Medical College Hospital, Shaheed Suhrawardy Medical College Hospital, Mugda Medical College Hospital, Kurmitola General Hospital, DNCC Dedicated Covid‑19 Hospital, and Chattogram Medical College Hospital—will re‐start RT‑PCR and rapid testing from June 14, 2025, with new kits supplied by the DGHS. Authorities caution the public to follow mask guidelines and stay vigilant as infection rates climb.

Source: https://www.thedailystar.net/news/bangladesh/news/covid-19-testing-six-hospitals-tomorrow-3915701

18/06/2025

এখন ডেঙ্গু ও চিকুন গুনিয়ার সময় অত এব সবাই সাবধানে চলাফেরা করবেন।

16/06/2025

এই পোস্টটা সবাই শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন।কাজে লাগবে আশাকরি।

🔴যেসব বাচ্চা সন্ধ্যার পর হাত-পায়ে ব্যাথা বলে অর্থাৎ Growing bone pain আছে তাদের Tab.Calbo JR (250mg) রাতে ১ টা করে ১ মাস খাওয়াবেন।
🟢 যেসব বাচ্চাদের দাঁত উঠতে দেরি হচ্ছে বা দাঁত এখনো ওঠে নাই Syp. D-Rise (2000 IU/5 ml(Cholecalciferol) ১ মিলি-১ বেলা -১ মাস খাওয়াবেন।
🔴 যেসব বাচ্চাদের রাতের বেলা নাক বন্ধ হয়ে যায় তাদের উঁচু বালিশে শোয়াবেন। এরপরও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে Norsol/solo Drop ১ ফোটা করে ২ নাকে দিয়ে দিবেন।

🟫 বাচ্চাদের Diaper Rash হলে কি করবেন?

✅প্রতিবার প্রস্রাব পায়খানা পর diaper change করতে হবে।

✅De-rash ointment -০৩ বেলা-- pampers পরানোর আগে লাগাবেন--০৭ দিন

❌Skin বেশি sensitive হলে pampers না পড়ানো ভালো।

🔴নবজাতক বাচ্চাদের ক্ষেএে বমি খুবই কমন একটা সমস্যা। নবজাতক শিশু বমি করলে কি ওষুধ দিবেন?

Omidon Pediatric Drop(5mg/ml)
৪-৫ ফোটা দিনে ৩ বার----৩-৫ দিন

🟫 বাচ্চাদের scabies হলে চিকিৎসা বাসায় কিভাবে চিকিৎসা শুরু করবেন?

✅আপনার বাচ্চার যদি scabies হয় তাহলে আপনি দিবেন Elimate plus lotion/Lorix cream
➡️ব্যবহারের নিয়ম কি?
✅রাতের বেলা ঘুমানোর আগে মুখ ও মাথা বাদে আপনার বাচ্চার সারা শরীরে এই লোশন লাগাবেন।
✅১২ ঘন্টা পর সকাল বেলা হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করিয়ে দিবেন।
✅পরিবারের সকল সদস্য একসাথে একই নিয়মে বাব্যহার করবেন।
✅ব্যবহার্য সকল কাপড় চোপড় ভালো করে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।লেপ তোষক রোদে দিবেন।
✅একই নিয়মে ৭ দিন পর এই লোশন ব্যবহার করবেন।

✅ডোজ কি?
১-৫ বছরের বাচ্চাদের জন্য : 1/4th tube (৪ ভাগের ১ ভাগ)
৬-১২ বছরের বাচ্চাদের জন্য : 1/2th tube (অর্ধেক)
১২ বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের জন্য : apply full tube (পুরোটা)

🟫 বাচ্চাদের পেটে ব্যাথা খুবই কমন একটা সমস্যা। চলেন বাচ্চাদের পেটে ব্যাথার সহজ একটা সমাধান দেই।

✅যদি আপনার বাচ্চার পেটে ব্যাথা থাকে তবে আপনি খাওয়াবেন-SYP. VISRAL/ALGIN
➡️বয়স অনুযায়ী সঠিক ডোজ কিভাবে দিবেন?
👉 ৬ মাস - ২ বছর: হাফ চামচ, দিনে ৩ বার (ভরা পেটে)
👉 ২ - ৬ বছর: ১ চামচ, দিনে ৩ বার (ভরা পেটে)
👉 ৬ - ১০ বছর: ১.৫ চামচ, দিনে ৩ বার (ভরা পেটে)

⏳ চিকিৎসার মেয়াদ: ৩-৫ দিন

আপনার বাচ্চার ডায়রিয়া হলে কী করবেন?

১. খাবারঃ

ORS, ডাবের পানি, খিচুড়ি, চিড়ার পানি, ভাতের মাড়, আলু ও কলা ভর্তা ভাত।

২. ORS /খাবার স্যালাইন খাওয়ানোর নিয়মঃ

৬ মাসের আগে খাবার স্যালাইন দিবেন না।

< ২ বছর: প্রতিবার পায়খানার পর ১০-২০ চামচ।

> ২ বছর: প্রতিবার পায়খানার পর ২০-৪০ চামচ।

৩. Syp. Zinc/Xinc/Nid:

< ৬ মাস: হাফ চামচ দিনে ২ বার (১৪ দিন)।

> ৬ মাস: ১ চামচ দিনে ২ বার (১৪ দিন)।

৪. Probiotics/Enterogermina Sachet:

১ প্যাকেট পানি বা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ১ বার (৫ দিন)।

🟫বাচ্চাদের কাশি হলে কি করবেন?

☘️আপনার বাচ্চার যদি শুস্ক কাশি থাকে তবে Butamirate Citrate গ্রুপের ওষুধ দিবেন যা বাজারে Syrup Bukof/Mirakof নামে পাওয়া যায়।

🌸ডোজ কিভাবে দিবেন?

আপনি হিসাব করবেন প্রতি ১০ কেজিতে হাফ চামুচ বা ২.৫ মিলি করে ০৩ বেলা--০৫/০৭ দিন

↪️অর্থাৎ আপনার বাচ্চার ওজন যদি ২০ কেজি হয় তবে ১ চামুচ বা ০৫ মিলি করে ০৩ বেলা-০৫/০৭ দিন

এখন বলেনতো ১৫ কেজি ওজন হলে কতটুকু দিবেন?

এভাবে হিসাব করে দিবেন।

🌿আর যদি কফযুক্ত কাশি থাকে তবে

SYRUP. BRODIL LEVO (1 mg/5 ml):

১-৩ বছর: ২.৫ মিলি, ৩ বার (৭ দিন)।

🟫বাচ্চাদের সাধারণ সর্দি, এলার্জি বা হাঁচির ক্ষেত্রে কি করতে হবে?

Cetrizine গ্রুপের ওষুধ দিতে হবে। বাজারে এটি Alatrol Pediatric Drop নামে পাওয়া যায়।

👉 ডোজ কিভাবে দিবেন চলেন শিখায়।

আপনি হিসাব করবেন প্রতি কেজি ওজনে ৩ ফোটা।
ধরেন আপনার বাচ্চার ওজন ৫ কেজি, তবে তাকে ১৫ ফোটা বা ১ মিলি করে ১ বার দিবেন।

যদি আপনার বাচ্চার ওজন ১০ কেজি হয়, তবে তাকে ৩০ ফোটা বা ২ মিলি করে ১ বার দিবেন।

তাহলে বলেনতো ২.৫ কেজি হলে কতটুকু দিবেন?

এভাবে হিসাব করে দিবেন।

আরেকটা বিষয় বলি আপনাদের যেসব বাচ্চাদের রাতের বেলা বারবার ঘুম ভেঙে যায়-তাদেরকে উচু বালিশে শোয়াবেন এবং ঘুমানোর আগে Solo Nasal Drop ১ ফোটা করে ২ নাকে দিয়ে দিবেন। এতেও উঠে গেলে তখন
SOLO NASAL SPRAY
১ চাপ-২ নাকে দিবেন। কারণ ড্রপ থেকে স্প্রে ভাল কাজ করে।

🟫বাচ্চাদের ক্রিমির ওষুধ দেবার নিয়ম কি?

❌১ বছর বয়সের আগে বাচ্চাকে ক্রিমির ওষুধ খাওয়ানো যায় না।
✅৩ মাস পরপর বাচ্চাদের ক্রিমির ওষুধ দিতে হবে।

🔹 ১৩ মাস থেকে ২ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য:

বাচ্চাকে যখন প্রথম ক্রিমির ওষুধ দিবেন তখন শুরু করবেন Syp Delentin/Melphin দিয়ে।
ডোজ-
১ চামচ ১ বার, ৭ দিন পর আবার ১ চামচ।

🔹 ২৫ মাস বা তার বেশি বয়সী বাচ্চাদের জন্য:

Syp. Solas: ১ চামচ সকালে এবং রাতে, এভাবে ৩ দিন।

অথবা

Syp. Almex: ২ চামচ ১ বার, ৭ দিন পর আবার ২ চামচ।

🟫আজ আপনাদের খুব সহজ করে শেখাবো বাচ্চার জ্বর হলে কিভাবে Paracetamol Syrup দিবেন?

আমরা হিসাব করবো প্রতি ৮ কেজি ওজনে ১ চামুচ বা ০৫ মিলি।
আপনার বাচ্চার ওজন যদি ৮ কেজি হয় তবে ১ চামুচ দিবেন। যদি ১৬ কেজি হয় তবে ২ চামুচ বা ১০ মিলি দিবেন।
কিন্তু যদি ১২ কেজি হয় তবে কতটুকু দিবেন?--৮ কেজিতে ১ চামুচ তাহলে ১২ কেজিতে দেড় চামুচ বা ৭.৫ মিলি।
এখন কথা হচ্ছে যদি ৭ কেজি হয় বা ৯ কেজি হয় বা ১১ কেজি হয় তাহলে কি করবেন?-আপনি মনে রাখবেন ৮ কেজিতে ০৫ মিলি। তাহলে ৭ কেজি হলে ৫ মিলির কিছুটা কম, ৯ কেজি হলে ৫ মিলির কিছুটা বেশি, ১১ কেজি হলে ৭.৫ মিলির কিছুটা কম। এভাবে হিসাব করে দিবেন
এখন তাহলে বলেনতো ৪ কেজি হলে কতটুকু দিবেন?

🟫 এখন আপনাদের কমন একটা ওষুধ Afrin Nasal Drop সম্পর্কে বলবো।

শিশুর ঠান্ডা বা অ্যালার্জির কারণে নাক বন্ধ হলে, Afrin Nasal Drop দ্রুত কার্যকরী হতে পারে। তবে, এটি ব্যবহারের আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানা দরকার!

🔹 জেনেরিক নাম:
এর সক্রিয় উপাদান Oxymetazoline Hydrochloride, যা নাকের রক্তনালী সংকুচিত করে দ্রুত নাক বন্ধভাব দূর করে।

🔹 কাজ কী?
✅ নাকের ভেতরের ফোলা টিস্যু কমায়
✅ দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক করে
✅ আরামদায়ক ঘুম নিশ্চিত করে

ডোজ:
১ ফোটা-২ নাকের ছিদ্রে-৩ বেলা
⚠ সতর্কতা:
✔ ৩ দিনের বেশি ব্যবহার না করাই ভালো, নাহলে অভ্যাস হয়ে যেতে পারে

বাচ্চাদের কফযুক্ত কাশির জন্য প্রাকৃতিক সমাধান! 🌿✨

অনেকে আছেন, যারা বাচ্চাদের কফযুক্ত কাশিতে নেবুলাইজার ব্যবহার করতে চান না। তাদের জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে, যা কফ পাতলা করে বের হতে সাহায্য করতে পারে—

✅ গরম ভাপ (Steam Therapy):
একটি গামলায় গরম পানি রেখে বাচ্চাকে তার বাষ্প শ্বাস নিতে দিন (সরাসরি নয়, নিরাপদ দূরত্বে)। বাথরুমে গরম পানির শাওয়ার ছেড়ে দিয়েও এই কাজ করা যায়।

✅ মধু ও গরম পানি:
১ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের জন্য এক চা-চামচ মধু হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। এটি গলায় শ্লেষ্মা কমাতে সহায়ক।

✅ গরম তরল পানীয়:
গরম স্যুপ, আদা-লেবুর চা (যদি বয়স উপযুক্ত হয়) বা উষ্ণ পানি কফ পাতলা করে ও বের হতে সাহায্য করে।

✅ হিউমিডিফায়ার বা ঘরের আদ্রতা বজায় রাখা:
শুষ্ক বাতাস কফকে আরও ঘন করে তোলে, তাই রুমে হালকা আর্দ্রতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

✅ পিঠে হালকা চাপ (Chest Percussion):
বাচ্চার পিঠে আলতোভাবে থাপড়ে দিলে কফ বের হতে সাহায্য করে।

❗ কখন ডাক্তার দেখাবেন?

যদি কফ খুব বেশি ঘন হয় ও বের না হয়

যদি শিশুর শ্বাস নিতে কষ্ট হয়

যদি জ্বর, কাশি ১০ দিনের বেশি স্থায়ী হয়

প্রাকৃতিক উপায়ে স্বস্তি পেলেও, প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই জরুরি! ❤️

⭕বাচ্চাদের কফ দূর করতে টমেটো ও রসুনের স্বাস্থ্যকর স্যুপের রেসিপি। আমি যেভাবে আমার পেশেন্টদের বলি সেভাবেই লিখছি। আশাকরি এটা ফলো করলে উপকার পাবেন।

✨ উপকরণ:

২টি পাকা টমেটো (কাটা)

২ কোয়া রসুন (কুঁচি)

১ চা চামচ অলিভ অয়েল/ঘি

১ কাপ পানি

লবণ স্বাদ অনুযায়ী তবে পরিমাণে কম

🥄 প্রস্তুত প্রণালী:
১️⃣ প্যানে অলিভ অয়েল/ঘি দিয়ে রসুন হালকা ভেজে নিন।
২️⃣ টমেটো যোগ করে মাঝারি আঁচে নরম করুন।
3️⃣ পানি দিন ও ৫-৭ মিনিট ফুটিয়ে নিন।
4️⃣ ভালোভাবে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিন (বাচ্চারা যেন সহজে খেতে পারে)।
5️⃣ সামান্য লবণ দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

এই স্যুপ বাচ্চাদের কফ দূর করতে সাহায্য করে।

বয়স অনুযায়ী ছেলে ও মেয়ে বাচ্চার আদর্শ ওজন (বাংলাদেশ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গড় অনুযায়ী) কত জানেন?
চলেন শেখায়➡️

ছেলে বাচ্চার ওজন:

১. জন্মের সময়: ৩.৩ কেজি
২. ১ মাস: ৪.৫ কেজি
৩. ২ মাস: ৫.৬ কেজি
৪. ৩ মাস: ৬.৪ কেজি
৫. ৪ মাস: ৭.০ কেজি
৬. ৫ মাস: ৭.৫ কেজি
৭. ৬ মাস: ৭.৯ কেজি
৮. ৭ মাস: ৮.৩ কেজি
৯. ৯ মাস: ৮.৯ কেজি
১০. ১ বছর: ৯.৬ কেজি
১১. ১.৫ বছর: ১১.০ কেজি
১২. ২ বছর: ১২.২ কেজি
১৩. ৩ বছর: ১৪.০ কেজি
১৪. ৪ বছর: ১৫.৫ কেজি
১৫. ৫ বছর: ১৭.৪ কেজি
১৬. ৬ বছর: ১৯.০ কেজি
১৭. ৭ বছর: ২১.০ কেজি
১৮. ৮ বছর: ২৩.০ কেজি
১৯. ৯ বছর: ২৫.৫ কেজি
২০. ১০ বছর: ২৮.০ কেজি

মেয়ে বাচ্চার ওজন:

১. জন্মের সময়: ৩.২ কেজি
২. ১ মাস: ৪.২ কেজি
৩. ২ মাস: ৫.১ কেজি
৪. ৩ মাস: ৫.৮ কেজি
৫. ৪ মাস: ৬.৪ কেজি
৬. ৫ মাস: ৬.৯ কেজি
৭. ৬ মাস: ৭.৩ কেজি
৮. ৭ মাস: ৭.৭ কেজি
৯. ৯ মাস: ৮.৪ কেজি
১০. ১ বছর: ৯.২ কেজি
১১. ১.৫ বছর: ১০.৮ কেজি
১২. ২ বছর: ১২.০ কেজি
১৩. ৩ বছর: ১৩.৯ কেজি
১৪. ৪ বছর: ১৫.২ কেজি
১৫. ৫ বছর: ১৬.৮ কেজি
১৬. ৬ বছর: ১৮.৪ কেজি
১৭. ৭ বছর: ২০.৫ কেজি
১৮. ৮ বছর: ২২.৪ কেজি
১৯. ৯ বছর: ২৪.৭ কেজি
২০. ১০ বছর: ২৭.০ কেজি

আপনার শিশুর হজমের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা খাবার হজমে অসুবিধা হলে Ezylife Syrup হতে পারে একটি কার্যকর সমাধান। এটি মূলত হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ব্যবহৃত হয়।

Ezylife Syrup এর কাজ:

✔ হজম শক্তি বাড়ায়
✔ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
✔ অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করে

শিশুদের জন্য বয়স অনুযায়ী ডোজ:

🔹 ১- ২ বছর: ২.৫ মিলি-১ বেলা
🔹 ২ - ৫ বছর: ০৫ মিলি-০১ বেলা
🔹 ৫ - ১২ বছর: ০৫ মিলি-০২ বেলা
🔹 ১২ বছর ও তার বেশি: ০৫ মিলি-০৩ বেলা

🩺 বাচ্চাদের দাঁদ রোগ: কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার ও চিকিৎসা।

বাচ্চাদের ত্বকে দাঁদ (Ringworm) হওয়া খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। এটি মূলত এক ধরনের ছত্রাকজনিত সংক্রমণ, যা সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে।

🔍 লক্ষণসমূহ:

✅ গোলাকার লালচে দাগ, মাঝখান ফ্যাকাশে
✅ চুলকানি ও খোসা উঠতে থাকা
✅ সংক্রমিত স্থান ধীরে ধীরে বড় হতে থাকা

⚠ কারণ:

🔹 অপরিচ্ছন্নতা ও ঘাম জমে থাকা
🔹 সংক্রমিত ব্যক্তি বা পশুর সংস্পর্শে আসা
🔹 ভাগ করে ব্যবহৃত পোশাক, তোয়ালে বা চিরুনী

💊 চিকিৎসা ও প্রতিকার:

✔ Fungidal নামক ছত্রাকনাশক মলম ব্যবহার করুন আক্রান্ত জায়গায়।
✔ সংক্রমিত স্থানে খোঁচাখুঁচি করা এড়িয়ে চলুন
✔ শিশুর পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করুন
✔ সংক্রমিত কাপড়-চোপড় গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকান

📌 পরামর্শ:
দাঁদ দীর্ঘস্থায়ী হলে বা চিকিৎসায় ভালো না হলে অবশ্যই শিশুর বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। সুস্থ থাকুন, শিশুকে সুস্থ রাখুন!

আপনার শিশুর নিউমোনিয়া হয়েছে কিনা বুঝবেন কিভাবে? 🤔

নিউমোনিয়া শিশুর ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, যা মারাত্মক হতে পারে। তাই প্রাথমিক লক্ষণ চিনে রাখা জরুরি!

শিশুর নিউমোনিয়ার লক্ষণ:

⚠️ প্রাথমিক লক্ষণ:
🔹 সাধারণ সর্দি-কাশির মতো শুরু হতে পারে
🔹 হালকা থেকে মাঝারি জ্বর
🔹 ক্ষুধামন্দা ও দুর্বলতা

⚠️ গুরুতর লক্ষণ:
🚨 দ্রুত শ্বাস নেওয়া (২ মাসের কম বয়সে >৬০ বার/মিনিট, ২-১২ মাসে >৫০ বার/মিনিট, ১-৫ বছরে >৪০ বার/মিনিট)
🚨 শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া (বুক দেবে যাওয়া)
🚨 ঠোঁট বা নখ নীলচে হয়ে যাওয়া
🚨 বারবার বমি বা খাওয়ায় অনীহা
🚨 শিশু খুব বেশি দুর্বল বা অসংলগ্ন হয়ে পড়া

⏩ কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন?
➡️ যদি উপরের গুরুতর লক্ষণগুলোর এক বা একাধিক লক্ষণ থাকে।
➡️ বাচ্চা যদি নিস্তেজ হয়ে যায় বা খাওয়ায় আগ্রহ না দেখায়।
➡️ জ্বর তিন দিনের বেশি স্থায়ী হয়।

নিউমোনিয়া এড়াতে শিশুকে নিয়মিত টিকা দিন, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ বজায় রাখুন! ❤️(কপি পোস্ট )

সকল শিশুর বাবা-মায়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেহেতু শিশু আপনার। তাই শিশুর লালন-পালনের দায়িত্ব আপনাদেরই।তাই এই বিষয়ে সচ...
22/05/2025

সকল শিশুর বাবা-মায়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেহেতু শিশু আপনার। তাই শিশুর লালন-পালনের দায়িত্ব আপনাদেরই।তাই এই বিষয়ে সচেতন থাকার জন্য সকল শিশুর বাবা-মায়ের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।

আপনি কি জানেন, কিছু ভাইরাস শিশুর জন্য মারাত্মক হতে পারে, এমনকি প্রাণঘাতীও হতে পারে? সম্প্রতি (ছবিতে দেখানো )ছোট্ট রিভার্স নামে শিশুর জীবনে ঘটেছে এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা, যা আমাদের সবাইকে সচেতন হওয়ার বার্তা দেয়।

গত সপ্তাহে রিভার্সকে তার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল একজিমা ও ঠোঁটে একটি ছোট লাল দাগের জন্য। প্রথমে চিকিৎসক এটি হ্যান্ড-ফুট-মাউথ ডিজিজ (HFMD) বলে মনে করেছিলেন। কিন্তু কিছু ঘণ্টার মধ্যেই তার শরীরে দাগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

পরবর্তী কয়েকদিন রিভার্স প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়ে, অসহ্য যন্ত্রণায় কাঁদতে থাকে। অবশেষে, তাকে জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানালেন, এটি HFMD নয়, বরং এক বিরল এবং ভয়ানক ভাইরাস “একজিমা হারপেটিকাম (Eczema Herpeticum)”।

⚠️ এই ভাইরাস মূলত চুমুর মাধ্যমে ছড়ায়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ, যিনি নিজেও হয়তো জানেন না যে তার শরীরে হারপেস ভাইরাস রয়েছে, তার চুমু থেকেই শিশুর মধ্যে এ ভয়ংকর সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

🔴 একজিমা হারপেটিকাম কেন ভয়ানক?
✅ এটি শিশুর মস্তিষ্ক, চোখ, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্ষতি করতে পারে।
✅ যদি দ্রুত চিকিৎসা না করা হয়, এটি প্রাণঘাতীও হতে পারে।
✅ শিশুকে বাঁচাতে তাকে IV অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিভাইরাল চিকিৎসা দিতে হয়।

শিশুদের দেখলে আদর করতে ইচ্ছা করবে এটা স্বাভাবিক, কিন্তু অনুরোধ রইলো— অন্যের শিশুকে চুমু দেবেন না! কারণ আপনার শরীরে লুকিয়ে থাকা ভাইরাস তার জীবনের জন্য হুমকি হতে পারে।

শিশুর সুস্থতার জন্য আমাদের সবাইকে আরও সতর্ক হতে হবে। ছবিতে দেয়া শিশুটির মতো যেন আর কোনো শিশু এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার শিকার না হয়। সবাই সচেতন হোন, শিশুদের নিরাপদ রাখুন!

শেয়ার করুন, যেন সবাই এই গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি জানতে পারে!
কপি পোস্ট

গরমে সাধারণত দাউদের সমস্যা বাড়ে।খেয়াল করলে দেখবেন দাউদ সাধারণত আমাদের শরীরের ভাজ গুলোতে বেশী হয় যেখানে ঘাম বেশী জমে।দাউদ...
18/05/2025

গরমে সাধারণত দাউদের সমস্যা বাড়ে।খেয়াল করলে দেখবেন দাউদ সাধারণত আমাদের শরীরের ভাজ গুলোতে বেশী হয় যেখানে ঘাম বেশী জমে।

দাউদের চিকিৎসায় তাই ওষুধের পাশাপাশি হাইজিন মেনটেইন করা খুব জরুরী।

সুতি কাপড় পরিধান করতে হবে। কোনভাবেই দাউদে (পেভিসন,বেটসন,ডার্মাসল) জাতীয় ওষুধ লাগানো যাবেনা।

ডা: মো: আরিফুল আলম

Address

74, Middle Paik Para, Mirpur
Dhaka
1216

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:55
Tuesday 09:00 - 23:56
Wednesday 09:00 - 23:57
Thursday 09:00 - 23:56
Friday 09:00 - 23:56
Saturday 09:00 - 23:57
Sunday 09:00 - 23:56

Telephone

+880 1818-287407

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Life support medecine corner posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Life support medecine corner:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram