Dietitian Sabrina

Dietitian Sabrina Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dietitian Sabrina, Medical Center, Mohammadpur, Dhaka.

09/05/2025

ওজন কমাতে হলে খাদ্য নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ছোট কিছু টিপস মনে রাখলে ম্যানেজ করা সহজ হয়ে যায়।

রাতের খাবার ভারি না হলে শরীর রাতের বেলা সহজে পাচন করতে পারে ও অতিরিক্ত ক্যালোরির সঞ্চয় রোধ করা যায়। এছাড়া, খাবারের পর ২-৩ ঘণ্টা পূর্বে ডিনার শেষ করলে ভালো ঘুমে সহায়তা করে।

ডিনারের পর (৯:০০-এর আগে)

হালকা পানীয় বা গরম পানির টিপস:

যদি খুব ক্ষুধা লাগে তবে এক কাপ হালকা গরম লেবুর পানি অথবা হার্বাল টি নিতে পারেন।

কারণ: রাতের খাবারের পর অতিরিক্ত খাওয়া এড়িয়ে গেলে শরীরকে বিশ্রাম পেতে সহায়তা করে।

---

অতিরিক্ত টিপস:

পরিমিত খাদ্য গ্রহণ: প্রতিটি সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার গ্রহণ করুন যাতে অতিরিক্ত ক্যালোরি জমাকৃত না হয়।

নিয়মিত পানি পান: সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণ (প্রায় ৮ গ্লাস) পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং: অনেকেই ওজন কমানোর জন্য ১৬:৮ (১৬ ঘণ্টা উপবাস, ৮ ঘণ্টা খাওয়ার উইন্ডো) পদ্ধতি অনুসরণ করেন, তবে আগে আপনার স্বাস্থ্য ও খাদ্যাভ্যাস অনুযায়ী বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত।

শরীরচর্চা ও পর্যাপ্ত ঘুম: খাদ্যের সময়সূচির পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুমও ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

---

এই সময়সূচি ও টিপসগুলো আপনার খাদ্যাভ্যাস ও ওজন কমানোর লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হতে পারে। অবশ্য, ব্যক্তিগত শারীরিক অবস্থা ও প্রয়োজন অনুযায়ী খাদ্য পরিকল্পনা পরিবর্তিত হতে পারে, তাই একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করা উত্তম।

"শিশুর সঠিক পুষ্টি, সুস্থ ভবিষ্যতের প্রথম ধাপ!"শিশুর জীবনের প্রথম কয়েক বছরই তার শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধির ভিত্তি তৈরি করে...
30/04/2025

"শিশুর সঠিক পুষ্টি, সুস্থ ভবিষ্যতের প্রথম ধাপ!"

শিশুর জীবনের প্রথম কয়েক বছরই তার শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধির ভিত্তি তৈরি করে। আর সেই বৃদ্ধির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে খাবার ও পুষ্টি।

১-৫ বছর বয়সী শিশুর জন্য দরকার:

🌿প্রতিদিন দুধ বা দুধজাত খাবার।

🌿ফলমূল ও সবজি, রঙ-বেরঙের খাবার খাওয়ার অভ্যাস।

🌿ডিম, মাছ, ডাল—প্রোটিনের ভালো উৎস।

🌿সাধারণ ঘরের খাবার – মশলা ও লবণ কমিয়ে তৈরি।

বিশেষ টিপস:

🍀নতুন খাবার একবারে না, ধীরে ধীরে পরিচয় করান

🍀শিশুর সামনে বসে খেতে উৎসাহ দিন

🍀অতিরিক্ত মিষ্টি বা প্যাকেটজাত খাবার এড়িয়ে চলুন

স্মরণে রাখুন:
সুস্থ ও হাসিখুশি শিশুর জন্য প্রয়োজন ভালোবাসা, যত্ন আর সঠিক খাবার।

#শিশুরপুষ্টি #শিশুরখাবার #মা_ও_শিশু #পুষ্টিবিদসাবরিনা

"সকালের পুষ্টি: দিন শুরুর সেরা প্রস্তুতি!"আপনার দিনটা কেমন যাবে, তার অনেকটাই নির্ভর করে সকালের খাবারের উপর।সকালে সঠিক পু...
30/04/2025

"সকালের পুষ্টি: দিন শুরুর সেরা প্রস্তুতি!"

আপনার দিনটা কেমন যাবে, তার অনেকটাই নির্ভর করে সকালের খাবারের উপর।
সকালে সঠিক পুষ্টিকর খাবার খেলে—আপনার মস্তিষ্ক সচল থাকে, গায়ে শক্তি থাকে, মন ভালো থাকে।

এক গ্লাস কুসুম-গরম পানি দিয়ে দিন শুরু করুন।

সকালের জন্য সহজ কয়েকটি পুষ্টিকর খাবার:

1. ওটস + দুধ + ফলমূল – দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে ও পুষ্টি সমৃদ্ধ।

2. ডিম + সবজি দিয়ে ওটস – প্রোটিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ।

3. চিড়া + দই + কলা – হালকা, হজমে সহায়ক।

4. মুড়ি + বাদাম + গুড়/মধু – সহজ এবং পুষ্টিকর।

স্মরণে রাখুন:
সকালের খাবার বাদ দেওয়া মানেই আপনার শরীরকে সারাদিন অনাহারে রাখা। তাই কখনোই এটি স্কিপ করবেন না।

আপনার প্রিয় সকালের খাবার কোনটি? কমেন্টে লিখে জানান!

#সকালেরপুষ্টি #পুষ্টিবিদসাবরিনা #সুস্থজীবন

“খাবারে ছোট পরিবর্তন, সুস্বাস্থ্যের বড় চাবিকাঠি!”আমরা অনেক সময় ভাবি, সুস্থ থাকতে গেলে কড়া ডায়েট, কঠিন নিয়ম আর ব্যয়বহু...
25/04/2025

“খাবারে ছোট পরিবর্তন, সুস্বাস্থ্যের বড় চাবিকাঠি!”

আমরা অনেক সময় ভাবি, সুস্থ থাকতে গেলে কড়া ডায়েট, কঠিন নিয়ম আর ব্যয়বহুল খাবার খেতে হবে। কিন্তু সত্যিটা হচ্ছে—খুব সাধারণ কিছু পরিবর্তনই আপনার স্বাস্থ্যের অনেক উন্নতি করতে পারে।

যেমন:

🌿ভাজাভুজি বাদ দিয়ে বেছে নিন সেদ্ধ বা ভাপা খাবার।

🌿প্যাকেটজাত জুস নয়, প্রতিদিন ১ গ্লাস তাজা ফলের রস খান।

🌿প্রতিদিনের খাবারে রাখুন রঙিন সবজি ও অল্প বাদাম।

🌿সাদা চিনি নয়, ব্যবহার করুন খেজুরের গুড় বা মধু।

🌿রাতে ভরপেট খাওয়ার বদলে হালকা কিছু খান—ঘুম ভালো হবে, হজমও সহজ হবে।

স্মরণে রাখুন:
ছোট ছোট পরিবর্তন বড় রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। আজই শুরু করুন নিজের যত্ন নেওয়া—খাবার দিয়েই।

আপনার খাবারে প্রথম যে ছোট পরিবর্তনটা আনবেন, সেটা কী হতে পারে? কমেন্টে জানান!

#পুষ্টিবিদপরামর্শ #স্বাস্থ্যকরজীবন

14/04/2025
চৈত্র মাসে গরম পড়া শুরু হলে শিশুদের শরীর দ্রুত ঘেমে যায় ও পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়ে। তাই এই সময় শিশুদের বিশেষ যত্ন নেওয়া জ...
07/04/2025

চৈত্র মাসে গরম পড়া শুরু হলে শিশুদের শরীর দ্রুত ঘেমে যায় ও পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়ে। তাই এই সময় শিশুদের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। নিচে গরমকালে শিশুর যত্ন নেওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:
---

চৈত্র মাসে শিশুর যত্ন

১. ঘন ঘন বুকের দুধ / পানি দিন:
শিশু বেশি ঘামলে শরীর থেকে লবণ ও পানি বের হয়ে যায়। ৬ মাসের নিচে হলে শুধু বুকের দুধ, ৬ মাসের বেশি হলে পানি ও তরল খাবার দিন।

২. হালকা সুতি কাপড় পরান:
ঘাম শোষে এমন ঢিলেঢালা সুতি জামা পরানো উচিত। সিনথেটিক বা মোটা কাপড় এড়িয়ে চলুন।

৩. দিনে অন্তত ১–২ বার গোসল করান:
ঠান্ডা বা হালকা গরম পানিতে গোসল করালে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং র‍্যাশ কমে।

৪. ঘর ঠান্ডা রাখুন:
ভালোভাবে বাতাস চলাচল নিশ্চিত করুন, ফ্যান বা নরমাল স্পিডে কুলার ব্যবহার করা যেতে পারে। সরাসরি শিশুর মুখে ফ্যানের হাওয়া দেবেন না।

৫. ঠান্ডা ঘরে ঘুম পাড়ান:
বিছানায় সুতির চাদর ব্যবহার করুন। গরমে শিশু ঘামায়, তাই আরামদায়ক পরিবেশে ঘুমানো জরুরি।

৬. ডায়াপার ব্যবহারে সতর্কতা:
অনেক সময় গরমে ডায়াপার র‍্যাশ হয়। প্রয়োজনে ডায়াপার ছাড়াই রাখুন কিছুক্ষণ। পরিষ্কার রাখুন ও শিশুর ত্বকে বেবি পাউডার ব্যবহার করুন (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)।

৭. মুখে ফুসকুড়ি বা ঘামাচির যত্ন:
বেবি স্কিন ফ্রেন্ডলি পাউডার বা অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন। খুব বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৮. বাইরে নেওয়া থেকে বিরত থাকুন:
বিকেল ৪টার আগে শিশুকে বাইরে না নেওয়াই ভালো। রোদে গেলে হ্যাট বা পাতলা কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন।

৯. হালকা খাবার দিন:
সিজনাল ফল, দই, সুজি, রাগি, খিচুড়ি ইত্যাদি দিন। গরমে সহজপাচ্য খাবারই উপযুক্ত।

১০. শিশুর শরীর ও ত্বকে কোনো পরিবর্তন খেয়াল করুন:
বারবার ঘাম, জ্বর, ঘামাচি, লালচে ত্বক, অতিরিক্ত কান্না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

যত্ন আর ভালোবাসাই গরমেও শিশুকে আরামে রাখে।

---পথ্যবিদ সাবরিনা।

বাচ্চা যখন সেমি-সলিড ও সলিড খাবার শুরু করে মায়েরা অনেক সময়ই চিন্তিত হয়ে পড়েন। তখন কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নজর রাখলে সহজে...
04/04/2025

বাচ্চা যখন সেমি-সলিড ও সলিড খাবার শুরু করে মায়েরা অনেক সময়ই চিন্তিত হয়ে পড়েন। তখন কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নজর রাখলে সহজে বাচ্চার খাবার ও সুস্থতা সুন্দরভাবে মেনটেইন করা যায়।

গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

1. ধীরে ধীরে নতুন খাবার দিন – নতুন খাবার খাওয়ানোর পর ৩ দিন অপেক্ষা করুন, কোনো অ্যালার্জি হয় কি না দেখার জন্য।

2. মশলা ও লবণ কম দিন – শিশুর কিডনি এখনও সম্পূর্ণ পরিপক্ক নয়, তাই লবণ ও বেশি মশলা দেওয়া ঠিক নয়।

3. খুব নরম করে রান্না করুন – খাবার যেন সহজে চিবানো ও গেলা যায়।

4. হাইড্রেশন বজায় রাখুন – প্রয়োজনে অল্প অল্প পানি, নারকেলের পানি দিন।

5. হালকা চর্বিযুক্ত খাবার দিন – ঘি, মাখন অল্প পরিমাণে দিতে পারেন, এতে ওজন বাড়বে।

6. শিশুকে নিজে খেতে উৎসাহিত করুন – হাত দিয়ে খাবার ধরতে দিন, এতে ফাইন মোটর স্কিল বাড়বে।

7. দুধের উপর নির্ভরতা কমান – আস্তে আস্তে শক্ত খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলুন।

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা...
30/03/2025

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা...

30/03/2025

ভোরবেলায় একটু একটু করে আকাশে আলো ফুটতে ফুটতে সকাল হতে দেখা আমার খুব প্রিয় একটি কাজ। ভীষণ ভালো লাগে। 🥰
শুভ সকাল 🌿🪷

29/03/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they encourage me to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

সবাই কেমন আছেন? চলুন দেখে নেই, কোন খাবারজমে কতখানি সময় লাগে...
16/02/2025

সবাই কেমন আছেন?
চলুন দেখে নেই, কোন খাবারজমে কতখানি সময় লাগে...

নারীর জীবনে বিভিন্ন সময়ে ওজন কমানোর প্রতিকূলতা বা প্রয়োজনীয়তা বিভিন্ন রকম। যেমন গর্ভধারণের পর পেটের মেদ কমিয়ে পূর্বের অব...
08/10/2024

নারীর জীবনে বিভিন্ন সময়ে ওজন কমানোর প্রতিকূলতা বা প্রয়োজনীয়তা বিভিন্ন রকম।
যেমন গর্ভধারণের পর পেটের মেদ কমিয়ে পূর্বের অবস্থায় যেতে কিছুটা সময় লাগে।
বেশিরভাগ নারী আবার এই ওজন নিয়েই বাকি জীবন পার করে দেয়। তবে কিছু ব্যাপার খেয়াল রাখলে বা যত্ন নিলে সহজেই ওজন কমানো যায়।

🌿 বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ালে তা পেটের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য করে।
🌿 তাছাড়া শিশুর জন্মের ৬ সপ্তাহ বা দেড় মাস পর থেকে হাল্কা শারীরিক কসরত করতে পারেন খুব অল্প সময়ের জন্য। এতে আপনার ওজন কমানোর চেয়ে বেশি কার্যকরী হবে মানসিক প্রস্তুতি নেয়াতে। শরীর ও মন ফুরফুরে থাকবে।
🌿 যদিও বাচ্চা সামলানোর পর নিজের জন্য সময় বের করা কঠিন, তবুও তিন মাস পর থেকে অন্তত ২০-৩০ মিনিট হাঁটতে পারেন। এটি পোস্ট পার্টাম ডিপ্রেশন প্রতিরোধে সহায়ক। বাইরে খোলা পরিবেশ হাঁটলে তা মন ও শরীরের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
🌿 ছয় মাস পর থেকে হালকা ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। আর ৮/৯ মাস পর থেকে পেটের ব্যায়াম করতে পারেন। নিয়মিত প্রাণায়াম করলেও পেটের পেশী দৃঢ় হয়।
🌿 প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ার পাশাপাশি খাবার তালিকায় শাক-সবজি ও ফল রাখুন।
🌿অতিরিক্ত চেল-চর্বি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। সাদা চাল ও সাধারণ আটার পরিবর্তে লাল চাল ও লাল আটা বেছে নিতে পারেন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ওজন কমানো নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা না করে ধৈর্য্য ধরুন আর তার সাথে নিজের ও বাচ্চার যত্ন নিন।

Address

Mohammadpur
Dhaka
1209

Telephone

+8801676316102

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dietitian Sabrina posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category