Platform

Platform Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Platform, Medical and health, 17-18, Shyamoli, Mirpur Road, Dhaka.
(636)

Our Official Group প্ল্যাটফর্ম । Platform
Our Backup Group প্ল্যাটফর্ম । Platform (PMDS)
Our another page Platform of Medical & Dental Society
Our Media Channel Channel H1

কুমিল্লা! হ্যাঁ ঠিক শুনছেন। বাংলাদেশের কুমিল্লার ঘটনা এটা। কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদমসার গ্রামের করাতকল শ্রমিক নজির আহম...
06/09/2025

কুমিল্লা! হ্যাঁ ঠিক শুনছেন। বাংলাদেশের কুমিল্লার ঘটনা এটা। কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদমসার গ্রামের করাতকল শ্রমিক নজির আহমেদ (৪০)।
সম্প্রতি ট্রাক থেকে গাছের গুঁড়ি নামানোর সময় দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। তার ডান হাত কবজি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

পরে স্বজন ও সহকর্মীরা বিচ্ছিন্ন হাতটি পলিথিনে ভরে তাকে হাসপাতালে নেন। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার জটিল অস্ত্রোপচারে সেই হাতে এখন প্রাণ ফিরেছে।
বাংলাদেশের চিকিৎসকদের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ❣️🇧🇩
👉Follow our official page Platform of Medical & Dental Society

ক্লাস সিক্স সেভেনে পড়ি তখন।  শুক্রবার দুপরে, নামায শেষ করে সবাই হেঁটে ঘরে ফিরতো, আমি দৌড়ে ফিরতাম।  সপ্তাহে এই দিনটায় কমব...
05/09/2025

ক্লাস সিক্স সেভেনে পড়ি তখন। শুক্রবার দুপরে, নামায শেষ করে সবাই হেঁটে ঘরে ফিরতো, আমি দৌড়ে ফিরতাম। সপ্তাহে এই দিনটায় কমবেশি নিয়ম করেই পোলাও আর মুরগির ঝোল রান্না হতো বাসায় । ক্ষুধার্ত পেট তাই তখন অপেক্ষা মানতো না।

মুরগিকে তখনও এতোখানি বিস্বাদ লাগে না। সপ্তাহে ১-২ দিনই খাওয়া হতো সর্বোচ্চ। অমৃতসম সেই খাবার আমি আর আমার ছোটভাই কব্জি ডুবিয়ে খেতাম। আমার মা তৃপ্তি পেতেন। আমরাও...

সব পাওয়া এই জীবনে এই মুহূর্তগুলোর পুনরাবৃত্তির জন্য অপেক্ষায় থাকি। জীবনের বাস্তবতায়, আমি ঢাকায়, আমার বাবা মা ময়মনসিংহে, ছোটভাইটা চট্টগ্রামে, আর কেউ একজন ফ্লোরিডায়।

আমার মতে ৬০ বছরের জীবনে আপনি যদি ৬০০ টা ভালো দিন পান, তাহলেই জীবনকে সার্থক বিবেচনা করা উচিৎ। আজকে দুপুরে যারা পরিবার নিয়ে দুপুরের খাবার খেয়েছেন আপনারা অতীব ভাগ্যবান, নিজের অজান্তেই একটা দুর্দান্ত দিন পার করে ফেললেন। অভিনন্দন।

আর যারা পরিবারকে মিস করছেন, তারা কমেন্টে দুঃখবিলাস করতে পারেন।
~Dr Rizvi Touhid

একজন প্রিন্সিপালের রাত জেগে ছুটে চলা❣️👉 Follow Channel H1 to get more update রাত ১টা ১২মিনিটে আমার মেডিকেল এর এক জুনিয়রে...
05/09/2025

একজন প্রিন্সিপালের রাত জেগে ছুটে চলা❣️
👉 Follow Channel H1 to get more update
রাত ১টা ১২মিনিটে আমার মেডিকেল এর এক জুনিয়রের মোবাইল থেকে কল এলো আমার ফোনে।ওপাশে কান্নাভেজা কণ্ঠ—“আমি নাহিদের বোন… আমার ভাই এয়ারপোর্ট রোডে এক্সিডেন্ট করেছে, তার এক বন্ধু মারা গেছে, ওসমানীর ইমারজেন্সিতে আছি আমরা … স্যারদের সাথে কথা বলে যদি কিছু করতে পারেন।

আমি মুহূর্তেই স্তব্ধ হয়ে গেলাম। ওসমানী মেডিকেল কলেজে পড়ুয়া আমার বন্ধু এবং পরিচিত সিনিয়রদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম।কিন্তু কিছুতেই পারলামনা। এরইমধ্যে নাহিদের ফোন থেকে আবার কল এলো,ওপাশ থেকে ভয়ানক কন্ঠ ভেসে এলো -" সাগর ভাই আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় বাঁচবোনা!"
এতো রাতে প্রিন্সিপাল স্যার কে সরাসরি কল দেওয়া ঠিক হবে কি না বুঝতে পারছিলাম না।অনেক ভেবে স্যারের হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা দিলাম। আশ্চর্য হয়ে গেলাম যখন দেখলাম মেসেজ দেখামাত্রই স্যার আমাকে কল করে জিগ্যেস করলেন—“সাগর, কী হয়েছে?” আমি সব বলার পর স্যার শান্ত কণ্ঠে বললেন—“আমি দেখছি।”

এরপর যা ঘটলো, তা আজীবন মনে রাখার মতো। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে স্যার নিজে দুইজন স্যারকে (ডা.Azaz Uddin Ahmed Sanyএবং ডা.Kamran Mohsin Mirzaa) সাথে নিয়ে ওসমানীর ইমারজেন্সি বিভাগে হাজির। একজন প্রিন্সিপাল তার ছাত্রের জন্য রাত-দিন, নিজের বিশ্রাম, নিজের পরিবার—কোনো কিছুর কথা না ভেবে হাসপাতালে ছুটে গেলেন।

তিনি নিজের সন্তানের মতো নাহিদকে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে ২ জন স্যারকে সাথে দিয়ে কলেজে পাঠালেন,নাহিদের পরিবারের সবাইকে আশ্বস্ত করলেন—“চিন্তা করবেন না, সব দায়িত্ব আমরা নিলাম।” নাহিদ হাসপাতালে আসার আগেই স্যার জরুরি বিভাগের কনসালটেন্টদের সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করেন।
সবশেষে ওটি চেকআপের পর যখন জানানো হলো নাহিদ আশঙ্কামুক্ত, তখন সবার বুকের ভেতরের হাহাকার কিছুটা হলেও প্রশমিত হলো।

একজন শিক্ষক কেবল পড়ান না, তিনি তার ছাত্রদের বাবা-মায়ের মতো আগলে রাখেন, অন্ধকার সময়ে হাত বাড়িয়ে দেন, আর অনিশ্চয়তার মুহূর্তে হয়ে ওঠেন সবচেয়ে দৃঢ় আশ্বাস।
সবাই আমাদের ২৮তম ব্যাচের নাহিদের জন্য দোয়া করবেন, সে যাতে অতিদ্রুত সুস্থ হয়ে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারে এবং আমাদের প্রিন্সিপাল স্যার,প্রফেসর ডাঃ নাজমুল ইসলাম স্যারের জন্য। তার কাছে নইমেক এর প্রতিটি ছাত্র যে সন্তানতুল্য সেটা তিনি প্রতিনিয়তই প্রমান করেন তার কর্মের মাধ্যমে।সৃষ্টিকর্তা স্যারকে দীর্ঘায়ু দান করুন।স্যার যে তার অতি ব্যস্ততার মধ্যেও নাহিদের বিপদে ছুটে গিয়েছেন,এজন্য তার পরিবার স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।আমরা পুরো নইমেক পরিবার স্যারের এ উদারতায় তার প্রতি কৃতজ্ঞ।
Thank you Prof. Dr Md Nazmul Islam sir❤️
Principal
North East Medical College & Hospital
👉Follow our official page Platform of Medical & Dental Society
~ সাগর দে

Cool Surgeon, Cooler Patient... :)😀👉 Follow Channel H1
04/09/2025

Cool Surgeon, Cooler Patient... :)😀
👉 Follow Channel H1

04/09/2025
সত্যি বলতে মেডিকেল সাইন্স পড়তে এসেছিলাম ইচ্ছার বিরুদ্ধে। ম্যাথম্যাটিকস এ খুব ভালো ছিলাম। মেট্রিকুলেশন আর ইন্টারমিডিয়েট দ...
04/09/2025

সত্যি বলতে মেডিকেল সাইন্স পড়তে এসেছিলাম ইচ্ছার বিরুদ্ধে। ম্যাথম্যাটিকস এ খুব ভালো ছিলাম। মেট্রিকুলেশন আর ইন্টারমিডিয়েট দুটোতেই ১০০ তে ১০০ পেয়েছিলাম। নিজে বুয়েট এ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চাওয়া ছাড়া কিছু ভাবতাম না। কিন্তু স্কুলে আমার যে ক্লাস টিচার ছিলেন, স্যার কেন যেন আমাকে সবসময় ডা. দীন মোহাম্মদ বলে ডাকতেন। আমি মনে মনে ভাবতাম- আরে আমি তো ডাক্তার হবো না, কেন আমাকে স্যার শুধু শুধু ডাক্তার ডাকেন! বাবাও কমবেশি চাইতেন আমি যেন মেডিকেল পড়ি। তাই ঠিক করলাম- আচ্ছা আমি দিবো পরীক্ষা মেডিকেলে আর কেবল ঢাকা মেডিকেলেই দিবো। বুয়েট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব জায়গাতেই টিকে গেলাম। ভাগ্যে আমাকে নিয়ে অন্য কিছ পরিকল্পনা করা ছিল হয়তো। শেষমেশ চলেই এলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়তে।
অনিচ্ছায় আসলেও আগ্রহ জন্মাতে খুব সময় লাগেনি। এনাটমিতে বরাবরই খুব ভালো ছিলাম। ম্যাডাম আমাকে পাশে বসিয়ে বাকিদের কার্ড পরীক্ষা নিতেন। মাঝেমাঝে আমিও প্রশ্ন করতাম আমার বন্ধুদের। ক্যারাম খেলতে পছন্দ করতাম খুব। কখন যে খেলতে খেলতে সময় পেরিয়ে যেত বুঝতামও না। তবে পড়াশোনা আর রেজাল্ট ঠিক রেখে যত রকমের খেলাধুলা করা যেত সব করতাম।

আমাদের সময় ইন্টার্নশিপ করার পর গ্রামে যাওয়া বাধ্যতামূলক ছিলো। তবে সব প্রফেশনাল পরীক্ষা মিলিয়ে যাদের নাম্বার অনেক ভালো থাকতো, তাদের কিছুসংখ্যককে মেডিসিন, সার্জারি আর গাইনীতে রেখে দেয়া হতো। তো আমি মেডিসিন এ চান্স পেয়ে যাই।

মেডিসিনে ট্রেনিং শেষে আমার প্রথম পোস্টিং ছিল তৎকালীন IPGMR এ যা এখন BSMMU নামে পরিচিত। সেসময় PSC থেকে IPGMR এ নিউরোলজিতে দুইজন এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নেয়ার প্রক্রিয়া চলছিল। পরীক্ষা হবে নিয়োগের জন্য। যারা এপ্লাই করছিলেন তাদের মধ্যে আমি ছিলাম সবচেয়ে জুনিয়র। আমার চেয়ে ১০-১২ বছরের সিনিয়র এমনকি আমার কয়েকজন শিক্ষকও ছিলেন সে তালিকায়। ৬৬ জন থেকে ২ জন বাছাই হয়। আমি সেই দুইজনের একজন হয়ে যাই ভাগ্যচক্রে। এরপর থেকেই মূলত আমার নিউরোলজি নিয়ে পথচলা শুরু।

আমি বলবো যে, বাংলাদেশে নিউরোলজিতে আমার খুব কন্ট্রিবিউশন নেই, তবে যা আছে তা হলো ডেডিকেশন। আর সেই ডেডিকেশন এর কোন ঘাটতি ছিলোনা আমার পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে। ২০০৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর প্রফেসর থাকাকালীন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরোসাইন্স প্রতিষ্ঠায় হাত দেই। ২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। আমি সেখানে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে দায়িত্বপালন শুরু করি আর এখনো করছি। এর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রিন্সিপাল হিসেবেও কর্মরত ছিলাম। ১৯৯৪ সালে আমি সহ যেখানে মাত্র ৩ জন নিউরোলজিস্ট ছিলেন এদেশে, সেখানে এখন প্রায় ২০০ জন দক্ষ নিউরোলজিস্ট তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি আমরা। এর পেছনে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ বৃদ্ধি।
আমি মনে করি একজন ভালো ডাক্তার হতে গেলে ৩ টা ব্যাপার অবশ্যই একজন মেডিকেল স্টুডেন্টকে ধারণ করতে হবে। প্রথমত, ভালো লেখাপড়া করতে হবে। তাকে প্রচণ্ড পড়ুয়া হতে হবে। দ্বিতীয়ত, তার মধ্যে সততা আর একাগ্রতা বা লেগে থাকার প্রবণতা থাকতে হবে। তৃতীয়ত, আত্মোৎসর্গের মনোভাব, ধৈর্য আর রোগীর প্রতি সহমর্মিতা থাকতে হবে। এগুলো না থাকলে ভালো একজন ডাক্তার হওয়া খুব কঠিন। তবে এই তিনটা বিষয়ের উর্ধ্বে আরেকটা ব্যাপারকে আমি খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। তা হলো ধর্মীয় অনুভূতি। এটা মানুষের প্রতি দায়িত্ববোধ বাড়ায়, দায়বদ্ধতা সৃষ্টি করে আর খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখে। এই ধর্মীয় অনুভূতিটা সব কাজে খুব সুন্দর একটা মসৃণতা এনে দেয়।

তরুণ ডাক্তার আর মেডিকেল ছাত্রদের আমি সবসময় একটা কথাই বলি যে, তোমরা দেশের সেরা ছাত্র-ছাত্রীদের একটা গ্রুপ। তোমরা চাইলে অনেক কিছুই করতে পারো। যা প্রয়োজন তা হলো তোমার একাগ্রতা আর তোমার কোয়ালিটি যেটা তোমাকে অর্জন করতে হবে কষ্ট করে। তোমার যতই পিছুটান থাকুক না কেন কিংবা যতই সীমাবদ্ধতা থাকুক, দিনশেষে তোমার কোয়ালিটিই তোমাকে চেনাবে।
👉 Follow our official page Platform of Medical & Dental Society
~ Professor Dr. Quazi Deen Mohammad
DMC K-30
Ex- Director, National Institute of Neurosciences and Hospital
Ex-Principal, Dhaka Medical College

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের একটা নাইট ডিউটির কথা খুব মনে পড়ে। ওয়ার্ডে ৫ জন শ্বাসকষ্টের রোগী, অক্সিজেন সিলিন্ডার মাত্র ১ টা।আ...
04/09/2025

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের একটা নাইট ডিউটির কথা খুব মনে পড়ে। ওয়ার্ডে ৫ জন শ্বাসকষ্টের রোগী, অক্সিজেন সিলিন্ডার মাত্র ১ টা।

আবার পড়েন - শ্বাসকষ্টের রোগী কয়টা? ৫ টা। আর অক্সিজেন?? মাত্র ১ টা।

শ্বাসকষ্টে একেকজনের চেহারা নীল হয়ে যাচ্ছে, কিছু করার নাই।ওয়ার্ডে ডিউটি ডাক্তার আমি একজন। তখন অনেক ইয়ং বয়স, ২০১৬ সাল।

সেই বয়সের বুদ্ধিতে যা কুলালো তাই করলাম।সবাই কে ১৫ মিনিট করে অক্সিজেন ভাগ করে দিলাম।

অর্থাৎ কি দাড়ালো??১৫ মিনিট রহিমা শ্বাস নিবে বুক ভরে, তারপর মাস্ক খুলে দিয়ে দিবে আরেকজন কে। এরপর রহিমা বাকি ৬০ মিনিট শ্বাসকষ্ট নিয়ে অপেক্ষা করবেন। ৬০ মিনিট পর আবার ঘুরে তার পালা আসবে বুক ভরে নিশ্বাস নেবার..

কি ভয়ংকর অমানবিক!!!

এর মাঝে একজন মহিলা ছিলেন লাংস ক্যান্সার, শেষ স্টেজ। প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট।তার একমাত্র ছেলে, ভার্সিটি স্টুডেন্ট, মায়ের পাশে বসে দিশেহারা। কি করবে বুঝতেসে না!! বাবা নাই, আর তার এত টাকা ও নাই যে প্রাইভেটে নিয়ে যাবে।নার্সদের কাছে কান্নাকাটি করে.. নার্স দের কিছু করার নাই।আমার রুমে এসে বলে "স্যার, কিছু একটা করেন, মা মরে যাবে।"

আমিও ভ্যাবলার মত তাকায় থাকি।পাশের পুরুষ ওয়ার্ডে খোজ নিলাম, ওখানেও সেইম। ১ টাই সিলন্ডার, যা একজন কিডনী রোগীর কাজে লাগছে। তার ও খারাপ অবস্থা। অক্সিজেন মাস্ক খুললেই ঐ ব্যাটা মারা যাবে।

রাত কেটে যাচ্ছে..

ভোর রাতের দিকে কিছটা সমাধান হলো।পুরুষ ওয়ার্ডের কিডনী রোগী টা প্রাইভেটে চলে গেলো, ঐ সিলিন্ডার টা ঝগড়া করে আমার রোগীদের জন্য আনালাম।আমার ওয়ার্ডে ২ জনের শ্বাসকষ্ট কমে গেলো।আর ঐ ক্যান্সারের মহিলাটা, উনার ১৫ মিনিটের দাবী ছেড়ে দিয়ে মারা গেলেন।

তার ছেলেটা শোকে পাথর হয়ে বসে রইলো মায়ের পাশে। শেষ মুহুর্তে মা কে সামান্য বাতাস জোগাড় করে পারেনি, এটা বোধহয় সারাজীবন তাকে দু:স্বপ্ন দেখাবে।

একবার ভাবলাম গিয়ে বলি, "আপনার মা এমনিতেই মারা যেতেন ১-২ দিনের মাঝে। কারো কিছু করার ছিলো না অসুখ অনেকদুর চলে গিয়েছিলো। আপনি বেশী কষ্ট নিয়েন না"পরে আর বলি নি। থাক, কিছু রাগ পুষে রাখুক দেশের প্রতি।এভাবেই কোনরকমে সো কলড গরীব দেশের হাসপাতালে ৫ টা শ্বাসকষ্টের রোগীর কষ্টের সমাধান হলো।

আজকে একটি শিশুদের হাসপাতালের এই চিরকুট টা দেখুন।

একজন মা সই করেছে এই মর্মে- "আমার বাচ্চা কে আপনারা অক্সিজেন দিতে পারবেন না আমি জানি, মরে গেলে মরে যাক। কি আর করার!! আপনাদের দোষ দিবো না।" বুঝেন অবস্থা!!
👉 Follow our official page Platform of Medical & Dental Society
~DR SHAHRIAR
02 SEPT 2025

❌ ভুল চিকিৎসা = আজীবনের ক্ষতি। একটি সতর্কতামূলক পোস্ট‼️হাত একটু বাকাঁ মনে হওয়ার কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসা করিয়েছিল। আজ তার ...
03/09/2025

❌ ভুল চিকিৎসা = আজীবনের ক্ষতি।
একটি সতর্কতামূলক পোস্ট‼️
হাত একটু বাকাঁ মনে হওয়ার কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসা করিয়েছিল। আজ তার হাতের এই অবস্থা দেখে বুকটা কেঁপে উঠলো।মেয়েটির বয়স ১৬ বছর, জীবন পুরোটাই বাকি। এখন হাত কেটে ফেলা ছাড়া আর কিছু করার নেই। কবিরাজি চিকিৎসার ৭ দিন পর ফলাফল।
✅ হাড়-জোড়ার সমস্যা হলে অবশ্যই অর্থোপেডিক চিকিৎসকের কাছে যান।
বি দ্রঃ পোস্টটি জনসচেতনতায় শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
👉Follow Channel H1 to get more update
~ Dr. Badhon

একটি সতর্কতামূলক পোস্ট‼️কবিরাজের কাছ থেকে বিশেষ উদ্দেশ্যে আংটি নিয়ে গোপনাঙ্গের গোড়ায় পড়ে রাখে। যখন সেটি পচে ফুলতে শুরু ক...
02/09/2025

একটি সতর্কতামূলক পোস্ট‼️
কবিরাজের কাছ থেকে বিশেষ উদ্দেশ্যে আংটি নিয়ে গোপনাঙ্গের গোড়ায় পড়ে রাখে। যখন সেটি পচে ফুলতে শুরু করে সে ভাবে আংটি কাজ করা শুরু করেছে। কিন্তু ব্যাথা ছিল অনেক৷ কবিরাজ বুঝিয়েছে, "কষ্ট করলে কেস্ট মেলে"। অবশেষে যখন সেটি পচে গোপনাঙ্গ কেটে ভেতরে ঢুকে যাচ্ছিল তখন আমাদের কাছে আসে। সব চেষ্টা ব্যার্থ হলে এই হেক্সো ব্লেড দিয়ে সতর্কতার সাথে আংটি কেটে বের করে আনি। আশা করছি গোপনাঙ্গ রক্ষা পাবে।

কবিরাজি অপচিকিৎসা বন্ধ করুন। সমস্যা যত গোপন ই হোক না কেন, ডাক্তারি পরামর্শ নিন।

👉Follow Channel H1 to get more update
~Dr Shohanur Rahman

বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। মেডিকেল সাইন্স ব্রাঞ্চ থেকে ব্রাঞ্চ এ বিভক্ত হচ্ছে।যেমন Cardiologist , Neurologist etc.সময়ের সাথে তা...
02/09/2025

বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। মেডিকেল সাইন্স ব্রাঞ্চ থেকে ব্রাঞ্চ এ বিভক্ত হচ্ছে।যেমন Cardiologist , Neurologist etc.
সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কবিরাজি তেও এর ছোয়া লেগেছে। আজ দেখলাম Stroke কবিরাজ। কাল হয়তো দেখবো বাত কবিরাজ বা হার্ট কবিরাজ। Appreciate করার মতো ব্যাপার।By the way , লক্ষ্য করলাম Stroke কবিরাজ সাহেবের মোবাইল নাম্বারের মধ্যেও #420 সংখ্যা টা আছে। কাকতালীয় ব্যাপার।😀😀🤣🤣😆🤣
👉Follow our official page Platform of Medical & Dental Society
~Dr. Sawgat Ehsan

This is how we are treating in a tertiary level Medical College & Hospital একটা বিভাগীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দৃশ্য এট...
01/09/2025

This is how we are treating in a tertiary level Medical College & Hospital
একটা বিভাগীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দৃশ্য এটা। আমাদের একটা NICU নাই। স্ক্যানুতে বেড ফাঁকা নাই।গরীব বাবা মার প্রিম্যাচিউর বাচ্চা ফেরত পাঠাতে হচ্ছে।ক্লিনিকে ভর্তি করা সম্ভব না তাদের পক্ষে।তারা এটা বুঝতে পারতেছে না এত বড় হাসপাতালে তার বাচ্চার কেন চিকিৎসা হবে না। Cyanosed বাচ্চা ভর্তি নিতে পারি নি। কারন অক্সিজেনের পোর্ট ফাঁকা নাই।

আমরা এতটাই অসহায়!
( কালেক্টেড পোষ্ট)

Address

17-18, Shyamoli, Mirpur Road
Dhaka
1207

Telephone

+8801303441622

Website

http://www.platform-med.org/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Platform posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Platform:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram