Bibeat Ltd

25/04/2025

Today is the last day of the exhibition.
We are mesmerized by the support and feedback from the visitors.
Meet Bangladesh Expo 2025 is going to be a remarkable one for us.

24/04/2025

BiBEAT Limited at
MEET BANGLADESH EXPO 2025….
Hall 4, Stall No. 42 & 43, Hall-4, ICCB, Dhaka
10 am-7 pm, 24-25 April,2025

We, Bibeat ltd are presenting our indigenously developed biomedical innovations designed to bridge technological disparities in healthcare.

We would be honored to welcome you and discuss how Bibeat’s innovations can support your work in advancing healthcare equity. Let’s connect to drive meaningful change together!

At our booth, you’ll explore:
Our latest products (see www.bibeat.com for a preview).
If you are a doctor, Live demos and discussions on how our technology can support your practice.
If you are a Medical Device supplier and exporter, Opportunities to collaborate for a more equitable healthcare future for all.

You may register onsite for visiting the Expo. However, if you pre-register online, you may avoid delays at entry. For this, please visit: https://www.meet-bangladesh.com/visitor-registration

22/04/2025

We are thrilled to invite you to visit Bibeat’s booth, Hall 4, Stall No. 42 & 43, at the MEET BANGLADESH EXPO 2025, where we showcase our Made-in-Bangladesh biomedical equipment with some unique innovations designed to bridge the technological disparity in healthcare.

As a social enterprise in the biomedical engineering sector and a spin-off from the Department of Biomedical Physics & Technology of the University of Dhaka, Bibeat is committed to indigenous R&D and manufacturing so that affordable, high-quality medical technology reaches those who traditionally remain deprived. Our journey is rooted in:

· Local Innovation: Developing cutting-edge medical devices through homegrown research.

· Accessible Healthcare: Reducing dependency on imported technology by producing reliable, cost-effective solutions.

· Social Impact: Operating as a non-shareholding company, we prioritize community health over profit.

At our booth, you’ll explore:
Our latest products (see www.bibeat.com for a preview).
If you are a doctor, Live demos and discussions on how our technology can support your practice.
If you are a Medical Device supplier and exporter, Opportunities to collaborate for a more equitable healthcare future for all.

Please find attached a combined brochure of Bibeat’s products. Also please find a formal invitation from the organisers of the event.

You may register onsite for visiting the Expo. However, if you pre-register online, you may avoid delays at entry. For this, please visit: https://www.meet-bangladesh.com/visitor-registration

A Personal Note from Professor Khondkar Siddique-e Rabbani, Founding Chairperson of the Department of Biomedical Physics & Technology, Dhaka University, and Founding President of Bibeat Ltd:

We hope you will get a pleasant surprise to see what we could have achieved in medical equipment technology working from a country like Bangladesh without adequate infrastructure and supporting policies. We have more than 15 products, some of which are unique in the world. Diligently working for more than a decade, we have now reached a stage where we feel we can install these devices in all hospitals within the country and export to other countries, with a focus on LMICs. We hope you can become partners in this process thus giving Bangladesh a due recognition in the world platform, which will also make us all feel proud.

The event schedule is summarised below.

📅 Date: [24-25 April,2025]
📍 Venue: [ICCB,Hall-2 & 4,Dhaka]

🕒 Time: [10 am-7 pm]

👇 Drop a comment if you’re coming, or tag a friend who should visit!

10/04/2025

জাপান মেডটেক, এশিয়ার সবচেয়ে বড় মেডিকেল টেকনোলজি প্রদর্শনী।
৯-১১ এপ্রিল, ২০২৫ – টোকিও বিগ সাইটে অনুষ্ঠিত হচ্ছে "জাপান মেডটেক ২০২৫"। আর এই ইভেন্টে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অংশগ্রহণ করতে পেরে অত্যন্ত গর্বিত বাইবিট লিমিটেড!

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের "মিট দ্যা বাংলাদেশ শো" উদ্যোগের অংশ হিসেবে এবং EC4J প্রজেক্ট (এক্সপোর্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জবস, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক)-এর সহযোগিতায় আমরা এই ইভেন্টে বাংলাদেশের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্ভাবন বিশ্বব্যাপী নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান, বিনিয়োগকারী এবং অংশীদারদের সামনে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি।

বাইবিট এর লক্ষ্য হলো দেশীয় প্রযুক্তি ব্যাবহার করে সাশ্রয়ী মূল্যে জীবনরক্ষাকারী মেডিকেল ডিভাইস ও ওয়েলনেস পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর স্বাস্থ্যসেবার ব্যবধান কমিয়ে আনা। এই ইভেন্টে আমরা আমাদের কিছু উদ্ভাবনী প্রোডাক্ট প্রদর্শন করছি, যেমন:

ইসিজি ডিভাইস
অ্যান্টি সোয়েট
মাসল অ্যান্ড নার্ভ স্টিমুলেটর
ইলেক্ট্রো হেলথ
এছাড়া ভার্চুয়ালি উপস্থাপন করা হচ্ছে ডাইনামিক পেডোগ্রাফ।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, EC4J প্রজেক্ট এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংক-কে অশেষ ধন্যবাদ আমাদেরকে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের এই উদ্ভাবনী শক্তি তুলে ধরার সুযোগ দেওয়ার জন্য।

বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের উদ্ভাবনকে আরও উজ্জ্বল করার প্রয়াসে বাইবিটের সঙ্গে থাকুন...

31/03/2025

As the joyous occasion of Eid fills the air with happiness and togetherness, Bibeat extends heartfelt Eid Mubarak to you and your loved ones.
Thank you for trusting BiBeat to be your partner in health & innovation. Wishing you a vibrant, tech-savvy and healthy Eid!

23/03/2025

🌟 ১০ বছরের মাইশার হাত-পায়ের অতিরিক্ত ঘাম এখন নিয়ন্ত্রণে! 🌟

মাইশা ইসলাম, মাত্র ১০ বছর বয়সি এক ছোট্ট মেয়ে, যার হাত-পায়ের ঘাম ছোটবেলা থেকেই ওর জন্য দুশ্চিন্তার কারণ ছিল। স্কুলে ক্লাসরুমে, খেলার সময়, এমনকি লেখালেখিতেও ওর জন্য সমস্যার সৃষ্টি হতো। কিন্তু এবার BiBEAT-এর Anti Sweat (Iontophoresis) ডিভাইস দিয়ে সে এই সমস্যার সমাধান পাচ্ছে!
✅ চর্ম বিশেষজ্ঞ Dr. Asifuzzaman স্যারের পরামর্শে মাইশার পরিবার এই ডিভাইসটি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়।
✅ মাত্র কিছুদিনের ব্যবহারেই ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে !
✅ এখন সে নিশ্চিন্তে স্কুলের পড়াশোনা করতে পারছে, খাতায় লিখতে পারছে, এবং স্বাভাবিক জীবন উপভোগ করছে।

22/03/2025

গণমানুষের কল্যাণে এক উদ্ভাবকের গল্প!

অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানীর উদ্ভাবনী যাত্রা ও মানবসেবায় তাঁর অবদানের কথা কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বাংলাদেশে চিকিৎসা প্রযুক্তির উন্নয়নে তাঁর ১৫টি উদ্ভাবন নিয়ে জানুন বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে।

গণমানুষের কল্যাণে এক গুণী উদ্ভাবক

16/03/2025

আমার একটি দু ঘন্টার ইন্টারভিউ প্রকাশ করেছে উৎকর্ষ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। এতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থেকে শুরু করে আমি মুক্ত বিহঙ্গের মত চলে গেছি রাষ্ট্র ব্যবস্থা, অর্থনীতি, ধর্ম, জেন্ডার ও নানা প্রসঙ্গে যা হয়ত অনেক চিন্তার খোরাক জোগাবে। আমার সব চিন্তাই যে সঠিক তা আমি কখনোই দাবী করব না, কিন্তু অন্যান্যদের আলোচনা সমালোচনা আমার চিন্তাভাবনাকে আরও সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করবে। দু ঘন্টা লম্বা সময়, তাই অনুরোধ করব সুবিধামত ভেঙ্গ ভেঙ্গ দেখতে। আশা করি পছন্দ করবেন। নিচে লিংকটি দিচ্ছি। - রব্বানী
https://www.facebook.com/share/v/1YtTFv7rVz/

03/02/2025

হাত ও পায়ের অতিরিক্ত ঘামের সমস্যার সমাধান পাওয়া একজন শিক্ষার্থীর বাস্তব অভিজ্ঞতা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল ফিজিক্স এবং টেকনোলজি বিভাগের উদ্যোগে ১৩ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বিনামূল্যে iontophoresis ও PEMF প্রযুক্তির সেবা দেওয়া হবে।
এ সেবা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত।

রেজিষ্ট্রেশন লিংক: https://bmpt.du.ac.bd/free-sweat-and-pain-therapy-camp/

যে কোন অনুসন্ধানে যোগাযোগ করুন: 01933322693, 01933322692
#বাইবিট #হাতঘামারসমাধান #হাতেরঘাম

26/01/2025

দৈনন্দিন জীবনে হাত-পায়ের অতিরিক্ত ঘামের সমস্যার মুখোমুখি হওয়া একজন শিক্ষার্থীর বাস্তব অভিজ্ঞতা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল ফিজিক্স এবং টেকনোলজি বিভাগের উদ্যোগে ১৩ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বিনামূল্যে iontophoresis ও PEMF প্রযুক্তির সেবা দেওয়া হবে।
এ সেবা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত।

রেজিষ্ট্রেশন লিংক: https://bmpt.du.ac.bd/free-sweat-and-pain-therapy-camp/

যে কোন অনুসন্ধানে যোগাযোগ করুন: 01933322693, 01933322692
#বাইবিট #হাতঘামারসমাধান

24/01/2025

It's an honor and a privilege to have Khondkar Siddique-e Rabbani Sir with us. His wisdom, experience, and kindness are a constant source of inspiration. We are deeply grateful for his presence and guidance, which fill us with pride and joy. Deepest respect and love for you sir ❤️.

ড. খন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানি বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত বায়োমেডিক্যাল পদার্থবিদ। ড. রব্বানি ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক এবং ১৯৭২ সালে ইসলামাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি কমনওয়েলথ স্কলার হিসেবে যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাইক্রো ইলেকট্রনিক্সে পিএইচডি সম্পন্ন করেন ১৯৭৮ সালে। বাংলাদেশে ফিরে এসে তিনি ঢাবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ড. খন্দকার তার অধ্যাপক এম এস ইসলামের অনুপ্রেরণায় বায়োমেডিকেল ফিজিক্সে গবেষণা শুরু করেন।

ড. রব্বানি তার কর্মজীবনে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নের জন্য স্বল্পমূল্যের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কাজ করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে রয়েছে ফোকাসড ইমপিডেন্স মেজারমেন্ট (FIM)। এটি একটি স্থানীয় বৈদ্যুতিক ইমপিডেন্স পদ্ধতি যা ফুসফুস, পাকস্থলী এবং ভাস্কুলার কার্যক্রমসহ নির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সার নির্ণয়ে ব্যবহার করা হয়। সোলার ওয়াটার স্টেরিলাইজেশনও তার আবিষ্কার, যা সৌরশক্তির মাধ্যমে পানিতে ডায়রিয়ার জীবাণু ধ্বংস করার সহজ ও সাশ্রয়ী পদ্ধতি। এখানেই শেষ নয়। অত্যধিক ঘামের চিকিৎসার জন্য বৈদ্যুতিক থেরাপি ডিভাইস, কম্পিউটারাইজড ইএমজি ডিভাইস, ডায়নামিক পেডোগ্রাফ, ডিজিটাল মাইক্রোস্কোপ, ইলেক্ট্রো-হেলথ ডিভাইস, ইন্ট্রা-অপারেটিভ নিউরোমনিটর, ইন্টিগ্রেটেড ডায়াগনস্টিক ডিভাইস সহ টেলিমেডিসিন প্রযুক্তিও তার আবিষ্কার।

২০০৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি (BMPT) বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন হন ড. রব্বানি। এই বিভাগটি উন্নত টেলিমেডিসিন সিস্টেমের জন্য হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার উভয়ই তৈরি করেছে‌। এখন পর্যন্ত ১২০০০ এরও বেশি গ্রামীণ রোগীকে দূরবর্তী চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং সংখ্যাটি শীঘ্রই বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। ছাত্রদের সাথে মিলে তিনি ‘রেলেভ্যান্ট সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি সোসাইটি, বাংলাদেশ -এর অধীনে ‘ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর টেকনোলজি ইকুয়ালাইজেশন (আইসিটিইকিউ)’ এবং একটি নন-শেয়ারহোল্ডিং কোম্পানি ‘বি-বিট লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠা করেন; যার সমস্ত লাভ সম্প্রসারণ কর্মসূচি ও গবেষণায় ব্যবহার করা হয়।

ড. রব্বানি ৮০ টিরও বেশি বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র এবং একটি পাঠ্য বই প্রকাশ করেছেন। এছাড়া ৯০ এর অধিক শিক্ষার্থী তার তত্ত্বাবধানে এম.এস, এম.ফিল এবং পিএইচডি সম্পন্ন করেছে।

ড. রব্বানি তার অবদানের জন্য অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন। ২০০৮ সালে বাংলাদেশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস গোল্ড মেডেল, ইব্রাহিম মেমোরিয়াল গোল্ড মেডেল, ২০০৭ সালে ইউজিসি পুরস্কার, ১৯৯৫ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের জাতীয় ফেলোশিপ, TWAS-BAS গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ড (১৯৯০), বাইবিটের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্বাস্থ্যে আইডিএলসি-প্রথম আলো এসএমই পুরস্কার–২০২১ অর্জন করেছেন তিনি।