দি ল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • দি ল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক

দি ল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক এটি একটি স্বাস্থ্য সেবা ধর্মী প্রতিষ্ঠান।

This health based organization is designed to serve mankind with uncompromised quality at reduced cost.

১) সব ধরনের প্যাথলজী পরীক্ষা (রক্ত, মল-মুত্র, কফ)
এক্সরে ( ডিজিটাল / নরমাল)
ইসিজি,
আলট্রাসনোগ্রাফি (সাদাকালো ও কালার ) সহ
আনুষাঙ্গিক অন্যান্য পরীক্ষা।

২) বিশেষজ্ঞ ডাক্তারঃ

মেডিসিন,
হৃদরোগ,
নাক-কান,গলা,
অর্থোপেডিক্স ,বাত-ব্যথা, হাড়-জোড়া ,ট্রমা,
শিশু,
মহিলা-গাইনি,
চক্ষু ,
ডায়াবেডিস ,
অন্যান্য

18/03/2023

RMO [GP Practitioner] Need in Kulaura [Brahmmon Bazar]

‘’Residential Medical Officer" Urgent Needed!!!

Fulltime 7 days in week / part-time Chamber.
Requirements: MBBS+PGT in gyne&obs / Medicine + DMU/CMU.
Location:
The Lab Digital Diagnostic
Kulaura, Moulvibazar
Please contact soon-01716790379
Email: thelabdigitaldiagnostic@gmail.com

কম খরচে 👉 আমাদের সেবা সমূহ ❣️
01/12/2022

কম খরচে 👉 আমাদের সেবা সমূহ ❣️

05/09/2022

সু-খবর ! সু-খবর ! সু-খবর !
এখন থেকে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত " দি ল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক"-এ মানব দেহের -ইলেক্ট্রোলাইট ( লবন) পরিক্ষা হয় ✅

07/06/2022

নিজের ইচ্ছামতো ওরাল স‍্যালাইন খাবেন না। সাধারন গরমে ঘামলেও না। ডায়রিয়া বা পানিশূণ‍্যতা না হলে এটা খাওয়ার দরকার নেই। সঠিক পরিমাণ পানিতে স‍্যালাইন গুলবেন। উল্টাপাল্টা যখন তখন স‍্যালাইন খেলে ক্ষতি হয়।

নন-আলসার ডিসপেপসিয়া বা ফাংশনাল ডিসপেপসিয়াঃকোন সুনির্দিষ্ট কারণ এবং গঠনগত রোগ ছাড়া বদহজমের যে লক্ষ্মণ উপসর্গ প্রকাশ পায় ত...
04/06/2022

নন-আলসার ডিসপেপসিয়া
বা ফাংশনাল ডিসপেপসিয়াঃ

কোন সুনির্দিষ্ট কারণ এবং গঠনগত রোগ ছাড়া বদহজমের যে লক্ষ্মণ উপসর্গ প্রকাশ পায় তা-ই নন-আলসার ডিসপেপসিয়া।
এটাই সচরাচর দেখা দেয় এবং দীর্ঘ কাল ব্যাপী স্থায়ী হতে পারে। যদিও এন্ডোসকপিতে কোন প্রকার সমস্যা থাকে না, তথাপি এতে পেপটিক আলসারের ন্যায় পেটে ব্যথা, অস্বস্তি, পেট ভরা লাগা, পেট ফাঁপা লাগা, ঢেকুর উঠা এবং বমি বমি ভাব লাগতে পারে।
কারণঃ
অনেক সময় এর প্রকৃত কারণ জানা যায় না। চিকিৎসকগণ একে ফাংশনাল সমস্যা হিসেবে ধরে নেন যার মানে হলো এই সমস্যার সুনির্দিষ্ট কোন কারণ নেই।
সম্ভাব্য নিয়ামকঃ
কিছু ফ্যাক্টর যা এই সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায় -
★ অনিদ্রা ও অধিক রাত জাগা
★ মানসিক উদ্বেগ অস্থিরতা ও দুশ্চিন্তা
★ মাত্রাতিরিক্ত ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল সেবন
★ ধূমপান, মদ্যপান ও মাদকাসক্তি
★ কায়িক পরিশ্রমবিমুখ হয়ে আয়েসি জীবন যাপন করা
★ কিছু ওষুধ সেবন - ব্যথানাশক (NSAIDs - অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন
লক্ষ্মণ উপসর্গসমূহঃ
* পেটের উপরিভাগে ও বুকের নিচে অস্বস্তি কিংবা জ্বালা পোড়ার অনুভূতি যা কখনও কখনও খাবার কিংবা অ্যান্টাসিড সেবনে নিবৃত্ত হয়।
* পেট ভরা ভরা লাগা
* পেট ফাঁপা লাগা
* ঢেকুর উঠা
* অল্প খেলেই পেট ভরে যাওয়া
* বমি বমি ভাব
চিকিৎসাঃ
রোগ ইতিহাস নেওয়া
ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করা
ল্যাব টেস্ট -
রক্ত পরীক্ষা - এইচ পাইলোরি অ্যান্টিবডি
মল পরীক্ষা - এইচ পাইলোরি অ্যান্টিজেন
এন্ডোসকপি - একেবারেই স্বাভাবিক থাকবে (কোন ঘা বা আলসার, টিউমার বা ক্যান্সার,পলিপ, ইরোশন, ইনফ্ল্যামেশন, রক্তপাত, মটিলিটি ডিজর্ডার কিছুই থাকবে না)
এধরণের সমস্যা যদি দীর্ঘায়িত হয় এবং জীবনধারায় পরিবর্তনেও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভবপর না হয় তাহলে যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে। লক্ষ্মণ উপসর্গের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা নিতে হবে। আর চিকিৎসায় ওষুধের সাথে বিহেভিওরাল থেরাপিরও সমন্বয় থাকতে হবে।
* অ্যান্টাসিড - এগুলো পাকস্থলীর এসিড নিউট্রালাইজ করে পেটের ব্যথা কমায়
* গ্যাসের ওষুধ - সিমেথিকোন
* এসিড উৎপাদন কমানোর ওষুধ -
H-2 Blocker (ফ্যামোটিডিন)
* এসিড উৎপাদন বন্ধ করার ওষুধ -
Proton Pump Inhibitor (ওমিপ্রাজল, রেবিপ্রাজল, ইসোমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ল্যানসোপ্রাজল)
* LOS এর সক্ষমতা বৃদ্ধি করার ওষুধ - গ্যাস্ট্রোপ্রোকাইনেটিক ওষুধ (ডমপেরিডন) যা পাকস্থলী দ্রুত খালি করে ও LOS কে টাইট করে উপরের পেটের অস্বস্তি কমায়।
* মাংস পেশীর সংকোচন কমানোর ওষুধ - পাকস্থলীর ব্যথা কমাতে সহায়তা করে (টাইয়েমোনিয়াম)
* লো ডোজ অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট - পরিপাক তন্ত্রের ব্যথা কমাতে সহায়তা করে (অ্যামিট্রিপটাইলিন, নরট্রিপটাইলিন)
* অ্যান্টিবায়োটিক - এইচ পাইলোরি কিংবা SIBO নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।
বিহেভিওরাল থেরাপি
ওষুধের মাধ্যমে নিরাময় না হলে পরে কাউন্সেলিং কিংবা থেরাপিতে বেশ ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। রিলেক্সেশন থেরাপিতে মানসিক উদ্বেগ অস্থিরতা ও দুশ্চিন্তা কমে এবং একই সাথে নন-আলসার ডিসপেপসিয়ার লক্ষ্মণ উপসর্গগুলোও আর থাকে না।
জীবন ধারায় পরিবর্তন আনাঃ
অনেক সময় দেখা যায় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবন ধারায় পরিবর্তন এনে এই ধরনের বদহজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনঃ
১) অল্প অল্প করে কিছুক্ষণ পরপর খাওয়া
* খালি পেটে থাকা যাবে না
* কিছু ক্ষণ পরপর এক টুকরো ফল কিংবা বিস্কুট খাওয়া যেতে পারে
* খাবার খেতে ভুলে যাওয়া যাবে না
* এক বসাতে অনেক খাবার খাওয়া যাবে না।
২) প্রশমক খাবার পরিহার করতে হবে
যেসব খাবার খেলে বদহজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে - বাজে তেলে তৈরি খাবার, অধিক মশলাযুক্ত খাবার, কোমল পানীয়, ক্যাফেইনযুক্ত চা কফি, অ্যালকোহল।
৩) ধীরে ধীরে সময় নিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খাবার খেতে হবে
৪) পাকস্থলীতে অতিরিক্ত বাতাস যাতে না প্রবেশ করতে পারে সেজন্য ধূমপান, দ্রুত খাবার গ্রহণ, চুইংগাম চিবানো, স্ট্রতে করে তরল পানীয় খাওয়া এবং কোমল পানীয় গ্রহণ পরিহার করতে হবে।
৫) খাওয়ার খাওয়ার পর বেশ কিছুক্ষণ সোজা হয়ে বসে থাকা - শোওয়ার অন্তত ৩ ঘন্টা পূর্বে খাবার গ্রহণ করতে হবে।
প্রাত্যহিক জীবনে স্ট্রেস কমাতে হবেঃ
১) বর্তমানে চলমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে হবে এবং এই স্ট্রেস নিরাময় করতে শারীরিক ব্যায়াম করা কিংবা গান শোনা যেতে পারে
২) প্রশান্তিয় প্রশ্বাসের ব্যায়াম, মেডিটেশন, যোগ ব্যায়াম ইত্যাদি শেখা এবং চর্চা করা
৩) শৌখিন কাজে সময় দেওয়া - খেলাধুলা কিংবা শখের কাজের সময়টি উপভোগ করা
সপ্তাহের বেশির ভাগ সময় শারীরিক ব্যায়াম করুনঃ
১) চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম শুরু করা যেতে পারে
২) ধীরে ধীরে শারীরিক ব্যায়ামের কর্মসূচী বাড়াতে হবে
৩) নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ামে অভ্যস্ত হতে হবে - দৈনিক অন্তত ৩০-৬০ মিনিট করে শারীরিক ব্যায়াম একটি আদর্শ দৈহিক ওজন বজায় রাখতে এবং অনেক দীর্ঘ মেয়াদি রোগ থেকে মুক্ত থাকতে সহায়তা করে।
৪) খাওয়ার অব্যবহিত পরেই শারীরিক ব্যায়াম করা যাবে না।

লেখাটা কপি করা"ভারনিক্স"বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারন...
03/06/2022

লেখাটা কপি করা"ভারনিক্স"

বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারনিক্স "বলে। "ভারনিক্স " নামের পদার্থটি প্রায় সকল বাচ্চার শরীরেই দেখা যায়। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে জন্মগ্রহণ করে আবার কোন কোন বাচ্চা একেবারে পরিষ্কার থাকে।

এই ভারনিক্স টা সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়, বাচ্চাকে মুছে যখন অভিভাবকদের কাছে দেওয়া হয় তখন শরীরে ভারনিক্স থাকলে তারা ভাবেন বাচ্চাকে ক্লিয়ারলি ক্লিন করা হয়নি বা নিজেরাই মুছতে বসে যান।

সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই গভীর রহস্য লুকায়িত আছে, তাঁর অসীম জ্ঞান বুঝার ক্ষমতা আমাদের কারোরি নেই!

সদ্যজাত শিশুর শরীরে ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে যা মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তরল পদার্থ থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে। এটি অ্যান্টিবডির মত শিশুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

জন্মের পর পরই শিশুকে পরিষ্কার বা মোছার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারনিক্স ওঠে না যায়। (WHO) এর মতে শিশুর শরীরে ভারনিক্স কমপক্ষে ৬ ঘন্টা রাখা এবং সবচেয়ে ভালো হয় ২৪ ঘন্টা রাখলে।

World Health Organization

পোষ্টটি সংগৃহীত

সিবিসি (CBC) টেস্ট কী এবং কেন করা হয়?অসুস্থতা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গেলে রোগের লক্ষণ ও ধরন বুঝে চিকিৎসক কিছু পরীক্ষা-নিরীক...
29/05/2022

সিবিসি (CBC) টেস্ট কী এবং কেন করা হয়?

অসুস্থতা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গেলে রোগের লক্ষণ ও ধরন বুঝে চিকিৎসক কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা দিয়ে থাকেন। সেই ব্যবস্থাপত্রে অন্যান্য পরীক্ষার পাশাপাশি একটি পরীক্ষার নাম প্রায়ই দেখা যায়। এমনকি কখনো কখনো তালিকার শুরুতেই থাকে। সেটি হলো, সিবিসি, মানে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট।
সিবিসি কী?
সিবিসি একটি সামগ্রিক রক্ত পরীক্ষা। চিকিৎসকেরা এর মাধ্যমে একটি সাধারণ ধারণা পেয়ে থাকেন।
 রোগীর শরীর কোনো সংক্রমণের শিকার হয়েছে কি না,
 রক্তকণিকা স্বাভাবিক আছে কি না,
 হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কেমন; প্রভৃতি বুঝতে এই পরীক্ষাটি গুরুত্বপূর্ণ।
সিবিসি পরীক্ষার ধ্রুবক
এই পরীক্ষা রক্তের বিভিন্ন উপাদান ও বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা করে একটি সার্বিক পরিসংখ্যান তুলে ধরে। উপাদান ও বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—
 লোহিত রক্তকণিকা: এটি ফুসফুস থেকে দেহের অন্যান্য অংশে অক্সিজেন বহনের কাজ করে থাকে।
 শ্বেত রক্তকণিকা: এটি জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দেহকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি দেহের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
 হিমোগ্লোবিন: রক্তের লোহিত কণিকার এই প্রোটিনই অক্সিজেন বহন করে। রক্তের বর্ণের জন্যও
সিবিসি পরীক্ষার ফলাফল
কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট পরীক্ষার মাধ্যমে পাওয়া ফলাফল দেখে চিকিৎসক রোগীর রোগের ধরন সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পেতে পারেন। কোন ফলাফল কোন রোগগুলোকে নির্দেশ করে, তা দেখে নেওয়া যাক।
 রক্তে লোহিত কণিকার স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি মাইক্রোলিটারে ৩.৫ থেকে ৫.৫ মিলিয়ন সেলস।
 হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্রা - পুরুষের ক্ষেত্রে- ১৩.৫ থেকে ১৭.৫ গ্রাম পার ডেসিলিটার , নারীর ক্ষেত্রে- ১২.৫ থেকে ১৫.৫ গ্রাম পার ডেসিলিটার
 হেমাটোক্রিট মাপা হয় শতাংশে। সাধারণত স্বাভাবিক মাত্রা হিসেবে ধরা হয় ৩৮.৩ থেকে ৪৮.৬ শতাংশ (পুরুষের ক্ষেত্রে)। ৩৫.৫ থেকে ৪৪.৯ শতাংশ (নারীর ক্ষেত্রে)।
 রক্তে শ্বেত কণিকার স্বাভাবিক মাত্রা পুরুষের ক্ষেত্রে প্রতি মাইক্রোলিটারে ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ ও নারীর ক্ষেত্রে ৪,৫০০ থেকে ১১,০০০।
 রক্তে লোহিত কণিকা, হিমোগ্লোবিন ও হেমাটোক্রিটের মাত্রা কম থাকলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা হতে পারে। লিউকেমিয়া, অস্থিমজ্জার সমস্যা, দেহে অতিরিক্ত পানির উপস্থিতির মতো অসুস্থতা দেখা দেয়।
 আর এসবের মাত্রা বেশি থাকলে ধরা হয় পলিসাইথেনমিয়া। হৃদ্‌রোগ ও দেহের পানিশূন্যতার মতো সমস্যা হতে পারে।
 রক্তে শ্বেত কণিকার মাত্রায় অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে দেহ জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়ে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়। এইচআইভি সংক্রমণ, বোনম্যারো (অস্থিমজ্জা) সমস্যাসহ ক্যানসারের ঝুঁকিও তৈরি হয়।

চিকিৎসকগণ নানা সময়ে রোগীদের ব্লাড টেস্ট করতে দেন। এসব ব্লাড টেস্টের মধ্যে থাকে সিবিসি বা কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট-
CBC Test (Complete blood count ) । আর এই সিবিসি টেস্ট করে দেখা হয়, ব্লাড সেল টাইপ এবং ব্লাড সেলের কাউন্ট বা পরিসংখ্যান। এসব দেখে চিকিৎসকগণ বুঝতে পারেন ব্লাড সেল স্বাভাবিক কিনা। এই ধরনের টেস্ট করে বুঝা যায়, শরীরে কোনো ইনফেকশন আছে কিনা, রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কত ইত্যাদি ইত্যাদি।
কমপ্লিট ব্লাড টেস্ট রক্তের বিভিন্ন উপাদান ও বৈশিষ্ট্য গণনা করে যার মধ্যে রয়েছেঃ
• লোহিত রক্ত কণিকা যেটা রক্ত বহন করে,
• শ্বেত রক্ত কণিকা যেটা জীবাণুর সাথে যুদ্ধ করে,
• হিমোগ্লোবিন, রক্তে অক্সিজেন বহনকারী প্রোটিন,
• প্লাটিলেটস, রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে।

আরবিসি (RBC) বা রেড ব্লাড সেল:
রেড ব্লাড সেল বা লোহিত রক্ত কণিকার কাজ হচ্ছে ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করে কোষে পৌঁছে দেয়া এবং কোষ থেকে দূষিত কার্বনডাই অক্সাইড বহন করে ফুসফুসে নিয়ে যাওয়া।

আমাদের জানতে হবে কি কি কারনে বা কোন কোন অসুখে এই সকল পরিমাপকের কি কি পরিবর্তন হতে পারে, যেমন-
• রেড ব্লাড সেলের নরমাল ভ্যালু হচ্ছে প্রতি মাইক্রোলিটারে ৩.৫ থেকে ৫.৫ মিলিয়ন সেলস । রেড ব্লাড সেল কম থাকলে অ্যানিমিয়া হতে পারে। আর রেড ব্লাড সেল বেশি থাকলে ধরা হয় পলিসাইথেনমিয়া।
• হিমোগ্লোবিন: লোহিত-কণিকার একটি প্রয়োজনীয় অংশ হল হিমোগ্লোবিন। হিমোগ্লোবিনই অক্সিজেনকে বহন করে এবং লোহিত-কণিকার রক্তবর্ণের জন্য দায়ী। পরীক্ষায় হিমোগ্লোবিনের পরিমান সাধারণভাবে নির্দেশ করে দেহ কতটা অক্সিজেন পাচ্ছে। হিমোগ্লোবিনের নরমাল ভ্যালু একজন মানুষের বয়স ও লিঙ্গের উপর নির্ভর করে। তবে ল্যাব ভিত্তিক ফলাফল এদিক সেদিক হয়ে থাকে। তবে ধরে নেয়া হয় পুরুষের নরমাল ভ্যালু হচ্ছে ১৩.৫ থেকে ১৭.৫ গ্রাম পার ডেসিলিটার আর মহিলাদের ক্ষেত্রে ১২.৫ থেকে ১৫.৫ গ্রাম পার ডেসিলিটার। এই ভ্যালুর চেয়ে কম হলে অ্যানিমিয়া হয়ে থাকে।
• হেমাটোক্রিট :লোহিত কণিকা রক্তের কতটা অংশ (ঘনায়তন বা volume-এর মাপে) জুড়ে আছে সেটি বোঝাতে এটি ব্যবহার করা হয়। এটি মাপা হয় শতাংশ বা পার্সেন্টেজ হিসেবে। যদি হেমাটোক্রিট ৪০ বলা হয়, তার মানে রক্তের ঘনায়তনের ১০০ ভাগের ৪০ ভাগ লোহিত কণিকাপূর্ণ।
• এম সি ভি(MCV)- প্রতিটি লোহিত রক্ত কণিকার স্বাভাবিক আয়তন বোঝা যায়।
• এম সি এইচ সি(MCHC)- প্রতিটি লোহিত রক্ত কনিকার মধ্যে হিমোগ্লোবিনের ঘনত্ব নির্দেশ করে।
• এম সি এইচ (MCH)- প্রতিটি লোহিত রক্ত কনিকার পরিমান নির্দেশ করে।

চলুন এখন জানা যাক অ্যানিমিয়া্র কারনসমূহ:
আমাদের দেশে প্রধান অ্যানিমিয়ার কারন হল
- আয়রনের ঘাটতি। (iron deficiency)
- থ্যালাসেমিয়া
- কৃমি
- পরিমানমত রক্ত তৈরি না হওয়া
- দীর্ঘ মেয়াদী কোন অসুখ থাকলে
- ব্লাড ক্যানসার হলে
- অপুষ্টি
- অর্শ, গেজ, অন্ত্রে ক্যানসার থাকলে
- দীর্ঘ দিন রক্ত ক্ষরণ হলে যেমন- দীর্ঘ মাসিক, পাইলস

আমাদের দেশে বহুল প্রচলিত অ্যানিমিয়ার কারন হলো আয়রনের ঘাটতি, যেটা মহিলাদের সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। আসুন এখন আলোচনা করা যাক আয়রনের ঘাটতি কেন হয় সেটা নিয়ে। আমাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি তিন ধরনের হতে পারেঃ
- কম আয়রন জাতীয় খাদ্য গ্রহন,
- অন্ত্র হতে শরীরে আয়রন কম শোষিত হওয়া,
- ব্লাড ক্ষয় হওয়া।

কম আয়রন জাতীয় খাদ্য গ্রহন:
আমাদের দেশের বেশিরভাগ মেয়েরাই আয়রনের ঘাটতিতে ভোগে। আর এই আয়রনের ঘাটতি পূরণ করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো আয়রন জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়া। কোন কোন খাবারে আয়রন বেশি আছে সেটি পরীক্ষা করার একটি সহজ উপায় আছে। উপায়টি হলো, যে সকল খাবার কেটে রাখলে কিছুক্ষণ পর কালো হয়ে যায় বুঝতে হবে সেসকল খাবারে আয়রন আছে যেমন, বেগুন, কচুশাক, কাঁচকলা, আপেল ইত্যাদি। এছাড়াও গরুর কলিজা, মাংস, দুধ, ডিম, পাকা কলা ইত্যাদি এগুলোতে আয়রন আছে।

অন্ত্র হতে শরীরে আয়রন কম শোষিত হওয়া:
যদি অন্ত্রে কৃমি থাকে বা কোন অসুখ থাকে তাহলে সেগুলো লৌহ শোষণে বাধা দেয়।

ব্লাড ক্ষয় হওয়া:
মেয়েদের যেহেতু প্রতি মাসে রক্ত ক্ষয় হয় তাই রক্ত স্বল্পতার ঝুঁকি থাকে। তবে স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে রক্ত ক্ষরণ বেশি হলে অথবা আয়রন জাতীয় খাবারের ঘাটতি থাকলে অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি থাকে। আর এইজন্য মেয়েদের বেশি বেশি আয়রন খাওয়া উচিত। এছাড়াও খাদ্যনালী, শ্বাসনালী, মূত্রনালি হতে রক্ত ক্ষরণ হলে রক্ত স্বল্পতা হতে পারে।

* বেশির ভাগ সময় হার্ট অ্যাটাকে বুকের মধ্যে চাপ বোধ হয়, যা কয়েক মিনিটের বেশি সময় ধরে থাকে। ব্যথাটা মাঝেমধ্যে চলে যায়, আবা...
08/05/2022

* বেশির ভাগ সময় হার্ট অ্যাটাকে বুকের মধ্যে চাপ বোধ হয়, যা কয়েক মিনিটের বেশি সময় ধরে থাকে। ব্যথাটা মাঝেমধ্যে চলে যায়, আবার ফিরে আসে। একটা অস্বস্তিকর চাপ ও ঝাঁকুনি অনুভূত হয়।

* অনেক সময় বাহু, পিঠ, ঘাড়, চোয়াল অথবা পাকস্থলীতেও অস্বস্তি অনুভূত হয়।

* অনেক সময় বুকে অস্বস্তির সঙ্গে সঙ্গে শ্বাস ছোট হয়ে আসে।

* অন্য লক্ষণগুলোর মধ্যে ঘাম দিয়ে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব বা হালকা মাথাব্যথা, পিঠে বা চোয়ালে ব্যথা হতে পারে।

Address

শাহাবুদ্দিন প্লাজা, ব্রাম্মনবাজার, কুলাউড়া।
Dhaka
3234

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801971433838

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দি ল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to দি ল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক:

Share