হার্ট ব্লকের চিকিৎসা

হার্ট ব্লকের চিকিৎসা রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা ! ডায়োমেড হার্ট সেন্টার :
০১৯১১-০৭৭৯৭৩

28/06/2025

হার্ট এট্যাকের ঝুঁকি বিহীন চিকিৎসা

20/06/2025

বাইপাস সার্জারি ছাড়া হার্টব্লকের চিকিৎসা ☎️ 01911-077973

19/06/2025

হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা 01911-077973 ‎⁨⁩ ‎⁨⁩ ‎⁨⁩ ‎⁨-⁩ ‎⁨⁩

18/06/2025

#হার্টের_সুস্থতার_জন্য_৫টি_চমৎকার_খাবার

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে খাদ্যাভ্যাসের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু নির্দিষ্ট খাবার নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
নিচে এমন ৫টি খাবার উল্লেখ করা হলো।

১. #শাকসবজি

পালং শাক, কেল, ব্রোকলি, কলার্ড শাক এগুলো ভিটামিন, মিনারেল ও ডায়েটারি নাইট্রেটে ভরপুর। গবেষণা অনুসারে, এগুলো রক্তনালীর কার্যকারিতা উন্নত করে, রক্তচাপ কমায় ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে ।

২. #বেরি_ও_তাজা_ফল

ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, আপেল, কমলা ইত্যাদি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও দ্রবণীয় আঁশ–সমৃদ্ধ। এগুলো প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়, এবং এলডিএল (খারাপ) কোলেস্টেরল হ্রাস করে ।

আরও পড়ুন: প্রতিদিন যে ৩ খাবার নীরবে ধ্বংস করছে আপনার লিভার

৩. #সম্পূর্ণ_শস্য

ওটস, বাদামী চাল, কুইনোয়া, হোল-গ্রেইন ব্রেড/পাস্তা– এসব ফাইবার, ভিটামিন B ও গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সরবরাহ করে। এগুলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ।

৪. #বাদাম_বীজ_ও_স্বাস্থ্যকর_তেল

আখরোট, অ্যামন্ড, চিয়া/ফ্ল্যাক্সসিড ও অলিভ অয়েল–এসব অসম্পৃক্ত চর্বি, উদ্ভিদ স্টেরল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট–সমৃদ্ধ, যা এলডিএল কোলেস্টেরল হ্রাস করে ।

৫. #চর্বিযুক্ত_মাছ

স্যালমন, ম্যাকেরেল, ট্রাউট, সার্ডিন – ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের আদর্শ উৎস। এটি ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়, প্রদাহ রোধ করে ও হৃদয়ের স্পন্দন স্বাভাবিক রাখে ।
____________________________________

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত জানতে 01911-077973

18/06/2025

হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা

03/05/2025

এনজিওপ্লাস্টি (PTCA) করা রোগীদের জন্য পরামর্শ
নিজে জানুন এবং অন্যকে জানাতে শেয়ার করুন।

১- পরামর্শ পত্রে প্রদত্ত ওষুধ অবশ্যই নিয়মিত সেবন করতে হবে।

২- ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।

৩- চর্বি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।

৪- ধূমপান, জর্দা, তামাকপাতা, গুল ইত্যাদি দ্রব্য ব্যবহার চিরতরে বন্ধ করতে হবে।

৫- বুকে চাপ বা ব্যথা অনুভব হলে বা শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত হৃদরোগ হাসপাতালের বহিঃবিভাগে দেখা করুন অথবা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

৬- এনজিওপ্লাস্টি করার প্রথম সপ্তাহে বিশ্রামে থাকতে হবে। পরবর্তীতে প্রতিদিন হাল্কা কাজ কর্ম থেকে শুরু করে ক্রমান্বয়ে স্বাভাবিক কাজকর্মে ফিরে যেতে হবে।

খাদ্য নির্দেশনাঃ
এনজিওপ্লাস্টি করা রোগীদের খাদ্য নির্দেশনা করোনারি হৃদরোগীদের খাদ্য নির্দেশনার অনুরূপ। অর্থাৎ-

পরিহার করতে হবেঃ
কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ ও সম্পৃক্ত চর্বি (saturated fat) যুক্ত খাবার যেমন ডিমের কুসুম, কলিজা, মাছের ডিম, খাসি বা গরুর চর্বিযুক্ত মাংস, হাস-মুরগির চামড়া, হাড়ের মজ্জা, ঘি, মাখন, ডালডা, মার্জারিন, গলদা চিংড়ি, নারিকেল এবং উপরোক্ত উপকরণ দিয়ে তৈরী খাবার।

বেশি করে খেতে হবেঃ
আঁশ যুক্ত খাবার, যেমন সব রকমের শাক, সব রকমের সবজি(বিশেষ করে খোসা সহ সবজি যেমন ঢেড়স, বরবটি, শিম, কচুর লতি ইত্যাদি), সব রকমের ডাল, সব ধরনের ফল বিশেষ করে টক জাতীয় ফল। সব রকমের সমুদ্রের মাছ, ছোটো মাছ, মাছের তেল। সব রকমের উদ্ভিজ তেল, যেমন কর্ণ অয়েল, সানফ্লাওয়ার অয়েল, সয়াবিন অয়েল (পাম বা নারিকেল তেল নয়)।

হিসাব করে খেতে হবেঃ
শর্করা জাতীয় খাবার যেমন ভাত, রুটি, আলু, চিনি ইত্যাদি। মিষ্টি ফল যেমন পাকা আম, পাকা কলা, পাকা পেপে ইত্যাদি। দুধ ও দুধের তৈরী খাবার।

পরিহার করতে হবেঃ
বিভিন্ন ধরনের ফাস্ট ফুড (Fast food), যেমন বার্গার, স্যান্ডউয়িচ, কেক, পুডিং, আইসক্রিম, বোতলজাত কোমল পানিয় ইত্যাদি। মনে রাখতে হবে এলকোহল বা তামাক জাতীয় দ্রব্য কোনো খাদ্য নয়, তাই এইসব পদার্থ থেকে যেকোনো মুল্যে দূরে থাকতে হবে।

ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত রোগীরা তাদের জন্য নির্ধারিত খাদ্য তালিকা দেখে উপরের তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে খাদ্য তালিকা তৈরী করে নিতে পারেন। রক্তে সুগার বেড়ে যায় এমন যেকোনো খাবার হৃদরোগের জন্যও পরিহার করা আবশ্যকিয়।

রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লক ভালো হয়।
ডায়োমেড হার্ট সেন্টার
মোবাইল : ০১৯১১-০৭৭৯৭৩

05/04/2025

#গ্যাস_না_হার্টের_ব্যথা, পার্থক্য বুঝবেন যেভাবে,

হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব অনেকেই করেন। অনেকেই বুকের এমন ব্যথাকে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা ভেবে ভুল করেন, যা হতে পারে বিপজ্জনক। হার্টের ব্যথাকে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা মনে করায় অনেকের হৃদরোগ দেরিতে শনাক্ত করা হয়। ফলে হার্টের সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। এমন হলে প্রথমে ব্যথার ধরন বুঝতে এবং সতর্কতার সঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে।

হার্টের ব্যথার লক্ষণ : কিছু উপসর্গ আছে, যা হলে মনে করতে হবে হার্টের কোনো সমস্যার কারণে তা হচ্ছে এবং রোগী হার্ট অ্যাটাকের দিকে যাচ্ছে। যেমন—

# হার্টের সমস্যার কারণে ব্যথা হলে তা বুকের একেবারে মাঝখানে চাপ ধরা ব্যথা বা বুকের মধ্যে কিছু চেপে আছে এমনটি মনে হবে।

# হাঁটলে বা সিঁড়ি ভাঙলে বুকের এই চাপ ধরা ভাব বেড়ে যাবে।

# ব্যথা ধীরে ধীরে চোয়াল, ঘাড় বা পিঠের দিকে চলে যেতে পারে। একে বলে অ্যানজাইনাল পেইন।

# শরীর প্রচণ্ড ঘেমে যাবে।

# কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

# মুখের রং ফ্যাকাসে বা কালচে হয়ে যেতে পারে।

# ক্রমান্বয়ে হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে আসবে।

# এ ধরনের ব্যথা ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মতো স্থায়ী হতে পারে।

করণীয় :

# এ রকম মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে চারটি ডিসপ্রিন ট্যাবলেট পানিতে গুলে বা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতে হার্ট অ্যাটাক থেকে মৃত্যুর আশঙ্কা ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ কমে যাবে।

# পাশাপাশি জিবের নিচে নাইট্রেট স্প্রে বা ট্যাবলেট দিয়ে রোগীকে দ্রুত হৃদরোগের চিকিৎসা আছে এমন হাসপাতালে নিন।

# হার্ট অ্যাটাক হলে দু-তিন ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে সঠিক চিকিৎসা দিলে রোগী ভালো হয়ে যায়। এর আগে ইসিজি, ইকোকার্ডিওগ্রাম ও ট্রপটি-টি পরীক্ষা করালে সমস্যাগুলো জানা যাবে।

সতর্কতা :

ডায়াবেটিস রোগীরা অ্যানজাইনাল পেইন বুঝতে পারে না। যে নার্ভটি মস্তিষ্ক থেকে এই ধরনের ব্যথার অনুভূতি বহন করে, ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সেই নার্ভটি কাজ করে না। তবে আজকাল নন-ডায়াবেটিস রোগীরাও অনেক সময় অ্যানজাইনাল পেইন টের পায় না। ব্যথাটি গ্যাসের ব্যথার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে এবং সেই ধরনের ওষুধ সেবন করে। এতে সাময়িক স্বস্তি মিললেও হার্টের সমস্যা হলে পরে তা বড় আকারের বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসলে ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হার্টের জন্য না হলেও ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে কিন্তু হার্টের।

পেটের ওপরের দিকে সারা দিন অল্প অল্প ব্যথা থেকে শুরু, হঠাৎ তীব্র ব্যথা আর বদহজম বা খাওয়ার পরে—সবই পেপটিক আলসারের ব্যথা হিসেবে পরিচিত। সাধারণত লোকজন গ্যাস্ট্রিক বা আলসার বলতে যা বুঝিয়ে থাকেন, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে পেপটিক আলসার।
পেপটিক আলসার যে শুধু পাকস্থলীতেই হয়ে থাকে তা কিন্তু নয়, বরং এটি পৌষ্টিকতন্ত্রের যেকোনো অংশেই হতে পারে।

আবার জন্মগতভাবে কারও পৌষ্টিকতন্ত্রের গঠনগত কাঠামো দুর্বল থাকে, তাহলেও পেপটিক আলসার হতে পারে।

ব্যথানাশক ওষুধের কারণে বেশি অ্যাসিড তৈরি হতে পারে। অনিদ্রা, অতিরিক্ত টেনশন, বেশি তেলে ভাজাপোড়া খাবার, ধূমপান ইত্যাদিও বাড়তি অ্যাসিড তৈরি করে।

যা দেখে বুঝবেন পেটের উপরিভাগে ব্যথা, জ্বালাপোড়া হওয়া। খাওয়ার ঠিক পরপর ব্যথা বাড়ে (গ্যাস্ট্রিক আলসার)। খালি পেটে ব্যথা বাড়া (ডিওডেনাল আলসার)। ঢেঁকুর ওঠা। বদহজম হওয়া।

প্রতিরোধ
নিয়মিত খাবার গ্রহণ, ভাজাপোড়া খাবার পরিহার, দুশ্চিন্তা পরিহার, পর্যাপ্ত ঘুম, ধূমপান বন্ধ করতে হবে। ব্যথানাশক ওষুধ অর্থাৎ অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ সেবন থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকতে হবে।

#হৃদরোগ_ডায়াবেটিস_ব্লাডপ্রেসার_মানসিকচাপ_নিয়ন্ত্রণ
#বিনা_রিং_বিনা_অপারেশনে_হৃদরোগের_সর্বাধুনিক_চিকিৎসা

হার্টের ডা: পেতে এবং রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা ইইসিপি ☎️ 01911-077973 করুন।

24/03/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

24/03/2025

হার্টের ব্যথা নাকি অ্যানজাইনার ?

আমরা অনেকেই জানিনা অ্যানজাইনার ব্যথা কি এবং কেন হয়। এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানবো তার আগে আসুন জেনে নেই অ্যানজাইনার ব্যথা এবং হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার মধ্যে পার্থক্যঃ-

অ্যানজাইনার ব্যাথাঃ

১.সাধারণত মৃদু, হালকা।
২.বিশ্রাম নিলে সাধারণত কমে যায়।
৩.সঙ্গে সাধারণত অন্য উপসর্গ থাকে না।
৪.সাধারণত বেশি পরিশ্রমে শুরু হয়, কখন ব্যথা শুরু
হবে অভিজ্ঞ রোগী আগেই বুঝতে পারেন।
৫.খুব ভরপেট খাওয়া, হঠাৎ করে খুব ঠান্ডায় বা তীব্র
হাওয়ায় বের হওয়া-এরকম কারণে ব্যথা শুরু হতে পারে।
৬.করােনারি প্রসারক বড়ি ব্যবহারে
ব্যথা দ্রুতলয়ে কমে যায়।

হার্ট অ্যাটাকের ব্যথাঃ

১.সাধারণত তীব্র ভয়ংকর।
২.বিশ্রাম নিলে কমে না।
৩.সঙ্গে সাধারণত ঘাম দেওয়া, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘােরা, মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া উপসর্গ থাকে।।
৪.পরিশ্রমের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। যেকোন অবস্থায় বা পরিস্থিতিতে এমনকি ঘুমের মধ্যেও ব্যথা শুরু হতে পারে।
৫.ব্যথা প্রতিরােধে এরকম ঔষধের কোনও ভূমিকা নেই।

হার্টের ডা. পেতে এবং
রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্টব্লকের চিকিৎসা নিতে,
ফোন ☎️ 01911-077973 করুন।

With হার্ট ব্লকের সমাধান – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
07/03/2025

With হার্ট ব্লকের সমাধান – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

06/01/2025

#উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবেন যেভাবে:

অনেক মানুষই এখন উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন।
এ রোগের প্রভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে। যদিও এটি লাইফস্টাইল ডিজিজ, তারপরও কেবলমাত্র জীবনযাপনের কায়দা পাল্টে তাকে রুখে দেওয়া যায় না। জীবিকা ও বেঁচে থাকার ধরনে এত সহজে বদল আনাও যায় না। কিন্তু তারপরও উচ্চ রক্তচাপের মতো অসুখ ঠেকিয়ে রাখতেই হয়।

জীবনযাপনের ধরন সবটা পাল্টাতে না পারলেও কিছু নিয়ম মেনে চলতেই হয়। পর্যাপ্ত ঘুম, যতটা সম্ভব কম মানসিক চাপ নেওয়া, এগুলো বজায় রাখতে হয়। তবে উচ্চ রক্তচাপের মতো ভয়াল অসুখ ঠেকাতে চাইলেও যেহেতু, সব নিয়ম মেনে চলার ফুরসত আমাদের হয় না, তাই একটু বেশিই নজর রাখতে হয় খাবার পাতে।

জীবনযাপনের ধরন সবটা পাল্টাতে না পারলেও কিছু নিয়ম মেনে চলতেই হয়। পর্যাপ্ত ঘুম, যতটা সম্ভব কম মানসিক চাপ নেওয়া, এগুলো বজায় রাখতে হয়। তবে উচ্চ রক্তচাপের মতো ভয়াল অসুখ ঠেকাতে চাইলেও যেহেতু, সব নিয়ম মেনে চলার ফুরসত আমাদের হয় না, তাই একটু বেশিই নজর রাখতে হয় খাবার পাতে।
গ্রিন টি: শরীরের মেটাবলিজমকে বাড়ায় গ্রিন টি। শুধু তাই নয়, এর পলিফেনল ব্লাড প্রেশারকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় এই ধরনের পানীয় রোগের হানা ঠেকাতেও কাজে আসে।

সেলেরি জুস: সেলেরিতে ৩-এন বিউটিলফথ্যালাইড থাকে। এটি রক্তবাহী নালির পেশীর প্রাচীরে চাপ কমাতে সাহায্য করে। ফলে রক্তচাপ বাড়তে পারে না। উল্টে রক্তের চলাচল সহজ করে।

ব্রকোলি: ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের প্রাচুর্য থাকায় এই সব্জি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই উচ্চ রক্তচাপের অসুখ থাকলে ব্রকোলি রাখুন পাতে।

বেদানার রস: রক্তাল্পতা ঠেকাতে অনেকেই বেদানায় ভরসা রাখেন। এই ফল কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই নিয়ম করে এই ফল ডায়েটের তালিকায় রাখুন।

কলা: পটাশিয়াম বেশি থাকায় এটি রক্তচাপ কমাতে খুবই কার্যকর। কলা তাই উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম সেরা সমাধান। যে সব ফল রোজের পাতে রাখলে বিশেষ উপকার মেলে, কলা তার অন্যতম।

পিয়াজ: রক্তবাহর প্রাচীরের উপর চাপ কমাতে সাহায্য করে প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন। এই উপাদান পিঁয়াজের মধ্যে অনেকটা থাকে। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের কাঁচা পিঁয়াজ খাওয়ার পরামর্শ দেন অনেক চিকিৎসকই। এ ছাড়া উদ্ভিদের বিশেষ রঞ্জক কুয়েরসেটিন পিঁয়াজের গায়ে উপস্থিত থাকে। এটিও রক্তচাপ কমাতে পারদর্শী।

ওটমিল: উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার অথচ ফ্যাট খুবই নগণ্য, এটাই ওটমিলের বিশেষত্ব। কোলেস্টেরলকেও ঠেকিয়ে রাখে এই খাবার। তাই ওটমিলকে রাখুন পাতে।

বিটের রস: শীতকালে নিয়ম করে খান বিটের রস। পটাশিয়ামের প্রাচুর্য ও আয়রনের উপস্থিতির কারণে এই রস রক্ত তৈরিতে যেমন কাজে আসে, তেমনই রক্ত চলাচলেও বিশেষ সাহায্য করে। রক্তবাহী নালির প্রাচীরে চাপ ফেলতে দেয় না।

#রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লক ভালো হয়,
#ডায়োমেড হার্ট সেন্টার : ০১৯১১-০৭৭৯৭৩

Address

Dhaka

Telephone

01911077973

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হার্ট ব্লকের চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to হার্ট ব্লকের চিকিৎসা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্টব্লকের বাইপাস চিকিৎসা

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্টব্লকের বাইপাস চিকিৎসার প্রচার ও প্রসার ঘটছে দ্রুত। কোন প্রকার ব্যাথা বেদনা ও কাঁটাছেঁড়া ছাড়াই এই চিকিৎসা প্রদার করা হয়। আমেরিকার এফডিএ কর্তৃক অনুমোদিত এই চিকিৎসা হার্ট অ্যাটাকসহ হার্টের অন্যান্য রোগ থেকে পরিত্রান পেতে সহায়ক।

ইইসিপি থেরাপি সম্পর্কে নিজে জানুন। অন্যকে জানাতে সহায়তা করুন।