মিলনতত্ত্ব - Sisters Only

মিলনতত্ত্ব - Sisters Only This is the official page of the Bangladeshi Facebook community Group- "মিলনতত্ত্ব (Sex Education & Solution)"

আপনার কি পিরিয়ডের সময় প্রচন্ড মাথা ব্যাথা সহ বাজে রকম মুড সুইং হয়? কিছুই ভালো লাগে না। কিংবা ব্রেস্টে অনেক ব্যাথা হয়,ব্র...
28/08/2025

আপনার কি পিরিয়ডের সময় প্রচন্ড মাথা ব্যাথা সহ বাজে রকম মুড সুইং হয়? কিছুই ভালো লাগে না। কিংবা ব্রেস্টে অনেক ব্যাথা হয়,ব্রেস্ট ভারী হয়ে থাকে। পিরিয়ড হলে জমাট বাধা রক্ত আসে, অনেক বেশি ব্লিডিং হয় সাথে প্রচন্ড রকম ব্যাথা থাকে। থাই আর হিপ কি অনেক বেশিই ভারী??

এরই সাথে পেট ফেপে থাকা, ব্লোটিং হওয়া, কন্সটিপেশন, কিংবা ব্রেইন ফগ বা ভুলে যাবার প্রবনতা থাকলে বলে দেয়া যায় আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স আছে।

এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স আসলে কি??
- সহজ ভাষায় শরীরে মাত্রাতিরিক্ত এস্ট্রোজেন হরমোনের উপস্থিতি। ফিমেল রিপ্রোডাক্টিভ বা মুল সেক্স হরমোনের নাম এস্ট্রোজেন। কিন্তু কিছু কারনে এই হরমোন শরীরে অতিরিক্ত পরিমানে উৎপাদন হয়।তখনই দেখা যায় এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স।

এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স থাকলে বাহ্যিকভাবে কি কি উপসর্গ দেখা দেয় এগুলো পোস্টের শুরুতেই উল্লেখ করেছি। কিন্তু এছাড়াও ক্লিনিক্যাল ফিচার গুলোর মধ্যে রয়েছে-
১) ইউটেরাস ফাইব্রয়েডস বা জরায়ুতে ফাইব্রয়েডস
২) চকোলেট সিস্ট
৩) এন্ডোমেট্রিওসিস
৪) অনিয়মিত পিরিয়ড
৫) ইনফার্টিলিটি

এস্ট্রজেন ডমিনেন্স আসলে কেন হয়?
১) ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স
২) এস্ট্রোজেন এর নিজস্ব মেটাবলিজম
৩) লিভার ইনফ্লামেশন, আইবিএস বা বাজে গাট হেলথ
৪) মাত্রাতিরিক্ত স্ট্রেস
৫) বিভিন্ন কসমেটিকস প্রোডাক্ট, প্লাস্টিক এবং ফুডে উপস্থিত থাকা কেমিক্যাল।
৬) দীর্ঘদিন ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিলের ব্যবহার।
৭) অতিরিক্ত ওজন।

এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স কেন দূর করা জরুরি। এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স থাকলে কি হবে?
- উত্তর ইনফার্টিলিটি। শারিরীক ভাবে উপস্থিত থাকা সকল লক্ষণের সাথে সাথে ইনফার্টিলিটির একটা প্রধান কারন হচ্ছে এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স। শরীরে এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স থাকলে মেয়েদের ওভ্যুলেশন ঘটে না, অর্থাৎ এগ প্রেগন্যান্সির জন্য ম্যাচিউর হয়না। ফলে অনিয়মিত পিরিয়ড এর সাথে সাথে ইনফার্টিলিটি দেখা দেয়। এছাড়াও অনেক সময় প্রেগন্যান্ট হয়ে গেলেও এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স এর কারনে শরীরে হরমোনাল ইমব্যালেন্স তৈরি হয়। ফলে এবং জরায়ু ভ্রুন ধারনের জন্য খুবই আনস্টাবল অবস্থায় থাকে যার ফলে মিসক্যারেজ এর ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

খাদ্যতালিকায় কি কি খাবার আপনার এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স কে কমিয়ে নিয়ে আসতে পারে??
- হোল গ্রেইন - রোল্ড ওটস, লাল চাল(ফুল ফাইবার), কিনোয়া, বার্লি, রাগী।
- হেলদি ফ্যাটস- যে কোন ফ্যাটি ফিস, ইলিশ, সুরমা,অলিভ অয়েল, কোকোনাট অয়েল।
- ফুলকপি, বাধাকপি, ব্রকোলি জাতীয় ক্রুসিফেরাস ভেজিটেবল।
- হাই কোয়ালিটি প্রোটিন - গরু/ খাসির মাংস, দেশি মুরগী, মাছ, ডিম।
-তিসি, হলুদ গুড়া
- স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি বা বেরি প্রজাতির যে কোন ফল, জাম্বুরা।
- গাঢ় সবুজ শাক- বিশেষ করে পুই,পালং, সরিষা শাক।
- দই, কেফির কিমচি জাতীয় প্রোবায়োটিক
- মাশরুম বিশেষ করে ওয়েস্টার প্রজাতির মাশরুম।

তবে এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স কিন্তু সিংগেল কোন ডিজিজ নয় যেটা শুধুমাত্র এস্ট্রোজেন কেই ইফেক্ট করে। প্রধান ফিমেইল রিপ্রোডাক্টিভ হরমোন হওয়াতে এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স মেয়েদের পুরো হরমোনাল সাইকেল কেই চেইঞ্জ করে ফেলে। ফলে হরমোনাল ইমব্যালেন্স তৈরি হয়। তাই কারো যদি উপরের উপসর্গগুলো থেকে থাকে তবে অবশ্যই একটা প্রপার গাইডলাইন নিয়ে ফিটনেসের জার্নি শুরু করা উচিত।

Sumya Shila
Child and Reproductive Nutrition Consultant
Thyrocare Consultation Centre,Banani, Dhaka

মা হিসেবে নতুন হলেও আমার সচেতনতার লেভেল ঝানু মহিলাদের মতো। মেয়ের জন্মের পর ওর একটা ডায়াপার কখনো বাসার কোনো মেইল সদস্যের ...
26/08/2025

মা হিসেবে নতুন হলেও আমার সচেতনতার লেভেল ঝানু মহিলাদের মতো। মেয়ের জন্মের পর ওর একটা ডায়াপার কখনো বাসার কোনো মেইল সদস্যের সামনে পরিবর্তন করিনি।

আমার বাসার মেইল সদস্যদের কখনো বলতেও হয়নি তোমরা যাও ডায়াপার পাল্টাবো!
শুরু থেকেই এতো কড়া এই ব্যাপারে বলাও লাগেনা!

বাইরে কখনো চেইঞ্জ করা লাগলে তার বাবা কাপড় ধরে ঘেরাও মতো দিয়ে ধরতো মেয়ের প্রাইভেসি যেন নস্ট না হয়!

এই ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই।এমন ও হয়েছে কোনো বাসায় বেড়াতে গেছি কেউ আদর করে কোলে নিয়ে অন্যরুমে কাউকে দেখাতে নিয়ে গেছে,এক মিনিট ও তাকে চোখের আড়াল করিনি। পিছন পিছন গিয়েছি।যে এই কাজ করেছে তাকে রেডমার্ক করেছি,যদিও হয়তো কোনো খারাপ ইনটেনশন ছিলো না!

মেয়েকে কেউ চুমু দিলে বা আদর করতে জোরাজুরি করতে দেখলে ওইসব মানুষকে আমার এড়িয়ে চলতেই ভালো লাগে!

মায়েদের অন্তরের চোখ যদি জাগ্রত থাকে মায়ের মন অবশ্যই খবর পাবে কে তার সন্তানকে কোন নজরে দেখছে!

আমার এক আত্মীয় আছেন,অনেক চাওয়ার পরে আল্লাহ মেয়ে দিয়েছেন কয়েকটা ছেলের পরে।
ওনার মেয়েরা বড় হয়ে গেছে।অনার্সে পড়ে।উনি মনে হয় গুনে বলতে পারবেন এই বয়স পর্যন্ত ওনার মেয়েরা বাবা মায়ের সংগ ছাড়া কয়বার ঘর থেকে বের হয়েছে।

কারো বাসায় সামান্য বেড়াতেও দিতে চান না প্রোপার অভিভাবক ছাড়া। রাতে থাকতে দেওয়ার তো প্রশ্নই আসেনা। অনেকেই এটা নিয়ে টিটকারি করলেও আমার জন্য কন্যা সন্তান প্রতিপালনে উনিই আদর্শ মা!
এমন মা ই হওয়া উচিৎ! যে মা একটা মেয়ের ২০-২৫বছরের জীবনে তার উপস্থিতি ইনভলভমেন্ট গুনে ফেলতে পারবে!

মেয়ে সন্তান প্রতিপালনে একমাত্র সংবিধান হবে মেয়ে সন্তানের প্রতি সেকেন্ড হবে চোখের সামনে।এক মুহুর্ত ও বেখেয়াল হওয়া যাবেনা।

একটা জাহাজে যেমন এক ফোটা ছিদ্র দেখলেও নাবিক সাথে সাথে বন্ধ করে দেয়,একটা মেয়ে বাচ্চার জীবনের নাবিক বাবা মায়ের ও তাকে হ্যারেজ হতে পারে এমন একটা কীট পতংগের ও বাসায় বা তার কাছে আসার রাস্তা বন্ধ কর‍তে হবে।

এসব ঠেকানোর একমাত্র আর একমাত্র উপায়ই বাবা মায়ের সচেতনতা! সচেতনতা ছাড়া আর কোনো প্রেস্ক্রিপশন নাই এই রোগের জন্য।

বাচ্চার ব্যাপারে কাউকে বিলিভ করিনা।সন্তান যেহেতু আমি গর্ভে ধারণ করেছি তার বিপদ আমার চেয়ে ভালো কেউই বুঝবেনা মা হিসেবে এটাই আমার একমাত্র ইন্সটিনক্ট!

✍️সাফওয়ানা জেরিন
=============

লেখক যেসব লিখেছেন, সেটা আসলে মায়ের সবচেয়ে প্রাকৃতিক প্রোটেক্টিভ ইন্সটিনক্ট, যেটা না থাকলে একটা মেয়ে সন্তান বড় করা সত্যিই রিস্ক হয়ে যায়। কেউ চাইলে হয়তো এটাকে “অতিরিক্ত কড়াকড়ি” বা “অসুস্থ মানসিকতা” বলবে, কিন্তু বাস্তবতা হলো বাংলাদেশে প্রতিদিনের খবরই প্রমাণ করে দিচ্ছে বাচ্চারা সবচেয়ে বেশি অ্যাবিউজড হয় পরিচিত মানুষদের দ্বারাই আত্মীয়, প্রতিবেশী, এমনকি পরিবারের ভেতরের কারও দ্বারাও।

একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আমি ছেলেমেয়ে উভয়ের প্রতি সচেতন ছিলাম। এরপর তাদের ধারনা দিয়েছি তাদের সাথে কি কি হতে পারে,তারা কিভাবে এগুলো এড়িয়ে চলবে। সর্বপরি মহান আল্লাহর কাছে সবসময় তাদের হেফাজতের জন্য দোয়া করি কারন যেকোন অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ থেকে রক্ষাকর্তা একমাত্র আল্লাহ।

ছোটবেলায় পুরোপুরি মা-বাবার নজরদারির মধ্যে বড় হলেও ধীরে ধীরে সন্তানকে শেখাতে হবে কীভাবে সে নিজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক আর প্রোটেক্টিভ হতে পারে। কারণ বাবা-মা সবসময় পাশে থাকবেন না, আর বিয়ের পর তো মেয়েকে নতুন পরিবেশে একেবারেই একা নিজেদের সামলাতে হয়। সেখানে প্রতিটি পরিস্থিতি বুঝে নেওয়া, কারো অস্বস্তিকর আচরণ চিহ্নিত করা, আর সাহস করে “না” বলতে পারা খুব জরুরি। এসব দক্ষতা ছোট বয়সেই তৈরি করা ভালো, যাতে বড় হলে আর আলাদা করে মানিয়ে নিতে না হয়। মূলত এটা একটা লাইফ-স্কিল, যা মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরও শেখা উচিত।

নিজের শরীর, নিজের নিরাপত্তা আর নিজের সীমানার প্রতি সচেতন থাকা। মা-বাবা যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন তো পাহারাদার, কিন্তু তার চেয়েও বড় দায়িত্ব হলো সন্তানকে এমনভাবে গড়ে তোলা যেন সে নিজেই নিজের সবচেয়ে বড় পাহারাদার হতে পারে।

পাশাপাশি আমাদের সমাজে মনে করা হয় শুধু মেয়ে বাচ্চারাই ঝুঁকির মধ্যে থাকে, কিন্তু বাস্তবে ছেলে বাচ্চারাও সমানভাবে ভিকটিম হতে পারে। আজকাল যেভাবে বিকৃত মানসিকতার মানুষ বেড়ে যাচ্ছে, তাতে ছেলে বাচ্চারাও আর নিরাপদ নেই। সমকামিতা হোক বা অন্য কোনো ধরনের বিকৃত প্রবৃত্তি, এগুলোর শিকার হতে পারে ছোট ছেলে শিশুরাও। শুধু পুরুষ নয়, কিছু নারীরও এমন বিকৃত মানসিকতা থাকতে পারে, যা অনেকেই ভাবতেও চান না। তাই ছেলে-মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই বাবা-মায়ের দায়িত্ব হচ্ছে সমানভাবে সচেতন থাকা, চোখে চোখে রাখা এবং ধীরে ধীরে তাদেরকে বোঝানো কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল।

শিশু মানেই অসহায়, আর তাদের সুরক্ষা দেওয়া মা-বাবারই প্রথম দায়িত্ব।

- মিলনতত্ত্ব - Sisters Only

প্রসব পরবর্তী ৩ ধরনের মানসিক সমস্যা- পোস্টপার্টাম ডিজঅর্ডার এবং পুরুষদের কমন অভিযোগ - বাচ্চা হওয়ার পর সহবাসে তার কোনো আগ...
02/05/2025

প্রসব পরবর্তী ৩ ধরনের মানসিক সমস্যা- পোস্টপার্টাম ডিজঅর্ডার এবং পুরুষদের কমন অভিযোগ - বাচ্চা হওয়ার পর সহবাসে তার কোনো আগ্রহ নেই, মেজাজ খিটখিটে ,মুড্ সুইং আরো অনেক !!

পোস্টপার্টাম ডিজঅর্ডার/ ডিপ্রেশন। সহজ করে বললে, সন্তান জন্ম পরবর্তী বিষন্নতা। দেশের প্রায় সব নারীই ভোগেন এতে। কিন্তু সমাজে এ বিষয়ে সচেতনতার অভাব রয়েছে। বলতে গেলে, যে সন্তানের অপেক্ষায় প্রতিটি মুহূর্ত অপেক্ষায় থাকেন মা; জন্মের পরই যেন সেই আনন্দ রূপ নেয় অবসাদে। প্রায় ৮০ ভাগ নতুন মা'ই মুখোমুখি হন এই অভিজ্ঞতার।

এ সময় বাচ্চা কেমন আছে সবাই জিজ্ঞেস করে। মা কেমন আছে খুব সীমিত সংখ্যক মানুষই জানতে চায়। রাত জাগতে হয়, ব্রেস্টফীডিং এর কারণে শরীরে ক্লান্তি থাকে, অনেকের ব্লাড প্রেশার হাই হয়ে যায় ঘুমের অভাব আর স্ট্রেস এর কারণে। তার মধ্যে মাথায় হাত বুলানোর মতো মানুষ খুব কমই থাকে।

সহবাসে কেনো আগ্রহ নেই?

ডেলিভারির পর হরমোনের তারতম্যের কারণে আপনার যৌনাঙ্গ বা যোনিপথ বেশ শুষ্ক অনুভূত হতে পারে। যোনিপথ বা যৌনাঙ্গ শুষ্ক হয়ে যাওয়ায় সহবাসের সময় আপনার ব্যথা হতে পারে। বিশেষ করে যেসব মায়েরা সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ান তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যাটি বেশি হতে পারে। কারণ তাদের ক্ষেত্রে মেয়েদের সেক্স হরমোন ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ অনেক কমে যায়। এ ইস্ট্রোজেন হরমোনই যোনিপথের প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট নির্গত করতে কাজ করে।

সন্তান জন্মদানের পর নবজাতকের যত্ন করতে গিয়ে অনেক মা সঠিকভাবে ঘুমানো এবং বিশ্রামের সুযোগ পান না। এতে করে ক্লান্তি থেকে দুর্বল লাগতে পারে এবং এটি তার যৌন ইচ্ছাকে কমিয়ে ফেলে।

ডেলিভারি সিজারে করা হলে ক্ষতস্থানের ব্যথার কারণে সহবাসের প্রতি ভীতি তৈরি হতে পারে। আবার নরমাল ডেলিভারি হলে স্ত্রীর যৌনাঙ্গ ও যোনিপথে ক্ষত থাকতে পারে। এটিও তার সহবাসকে প্রভাবিত করতে পারে।

সন্তান জন্মদানের পর আপনার শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। ডেলিভারির পর পরই গর্ভাবস্থার আগের সময়ের মতো শারীরিক গঠন পুরোপুরি ফিরে আসেনা। এমনকি ফিরে আসলেও সেটি বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। অনেক মা মনে করে থাকেন তার সঙ্গীর হয়তো তাকে আর আকর্ষণীয় মনে হচ্ছে না। এর ফলে অনেকে পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশনে ভুগেন। এটিও আপনার সহবাসের আগ্রহ অনেক কমিয়ে দেয়। পাশাপাশি হাসবেন্ডের থেকে পর্যাপ্ত পরিমানে কেয়ার / ভালোবাসা না পেলেও পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশনে ভুগেন।

পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন কারো কারো ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী হয়। পরিবার, বন্ধুবান্ধব, আশেপাশের মানুষের সহযোগিতা তো অবশ্যই কাম্য। কিন্তু আপনি নিজে কি নিজেকে সহযোগিতা করছেন? নিজের ভালো থাকাটা যে কতটা ইম্পরট্যান্ট সেইটা কি বুঝতে পারছেন?

সন্তান অবশ্যই আপনার ফার্স্ট প্রায়োরিটি। আপনি নিজেও কিন্তু আপনার প্রায়োরিটি। সন্তানের যত্নের পাশাপাশি নিজের ও যত্ন নিন। যা করতে ভালো লাগে, তাই করুন। সব ব্যস্ততার মাঝেও নিজেকে আলাদা করে সময় দিন। বই পড়ুন, সময় করে বেড়িয়ে আসুন, কেনাকাটা করুন, ক্র্যাফটিং বা ছবি আঁকতে ভালোবাসলে সেটাই করুন, লেখালেখির হাত থাকলে লিখুন। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখুন, আড্ডা দিন। নিজের ত্বকের যত্ন নিন, চুলের যত্ন নিন, সাজগোজ করুন। আপনার মন ভালো থাকবে।

পাশাপাশি যেহেতু বাচ্চার মা শারীরিক এবং মানসিক ধকলের মধ্য দিয়ে যান, তাই মাকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দিতে হবে। শিশু পালনে মাকে দোষ না দেয়া, অহেতুক উপদেশ, সমালোচনা থেকে বিরত থাকা উচিত। শিশুর পাশাপাশি যে মাও গুরুত্বপূর্ণ আর বিশেষ একজন- এই বিশ্বাস তার মধ্যে তৈরি করতে পারলে এই ধরনের মানসিক সমস্যাগুলো এড়ানো সম্ভব। তাই এগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকবেন সবাই।

মনে রাখবেন আপনি সম্পূর্ণ নন; দুজনে মিলেই আপনারা ১ জন মানুষ।

-মিলনতত্ত্ব - Sisters Only

06/04/2025

Bahawalpur: Four gang rape-murder accused killed in police encounter

লোমহর্ষক আরেকটি ঘটনা সদ্য বিদায় নেয়া রমজান মাসে ঘটেছে পাকিস্তানে, ভাওয়ালপুরের বাকেরপুর গ্রামে। কিন্তু এই ঘটনার এত দ্রুত গতিতে এত সুন্দর সমাপ্তি ঘটেছে যা সত্যিই আদর্শ হয়ে থাকার মতো।

ঈদের ৩ দিন আগে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়া ১০ বছরের ফিজা বিবি বাবা মায়ের সাথে নানা বাড়িতে ঈদ উদযাপন করতে যায়। সেদিনই ইফতারের একটু পরে বাড়ির বাইরের টিউবওয়েল থেকে পানি আনতে যায় ছোট্ট ফিজা। এমন কোনো গভীর রাত না, নিজ বাড়ির সামনের উঠানেই কল।

কলের পাড় থেকে ওর আপন মামা ওকে পাঁজা কোলে করে বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে চাষের মাঠে সূর্যমুখী ক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই আরেক মামা অপেক্ষায় ছিলো আর ফিজাকে নিয়ে আসতে দেখে ওর দুই মামাতো ভাইও ক্ষেতের দিকে যায়। ৪ জন মিলে বাচ্চাটাকে একের পর এক ধ'র্ষ'ণ করে বাচ্চাটা চিৎকার করে কাঁদছিলো নিজেরই ২ মামা আর ২ মামাতো ভাইদের নির্যাতন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য।

মেয়েকে আশপাশের বাড়িতে খুঁজে না পেয়ে মেয়ের মা আরো আত্নীয় স্বজন সহ এশার পরে তারাবির সময় মাঠের দিকে গেলে প্রথমে বাচ্চার চিৎকার ও তার একটু পর গলা ঘরঘরানোর আওয়াজ শুনতে পায়। সূর্যমুখী ক্ষেত থেকে তার মেয়ে ফিজা টলমলিয়ে বের হয়ে আসছে গলা থেকে অবিরাম রক্ত ঝরছে। সবাই ছুটে গিয়ে ওকে কোলে নেয় ওর মুখে একটু পানি দেয় ওর মা, পানিটা গলার যেখানে কাঁটাচামচ বিঁধে আছে ঐখান দিয়ে বের হয়ে যায় এবং সাথে সাথেই ফিজা মারা যায়। ওর মামা আর মামাতো ভাইরা একটু‌ পর ওদের সাথে মিশে যায় ফিজাকে খুঁজতে আসছিলো বলে।

পোষ্ট মর্টেম রিপোর্ট ৩ দিনের মধ্যে মাথায় কমপ্লিট করা হয়। ঘটনার পরদিনই ২ টা পুলিশ টিম কাজ শুরু করে সদর পুলিশ টিম টেকনোলজি বেসড আর লোকাল টিম ফিল্ড ইনভেস্টিগেশন। ইফতার থেকে তারাবির সময় পর্যন্ত মোবাইল লোকেশন যাচাই করে শুরুতে ৫০ জনের তালিকা করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর তালিকা হয় ২৫ জনের।

জিজ্ঞাসাবাদ চলতে থাকে এদের এবং কারো সিসিটিভি ফুটেজ অন্য জায়গায় অবস্থান প্রমাণ করলে ও মোবাইল লোকেশন ডেটা তা সমর্থন করলে তাকে ছাড়া হচ্ছিলো। ৪র্থ দিনে সাসপেক্ট থাকে ১৪-১৫ জন।
এদিকে ৫ দিনের মাথায় ডিএনএ রিপোর্ট দেয় পাঞ্জাব ফরেনসিক সায়েন্স।
২ মামা এবং ২ মামাতো ভাই এই রিপোর্ট আসার পর মাইর খাওয়ার ভয়ে স্বীকারোক্তি দেয়। ৪ কালপ্রিট মিলে বাচ্চাটাকে অত্যাচার করার এক পর্যায়ে ওদের একজন বাড়িতে গিয়ে কাঁটাচামচ নিয়ে যায় অন্যরা তখনও পাশ*বিকতা চালিয়ে যাচ্ছে বাচ্চাটার উপর।

কাঁটা*চামচ আনতে যাওয়া জানো*য়ারটা শেষ বারের মতো পাশবিকতা চালিয়ে লোকজন আসার ও ডাকাডাকির আওয়াজ পেয়ে বাচ্চাটার গলায় ৩-৪ বার কাঁটাচামচ ঢুকিয়ে মুচড়ে দেয় ওর মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য। শেষ স্ট্যাবে কাঁটা*চামচ গলায় বিঁধিয়ে দিয়েই ঐ অবস্থায় মেয়েটাকে দাঁড় করিয়ে করিয়ে দেয় অন্ধকারে আড়াল থেকে, এক দুই পা টলমল করে মায়ের কোলে পড়ে ছোট্ট ফিজা।
ঘটনার ৬ দিন পর ভাওয়ালপুর পুলিশ ঐ সূর্যমুখী ক্ষেতে নিয়ে ৪ জনকে গু•লি ক`রে মে`রে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেয়।

শুক্রবার রাতে অপরাধ আর একই সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অপরাধীর বিচার। আরেকটা শুক্রবার ওদের জীবনে আসতে না দেয়ায় ছোট্ট ফিজার বিদেহী আত্নার পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা, অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা এই অপারেশনের সাথে জড়িত সকল পুলিশ, প্রশাসন, ফরেনসিকের সবাইকে।

ভাওয়ালপুর পুলিশের এই কেসটা আদর্শ হয়ে থাকুক। হাতে নাতে ধরা পড়া ধ'র্ষ'ক সপ্তাহ না ঘুরতেই জা'হা'ন্না'মে পৌঁছে গেল। এই রকমের তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া সবখানেই চালু হলে আশা করা যায় আর কোনো বাচ্চা মেয়ে ফিজা বিবি কিংবা আমাদের আছিয়া হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবে না।

আমাদের দেশের বিচার ও এ-ই রকমের হওয়া উচিত।

Source in the comment box!!

একবার একজন বিদেশি প্রফেসর বলেছিলেন- আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে বিশ্বস্ত লাইফ পার্টনার। ভালো রেজাল্ট করলে, টাকা...
05/03/2025

একবার একজন বিদেশি প্রফেসর বলেছিলেন- আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে বিশ্বস্ত লাইফ পার্টনার।

ভালো রেজাল্ট করলে, টাকা পয়সা হলে, গাড়ি বাড়ি করতে পারলে সেটাকে আমরা জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন মনে করি, সেলিব্রেট করি।

অথচ জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে ভালো একজন জীবনসঙ্গী। ভালো রেজাল্ট, টাকাপয়সার জন্যে আমরা যেরকম মরিয়া হয়ে থাকি তারচেয়ে বেশি মরিয়া হওয়া উচিত একজন ভালো জীবনসঙ্গী পাওয়ার জন্যে

দুনিয়াবি সকল চাওয়া পাওয়ার চেয়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে সবচেয়ে বেশি চাওয়া উচিত একজন বিশ্বস্ত, ভালো জীবনসঙ্গী।

কেননা আপনার জীবনসঙ্গীর উপরই নির্ভর করবে আপনার বাকি জীবনটা ফুলের মত স্বচ্ছ-সুন্দর হবে নাকি বীভ'ৎস হবে! 🤍

লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

আমার এক আপু আছে,হাউজওয়াইফ। সেদিন উনার বাসায় দাওয়াত ছিল। সবাই মিলে খেতে বসলাম। আপু উনার হাজব্যান্ড কে বলছিলো কতো কষ্ট করে...
28/02/2025

আমার এক আপু আছে,হাউজওয়াইফ। সেদিন উনার বাসায় দাওয়াত ছিল। সবাই মিলে খেতে বসলাম। আপু উনার হাজব্যান্ড কে বলছিলো কতো কষ্ট করে রান্নাটা করেছে,একটা নতুন আইটেম ও রান্না করেছে। বলতে বলতে খাবারটা হাজব্যান্ডের প্লেটে দিলো।হাজব্যান্ড চুপচাপ শুনেই গেলো।পরে আপু ইকটু আহত হয়েই বললো-"খাবারটা কেমন হয়েছে তাও বলোনা!এতো কষ্ট করলাম এপ্রিশিয়েট করলে কি হয়?"

এই কথাটা শুনে আমার লিটারেলি কান্না পাচ্ছিলো।চাকরিবাকরি বিসর্জন দিয়ে রাতদিন যার সংসারে খাটছে, তার থেকে একটা এপ্রিশিয়েশন ও ভিক্ষা করতে হচ্ছে!

বেশ ক'বছর আগে এক আংকেলকে বলতে শুনেছিলাম-"ও (উনার স্ত্রী) এতো মোটা হয়ে গেছে!নিজেকে মেইনটেইন করতেই পারেনা!"

অথচ আমার চোখে তখন ভাসছিলো আন্টি কিভাবে রাত-দিন এক করে উনাদের ছেলেদের মানুষ করছে, ঘর সামলাচ্ছে, হাঁটু ব্যথা নিয়ে ঘরের ফ্লোরটা মুছছে!এতো কিছুর পরেও গ্রেটফুল থাকা তো দূর, ফিগার কেন মেইনটেইন করছেনা তা নিয়ে উনি হতাশ।

কিছুদিন আগে রিলিজ হওয়া বলিউডের Mrs মুভিতে মেয়েটা যখন তার হাজব্যান্ডকে বলে সে* বাদদিয়ে ইকটু আদরটা করতে, তখন হাজব্যান্ড তাকে রেগে গিয়ে বলে-"নিজেকে দেখসো কেমন চেহারা হয়ে গেছে! তোমার শরীর থেকেও তো রান্নাঘরের গন্ধ আসে।আদর করতে মন চাইবে কিভাবে?"

ফেসবুকে একজনের একটা কমেন্ট দেখলাম।
"ইফতারির পরে ওয়াইফের শরীর থেকে রান্না ঘরের গন্ধ আসে।"
এক ডাক্তার আপুকে চিনি, যে বাচ্চাকাচ্চা সংসার সামলিয়ে পড়ার সুযোগ না পেয়ে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি বলে তার স্বামী তাকে বলেছিলো -"তোমার তো ব্রেইনই নাই।পাশ করবা কিভাবে!"

অথচ আপুটা ডাক্তার!

মেয়েরা আসলে বোকা।নিজের কেয়ার,নিজের ক্যারিয়ার সবটা স্যাক্রিফাইস করে সংসার করে।

স্বামী-বাচ্চাকাচ্চার পিছনেই জীবন উজাড় করে দেয়।রান্নাঘরে জ্বলেপুড়ে স্বামীর পেটপূজার আয়োজন করে,তখন স্বামীই শুনায়

"তোমার শরীরে তো রান্নাঘরের গন্ধ!"

লেখা-- Safia Binta Ahmed

অপারেশন ডেভিল হান্টের মতোন অপারেশন রেপিস্ট হান্ট দরকারবাসস্ট্যান্ড থেকে তুলে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৪ফরিদ...
14/02/2025

অপারেশন ডেভিল হান্টের মতোন অপারেশন রেপিস্ট হান্ট দরকার

বাসস্ট্যান্ড থেকে তুলে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৪

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ফুফুর বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার পথে বাসস্ট্যান্ড থেকে তুলে নিয়ে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারদের বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ভুক্তভোগীকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলো- ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ইউনিয়নের আউড়াকান্দা গ্রামের এজাহার মাতুব্বরের ছেলে সাইদুল মাতুব্বর, আইয়ুব মাতুব্বরের ছেলে ফরিদ মাতুব্বর, পাঁচু মাতুব্বরের ছেলে সাদ্দাম মাতুব্বর ও নগরকান্দা উপজেলার ঝাটুকদিয়া গ্রামের ইলু খাঁনের ছেলে নাসির খাঁন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, গত ৩০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় নিজ বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর থেকে ইজিবাইকে করে ভাঙ্গায় ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে আসছিলেন গৃহবধূ। ভাঙ্গার আউড়াকান্দা বাসস্ট্যান্ডে নামার পর তাকে তুলে পাশের সরিষা ক্ষেতে নিয়ে যায় পাঁচ যুবক। সেখানে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে পালিয়ে যায় তারা। এতে ভুক্তভোগী জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরদিন সকালে জ্ঞান ফিরলে স্বামীর বাড়ি মাদারীপুরের শিবচরে যান। এরপর থেকে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ভাঙ্গা থানায় এসে পাঁচ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন।

মামলার পর রাতেই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে চার জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানালেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে, ‘ভুক্তভোগী গৃহবধূ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এর মধ্যে চার জনকে গ্রেফতার করা হয়। অপরজনকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। গ্রেফতারদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গৃহবধূকে ফরিদপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

১১ বছর বয়স। ছেলের সাথে পরিচয় হয়েছে টিকটকে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে নিখোঁজ স্কুলছাত্রী আরাবি ইসলাম সুবাকে দেখা গেছে নও...
04/02/2025

১১ বছর বয়স। ছেলের সাথে পরিচয় হয়েছে টিকটকে।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে নিখোঁজ স্কুলছাত্রী আরাবি ইসলাম সুবাকে দেখা গেছে নওগাঁয়। তবে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সেখান থেকেও সটকে পড়ে সে। মোহাম্মদপুর থেকে সংগৃহীত বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ছবিতে দেখা যায় একছেলের হাত ধরে ঘুরছে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ওই ছাত্রী। পরে সেই ছেলের বাড়ি নওগাঁয় চলে যায় সে।

গেল সপ্তাহেই মায়ের ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে ঢাকায় আসে সুবার পরিবার। রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কৃষি মার্কেট এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় আরাবি ইসলাম সুবা। মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে যায় তার নিখোঁজ সংবাদ। অনেকেই পোস্ট দিয়ে মেয়েটির খোঁজ চান।

১১ বছর বয়সে বয়ফ্রেন্ডের সাথে থাকা, খাওয়া, ঘুম, খেলাধুলা সহ সবিই করতে পারবেন। ছেলেমেয়েদেরকে মোবাইল দিয়ে ছেলেমেয়েদের চরিত্র নষ্ট করে ফেলেছে একদম।

সত্যি কথা বলতে আমাদের দেশ থেকে লজ্জা বোধ ওঠে যাচ্ছে। ধর্মীয় শিক্ষা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা এই মেয়েকে দেখলেই বুঝা যায়। মেয়েটার বাবা মা তাকে সামাজিক শিক্ষা হয়তো ভালোই দিয়েছে কিন্তু ধর্মীয় শিক্ষা দিতে পারে নাই।

আজকালকের মা-বাবারা তাদের সন্তানকে ফ্রিমিক্সিং শিখাতে ব্যস্ত কারণ ছেলে মেয়ে আধুনিক হবে। কিন্তু মুসলিম হয়েও ধর্মীয় শিক্ষা দিতে নারাজ।

বর্তমানে প্রত্যেক পরিবারে উচিত তাদের সন্তানদের সবার প্রথম ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া পরে যেকোনো শিক্ষায় দেন আপনার সন্তান খারাপ কাজ গুলো থেকে বিরত থাকবে। কারণ তখন তার মাঝে ধর্মীয় মূল্যবোধ নাড়া দিবে৷ সমাজ থেকে খারাপ কাজও কমে যাবে।

একেবারে নির্মূল হয়ে যাবে তা না, তবে সংখ্যাটা কমে যাবে। তা আপনি যে ধর্মের হোন না কেন প্রত্যেকের উচিত ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। কারণ কোনো ধর্ম অশ্লীলতাকে প্রমোট করে না।

04/02/2025

আগে মানুষ ৮-১০ টা বাচ্চা নিতো। বাচ্চা হওয়ার সময় কয়েকটা মারা গেলেও কোন সমস্যা হতো না। কিন্তু বর্তমান সময়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা উন্নতি হয়েছে । কখন অপারেশন লাগবে তার ধারণা পাওয়া যায়। তাই সকল সিজারকে অপ্রয়োজনীয় বলা মোটেও ঠিক না। এখন যদি নরমাল ডেলিভারী করতে গিয়ে বাচ্চা মারা যায় তখন আবার ডাক্তারের দোষ হবে কেন চেষ্টা করতে গিয়েছে ঝুঁকি জেনেও।

যদি মা অথবা পরিবার নিশ্চিত করে বাচ্চা মারা গেলেও তাদের সমস্যা নাই তাহলে কোন সিজার করবে না কোন ডাক্তার। বাংলাদেশের মানুষকে সন্তুষ্ট করা অসম্ভব। আর নরমাল আর সিজার ডেলিভারী এর খরচ প্রায় কাছাকাছি। তাই টাকার জন্য সিজার করবে সেই কথাও ঠিক না। সরকারি হাসপাতালেও সিজারের জন্য কোন অতিরিক্ত টাকা চার্জ করে না।

আর সকল মানুষ যেমন এক না। তেমন , সকল ডাক্তারও এক না। বেবি কনসিভ করার পর থেকে একজন অন্তঃসত্ত্বা ডেলিভারি হওয়া পর্যন্ত মিনিমাম চার-পাঁচবার ডক্টরের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়। অথচ শেষে এসে সিজারই করতে হয় অধিকাংশ নারীকে। ইনফ্যাক্ট, ৯৫% সিজার। কেনো? সবারই সমস্যা হয় এখন? সবারই অ্যামনিওটিক ফ্লুইড কমে যায়? বেবির মাথা উপরের দিকে থাকে? গলায় নাড়ি পেঁচে যায়? একটু ওয়েট করলে বেবি পায়খানা করে সেটাই খাওয়া শুরু করে?

মূলত সস্তা খুঁজতে গিয়ে / খরচ কম করার জন্য বিভিন্ন থার্ড ক্লাস ক্লিনিকে গিয়ে সিজারের শিকার হতে হয়।

শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকত...
30/01/2025

শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।

সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকতে গড়ে ওঠে, একে অপরের সাথে কথা বলতে বলতে, একে অপরকে সহ্য করতে করতে এই অভ্যেস গড়ে ওঠে।

সংসার মানে হলো একসাথে থাকতে থাকতে একে অপরের গায়ের গন্ধটা আত্মস্থ করে নেওয়া। সংসার মানে হলো মানুষটা মুখের সামনে এসে দাঁড়ালেই মানুষটার মনের ভেতর কি চলছে, সেটা বুঝে ফেলা।

সংসার মানে হলো বর অফিস থেকে ফিরলে এক গ্লাস জল রোজই মুখের সামনে তুলে ধরা।

সংসার মানে হলো ছেঁড়া বোতাম সেলাই করতে করতে নিজেদের ভেতর ভুল বোঝাবুঝি গুলো মাঝেমধ্যে সেলাই করে নেওয়া।

সংসার মানে হলো এডজাস্টমেন্ট, "তোমার আমার" থেকে আমাদের হয়ে ওঠা। সংসার মানে মাছের ঝোলে নুন বেশি হলেও চুপচাপ হাসিমুখে খেয়ে ফেলা, সংসার মানে হলো রোজই বিছানার উপর রাখা নিজের পার্টনারের ভেজা টাওয়ালটা মেলে দেওয়া।

সংসার মানে হলো বিয়ের ডেট, একে অপরের জন্মদিনের তারিখ ভুলে গেলেও মানিয়ে নেওয়া।

সংসার মানে গাঢ় নীল রং নিজের পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দ বলে একদিন নীল রঙের পাঞ্জাবিটা পরে ফেলা, আবার তেমনি শাড়ি পরতে একটুও ভালো না লাগলেও এক দুটো দিন নিজের পার্টনারের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে একটা লাল টকটকে শাড়ি পরে পার্টনারের সামনে এসে দাঁড়ানো।

সংসার হলো একটা প্রতিজ্ঞা, যার ভেতর মান, অভিমান, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ, ব্যথা সবই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে একে অপরের মুখের সামনে ভাতের থালা তুলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাটা একে অপরকে করতে হবে।

সংসার মানে হলো মাসের শেষে টাকাপয়সার হিসেব করতে করতে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বলা "আজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাবো, আজ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও"

সংসার মানে হলো মাঝরাতে বরকে ঘুম থেকে তুলে শিশির ভেজা রাস্তায় হাঁটতে যাওয়ার বায়না ধরা।

সংসার করা সহজ, কিন্তু একটা সংসারকে প্রতি মুহূর্তে যাপন করা সহজ নয়

সংসার মানে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও একবার অন্তত ফোন করে জিজ্ঞেস করা "খেয়েছো"

সংসারে ওঠানামা, ভাঙাগড়া থাকবেই, কিন্তু হাঁপিয়ে গেলে চলবে না, একে অপরকে মানিয়ে নিতে হবে, একে অপরের সমস্যায় পাশে থাকতে হবে, একে অপরকে সাহস যোগাতে হবে

সংসারে কেউ কারোর থেকে ছোট বা বড় হয় না, দুজনেই দুজনের পরিপূরক হয়, তাই সংসার করতে গেলে একে অপরকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করা বড্ড জরুরি.... ©

‘আমার স্ত্রী মাকছুদাকে মেরে ফেলেছি। আমি বাসায় আছি। আমাকে থানায় নিয়ে যান।’ বংশালে নিজের স্ত্রী মাকসুদা খাতুনকে (২৬) হ*ত্য...
26/01/2025

‘আমার স্ত্রী মাকছুদাকে মেরে ফেলেছি। আমি বাসায় আছি। আমাকে থানায় নিয়ে যান।’ বংশালে নিজের স্ত্রী মাকসুদা খাতুনকে (২৬) হ*ত্যা করার পর থানায় ফোন করে একথা বলেন স্বামী ইব্রাহিম খান (৩৭)। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নাজিরা বাজারের সিক্কাটুলি লেনের ২৪নং বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

হাতুড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে এ হ*ত্যার ঘটনা ঘটে। এরপর বাসায় গিয়ে ইব্রাহিমকে গ্রেপ্তার করে বংশাল থানা পুলিশ। এ ঘটনায় বংশাল থানায় ভুক্তভোগী মাকছুদার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে একটি হ*ত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

এদিকে গ্রেপ্তারের পর থানায় আসামি ইব্রাহিম খানের সঙ্গে কথা হয় কালবেলার এ প্রতিবেদকের। ইব্রাহিমকে এসময় বিমর্ষভাবে কাঁদতে দেখা যায়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী মাকসুদাকে আমি খুব ভালোবাসি। আমাদের দুজনেরই আগে আরেক জায়গায় বিয়ে হয়েছিল। আমরা সবকিছু ভুলে দুজনের একসঙ্গে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমাদের এক বছরের একটা মেয়েও (নাম বুশরা) আছে। কিন্তু আরেকজনের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্ক কে মেনে নিবে? এটা নিয়ে প্রায় আমাদের ঝামেলা হতো। আমি তার পরিবারকেও অনেকবার জানিয়েছি।

ইব্রাহিম আরও বলেন, আমাকে না জানিয়ে একদিন আগে একজনের সঙ্গে দেখা করেছে। এটা নিয়ে আমার সঙ্গে তার ঝামেলা হয়। আজ বিকেলে আমি তাকে ভয় দেখানোর জন্য বাড়িতে থাকা একটা হাতুড়ি নিয়ে আসি। এরপর টেবিলের ড্রয়ারের ভেতর রাখি। আমার কিন্তু তাকে মারার ইচ্ছা ছিল না। এটা বলে কাঁদতে থাকেন ইব্রাহিম।

এরপর কেন মারলেন প্রশ্ন করা হলে তিনি আরও বলেন, সে (মাকসুদা) আমার সঙ্গে চিল্লাচিল্লি শুরু করে। এসময় কীভাবে দিয়ে কী হলো আমি বলতে পারব না। এটা বলে আবার কাঁদতে থাকেন তিনি। কিছু সময় পর তিনি কেঁদে বলেন, আমার বাবুটাও কাঁদতেছিল। গতকাল বুশরার প্রথম জন্মদিন পালন করলাম। ওকে এখন কে দেখবে? হ*ত্যা করে না পালিয়ে থানায় জানালেন কেন- ইব্রাহিমকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি মাকসুদা খুবই ভালোবাসি। সে চলে গেছে। আমি বেঁচে কী করব?

থানায় কীভাবে যোগাযোগ করলেন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি ৯৯৯ এ ফোন দিই। কিন্তু যোগাযোগ করতে পারিনি। পরে আমার পরিচিত একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিল। তাকে ফোন দিই। সে আমাকে বংশাল থানার পুলিশের নম্বর দেয়। এরপর আমি থানায় ফোন দিয়ে বলি, আমার স্ত্রী মাকসুদাকে মেরে ফেলেছি, আমি বাসায় আছি। আমাকে থানায় নিয়ে যান।

Source : Kalbela

স্ত্রী দুই রকমের। একটা বউ। আরেকটা ঘেউ। কপাল খারাপ হলে কিছু বলার নেই। আপনার গায়েবি জানাজা পড়ব সবাই মিলে। কপাল ভালো হলে এক...
22/01/2025

স্ত্রী দুই রকমের। একটা বউ। আরেকটা ঘেউ। কপাল খারাপ হলে কিছু বলার নেই। আপনার গায়েবি জানাজা পড়ব সবাই মিলে। কপাল ভালো হলে একটা সোনা বউ পাবেন। এই সোনা বউকে নিয়ে কিভাবে জীবন কাটাবেন, সেই ব্যাপারে কিছু পরামর্শ দিতে পারি।

তাকে প্রেম শেখাবেন। ভালোবাসতে শেখাবেন। কিন্তু কিভাবে? রেঁগে গেলে তো ছোবল দিতে আসে ফোঁস করে।

রাগ নারীর অলংকার। তাকে রাগাবেন বেশি করে। যতক্ষণ ঘরে থাকবেন প্রতি মিনিটে পেছনে লেগে থাকবেন। ফ্লার্ট করবেন। মেয়েরা এগুলো বেশ পছন্দ করে। ওপরে ভাব দেখাবে বিরক্ত হচ্ছে। মেয়েদের ভেতরে এক মুখে প্রকাশ করে আরেক। রোমান্টিক মুডে চলে যাবেন। প্রথম ডেটিং করার মতো আচরণ করবেন।

তেলাপোকা আপনার জীবনকে রাঙিয়ে তুলতে পারে। তেলাপোকাকে দাম্পত্য জীবনে ব্যবহার করুন। দেখবেন নাটক কি জিনিস! টিভি লাগবে না। তেলপোকার বিনোদন এটা। আরেকটা বিনোদোন পাবেন রাগানোর সময়। এটা একটু একশন ধাঁচের হতে পারে। (বি: দ্র: বউয়ের ফ্রাই প্যানের আঘাতে আপনার মাথা ফাটলে আমি দায়ী না।)

বলছিলাম ভালোবাসা কিভাবে শেখাবেন?

তাকে কোনো পুরুষ দেখলে আপনার বুকের ভেতরে তার জন্য জ্বলুনি হয় সেটা তাকে বোঝান। কিন্তু আপনার সেটা হলে তো বোঝাবেন। আপনার নিজের দৃষ্টিই তো ঠিক নেই। সচ্চরিত্রা নারীরা নিজেদের সৌন্দর্য হেফাজত করে রাখে তার স্বামীর জন্য। দৃষ্টির হেফাজত করে এমন স্বামীর দৃষ্টি সচ্চরিত্রা নারীদের কাছে অমূল্যবান প্রাপ্তি। অর্থাৎ নিয়ন্ত্রিত চোখ দুটোই সংরক্ষিত সৌন্দর্য দেখবে। উভয়ের জন্য এই সুরক্ষিত আদান-প্রদানের বিনিময়ে প্রাপ্ত সুখের মাত্রা অরক্ষিত জীবনযাপন করা দম্পতির তুলনায় অনেক গুণ বেশি। এই ভালোবাসার স্বাদ ৯৯% নারীই পায় না। বোঝেও না।

যার কাছে যেটার মূল্য যত বেশি, সে সেটাকে তত আগলে রাখবে। তাকে যা দেবেন তাই ফেরত পাবেন। আপনার স্ত্রী, এই ভালোবাসার মানুষটার গুরুত্ব আপনার কাছে কতটা বেশি সেই প্রমাণ পাওয়া যাবে তার ব্যাপারে আপনি কতটা খেয়াল রাখেন সেটার মাধ্যমে। বাহিরে বের হলে তাকে দেহরক্ষীর মতো নিরাপত্তা দিচ্ছেন কি না?

দেখুন, বউয়ের প্রতি আপনার ভালোবাসা আপনার চোখে-মুখে ফুটে উঠবে। আপনার কথা, চলা, কাজকর্ম, দৈনন্দিন পরিকল্পনা সাজানো ইত্যাদি সবকিছুর মধ্যেই সে আপনার মাঝে তার নিজেকে খুঁজে পাবে।

আপনার চোখ দুটোকে সংযত করতে হবে। দেখুন, মেয়েরা সূক্ষ্ম বিষয়গুলো খুব সূক্ষ্মতার সাথে ধরে ফেলে। আপনি রাস্তায় বেড়িয়ে অন্য মেয়ের দিকে তাকাচ্ছেন, অন্য মেয়ের রূপ দেখে যৌ*ন সুখ পাচ্ছেন, এসব কিন্তু আপনার বউটা খুব সহজেই ধরে ফেলে––যখন সে আপনার সাথে বের হয়। সেটা আপনি ধরতে পারেন না। আপনি ভাবেন, চোখের প্রতিটি পলক কি আর সে ধরতে পারবে! দূরত্ব এভাবেই তৈরি হয়। সে আঘাত পায় হৃদয়ে।

যেগুলো ঘেউ সেগুলোকে হৃদয় নিঙড়ে দিলেও বুঝবে না। ওরা ভালোবাসা চায়ও না। পবিত্র ভালোবাসার গুরুত্ব বুঝবে তো দূরের কথা। ওটার চরিত্রেই সমস্যা। আপনি হাজার ভালোবাসলেও পর পুরুষের সাথে ঘেঁষাঘেষি করতে চাইবে, রংঢং করে কথা বলবে। এরা পর্দার ধারে-কাছেও যায় না। আপনার সামনে কোনো এক রকম থাকলেও বাহিরে বের হওয়ার সময় এমন পোশাক পরবে––শরীরের সব ভাজ দেখা যাবে।

দুশ্চরিত্র পুরুষরা যেমন নারীর শরীর দেখে যৌ*ন সুখ পায়। দুশ্চরিত্রা নারীরা তেমন নিজের শরীরটা দেখিয়ে যৌ*ন সুখ পায়। গিভ এন্ড টেক। নারী ও পুরুষ বিপরীতধর্মী সৃষ্টি। তাদের জৈবিক চাহিদাও বিপরীতধর্মী। অনেকটা খাদ্য আর খাদকের মতো।

লেখা সংগ্রহীত ©

Address

Bir Uttam Qazi Nuruzzaman Sarak West, Panthapath
Dhaka
1205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মিলনতত্ত্ব - Sisters Only posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category