Bangladesh Pain and Paralysis Center

Bangladesh Pain and Paralysis Center আপনাদের স্বাস্থ্য সেবায় নিবেদিত আমাদের মেডিকেল টিম।

23/03/2025
25/03/2024

😍😍মাত্র 21 দিনে সুস্থ্য ""মোহাম্মদ পুরে স্ট্রোক করে প্যারালাইসিস রোগীর সফলতার গল্প শুনুন""

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার সফলতার গল্প শুনুন রোগীদের থেকেই।❤❤❤
👉সারা দেশে ব্যাপক হারে বাড়ছে স্ট্রোক-প্যারালাইসিস রোগীর সংখ্যা।ভুল ফিজিওথেরাপির কারণে রোগীরা ফিরছেন না তাদের স্বাভাবিক জীবনে।তাই বসুতি ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার।পুরো ঢাকা শহর জুড়ে দিচ্ছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফিজিও কনসালটেন্টের তত্ববধানে অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা এবং হোম সার্ভিস। আমাদের হাসপাতালে অভিজ্ঞ ডাক্তারের তত্বাবধানে ভর্তি থেকে ও চিকিৎসা নিতে পারবেন।
ঠিকানা- বসুতি মা ও শিশু হাসপাতাল লিঃ জি-ব্লক মেইন রোড , বনশ্রী রামপুরা ঢাকা-1219
🔷নিজ বাসস্থানে দ্রুত এবং সঠিক ফিজিওথেরাপি পেতে ফোন করুনঃ
📞 #01784416448 হোয়াটস আ্যপ
01974416448

শনিবার, জানুয়ারি ২৭, ২০২৪স্ট্রোক থেকে মুক্তি মিলবে যে ইঞ্জেকশনেস্ট্রোক থেকে মুক্তির যাদুকরী ইঞ্জেকশন এল্টিপ্লেস। বিশেষজ...
27/01/2024

শনিবার, জানুয়ারি ২৭, ২০২৪

স্ট্রোক থেকে মুক্তি মিলবে যে ইঞ্জেকশনে

স্ট্রোক থেকে মুক্তির যাদুকরী ইঞ্জেকশন এল্টিপ্লেস। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অভিমত, অসুস্থ হওয়ার সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যে ইঞ্জেকশনটি দেয়া হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন রোগীরা।

ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে দেখা হয় চিকিৎসাধীন পরিতোষ দাসের সঙ্গে। জানালেন, অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে সিকিউরিটির দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। কয়েকদিন আগে রাতের বেলা হঠাৎ করেই বমি হয়। দুর্বল হয়ে অবশ হতে থাকে শরীরে বাম হাত-পা। মুখ বেঁকে যায়। জড়িয়ে আসে কথা।’

এসব দেখে পাশে থাকা সহকর্মীরা কাল-বিলম্ব না করে তাকে নিয়ে যান শ্যামলীস্থ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। হাসপাতালে পৌঁছুতে তার ৩ ঘন্টা সময় লাগে। হাসপাতালে যাবার ঘন্টা খানেকের মধ্যেই কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা-নিরীক্ষা শেষ করেন।

রোগ নিশ্চিত হয়ে সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যেই তার শরীরে পুষ করেন স্ট্রোক থেকে তড়িৎ ‍মুক্তির ইঞ্জেকশন- এলটিপ্লেস। এর ২৪ ঘন্টা পরই আশঙ্কা কাটিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন পরিতোষ।

দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা বলছেন, স্ট্রোক করার সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যে এল্টিপ্লেস ইঞ্জেকশন পুশ করতে না পারলে পরিতোষের গল্পটা একেবারেই ভিন্ন হতে পারতো। হয়তো উনি সারাজীবনের জন্য বিকলাঙ্গ হয়ে থাকতেন বিছানায়।

এ বিষয়ে কথা বলেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতালের স্ট্রোক ইউনিটের কনসালট্যান্ট ডা. সুবীর চন্দ্র দাস। তিনি জানান, ইঞ্জেকশনটা পুশ করার পর থেকেই উনার (পরিতোষ দাস) ইম্প্রুভ হচ্ছিল। এরপরও তাকে সার্বক্ষণিক ফলোআপ করি। পরদিন সকাল বেলাতেই উনাকে সুস্থ দেখতে পাই। অর্থাৎ এরইমধ্যে সমস্যা থেকে হানড্রেড পারসেন্ট রিকভারি করেছেন।

তথ্য মতে, ২০১৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ মানুষ স্ট্রোক করার ৪ সাড়ে ঘন্টার মধ্যে নিউরো সায়েন্সে আসতে পেরেছেন। এরমধ্যে ১৭০জনকে দেয়া হয়েছে এলটি প্লেস। যাদের প্রত্যেকেই সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পেরেছেন।

তবে, যথাসময়ে পৌছানোর পরও উচ্চরক্ত চাপ অনিয়িন্ত্রত ডায়াবেটিস সহ নানা কারণে ইঞ্জেকশনটি পুষ করা সম্ভব হয়নি বাকীদের শরীরে। তবে স্ট্রোক হবার পর হাসপাতালে পৌছাতে না পারা রোগীদের সংখ্য হাজার হাজার।

ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতালের ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, কেবল সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে এলেই এল্টিপ্লেস ইঞ্জেকশনটা দেয়া যায়। এই সময়ে হাসপাতালে আসা রোগীরা সবাই ইঞ্জেকশনটি পেয়েছেন। এদের মধ্যে ৯০ শতাংশই সুস্থ হয়ে একাকি হেঁটে হাসপাতাল ছেড়েছেন। স্ট্রোকের কারণে যেসব রোগী মারা যেতে পারতেন, কিংবা বিকলাঙ্গ হতে পারতেন, শরীরের একাংশ অবোস হয়ে যেতে পারতো। সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে আসার ফলে সেই সব আশঙ্কাজনক রোগীদেরকে সঠিক সময়ে এল্টিপ্লেস ইঞ্জেকশনটি পুশ করার মাধ্যমে সুস্থ করে তুলতে পেরেছেন বলে জানান এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

চিকিৎসকদের মতে, স্ট্রোক থেকে মুক্তি পাবার সবচেয়ে বড় অন্তরায় সময়। অনেকেই লক্ষণ প্রকাশ পাবার পরও সময়ক্ষেপন করেন। হাসপাতালে আসতে আসতেই ৫থেকে ২৪ ঘন্টা শেষ করে ফেলেন। এভাবেই হারিয়ে ফেলেন সুস্থ হবার স্বর্ণালী সুযোগ।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিউরো সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. শফিকুল ইসলাম জানান, স্ট্রোকের পর থেকে প্রতি মিনিটে ২০ লক্ষ নিউরন ড্যামেজ হতে থাকে। মনে করুন, একজন রোগীর স্ট্রোক হয়েছে এখন। হসপিটালে যেতে দেরি করছি ৩/৪ ঘন্টা। তাহলে এই সময়ের মধ্যে কত সংখ্যক নিউরন ড্যামেজ হচ্ছে- ধারণা করুন। আমরা আসলে এইগুলো দেখিনা। তাই বুঝেও আসেনা। আজকে আমাদের সামনে যদি কোন অ্যাক্সিডেন্ট হয়, একজন মানুষের স্কিন থেকে ব্লিডিং হতে থাকে। আপনি/আমি কিন্তু ওইটাকে বন্ধ করার জন্য অস্থির হয়ে পড়বো। টেনশন একটাই- যেমনেই হোক রক্ত পড়া বন্ধ করতে হবে।

তিনি আরও জানান, অথচ দেখুন, স্ট্রোকের ফলে আমার/আপনার এত বড় ক্ষতি হচ্ছে। প্রতি মিনিটে ২০ লাখ নিউরন ড্যামেজ হচ্ছে। অথচ আমরা নির্বিকার। কবিরাজী চিকিৎসা নিচ্ছি। কিংবা বাসায় বসে আছি। প্রপার টাইমে, প্রপার কাজটা যদি করতে না পারি- তাহলে তো রোগীটা আমার পারমানেন্ট বিকলাঙ্গ হবে। অথবা আমরা বাঁচাতেই পারবো না।

স্ট্রোকের রোগীদের যথাসময়ের মধ্যেই হাসপাতালে পৌঁছাতে সড়কে বিশেষ লেন চালুর পরামর্শ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ।

তিনি বলেন, এ ধরনের রোগীদেরকে যদি আমরা সঠিক সময়ে হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা করতে পারি, তাহলে কিন্তু অনেকের জীবন বাঁচাতে সক্ষম হবো। যে সুযোগটা ঢাকা শহরে নাই। অথচ, পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা রুট আছে। এটা আমাদের দেশেও হওয়া দরকার।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারিভাবে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও কোন কোন সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেয়া হচ্ছে ৫০ হাজার টাকা সমমূল্যের এই ইঞ্জেকশন। যা অসহায় রোগীরা পেয়ে থাকেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। রোগীদের বাঁচাতে সারাদেশের সব বড় হাসপাতালে ইঞ্জেকশনটি সহজলভ্য করার জোরালো আহ্বান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের।

লবঙ্গ দূর করে শারীরিক সমস্যা!লবঙ্গ মসলা হিসেবে সকলের পরিচিত। লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম সিজিজিওমোরোমেটাম। লবঙ্গ গাছের ফুলের ক...
17/01/2024

লবঙ্গ দূর করে শারীরিক সমস্যা!

লবঙ্গ মসলা হিসেবে সকলের পরিচিত। লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম সিজিজিওমোরোমেটাম। লবঙ্গ গাছের ফুলের কুড়িকে শুকিয়ে তৈরি করা হয়। লবঙ্গকে লং বলেও ডাকা হয়।

লবঙ্গের সুগন্ধের মূল কারণ ‘ইউজেনল’ নামের যৌগ। এটি লবঙ্গ থেকে প্রাপ্ত তেলের মূল উপাদান, এবং এই তেলের প্রায় ৭২-৯০% অংশ জুড়ে ইউজেনল বিদ্যমান। এই যৌগটির জীবাণুনাশক এবং বেদনা নাশক গুণ রয়েছে।

লবঙ্গের তেলের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো অ্যাসিটাইল ইউজেনল, বেটা-ক্যারোফাইলিন, ভ্যানিলিন, ক্র্যাটেগলিকঅ্যাসিড, ট্যানিন, গ্যালোট্যানিক অ্যাসিড, মিথাইল স্যালিসাইলেট, ফ্ল্যাভানয়েড, ইউজেনিন, র্যা ম্নেটিন, ইউজেনটিন, ট্রি-টেরপেনয়েড, ক্লিনোলিক অ্যাসিড, স্টিগ্মাস্টেরল, সেস্কুইটার্পিন।

১০০ গ্রাম লবঙ্গে ৬৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৩ গ্রাম টোটাললিপিড, ২ গ্রাম সুগার, ২৭৪ কিলো-ক্যালোরি শক্তি ও ৩৩ গ্রাম ডায়েটারিফাইবার থাকে।

খনিজের মধ্যে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিঙ্ক –কমবেশি সবই আছে। আর ভিটামিনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বি-৬, বি-১২, সি, এ, ই, ডি, কে, থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ফোলেট রয়েছে। এই সব যৌগের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য আছে।

লবঙ্গের গুণাগুণ শুধু রান্নাতেই নয়, তার বাইরেও আছে। সুস্বাস্থ্যে জন্য লবঙ্গ নানা ভাবে আমাদের উপকারে আসে। গবেষণায় বারবার প্রমাণিত, রোগ নিরাময়ে লবঙ্গের যথেষ্ট কার্যকারিতা রয়েছে।

লবঙ্গে ম্যাঙ্গানিজ থাকায় মস্তিষ্কের বিভিন্ন কাজকর্ম সুষ্ঠু রাখতে ও হাড় শক্ত করতে এই উপাদান খুব জরুরি। ম্যাঙ্গানিজের একটি উৎকৃষ্ট উৎস হল লবঙ্গ। লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা ফ্রি র্যাডিকলস কমাতে সাহায্য করে। লবঙ্গের একটি উপাদান হল ইউজেনল, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।

প্রত্যেক দিন ব্যক্তির রাতে ঘুমানোর আগে ১টি লবঙ্গ ও ১ গ্লাস গরম পানি পান করলে বিভিন্ন ধরনের রোগের থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে সহজেই। লবঙ্গ হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। যেমন- গ্যাস, বমিভাব এবং বদহজমের মতো অনেক সমস্যায় লবঙ্গ খুব উপকারী। এছাড়াও লবঙ্গ প্রতিদিন খেলে গলায় সংক্রমণ হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। বুকের জমে থাকা কফ বের হয়ে যায়। হজম, পিত্তবিনাশকারী, হাঁপানি, জ্বর, বদহজম, কলেরা, মাথাব্যথা, হাঁচি এবং কাশির মতো রোগেও এটি বিশেষ উপকারী।

লবঙ্গের আর একটি উপাদান হল নাইজেরিসিন। বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এই উপাদানের জন্যই র’ক্ত থেকে শর্করা বিভিন্ন কোষে পৌঁছে দেওয়া, ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলির কার্যক্ষমতা বাড়ানো ও ইনসুলিন নিঃসৃত হওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর মতো কাজ ভালো ভাবে হয়। তাই মধ্য মাত্রার ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে লবঙ্গ ভালো কাজে দেয়।

লো-বোন মাস এমন একটি অবস্থা, যা বয়োজ্যেষ্ঠদের মধ্যে অস্টিয়োপোরোসিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কয়েকটি পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, লবঙ্গের উপাদান হাড়ের জোর ও বোন ডেনসিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

দাঁতের ব্যথা কমায়। লবঙ্গ দাঁতের ব্যথা দূর করে। মাড়ির ক্ষয় নিরাময় করে। লবঙ্গতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু বিক্রিয়া করে যে নিমেষে দাঁতের যন্ত্র’ণা কমে যায়। প্রায় সব টুথপেস্টের কমন উপকরণ এই লবঙ্গ।

বমি বমি ভাব দূর করে লবঙ্গ। ট্রেনে বা বাসে যাওয়ার সময় যদি মাথা ঘুরতে থাকে ও বমি এসে যায়, তাহলে মুখে একটি লবঙ্গ রেখে সেই রস চুষলে বমি ভাব ও মাথা ঘোরা কমে যাবে। গর্ভবতী মায়েরা সকালের বমিবমি ভাব দূর করতে লবঙ্গ চুষতে পারেন। লবঙ্গের সুগণ্ধ বমিবমি ভাবদূর করে।

লবঙ্গ সর্দি–কাশি ও ঠাণ্ডা লাগা কমায়। সর্দিকাশির মহৌষ’ধ হিসেবে লবঙ্গ বহু বছর ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ চিবিয়ে রস গিলে খেলে বা লবঙ্গ মুখে রেখে চুষলে সর্দি, কফ, ঠাণ্ডা লাগা, অ্যাজমা, গলাফুলে ওঠা, র’ক্ত পিত্ত আর শ্বা’স ক’ষ্টে সুফল পাওয়া যায়।

মাথা ব্যথা ও মাথা যন্ত্রণা কমায়: ধোঁয়া, রোদ এবং ঠান্ডার জন্য শ্লেষ্মা বেড়ে নানা ধরনের মাথা ব্যথা বা মাথার রোগ দেখা দিতে পারে। মাথা ব্যথা কমাতে লবঙ্গের উপকারিতা অপরিসীম।

লবঙ্গ কামোদ্দীপক ও যৌ’'ন রোগে উপকারি। লবঙ্গ কামোদ্দীপক। এর সুবাস অবসাদ দূর করে, শরীর ও মনের ক্লান্তি ঝরিয়ে দেয়। যৌ’'ন শক্তি বৃদ্ধি করে।

প্রচণ্ড স্ট্রেস ও উৎকণ্ঠা কমায়। এক টুকরো লবঙ্গ মুখে ফেলে চুষে চুষে খেয়ে ফেলুন। পান করতে পারেন লবঙ্গের চাও। মেজাজ ফুরফুরে হয়ে উঠবে।

র’ক্ত পরিশোধন করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। লবঙ্গ শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদানগুলো সরিয়ে র’ক্তকে পরিশোধন করতে ভূমিকা রাখে। র’ক্তকে পরিস্কার করে।

লবঙ্গ হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। হজমে সহায়তা করে এমন এনজাইমনিঃসরণের মাধ্যমে এবং অ্যাসিড ক্ষরণের মাধ্যমে লবঙ্গ আমাদের হজম ক্ষমতা সক্রিয় করে তোলে। এরাফ্লাটুলেন্স, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা, ডিসপেপসিয়া এবং নসিয়া কমাতে সাহায্য করে। এটি শরীরের র’ক্ত প্রবাহেরও উন্নতি ঘটায়।

ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখে লবঙ্গ। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে প্রয়োজনীয় ইনসুলিন তৈরি হতে পারে না। গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, লং এর রস শরীরের ভিতরে ইনসুলিন তৈরিতে সাহায্য করে ও কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়, এবং র’ক্তে সুগা’রের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

আর্থ্রাইটিসের যন্ত্রণা কমায়। লবঙ্গে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান আর্থ্রাইটিসের প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, জয়েন্টপেইন কমানোর পাশাপাশি পেশির ব্যথা, হাঁটুতে, পিঠে বা হাড়ের ব্যথা এবং ফোলা ভাব কমাতেও এই ঘরোয়া ঔষধটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ক্যানসার প্রতিরোধ করে লবঙ্গ। বিশেষ করে ব্রেস্ট ক্যানসার, ওভারিয়ান ক্যানসার প্রতিরোধ করে থাকে।

যে ভিটামিনের অভাবে শীতে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়! যা করবেন👉শীতের শুরুটায় এতটা দাপট ছিল না। অন্য আর সব বছরের মতো মানুষ হালকা...
16/01/2024

যে ভিটামিনের অভাবে শীতে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়! যা করবেন

👉শীতের শুরুটায় এতটা দাপট ছিল না। অন্য আর সব বছরের মতো মানুষ হালকা শীতের পোশাক পরেই ঘোরাফেরা করছিলেন। কিন্তু প্রকৃতির খেয়াল ভিন্ন।

জানুয়ারি শুরু হতে না হতে শীত পড়তে শুরু করেছে জাঁকিয়ে। শীতের দাপটে জবুথবু অবস্থা সবার। কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। সূর্যের দেখা মেলে না বললেই চলে। সারাদেশেই একই অবস্থা।

বিগত অনেকগুলো বছরে শীতের পোশাকের সদ্ব্যবহার করতে পারেননি অনেকে। আলমারিতেই তোলা ছিল। সবাই ভেবেছিলেন এবছর জানুয়ারিতেই শীতে সেভাবে আসবে না।

কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন। শীত উপভোগের থেকেও এখন মানুষ কম্বলের ভেতরে ঢুকে থাকতে বেশি পছন্দ করছেন। কিন্তু কাজের প্রয়োজনে তো বাইরে বের হতেই হয়।

বেশি শীতের এই সময়ে অনেকেরই একটি সমস্যা দেখা দেয়। সেটি হলো কম্বল, লেপ, চাদরের তলায় থাকলেও তাদের হয়ে থাকে হাত ও পা ঠান্ডা। নানাভাবে চেষ্টা করেও হাত-পা গরম করা যায় না।

এক্ষেত্রে অনেক সময় হাতে-পায়ে কাঁপুনিও দেখা দিতে পারে। অনেকে মনে করেন, শীতের কারণে এমনটা হতে পারে। কিন্তু এর কারণ কেবল শীত নয়। আরেকটি ভিন্ন কারণ রয়েছে। বিশেষ এক ভিটামিনের অভাব হলে শীতে এভাবে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে থাকে।

বেশিরভাগেরই জানা নেই যে, আমাদের শরীরে একটি নির্দিষ্ট ভিটামিনের অভাবের কারণে সাধারণত এই সমস্যা হয়।

মূলত আপনার শরীরে যদি ভিটামিন বি টুয়েলভ-এর ঘাটতি থাকে তাহলে এই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কেবল শীতের কারণে মনে করে কোনোভাবেই এই সমস্যা অবহেলা করা যাবে না।

শরীরে ভিটামিন বি টুয়েলভ-এর ঘাটতি থাকলে তা দূর করার জন্য খেতে হবে প্রয়োজনীয় খাবার। মাছ, মাংস, ডিম পর্যাপ্ত পরিমাণে খেলে শরীরে ভিটামিন বি টুয়েলভ-এর ঘাটতি পূরণ হতে পারে। ডিমের কুসুমে থাকে পর্যাপ্ত ভিটামিন বি টুয়েলভ-এর উপাদান। সেইসঙ্গে খেতে পারেন সামুদ্রিক মাছ। কারণ তাতে থাকে ওমেগা- থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এটি ভিটামিন বি টুয়েলভ-এরও ঘাটতি মিটবে।

শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হলে তা পূরণ করার জন্য খেতে পারেন দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার। শীতের সময়ে যাদের হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার সমস্যা বাড়ে তারা নিয়মিত এ ধরনের খাবার খাবেন।

এসময় হাত-পায়ে ঝিনঝিন ধরার সমস্যাও হতে পারে। এগুলো বেশিরভাগই ভিটামিন বি-এর ঘাটতির কারণে হয়ে থাকে। তাই এই ঘাটতি পূরণে পর্যাপ্ত প্রয়োজনীয় খাবার খান। সেইসঙ্গে প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

"নিশ্চয় হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময় সহীহ্" [বোখারী-৫২৯৪]◾ব্যথার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে বিভিন্ন চিকিৎসা করে যারা কোন প্রকার ...
06/01/2024

"নিশ্চয় হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময় সহীহ্" [বোখারী-৫২৯৪]

◾ব্যথার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে বিভিন্ন চিকিৎসা করে যারা কোন প্রকার উপকার পাচ্ছেন না তাদের জন্য হিজামা খুবই উপকারী।একবার হিজামা করলেই ফলাফল বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
--------------
◾হিজামায় যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়ঃ-
🍀এলার্জি☘️কোলেস্টেরল☘️এজমা বা হাপানী
🍀চর্মরোগ 🍀মাইগ্রেন ☘️মাথা ব্যথা ☘️বাত ব্যথা
☘️কোমর ব্যথা ☘️পায়ে ব্যথা হাটু ব্যথা☘️ঘাড়ে ব্যথা
☘️মাংস পেশির ব্যথা ☘️দীর্ঘ মেয়াদি মাথা ব্যথা
☘️মেরুদন্ড ব্যথা🍀গোড়ালি ব্যথা🍀স্পোর্টস ইঞ্জুরি
🍀গেটে বাত🍀চুল পড়া সমস্যা🍀ফুসফুসের সমস্যা
🍀রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস🍀সায়েটিকা
🍀ঘুমের সমস্যা।🍀মানসিক সমস্যা🍀হতাশা
🍀স্মরন শক্তির দূর্বলতা🍀চর্মরোগ🍀প্যারালাইসি
🍀হাত পা অবশ🍀পায়ের পাতা ব্যথা
🍀ইউরিক এসিড🍀হরমোনাল সমস্যা
🍀সাইনোসাইটিস🍀লিভারের সমস্যা🍀হাড় ক্ষয়
🍀বডি ডিটক্স ইত্যাদি প্রায় সকল রোগের জন্য হিজামা করানো হয়।তাছাড়া নিকোটিনের ক্ষতির প্রভাব থেকে বাচঁতে ধুমপায়ীদের জন্য হিজামা খুবই উপকারি।

📌আমাদের সেন্টারে মাথার চুল না ফেলে হিজামা/কাপিং করানো হয়।তবে চুল ফেলে হিজামা/কাপিং করা উত্তম।
◾অনেক রোগীর কাছ থেকে জানতে পারি যে,হিজামা করাতে তারা প্রথমে খুব ভয় পায়,চিন্তা করে ব্যথা পাবো কিনা ইত্যাদি! আমি বলব হিজামা দেখতেই ভয় কিন্তু করতে আরাম। নতুন রোগী যারা তাদেরকে বলছি একবার হিজামা গ্রহন করেই দেখুন ভয় কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ। ভয়কে জয় করে আজই হিজামা গ্রহণ করুন।
---------------
👉হিজামা কি?
হিজামা একটি বিজ্ঞান সম্মত সুন্নতি চিকিৎসা,যা ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত।হিজামার মাধ্যমে কাপ ব্যবহার করে দূষিত রক্ত(toxin)বের করা হয়,ফলে ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভগুলো একটিভ হয়,শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরির হয় সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী।
নির্দিষ্ট একটি রোগের জন্য প্রতি মাসে ১বার করে মোট ৪ মাসে ৪বার হিজামা/কাপিং করালেই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।তবে কারো কারো ক্ষেত্রে প্রথম থেরাপিতেই সম্পূর্ণ সুস্থতা চলে আসে ইনশাআল্লাহ।
-----------------
👉দূষিত রক্ত(Toxin) কি?
টক্সিন শরিরের নিরব ঘাতক।টক্সিন হল জৈব বিষ যা মানব দেহে প্রতি মুহূর্তে তৈরি হয়,আবার শরিরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থায় মল, মূত্র,ঘাম এবং নিঃশ্বাসের সাথে টক্সিন বের হয়ে যায়।যদি উৎপন্ন বর্জ্যের পরিমান নির্গত বর্জ্যের থেকে বেশি হয় তবে কিছু পরিমান এই দূষিত দেহে জমতে জমতে টক্সিনে পরিনত হয়।হজমে সমস্যা থাকলে,মলত্যাগে সমস্যা হলে,ঘাম না হলে,পরিমিত পানি পান না করলে শরিরে টক্সিন জমতে শুরু করে বা টক্সিন উৎপন্ন হওয়া সহজ হয়ে যায়।টক্সিন শরিরের কোষগুলোকে দূর্বল করে দেয়। যার ফলে আমরা অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পড়ি।প্রতিদিন আমাদের শরীরে বিভিন্ন ভাবে এই টক্সিন গুলো উৎপন্ন হয়,যেমনঃ খাবার খাওয়ার মাধ্যমে,বাহিরের ভাজাপুড়া,মাছে বা ফলে থাকা ফরমালিন,পানিতে থাকা আয়রন বা আর্সেনিক,ধুমপানের অভ্যাস থাকলে,বায়ূ দুষণের কারনে আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করছে সীসা,অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি এর মত ক্ষতিকারক বস্তু সমুহ।মোটকথা প্রায় সকল মানব দেহেই টক্সিন বিদ্যমান,কারো পরিমানে কম অথবা বেশি।হিজামা/কাপিং এর মাধ্যমে আমরা নির্দিষ্ট পয়েন্ট থেকে ঐ সমস্যা লুকিয়া থাকা টক্সিনগুলো বের করে ফেলি।যার ফলে আপনি হবেন সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী।এই জন্যই সুস্থ অবস্থায় প্রতি চার মাস অন্তর হিজামা/কাপিং করা উত্তম।
--------------
👉নাইট্রিক অক্সাইড কি??
আমাদের শরীর গঠিত নাইট্রিক অক্সাইডের উপর যা ১৯৯৮ সালে আবিষ্কার হয়। আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের কাজ এই আশ্চর্য অণু কণার উপর নির্ভর করে। এই নাইট্রিক অক্সাইড থেরাপি বর্তমান বিশ্বে বহুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অথচ হিজামাতে নাইট্রিক অক্সাইড প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হয়। সাথে সাথে তৈরি হয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া।
------------
❤হাদিসঃ
🌹রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেন,"নিশ্চয়ই হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময়(বুখারী-৫২৯৪/সহিহ মুসলিম-২২০৫)
🌹রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেন,গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামা করো,কারন গরমে উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে মৃত্যু হতে পারে(আল হাকিম-৭৪৬১)
🌹রাসুলুল্লাহ(সাঃ)বলেছেন,"আমি মিরাজের রাতে যাঁদের মাঝ দিয়ে গিয়েছি,তাদের সবাই আমাকে বলেছেন;হে মুহাম্মাদ আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করুন(সুনানে তিরমিযীঃ২০৫৩)
🌹রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,"হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক,সে দুষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে(সুনানে তিরমিযীঃ২০৫২)
🌹যে ব্যক্তি আরবি চাঁদের মাসের ১৭তম,১৯তম এবং ২১তম দিনে হিজামা করাবে তা হবে সর্ব রোগের ঔষধ (আবু দাউদ-৩৮৬১)
🌹মানুষ চিকিৎসার জন্য যেসব উপায় অবলম্বন করে তন্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম(আল হাকিম-৭৪৭০)
👉সুন্নাহ দিন হিসেবে সোমবার,মঙ্গলবার এবং বৃহস্পতিবার সকালে খালি পেটে হিজামা করা উত্তম তাছাড়া জরুরি প্রয়োজনে যে কোন দিন হিজামা করা যায় ইনশাআল্লাহ✌️
-----------
📌আমরা জীবাণুমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে অভিজ্ঞ হিজামা থেরাপিষ্ট দ্বারা হিজামা/কাপিং করিয়ে থাকি।হিজামার কোন সাইড ইফেক্ট নেই।অভিজ্ঞ হাতে হিজামা/কাপিং করালে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া পাবেন না ইনশাআল্লাহ।যেখানেই হিজামা করাবেন অভিজ্ঞতা জেনে নিবেন,এতে আপনার জন্যই ভাল হবে ইনশাআল্লাহ।আমরা খুব যত্ন সহকারে এবং আরামদায়ক ভাবে হিজামা করে থাকি।
-----------------
👉হিজামা/কাপিং এর খরচ:
◾এরাবিক মেথড প্রতি কাপ: ২০০ টাকা।
◾ওয়েস্টার্ন মেথড প্রতি কাপ পয়েন্ট ১০০ টাকা।
(এরাবিক এবং ওয়েস্টার্ন মেথডের পার্থক্য বুঝতে চাইলে নীচে দেয়া নাম্বারে কল করুন।
◾ঢাকার ভিতর হোম সার্ভিস ৩০০০ টাকা (কাপ সংখ্যা ১৫-৩০ টি)
◾আমাদের সেন্টারে ১০০০ টাকা থেকে ৪০০০ টাকার প্যাকেজ আছে,আপনার সুবিধামত বাজেটে হিজামা করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
◾গরীব অসহায় লোকদের জন্য স্পেশাল ডিস্কাউন্ট এর ব্যবস্থা আছে।
--------------
📌হিজামার পূর্বে যা করনীয়ঃ-
১) হিজামার পূর্বে গোসল করে আসলে ভালো হয়।
২)হিজামার পূর্বে সর্বনিম ২ ঘন্টা খালি পেটে থাকতে হয়,পানি খাওয়া যাবে।
৩)হিজামার পূর্বে কঠোর পরিশ্রম করা যাবে না।
৪)হিজামার পূর্বে গায়ে জ্বর থাকলে হিজামা করা যাবে না।
📌হিজামার পরে যা করনীয়ঃ-
১)হিজামার পর পানি খাবেন বেশি
২)হিজামার পর ওরস্যালাইন,মধু,কালোজিরা,খেজুর অথবা একটা সিদ্ধ ডিম খাবেন।হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীরা ওরস্যালাইন এবং ডিম খাবেন না।
৩)হিজামার পর যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক খাবার খেয়ে নিবেন।যেমন- ভাত মাছ মাংস ইত্যাদি।
৪)হিজামার পর ২৪ ঘন্টা গোসল করা যাবে না।
(বিশেষ প্রয়োজনে আমরা নিয়ম বলে দিব ইনশাআল্লাহ)
৫) ২৪ ঘন্টার মধ্যে ঘাম ঝোড়ানো পরিশ্রম করা যাবে না।
৬) ৩ দিন সাবান শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে না।
৭) প্রত্যেক গোসল শেষে হিজামার জায়গাগুলোতে অর্গানিক নারিকেল তেল,অলিভ ওয়েল অথবা কালোজিরা তেল ব্যবহার করবেন ৩ দিন।
-----------------
📌ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক পর্দায় আবদ্ধ থাকা রুমে মহিলাদের জন্য মহিলা থেরাপিষ্ট দ্বারা হিজামা/কাপিং করানো হয়।
👉বিঃদ্রঃ-সেন্টারে আসার পূর্বে দয়া করে কল করে সিরিয়াল দিয়ে আসবেন।
----------------
🏥ঠিকানাঃ-
ঢাকা,আফতাব নগর নূর টাওয়ার
☎️ মোবাইলঃ01784416448

Address

Dhanmondi 32 (Dhaka)
Dhaka
1209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Pain and Paralysis Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram