Women’s Health Hub

Women’s Health Hub Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Women’s Health Hub, Medical and health, Dhaka.

মহিলাদের সুস্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ পেতে পেজটি ফলো করুন। حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ: نِعْمَ الْمَوْلَى وَنِعْمَ النَّصِيرُ

কম বেশি সকল নারীর এখন এই রোগে আক্রান্ত,,ওভারিয়ান সিস্ট: নীরবতা ভাঙুন, জেনে রাখুনহঠাৎ তীব্র পেটব্যথা , মাসিক এলোমেলো ,মাথ...
24/06/2025

কম বেশি সকল নারীর এখন এই রোগে আক্রান্ত,,

ওভারিয়ান সিস্ট: নীরবতা ভাঙুন, জেনে রাখুন

হঠাৎ তীব্র পেটব্যথা , মাসিক এলোমেলো ,মাথা ঘোরা , জ্বর জ্বর ভাব , বমি বমি ভাব হলেই উপেক্ষা করবেন না |

সিস্ট একটা শব্দ নয়—এটা একজন নারীর অজানা আতঙ্ক, নীরব যন্ত্রণা।

বেশিরভাগ সিস্ট ক্ষতিকর নয়, মিলিয়ে যায় নিজে থেকেই। কিন্তু কিছু সিস্ট হতে পারে বিপজ্জনক যদি উপেক্ষা করেন, হারাতে পারেন ভবিষ্যতের সম্ভাবনাও।

অবশ্যই সমাধান আছে, সচেতনতা প্রয়োজন ।

• ব্যথা হলে ওষুধ নয়—ডাক্তার দেখান
• বড় বা জটিল সিস্ট হলে অপারেশন জরুরি
• হঠাৎ তল পেট ব্যথা, মাথা ঘোরা বা জ্বর হলে দেরি না করে ডাক্তার বা হাসপাতালের শরনাপন্ন হন !

হেমরোজিক সিস্ট (Hemorrhagic cyst) হলো এক ধরনের ওভারিয়ান সিস্ট, যেখানে সিস্টের ভেতরে 🩸রক্ত জমে যায়। এটি সাধারণত ফেটে গেলে তীব্র পেটে ব্যথা হতে পারে। এটি স্বাভাবিক মাসিক চক্রে হয়ে থাকতে পারে এবং অনেক সময় চিকিৎসা ছাড়াই সেরে যায়।

পলিসিস্টিক (Polycystic O***y Syndrome - PCOS) হলো হরমোনজনিত সমস্যা, যেখানে ডিম্বাশয়ে ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয়। এটি গর্ভধারণ ও গর্ভাবস্থায় জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন গর্ভপাত বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ানো। নিয়মিত চিকিৎসা ও যত্ন জরুরি।

অ্যাডনেক্সাল সিস্ট হলো জরায়ুর আশেপাশে থাকা ডিম্বাশয় বা ফেলোপিয়ান টিউবে তৈরি তরলপূর্ণ একটি থলি বা গাঁট। এটি সাধারনত অস্বাভাবিক নয় এবং অনেক সময় নিজে নিজেই সেরে যায়। তবে কখনো কখনো এটি বড় হয়ে ব্যথা, ঋতুচক্রে অসামঞ্জস্য বা গর্ভধারণে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। প্রয়োজনে আল্ট্রাসনোগ্রাম ও চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

অ্যাডিনয়েড কি?অ্যাডিনয়েড হল নাকের ঠিক পিছনে, গলার উপরের দিকে অবস্থিত টিস্যুর একটি অংশ। টনসিলের সাথে এগুলি লিম্ফ্যাটিক ...
21/03/2025

অ্যাডিনয়েড কি?
অ্যাডিনয়েড হল নাকের ঠিক পিছনে, গলার উপরের দিকে অবস্থিত টিস্যুর একটি অংশ। টনসিলের সাথে এগুলি লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমের অংশ। লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সংক্রমণ দূর করে এবং শরীরের তরলের ভারসাম্য বজায় রাখে। অ্যাডিনয়েড এবং টনসিল মুখ এবং নাক দিয়ে আসা জীবাণুগুলিকে আটকে রেখে কাজ করে।

সাধারণত ৫ বছর বয়সের পর থেকে অ্যাডিনয়েডগুলি সঙ্কুচিত হতে শুরু করে। কিশোর বয়সে, এগুলি প্রায় সম্পূর্ণরূপে চলে যায়। ততক্ষণে, শরীরের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার অন্যান্য উপায় থাকে।

অ্যাডিনয়েড কি?
Inflaming অ্যাডিনয়েড হল এমন অ্যাডিনয়েড যা ফুলে যায়। এটি শিশুদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা।

অ্যাডিনয়েডের কারণ কী?
আপনার সন্তানের অ্যাডিনয়েড বিভিন্ন কারণে বড় হতে পারে বা ফুলে যেতে পারে। জন্মের সময় আপনার সন্তানের অ্যাডিনয়েড বর্ধিত হতে পারে। সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার সময় অ্যাডিনয়েডগুলিও বর্ধিত হতে পারে। সংক্রমণ চলে যাওয়ার পরেও এগুলি বর্ধিত থাকতে পারে।

Inflaming অ্যাডিনয়েড কী কী সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে?
নাক দিয়ে শ্বাস নিতে কষ্ট করতে পারে।

আপনার শিশু কেবল মুখ দিয়ে শ্বাস নিতে পারে। এর ফলে হতে পারে:

শুষ্ক মুখ , যা মুখে দুর্গন্ধের কারণও হতে পারে
ফাটা ঠোঁট
নাক দিয়ে পানি পড়া
বর্ধিত অ্যাডিনয়েডের কারণে অন্যান্য যে সমস্যাগুলি হতে পারে তার মধ্যে রয়েছে:

জোরে শ্বাস নেওয়া
নাক ডাকা
অস্থির ঘুম
স্লিপ অ্যাপনিয়া , এমন একটি ব্যাধি যার কারণে ঘুমের সময় বারবার শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়।
কানের সংক্রমণ

অ্যাডিনয়েডের চিকিৎসা কী?
চিকিৎসা নির্ভর করে সমস্যাটির কারণের উপর। যদি লক্ষণগুলি খুব বেশি খারাপ না হয়, তাহলে আপনার সন্তানের চিকিৎসার প্রয়োজন নাও হতে পারে।

যদি চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনার শিশুকে ফোলা কমাতে নাকের স্প্রে বা অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যেতে পারে যদি ডাক্তার মনে করেন যে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়েছে।

কিছু ক্ষেত্রে, আপনার সন্তানের অ্যাডিনয়েডেক্টমির প্রয়োজন হতে পারে।

অ্যাডিনয়েডেক্টমি হলো অ্যাডিনয়েড অপসারণের জন্য surgery

আপনার সন্তানের বারবার অ্যাডিনয়েডের সংক্রমণ হয়েছে। কখনও কখনও এই সংক্রমণের ফলে কানের সংক্রমণ এবং liquid জমা হতে পারে।

অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করলেও অ্যাডিনয়েডের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ দূর হয় না।

বর্ধিত অ্যাডিনয়েডগুলি শ্বাসনালীকে অবরুদ্ধ করে।
যদি টনসিলের সমস্যাও থাকে, তাহলে সম্ভবত আপনার সন্তানের অ্যাডিনয়েড অপসারণের সাথে সাথে টনসিলেক্টমি (টনসিল অপসারণ) করা হবে।

অস্ত্রোপচারের পর, আপনার শিশু সাধারণত একই দিনে বাড়ি ফিরে যায়। আপনার সন্তানের সম্ভবত গলায় ব্যথা, দুর্গন্ধ এবং নাক দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা থাকবে।
পুরোপুরি সুস্থ হতে বেশ কয়েক দিন সময় লাগতে পারে।

Forbidden icecream, cold water, curd or frozen any items.

Wanted to more topics write in comments.

Inbox us for proper food plan.

নাহিদ আকতার
Nutritionist

📌 Mechanism of Normal Labour.(স্বাভাবিক প্রসবের ধাপসমূহ):⭕স্বাভাবিক প্রসবের পুরো প্রক্রিয়া মায়ের গর্ভফুল (placenta) ও নব...
19/03/2025

📌 Mechanism of Normal Labour.
(স্বাভাবিক প্রসবের ধাপসমূহ):

⭕স্বাভাবিক প্রসবের পুরো প্রক্রিয়া মায়ের গর্ভফুল (placenta) ও নবজাতকের গর্ভাশয় থেকে জন্মগ্রহণ পর্যন্ত হয়। WHO-এর মতে, এটি ৭টি গুরুত্বপূর্ণ ধাপে ভাগ করা যায়:

১. এনগেজমেন্ট (Engagement)

এটি প্রসবের প্রথম ধাপ, যখন শিশুর মাথা মায়ের পেলভিসের প্রসেসে নিচে নেমে আসে এবং পেলভিসের ইনলেটের সাথে সংযুক্ত হয়।

নোট: সাধারণত নবজাতকের মাথার সবচেয়ে বড় ব্যাসার্ধ পেলভিসের ইনলেটে অবস্থান নেয়।

২. ডিসেন্ট (Descent)

শিশুটি নিচে নেমে আসা শুরু করে। গর্ভাশয়ের সংকোচন এবং ধাক্কার মাধ্যমে এই ধাপটি সম্পন্ন হয়।

এটি পুরো প্রসবের একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া এবং নবজাতকের জন্ম হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে।

৩. ফ্লেক্সশন (Flexion)

মায়ের প্রসবপথের চাপের ফলে শিশুর মাথা সামনের দিকে ঝুঁকে যায়। এতে মাথার ব্যাস ছোট হয় এবং সহজে পেলভিস দিয়ে নিচে নেমে আসতে পারে।

৪. ইন্টারনাল রোটেশন (Internal Rotation)

শিশুর মাথা সামনের দিকে ঘোরে (anterior position)। এটি পেলভিক আউটলেটের সাথে সমানতালে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।

৫. এক্সটেনশন (Extension)

পেলভিস থেকে শিশুর মাথা বাইরের দিকে বের হয়। মাথার মুকুট (Crowning) দেখা যায়। এ সময় মাথা প্রসবপথ থেকে পুরোপুরি বের হয়ে আসে।

৬. রেস্টিটিউশন এবং এক্সটারনাল রোটেশন

রেস্টিটিউশন: শিশুর মাথা সামান্য পিছনের দিকে ঘোরে, যেন কাঁধ ঠিকমত বের হতে পারে।

এক্সটারনাল রোটেশন: শিশুর শরীর একটি স্বাভাবিক অবস্থায় ঘোরে।

৭. এক্সপালশন (Expulsion)

এটি শেষ ধাপ, যেখানে শিশুটির শরীর সম্পূর্ণরূপে বেরিয়ে আসে। প্রথম কাঁধ বের হয় এবং তারপর শরীরের বাকি অংশ প্রসব হয়।

---

WHO-এর পরামর্শ

🔸মানসিক সাপোর্ট: মাকে ধৈর্যশীল ও মানসিকভাবে প্রস্তুত রাখা।

🔸অপ্রয়োজনীয় মেডিকেশন এড়িয়ে চলা।

🔸নিরাপদ পজিশন: মা যেন আরামদায়ক অবস্থানে থাকতে পারেন।

🔸নরমাল প্রসবের সময় ন্যূনতম হস্তক্ষেপ নিশ্চিত করা।

🔴নোট: সঠিক পর্যবেক্ষণ ও পদ্ধতি মেনে চললে স্বাভাবিক প্রসব মায়ের ও শিশুর উভয়ের জন্য নিরাপদ হয়। এটি মায়ের স্বাস্থ্যকর প্রসব প্রক্রিয়া এবং শিশুর স্বাভাবিক জন্ম নিশ্চিত করে।

📌 Placenta Delivery Stage বা Third Stage of Labor । এটি গর্ভধারণের চূড়ান্ত ধাপ এবং ডেলিভারির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাংল...
14/03/2025

📌 Placenta Delivery Stage বা Third Stage of Labor । এটি গর্ভধারণের চূড়ান্ত ধাপ এবং ডেলিভারির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাংলা ভাষায় সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হলো :

🔴প্রসবের তৃতীয় ধাপ: প্লাসেন্টা ডেলিভারি

প্লাসেন্টা ডেলিভারি প্রসবের চূড়ান্ত পর্ব, যেখানে শিশুর জন্মের পর মায়ের গর্ভ থেকে প্লাসেন্টা বা অপরিপোষক যোনি দিয়ে বেরিয়ে আসে। এটি সাধারণত শিশুর জন্মের ৫-১৫ মিনিটের মধ্যে ঘটে। এই ধাপটি সফলভাবে সম্পন্ন করা মায়ের স্বাস্থ্যরক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তৃতীয় ধাপের প্রক্রিয়া:

১. শিশু জন্মের পর জরায়ুর সংকোচন

শিশু জন্মের পর জরায়ু পুনরায় সংকুচিত হয় এবং প্লাসেন্টা জরায়ুর দেয়াল থেকে আলাদা হতে শুরু করে।

এই সময়ে হালকা ব্যথা হতে পারে।

২. প্লাসেন্টা বের হয়ে আসা

প্লাসেন্টা আলাদা হওয়ার পর প্রসবপথ দিয়ে তা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে আসে।

এই প্রক্রিয়া কয়েক মিনিটের মধ্যে সম্পন্ন হয়।

প্লাসেন্টা ডেলিভারির দুটি পদ্ধতি:

১. নিয়মিত (Physiological Management):

এখানে কোনো ওষুধ বা চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। প্লাসেন্টা স্বাভাবিকভাবে বের হয়।

২. প্রশাসিত (Active Management):

জরায়ুর সংকোচন ত্বরান্বিত করার জন্য অক্সিটোসিন জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়।

এটি রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

⭕তৃতীয় ধাপ সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

যদি প্লাসেন্টা সম্পূর্ণ বের না হয়, তাহলে পোস্টপারটাম হেমোরেজ (Postpartum Hemorrhage) বা অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

এজন্য প্রসবের সময় চিকিৎসক বা মিডওয়াইফ এই ধাপটি বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ করেন।

🔸মায়ের যত্ন:

রক্তক্ষরণ কমানোর জন্য জরায়ুর উপরে হালকা চাপ প্রয়োগ করা হয়।

যদি প্লাসেন্টা স্বাভাবিকভাবে না বের হয়, তাহলে ম্যানুয়াল রিমুভাল করতে হতে পারে।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ খুব গুরুত্বপূর্ণ।

📌" নরমাল ডেলিভারি"💦নরমাল ডেলিভারি কী???নরমাল ডেলিভারি হলো বাচ্চা প্রসব করার স্বাভাবিক পদ্ধতি যেখানে গর্ভস্ত শিশুটি মায়ের...
14/03/2025

📌" নরমাল ডেলিভারি"

💦নরমাল ডেলিভারি কী???

নরমাল ডেলিভারি হলো বাচ্চা প্রসব করার স্বাভাবিক পদ্ধতি যেখানে গর্ভস্ত শিশুটি মায়ের যোনি পথের মাধ্যমে বের হয়ে আসে ।এতে ডাক্তার,নার্স,মিডওয়াইফরা কোন হস্তক্ষেপ করেন না।

তবে আজকাল গর্ভবতী মাকে কিছু ঔষধ দেয়া হয় যেন প্রসব বেদনা কমে ও ডেলিভারি তাড়াতাড়ি হয়।
তবে ঔষধ না নেওয়াই ভালো।

💦কিছু কিছু বিষয় নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।
যেমন......

👉যদি আগে নরমাল ডেলিভারি হয়ে থাকে।
👉যদি গর্ভবতী মায়ের কোন শারীরিক সমস্যা না থাকে।
যেমন: হাঁপানি ।
👉যদি ওজন ঠিক থাকে।
কারণ গর্ভবতী মায়ের ওজন বেশি হলে বাচ্চার ওজন তত বেশি হবে।।আর ওজন যত বেশি হবে তত নরমাল ডেলিভারি র সম্ভাবনা কমবে।
👉যদি ডেলিভারির সময় কোন জটিলতা সৃষ্টি না হয় ।
👉যদি রক্তচাপ, ব্লাড সুগার ও হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকে।

💦নরমাল ডেলিভারির লক্ষণ

👉30-34 সপ্তাহের মধ্যে যদি গর্ভস্থ বাচ্চাটি সিফালিক অবস্থানে আসে অর্থাৎ মাথা নিচের দিকে চলে আসে।
👉পিঠের নিম্ন অংশে ব্যথা অনুভূত হয় কারণ গর্ভস্থ বাচ্চা সেখানে চাপ দিতে থাকে।
👉ঘনঘন মল ত্যাগ হতে পারে কারণ গর্ভস্থ বাচ্চা পেলভিক অঞ্চলের নিচের দিকে চাপ দিয়ে মূত্রাশয়কে সংকুচিত করে।
👉যোনি স্রাব বৃদ্ধি পেতে পারে।
এটি সাদা বা গোলাপি হতে পারে।
👉স্তন অনেক ভারী মনে হবে।
👉সাধারণত প্রসব বেদনার সময় জলের থলি ভেঙে যায় ।তখন অনেক ব্যথা হয়।

💦নরমাল ডেলিভারি কেন বেশি সুবিধাজনক????

মা ও শিশু উভয়ের জন্যেই নরমাল ডেলিভারি সুবিধাজনক ।নরমাল ডেলিভারি হলে মা সুস্থ হতে কম সময় লাগে।
নরমাল ডেলিভারি হলে বাচ্চার মাঝে কিছু ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে যা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
নরমাল ডেলিভারি হলে বাচ্চা অ্যামনিওটিক তরলের সংস্পর্শে আসে যা শ্বাসকষ্টের সম্ভাবনা কমায়।

সিজারিয়ান পদ্ধতির ক্ষেত্রে কম অক্সিজেন প্রবেশ করে।

👉স্বাভাবিক প্রসব এর সময় বাচ্চা সহজেই মাতৃদুগ্ধ পান শিখে ফেলে।
👉নরমাল ডেলিভারি যাদের হয় তারা বেশি কর্মক্ষম হয়।

🔴নরমাল ডেলিভারির প্রক্রিয়া:

👉প্রথম পর্যায় বা লেটেন্ট ফেজ

এতে সারভিক্স পাতলা হয় ও প্রসারিত হতে থাকে।
এটি এক ঘন্টা বা তার বেশি সময় ও স্থায়ী হয় যতক্ষণ অবধি 3 সেন্টিমিটার প্রসারিত না হয়।

🔻প্রাথমিক বা সুপ্ত পর্যায়
এই পর্যায়ে সংকোচন 3-5 মিনিটের ব্যবধানে হয়ে থাকে।

🔻সক্রিয় পর্যায়
এই পর্যায়ে সার্ভিক্স 5-7 সেন্টিমিটার সম্প্রসারিত হয়।
এই সময় পিঙ্ক বা ব্রাউন ডিসচার্জ হতে পারে।

🔻রূপান্তর পর্যায়
এই পর্যায়ে 7-10 সেন্টিমিটার সম্প্রসারিত হয়।

👉দ্বিতীয় পর্যায়
শিশু জন্ম নালীর দিকে ঠেলে সরে যেতে থাকে।
এই সময় শিশু জরায়ু থেকে ঠেলে বেরিয়ে আসে।
তারপর যোনি নালির মধ্যে দিয়ে এসে বাইরে নির্গত হয় ।

👉তৃতীয় পর্যায়
এই সময় প্লাসেন্টা বেরিয়ে আসে।
বেরিয়ে আসা হলো প্রসব যন্ত্রণার তৃতীয় ও শেষ পর্যায় ।
এটি প্রসবের 15-30 মিনিট পরে ঘটে থাকে।
গর্ভের পেশিগুলোর সংকোচন এর পর তলপেটে মালিশ ও করা হয় যেন প্লাসেন্টার কোন অবশিষ্টাংশ থাকলে বের হয়ে যায় ।
এই ঘটনাই নরমাল ডেলিভারি র সমাপ্তি ঘোষণা করে।

💦নরমাল ডেলিভারি হতে কত সময় লাগে???
সাধারণত নরমাল ডেলিভারি হতে 12-14 ঘন্টা সময় লাগে ।
সার্ভিক্স এর বিস্তার অনুযায়ী কম বেশি হতে পারে।
একবার পূর্ণ বিস্তার ও মুকুট পর্বে পৌঁছানোর পর শিশুটিকে ধাক্কা দিতে প্রায় এক ঘন্টা সময় লাগতে পারে।

📌প্লাসেন্টা প্রিভিয়া হলো এমন একটি গর্ভকালীন অবস্থা যেখানে প্লাসেন্টা জরায়ুর নিম্নাংশে অবস্থান করে এবং  সম্পূর্ণভাবে জর...
14/03/2025

📌প্লাসেন্টা প্রিভিয়া হলো এমন একটি গর্ভকালীন অবস্থা যেখানে প্লাসেন্টা জরায়ুর নিম্নাংশে অবস্থান করে এবং সম্পূর্ণভাবে জরায়ুর মুখ (সার্ভিক্স) ঢেকে রাখে। এটি গর্ভাবস্থায় রক্তক্ষরণের একটি প্রধান কারণ হতে পারে, বিশেষ করে গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় বা তৃতীয় ত্রৈমাসিকে।

🔹লক্ষণ:

গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় বা তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ব্যথাহীন, উজ্জ্বল লাল রক্তক্ষরণ

পেটের নিচের অংশে অস্বস্তি বা চাপ অনুভব

সময়ের আগে প্রসবের সম্ভাবনা

◼️কারণ ও ঝুঁকি:

পূর্ববর্তী সিজারিয়ান ডেলিভারি

একাধিক গর্ভধারণ

ধূমপান বা মাদকাসক্তি

জরায়ুর অস্ত্রোপচারের ইতিহাস

🔸চিকিৎসা:

সম্পূর্ণ বিশ্রাম ও হাসপাতালে পর্যবেক্ষণ

জরুরি সিজারিয়ান ডেলিভারি (যদি জরায়ুর মুখ পুরোপুরি ঢাকা থাকে)

অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন হতে পারে

এটি একটি গুরুতর অবস্থা হতে পারে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

27/01/2025
থাইরয়েড থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়থাইরয়েড সমস্যা প্রধানত দেখা যায় স্ট্রেস, ডায়েটের সমস্যা। ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই রেহাই...
23/01/2025

থাইরয়েড থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

থাইরয়েড সমস্যা প্রধানত দেখা যায় স্ট্রেস, ডায়েটের সমস্যা। ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই রেহাই পাবেন থাইরয়েড সমস্যা থেকে।

আয়োডিন ও খনিজসমৃদ্ধ খাবার থাইরয়েডের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই যে খাবারে এই উপাদানগুলো বেশি থাকে যেমন, দুধ, পনির, দই এই ধরনের দুগ্ধজাতীয় খাবার থাইরয়েডের জন্য অনেক বেশি উপকারী। আয়োডিন সাপ্লিমেন্টও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

আপনার থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে কোনও ভাবেই চিনি খাবেন না। অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে টি-৩ ও টি-৪ এই দুটি হরমোন উত্পন্ন হয়ে। যা স্বাস্থ্য়ের পক্ষে খারাপ।

যখন আমাদের দেহে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়োডিন থাকে না তখন থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে পারে না। যা হাইপোথাইরয়েডিজম-এর দিকে পরিচালিত হয়ে। তাই আয়োডিন যুক্ত খাবার খান।

মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। থাইরয়েডের সমস্যা কম থাকে।

প্রতিদিনের খাবারে আয়রন কম পরিমাণে থাকলেও থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

হরমোন উৎপাদনের ভারসাম্যতা বজায় রাখতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার অনেক উপকারী। এতে বিপাক ক্রিয়ার উন্নতি হয়। এ ছাড়া এটি শরীরের ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করে পুষ্টি শোষণে সহায়তা করে।

আদায় বিভিন্ন রকম খনিজ যেমন- পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম থাকে। তাই এটি থাইরয়েডের সমস্যার জন্য অনেক কার্যকর। থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত আদা চা পান করা অনেক উপকারী।

থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে ভিটামিন বি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে ভিটামিন বি১২ হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই যেগুলো খাবারে এই ভিটামিন বেশি থাকে যেমন, ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, বাদাম এগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তভুক্ত করতে হবে যাতে এগুলি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি সরবরাহ করতে পারে।

ভিটামিন ডি এর অভাবেও অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যা হয়ে থাকে। আর একমাত্র সূর্যের আলোতেই শরীর ভিটামিন ডি প্রস্তুত করতে পারে। তাই দিনে অন্তত পক্ষে ১৫ মিনিট সূর্যের আলোয় থাকতে হবে। ভিটামিন ডি বেশি পরিমাণে থাকে এমন কিছু খাবার হচ্ছে- স্যালমন, ম্যাকারেল, দুগ্ধজাতীয় দ্রব্য, কমলালেবুর রস, ডিমের কুসুম ইত্যাদি।

যোগ ব্যয়াম ও ধ্যান থাইরয়েড গ্রন্থিতে রক্ত প্রবাহকে সঠিক রাখে।
Collected

Tonsil  অপারেশন এর কিছুদিন পর  যদি কারো মুখ দিয়ে রক্ত আসে তাহলে আমাদের করনীয়  :১. হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মাউথ ওয়াশ  পরিম...
22/01/2025

Tonsil অপারেশন এর কিছুদিন পর যদি কারো মুখ দিয়ে রক্ত আসে তাহলে আমাদের করনীয় :

১. হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মাউথ ওয়াশ পরিমান মতো পানির সাথে মিশিয়ে গড়গড়া করতে বলতে হবে।

২. রোগীকে আইসক্রিম খাইতে দিতে হবে।
এরপরেও যদি রক্ত ক্ষরন না কমে তাহলে দ্রুত রোগীকে হসপিটাল নিয়ে যেতে হবে।

যেসব খাবারগুলো কিডনি রোগিদের মারাত্বক ঝুকির মধ্যে ফেলতে পারে :১. সোডিয়াম যুক্ত খাবার: অতিরিক্ত লবণ কিডনির উপর চাপ সৃষ্ট...
21/01/2025

যেসব খাবারগুলো কিডনি রোগিদের মারাত্বক ঝুকির মধ্যে ফেলতে পারে :

১. সোডিয়াম যুক্ত খাবার: অতিরিক্ত লবণ কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। প্রসেসড খাবার যেমন চিপস, ক্যানড স্যুপ, প্রিজারভড মাংস (সসেজ, সালামি)। তাছাড়া ফাস্ট ফুড যেগুলোতে অনেক সোডিয়াম থাকে সেগুলো খুব ক্ষতিকর এই রোগীর জন্য।

২. পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: কলা, কমলা, আলু, টমেটো এই ফল ও সবজিগুলোতে উচ্চ পটাসিয়াম থাকে, যা কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাছাড়া শুকনো ফল যেমন কিসমিস ও খেজুর, এগুলোতেও পটাসিয়ামের মাত্রা বেশি।

৩. ফসফরাস সমৃদ্ধ খাবার: দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য যেমন চিজ, দই, মাখন ইত্যাদি ক্ষতিকর। কোলা ও সফট ড্রিংকস বিশেষত যেগুলোতে ফসফরিক অ্যাসিড থাকে। প্রক্রিয়াজাত মাংস ও খাবার খুবই ক্ষতিকর এই রোগীর জন্য।

৪. প্রোটিন বেশি খাবার: লাল মাংস ও প্রসেসড মাংস যেমন গরু ও ছাগলের মাংস, যা অতিরিক্ত প্রোটিন সরবরাহ করে, এবং কিডনি অতিরিক্ত প্রোটিন প্রক্রিয়া করতে সমস্যা করে। ডিম ও মুরগির মাংস যদিও এগুলো প্রোটিনের ভাল উৎস কিন্তু কিডনি রোগীদের জন্য এটি নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

৫. অতিরিক্ত শর্করা ও চর্বি যুক্ত খাবার: মিষ্টি ও চকলেট কিডনি রোগীর ওজন বাড়িয়ে দেয়, যা কিডনির কার্যকারিতার উপর চাপ ফেলে। তেলযুক্ত খাবার: যেমন ফ্রাই করা খাবার ও অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার।

৬. অতিরিক্ত পানি: যদি কিডনির কার্যক্ষমতা খুব কমে যায়, তাহলে শরীরে অতিরিক্ত পানি জমতে পারে, যা হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য কিডনি রোগীদের পানি পানের পরিমাণ সীমিত রাখতে হতে পারে।

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ ০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার কিডনি কখ...
20/01/2025

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

#সংগৃহীত

19/01/2025

ওষুধ নয় হাসতে শিখুন..এক মিনিট হাসলে ৬ থেকে ১০ মিনিট হাটার সমান ।২.হাসলে স্ট্রেস হরমোন কমে যায় ।৩. ফুসফুসের হৃদযন্ত্র ভালো থাকে । ৪. রাগ হতাশা কমিয়ে মন ভালো থাকে ।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Women’s Health Hub posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram