Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh

Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh Ruqyah And Hijamah

11/08/2025
আসসালামু আলাইকুম।এখন চুলা পৱিষ্কাৱ কৱাৱ সময় এটা চুলাৱ ভিতৱ থেকে নিচে পৱছে।আমি প্ৰতিদিন ৱান্নাৱ পৱ চুলা পৱিষ্কাৱ কৱে ফেল...
11/08/2025

আসসালামু আলাইকুম।
এখন চুলা পৱিষ্কাৱ কৱাৱ সময় এটা চুলাৱ ভিতৱ থেকে নিচে পৱছে।
আমি প্ৰতিদিন ৱান্নাৱ পৱ চুলা পৱিষ্কাৱ কৱে ফেলি ।এটা দেখে মনে হচ্ছে মুৱগীৱ মাথা কিন্তু আআদেৱ মুৱগী আনলে মুৱগীৱ মাথা নাড়ি এসব ফেলে পৱিষ্কাৱ কৱে আনে।

যাইহোক এখন এটাতো পুড়ে গেছে।তাহলে শুধু ৱুকইয়াৱ পানিতে ডুবিয়ে ফেলে দিবো।

এক ভাই এগুলো নিয়ে এসেছে ৷তার ঘরের সামনে আনুমানিক রাত আট টার দিকে কে যেন রেখে গেছে৷আপনি কি ভাবছেন আপনাকে কেহ ক্ষতি করবে ন...
10/08/2025

এক ভাই এগুলো নিয়ে এসেছে ৷
তার ঘরের সামনে আনুমানিক রাত আট টার দিকে কে যেন রেখে গেছে৷
আপনি কি ভাবছেন আপনাকে কেহ ক্ষতি করবে না ৷ হয়ত বা আপনার অজান্তেই আপনাকে ক্ষতি করার জন্য কেহ তান্ত্রিকের কাছে গিয়ে মারাত্মক আকারের ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ফেলেছে৷
এখনি সতর্ক হোন, রুকইয়া ডায়াগনসিস করে আপনার সমস্যা আছেকিনা নিশ্চিত হোন ৷
©Raqi Abdul Kader

08/08/2025

ডা: জাহাঙ্গীর কবির তার রুকইয়াহ নিয়ে অভিজ্ঞতা কি হয়েছে শুনুন।

সায়াটিক নার্ভ। এগুলোতে জিন শয়তান গীট দেয়। ফলে সায়াটিকার সমস্যা সহ নানা রকম সমস্যা অনুভব করে পেশেন্ট।  যাদের জিন যাদুর জন...
08/08/2025

সায়াটিক নার্ভ। এগুলোতে জিন শয়তান গীট দেয়। ফলে সায়াটিকার সমস্যা সহ নানা রকম সমস্যা অনুভব করে পেশেন্ট। যাদের জিন যাদুর জন্য পায়ে ব্যথা বা সায়াটিকার সমস্যা হয়, হাটতে পারেন না তারা অবশ্যই টানা কয়েকবার রুকইয়াহ করে শিউর হবেন এটা জিন যাদুর জন্য হচ্ছে কি না। এমন পেশেন্টের রুকইয়াহ করেই তার বহুদিনের ব্যথা আল্লাহর ইচ্ছায় চলে গেছে। এসেছিল আরেকজনের হাতে ভর দিয়ে কিন্তু গিয়েছে দৃঢ় পদক্ষেপে হেটে আলহামদুলিল্লাহ। তাই অবহেলা নয়, মেডিক্যাল প্রব্লেমের জন্য মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট আর জিন যাদুর সমস্যার জন্য রুকইয়াহ এবং সাথে প্রয়োজনে মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট একসাথে চালিয়ে যাবেন।

07/08/2025

আমি পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, কুরআন তেলয়াত করি। জিন আমার কি ক্ষতি করবে?
এটাই আপনার নিজেকে দেয়া সবচেয়ে বড় ধোকা।

জিন যাদুর সমস্যা থাকলে মানুষিক সমস্যা হবেই। তাই সমস্যা মনে হলে অবশ্যই অন্তত একবার হলেও সরাসরি রুকইয়াহ করে শিউর হবেন।
06/08/2025

জিন যাদুর সমস্যা থাকলে মানুষিক সমস্যা হবেই। তাই সমস্যা মনে হলে অবশ্যই অন্তত একবার হলেও সরাসরি রুকইয়াহ করে শিউর হবেন।

04/08/2025

নযর (عين) এবং নযরের (عين) এর শয়তান সম্পর্কে সতর্ক থাকুন।

কারণ নযর তিন ধরণের হয়:
১. বিস্মিত নযর (معجبة)
২. হিংসার নযর (حاسدة)
৩. কতলের নযর (قاتلة)।

তাই এমন কোনো কিছু দেখলে যা আপনার মধ্যে বিষ্ময় ও হিংসা সৃষ্টি করে, দিল কে নরম রেখে এবং আল্লাহ'র প্রতি সন্তুষ্টী রেখে বলুন, মাশা’আল্লাহ, তাবারাকাল্লাহ।

নযরের সাথে শয়তান জড়িত যার ফলে রোগির শরীরে শয়তান প্রবেশ করে,
العين حق ويحضر بها الشيطان، وحسد ابن آدم
বদনজর সত্য এর মধ্যে শয়তান ও আদম সন্তানের উপস্থিত থাকে। (মুসনাদে আহমাদ,জামিআস সগীর)

এই শয়তান কিভাবে ক্ষতি করে?

উত্তর: পেটে ব্যথা ও ফোলাভাব সৃষ্টি করে,

শ্বাস নিতে কষ্ট দেয়

রাগ বাড়িয়ে দেয়।

আত্নবিশ্বাস কমিয়ে দেয়।

ওয়াসওয়াসার প্রবনতা বাড়িয়ে দেয়।

ব্যক্তিত্বকে দুর্বল করে দেয়।

চিকিৎসাঃ
আইন,হাসাদের রুকিয়াহ শুনুন।

প্রতিদিন কুরআন তেলাওয়াত করে একটি পানিতে দম করে পান করুন এবং তা থেকে গোসল করুন।

যখন ঘুমান তখন সুরা বাক্বারা প্লে করে ঘুমান।
©তামিম হোসাইন হৃদয়

03/08/2025

যাদু দিয়ে যাদু কাটে না বরং এক যাদুর উপর অন্য যাদু চাপিয়ে প্রথম যাদুকে কিছুটা দমিয়ে রাখা হয়।

মহানবি (সা.)-এর ইন্তেকালের পর সাহাবায়ে কেরাম (রা.) সীমাহীন ব্যথার ভারে মূহ্যমান হয়ে যান। তাঁদের অনেকেই বিশ্বাস করতে পারছ...
03/08/2025

মহানবি (সা.)-এর ইন্তেকালের পর সাহাবায়ে কেরাম (রা.) সীমাহীন ব্যথার ভারে মূহ্যমান হয়ে যান। তাঁদের অনেকেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন যে নবীজি (সা.) দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন। ব্যথার ভার তাদেরকে অনেকটাই নিশ্চল করে দিয়েছিল। ফলে শোক ও ব্যথার ঘোরে কেটে গেল তাদের অনেকটা সময়। এরপর শুরু হলো নবীজি (সা.)-এর স্থলাভিষিক্ত কে হবেন তা নিয়ে।

এ বিষয়ে প্রত্যেকেই নিজ নিজ মতের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরলেন। অবশেষে আবু বকর (রা.)-এর নেতৃত্বের ব্যাপারে ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত হলো। এতেও কিছু সময় ক্ষেপন হলো। এই অবস্থায় সোমবার দিবাগত রাত অতিবাহিত হয়ে মঙ্গলবার সকালের আগমন ঘটে। এ সময় পর্যন্ত নবীজি (সা.)-এর পবিত্র দেহ মোবারক একটি জরিদার ইয়েমেনি চাদর দ্বারা আবৃত ছিল। তিনি নিজ বিছানায় শায়িত ছিলেন। ঘরটি ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে রাখা ছিল।

মঙ্গলবার দিনে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কাপড়সহ গোসল দেওয়া হলো। গোসল দেওয়ার কাজে অংশ গ্রহণ করলেন আব্বাস (রা.), আলী (রা.), আব্বাস (রা.)-এর ছেলে ফজল ও কাশেম (রা.)। তাদের সঙ্গে ছিলেন রাসুলে আকরাম (সা.)-এর আজাদকৃত দাস শাকরান, উসামা বিন জায়েদ ও আউস বিন খাওলি (রা.)। আব্বাস, ফজল ও কাশেম (রা.) নবীজি (সা.)-এর পাশ পরিবর্তন করে দিচ্ছেলেন। উসামা এবং শাকরান (রা.) পানি ঢেলে দিচ্ছিলেন, আলী (রা.) ধৌত করছিলেন এবং আউস (রা.) নবী কারিম (সা.)-এর দেহ মোবারককে আপন বক্ষের ওপর ভর করে নিয়ে রেখেছিলেন।

রাসুলুল্লাহকে তিনবার কুল পাতার মিশ্রিত পানি দ্বারা গোসল দেওয়া হয়। কুবায় অবস্থিত ‘গারস’ নামক কূপের পানি দিয়ে তাঁকে গোসল দেওয়া হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই কূপের পানি পান করতেন। গোসলের পর তিনটি কুরসুফ হতে তৈরী সাদা ইয়েমেনি চাদর দ্বারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাফনের ব্যবস্থা করা হলো। এসবের মধ্যে জামা কিংবা পাগড়ি ছিল না।

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অন্তিম শয্যা কোথায় হবে তা নিয়ে সাহাবায়ে কেরাম (রা.)-এর ভেতর মতভিন্নতা ছিল। কিন্তু আবু বকর (রা.) বললেন, ‘আমি নবীজি (সা.)-কে বলতে শুনেছি যে, ‘কোনো নবীকে (পৃথিবী) থেকে উঠানো হয়নি (মৃত্যুবরণ করেননি) তাঁকে সেই স্থানে দাফন করা ছাড়া যেখানে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’ এই মীমাংসার পর নবীয়ে আকরাম (সা.) যে বিছানায় মৃত্যুবরণ করেছিলেন আবু তালহা (রা.) তা উঠিয়ে নিলেন। অতঃপর তার নীচে বগলি কবর খনন করা হলো।

এরপর সাহাবায়ে কেরাম (রা.) পালাক্রমে ১০ জন করে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করে জানাজা আদায় করলেন। তাঁর জানাজার নামাজে নির্ধারিত কোনো ইমাম ছিল না। সর্বপ্রথম নবীজি (সা.)-এর পরিবার বনু হাশিমের লোকেরা জানাজা আদায় করেন। এরপর ক্রমান্বয়ে মুহাজির ও আনসাররা জানাজা নামাজ আদায় করেন। অতঃপর ক্রমান্বয়ে অন্যান্য পুরুষ, মহিলা ও শিশুরা নামাজ আদায় করেন।

জানাজার নামাজে আদায় করতে মঙ্গলবার দিবস পুরোটাই অতিবাহিত হয়ে যায়। মঙ্গলবার দিবস অতিবাহিত হওয়ার পর বুধবার রাতে নবী কারিম (সা.)-এর দেহ মোবারক সমাহিত করা হয়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন যে, পুরো দিনটিই জানাজার নামাজ চলার কারণে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দাফন সম্পর্কে আমাদের জানা ছিল না। এভাবে সময় অতিবাহিত হতে থাকার পর বুধবার রাতের মধ্যভাগে দাফন-কাফনের শব্দ কানে আসে।

©আর রাহিকুল মাখতুম অবলম্বনে

03/08/2025

আপনার সব সমস্যা শুধু রুকইয়াহ করলেই যাবে না। আত্মশুদ্ধি, স্বাস্থসম্মত ইসলামিক জীবনব্যবস্থা, কাউন্সিলিং এবং নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ সবরের সাথে দরকার।

 #ঘুমাতে_না_পারাজিন যাদুর কারণে পেশেন্ট অনেক সময় ঘুমাতে পারে না, কারণ জিন মানুষের মানসিক ও শারীরিক প্রভাব সৃষ্টি করতে পা...
02/08/2025

#ঘুমাতে_না_পারা

জিন যাদুর কারণে পেশেন্ট অনেক সময় ঘুমাতে পারে না, কারণ জিন মানুষের মানসিক ও শারীরিক প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে। বিভিন্ন ড্রা*গ গ্রহণ করলে মানুষ ঘুমহীন থাকে কিন্তু এ ঘুমহীনতা এর থেকে কিছু ভিন্নরূপ হতে পারে। আবার একই রকম হতে পারে কেননা জিন যাদু আমাদের শারীরিক কিছু পরিবর্তন করে যা ড্রা,গের কাজ করার ধরনের অনূরূপ হয়। আবার মানুষিক পরিবর্তন বা ইনফ্লুয়েন্স ঘটায় যা ভিন্ন রকম। ঘুমাতে না পারা সাধারণত নিম্নলিখিত কারণে ঘটে—

১. মানসিক প্রভাব:

ভয় ও আতঙ্ক: আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায়ই ভয়ের অনুভূতি অনুভব করে, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।

হ্যালুসিনেশন: মনে হতে পারে কেউ পাশে আছে বা কথা বলছে, যা গভীর ঘুমে যেতে বাধা দেয়।

অস্থিরতা ও দুশ্চিন্তা: মনের মধ্যে নেতিবাচক চিন্তা ও অস্থিরতা তৈরি হয়, যা ইনসমনিয়ার (ঘুমের সমস্যা) কারণ হতে পারে।

২. শারীরিক প্রভাব:

জিন শরীরে কিছু পরিবর্তন ঘটাতে পারে, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়—

ক্যাটেকোলামিন (Catecholamines) হরমোনের বৃদ্ধি: ভয় ও উত্তেজনার কারণে অ্যাড্রেনালিন ও নরঅ্যাড্রেনালিন বাড়তে পারে, যা হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে ঘুম নষ্ট করে।

সেরোটোনিন ও মেলাটোনিনের ভারসাম্যহীনতা: সেরোটোনিন ও মেলাটোনিন ঘুমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হরমোন, কিন্তু জিন-প্রভাবিত ব্যক্তি এগুলোর স্বাভাবিক মাত্রা হারিয়ে ফেলে, ফলে ঘুম আসতে দেরি হয়।

শরীরে ব্যথা ও ভারী অনুভূতি: আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায়ই শরীর ভারী বা অবশ মনে করে, যা তাকে আরামদায়ক ঘুম পেতে বাধা দেয়।

৩. দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব:

স্নায়ুবিক দুর্বলতা: দীর্ঘদিন ঘুমের ব্যাঘাত হলে মানসিক ও স্নায়ুবিক দুর্বলতা দেখা দেয়।

মেমোরি লস ও বিভ্রান্তি: মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমতে পারে, মনে রাখা কঠিন হয়ে যেতে পারে।

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, যা শরীরকে আরও দুর্বল করে দেয়।

ডিপ্রেশন ও অ্যাংজাইটি: ঘুমের অভাব মানসিক চাপ বাড়িয়ে হতাশা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।

ঘুম না হওয়ার জন্য জাদুর বিভিন্ন ধরণের প্রভাব থাকতে পারে, তবে বিশেষ কিছু যাদুর কারণে পেশেন্ট ঘুমাতে পারে না বা ঘুমের মারাত্মক সমস্যা তৈরি হয়। সাধারণত নিম্নলিখিত যাদুর ধরণ ও উপাদানগুলোর কারণে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে—

১. বাঁধন বা ঘুমের যাদু (সারাবর কাবুস বা ইনসমনিয়া ম্যাজিক)

এটি এমন এক ধরনের যাদু, যা মানুষের ঘুম কেড়ে নেয় বা দুঃস্বপ্নের মাধ্যমে তাকে ঘুমাতে বাধা দেয়।

এই যাদুতে সাধারণত নাপিতের চুল, নখ, পোড়া কয়লা, বা বিশেষ তাবিজ ব্যবহার করা হয়।

২. সিহরুল জান (জিন দ্বারা পরিচালিত যাদু)

এই যাদুর মাধ্যমে জিনকে পাঠিয়ে ব্যক্তির ঘুমের সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়।

এতে আক্রান্ত ব্যক্তি মাঝরাতে জেগে ওঠে, শরীরে ভারী অনুভব করে বা মনে হয় কেউ চেপে ধরেছে (Sleep Paralysis)। ঘুমালেও ঘুম কখনোই পূরণ হয় না ফলে একটা ঘোরের ভিতর সারা দিন কাটায়।

৩. কালো যাদু (Black Magic বা Sihr Aswad)

এতে বিভিন্ন নাপাক বস্তু (মৃত প্রাণীর হাড়, খুলি, শুকনো রক্ত, পুঁতিগন্ধযুক্ত বস্তু) ব্যবহার করে করা হয়।

এই যাদুর শিকার ব্যক্তির মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর উপর প্রভাব পড়ে, ফলে ঘুমে সমস্যা হয়।

৪. জিনের প্রভাব (Jinn Manipulation)

কোনো জিনকে বশ করে ব্যক্তির ঘুমে ব্যাঘাত ঘটানো হয়। এরা শরীরের ভিতর এবং বাহির থেকে এমন কাজ করে যাতে পেশেন্ট ঘুমাতে না পারে বা ঘুম না আসে।

এতে আক্রান্ত ব্যক্তি মনে করে কেউ তার পাশে আছে বা তাকে ডাকছে, যা তাকে গভীর ঘুমে যেতে বাধা দেয়।

৫. খারাপ তাবিজ বা নেগেটিভ এনার্জি ইনফ্লুয়েন্স

কিছু বিশেষ ধরণের তাবিজ বা নজর-ব্যবস্থা ব্যবহারের ফলে ব্যক্তির স্নায়ু দুর্বল হয়ে যায় এবং ইনসমনিয়া দেখা দেয়।

৬. ভুডু বা পুতুল যাদু (Voodoo or Doll Magic)

এক ধরণের যাদু, যেখানে ব্যক্তির চুল, ছবি বা নাম ব্যবহার করে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটানো হয়। পুতুলের মাথায় তাবিজ বা সুতা ইত্যাদি বেধে বা পিন ঢুকিয়েও এমন যাদু করা হয়।

কীভাবে বুঝবেন এটি যাদুর প্রভাব?

ঘুমাতে গেলে মনে হবে কেউ পাশে আছে বা চাপ সৃষ্টি করছে।

দুঃস্বপ্ন বারবার দেখা, বিশেষ করে ভয়ঙ্কর ছায়া বা অদ্ভুত চেহারা।

শরীরে ব্যথা বা অস্থিরতা যা ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ে না।

নামাজ পড়তে গেলে বেশি অস্থিরতা অনুভব করা। ইত্যাদি। সমস্যা ও যাদু ভেদে লক্ষণ পরিবর্তন হয়।

আপনার বা কোনো পরিচিত ব্যক্তির যদি এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে, তাহলে দ্রুত উপযুক্ত সমাধানের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এ ধরনের সমস্যার ফলাফলে পেশেন্ট একটা সময় মানুষিক ভারসাম্যহীন হয়ে যেতে পারে।

Address

Dhaka
1217

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

রুকইয়ার মাধ্যমে যেই সকল রোগের ট্রিটমেন্ট হয়

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ আপনাদের সকলের দোয়ার বরকতে অনেকদিন যাবত ( রুকইয়াহ ) চিকিৎসা করে আসছি। যাদের সরাসরি রুকইয়াহ পরামর্শ প্রয়োজন তারা কন্টাক্ট নাম্বার অথবা ইনবক্সে যোগাযোগ করতে পারেন। রুকইয়ার মাধ্যমে যেই সকল রোগের ট্রিটমেন্ট হয় ১/ জ্বিনের স্পর্শ । ২/ বাতাস লাগা। ৩/ উপরি সমস্যা। ৪/ বাসা বাড়ীতে জ্বিনের সমস্যা। ৫/ কানে অদ্ভুত আওয়াজ শোনা। ৬/ কালো যাদু। ৭/ জ্বীনের মাধ্যেমে পাগল বানানোর যাদু। ৮/ অদৃশ্য আওয়াজ শোনার যাদু। ৯/ শারিরিক অসুস্ত বানানোর যাদু। ১০/ বিয়ে না হওয়া বা আটকে রাখার যাদু। ১১/ স্বামী এবং স্ত্রীর মাঝে যাদু। ১২/ স্বামীকে বশ করার যাদু। ১৩/ রক্ত স্রাবের যাদু। ১৪/ গর্ভের সন্তান নষ্ট করার যাদু। ১৫/ বদনজরের সমস্যা। ১৬/ বাচ্চাদের বদনজর ইত্যাদি