FAST HOME Medicare

FAST HOME Medicare Fast Home MediCare has been providing Various health benefits and healthy lifestyle solutions to individual clients.

We stand committed to provide similar through natural solutions for a life-time of wiliness to corporate world also.

স্ট্রোকের ছোট–বড় লক্ষণবেশির ভাগ ক্ষেত্রে বয়স্করা স্ট্রোকে আক্রান্ত হলেও অল্প বয়সীদেরও এ সমস্যা হতে পারে। তাই যেকোনো বয়...
05/05/2024

স্ট্রোকের ছোট–বড় লক্ষণ
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বয়স্করা স্ট্রোকে আক্রান্ত হলেও অল্প বয়সীদেরও এ সমস্যা হতে পারে। তাই যেকোনো বয়সে স্ট্রোকের কোনো লক্ষণ দেখা দিলেই অবহেলা করা চলবে না। এ ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, স্ট্রোকের রোগীর জন্য সময় মহামূল্যবান। সময় পেরিয়ে গেলে মূল চিকিৎসার সুযোগ কমে যায়। তখন কেবল সহায়ক চিকিৎসা চলে। এতে পরবর্তী জীবনের জটিলতাগুলো এড়ানো সম্ভব হয় না। কাজেই ছোট-বড় সব লক্ষণের দিকেই সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
মস্তিষ্কে অক্সিজেন ও পুষ্টি পরিবহনকারী রক্তনালি বন্ধ হয়ে গেলে কিংবা ফেটে গেলে স্ট্রোক হয়। সাধারণত শরীরের এক পাশ দুর্বল বা অবশ হয়ে গেলে আমরা বলি স্ট্রোক বা পক্ষাঘাত হয়েছে। কিন্তু সব সময় যে এমনটাই হবে, তা নয়। স্ট্রোকের আরও উপসর্গ আছে। এসব উপসর্গ নির্ভর করে মস্তিষ্কের ঠিক কোন জায়গায় স্ট্রোক হয়েছে, তার ওপর।
হঠাৎ প্রচণ্ড মাথাব্যথা, যা কোনো কিছুতেই কমছে না—স্ট্রোকের লক্ষণ হতে পারে। বমি বা মাথা ঘোরানো, খিঁচুনি হতে পারে। স্ট্রোকের কারণে হঠাৎ কথা জড়িয়ে যাওয়া, কথা বলতে কিংবা বুঝতে অসুবিধা হওয়া, খেতে অসুবিধা, ঠোঁটের কোণ দিয়ে খাবার গড়িয়ে পড়া, কিংবা মুখ একদিকে বাঁকা হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। রোগীর চোখ বুজতে সমস্যা হতে পারে, আবার চোখের পাতা ঝুলে থাকতে পারে। দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে। ঝাপসা দেখা, একটি জিনিস দুটি দেখা কিংবা কানে শুনতে সমস্যা হতে পারে।
মুখের কোনো অংশ অবশ হয়ে পড়তে পারে, এক হাত বা এক পায়ে বোধশক্তি কমে যাওয়া কিংবা এক হাত বা এক পা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। অসংলগ্ন কথা ও আচরণ, এমনকি চেতনা হারালেও স্ট্রোকের কথা ভাবতে হবে। হঠাৎ করে কেউ লিখতে পারছেন না, ডান-বাঁ বুঝতে পারছেন না, হঠাৎ সাধারণ গণনার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেলে সাবধান হতে হবে।
ছোট–খাটো লক্ষণকে পাত্তা না দেওয়ার কারণে স্ট্রোক হয়েছে বুঝতে অনেকটা মূল্যবান সময় চলে যায়। স্ট্রোক হয়েছে বুঝতে পারলেই কাছের যেসব হাসপাতালে সর্বাধুনিক চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে, বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট না করে রোগীকে তেমন কোনো হাসপাতালে নিতে হবে। মস্তিষ্কের জমাট বাঁধা রক্ত গলিয়ে ফেলার ওষুধ শিরাপথে বা ধমনিপথে প্রয়োগ করে, বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে রক্তনালির মধ্যে জমাট রক্ত সরিয়ে এবং রক্তনালি থেকে বেরিয়ে আসা রক্ত (রক্তক্ষরণ) অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করা সম্ভব।
নিউরো আইসিইউ স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেড, ঢাকা

কেন হাঁটবেন, কীভাবে হাঁটবেন ???হাঁটা একটি উৎকৃষ্ট ব্যায়াম। নিয়মিত হাঁটলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এ তথ্য সবার জানা থাকলেও স...
10/03/2024

কেন হাঁটবেন, কীভাবে হাঁটবেন ???
হাঁটা একটি উৎকৃষ্ট ব্যায়াম। নিয়মিত হাঁটলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এ তথ্য সবার জানা থাকলেও স্পষ্ট ধারণা অনেকেরই নেই। জেনে নেওয়া যাক হাঁটার কিছু উপকারিতা।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
নিয়মিত হাঁটলে টাইপ–২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও হাঁটা বেশ কার্যকর। হাঁটলে শরীরের পেশিতে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ে। ফলে রক্তের গ্লুকোজ কমে।
উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়
উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে এবং তা নিয়ন্ত্রণে হাঁটা বেশ কার্যকর। নিয়মিত হাঁটলে রক্তনালির দেয়ালে চর্বি কম জমে। তাই করোনারি হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি কমে। এ ছাড়া মূল করোনারি রক্তনালিতে ব্লক থাকলেও নিয়মিত হাঁটার কারণে আশপাশের ছোট রক্তনালিতে রক্ত সরবরাহ বাড়ে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কমে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও।
মেদ কমায়
নিয়মিত হাঁটলে মেদ কমে, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ভালো কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বাড়ে, মন্দ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
নিয়মিত হাঁটলে ওজন কমে। ফলে স্তন ক্যানসারসহ অন্য অনেক ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
মেজাজ ভালো রাখে
নিয়মিত হাঁটলে মস্তিষ্কে এনডর্ফিন, ডোপামিন, সেরোটোনিনের মতো ভালো অনুভূতি তৈরির রাসায়নিক নিঃসরণ বাড়ে। ফলে বিষণ্নতা কমে, মন–মেজাজ ভালো থাকে, রাতে ঘুম হয় চমৎকার।
হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
হাঁটার সময় হৃৎস্পন্দন আর শ্বাসপ্রশ্বাসের গতি বাড়ে। ফলে হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ বাড়ে। এতে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়ে।
হাঁটার উপকার পেতে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন হাঁটুন
হাড় ও গিঁটের জন্যও ভালো
হাঁটলে হাড়ের ঘনত্ব বাড়ে এবং ক্ষয় কমে। যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন, তাঁদের অস্টিওপোরোসিস কম হয়। হাড়ের জোড়া বা গিঁট সুস্থ থাকে।
শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ায়
হাঁটার ফলে পেশিতে রক্ত সরবরাহ বাড়ে। এতে পেশির শক্তি বাড়ে।
কিছু পরামর্শ
হাঁটার উপকার পেতে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন হাঁটুন। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে সপ্তাহে ১৫০ মিনিট হাঁটতে হবে। একবারে ৩০ মিনিট হাঁটতে না পারলে ১০ মিনিট করে দিনে তিনবার হাঁটা যেতে পারে। হাঁটার জন্য সকাল বা বিকেলের একটি নির্দিষ্ট সময় বেছে নিন। দ্রুত হাঁটুন যাতে ঘাম হয়, নাড়ির স্পন্দন বাড়ে। হাঁটা শুরুর পর প্রথম কয়েক মিনিট এবং শেষ কয়েক মিনিট ধীরে হাঁটুন। এতে শরীর মানিয়ে নেবে। ভরপেট খাওয়ার পরপরই হাঁটবেন না। হাঁটার শুরুতে এবং শেষে একটু পানি পান করুন। ঢিলেঢালা আরামদায়ক পোশাক ও উপযুক্ত জুতা পরে হাঁটুন।
- মো. শহীদুল্লাহ, অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ, কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ

Address

155, TEJKUNIPARA, TEJGAON
Dhaka
1215

Opening Hours

Monday 09:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 20:00
Wednesday 09:00 - 20:00
Thursday 09:00 - 20:00
Saturday 09:00 - 20:00
Sunday 09:00 - 20:00

Telephone

+8801998421103

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when FAST HOME Medicare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to FAST HOME Medicare:

Share