Let's Go-on Foundation (LGF)
একটি মানবিক,অরাজনৈতিক ও অলাভজনক সংগঠন।
অনুদানের জন্য-
📱 বিকাশ/নগদ (পার্সোনাল): +8801842-477176.
📱 বিকাশ (মার্চেন্ট): +8801886-514126.
📱 রকেট: +8801886-514126.
“মানুষের পাশে দাঁড়ানোই প্রকৃত মানবতা”
দেশ আমার দায়িত্বও আমার। “দেশ আমার, দায়িত্বও আমার” — এই শ্লোগানকে সামনে রেখে বিগত ১৫ বছর ধরে লেটস গো-অন ফাউন্ডেশন (এলজিএফ) দেশের প্রতিটি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে নানা সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। 
আমাদের লক্ষ্য একটাই — যার যার অবস্থান থেকে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
এলজিএফ বিশ্বাস করে, দেশের বৃহৎ সামাজিক ও ব্যবসায়িক কমিউনিটিকে একত্রিত করে এবং কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে তরুণদের দক্ষ উদ্যোক্তায় রূপান্তর করে দেশের উন্নয়নকে গতিশীল করা সম্ভব। 
সারাদেশে নৈতিক অধিকার বাস্তবায়ন, শতভাগ নৈতিক শিক্ষার প্রসার, তরুণ সমাজের মধ্যে দেশপ্রেম ও একতা গড়ে তোলার মাধ্যমে একটি আদর্শ জাতি গঠনের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এলজিএফ।
তরুণদের দক্ষতা, নেতৃত্ব এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে গঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্লাব (বিওআইসি)। 
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে "স্বপ্ন স্কুল"। 
বাঁচানোর মহান লক্ষ্যে স্বেচ্ছায় রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করতে কাজ করছে "বন্ধন"।
সারাদেশে নৈতিক শিক্ষা বাস্তবায়ন, পুষ্টিকর খাদ্য বিতরণ, মূল্যবোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধি, এবং দেশপ্রেমিক জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে এক বেলা আহার ও নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম যা "দুই টাকার শিক্ষা" নামে পরিচিত।  
একটি দেশের টেকসই উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য কারিগরি শিক্ষা। সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে গঠিত হয়েছে LGF Institution of Engineering and Technology (LIET)। এটি LGF Institution of Engineering and Technology (LIET) এর প্রথম প্রকল্প যার অবস্থান মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধে। 
আমাদের প্রধান প্রকল্পগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:
"বাংলাদেশ পরিবেশ ও নদী রক্ষা আন্দোলন এলজিএফ"
(স্থাপিত: ২০০৯ সাল)
আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে একটি সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ দিতে আমরা সকলেই চাই। যার জন্য আমাদেরই প্রয়োজন পরিবেশ দূষণ মুক্ত রাখা। প্রথম দিন থেকেই আমরা পরিবেশের ক্ষতিকারক “ইউক্যালিপটাস” গাছের অবাধ রোপণ এবং বিক্রয় বন্ধে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি করে আসছি। এর পাশাপাশি, ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ৩০ লক্ষ ফলজ গাছ রোপণের মাধ্যমে দেশের পরিবেশকে সবুজ ও সুস্থ রাখার লক্ষ্যে কাজ করছি।  
শুধু লিফলেট বিতরণে সীমাবদ্ধ না থেকে আমরা বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে এবং মাঠ পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। যেসব মানুষ পরিবেশের ক্ষতিকারক গাছ কেটে ফেলছেন, তাদেরকে আমরা দীর্ঘদিন ধরে অর্ধেক মূল্যে ফলজ গাছের চারা সরবরাহ করে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় সহায়তা করছি ।  
বাংলাদেশের নদীগুলোর নির্দিষ্ট সীমানা নির্ধারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করার জন্যও আমরা সক্রিয় সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি। আমাদের বিশ্বাস, প্রত্যেকের সম্মিলিত সচেতনতা ও দায়িত্ববোধের মাধ্যমেই দেশের পরিবেশ ও নদী সমুহ রক্ষা করা সম্ভব এবং সেই পথে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
“বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্লাব (বিওআইসি)”
(স্থাপিত: ২০১০ সাল)
নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণরাই দেশের চালিকাশক্তি। তারাই দেশের ভবিষ্যৎ কান্ডারী। দেশ ও জাতি তাদের দিকে উন্মুখ হয়ে তাকিয়ে আছে। ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব তাদের হাত ধরে এগিয়ে যাবে এই বিশ্বাসকে ধারণ করে ২০১০ সাল থেকে শুরু করে সারা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি এলাকায় এই সংগঠন তরুণদেরক দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছে। লেটস গো-অন ফাউন্ডেশন (এলজিএফ) এর প্রাণ হচ্ছে "বিওআইসি”। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া “বিওআইসি” প্রধান কাজ। 
দেখা যাচ্ছে উচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও আমাদের দেশের তরুণরা তাদের কাঙ্ক্ষিত চাকরি পাচ্ছেনা, তাই এই অবস্থাই আমাদের তরুনসমাজ দেশপ্রেম বিমুখ হয়ে উঠছে এবং দেশের জন্য কাজ করতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছে।  আমাদের প্রয়োজন তরুনদের কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করে দেওয়া যাতে তারা নিজেরাই উদ্দক্তা হয়ে উঠতে পারে ও তাদের মাধ্যমে অন্যদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হতে পারে এবং তাদের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থান মজবুত হতে পারে।ইতিমধ্যেই  পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক তরুণরা উদ্যোক্তা হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছেন , অনেক তরুণদের চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করেছেন, কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আত্মনির্ভরশীল হয়েছেন, ঘরে বসে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আয় করে চলেছেন, ইত্যাদি। সেই সমস্ত তরুণদের উদ্দীপ্ত ও উৎসাহিত করণে “বিওআইসি” নিরলস ভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। একটি দক্ষ জনশক্তি একটি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সব সময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। সেই তরুণ সমাজকে আশা উদ্দীপনা প্রদান ও কর্মক্ষেত্রে “বিওআইসি” যেন দীপ্ত পদচারণা অব্যাহত রাখতে পারে সেই লক্ষ্যে প্রশিক্ষিত করে সামনে এগিয়ে চলছে এই প্রতিষ্ঠান।
"বাংলাদেশ জাস্টিস"
(স্থাপিত: ২০১০ সাল)
সাধারণ মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন নিয়েই আমরা কাজ করছি প্রতিষ্ঠানগ্ন থেকে। আইনের সহায়তা যারা পাচ্ছেনা তাদেরকে বিনামূল্যে আইনগত সর্বোচ্চ সহায়তা করার জন্য আমাদের "এলজিএফ" এর সকল সদস্যবৃন্দদের মধ্যে আইনজীবী ও গণমাধ্যম কর্মীদের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে বাংলাদেশ জাস্টিস নামে অঙ্গ প্রতিষ্ঠানটি যা ২০১০ সাল থেকে কাজ করে আসছে। সারা বাংলাদেশের ৬৪ টি থানা সহ উপজেলা গুলোতে সুবিধা বঞ্চিত সেই মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
“বন্ধন"
(স্থাপিত: ২০১০)  
“রক্তের বন্ধনই সবচেয়ে শক্তিশালী বন্ধন।”মানুষটি হয়তো আপনার আত্নীয় নয় তবে, মুমূর্ষু অবস্থায় যে ব্যক্তি আপনার জীবন বাঁচাতে রক্ত দিতে এগিয়ে আসে তার চেয়ে আপন আর কেউ হতে পারেনা। একজন রক্তদাতার জন্য রক্ত দিয়ে জীবন  বাঁচানোর আনন্দ অতুলনীয়। 
যখন কোনো প্রয়োজনীয় মুহূর্তে মানুষ রক্তের জন্য ছুটে বেড়ায়, তখনই বোঝা যায় রক্তের গুরুত্ব কতটা অপরিসীম। এমনই একটি প্রয়োজন থেকে “বন্ধন” প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা শত শত মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে যাচ্ছে।  আমাদের বিশ্বাস "বন্ধন" একটি বৃহত্তর রক্তদানকারী সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। দূর দূরান্ত থেকে মানবতার বন্ধনের টানে মানুষ মানুষের জন্য এগিয়ে আসবে এই প্রত্যাশায় আমাদের যাত্রা অব্যাহত থাকবে। 
"স্বপ্ন স্কুল"
(স্থাপিত: ২০১১)  
সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জীবন অনেক কঠিন। এই দরিদ্র সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য সুন্দর ও নিরাপদ ভবিষ্যত তৈরির লক্ষ্যে  এবং তাদের সঠিক বিকাশ ও সুশিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই " স্বপ্ন স্কুল" এর যাত্রা শুরু হয়েছে।এসব শিশুদের ভবিষ্যত সচেতন, সুশিক্ষিত ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই ‘স্বপ্ন স্কুল’ এর মূল উদ্দেশ্য ।
২০১১ সাল প্রায় ৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু করা আজ প্রায় হাজারেরও বেশি ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে স্বপ্ন স্কুল এগিয়ে যাচ্ছে, যেখানে তারা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, আইটি বিশেষজ্ঞ ও অন্যান্য পেশায় আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠছে।
“এলজিএফ ইনস্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (লিট)”
(স্থাপিত: ২০২১ সাল)
যে জাতি কারিগরি শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে যত দক্ষ সে জাতি তত উন্নত। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ জাপান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর
এই দেশটি ধ্বংস অবস্থা থেকে শুধুমাত্র কারিগরি শিক্ষা প্রযুক্তিতে দক্ষ হয়ে বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশে পরিণত হয়েছে। তাই কারিগরি শিক্ষায় সুবিধাবঞ্চিত ছেলে মেয়েদেরকে প্রশিক্ষিত করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে “এলজিএফ ইনস্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (লিট)”। এই কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দর্জি প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ইলেকট্রনিক্স প্রশিক্ষণ, ড্রিল মেশিন এর কাজ ইত্যাদি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে উদ্যোক্তা তৈরি করা সম্ভব। যারা একটি দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে ও দেশের কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত করে একটি আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসাবে নিজেকে গড়ে তুলতে সচেষ্ট হবে।
"এক বেলা আহার ও নৈতিক শিক্ষা" 
(স্থাপিত: ২০২১ সাল)
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, সাথে সমাজ ব্যবস্থাও এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশের একটি বিশাল জনগোষ্ঠী। যাদের নেই কোন কর্মদক্ষতা বা কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা। শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা, ঐক্যবদ্ধভাবে বেঁচে থাকা, স্বাস্থ্য সেবা, নৈতিক শিক্ষা, বাবা-মার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা, মূল্যবোধ তৈরি, সচেতনতা বৃদ্ধি, দেশপ্রেমি জাতি তৈরি, পশুপাখির প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা , পরিবেশ দূষণ রোধে করনীয়  সহ ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্যই “লেটস গো-অন ফাউন্ডেশন (এলজিএফ)” এবং “বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্লাব (বিওআইসি)” বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের সার্বিক সহযোগিতায় "এক বেলা আহার ও নৈতিক শিক্ষা" সচেতনতামূলক একটি বিশেষ কার্যক্রম শুরু করেছে।
"LGF Health Care" 
(স্থাপিত: ২০২১ সাল)
বাংলাদেশে এখনো অধিকাংশ মানুষ স্বাস্থ্য বিষয়ে প্রয়োজনীয় সচেতনতা থেকে বঞ্চিত। অসচেতনতা, স্বাস্থ্য জ্ঞানের অভাব ও উপেক্ষিত সাধারণ স্বাস্থ্যবিধির কারণে অনেকেই জটিল ও দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, যা প্রতিরোধযোগ্য।
এমন বাস্তবতায় লেটস গো-অন ফাউন্ডেশন (LGF) দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে:
✔ চক্ষু ও আই ক্যাম্পেইন ( চক্ষু চিকিৎসা সেবা) 
✔  কিডনি স্টোন ডিজিজের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ
✔ টিউমার ও শরীরের বিভিন্ন জটিল  সমস্যার প্রাথমিক ওষুধ ফ্রি সরবরাহ
✔ স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পোস্টার, ব্রোশিওর ও ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্রচারণা
✔ নারী স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা। 
আমাদের লক্ষ্য—সবার জন্য সুস্থ জীবন নিশ্চিত করা, বিশেষ করে সুবিধাবঞ্চিত ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মাঝে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া।
"LGF Health Care" শুধুমাত্র একটি প্রকল্প নয়, এটি একটি মানবিক দায়িত্ব—একটি সুস্থ, সচেতন, উন্নত বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্মাণের অংশ।
উল্লেখ্য, লেটস গো-অন ফাউন্ডেশন (এলজিএফ)–এর সকল কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে সংগঠনটির সদস্য এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের সার্বিক সহযোগিতা ও ভালোবাসার মাধ্যমে।
শুধু নিজেকে বদলালেই হবে না, বদলাতে হবে সবাইকে নিয়ে—সমগ্র দেশকে সাথে নিয়ে। এই বিশ্বাসকে ধারণ করে সংগঠনের সকল সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষী, আজীবন সদস্য, উপদেষ্টা, এবং সর্বস্তরের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে চলছে এক অদম্য অঙ্গীকারে।
গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে যারা লেটস গো-অন ফাউন্ডেশনের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত ছিলেন, তাঁদের প্রতি জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা, অভিনন্দন, শ্রদ্ধা ও দোয়া।
আসুন সবাই হাতে হাত ধরে ঐক্যবদ্ধভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাই এবং সেই সাথে এগিয়ে নিয়ে যাই প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে।
দেশ আমার, দায়িত্বও আমার।
ধন্যবাদান্তে,
জনাব নুরুল মোমেন খান চৌধুরী
সহ-সভাপতি  
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, ধানমন্ডি, ঢাকা।