Dr. Juthi Bhowmik

Dr. Juthi Bhowmik MBBS, FCPS (Reproductive Endocrinology and Infertility)
FCPS (Gynae and Obstetrics)
Fertility Specialist, Obstetrician and Laparoscopic Surgeon

অনেক নারী অজান্তেই বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভুগে থাকেন। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না নিলে ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা দেখা দিতে পারে...
05/08/2025

অনেক নারী অজান্তেই বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভুগে থাকেন। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না নিলে ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা দেখা দিতে পারে। নিচের লক্ষণগুলো থাকলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত:

✅ যৌনমিলনের সময় ব্যথা
✅ ঋতুস্রাবের রক্ত গাঢ় বা অস্বাভাবিক ফ্যাকাশে রঙের
✅ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা (যেমন ব্রণ, চুল পড়া, ওজন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি)
✅ অনিয়মিত মাসিক চক্র
✅ অতিরিক্ত ভারী, দীর্ঘ সময় ধরে চলা বা ব্যথাযুক্ত পিরিয়ড

👩‍⚕️ সময়মতো সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।

বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন
🧑‍⚕️ডাঃ যূথী ভৌমিক
এমবিবিএস, এফসিপিএস (রিপ্রোডাক্টিভ এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড ইনফার্টিলিটি),
এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস)
ডিপ্লোমা ইন আই ভি এফ এন্ড রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিন (জার্মানি)
ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (IVF Pregnancy) তে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
(চেন্নাই, ইন্ডিয়া)
সিনিয়র কনসালটেন্ট,
ল্যাব এইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল,ধানমন্ডি, ঢাকা।
📍 চেম্বারের ঠিকানা:
ল্যাব এইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ধানমন্ডি।
⏰ সময়:
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত (শুক্রবার বন্ধ)।
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট: 10606
িকিৎসা #মাতৃত্বেরস্বপ্ন #বন্ধ্যত্বচিকিৎসা #গর্ভধারণ িকিৎসা #এন্ডোমেট্রিওসিস

ফ্যালোপিয়ান টিউব বন্ধ হলে ডিম্বাণু (এগ) এবং শুক্রাণু (স্পার্ম) একত্রিত হতে পারে না, ফলে প্রাকৃতিকভাবে গর্ভধারণ সম্ভব হয...
02/08/2025

ফ্যালোপিয়ান টিউব বন্ধ হলে ডিম্বাণু (এগ) এবং শুক্রাণু (স্পার্ম) একত্রিত হতে পারে না, ফলে প্রাকৃতিকভাবে গর্ভধারণ সম্ভব হয় না। এটি বন্ধ্যাত্বের একটি প্রধান কারণ হতে পারে। এছাড়া বন্ধ টিউব ইনফেকশন বা পেটের ব্যথার কারণও হতে পারে।

ফ্যালোপিয়ান টিউব বন্ধ হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:

ফ্যালোপিয়ান টিউব বন্ধ হওয়ার কারণ:
1. ইনফেকশন (সংক্রমণ): পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (PID) বা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন ফ্যালোপিয়ান টিউবের ভেতরে প্রদাহ বা ক্ষত সৃষ্টি করতে পারে, যা টিউব বন্ধের কারণ হতে পারে।
2. অস্ত্রোপচার: পেটের অস্ত্রোপচার বা সিজারিয়ান ডেলিভারির পরে টিস্যুর ক্ষতি বা আঠা ফ্যালোপিয়ান টিউবের আংশিক বা সম্পূর্ণ বন্ধ হওয়ার কারণ হতে পারে।
3. এন্ডোমেট্রিওসিস: এন্ডোমেট্রিওসিসের ক্ষেত্রে জরায়ুর বাইরের টিস্যুগুলি ফ্যালোপিয়ান টিউবের আশেপাশে বা ভেতরে বেড়ে উঠতে পারে, যা টিউব বন্ধ করতে পারে।
4. ফাইব্রয়েড: জরায়ুর ফাইব্রয়েড টিউবের মুখের আশেপাশে অবস্থান করলে এটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
5. জেনেটিক কারণ: কিছু মহিলাদের জন্মগতভাবে টিউব বন্ধ থাকতে পারে।

ফ্যালোপিয়ান টিউব খোলার উপায়:
1. ল্যাপারোস্কোপি: এটি একটি মাইক্রো-ইনভেসিভ সার্জারি যার মাধ্যমে ছোট কাট দিয়ে ফ্যালোপিয়ান টিউব খোলার চেষ্টা করা হয়।
2. হাইস্টারোস্কোপি: এই প্রক্রিয়ায় গর্ভাশয়ে একটি ক্ষুদ্র ক্যামেরা প্রবর্তন করা হয়, যা দ্বারা ডাক্তার টিউবের বন্ধের কারণ দেখতে পারেন এবং সেটি সরিয়ে দিতে পারেন।
3. ফ্যালোপিয়ান টিউব রিকানালাইজেশন: এটি একটি বিশেষ ধরনের প্রক্রিয়া যেখানে ক্যাথেটার বা বিশেষ যন্ত্রপাতির সাহায্যে বন্ধ টিউব পুনরায় খোলার চেষ্টা করা হয়।
4. ফার্টিলিটি চিকিৎসা: আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) পদ্ধতি বন্ধ টিউবের সমস্যা এড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
যদি টিউব বন্ধ হয়ে যায়, তবে তা নির্ভর করে কিভাবে এবং কোন অবস্থায় বন্ধ হয়েছে তার ওপর, চিকিৎসক আপনার জন্য সেরা চিকিৎসার পথটি নির্ধারণ করবেন।

***mcounttreatment ***mcount

IUI (Intrauterine Insemination): একটি নিরাপদ ও কার্যকর প্রজনন চিকিৎসা পদ্ধতিআপনি কি সন্তানধারণে সমস্যার মুখোমুখি? IUI পদ...
28/07/2025

IUI (Intrauterine Insemination): একটি নিরাপদ ও কার্যকর প্রজনন চিকিৎসা পদ্ধতি

আপনি কি সন্তানধারণে সমস্যার মুখোমুখি? IUI পদ্ধতি হতে পারে আপনার জন্য একটি কার্যকর সমাধান। 👶

IUI প্রক্রিয়ার ধাপসমূহ:
1️⃣ ডিম্বানু পর্যবেক্ষণ (Eggs Tracking):
ডিম্বস্ফোটনের সঠিক সময় নির্ধারণ করা হয়।

2️⃣ ডিম্বানু তৈরি (Egg Making):
ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত করার জন্য ওষুধ বা ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়।

3️⃣ শুক্রাণু প্রস্তুতি (S***m Rinsing):
শুক্রাণু ধুয়ে সবচেয়ে সক্রিয় শুক্রাণুগুলো বেছে নেওয়া হয়।

4️⃣ সঞ্চালন (Insemination):
প্রস্তুত শুক্রাণু গর্ভাশয়ে সরাসরি প্রবেশ করানো হয়।

5️⃣ গর্ভধারণ পরীক্ষা (Pregnancy Test):
দুই সপ্তাহ পর সফলতার জন্য গর্ভধারণ পরীক্ষা করা হয়।

কেন IUI পদ্ধতি বেছে নেবেন?
✅ সহজ এবং নিরাপদ।
✅ তুলনামূলকভাবে কম ব্যয়বহুল।
✅ গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়।

বন্ধ্যাত্বের সমস্যার সমাধানে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং IUI পদ্ধতি সম্পর্কে আরও জানুন।
আপনার জীবনে নতুন আশা যোগ করুক IUI! 🌟

আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করছেন কিন্তু বারবার ব্যর্থ হচ্ছেন? আপনি হয়তো জানেনই না, আপনার থাইরয়েড গ্রন্থির...
26/07/2025

আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করছেন কিন্তু বারবার ব্যর্থ হচ্ছেন? আপনি হয়তো জানেনই না, আপনার থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যাই হতে পারে এর পিছনের মূল কারণ!

👉 হাইপোথাইরয়েডিজম হল থাইরয়েড গ্রন্থির কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া, যার ফলে শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ হরমোন উৎপাদন ব্যাহত হয়।
এটি শুধু নারীদের নয়, পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব সমস্যারও একটি বড় কারণ।

👩‍⚕️ নারীদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব:
ডিম্বাণুর সমস্যা

অনিয়মিত মাসিক চক্র

গর্ভধারণে ব্যর্থতা

গর্ভপাতের ঝুঁকি

👨‍⚕️ পুরুষদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব:
শুক্রাণুর পরিমাণ কমে যাওয়া

স্পার্ম কোয়ালিটির অবনতি

টেস্টোস্টেরনের সমস্যা

যৌনশক্তি হ্রাস

🧬 একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত, হাইপোথাইরয়েডিজম যদি সঠিক সময়ে নির্ণয় ও চিকিৎসা করা হয়, তবে বন্ধ্যাত্বের অনেক সমস্যা প্রতিরোধযোগ্য।

অ্যাজোস্পার্মিয়া হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একজন পুরুষের বীর্যে কোন শুক্রাণু (s***m) থাকে না। এই সমস্যা থাকলে স্বাভাবি...
24/07/2025

অ্যাজোস্পার্মিয়া হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে একজন পুরুষের বীর্যে কোন শুক্রাণু (s***m) থাকে না। এই সমস্যা থাকলে স্বাভাবিক উপায়ে স্ত্রী গর্ভবতী হতে পারেন না।

🤔 অ্যাজোস্পার্মিয়া কেন হয়?
অ্যাজোস্পার্মিয়ার কারণগুলো প্রধানত দুইভাবে ভাগ করা যায়:

১. অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোস্পার্মিয়া:
এক্ষেত্রে শুক্রাণু তৈরি হয়, কিন্তু তা বীর্যে পৌঁছাতে পারে না কারণ শুক্রাণু বহনের রাস্তায় কোনো রকম প্রতিবন্ধকতা রয়েছে (যেমন: Vas deferens ব্লক হয়ে যাওয়া, জন্মগত ত্রুটি ইত্যাদি)।

২. নন-অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোস্পার্মিয়া:
এক্ষেত্রে শরীরেই পর্যাপ্ত পরিমাণে শুক্রাণু তৈরি হয় না। এর কারণ হতে পারে:

👉 হরমোনজনিত সমস্যা

👉 অণ্ডকোষের জন্মগত বা পরবর্তীকালের অকার্যকারিতা

👉 জেনেটিক বা বংশগত সমস্যা

👉 কেমোথেরাপি/রেডিয়েশনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

👉 টেস্টিকুলার টিউমার

👉 স্থূলতা, ধূমপান, অতিরিক্ত মানসিক চাপ

🩺 কীভাবে নির্ণয় করা যায়?
অ্যাজোস্পার্মিয়া শনাক্ত করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হলো সিমেন অ্যানালাইসিস (বীর্য বিশ্লেষণ)। যদি দুইবারের পরীক্ষাতেও শুক্রাণু অনুপস্থিত থাকে, তবে অন্যান্য পরীক্ষা যেমন:

১. হরমোন পরীক্ষা (FSH, LH, Testosterone)

২. স্ক্রোটাল আল্ট্রাসোনো

৩. টেস্টিকুলার বায়োপসি
ইত্যাদি প্রয়োজন হয়।

✅ চিকিৎসা ও প্রতিকার:
চিকিৎসা নির্ভর করে অ্যাজোস্পার্মিয়ার ধরণ ও কারণের উপর।

১. অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোস্পার্মিয়ার ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার করে ব্লক খুলে দেওয়া যায়।

২. হরমোনজনিত কারণে চিকিৎসায় ওষুধে শুক্রাণু উৎপাদন পুনরায় শুরু হতে পারে।

৩. প্রজনন সহায়তা প্রযুক্তি (যেমন: IVF, ICSI) অনেক সময় সাহায্য করতে পারে যেখানে অল্প কিছু শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা ডিম্বাণুর সঙ্গে নিষিক্ত করা হয়।

অ্যাজোস্পার্মিয়া মানেই জীবন থেমে যাওয়া নয়। সময়মতো বিশেষজ্ঞ পরামর্শ ও আধুনিক চিকিৎসায় সম্ভব সন্তান লাভ।

👨‍👩‍👦 পরিবার গঠনের স্বপ্ন পূরণ করতে হলে আজই বিশেষজ্ঞের কাছে পরামর্শ নিন।

#পুরুষবন্ধ্যাত্ব #অ্যাজোস্পার্মিয়া #শুক্রাণু #বন্ধ্যত্ব_চিকিৎসা #ল্যাবএইড #স্বাস্থ্য_সচেতনতা #স্বাস্থ্যবার্তা

উত্তরায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন কলেজ মাঠে বিধ্বস্ত হওয়ার হৃদয়বিদারক ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শো...
21/07/2025

উত্তরায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন কলেজ মাঠে বিধ্বস্ত হওয়ার হৃদয়বিদারক ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত।

এই দুর্ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।

শিশু শিক্ষার্থীদের আতঙ্ক ও মানসিক চাপ আমাদের গভীরভাবে নাড়া দিয়েছে। শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর প্রতি আমরা আন্তরিক সহমর্মিতা প্রকাশ করছি।

ডিম্বাশয়ের সিস্ট হলো ডিম্বাশয়ের ভেতরে তরলভর্তি একটি থলি, যা বিভিন্ন কারণে তৈরি হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি ক্ষতিকারক...
20/07/2025

ডিম্বাশয়ের সিস্ট হলো ডিম্বাশয়ের ভেতরে তরলভর্তি একটি থলি, যা বিভিন্ন কারণে তৈরি হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি ক্ষতিকারক নয় এবং নিজে থেকেই সেরে যেতে পারে, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি সমস্যা তৈরি করতে পারে এবং চিকিৎসা প্রয়োজন হয়।

ডিম্বাশয়ের সিস্ট কেন হয়?
ডিম্বাশয়ের সিস্ট সাধারণত মাসিক চক্রের হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে হয়।
কিছু সাধারণ কারণ হলো:
• ফলিকুলার সিস্ট: ডিম্বাণু বের হওয়ার আগে ফোলিকল বড় হয়ে সিস্ট তৈরি করে।
• করপাস লুটিয়াম সিস্ট: ডিম্বাণু বের হওয়ার পর ফোলিকল যদি পুরোপুরি না ভাঙে, তখন সিস্ট হতে পারে।
• পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS): ডিম্বাশয়ে অনেক ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয় যা হরমোনের ভারসাম্যহীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত।
• এন্ডোমেট্রিওসিস: গর্ভাশয়ের টিস্যু ডিম্বাশয়ের মধ্যে প্রবেশ করলে সিস্ট তৈরি হতে পারে।
• গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে কিছু মহিলাদের মধ্যে সিস্ট দেখা যেতে পারে।

লক্ষণসমূহ
অনেক সময় সিস্ট লক্ষণহীন হতে পারে, তবে বড় সিস্ট বা বিশেষ ধরনের সিস্টের ক্ষেত্রে কিছু লক্ষণ দেখা যায়:
• তলপেটে বা পেলভিক অঞ্চলে ব্যথা।
• মাসিকের সময় অস্বাভাবিক ব্যথা বা অধিক রক্তপাত।
• পেট ফুলে ওঠা বা চাপ অনুভব করা।
• প্রস্রাবের সমস্যা বা বারবার প্রস্রাবের তাগিদ।
• বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
• শারীরিক মিলনের সময় ব্যথা।
• ওজন কমে যাওয়া বা অতিরিক্ত ক্লান্তি।

চিকিৎসা
ডিম্বাশয়ের সিস্টের চিকিৎসা সিস্টের আকার, ধরন এবং লক্ষণের উপর নির্ভর করে। সাধারণত নিচের পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়:
• পর্যবেক্ষণ: ছোট সিস্ট হলে এবং লক্ষণ না থাকলে ডাক্তার এটিকে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন, কারণ অনেক সিস্ট নিজে থেকেই সেরে যায়।
• ওষুধ: হরমোনাল ওষুধ, যেমন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, সিস্টের বৃদ্ধি থামাতে বা নতুন সিস্ট তৈরি হওয়া প্রতিরোধ করতে পারে।
• ল্যাপারোস্কোপি: বড় বা ব্যথাদায়ক সিস্ট হলে ল্যাপারোস্কোপি পদ্ধতিতে সিস্ট অপসারণ করা যেতে পারে।
• ল্যাপারোটমি: বড় সিস্ট বা জটিল সিস্টের ক্ষেত্রে শল্যচিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
• PCOS এর জন্য ব্যবস্থাপনা: পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম থাকলে ওজন নিয়ন্ত্রণ, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন এবং হরমোন নিয়ন্ত্রণে ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।
যদি তীব্র ব্যথা, তলপেট ফুলে ওঠা বা রক্তক্ষরণ দেখা দেয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) একটি সাধারণ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। এই সময়ে শরীরের আয়রন ও অন্যান্য পুষ্টির চাহ...
14/07/2025

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) একটি সাধারণ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। এই সময়ে শরীরের আয়রন ও অন্যান্য পুষ্টির চাহিদা বেড়ে যায়। রক্তশূন্যতা হলে ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, শ্বাসকষ্ট বা মুখ ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে। অবহেলা করলে মা ও শিশুর উভয়ের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।

✅ করণীয়:
🔸 আয়রন, ফলিক অ্যাসিড ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান – যেমন: পালং শাক, কলিজা, ডিম, খেজুর
🔸 ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আয়রন ট্যাবলেট নিয়মিত সেবন করুন
🔸 দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারে কৃমিনাশক ট্যাবলেট গ্রহণ করুন
🔸 পর্যাপ্ত পানি পান করুন
🔸 নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা ও গর্ভকালীন চেকআপ করুন

⚠️ রক্তশূন্যতা অবহেলা করলে হতে পারে:

⭕️ প্রিম্যাচিউর ডেলিভারি

⭕️ শিশুর ওজন কম হওয়া

⭕️ প্রসবকালীন অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ

👩‍⚕️স্মরণ রাখুন:
সুস্থ মা মানেই সুস্থ শিশু। গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা হলে সময়মতো ব্যবস্থা নিন।

#গর্ভাবস্থা #রক্তশূন্যতা #গর্ভবতী_মায়ের_সচেতনতা #প্রেগনেন্সি_টিপস #ডা_যূথী_ভৌমিক #জরায়ু_সচেতনতা #আয়রন #ফলিকঅ্যাসিড #মাতৃত্ব #স্বাস্থ্যবার্তা

সন্তান ধারণে বারবার ব্যর্থ ?অনেক দম্পতি সন্তান ধারণে জটিলতার সম্মুখীন হন — কিন্তু সঠিক চিকিৎসা ও সময়মতো বিশেষজ্ঞ পরামর্শ...
12/07/2025

সন্তান ধারণে বারবার ব্যর্থ ?
অনেক দম্পতি সন্তান ধারণে জটিলতার সম্মুখীন হন — কিন্তু সঠিক চিকিৎসা ও সময়মতো বিশেষজ্ঞ পরামর্শে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
👩‍⚕️ ডা. যূথী ভৌমিক, একজন অভিজ্ঞ বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন, যিনি পুরুষ ও নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। তিনি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি, ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি ও IVF বিষয়ে দক্ষতা নিয়ে কাজ করেন।

✅ সন্তান গ্রহণে সহায়তা পেতে আজই যোগাযোগ করুন।

বিশ্বাস রাখুন, একটি সিদ্ধান্ত বদলে দিতে পারে আপনার ভবিষ্যৎ।

📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট: ১০৬০৬
🏥 চেম্বার: ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ঢাকা
📍ঠিকানা: বাড়ি # ৬, রোড # ৪, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫

#বন্ধ্যাত্বচিকিৎসা #সন্তানগ্রহণ
#ল্যাপারোস্কপি #মাতৃত্বেরপথে #বিশেষজ্ঞপরামর্শ #ল্যাবএইড
#বাংলাদেশচিকিৎসা

এন্ডোমেট্রিওসিস মহিলা প্রজনন সিস্টেমের একটি রোগ।জরায়ুর সবচেয়ে ভেতরের স্তরের নাম এন্ডোমেট্রিয়াম। এই এন্ডোমেট্রিয়াম কোষ বা...
12/07/2025

এন্ডোমেট্রিওসিস মহিলা প্রজনন সিস্টেমের একটি রোগ।জরায়ুর সবচেয়ে ভেতরের স্তরের নাম এন্ডোমেট্রিয়াম। এই এন্ডোমেট্রিয়াম কোষ বা কলা যদি জরায়ুর বাইরে বাসা বাঁধে বা বর্ধিত হয়, তখন তাকে বলে এন্ডোমেট্রিওসিস।
এই রোগের প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে প্রত্যেক নারীরই মাসিকের রক্তের কিছু অংশ ডিম্বনালী দিয়ে তলপেটের বিভিন্ন অংশে পৌঁছাতে পারে। ম্যাক্রোফেজ নামক শ্বেত রক্তকণিকা এই অবাঞ্ছিত এন্ডোমেট্রিয়ামকে ধ্বংস করে দেয়। তবে কিছু মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অক্ষমতার কারণে এই অবাঞ্ছিত এন্ডোমেট্রিয়ামকে ম্যাক্রোফেজ ধ্বংস করতে পারে না। যার ফলে এটি তলপেটের বিভিন্ন অংশে বাড়তে শুরু করে এবং দী র্ঘমেয়াদী প্রদাহ সৃষ্টি করে।
কারা আক্রান্ত হয়?
■ ৩০-৪৫ বছর বয়সী নারী
■ যাঁদের সন্তান হয়নি বা বন্ধ্যত্ব আছে
■ যাঁরা প্রথম সন্তান দেরিতে নিয়েছেন
■ এ রোগের পারিবারিক ইতিহাস
এন্ডোমেট্রিওসিসের লক্ষণ?
• মাসিকের ২-৩ দিন আগ থেকে তলপেটে ব্যথা অনুভব হওয়া
• মাসিক শুরু হলে ব্যথা বেড়ে যাওয়া এবং শেষ এর দিকে ব্যথা তীব্র হওয়া
• মাসিক শেষ হয়ে যাওয়ার পরও তলপেটে ব্যথা থাকা
• প্রায় ২৫ শতাংশ নারীর ক্ষেত্রে কোনো ব্যথা ছাড়াই এই রোগ থাকতে পারে
• আক্রান্তদের মধ্যে ৪০-৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দেখা যায়

প্রতিকার কী
● যাঁদের উপসর্গ সামান্য বা যাঁদের মেনোপজের সময় আসন্ন, তাঁদের জন্য তেমন কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই, কেবল নির্দিষ্ট সময় পরপর ফলোআপ করলেই হবে।
● ব্যথা কমাতে আইবুপ্রফেন, মেফেনোমিক অ্যাসিড ইত্যাদি ব্যথানাশক কাজ করে।
● একটানা ৬ থেকে ৯ মাস স্বল্প মাত্রার জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা শুধু প্রজেস্টেরন বড়ি দেওয়া হয় অনেক সময়।
● লেট্রোজল, প্রজেস্টেরন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি একত্রে ছয় মাস খেলে উপকার পাওয়া যায় অনেক সময়।
● প্রজেস্টেরন বা গোনাডোট্রপিন অ্যানালগ ইনজেকশনও ব্যবহার করা হয়।
● অনেক সময় ল্যাপারোস্কপি বা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অস্বাভাবিক অবস্থানের টিস্যুগুলোকে কেটে বা পুড়িয়ে ফেলা হয়। এটা জটিল অস্ত্রোপচার।
● যাঁদের বয়স কম ও সন্তান নেননি, তাঁদের এন্ডোমেট্রিওসিস থাকলে সন্তান নেওয়া উচিত, কেননা এ থেকে পরবর্তী সময়ে বন্ধ্যত্ব হতে পারে।

#এন্ডোমেট্রিওসিস

অনেক দম্পতির ক্ষেত্রে কিছু সময় সন্তান নেওয়ার স্বপ্নে বাধা আসে। বারবার চেষ্টা করেও যখন সফলতা আসে না, তখন হতাশা আর মানসিক ...
05/07/2025

অনেক দম্পতির ক্ষেত্রে কিছু সময় সন্তান নেওয়ার স্বপ্নে বাধা আসে। বারবার চেষ্টা করেও যখন সফলতা আসে না, তখন হতাশা আর মানসিক চাপ যেন জীবনের অংশ হয়ে ওঠে। ঠিক এমন সময়েই আশার আলো হতে পারে আইইউআই (IUI) চিকিৎসা পদ্ধতি।

🔍 আইইউআই কী?
IUI বা Intrauterine Insemination হল একটি সহজ, নিরাপদ এবং তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী পদ্ধতি, যেখানে পুরুষের শুক্রাণু প্রসেস করে সরাসরি নারীর জরায়ুতে প্রবেশ করানো হয়। এটি ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলনের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়, ফলে গর্ভধারণের সুযোগও বৃদ্ধি পায়।

👩‍⚕️ কখন IUI পদ্ধতি নেওয়া উচিত?

👉 স্বাভাবিক সহবাসে দীর্ঘদিনেও গর্ভধারণ না হলে

👉 হালকা থেকে মাঝারি স্তরের পুরুষ বন্ধ্যাত্ব সমস্যা থাকলে

👉 ডিম্বাণু নির্গমনে সমস্যা থাকলে

👉 অজানা কারণে সন্তান না হলে (Unexplained infertility)

👉 নারীর জরায়ুতে হালকা এন্ডোমেট্রিওসিস থাকলে

👩‍⚕️ আইইউআই এর সুবিধাসমূহ:
সহজ এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ পদ্ধতি

✅ সার্জারির প্রয়োজন নেই

✅ তুলনামূলকভাবে কম খরচে

✅ মানসিক চাপ কম থাকে

👩‍⚕️ আশা হারাবেন না!
সন্তান নেওয়ার যাত্রা কখনো কখনো কঠিন হতে পারে, কিন্তু সঠিক চিকিৎসা ও সময়োপযোগী পদক্ষেপই পারে আপনাকে স্বপ্নের কাছাকাছি নিয়ে যেতে। IUI এমন একটি বিকল্প, যা অনেক দম্পতির জীবনে সুখের আলো এনে দিয়েছে।

আপনার যদি দীর্ঘদিনেও গর্ভধারণে সমস্যা হয়ে থাকে, তাহলে আজই একজন অভিজ্ঞ গাইনি বা ফার্টিলিটি স্পেশালিস্টের পরামর্শ নিন।

সন্তান নেওয়ার যাত্রা সহজ হতে পারে—আইইউআই দিয়ে হতে পারে নতুন জীবনের সূচনা! 🌱

Address

Dhaka

Telephone

+8801791937405

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Juthi Bhowmik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram