Dr.Tanvir Ahmed

08/07/2025

জ্বর হলে ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত এন্টিবায়োটিক সেবন ঠিক নয়।

08/07/2025

Cleft lip Repair at our unit with excellent cosmetic outcome

08/07/2025

📌খাবারের নাম: চিকেন খিচুড়ি, ডিম সিদ্ধ।

📌প্রস্তুত প্রণালী: পাত্রে সরিষার তেল গরম করে,তাতে পেঁয়াজ কুচি,সামান্য আদা রসুন বাটা,হলুদ গুঁড়ো,সামান্য লবণ,মরিচের গুঁড়ো,ধনিয়া গুঁড়ো,জিরার গুড়ো,সামান্য পানি এড করে চিকেনটা কষিয়ে তাতে ভেজানো চাল,মসুর ডাল দিয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়েছি,ব্যাস রান্না হয়ে গেলেই খিচুড়ি রেডি!🍲
ডেকোরেশন করেছি: গাজর,সিদ্ধ কুমড়ো,সিদ্ধ পালং শাক দিয়ে

📌বাবুর বয়স: ২০ মাস

📌যখন দেই: লাঞ্চ/ডিনারে

📌নাম: তাসমিয়া খান

📌ঠিকানা: আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম

08/07/2025

শিশুর জ্বর: সিরাপ না সাপোজিটরি?

শিশুর জ্বর হলে প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিত তাকে আরাম দেওয়া, ভয় না পাওয়া। কারণ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জ্বর কোনো রোগের লক্ষণমাত্র—যেমন নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ইউরিন ইনফেকশন বা টাইফয়েড। মূল রোগ সারলেই জ্বরও সেরে যায়। তাই আগে জ্বরের কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।

💡 শিশুর জ্বর যদি ১০২.২°F-এর নিচে থাকে এবং সে অতিরিক্ত অসুস্থ না হয় (যেমন খিঁচুনি, হৃদরোগ, অন্য অসুস্থতা না থাকে), তবে বেশি চিন্তার দরকার নেই। তবে জ্বর বেশি হলে প্যারাসিটামল দেওয়া যায়।

✅ জ্বর কমানোর সাধারণ উপায়:

শিশুকে হালকা কাপড় পরানো

ঠান্ডা-খোলামেলা ঘরে রাখা

কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে গা মুছে দেওয়া (স্পঞ্জিং)

পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার খাওয়ানো

গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা তোয়ালে, ব্র্যাকেট বা বিকল্প উপায়ে জ্বর কমানোর তেমন ভূমিকা নেই।

💊 প্যারাসিটামল সিরাপ:

ওজন অনুযায়ী ১০–১৫ মি.গ্রা./কেজি প্রতি ৪–৬ ঘণ্টায়

সর্বোচ্চ ৬০ মি.গ্রা./কেজি/দিন

৩০ মিনিট পর কাজ শুরু করে, ১–২ ঘণ্টায় ২–৩ ডিগ্রি জ্বর কমে

💊 প্যারাসিটামল সাপোজিটরি:

পায়ুপথে প্রয়োগ: ১০–২০ মি.গ্রা./কেজি

কাজ শুরু হতে ৬০ মিনিট লাগে

কার্যকর করতে সিরাপের তুলনায় বেশি ডোজ (৩০ মি.গ্রা./কেজি) লাগে

তবে মুখে ওষুধ খাওয়ানোর সুযোগ থাকলে সাপোজিটরি নয়

⚠️ যা খেয়াল রাখবেন:

শিশুকে ওষুধ দেওয়ার আগে সঠিক মাত্রা জেনে নিন

মাত্রা বেশি হলে প্যারাসিটামল লিভার নষ্ট করতে পারে, আইবুপ্রোফেন কিডনি বা পেটের ক্ষতি করতে পারে

শিশু কিছুতেই মুখে ওষুধ না খেলে (যেমন অজ্ঞান বা বমি করলে) তবেই সাপোজিটরি ব্যবহার করবেন।

08/07/2025

শিশুদের জ্বর হলে করণীয়ঃ

✅ শিশুর গায়ে হালকা কাপড় রাখুন। জ্বর বেশি হলে শিশুর সব জামাকাপড় খুলে দিন।

✅ ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখুন। ফ্যান ছেড়ে রাখুন অথবা হাতপাখা দিয়ে শিশুর সমস্ত শরীরে বাতাস করুন।

✅ জ্বর কমাতে মাত্রা অনুযায়ী প্যারাসিটামল সিরাপ, ট্যাবলেট বা সাপোজিটরী ব্যবহার করুন।

✅ জ্বর বাড়তে থাকলে পানিতে তোয়ালে বা গামছা ভিজিয়ে পানি নিংড়ে নিয়ে প্রথমে পা তারপর হাত, বুক, পেট, পিঠ ও মাথা বারবার মুছে দিন। এক্ষেত্রে ঠান্ডা কিংবা অধিক গরম পানি ব্যবহার করবেন না।

✅ শিশুকে প্রচুর পানি, শরবত ফলের রস খেতে দিন।

✅ শিশুকে তার স্বাভাবিক খাবার খেতে দিন।

✅ জ্বর হলে শিশুর গায়ে বা মাথায় তেল মাখাবেন না। তেল মাথার ত্বক থেকে তাপ বিকিরণে বাঁধা দেয়।

✅ জ্বরের সাথে খিঁচুনি হলে, শিশু নেতিয়ে পরলে, নিষ্পলক স্থির দৃষ্টিতে চোখ মেলে রাখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

✅ চিকিৎসকের সহায়তায় জ্বরের প্রকৃত কারণ বের করে তার চিকিৎসা করান।

Dr.Tanvir Ahmed

07/07/2025

07/07/2025

১৯২৮ সালে স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং যখন পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন, তখন তিনি সতর্ক করে দিয়েছিলেন—এই জীবনরক্ষাকারী ওষুধটি ভবিষ্যতে অপব্যবহারের শিকার হতে পারে। আজ আমরা সেই আশঙ্কার বাস্তব রূপ দেখছি। অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বর্তমানে চিকিৎসাবিজ্ঞানের এক মারাত্মক চ্যালেঞ্জ।

📌অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কী?

যখন কোনো অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ বারবার বা ভুলভাবে ব্যবহৃত হয়, তখন কিছু ব্যাকটেরিয়া তাদের জিনগত গঠন পরিবর্তন করে সেই ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে। ফলে আগের মতো ওষুধটি আর তাদের উপর কাজ করে না। এভাবে জীবাণুগুলো শরীরে টিকে থাকে, বাড়তে থাকে এবং সংক্রমণও ছড়ায়। এমন পরিস্থিতিতে অ্যান্টিবায়োটিক আর কার্যকর থাকে না, এবং চিকিৎসা ব্যর্থ হয়।

📌রেজিস্ট্যান্স হওয়ার কারণসমূহ

অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স সৃষ্টি হওয়ার পেছনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মানবসৃষ্ট কারণ রয়েছে:

অ্যান্টিবায়োটিক নির্ধারিত সময় বা মাত্রা অনুযায়ী না খাওয়া

নিজের মতো করে বা অপ্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন

রোগ নির্ণয় ছাড়াই ওষুধ গ্রহণ

উপসর্গ কমে গেলে ওষুধ বন্ধ করে দেওয়া

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ ব্যবহার

অতিরিক্ত বা একসঙ্গে একাধিক অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ

জনপ্রিয় চিকিৎসা সাময়িকী The Lancet-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের বর্তমান গতিধারা বজায় থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে প্রতি বছর ১ কোটি মানুষ এই কারণে প্রাণ হারাতে পারে। এমনকি সাধারণ অপারেশন করাও কঠিন হয়ে উঠবে কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিকের অভাবে।

📌আমাদের করণীয়

নতুন অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার বর্তমানে খুবই ধীরগতির। তাই বিদ্যমান ওষুধগুলোর কার্যকারিতা ধরে রাখার জন্য আমাদেরকে দায়িত্বশীল হতে হবে।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যাবে না।

প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ রাখতে হবে।

পুরো কোর্স শেষ না করা পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবন চালিয়ে যেতে হবে।

অ্যান্টিবায়োটিক এর দায়িত্বহীন ব্যবহার এটিকে নিষ্ক্রিয় করে তুলতে পারে। সবাই সচেতন না হলে এই নীরব বিপদ ভবিষ্যতে ভয়াবহ রূপ নিতে পারে।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে এই রোগীর ক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটিকই কাজ করবেনা। তাই অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার বন্ধ রাখুন।

©Dr.Tanvir Ahmed
For online consultation : call/what's app : @01974088128

07/07/2025

একই বাচ্চার হাত ও পা'য়ে একটা করে বেশি আঙ্গুল। ইংরেজীতে যাকে বলে Polydactyly.
এক্সট্রা আঙ্গুল আজকে অপারেশন করে ফেলে দিলাম।

06/07/2025

📌শিশুর কৃমির লক্ষণ:

ক্ষুধামন্দা, ওজন না বাড়া।

পেটব্যথা, দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা।

দাঁত ঘষা, ঘুমে অস্থিরতা।

মলদ্বারে চুলকানি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।

অপুষ্টি ও উগ্র আচরণ।

💊 চিকিৎসা (Deworming Therapy):

১. 400mg:

সব ধরনের কৃমিতে কার্যকর

১–২ বছর: ১ চা-চামচ, ১ দিন, ১৪ দিন পর পুনরায়

২+ বছর: ২ চা-চামচ/১ ট্যাবলেট (400mg), একই নিয়ম

২. 100mg:

সব কৃমিতে কার্যকর, তবে Tape worm-এ নয়।

২+ বছর: ২ বেলা করে ৩ দিন অথবা একদিনে ৫ চা-চামচ একত্রে।

৬ মাসেও প্রয়োজনে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শে দেয়া যায়।

প্রতিরোধে করনীয়ঃ⤵️
হাত ধোয়া, নখ কাটা, আঙুল মুখে না দেওয়া, জুতা পরে টয়লেট যাওয়া। পরিষ্কার পানি, ফল/সবজি ধোয়া, বাইরের খাবার এড়ানো। টয়লেট, বিছানা, শিশুর ব্যবহার্য জিনিস পরিষ্কার রাখা।

বারবার গুড়া কৃমি হলেঃ⤵️

১)জামা-কাপড়, বিছানা গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকানো। নখ প্রতিসপ্তাহে কাটা।

২)শুধু ওষুধ নয়, পরিবারিক স্বাস্থ্যবিধি এবং পরিচ্ছন্নতাও জরুরি। সচেতনতা আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ।

🔁 পোস্টটি শেয়ার করুন যেন আরও বাবা-মায়েরা সচেতন হতে পারেন।

ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কৃমির ঔষধ সেবন করবেন না। সব ঔষধ সব ক্ষেত্রে কাজে দিবেনা।

©Dr.Tanvir Ahmed
For online paid consultation : call/what's app: 01974-088128

06/07/2025

📌খাবারের নাম : ফ্রুট ডেজার্ট
প্রস্তুত প্রণালী: ছোট সাইজের একটা সিদ্ধ আপেল, একটি চটকানো খেজুর, ৬০ মিলি ফুটানো পানিতে ১ চামচ ফর্মূলা দুধ মিশ্রন করে নিব,এবং সব একসাথে ভালো করে ম্যাশ করে নিব।

যখন দেই: বিকাল কিংবা রাতে।

রেসিপি by Tanju (member of CDSC-BD)

বাবুর বয়স :৯ মাস রানিং

লোকেশন : চট্টগ্রাম

বি,দ্র: বাবু খিচুড়ি খেতে পছন্দ করে না তাই রাতে দিই,আপনারা চাইলে সকাল কিংবা বিকাল খাওয়াতে পারেন।

06/07/2025

ACME কম্পানির ভিটামিন ডি এর ডোজ।
বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন। কম বেশি হতে পারে।

06/07/2025

টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় হলে করণীয়