Dr. Gulzar Hematology Care

Dr. Gulzar Hematology Care Dr. Md. Gulzar Hossain
MBBS, MD
Assistant Professor
Department Of Hematology
BSMMU

Dr. Gulzar Hematology Care রক্তরোগ ও রক্তের ক্যান্সার এবং সংশ্লিষ্ট যাবতীয় সমস্যার কারণ ও সমাধান এবং সমাধান বিষয়ক সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্য বৈজ্ঞানিক এবং পরিক্ষিত তথ্য প্রদানের উদ্দেশ্যে বিশেষায়িত একটি প্ল্যাটফর্ম।
রক্ত মানবদেহের জ্বালানি স্বরূপ। তাই রক্তের স্বাভাবিক কার্যক্রমে বিঘ্ন মানবদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়ায় গুরুতর প্রভাব ফেলে এবং সক্রিয়তা নষ্ট করে।
প্রত্যেকের উচিত এই বিষয়ে সচেতন হওয়া। আর সেই সচেতনত

া তৈরির উদ্দেশ্যেই "Dr. Gulzar Hematology Care" --- The friend of your blood.

ডাঃ মোঃ গুলজার হোসেন
এমবিবিএস(কুমেক), এমডি(হেমাটোলজি, বিএসএমএমইউ)
বিসিএস(স্বাস্থ্য)

রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ,
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট, মহাখালী, ঢাকা।

কনসালটেন্ট, হেমাটোলজি ও হেমাটো অনকোলজি,
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উত্তর বাড্ডা শাখা, প্রগতি সরণি, ঢাকা।
For Appointment:
01792402278

11/07/2025

বোনম্যারো পরীক্ষা কি সত্যিই ভয়ংকর? আসলে এটা কতটা সহজ জানেন?
#বোনম্যারো #রক্তরোগবিশেষজ্ঞ #ডাক্তারপরামর্শ

বোনম্যারো পরীক্ষা শুনলেই ভয়? বাস্তবে এটা কতটা সহজ, জানুন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মুখে!

অনেক রোগী মনে করেন বোনম্যারো টেস্ট একটি ভয়ংকর বা যন্ত্রণাদায়ক অপারেশন — কিন্তু সত্যি কি তাই?
এই ভিডিওতে ডাঃ মোঃ গুলজার হোসেন বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করছেন কীভাবে এই পরীক্ষা খুবই নিরাপদ, দ্রুত এবং কার্যকরভাবে করা যায়।

🔬 এই টেস্ট কাদের করা উচিত?
🕒 কত সময় লাগে?
💉 কতটা ব্যথা হয়?
সব প্রশ্নের উত্তর জানুন এই ভিডিওতে।

👨‍⚕️ চিকিৎসক পরিচিতি:
ডাঃ মোঃ গুলজার হোসেন
এমবিবিএস, এমডি (হেমাটোলজি)
রক্তরোগ ও রক্ত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
সহকারি অধ্যাপক, রক্তরোগ বিভাগ
বিএমইউ (সাবেক পিজি হাসপাতাল), ঢাকা

📍 চেম্বার:
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উত্তর বাড্ডা শাখা, প্রগতি সরণি, ঢাকা।

📞 সিরিয়ালের জন্য ফোন করুন:
01792-402278
01841-122215

🕘 সময়:
প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত

15/06/2025

আয়রন শরীরের জন্য দরকারি, কিন্তু অতিরিক্ত আয়রন হতে পারে লিভার, হার্ট ও হরমোনের মারাত্মক ক্ষতির কারণ।
🩺 বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিন আয়রন সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে।
এই বিষয়ে বিস্তারিত জানুন ডাঃ মোঃ গুলজার হোসেন এর ভিডিওতে।

📍 চেম্বার: পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উত্তর বাড্ডা
📞 সিরিয়াল: 01792402278, 01841122215



#রক্তরোগ

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/djixr90hmh
15/06/2025

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/djixr90hmh

আয়রনের অভাব: আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরির জন্য অপরিহার্য একটি খনিজ পদার্থ। যখন খাদ্যে পর্যাপ্ত আয়রন পাওয়া ....

05/06/2025

শিশুদের রক্তস্বল্পতা: একটি নীরব সমস্যা

শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে পুষ্টির গুরুত্ব অপরিসীম। এর অভাবে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়, যার মধ্যে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া অন্যতম। বিশেষ করে আমাদের দেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে শিশুদের মধ্যে রক্তস্বল্পতা একটি খুবই কমন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রায় ৪২ শতাংশ শিশু আয়রনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতায় ভুগছে।

শরীরে যখন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যায় তখন তাকে আমরা রক্তস্বল্পতা বলি। হিমোগ্লোবিন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন, যা শরীরের কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে। এই অক্সিজেন সরবরাহে ঘাটতি ঘটলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, এবং শিশুদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও মেধার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।

---

রক্তস্বল্পতা কীভাবে তৈরি হয়?

রক্তে লাল কণিকার (RBC) সংখ্যা কমে গেলে অথবা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ থাকে:

১. আয়রনের ঘাটতি

শিশুরা দ্রুত বেড়ে ওঠে, তাই তাদের শরীরে আয়রনের চাহিদা বেশি। খাদ্য থেকে পর্যাপ্ত আয়রন না পেলে বা শরীর তা সঠিকভাবে শোষণ করতে না পারলে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। এটাই শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত অ্যানিমিয়ার কারণ।

২. পুষ্টির অভাব

খাদ্যতালিকায় যদি পর্যাপ্ত ভিটামিন B12 ও ফোলেট না থাকে, তাও রক্তস্বল্পতা সৃষ্টি করতে পারে। এ দুটি উপাদান লাল রক্তকণিকা তৈরিতে প্রয়োজন হয়।

৩. কৃমিসহ অন্যান্য পরজীবী সংক্রমণ

বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে পেটের কৃমির সংক্রমণ শিশুদের রক্ত ও পুষ্টির শোষণ ব্যাহত করে, ফলে অ্যানিমিয়া দেখা দেয়।

৪. জেনেটিক রক্তরোগ

থ্যালাসেমিয়া, সিকল সেল ডিজিজের মতো জন্মগত রোগের ফলে শরীরে রক্তের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত হয়, যার জন্য দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা প্রয়োজন।

৫. রক্তক্ষরণ

দুর্ঘটনা, অপারেশন, বা মেয়েদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত মাসিক রক্তপাত থেকেও অ্যানিমিয়া হতে পারে।

---

শিশুদের রক্তস্বল্পতার লক্ষণ

শিশুদের মধ্যে রক্তস্বল্পতার উপসর্গ অনেক সময় অস্পষ্ট থাকে। কিন্তু কিছু লক্ষণ রয়েছে, যেগুলো দেখলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত:

ত্বক ফ্যাকাশে বা হলুদাভ হওয়া

সব সময় ক্লান্ত ও অবসন্ন মনে হওয়া

হালকা পরিশ্রমেই শ্বাসকষ্ট হওয়া

মনোযোগে ঘাটতি ও পড়াশোনায় অনাগ্রহ

খেলাধুলায় আগ্রহ কমে যাওয়া

খাওয়া-দাওয়ার প্রতি অনীহা

মাথা ঘোরা বা মাথাব্যথা

হৃদস্পন্দন দ্রুত হওয়া

---

রক্তস্বল্পতা শনাক্তকরণ

রক্তস্বল্পতা নির্ণয়ের জন্য সবচেয়ে সাধারণ পরীক্ষা হলো CBC (Complete Blood Count), যা রক্তের হিমোগ্লোবিন, লোহিত কণিকার সংখ্যা ও আকার সম্পর্কে ধারণা দেয়। প্রয়োজনে আয়রন, ভিটামিন B12, ফোলেটের মাত্রা এবং থ্যালাসেমিয়ার জন্য বিশেষ পরীক্ষা করা হয়।

---

চিকিৎসা ও প্রতিকার

রক্তস্বল্পতার চিকিৎসা নির্ভর করে এর মূল কারণের উপর। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক খাবার, প্রয়োজন অনুযায়ী ওষুধ এবং কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাসে এই সমস্যা দূর করা সম্ভব।

১. আয়রনসমৃদ্ধ খাবার দেওয়া

শিশুর খাদ্যতালিকায় থাকতে পারে—মাংস, ডিম, কলিজা, ডাল, পালং শাক, কলা, আমলকী, কমলা, লেবু ইত্যাদি। ভিটামিন C আয়রনের শোষণ বাড়ায়, তাই ফলমূল দেওয়া জরুরি।

২. আয়রন সাপ্লিমেন্ট

চিকিৎসকের পরামর্শে আয়রনের ট্যাবলেট বা সিরাপ খাওয়ানো যেতে পারে, বিশেষ করে যাদের খাবার থেকে পর্যাপ্ত আয়রন পাওয়া সম্ভব নয়।

৩. কৃমিনাশক ওষুধ

নিয়মিত কৃমিনাশক খাওয়ানো দরকার, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে। বছরে অন্তত দুইবার কৃমির ওষুধ খাওয়ানো ভালো।

৪. ভিটামিন ও মিনারেল সাপ্লিমেন্ট

যদি শরীরে ভিটামিন B12 বা ফোলেটের ঘাটতি থাকে, তাহলে সেগুলোর সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয়।

৫. পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি

নোংরা পানি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ পরজীবী সংক্রমণের কারণ হতে পারে, যা অ্যানিমিয়া বাড়ায়। তাই শিশুদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

৬. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা

শিশুর বয়স, উচ্চতা ও ওজনের পাশাপাশি রক্ত পরীক্ষা করিয়ে তাদের পুষ্টি ও স্বাস্থ্যের অবস্থা জানার চেষ্টা করা উচিত।

---

প্রতিরোধে করণীয়

শিশুদের রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে কিছু সহজ কিন্তু কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে:

সুষম ও পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করা

বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা

নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা

সময়মতো কৃমিনাশক খাওয়ানো

বয়স অনুযায়ী প্রয়োজনীয় টিকা দেওয়া

খেলাধুলা ও বিশ্রামের সুযোগ রাখা

স্কুলে স্বাস্থ্য পরীক্ষা চালু রাখা

---

শেষ কথা

রক্তস্বল্পতা শিশুদের জন্য একটি নীরব সমস্যা—যা তাদের স্বাস্থ্য ও ভবিষ্যতের জন্য হুমকি তৈরি করতে পারে। অ্যানিমিয়া শুধু শারীরিক দুর্বলতা নয়, বরং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ও শিশুর লেখাপড়াতেও প্রভাব ফেলে। তবে সুস্থ জীবনধারা, পরিমিত খাদ্যাভ্যাস, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

শিশুদের সুস্থ, সবল ও বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে এখন থেকেই তাদের পুষ্টি ও রক্তস্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। কারণ, আজকের সুস্থ শিশু-ই আগামীর সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ।

দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত  ডা. গুলজার হোসেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক লেখা। ://www.prothomalo.com/life...
04/06/2025

দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত ডা. গুলজার হোসেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক লেখা।

://www.prothomalo.com/lifestyle/health/tejgegwv7k

কী খাচ্ছি, কতটুকু খাচ্ছি, শরীরে বিভিন্ন খাবারের কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে, তার দিকেও একটু নজর দেওয়া দরকার।

পি আর পি থেরাপি..........................পি আর পি (PRP)  বলতে বোঝায় প্লেটলেট রিচ প্লাজমা (Platelet-Rich Plasma)।  পিআরপি...
03/06/2025

পি আর পি থেরাপি..........................

পি আর পি (PRP) বলতে বোঝায় প্লেটলেট রিচ প্লাজমা (Platelet-Rich Plasma)।

পিআরপি থেরাপি হলো এমন একধরণের চিকিৎসা যেখানে রোগীর নিজের রক্ত থেকে প্লেটলেট সমৃদ্ধ প্লাজমা সংগ্রহ করে তা বিশেষভাবে প্রসেস করে শরীরের নির্ধারিত স্থানে ইনজেকশন দিয়ে প্রয়োগ করা হয়। এতে নতুন কোষ তৈরি হয় বলে এই চিকিৎসাকে Regenerative Therapy ও বলা হয়।

আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে পি আর পি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। দিন দিন এর জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে৷

পিআরপি থেরাপি কিভাবে কাজ করে?
পিআরপি থেরাপিতে রোগীর শরীর থেকে অল্প পরিমাণ রক্ত সংগ্রহ করা হয়। এরপর সেন্ট্রিফিউজ মেশিনে এই রক্তকে উচ্চ গতিতে ঘোরানো হয়, যাতে প্লেটলেট-সমৃদ্ধ প্লাজমা (PRP) অংশটি আলাদা হয়ে যায়।

এই প্লেটলেটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে গ্রোথ ফ্যাক্টর এবং অন্যান্য বায়োঅ্যাকটিভ প্রোটিন থাকে, যা টিস্যু পুনর্গঠন ও নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এরপর এই ঘন PRP সলিউশন ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত অংশে প্রয়োগ করা হয়।

এই গ্রোথ ফ্যাক্টরগুলি নিম্নলিখিত কাজ করে:
* প্রাকৃতিক নিরাময়: শরীরের নিজস্ব নিরাময় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।

* প্রদাহ হ্রাস: ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে প্রদাহ কমায়, যা ব্যথা এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করে।

* টিস্যু মেরামত ও পুনর্জন্ম: নতুন কার্টিলেজ, কোলাজেন এবং অন্যান্য টিস্যু গঠনে উদ্দীপনা যোগায়, যা ক্ষতিগ্রস্ত অংশকে মেরামত করে।

* রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি: ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে, যা নিরাময়ের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়।

* ব্যথা উপশম: টিস্যু মেরামত এবং প্রদাহ কমানোর মাধ্যমে দীর্ঘস্থায়ী হাঁটু ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

🩻 PRP চিকিৎসা কোন কোন রোগে ব্যবহৃত হয়?

চুল পড়া বন্ধ করতে

ত্বক পুনর্জীবিত করতে (skin rejuvenation বা vampire facial নামে পরিচিত)

ব্রণের দাগ ও গর্ত দূর করতে

মুখের বলি রেখা দূর করতে

দীর্ঘমেয়াদি ক্ষত, ডায়বেটিক ফুট এর চিকিৎসায়

লো ব্যাক পেইন বা কোমরা ব্যথা, ডিস্ক প্লোল্যাপ্সের ব্যথা

জয়েন্টের ব্যথা বা অস্টিওআর্থ্রাইটিসে (হাঁটু, কাঁধ ইত্যাদি)

টেন্ডন বা লিগামেন্ট ইনজুরি (যেমন: টেনিস এলবো, অ্যাকিলিস টেনডোনাইটিস)

স্পোর্টস ইনজুরিতে দ্রুত আরোগ্যের জন্য

---

✅ PRP এর সুবিধা:

নিজ রক্ত ব্যবহার করায় সংক্রমণের ঝুঁকি কম।

সার্জারির প্রয়োজন নেই।

ন্যাচারাল প্রক্রিয়ায় কোষ পুনর্জন্মে সহায়তা করে।

ব্যথাহীন বা কম ব্যথাযুক্ত প্রক্রিয়া।

---

⚠️এই চিকিৎসায় কিছু সীমাবদ্ধতাও আছে।

সবার জন্য এটি কার্যকর না-ও হতে পারে।

ইনফেকশন বা রক্তের সমস্যা থাকলে, প্লেটলেট কম থাকলে, রক্তের বিশেষ কিছু উপাদান কম থাকলে, রক্ত জমাট বাধায় সমস্যা থাকলে এই চিকিৎসা কার্যকর হয়না৷

যাদের থাইরয়েডের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে এটি ভাল কাজ করেনা৷

এই চিকিৎসা করতে হয় সমন্বিত পদ্ধতিতে। একাধিক চিকিৎসকের মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে এটি করা উচিত৷ দক্ষ হেমাটোলোজিস্ট, ডার্মাটোলোজিস্ট, ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এর সমন্বয়ে এই চিকিৎসা করলে সর্বোচ্চ ফল পাওয়া যায়৷

ডা. মো. গুলজার হোসেন এর নেতৃত্বে অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি পিআরপি থেরাপি টিম গঠিত হয়েছে। উপরে উল্লেখিত সমস্যায় এখন থেকে নিয়মিত এই চিকিৎসা প্রদান করা হবে বারিধারা জে ব্লকে অবস্থিত উপশম হেলথ পয়েন্টে।

যোগাযোগ :

ডা. মো. গুলজার হোসেন
এমবিবিএস, এমডি
রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (পিজি হাসপাতাল)

চেম্বার:
উপশম হেলথ পয়েন্ট
রোড ২ বি, বারিধারা জে ব্লক
ঢাকা
(এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য
০১৮৪১১২২২১৫ নাম্বারে যোগাযোগ করবেন)

02/06/2025

প্লেটলেট কেন কমে?

রক্তের গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হলো প্লেটলেট, যা রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে। স্বাভাবিকভাবে প্লেটলেটের পরিমাণ প্রতি মাইক্রোলিটারে ১.৫ লাখ থেকে ৪.৫ লাখ পর্যন্ত থাকে। তবে নানা কারণে এই সংখ্যা কমে যেতে পারে, যাকে চিকিৎসার ভাষায় বলে থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া।

সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে আছে ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যেমন ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, হেপাটাইটিস বা করোনাভাইরাস। এসব ভাইরাস রক্তে প্লেটলেট তৈরির হার কমিয়ে দেয় বা প্লেটলেট নষ্ট করে দেয়। এছাড়া অটোইমিউন রোগ যেমন লুপাস বা আইটিপি (ইমিউন থ্রম্বোসাইটোপেনিক পারপুরা)-তেও শরীর নিজের প্লেটলেটকে শত্রু ভেবে নষ্ট করে ফেলে।

কিছু ওষুধ যেমন কেমোথেরাপি, অ্যান্টিবায়োটিক বা ব্যথার ওষুধও প্লেটলেট কমিয়ে দিতে পারে। ব্লাড থিনার বা রক্ত তরল করার ওষুধ যেমন এসপিরিন, ক্লপিডগ্রেল ইত্যাদি ওষুধও প্লেটলেট কময়ে দিতে পারে।

এছাড়া হাড়ের মজ্জা, যেখানে প্লেটলেট তৈরি হয়, যদি ক্যানসার বা ইনফেকশনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলেও প্লেটলেট কমে যায়।

যকৃত ও প্লিহার (spleen) অসুস্থতাও একটি বড় কারণ। বিশেষ করে প্লিহা বড় হয়ে গেলে বেশি পরিমাণে প্লেটলেট ধরে রাখে, ফলে রক্তে এর পরিমাণ কমে যায়।

প্লেটলেট কমে গেলে শরীরে সহজেই রক্তপাত হতে পারে, যেমন দাঁতের মাড়ি বা নাক থেকে রক্ত পড়া, শরীরে ছোট ছোট লাল দাগ, অতিরিক্ত মাসিক রক্তক্ষরণ ইত্যাদি।

প্লেটলেট কমে যাওয়ার কারণ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে জটিল রক্তপাত বা প্রাণহানি হতে পারে। তাই উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পাকা কাঁঠাল খাওয়ার ৫টি উপকারিতা 1️⃣ শক্তি বাড়ায় – প্রাকৃতিক চিনি (গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ) থাকার কারণে দ্রুত শক্তি দেয়।2️⃣ হ...
01/06/2025

পাকা কাঁঠাল খাওয়ার ৫টি উপকারিতা

1️⃣ শক্তি বাড়ায় – প্রাকৃতিক চিনি (গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ) থাকার কারণে দ্রুত শক্তি দেয়।

2️⃣ হজমে সহায়ক – ফাইবার বা আঁশ হজম ভালো করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।

3️⃣ রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে – ভিটামিন C ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

4️⃣ চোখ ও ত্বকের যত্নে – বিটা-ক্যারোটিন ও ভিটামিন A চোখের দৃষ্টি ভালো রাখে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

5️⃣ হাড় মজবুত করে – ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস হাড়ের গঠন মজবুত করে।

স্বাদে মিষ্টি, পুষ্টিতে ভরপুর – কাঁঠাল খান, সুস্থ থাকুন!

* বিশেষ সতর্কতা: ডায়বেটিস রোগীরা বেশি কাঁঠাল খাবেন না। পরিমিত খেতে পারবেন। কিডনী রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।

31/05/2025

থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য কোন ফলটি ভাল?
*******************************************
অসুখ হলেই রোগীরা ফল খেতে চায়। প্রশ্নও থাকে কোন ফলটি ভাল হবে? কোনটা নিষেধ?

থ্যালাসেমিয়া রোগীদের খাদ্যাভ্যাস রোগের ধরনের উপর নির্ভর করে। নির্দিষ্ট করে কোন ফলটি ভাল সেটা আলাদা করে বলা যায়না।

থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীদের ক্ষেত্রে, যাদের নিয়মিত রক্ত পরিসঞ্চালন প্রয়োজন হয়, তাদের শরীরে অতিরিক্ত আয়রন জমা হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই তাদের আয়রন-সমৃদ্ধ ফল পরিহার করতে বলা হয়।

অন্যদিকে, থ্যালাসেমিয়া মাইনর বা বাহকদের ক্ষেত্রে আয়রনযুক্ত ফলে বাধা নেই, এমনকি আয়রনের ঘাটতি থাকলে বেশি আয়রন সমৃদ্ধ ফল বা অন্যান্য খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হতে পারে।

অর্থাৎ থ্যালাসেমিয়া রোগীর খাদ্যাভ্যাস তার রোগের ধরণ, চিকিৎসার অবস্থা এবং শরীরের আয়রন মাত্রার উপর নির্ভরশীল। তাই, একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য সবচেয়ে ভালো হলো একজন ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে একটি ব্যক্তিগত খাদ্যাভ্যাস তৈরি করা।

তবে, সাধারণভাবে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়:

উপকারী ফল (কম আয়রন যুক্ত এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ):

* কমলালেবু, বেল, জামরুল, আমলকি, কাগজী লেবু, পেয়ারা, আঙ্গুর: এই ফলগুলো ভিটামিন C এর ভালো উৎস। ভিটামিন C রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং কিছু ক্ষেত্রে আয়রন শোষণেও সাহায্য করে। তবে, যাদের আয়রন ওভারলোড সমস্যা আছে, তাদের ভিটামিন C গ্রহণের বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ ভিটামিন C অতিরিক্ত আয়রন শোষণে সাহায্য করতে পারে।

* পাকা আম, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে: এই ফলগুলো তুলনামূলকভাবে কম আয়রনযুক্ত।

* কলা ফলিক অ্যাসিড এর ভালো উৎস, যা লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে সহায়ক।

যেসব ফল সাধারণত পরিহার করতে বলা হয় (যদি শরীরে অতিরিক্ত আয়রন থাকে):

* আনারস, বেদানা, শরিফা, খেজুর, তরমুজ: এই ফলগুলোতে আয়রনের পরিমাণ বেশি থাকতে পারে, তাই থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীদের যাদের আয়রন ওভারলোড সমস্যা আছে, তাদের এগুলো পরিমিত পরিমাণে বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

* কিসমিস: উচ্চ আয়রন সামগ্রীর কারণে এটি পরিহার করতে বলা হয়।

* অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: থ্যালাসেমিয়া রোগীদের শরীরে অক্সিডেটিভ ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই, ভিটামিন E, ভিটামিন C, ক্যারোটিনয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার খাওয়া উপকারী হতে পারে।
মনে রাখবেন, কোনো নির্দিষ্ট ফলই থ্যালাসেমিয়া রোগের একমাত্র সমাধান নয়। একটি সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত চিকিৎসা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা থ্যালাসেমিয়া রোগীদের সুস্থ জীবনযাপনের জন্য অপরিহার্য।

রক্তরোগীরা কি কুরবানীর মাংস খেতে পারবেন? সামনে কুরবানীর ঈদ। ত্যাগের মহিমা স্মরণ করবার পাশাপাশি উৎসব উদযাপনের বিষয়টিও আসে...
31/05/2025

রক্তরোগীরা কি কুরবানীর মাংস খেতে পারবেন?

সামনে কুরবানীর ঈদ। ত্যাগের মহিমা স্মরণ করবার পাশাপাশি উৎসব উদযাপনের বিষয়টিও আসে। ফলে ভোজ উৎসবও থাকবে পাশাপাশি।
কিন্তু প্রশ্ন থাকে রোগীদের, রক্তরোগীরা কুরবানীর মাংস কি খেতে পারবে?

রক্তরোগীদের কুরবানীর মাংস খাওয়া উচিত কিনা, তা নির্ভর করে তার নির্দিষ্ট রক্তের রোগের ধরন এবং রোগের বর্তমান অবস্থার ওপর। তবে কিছু সাধারণ সতর্কতা মেনে চললে বেশিরভাগ রক্তরোগীই পরিমিত পরিমাণে কুরবানীর মাংস খেতে পারেন।

সাধারণ নির্দেশনা:
* চিকিৎসকের পরামর্শ: রক্তরোগীদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল তাদের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা। চিকিৎসক রোগীর নির্দিষ্ট অবস্থা এবং প্রয়োজনীয় খাদ্যতালিকাগত সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।

* চর্বি ও কোলেস্টেরল: কুরবানীর মাংসে সাধারণত চর্বি বেশি থাকে। হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে চর্বি ছাড়া মাংস পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। মাংসের দৃশ্যমান চর্বি কেটে বাদ দিতে হবে। রান্নার আগে মাংস সেদ্ধ করে প্রথম পানি ফেলে দিলে চর্বি কিছুটা কমে। রান্নার সময় কম তেল ও মসলা ব্যবহার করা উচিত।

* পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ: রক্তরোগীদের জন্য পরিমিত পরিমাণে মাংস খাওয়া জরুরি। একবারে বেশি পরিমাণে মাংস না খেয়ে অল্প অল্প করে খেতে পারেন।

* কলিজা, মগজ ও কিডনি: যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি বা হৃদরোগের ঝুঁকি রয়েছে, তাদের পশুর কলিজা, হৃদপিণ্ড ও মগজ এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এগুলিতে কোলেস্টেরল বেশি থাকে।

* প্রোটিন গ্রহণ: কিডনি রোগীদের জন্য প্রোটিন গ্রহণ সীমিত করা প্রয়োজন হতে পারে। তাই কিডনি রোগীরা চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ মেনে মাংস খাবেন।

* আয়রন: কিছু রক্তের রোগের ক্ষেত্রে (যেমন রক্তস্বল্পতা) আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গুরুত্বপূর্ণ। গরুর মাংস আয়রনের ভালো উৎস। তবে, যাদের হেমোক্রোমাটোসিস বা অতিরিক্ত আয়রন জমার সমস্যা আছে, তাদের আয়রন সমৃদ্ধ মাংস পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

* তাজা ও ভালোভাবে রান্না করা: মাংস ভালোভাবে ধুয়ে, রক্ত পরিষ্কার করে রান্না করতে হবে। কাঁচা বা আধা সেদ্ধ মাংস খাওয়া উচিত নয়, কারণ এতে ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে, যা রক্তরোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
* ফাইবার: কোষ্ঠকাঠিন্য বা পাইলসের সমস্যা থাকলে খুব কম পরিমাণে রেড মিট গ্রহণ করতে হবে এবং প্রচুর পানি, শরবত, ইসবগুলের ভুসি এবং আঁশযুক্ত খাবার (যেমন সবজি ও সালাদ) খেতে হবে।
* পানীয়: মাংস খাওয়ার সময় প্রচুর পরিমাণে পানি বা অন্যান্য তরল পান করা উচিত।
কিছু নির্দিষ্ট রক্তরোগ এবং মাংস গ্রহণ:
* রক্তস্বল্পতা (Anemia): আয়রন-ঘাটতিজনিত রক্তস্বল্পতায় গরুর মাংস উপকারী হতে পারে, কারণ এটি আয়রনের একটি ভালো উৎস। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (যেমন লেবু) এর সাথে খেলে আয়রন শোষণ বাড়ে।
* থ্যালাসেমিয়া (Thalassemia): থ্যালাসেমিয়া রোগীদের আয়রন জমার সমস্যা থাকতে পারে, তাই তাদের আয়রন সমৃদ্ধ খাবার সীমিত করতে হতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যন্ত জরুরি।
* হিমোফিলিয়া (Hemophilia) ও অন্যান্য রক্তপাতজনিত সমস্যা: এই রোগীদের ক্ষেত্রে একটি সুষম খাদ্য গুরুত্বপূর্ণ। আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার রক্ত ​​উৎপাদনে সহায়তা করে। কম চর্বিযুক্ত মাংস এবং প্রচুর পরিমাণে ফল ও সবজি খাওয়া উচিত। কিছু সাপ্লিমেন্ট (যেমন ভিটামিন ই, ফিশ অয়েল) এড়িয়ে চলা উচিত যা রক্ত ​​জমাট বাঁধাকে প্রভাবিত করতে পারে।
* Immune Thrombocytopenia (ITP): এই রোগীদের ক্ষেত্রে রক্ত ​​জমাট বাঁধাকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কিছু খাবার (যেমন লাল আঙ্গুর, ব্লুবেরি, রসুন, পেঁয়াজ এবং আদা) বেশি পরিমাণে খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। তবে, অল্প পরিমাণে খেলে সাধারণত সমস্যা হয় না।

শেষ কথা হলো, রক্তরোগীরা কুরবানীর মাংস খেতে পারবেন, তবে অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। রান্নার পদ্ধতি এবং মাংসের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা খুব জরুরি। যেকোনো ধরনের অসুস্থতার ক্ষেত্রে সাধারণ খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

29/05/2025

দশটি অভ্যাস যা আপনাকে রক্তরোগ থেকে দূরে রাখতে পারে 🩸

1. সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন
আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন B12, ও ভিটামিন C-সমৃদ্ধ খাবার রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে।

2. প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন
শরীরে পানির ঘাটতি হলে রক্ত ঘন হয়ে যেতে পারে, যা রক্তচাপ এবং রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা করতে পারে।

3. 🚭 ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন
এগুলো রক্ত কোষ নষ্ট করে এবং হিমোগ্লোবিন কমিয়ে দেয়।

4. 🩺 নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করুন
বছরে অন্তত একবার CBC (Complete Blood Count) পরীক্ষা করিয়ে নিন।

5. 🥬 সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল বেশি খান
এতে আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ও ফাইবার থাকে যা রক্ত সুস্থ রাখতে সহায়ক।

6. 🧘‍♀️ স্ট্রেস কমাতে মেডিটেশন ও যোগব্যায়াম করুন
অতিরিক্ত মানসিক চাপ রক্তচাপ বাড়ায় এবং রক্তে কোর্টিসল হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

7. 🦟 জেনেটিক ডিজিজ সম্পর্কে সচেতন থাকুন। বিয়ের আগে আপনি থ্যালাসেমিয়ার ক্যারিয়ার কিনা জেনে নিন।

8. 🚶‍♂️ নিয়মিত ব্যায়াম করুন
এটি রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখে, রক্তনালীকে সুস্থ রাখে এবং হৃৎপিণ্ডকে সক্রিয় রাখে।

9. 🛌 পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন (৬–৮ ঘণ্টা)

10. 🧴 কেমিক্যাল ও বিষাক্ত পদার্থ থেকে দূরে থাকুন
রং, পেস্টিসাইড, বা হেভি মেটাল জাতীয় কেমিক্যাল রক্ত রোগের রিস্ক ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে৷

👉 আপনি যদি এই অভ্যাসগুলো মেনে চলেন, তাহলে বহু রক্তরোগ সহজেই এড়ানো সম্ভব। সুস্থ থাকুন, সাবধানে থাকুন!

Address

Fulbaria

Opening Hours

Monday 15:00 - 21:00
Tuesday 15:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Saturday 15:00 - 21:00
Sunday 15:00 - 17:00

Telephone

+8801841122215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Gulzar Hematology Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Gulzar Hematology Care:

Share

Category