Dr. M R Karim Reza

Dr. M R Karim Reza A virtual living in nature!

12/12/2025

হাদীর মতাদর্শ যাই হোক, সে ছিল স্বৈরাচারী ফ্যাসিষ্ট মাফিয়া সরকার বিরোধী গণ অভ্যুত্থানে সামনের সারির একজন অকুতোভয় সৈনিক।

নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন দৃশ্য 😄!
12/12/2025

নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন দৃশ্য 😄!

12/12/2025

ধর্মীয় উগ্রবাদী শু'য়োরের দল বট বাহিনী হঠাৎ করে আমার প্রোফাইল টার্গেট করেছে!

12/12/2025

🧵 #সিরাজগঞ্জ: টাঙ্গাইল শাড়ির উৎপাদন কেন্দ্র 👩
ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্যের টাঙ্গাইল শাড়ি বয়নশিল্প।
ঐতিহ্যগতভাবে টাঙ্গাইল জেলায় উৎপাদিত হলেও, বর্তমান সময়ে এই শাড়ির মূল উৎপাদনকেন্দ্র ও বিস্তার সরে এসেছে সিরাজগঞ্জ জেলায়—বিশেষ করে বেলকুচি, এনায়েতপুর ও শাহজাদপুর অঞ্চলে। এসব এলাকায় কারিগররা সূতি ও সিল্কের সূক্ষ্ম কাজের শাড়ি তৈরি করছেন, যা দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

📜 ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট-
একসময় সিরাজগঞ্জ জেলা ছিল পাবনার অন্তর্গত একটি মহুকুমা। তবে পাবনা সদরে কখনোই বয়নশিল্পের তেমন প্রসার ঘটেনি। প্রকৃতপক্ষে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজাদপুর এলাকাতেই তাঁতশিল্পের প্রকৃত বিকাশ ঘটে। সে সময় যেসব এলাকায় তাঁত বোনা হতো, আজ সেগুলোই তাঁতশিল্পের প্রধান কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশ জেলা গেজেটিয়ার–এর তথ্যমতে, ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দে জেলা কালেক্টরেটের বিবরণে দেখা যায় যে, পাবনা জেলার বিপুলসংখ্যক মানুষ তাঁতশিল্পে নিয়োজিত ছিল। তখন এই বয়নশিল্পী সম্প্রদায়ের মধ্যে হিন্দু ও মুসলমান উভয় ধর্মের মানুষই অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে আবার কিছু আর্থিকভাবে সচ্ছল বয়নশিল্পীও ছিলেন, যারা মালিক হিসেবে শ্রমিক নিয়োগ করে তাঁত পরিচালনা করতেন। বর্তমানে ঐতিহ্যবাহী হ্যান্ডলুম প্রায় বিলুপ্ত হলেও, আধুনিক পাওয়ার লুমে টাঙ্গাইল শাড়ি উৎপাদিত হচ্ছে।

🧭 মূল কারণ ও উৎপাদন স্থানান্তরের পটভূমি-
টাঙ্গাইল শাড়ির উৎপাদন প্রথমে মূলত ‘বাসক’ তাঁতি সম্প্রদায়ের হাতেই শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে ভারত ভাগের পর অনেক দক্ষ তাঁতি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েন। টাঙ্গাইল শাড়ির উৎপাদন শুধু টাঙ্গাইল জেলায় সীমাবদ্ধ না থেকে সিরাজগঞ্জসহ আশপাশের এলাকায় বিস্তার লাভ করে।
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি, এনায়েতপুর ও শাহজাদপুর অঞ্চলে তাঁতশিল্পের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। এখানকার তাঁতিরা উন্নতমানের সূতি ও সিল্কের শাড়ি তৈরি করে থাকেন, যা টাঙ্গাইল শাড়ির নিজস্ব নকশা ও বৈশিষ্ট্য বহন করে। ফলে সিরাজগঞ্জ বর্তমানে টাঙ্গাইল শাড়ি উৎপাদনের প্রধান কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

📈 চাহিদা ও বাজার সম্প্রসারণ-
দেশ ও বিদেশের বাজারে টাঙ্গাইল শাড়ির চাহিদা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে ঈদ ও বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে এর চাহিদা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। আধুনিক নকশার সঙ্গে ঐতিহ্যের সমন্বয় এই শাড়িকে সব শ্রেণির ক্রেতার কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে।

🚢 রপ্তানি ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব-
ভারতের ব্যবসায়ীরাও নিয়মিত সিরাজগঞ্জ থেকে শাড়ি ক্রয় করছেন। ২০১০ সাল থেকে সিরাজগঞ্জের শাড়ি ভারতে রপ্তানি হচ্ছে। বর্তমানে রপ্তানির ক্ষেত্রে টাঙ্গাইলকে ছাড়িয়ে গেছে সিরাজগঞ্জ। ভারতে সাধারণত ৪০০ থেকে ৩ হাজার টাকা মূল্যমানের শাড়ি রপ্তানি হয়।
প্রতি হাটে গড়ে ২৫/৩০ জন ভারতীয় ব্যবসায়ী শাড়ি কেনার নিয়মিত এসে থাকেন।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী—
👉প্রতি সপ্তাহে শুধু শাহজাদপুর হাট থেকেই অন্তত ২০০ কোটি টাকার শাড়ি রপ্তানি হয়।
👉আর বেলকুচি হাটের সাপ্তাহিক টার্নওভার প্রায় ৩০০ কোটি টাকা, যার অন্তত ৩০ শতাংশ আসে রপ্তানি খাত থেকে। এই রপ্তানি কার্যক্রম দিন দিন আরও সম্প্রসারিত হচ্ছে।

🏷️ জিআই ট্যাগ ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি-
টাঙ্গাইল শাড়ির ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ট্যাগ নিয়ে বর্তমানে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের তাঁতশিল্পকে ইউনেস্কোর ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ (অমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য) তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা এ শিল্পের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পথ সুগম করবে।

🧩 টাঙ্গাইল শাড়ির মূল উৎপত্তিস্থল টাঙ্গাইল হলেও, বর্তমানে সিরাজগঞ্জ জেলার তাঁতশিল্প এই ঐতিহ্যবাহী শাড়ির উৎপাদন ও বাণিজ্যিক বিস্তারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ঐতিহ্য, দক্ষতা ও আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে সিরাজগঞ্জ আজ টাঙ্গাইল শাড়ির প্রধান উৎপাদন ও রপ্তানি কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতেও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

12/12/2025

A fierce surge of is sweeping across the UK, a full-blown “flu-nami” crashing into communities. Hospitals are overwhelmed as patient numbers hit unprecedented heights, stretching services to their limits!

12/12/2025

🌬️ শীতের সকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল: বিজ্ঞানসম্মত সতেজতা❄️
শীতের সকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল মানে যেন শরীরের ওপর এক ছোট্ট বজ্রপাত। প্রথম স্পর্শে শ্বাস আটকে আসে, হাড়ে কাঁপুনি ধরে, কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে—কিছুক্ষণ পরেই শরীর আর মন দুটোই সতেজ হয়ে ওঠে। এই অভিজ্ঞতার পেছনে শুধু মানসিক দৃঢ়তা নয়, বিজ্ঞানও শক্ত ভিত্তিতে দাঁড়িয়ে আছে।

💨 শরীরের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া-
ঠান্ডা পানি যখন শরীরে লাগে, তখন শরীর মুহূর্তেই জাগ্রত হয়ে ওঠে। ত্বকের রিসেপ্টরগুলো তাপমাত্রার হঠাৎ পতন ধরে ফেলেই সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম সক্রিয় করে দেয়—এটাই শরীরের স্বাভাবিক ‘অলার্ম সিস্টেম’। হৃদস্পন্দন বাড়ে, শ্বাস দ্রুত হয় এবং শরীর ভেতর থেকে উষ্ণতা তৈরি করতে থাকে। এই প্রতিক্রিয়া মনোযোগ বাড়ায়, অলসতা কমায় এবং সকালে কাজ শুরু করতে সাহায্য করে।

🧠 নরএপিনেফ্রিন ও এন্ডোরফিন: মস্তিষ্কের ইতিবাচক রসায়ন-
বিজ্ঞানীদের মতে, ঠান্ডা পানির স্পর্শ নরএপিনেফ্রিন নামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক নিঃসরণ বাড়ায়, যা সতর্কতা ও ফোকাস ধরে রাখতে সাহায্য করে। একই সময়ে সক্রিয় হয় এন্ডোরফিন—শরীরের প্রাকৃতিক ব্যথানাশক, যা মনকে হালকা ও প্রশান্ত করে।

💓 রক্ত সঞ্চালন ও প্রদাহ কমানোর সম্ভাব্য ভূমিকা-
গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা পানিতে গোসল রক্তনালির সংকোচন ও প্রসারণের প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে, যা রক্ত সঞ্চালনকে দক্ষ করে তোলে। নিয়মিত কোল্ড শাওয়ার কিছু ক্ষেত্রে প্রদাহ কমাতেও সহায়ক হতে পারে এবং ইমিউন সিস্টেমের কিছু অংশকেও সক্রিয় করে।

🧘 স্ট্রেস অ্যাডাপ্টেশন:
শরীর যখন শীতের ধাক্কা সামলাতে শেখে, তখন মানসিক চাপ মোকাবেলার ক্ষমতাও বাড়ে। বিজ্ঞানীরা এটাকে বলেন ‘স্ট্রেস অ্যাডাপ্টেশন’। অনেক মানুষ জানান, কোল্ড শাওয়ার নেওয়ার পর তাদের মেজাজ ভালো থাকে, কর্মক্ষমতা বাড়ে, এবং স্ট্রেস দ্রুত কমে।

🌙 ঘুমের মান ও সামগ্রিক সুস্থতা-
ঠান্ডা পানি দিনের শুরুতে সতেজতা এনে রাতে ঘুমের মান উন্নত করতেও সাহায্য করতে পারে—যদিও এই অংশে গবেষণা এখনও সীমিত। তবে নিয়মিত ঠান্ডা শাওয়ার জীবনের মানে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে, এটা বহু অভিজ্ঞতাতেই দেখা যায়।

⚠️ যাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন-
সবাইয়ের জন্য ঠান্ডা শাওয়ার উপযোগী নয়। হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ বা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা থাকলে ধীরে শুরু করা বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

🚿 কীভাবে ধীরে ধীরে অভ্যাস করা যায়
প্রথম দিনেই পুরোপুরি ঠান্ডা পানি নয়—কুসুম গরম পানির শেষে ১৫–৩০ সেকেন্ড ঠান্ডা পানি ব্যবহার করলেই ভালো শুরু। কয়েক দিনের মধ্যেই শরীর নতুন অভিজ্ঞতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে শুরু করবে।

❄️✨ শীতের সকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল শুনতে কঠিন হলেও এর পেছনে লুকিয়ে আছে বিজ্ঞানসম্মত সতেজতা, মানসিক দৃঢ়তা এবং দিনের সুন্দর শুরু। সামান্য সাহস আর কৌতূহল মিললেই শীতের সকালটাও হয়ে ওঠে আশ্চর্য রকম প্রাণময়।

12/12/2025

শিক্ষক নামের কুলাঙ্গার পতিত স্বৈরাচারী ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিলে #জামালউদ্দিন'কে ক্যাম্পাসে হেনস্থা হওয়ার দৃশ্য দেখতে হতো না!

নির্বাচনী পঞ্জিকা!
11/12/2025

নির্বাচনী পঞ্জিকা!

🌿 বয়স বাড়ার সঙ্গে জীবনের সত্যগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠ🌙বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যায়। যে বিষয়গুলো এক...
11/12/2025

🌿 বয়স বাড়ার সঙ্গে জীবনের সত্যগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠ🌙
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যায়। যে বিষয়গুলো একসময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে হতো, ধীরে ধীরে সেগুলোর গুরুত্ব হারাতে থাকে। তখন স্পষ্ট হয়—শান্তি, সুখ এবং ভালোবাসা—ঝামেলা, দুশ্চিন্তা বা প্রভাব বিস্তারের আকাঙ্ক্ষার চেয়ে অনেক মূল্যবান। সময় যে খুবই সীমিত এবং প্রতিটি দিনই এক বিশেষ উপহার—এই সত্য আরও গভীরভাবে অনুভূত হয়।

অপ্রয়োজনীয় তর্ক বা সংঘাতে জড়ানোর ইচ্ছা কমে আসে। যারা মূল্য দেয় না, তাদের পেছনে ছুটে চলার প্রবণতাও মিলিয়ে যায়। নিজের অবস্থান প্রমাণ করার প্রয়োজনীয়তা আর অনুভূত হয় না। হৃদয়ের শান্তি এবং চারপাশের স্থিরতাই হয়ে ওঠে প্রধান অগ্রাধিকার।

বয়স বাড়ার সাথে সাথে ছোট ছোট সুখগুলোই সবচেয়ে বেশি আনন্দ দেয়—এক কাপ গরম চা, নীরব সন্ধ্যা, স্নেহময় আলিঙ্গন, কিংবা ঘনিষ্ঠ মানুষের সঙ্গে হাসির মুহূর্ত। সাদামাটা খাবার, আরামদায়ক ঘর, এবং আন্তরিক মানুষের উপস্থিতিই হয়ে ওঠে জীবনের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ।

এ সময়ে বোঝা যায়, জীবন ধন-সম্পদ, জনপ্রিয়তা বা নিখুঁত অভিনয় নিয়ে নয়। জীবন আসলে সত্য, দয়া এবং ভালোবাসার আশ্রয়ে থাকা নিয়ে। সম্পর্ক, কথা এবং স্বপ্ন—সবকিছুতেই সংখ্যার চেয়ে গুণগত মান বেশি গুরুত্ব পায়।

তাই বয়স বাড়লে শান্তিকে বেছে নেওয়া স্বাভাবিক। অপ্রয়োজনীয় শব্দ-শোরগোল ছেঁটে ফেলে কৃতজ্ঞতায় থাকা—জীবনকে সহজ, গভীর এবং অর্থপূর্ণ করে তোলে। ভালোবাসায় ভরা মুহূর্তগুলোই শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে মূল্যবান হয়ে থাকে।

আমি নিশ্চিত ডা. তাসনিম জারা'র সঙ্গে এধরনের চিকিৎসা বা বিজ্ঞাপনের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। তার ছবি ব্যবহার করে এগুলো ফেসবুকে ...
11/12/2025

আমি নিশ্চিত ডা. তাসনিম জারা'র সঙ্গে এধরনের চিকিৎসা বা বিজ্ঞাপনের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। তার ছবি ব্যবহার করে এগুলো ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে যদিও!

11/12/2025

There are currently three times more people hospitalised with flu in than there were this time last year!

নির্বাচনে এই শু'য়োর বংশোদ্ভূতদের চরম পরাজয় অপেক্ষা করছে!
11/12/2025

নির্বাচনে এই শু'য়োর বংশোদ্ভূতদের চরম পরাজয় অপেক্ষা করছে!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. M R Karim Reza posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. M R Karim Reza:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram