মো আলমগীর হোসেন।

মো আলমগীর হোসেন। ঝড়ের মতোই এসে ছিলে আমার মনের ছোট্র কুঠিরে ।
আবার ঝড়ের মত চলে গেছ আমার কুঠির ছেড়ে।

সময় মানুষকে কতকিছু শেখায়।
প্রত্যেকটা মুহূর্ত মানুষকে বড় করে।
আসলে মানুষ নির্জীব সময় সজীব।
জানি অনেকে আমার এই কথাটার বিরোধিতা করবে।
কিন্তু আসল সত্য এটাই।
নয়তো যে সমাজে আমরা থাকি,
যে সমাজের নিয়ম আমরা তৈরী করি,
সেই নিয়মেই কেন আমরা আঁটকাই?
কেন সে নিয়মের কাছে আমরা মাথা নত করতে বাধ্য..?
কেন এই নিয়ম ছেড়ে,
নিজেকে আমরা ছাড়া হাত পা করতে পারি না..?
সত্যিই কি আমাদের প্রাণ আছে...?

09/02/2024

স্বপ্ন তিন প্রকার

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ স্বপ্ন তিনি প্রকার।
(১) আল্লাহর পক্ষ থেকে সুসংবাদ,
(২) বান্দার মনের খেয়াল এবং
(৩)শয়তানের পক্ষ থেকে ভীতি প্রদর্শনমূলক কিছু। অতএব তোমাদের কেউ পছন্দনীয় কিছু স্বপ্নে দেখলে তা ইচ্ছা করলে অপরের কাছে ব্যক্ত করতে পারে। আর সে অপছন্দনীয় কিছু স্বপ্নে দেখলে যেন তা ব্যক্ত না করে এবং উঠে নামায পড়ে।
(sunan ibn majah:3906)

06/08/2018

এরা কারা? এরা কোন গ্রহের বাসিন্দা? এরা কি আমাদেরই সন্তান? এরা কি আমাদের মেরুদণ্ডহীন অস্তিত্বের পরিবেশে জন্ম নেয়া নতুন প্রজন্ম? বিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয় না।

তাহলে কি আমাদের মেরুদণ্ড আসলে হারিয়ে যায়নি? শুধু কৌশলগত কারণে লুকিয়ে রেখেছি? তাহলে কি আমাদের শিশু-কিশোররা বড়দের এই মেরুদণ্ড লুকানোর খেলাটা বুঝতে পারার আগেই মা-বাবার দেয়া আনকোড়া নতুন মজবুত মেরুদণ্ড নিয়ে রাজপথে নেমে গেছে? তাদের দেখে চোখে আনন্দাশ্রু এসে পড়েনি এ-রকম মা-বাবা কি দেশে পাওয়া যাবে?

দুই. শিশু-কিশোরদের রাস্তায় নামার পর থেকে আমার কাছে নানাজনে অনুরোধ পাঠাচ্ছে তাদের উদ্দেশে কিছু বলুন, কিছু উপদেশ দিন, তাদেরকে দিকনির্দেশনা দিন। আমি তাদের দিকে তাকালে বুঝে উঠতে পারি না কী উপদেশ দেব?

পরে বুঝতে পারলাম কেন কোনো উপদেশ আমার মাথায় আসছে না। আমরা বড়রা তাদের উপদেশ দেয়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছি। আমরা গর্তের ভেতর থাকা মানুষ। গর্তের ভেতরে থেকে উপদেশ দেয়া যায় না।

তাদের প্রতি আমার একটাই পরামর্শ। তোমরা আমাদের উপদেশ শুনবে না। অন্ধ মানুষ চক্ষুষ্মানকে চলার উপদেশ দিতে পারে না।

তাদেরকে বলব, তোমরা আমাদের উপদেশ দেয়ার সুযোগ দিও না। যদি একবার এ সুযোগ দাও তাহলে তোমাদের টেনেহিঁচড়ে আমাদের গর্তে না ঢোকানো পর্যন্ত আমরা আর থামব না।

আমরা এখন আর চোখে দেখি না। চোখের ওপর একটা আস্তরণ টেনে দিয়েছি স্বেচ্ছায়। নানা ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের এই ইচ্ছাকৃতভাবে না-দেখাটা যাতে ধরা না-পড়ে আমরা তার নিরন্তর প্রচেষ্ঠায় থাকি। তোমরা আমাদের মতো স্বেচ্ছা অন্ধের কথায় কর্ণপাত কর না। কর্ণপাত কর না বলেই তোমরা রাস্তার দায়িত্ব নিতে পেরেছো। যারা নিজেরা পথ চেনে না, তারা পথ দেখাবে কী করে। আমাদের পরামর্শ নিলে তোমরাও গর্ত বানানোর কাজে লেগে যেতে।

তোমরা পথ বের করেছ। তোমরা তোমাদের পথেই থাক। তোমরা তোমাদের প্ল্যাকার্ডে অত্যন্ত সুন্দর করে তোমাদের সব কথা সবাইকে জানিয়ে দিয়েছ। তুমি বলেছ, “তুমি বাংলাদেশ।” সেটাই সবচয়ে খাঁটি কথা।

অন্য কোনো বাংলাদেশকে তুমি স্বীকার কর না। তোমার মতো করে তুমি তোমার বাংলাদেশকে বানিয়ে নাও।

তুমি বলেছ, “তুমি যদি ভয় পাও তবে তুমি শেষ, তুমি যদি রুখে দাঁড়াও তবে তুমি বাংলাদেশ।” তুমি রুখে দাঁড়িয়েছ, তাই তুমি বাংলাদেশ।

তুমি বলেছ, “আমরা যদি না-জাগি মা, ক্যামনে সকাল হবে।” তোমরা জেগেছো, এবার সকাল হবে।
আমরা যারা চোখে দেখেও দেখিনা তাদের চোখের পর্দা এই ভোরের জ্বলন্ত আলো দিয়ে কেটে দাও। আমাদের তোমাদের সঙ্গে থাকার উপযুক্ত করে নাও। তুমি যেমন বাংলাদেশ, আমাকে তোমার মতো করে বাংলাদেশ হওয়ার মতো উপযুক্ত করে নাও।

গর্তে গুঁজে থাকা আমাদের শীতল নিস্তেজ শরীরে তোমারা আগুন ছড়িয়ে দাও। যদি আগুনের কোনো ছিটেফোটা আমাদের শরীরে এবং মনে এখনো থেকে থাকে, তবে হয়তো তোমার আগুনে সেটা আবার উত্তাপ ফিরে পাবে।

তোমরা রাতের অন্ধকার থেকে জ্বলন্ত সকালকে টেনে বের করে আনার ব্রতে নেমেছ। তোমরাই পারবে আমাদের হিমশীতল অস্তিত্ব থেকে টগবগে বাংলাদেশকে বের করে আনতে।

তুমিই বাংলাদেশ!

তোমার চোখেই দেখতে চাই বাংলাদেশকে। তোমার মনের রং মেখে রাঙিয়ে দিতে চাই আমাদের মনগুলোকে।
ড. ইউনূস.

I wish you a,Fantastic January....Love-able February,Marvelous March,Foolish April.......Enjoyable May,Successful June,W...
31/12/2017

I wish you a,
Fantastic January....

Love-able February,
Marvelous March,
Foolish April.......

Enjoyable May,
Successful June,
Wonderful July........

Independent August,
Sweet September,
Tastiest October,
Beautiful November......

Happiest December.
Have a Victorious year.....

I'm the First person to wish you a happy,
12 months of THIS YEAR....

মৃত্যুর আগে স্টিব জবস যখন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে তখন এ্যাপলের ব্যাংক একাউন্টে জমা ছিলো ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও অধিক । টেকনোলজ...
23/11/2017

মৃত্যুর আগে স্টিব জবস যখন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে তখন এ্যাপলের ব্যাংক একাউন্টে জমা ছিলো ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও অধিক । টেকনোলজির এই রাজপূত্র মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে একেবারে অন্তিম মুহুর্তে জীবন সম্পর্কে কিছু অসাধারণ কথা বলেছিলেন- যা জাপানি, চায়নীজ, হিন্দি, উর্দু, আরবী, স্প্যানিশ, পর্তুগীজ, রুশ সহ প্রায় আঠারোটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে । শুধু তাই নয়- শিশুদের মানসিক উৎকর্ষতা বিধান এবং তাদের সুন্দর মনন গঠনের লক্ষে একাধিক ভাষায় স্টিভ জবসের এই অমর কথাগুলো সহ তাঁর জীবনী বিভিন্ন দেশের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।

কথাগুলির সংক্ষিপ্তসার নিম্নরূপঃ
বাণিজ্যিক দুনিয়ায় আমি সাফল্যের একেবারে সর্বোচ্চ চুঁড়োয় আরোহণ করেছি যা আপনাদের কাছে সাফল্যের এক অনুপম দৃষ্টান্ত। কিন্তু, এ কথা ধ্রুব সত্য কাজের বাইরে আমার সামান্যই আনন্দ ছিলো। সম্পদের প্রলোভনে বিভোর ছিলাম সারা জীবন। আজ মৃত্যুশয্যায় শুয়ে যখন জীবনটাকে দেখি, তখন আমার মনে হয়, আমার সব সম্মান, খ্যাতি আর অর্জিত সম্পদ আসন্ন মৃত্যুর সামনে একেবারেই ম্লান, তুচ্ছ আর অর্থহীন। এ্যাপলের বিশাল সাম্রাজ্য আমার নিয়ন্ত্রনে ছিলো-কিন্তু মৃত্যু আজ আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। পৃথিবীর অন্যতম ধনী ব্যক্তি কবরের বিছানায় শুয়ে আছে সেটা আদৌ কোনো বড় ব্যাপার না। প্রতি রাতে নিজের বিছানায় শোয়ার আগে আমি কি করলাম - সেটি ভাবা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । অন্ধকার রাতে জীবনরক্ষাকারী মেশিনের সবুজ বাতিগুলোর দিকে চেয়ে আমার বুকের গহীনে হাহাকার করে ওঠে। মেশিনের শব্দের ভিতরে আমি নিকটবর্তী মৃত্যু দেবতার নিঃশ্বাস অনুভব করতে পারি। অনুধাবন করতে পারি-শুধু সম্পদ না, সম্পদের সাথে সম্পর্কহীন জিনিসও মানুষের অন্বেষণ করা উচিত।

বেকুবের মতো সম্পদ আহরণই সবকিছুই নয়- আরো অনেক কিছু মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আর তা হলো- মানুষের সাথে সুসম্পর্ক তৈরী করা, সৌন্দর্য্য উপলব্ধি করা আর তারুণ্যে একটি সুন্দর স্বপ্ন নিজের হৃদয়ে লালন করা। শুধু সম্পদের পেছনে ছুটলেই মানুষ আমার মতো এক ভ্রান্ত মানুষে পরিণত হতে পারে। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবার হৃদয়ে ভালবাসা অনুভব করার জ্ঞান দিয়েছেন। কেবলমাত্র এই নশ্বর দুনিয়ায় সম্পদের মোহে জড়িয়ে পড়ার জন্য নয়। এই যে মৃত্যু শয্যায় শুয়ে আছি। কই, সব সম্পদতো এই বিছানায় নিয়ে আসতে পারিনি। শুধু আজ সাথে আছে ভালোবাসা, প্রেম, মায়া, মমতার কিছু স্মৃতি । এগুলোই শুধু সাথে থেকে সাহস যোগাবে, আলোর পথ দেখাবে । ভালোবাসা পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছে- সম্পদ না খুঁজে ভালোবাসাও অৰ্জন করতে হয়। সম্পদ সৰ্বক্ষেত্রেই শান্তি নিশ্চত করেনা । মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ আর ভালোবাসাই শান্তি আনে। পৃথিবীটাকে দেখ ৷ শুধু সম্পদের পেছনে ছুটে হাহাকার করলে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবে না ৷

পৃথিবীতে সবচেয়ে দামী বিছানা কি জানেন? তাহলো- হাসপাতালের মৃত্যু শয্যা ৷ আপনাকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য আপনি একজন গাড়ি চালক রাখতে পারেন। আপনার নিযুক্ত কর্মচারীরা আপনার জন্য অনেক টাকা আয় করে দিবে। কিন্তু এটাই সবচেয়ে বড় সত্য গোটা পৃথিবী চষে, পৃথিবীর সব সম্পদ দিয়ে দিলেও একজন মানুষও পাবেন না যে আপনার রোগ বয়ে বেড়াবে।

বৈষয়িক যে কোনো জিনিস হারালে আপনি পাবেন। কিন্তু একটা জিনিসই হারালে আর পাওয়া যায় না তা হলো মানুষের জীবন। মানুষ যখন অপারেশান থিয়েটারে যায় তখন সে কেবলি অনুধাবন করে- কেন জীবনের মূল্যটা আগে বুঝিনি!! জীবনের যে স্টেজেই আপনি আজ থাকুন না কেন, মৃত্যুর পরোয়ানা আপনার জীবনের সামনে হাজির হবেই। সাঙ্গ হবে জীবন। তাই, এই নশ্বর জীবনের পরিসমাপ্তির আগে পরিবারের জন্য, আপনজনের জন্য, বন্ধুদের জন্য হৃদয়ে সবসময় ভালোবাসা রাখুন। নিজের জীবনটাকে ভালোবাসুন ৷ ঠিক নিজের মতো করে অন্যকেও ভালোবাসুন।
(সংগৃহীত ও ইংরেজি থেকে অনুবাদকৃত)

English versionঃ

STEVE JOBS (founder of Apple) Last Words before he died------

“I reached the pinnacle of success in the business world.
In others’ eyes, my life is an epitome of success.
However, aside from work, I have little joy. In the end, wealth is only a fact of life that I am accustomed to.

At this moment, lying on the sick bed and recalling my whole life, I realize that all the recognition and wealth that I took so much pride in, have paled and become meaningless in the face of impending death.

In the darkness, I look at the green lights from the life supporting machines and hear the humming mechanical sounds, I can feel the breath of God and of death drawing closer…

Now I know, when we have accumulated sufficient wealth to last our lifetime, we should pursue other matters that are unrelated to wealth…

Should be something that is more important:

Perhaps relationships, perhaps art, perhaps a dream from younger days …

Non-stop pursuing of wealth will only turn a person into a twisted being, just like me.

God gave us the senses to let us feel the love in everyone’s heart, not the illusions brought about by wealth.

The wealth I have won in my life I cannot bring with me.

What I can bring is only the memories precipitated by love.

That’s the true riches which will follow you, accompany you, giving you strength and light to go on.

Love can travel a thousand miles. Life has no limit. Go where you want to go. Reach the height you want to reach. It is all in your heart and in your hands.

What is the most expensive bed in the world? – “Sick bed” …

You can employ someone to drive the car for you, make money for you but you cannot have someone to bear the sickness for you.

Material things lost can be found. But there is one thing that can never be found when it is lost – “Life”.

When a person goes into the operating room, he will realize that there is one book that he has yet to finish reading – “Book of Healthy Life”.

Whichever stage in life we are at right now, with time, we will face the day when the curtain comes down.

Treasure Love for your family, love for your spouse, love for your friends…

Treat yourself well. Cherish others.”

Skip to content ’ভারতের সরকারি ইতিহাসে শেখ মুজিব ও জিয়াউর রহমান.১৯৭১ সালে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দ...
06/11/2017

Skip to content

’ভারতের সরকারি ইতিহাসে শেখ মুজিব ও জিয়াউর রহমান.

১৯৭১ সালে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছেন এমন কোনো অকাট্য তথ্য কেউ হাজির করতে পারেনি। বরং ২৬ মার্চ কিংবা ২৭ মার্চ প্রতিদিন প্রতিবারই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান।

২৬ মার্চ প্রথম ঘোষণায় তিনি নিজেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেছিলেন। প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের রাজনৈতিক সচিব মঈদুল হাসান তরফদার লিখেন, “২৭ শে মার্চ সন্ধ্যায় ৮-ইবির বিদ্রোহী নেতা মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষনা করেন।

মেজর জিয়া তাঁর প্রথম বেতার বক্তৃতায় নিজেকে ’রাষ্ট্রপ্রধান’ হিসাবে ঘোষনা করলেও, পরদিন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের পরামর্শক্রমে তিনি শেখ মুজিবের নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার কথা প্রকাশ করেন।” (মূলধারা:৭১, পৃষ্ঠা ৫)। এখানে উলেখযোগ্য যে, মেজর জিয়া শেখ মুজিবের নির্দেশে যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার কথা বললেও নিজেকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসাবে আগেকার ঘোষনা সংশোধন করেননি।

মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার মেজর কে এম সফিউল্লাহ, বীরউত্তম, তাঁর Bangladesh at War (Dhaka Academy Publishers, 1989) গ্রন্থে , ৪৩-৪৫ পৃষ্ঠায় লিখেছেন :
মেজর জিয়া ২৫ মার্চের রাত্রিতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে সদলবলে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন, তার কমান্ডিং অফিসার জানজুয়া ও অন্যদের প্রথমে গ্রেফতার এবং পরে হত্যা করে, পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

পরে ২৬ মার্চে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর মোকাবিলার জন্য সবাইকে আহ্বান করেন। এই ঘোষণায় তিনি নিজেকে রাষ্ট্রপ্রধান রূপে ঘোষণা করেন।

অপরদিকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে সরকারিভাবে ভারতে যে ইতিহাস সংরক্ষিত আছে সেখানে শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এমন কোনো তথ্য উল্লেখ নেই।

ভারতের সরকারি ইতিহাসে শেখ মুজিবের স্বাধীনতা ঘোষণার কোনো উল্লেখ করা না হলেও জিয়াউর রহমানের ঘোষণার পুরোটা উল্লেখ করা হয়েছে। ‘অফিসিয়াল ১৯৭১ ওয়ার হিস্ট্রি’ (Official 1971 War History) শিরোনামে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইতিহাস বিভাগের উদ্যোগে রচিত ৮০২ পৃষ্ঠার একটি দলিলে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের এ অধ্যায় প্রকাশ করা হয়েছে।

আলোচ্য দলিলের ৯৩ নম্বর পৃষ্ঠায় ‘ইন্ডিপেন্ডেন্ট বাংলাদেশ প্রোক্লেইমড’ শিরোনামে একটি অংশে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশের স্থপতি মরহুম শেখ মুজিবের তৎপরতা সম্পর্কে খুব সামান্য আলোচনা করা হয়েছে। এতে কোনোভাবেই বোঝা যায় না যে, তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। পক্ষান্তরে জিয়াউর রহমানের ভূমিকার একটি স্পষ্ট বিবরণ দেয়া হয়েছে।

ইতিহাসের সেই কালো অধ্যায়ে শেখ মুজিব ও জিয়াউর রহমানের নিজ নিজ ভূমিকা উল্লেখ করতে গিয়ে ভারতের এ দলিলে বলা হয়েছে : Sheikh Mujib, while giving a call for a general strike on 1 March, at the postponement of the National Assembly, had warned, `You will see history made if the conspirators fail to come to their senses.’ The beginning of the history of an Independent and sovereign Bangladesh was made when Major Ziaur Rahman, an officer of the 8th Battalion of the EBR at Chittagong, on 26 March, shortly after the military crackdown, made an electrifying broadcast on `Swadhin Bangla Beter Kendra’ announcing the establishment of an Independent Bangladesh. He said, `I Major Ziaur Rahman, at the direction of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, hereby declare that independent peoples Republic of Bangladesh has been established.

At his direction, I have taken the command of the temporary Head of the Republic. In the name of Sheikh Mujibur Rahman, I call upon the Bengalees to rise against the attack by the West Pakistani Army. We shall fight to the last to free our motherland. Victory is, by the grace of Allah, ours. Joy Bangla..
অর্থাৎ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত হয়ে যাওয়ায় পহেলা মার্চ শেখ মুজিব সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দেয়ার সময় সতর্ক করে দেন যে, ‘চক্রান্তকারীদের বোধোদয় না হলে ইতিহাস সৃষ্টি হবে, সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পরক্ষণে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অষ্টম ব্যাটালিয়নের অফিসার মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে একটি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ত্বরিত-সঞ্চারী ঘোষণা দিলে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসের সূচনা ঘটে। তিনি ঘোষণা করেন, ‘আমি মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে ঘোষণা করছি যে, স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তার নির্দেশে আমি প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছি। শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আমি পশ্চিম পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য সকল বাঙালির প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আল্লাহর রহমতে বিজয় আমাদের অনিবার্য।’ভারত তাদের লিখিত ইতিহাসে জিয়াউর রহমানের অবদানকে কত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ।সেখানে আমাদের ‘৭১ ইতিহাস বামপন্থিদের জন্য লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে ।

অভিমানের পাল্লাকে,কখনো ভারি হতে দিওনা..কারন অভিমানের পাল্লা ভারী হলে,সেটা রাগে পরিনত হয়....তখন সাজানো সর্ম্পক, এক নিমিষে...
21/10/2017

অভিমানের পাল্লাকে,
কখনো ভারি হতে দিওনা..

কারন অভিমানের পাল্লা ভারী হলে,
সেটা রাগে পরিনত হয়....

তখন সাজানো সর্ম্পক,
এক নিমিষে নষ্ট হয়ে যায়......

10/09/2017

সূরা আন নিসা:1 -
হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন।

সূরা ইয়াসীন:74 -
তারা আল্লাহর পরিবর্তে অনেক উপাস্য গ্রহণ করেছে যাতে তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হতে পারে।

সূরা ইয়াসীন:75 -
অথচ এসব উপাস্য তাদেরকে সাহায্য করতে সক্ষম হবে না এবং এগুলো তাদের বাহিনী রূপে ধৃত হয়ে আসবে।

সূরা ইয়াসীন:77 -
মানুষ কি দেখে না যে, আমি তাকে সৃষ্টি করেছি বীর্য থেকে? অতঃপর তখনই সে হয়ে গেল প্রকাশ্য বাকবিতন্ডাকারী।

সূরা ইয়াসীন:78 -
সে আমার সম্পর্কে এক অদ্ভূত কথা বর্ণনা করে, অথচ সে নিজের সৃষ্টি ভুলে যায়। সে বলে কে জীবিত করবে অস্থিসমূহকে যখন সেগুলো পচে গলে যাবে?

সূরা ইয়াসীন:79 -
বলুন, যিনি প্রথমবার সেগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, তিনিই জীবিত করবেন। তিনি সর্বপ্রকার সৃষ্টি সম্পর্কে সম্যক অবগত।

সূরা আল-ফুরকান:54 -
তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানবকে, অতঃপর তাকে রক্তগত, বংশ ও বৈবাহিক সম্পর্কশীল করেছেন। তোমার পালনকর্তা সবকিছু করতে সক্ষম।

সূরা আল ইমরান:6 -
তিনিই সেই আল্লাহ, যিনি তোমাদের আকৃতি গঠন করেন মায়ের গর্ভে, যেমন তিনি চেয়েছেন। তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই। তিনি প্রবল পরাক্রমশীল, প্রজ্ঞাময়।

সূরা আল-ফুরকান:55 -
তারা এবাদত করে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর, যা তাদের উপকার করতে পারে না এবং ক্ষতিও করতে পারে না। কাফের তো তার পালনকর্তার প্রতি পৃষ্ঠপ্রদর্শনকারী।

সূরা আল-ফুরকান:59 -
তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন। তিনি পরম দয়াময়। তাঁর সম্পর্কে যিনি অবগত, তাকে জিজ্ঞেস কর।

সূরা আল-ফুরকান:60 -
তাদেরকে যখন বলা হয়, দয়াময়কে সেজদা কর, তখন তারা বলে, দয়াময় আবার কে? তুমি কাউকে সেজদা করার আদেশ করলেই কি আমরা সেজদা করব? এতে তাদের পলায়নপরতাই বৃদ্ধি পায়।

সূরা লোকমান:10 -
তিনি খুঁটি ব্যতীত আকাশমন্ডলী সৃষ্টি করেছেন; তোমরা তা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পর্বতমালা, যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে ঢলে না পড়ে এবং এতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সর্বপ্রকার জন্তু। আমি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছি, অতঃপর তাতে উদগত করেছি সর্বপ্রকার কল্যাণকর উদ্ভিদরাজি।

সূরা লোকমান:11 -
এটা আল্লাহর সৃষ্টি; অতঃপর তিনি ব্যতীত অন্যেরা যা সৃষ্টি করেছে, তা আমাকে দেখাও। বরং জালেমরা সুস্পষ্ট পথভ্রষ্টতায় পতিত আছে।

সূরা লোকমান:20 -
তোমরা কি দেখ না আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলে যাকিছু আছে, সবই তোমাদের কাজে নিয়োজিত করে দিয়েছেন এবং তোমাদের প্রতি তাঁর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামতসমূহ পরিপূর্ন করে দিয়েছেন? এমন লোক ও আছে; যারা জ্ঞান, পথনির্দেশ ও উজ্জল কিতাব ছাড়াই আল্লাহ সম্পর্কে বাকবিতন্ডা করে।

সূরা লোকমান:21 -
তাদেরকে যখন বলা হয়, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তোমরা তার অনুসরণ কর, তখন তারা বলে, বরং আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে যে বিষয়ের উপর পেয়েছি, তারই অনুসরণ করব। শয়তান যদি তাদেরকে জাহান্নামের শাস্তির দিকে দাওয়াত দেয়, তবুও কি?

সূরা লোকমান:24 -
আমি তাদেরকে স্বল্পকালের জন্যে ভোগবিলাস করতে দেব, অতঃপর তাদেরকে বাধ্য করব গুরুতর শাস্তি ভোগ করতে।

সূরা লোকমান:25 -
আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল কে সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে, আল্লাহ। বলুন, সকল প্রশংসাই আল্লাহর। বরং তাদের অধিকাংশই জ্ঞান রাখে না।

সূরা লোকমান:29 -
তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন? তিনি চন্দ্র ও সূর্যকে কাজে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকেই নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত পরিভ্রমণ করে। তুমি কি আরও দেখ না যে, তোমরা যা কর, আল্লাহ তার খবর রাখেন?

সূরা লোকমান:30 -
এটাই প্রমাণ যে, আল্লাহ-ই সত্য এবং আল্লাহ ব্যতীত তারা যাদের পূজা করে সব মিথ্যা। আল্লাহ সর্বোচ্চ, মহান।

সূরা লোকমান:31 -
তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহর অনুগ্রহে জাহাজ সমুদ্রে চলাচল করে, যাতে তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করেন? নিশ্চয় এতে প্রত্যেক সহনশীল, কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্যে নিদর্শন রয়েছে।

সূরা লোকমান:32 -
যখন তাদেরকে মেঘমালা সদৃশ তরংগ আচ্ছাদিত করে নেয়, তখন তারা খাঁটি মনে আল্লাহকে ডাকতে থাকে। অতঃপর তিনি যখন তাদেরকে স্থলভাগের দিকে উদ্ধার করে আনেন, তখন তাদের কেউ কেউ সরল পথে চলে। কেবল মিথ্যাচারী, অকৃতজ্ঞ ব্যক্তিই আমার নিদর্শনাবলী অস্বীকার করে।

সূরা লোকমান:33 -
হে মানব জাতি! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর এবং ভয় কর এমন এক দিবসকে, যখন পিতা পুত্রের কোন কাজে আসবে না এবং পুত্রও তার পিতার কোন উপকার করতে পারবে না। নিঃসন্দেহে আল্লাহর ওয়াদা সত্য। অতএব, পার্থিব জীবন যেন তোমাদেরকে ধোঁকা না দেয় এবং আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারক শয়তানও যেন তোমাদেরকে প্রতারিত না করে।

সূরা আল ইমরান:14 -
মানবকূলকে মোহগ্রস্ত করেছে নারী, সন্তান-সন্ততি, রাশিকৃত স্বর্ণ-রৌপ্য, চিহ্নিত অশ্ব, গবাদি পশুরাজি এবং ক্ষেত-খামারের মত আকর্ষণীয় বস্তুসামগ্রী। এসবই হচ্ছে পার্থিব জীবনের ভোগ্য বস্তু। আল্লাহর নিকটই হলো উত্তম আশ্রয়।

সূরা আল ইমরান:16 -
যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দাও আর আমাদেরকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা কর।

সূরা আল ইমরান:17 -
তারা ধৈর্য্যধারণকারী, সত্যবাদী, নির্দেশ সম্পাদনকারী, সৎপথে ব্যয়কারী এবং শেষরাতে ক্ষমা প্রার্থনাকারী।

সূরা আল ইমরান:19 -
নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম। এবং যাদের প্রতি কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের নিকট প্রকৃত জ্ঞান আসার পরও ওরা মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে, শুধুমাত্র পরস্পর বিদ্বেষবশতঃ, যারা আল্লাহর নিদর্শনসমূহের প্রতি কুফরী করে তাদের জানা উচিত যে, নিশ্চিতরূপে আল্লাহ হিসাব গ্রহণে অত্যন্ত দ্রুত।

সূরা আল ইমরান:26 -
বলুন ইয়া আল্লাহ! তুমিই সার্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর আর যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল।

সূরা আল ইমরান:27 -
তুমি রাতকে দিনের ভেতরে প্রবেশ করাও এবং দিনকে রাতের ভেতরে প্রবেশ করিয়ে দাও। আর তুমিই জীবিতকে মৃতের ভেতর থেকে বের করে আন এবং মৃতকে জীবিতের ভেতর থেকে বের কর। আর তুমিই যাকে ইচ্ছা বেহিসাব রিযিক দান কর।

সূরা আল ইমরান:31 -
বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু।

সূরা আল বাক্বারাহ:286 -
আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না, সে তাই পায় যা সে উপার্জন করে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে।

হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না।

হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ,

হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।

তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহর দায়িত্ব- ১।আল্লাহর পথের মুজাহিদ,২। যে ধার করে পরিশোধের চেষ্টা করে,৩। যে সততা বজায় রা...
23/02/2017

তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহর দায়িত্ব-

১।আল্লাহর পথের মুজাহিদ,

২। যে ধার করে পরিশোধের চেষ্টা করে,

৩। যে সততা বজায় রাখার জন্য বিয়ে করে।
(তিরমিযি) হাদিসটি হাসান।

মাঝে মাঝে কাছের মানুষের কাছ              থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখি,আর অপেখ্খা করি এই ভেবে                 দেখি আমায় সে ম...
20/02/2017

মাঝে মাঝে কাছের মানুষের কাছ
থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখি,
আর অপেখ্খা করি এই ভেবে
দেখি আমায় সে মিছ করে কিনা।
কিন্তু আমি সত্তি এই খুব বোকা,
এই জিনিসটা কখনও ভাবিনা।
আমি নেই তো কি হয়েছে
আমার থেকে ভাল কাউকে সে পেয়েছে
তাই আমাকে মিছ করবে কেনো.....

17/01/2017

# # # #♥ভালোবাসা হারায় না♥ # # # #

ছেলেটি খুব অবাক হয়ে মোবাইলের দিকে তাকালো। প্রায় ৬ মাস পর সেই নাম্বার থেকে কল। মোবাইলের স্ক্রীনে খুব সুন্দর করে লেখা- SHE calling...

৬ মাস আগে তার সাথে মেয়েটির ব্রেকআপ হয়ে যায়। সব ঠিকঠাক, হঠাৎ একদিন মেয়েটি জানালো, "আমি রিলেশনটা কনটিনিউ করতে পারবো না। আমি সিরিয়াস।"

ছেলে: আধো বিশ্বাস আধো অবিশ্বাসে দুলতে দুলতে বললো, "কেনো? কী হইছে?"
মেয়ে :খুব নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে উত্তর দিলো, "আমার আরো একটা রিলেশন আছে। আমি সেটাই কনটিনিউ করতে চাই।"

বিশ্বাস করতে পারছিলো না সে । বললো, "আরে ধুর, ফাইজলামি করো ক্যান!"ফোন কেটে দেয় ।

এরপর অনেক চেষ্টা করেও আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি তার সাথে। সপ্তাহ দুয়েক পর খবর পেয়েছিলো, মেয়েটি ফ্যামিলির সাথে কানাডা চলে গিয়েছে।

এ পর্যন্তই তার নামটা ছেলেটির প্রতি রাতের চোখের জলে আর ফোনবুকের 'SHE' নামের আড়ালেই রয়ে গেলো।
এমন অদ্ভুত অপ্রত্যাশিত ব্রেক আপের পর আজ আবার তার কল।ছেলেটি বুঝে উঠতে পারে না কী করবে। শেষমেষ কলটা রিসিভ করলো।

যতটা না অভিমান কিংবা কষ্ট, তার চেয়েও বেশি কৌতুহল ভরা কন্ঠে বললো,
হ্যালো?
কেমন আছো?
তার কন্ঠটা আগের মত আর বাচ্চা বাচ্চা নেই। নারীত্বের ছাপ স্পষ্ট।
বেঁচে আছি। কানাডা থেকে ফিরেছো কবে?
গতকাল। আমি খুব সরি...
বাদ দাও। তারপর কেমন আছো? খুব সুখেই আছো নিশ্চয়?
আমি রিয়েলি অনেক সরি।

প্লিজ..
বিএফ কেমন আছে?
প্লিজ... আমাকে মাফ করে দাও...
বিয়ে করে ফেলেছো? বাচ্চা কাচ্চা?
স্টপ! স্টপ ইট!
ওপাশ থেকে চিৎকার করে ওঠে সে । সেই সাথে শোনা গেলো কান্নার আওয়াজ...
প্রতিহিংসা কমিয়ে ছেলেটি শান্তভাবে বললো,
"এমন করলা কেন আমার সাথে?"

কাঁদতে কাঁদতে সে অনেক কথা বললো। কথাগুলোর সারমর্ম করলে যা দাড়ায়,

তা হচ্ছে- অন্য কোনো ছেলের সাথে মেয়েটির রিলেশন ছিলো না। তার বাবা একপ্রকার জোর করেই সবাইকে নিয়ে কানাডা যাবার ব্যবস্থা করে ফেলেন।

আর ফেরা হবে না, ওখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু হবে, এমনটাই পরিকল্পনা ছিলো।
তাই সে সম্পর্কটার আর কোনো ভবিষ্যত নেই এটা বুঝতে পেরেছিলো বলেই ঐ নির্মম নাটকটা করতে হয় তাকে।
সব শুনে ছেলেটি বললো, "দেশে ফিরেছো কেন তাহলে?"
বাবা মারা গেছে...

অভিমানী প্রেমিকের সব দম্ভ নিমেষেই চুরমার হয়ে গেল। শুধু বললো, "তুমি কোথায় এখন? দেখা করো প্লিজ... এই মুহুর্তে..."

রেস্টুরেন্টে টেবিলের ওপাশে বসা মেয়েটা বড্ড অচেনা লাগছে। ঠোট থেকে মুছে গেছে সব স্পর্শের ছাপ। সাবেক প্রেমিকার দিকে তাকিয়ে বললো,
তারপর এখন ফিউচার প্লান কী?
জানি না।
বিয়ে শাদী করে ফেলো একটা।
হুম।

তুমি আমাকে নিয়ে আবার কোনো স্বপ্ন দেখছো না তো? মেয়েটি খুব অসহায়ের মত তার দিকে তাকালো। সে বুঝতে পেরে বললো,

কি অদ্ভুত। আমার কোনো লাইফ নেই? তুমি কি ভেবেছো সারাজীবন ওয়েট করবো তোমার জন্য?
মেয়ে :ওও। আমি সরি।

উঠে দাড়ালো । চোখে জল টলমল করছে। ঘুরে দরজার দিকে পা বাড়ালো। মেয়েরা এভাবেই কান্না লুকোয়। যার জন্য কান্না, তাকে দেখায় না, কিন্তু পৃথিবীবাসীকে দেখায়। চোখের জলের কি মায়াবী অপচয়!

পেছন থেকে হাতটা টেনে ধরলো ছেলেটি। হাসিমুখে বললো, "এই রেস্টুরেন্টের রাইসে লবন অনেক কম। দেখি, কয়েক ফোটা চোখের পানি দিয়ে যাও। চোখের পানি লবনাক্ত।"
মেয়েটা কেঁদে ফেললো ।

ছেলে :"এত কাঁদো ক্যান? অবশ্য ভালোই হইছে। আমাদের সংসারে লবন কিনতে হবে না। তোমার চোখের পানিতেই রান্না হয়ে যাবে। ইউ নো, চোখের পানি লবনাক্ত!"
তার কান্নার বেগ আরো বেড়ে গেল।

(সত্যিকারের ভালোবাসা হলে সে ফিরে আসবেই)

10/01/2017
04/01/2017

তোমাকে কতো মিস করি,
সেইটা হয়ত তুমি,
বুঝবেনা............
বুঝতে,
যদি তুমি আমার মতো করে,
সত্যি আমাকে ভালোবাসতে......
কেনো জানিনা....?
তুমি চলে যাওয়ার,
এতোদিন পর ও আমি.........
তোমার অপেক্ষা করি....
অনুভব করি তোমায়.....
ইচ্ছে করে,
তোমার হাতে হাত রেখে,
শুধু বলি,
আমি অনেক অনেক,
ভালোবাসি তোমায়.........
আজব আমার নিস্তব্ধ ভালোবাসা...

Address

চিনারদি বন্দর নারায়ণগঞ্জ
Dhaka
1413

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মো আলমগীর হোসেন। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মো আলমগীর হোসেন।:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram