Md. Mahfuj Alam - Physiotherapist

Md. Mahfuj Alam - Physiotherapist Physiotherapy

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Francis Scenic, MD Nazmul Hassan
15/05/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Francis Scenic, MD Nazmul Hassan

পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁ'য়া'চে রো'গ ‘স্ক্যা'বি'স’ 😥স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে ত্বকের রোগ। এটি Sarcoptes sca...
01/05/2025

পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁ'য়া'চে রো'গ ‘স্ক্যা'বি'স’ 😥

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে ত্বকের রোগ। এটি Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র মাকড়সার (mite) কারণে হয়ে থাকে। এই মাকড়সা ত্বকের উপরিভাগে গর্ত তৈরি করে এবং ডিম পাড়ে, যার ফলে ত্বকে তীব্র চুলকানি এবং ফুসকুড়ি দেখা দেয়।

স্ক্যাবিসের প্রধান লক্ষণগুলো হলো:

* তীব্র চুলকানি: বিশেষ করে রাতে চুলকানি বাড়ে।
* ফুসকুড়ি: ছোট ছোট লালচে দানা বা ফোস্কার মতো দেখা যায়।
* গর্তের চিহ্ন: ত্বকের উপর ছোট, আঁকাবাঁকা, ধূসর বা সাদা রঙের সরু রেখা দেখা যেতে পারে, যা মাকড়সার তৈরি করা গর্ত।
স্ক্যাবিস সাধারণত নিম্নলিখিত স্থানগুলোতে বেশি দেখা যায়:
* আঙুল ও পায়ের আঙুলের মাঝে
* কবজি
* কনুই ও হাঁটুর ভাঁজে
* বগলের নিচে
* কোমর
* নিতম্ব

স্ক্যাবিস অত্যন্ত ছোঁয়াচে এবং সরাসরি চামড়ার সংস্পর্শে আসা, অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার করা কাপড়, বিছানা ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
যদি আপনার মনে হয় আপনার স্ক্যাবিস হয়েছে, তাহলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে ত্বকের নমুনা নিয়ে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। স্ক্যাবিসের চিকিৎসার জন্য বিশেষ ধরনের ক্রিম বা লোশন পাওয়া যায় যা মাকড়সা এবং তাদের ডিম ধ্বংস করে। পরিবারের সকল সদস্য এবং ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদেরও একই সময়ে চিকিৎসা করানো উচিত, এমনকি তাদের লক্ষণ না থাকলেও। এছাড়া, ব্যবহৃত কাপড় ও বিছানা গরম পানিতে ধুয়ে বা ভালোভাবে পরিষ্কার করে জীবাণুমুক্ত করা জরুরি।

শেয়ার করে সবাই কে জানিয়ে দিন.©

লজ্জা লাগছে কেউ সাহায্য চাইলে আমরা ভাংতি খুঁজে পাই না.....চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানার বাজারে একটি হোটেলে বসলাম। লক্ষ্য ছি...
01/05/2025

লজ্জা লাগছে কেউ সাহায্য চাইলে আমরা ভাংতি খুঁজে পাই না.....

চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানার বাজারে একটি হোটেলে বসলাম। লক্ষ্য ছিলো সিংগাড়া খাবো। এই পদার্থটি আমার সহ্য হয় না। খাওয়ার সাথে সাথে এসিডিটি হয়। তবু লোভে পড়ে খাই। মাঝে মাঝে। সিংগাড়া শেষ করেই ঔষধ খাই।

আমি সব সময় হোটেল-রেস্টুরেন্টের এক কোণায় গিয়ে বসি। একটু লুকিয়ে থাকার ইচ্ছে আরকি। আমি অবশ্যই অন্তর্মুখী মানুষ।

গতকাল কোণার টেবিল ফাঁকা না থাকায় ম্যানাজারের খুব কাছের একটি টেবিলে বসলাম। তার সব কথা শুনতে পাচ্ছিলাম।

একজন বয়োঃবৃদ্ধা ভিক্ষুক এলেন। কাতর কন্ঠে বললেন, "বাবা, খুব ক্ষুধা লেগেছে। কিছু খেতে দিতে পারো?"

ম্যানেজার একটা টেবিল দেখিয়ে বললেন, "ঐ জায়গায় গিয়ে বসেন খালা।" তারপর চিৎকার দিয়ে বললেন, "খালাকে এক প্লেট খিচুড়ি দে।"

আমি মুগ্ধ হয়ে দেখছিলাম। ছোট্ট হোটেল। তেমন বেচাকেনা হয় বলেও মনে হলো না।

দুই তিন মিনিটের মধ্যেই আরো একজন বৃদ্ধা ভিক্ষুক ভিক্ষা নিতে এলেন। ম্যানেজার বললেন, "খাওয়া দাওয়া হয়েছে খালা?"

খালাকে নিশ্চুপ দেখে আগের খালার পাশের চেয়ারে বসালেন এবং তাকেও এক প্লেট খিচুড়ি দেওয়া হলো। দুই জন ক্লান্ত পরিশ্রান্ত বয়োঃবৃদ্ধাকে খেতে দেখে কী যে ভালো লাগছিলো!

এরপর আরো একজন বয়োঃবৃদ্ধা ভিক্ষুক এলেন। ম্যানাজারের সামনে দাঁড়ালেন। বললেন, "বাবা, ভিক্ষা করতে এসেছিলাম। তেমন ভিক্ষা পাইনি আজ। বাড়ি যাওয়ার ভাড়া নেই। ভাড়াটা দিতে পারো।"

ম্যানাজার বললো, "আমার তেমন বিক্রি হয়নি খালা। আপনি বরং একটু খেয়ে যান। দেখেন কেউ ভাড়াটা দিতে পারে কিনা।"

এতোক্ষণ যে বয়টি খাবার পরিবেশন করছিলো সে বললো, "খালা কয় টাকা ভাড়া লাগে বাড়ি যেতে?"
-১৫ টাকা বাবা।
হোটেল বয়টি পকেট থেকে ২০ টাকার একটা নোট বের করে খালার হাতে দিয়ে বললেন, "নেন, এটা রাখেন। একটু খিচুড়ি খেয়ে বাড়ি যান। আমি খিচুড়ি দিচ্ছি।"

হোটেল ম্যানাজার হাসতে হাসতে বললেন, "শালা যেমন ম্যানাজার, তেমন তার কর্মচারীরা! কেউ মানুষকে ফিরাতে জানে না।"

তারপর বললেন, "শোন, কোন ভিক্ষুক যেন খেতে এসে না ফিরে যায়। সবাইকে খাওয়াবি।"

আমি সব দেখছিলাম। মাথা নিচু করে বসে আছি। চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। মনের ভেতর তোলপাড় চলছে।

ম্যানাজারকে এক সময় কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বললাম, "ভাই, আপনার ঐ কর্মচারী ছেলেটি সম্পর্কে আমাকে একটু বলুন তো প্লিজ। কয় টাকা বেতন দেন ওকে।"

- ব্যবসা তো তেমন চলে না ভাই। সারাদিন হোটেল খোলা। রাত নয়টা পর্যন্ত। ওকে ১২০ টাকা দিই।

- বাড়িতে কে কে আছে ওর?

- কেউ নেই তেমন। মা মারা গেছে। বাবা আরেকটি বিয়ে করেছে। ওর নানা-নানি বয়স্ক হয়ে গেছে। কোন কাজ করতে পারে না। এই ছেলেটি কাজ করে নানা-নানিকে খাওয়ায়।

আমার কাছে এবার অনেক কিছু পরিস্কার হয়ে গেল। সারাজীবন ভালোবাসা, মায়া, স্নেহ বঞ্চিত বলেই, এই ছেলেটার হৃদয় ভালোবাসা আর মায়ায় পরিপূর্ণ।

ছোট্ট ছেলেটিকে কাছে ডাকলাম। বললাম, "লেখাপড়া করেছো?"
- না স্যার।
- ঢাকার দিকে কোন কাজ ম্যানেজ করে দিলে যাবা? একটু বেশি বেতনের?

- নানা-নানি চলতে পারে না। তাদের গোসল করার পানি তুলে দিতে হয়। টয়লেটের, অযুর। খাওয়ার রান্না করতে হয়। আমি এদের রেখে যেতে পারবো না স্যার।

আরো কিছুক্ষণ কথা বলে ফিরে এসেছি। মনটা কেমন ভার হয়ে আছে। ছেলেটা সারাদিন কাজ করে একশত কুড়ি টাকা পায়। তিন জন মানুষের সংসার। কীভাবে চলে! এর থেকে সে আবার অসহায়দের দান করে!

মন খারাপ হলে আমি আল-কুরআন খুলে বসি। আজও কুরআনুল কারীম খুলতেই সূরা আল-বাকারার একটি আয়াতে চোখ আটকে গেল। "এরা নিজেদের রিজিক থেকে অসহায়দের দান করে.. "

আমি আয়াতটির তাফসীর পড়া শুরু করলাম। সেখানে লেখা, "মানুষের এমন পরিমাণ দান করা উচিত, যাতে তার নিজের খাবারে টান পড়ে।"

মনের মধ্যে তোলপাড় হচ্ছে। নিজের খাবারে টান পড়া মানে, গোশত খেতাম, দান করার কারণে এখন মাছ খেতে হচ্ছে। দুই প্লেট ভাত খেতাম এখন এক প্লেট খেতে হচ্ছে।

কী অদ্ভুতভাবে আয়াতটি আমার কাছে খুলে যাচ্ছে! তাবুক যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসূল মুহাম্মদ(সাঃ) বললেন, "আজ কে বেশি দান করতে পারো দেখি?"
উসমান (রাঃ) একশত উট দিয়েছিলেন। উমর (রাঃ) তার সম্পদের অর্ধেক দিয়েছিলেন। আবু বকর (রাঃ) দিয়েছিলেন এক মুষ্টি খেজুর বা একটু যব জাতীয় কিছু আর তার বাড়িতে ঐটুকু সম্পদই ছিলো।

রাসূল (সাঃ) যা বলেছিলেন তার সারমর্ম হলো, আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) দানে প্রথম হয়েছে। সে তার সম্পদের শতভাগ দিয়েছে।

আমার চোখে ইসলামের ইতিহাসের সেই সোনালী দিন, আজকের ঐ হোটেল কর্মচারী আর আল-কুরআনের আয়াত "তারা রিজিক থেকে অসহায়দের দান করে" এই বিষয়গুলো এক অসহ্য ভালোলাগার এবং পরিতাপের বিষয় হয়ে উঠলো। কী করতে পারলাম জীবনে ভাবতে গিয়ে চোখ থেকে টপ টপ করে কয়েক ফোঁটা পানি পড়লো আল-কুরআনের পাতায়। আমি তাড়াতাড়ি কুরআনুল কারীম বন্ধ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। আরশে আজীম থেকে আল্লাহ তায়ালাও নিশ্চয় আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। কোন কিছুই তো তার দৃষ্টির আড়ালে নয়।

কোন এক ভাই এর লিখা 💜

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Mahiya Mou, Meher Nigar, Sultan Ali, Nil...
30/04/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Mahiya Mou, Meher Nigar, Sultan Ali, Nila Jahan

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Ibrahim Khalil, Amir Hoseen, Saifull Islam G, Anamika Roy...
30/04/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Ibrahim Khalil, Amir Hoseen, Saifull Islam G, Anamika Roy, Mamun Sorkar, Md Alamin, Md Samiul Islam, MD Abdul Quddus, MD Saifulislam Islam, Sk Mannaf, Zobayer Alamin Babu, H Monirujaman

  বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন - বিপিএ এর পক্ষ থেকে সকল নবীন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক দের কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।  আপনাদের ...
30/04/2025



বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন - বিপিএ এর পক্ষ থেকে সকল নবীন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক দের কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনাদের নতুন এই প্রফেশনাল কর্মজীবনে বিপিএ সব সময় আপনাদের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ।

২০১৩ সালে চীনের হুনান প্রদেশের একটি কারখানায় ভয়াবহ দুর্ঘটনায় জে ওয়ে নামের এক কর্মীর পুরো ডান হাত কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।...
23/04/2025

২০১৩ সালে চীনের হুনান প্রদেশের একটি কারখানায় ভয়াবহ দুর্ঘটনায় জে ওয়ে নামের এক কর্মীর পুরো ডান হাত কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে যেখান অনেকেই আশা ছেড়ে দিতেন, সেখানে চিকিৎসকরা করলেন এক ইতিহাস!

হাতটি বাঁচিয়ে রাখতে চিকিৎসকরা এক অভিনব সিদ্ধান্ত নেন। তারা জে ওয়ের হাতটিকে তার পায়ে অস্থায়ীভাবে সংযুক্ত করেন। উদ্দেশ্য ছিল হাতটিতে রক্ত সঞ্চালন অব্যাহত রাখা, যাতে কোষগুলো জীবিত থাকে এবং ভবিষ্যতে প্রতিস্থাপনের উপযোগী হয়।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, পুরো এক মাস সেই হাতটি তাঁর পায়ের সঙ্গে যুক্ত ছিল। যদিও তখনও স্নায়ু সংযোগ হয়নি, হাতটি ছিল অবশ, তবে রক্ত চলার কারণে তা উষ্ণ এবং জীবিত ছিল।

জে ওয়ে পরে জানান, পায়ে হাত থাকা কিছুটা অদ্ভুত লাগলেও, ধীরে ধীরে তিনি তা সহ্য করে নেন—শুধু একটু ভারী মনে হতো। এক মাস পর সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সেই হাতটি পুনরায় তার মূল স্থানে প্রতিস্থাপন করা হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্নায়ু সংযোগ ফিরে আসে এবং তিনি ধীরে ধীরে তার হাতের অনুভূতি ও ব্যবহারযোগ্যতা ফিরে পান।

এই ঘটনাটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক অসাধারণ সাফল্যের নজির হয়ে রয়েছে।

সূত্র: https://www.cbc.ca/news/health/severed-hand-attached-to-ankle-temporarily-1.2466265

হজম শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়:১) প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম পানি পান করলে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হয় এবং পাকস্থলীর এসিড ব্...
28/03/2025

হজম শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়:

১) প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম পানি পান করলে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হয় এবং পাকস্থলীর এসিড ব্যালান্স ঠিক থাকে।

২) খাবারের সঙ্গে আদা, জিরা, গোলমরিচ ও ধনে ব্যবহার করলে পাচনতন্ত্রের এনজাইম উৎপাদন বাড়ে এবং হজমশক্তি উন্নত হয়।

৩) প্রতিদিন কমপক্ষে দুই লিটার পরিমাণ পানি পান করলে অন্ত্রের কার্যকারিতা ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৪) খাওয়ার সময় তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে চিবিয়ে খেলে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং গ্যাসের সমস্যা কমে।

৫) টক দই বা ফারমেন্টেড খাবার খেলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পায়, যা হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

৬) খাবারের পরপরই শুয়ে না পড়ে ১০-১৫ মিনিট স্বাভাবিকভাবে হাঁটলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমে।

৭) প্রতিদিন কিছু সময় ইয়োগা বা স্ট্রেচিং করলে অন্ত্রের সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং হজম প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।

৮) পেঁপে, আনারস ও কলার মতো এনজাইম সমৃদ্ধ ফল খেলে হজমের গতি বৃদ্ধি পায় এবং পেট ফাঁপা কমে।

৯) অতিরিক্ত চা, কফি, কোল্ড ড্রিংক্স গ্রহণ কমালে পাকস্থলীর প্রদাহ কমে এবং হজমশক্তি স্বাভাবিক থাকে।

১০) প্রসেসড ও প্যাকেটের খাবার এড়িয়ে চলুন।

১১) বেশি রাত করে খাওয়া এড়িয়ে চলুন এবং রাতের খাবার হালকা রাখুন, এতে হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে।

১২) মানসিক চাপ কমালে হজমশক্তি উন্নত হয়, কারণ অতিরিক্ত মানসিক চাপ হজমের এনজাইম ক্ষরণ কমিয়ে দেয় এবং গ্যাস, অ্যাসিডিটি বাড়ায়।

১৩) ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, যেমন শাকসবজি, ফলমূল ও গোটা শস্য বেশি পরিমাণে খেলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

১৪) নিয়মিত ঘুমের সময় ঠিক রাখুন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিন, কারণ ঘুমের অভাব হজমশক্তি দুর্বল করে দেয়।

১৫) প্রতিদিন এক চিমটি মৌরি চিবিয়ে খেলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের সমস্যা কমে।

১৬) সপ্তাহে অন্তত দুই-তিন দিন গরম ভেষজ চা, যেমন আদা-লেবু চা বা পুদিনা চা পান করলে হজমশক্তি ভালো থাকে।

১৭) অতিরিক্ত তেল-মশলা এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বাড়ায়।

১৮) নিয়মিত শরীরচর্চা, বিশেষ করে হাঁটা ও হালকা ব্যায়াম করলে অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং হজমশক্তি স্বাভাবিক থাকে।

চির তরুণ ও নিরোগ থাকার অব্যর্থ টিপস দিলেন দেবী শেঠীএই সহজ পরামর্শগুলো বিশ্বখ্যাত চিকিৎসক ডা. দেবী শেঠীর। রোগমুক্ত ও চিরত...
16/02/2025

চির তরুণ ও নিরোগ থাকার অব্যর্থ টিপস দিলেন দেবী শেঠী

এই সহজ পরামর্শগুলো বিশ্বখ্যাত চিকিৎসক ডা. দেবী শেঠীর। রোগমুক্ত ও চিরতরুণ থাকার অব্যর্থ উপায় বলছেন তিনি।

১. খুব ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে করতে কয়েক মাসের
মধ্যে সকালে ঘুম থেকে উঠে চার গ্লাস পানি
খাওয়ার অভ্যাস করুন। এর পর বাথরুমে যান।
২. বাথরুম থেকে ফিরে এসে আরও এক গ্লাস পানি
খান এবং তার পর খান দুধ ছাড়া খুব হালকা এক
কাপ চা। আপনার ওজন বেশি হলে চিনি খাওয়া ছেড়ে
দিন। চা কখনোই অতিরিক্ত গরম খাবেন না।
৩. সারা দিনে ৮ থেকে ১২ গ্লাস বাড়তি পানি
খাবেন।
৪. পানি খাওয়ার নাম হচ্ছে হাইড্রোথেরাপি রা
জলচিকিৎসা। মূলত এটি হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার
বছরের প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা। আধুনিক
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে- ঘুম থেকে
উঠে ধীরে ধীরে চার গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস
করলে প্রায় ৩৬ ধরণের রোগ হয় না এবং হলেও
সেরে যায়।
৫. অপর পক্ষে, দুধহীন এবং দুধ-চিনি-হীন হালকা
গরম চা হচ্ছে আড়াই হাজার বছর আগের একটি
চায়নিজ হারবাল মেডিসিন । সেকালে এই চা দিয়ে
হার্ট, ব্লাড প্রেসার (উচ্চ রক্তচাপ) ও পেটের
নানা রকম রোগের চিকিৎসা করা হতো। আবার
আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে- চায়ে
রয়েছে অ্যান্টিঅিডেন্ট, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে
নিশ্চিত অবদান রাখে। এ ছাড়াও অন্য বহুগুণ
রয়েছে চায়ে। তবে যে চা-টা প্রক্রিয়াজাত হয়নি, সে
চায়ের গুণাগুণই অপেক্ষাকৃত ভালো।
৬. ভিটামিন সি একটি বৈপ্লবিক খাদ্যপ্রাণ এর
গুণাগুণ অসংখ্য। জানা গেছে, দিনে ১ হাজার
মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেলে মানুষ চির তরুণ থাকে।
তবে ট্যাবলেট খেলে কিছুই উপকার পাওয়া যায় না।
প্রতিদিনই কমবেশী খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ
তাজা ফলমূল। ভিটামিন সিও ক্যান্সার ঠেকাতে
সাহায্য করে। আমলকি, সব ধরনের লেবু, টমেটো,
কমলা, পেয়ারা, নানা রকর টক স্বাদের ফলে
বিভিন্ন মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে।
৭. ধূমপানসহ সকল ধরণের নেশা জাতীয় অভ্যাস
ত্যাগ করুণ। কারণ নেশা মানুষকে সকল দিক দিয়ে
ধ্বংস করে দেয়।
৮. রেডমিট অর্থাৎ গরু, মহিষ, খাসি, ভেড়া
ইত্যাদির মাংস খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। ফার্মের
মুরগিও চলবে না। শুধু চর্বিহীন বাচ্চা মুরগির মাংস
খাওয়া চলতে পারে।
৯. প্রচুর পরিমাণে আধা-সেদ্ধ শাক-সবজি,
তরিতরকারি এবং খুব অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি
খাওয়া উচিত।
ভাজাভুজি খাবেন না। অতিরিক্ত তেল, চর্বি, ঘি,
মাখন খাবেন না। মসলার বিভিন্ন ভেষজ গুণ আছে,
তবুও রান্নায় খুব বেশি মসলা ব্যবহার করবেন না।
১০. সালাদ হিসাবে প্রতিদিন বেশি করে খাবেন
কাঁচা লেটুস পাতা, পুদিনা পাতা, টমেটো ইত্যাদি।
১১. বিধিনিষেধ না থাকলে সকালে খালি পেটে এক
চামচ মধু খাবেন।
১২. ছোট-বড় সব ধরনের মাছ খাবেন। সমুদ্রের
মাছ খাওয়া অভ্যাস করতে পারলে তো খুবই ভালো।
কেননা, এটা মহৌষধ। গাদা-গাদা মাছের কাটা খাওয়া
ঠিক নয়। ওতে পাকস্থলিতে পাথর হতে পারে।
১৩. সূর্যমূখী ফুলের বীজ হচ্ছে হার্টের ভেষজ
ওষুধ। রান্নায় সূর্যমূখী তেল ব্যবহার করলে
হার্টের সুরক্ষা যেমন হয়, তেমনি হার্টের অসুখ
থাকলে তা সারাতে সাহায্য করে।
১৪. প্রতিদিন অল্প একটু টক দই খাওয়ার অভ্যাস
করুন। টক দই উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে
সাহায্য করে ।

পেটের চর্বি কমানোর উপায়:★১. এক গ্লাস হালকা গরমপানিতে লেবু ও একটু লবণদিয়ে শরবত তৈরি করে প্রতিদিনসকালে খাবেন।২.সকালে দুই ...
14/02/2025

পেটের চর্বি কমানোর উপায়:★
১. এক গ্লাস হালকা গরম
পানিতে লেবু ও একটু লবণ
দিয়ে শরবত তৈরি করে প্রতিদিন
সকালে খাবেন।
২.সকালে দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে।
লেবুর শরবত পান করার পরই
এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল
পাওয়া যাবে। এ পদ্ধতিটি
আপনার শরীরের ওজন
কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ
গতিতে করবে। একই
সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত
সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
৩. সকালের নাশতায় অন্য
খাবারের পরিমাণটা কমিয়ে
সেখানে স্থান করে দিতে হবে ফলের।
প্রতিদিন সকালে এক বাটি ফল
খেলে পেটে চর্বি জমার হাত
থেকে অনেকটা রেহাই
পাওয়া যাবে।
৪. পেটের চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে
পানির সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব।
কেননা পানি আপনার শরীরের
পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব
কিছু বের করে দিতে সাহায্য
করে।
৫. সাদা চালের ভাত
থেকে দূরে থাকুন। এর
পরিবর্তে আটার
তৈরি খাবার খেতে হবে।

৬. দারুচিনি, আদা,
কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন
আপনার খাবার।

এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে।
পোষ্টটা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন

মোঃ মাহফুজ আলম
ফিজিওথেরাপিস্ট
পশ্চিম ধানমন্ডি

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা গবেষণা ভিত্তিক চিকিৎসা।  এটি সাধারণত নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে ...
05/02/2025

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা গবেষণা ভিত্তিক চিকিৎসা। এটি সাধারণত নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে, অযোগ্য ব্যক্তির দ্বারা ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা প্রদান করা হলে কিছু ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দিতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, ইলেক্ট্রোথেরাপি প্রয়োগের সময় সঠিক জ্ঞান ও দক্ষতার অভাবে অনেকের শরীর পুড়ে যাওয়া, ট্র্যাকশনের পর ব্যথা বৃদ্ধি পাওয়া বা প্যারালাইসিস রোগীর কাঁধের হাড় স্থানচ্যুত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। অনেক রোগের জন্য কিছু কিছু ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ( ইলেকট্রোথেরাপি ও থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ নিষিদ্ধ) যা ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক ছাড়া জানা সম্ভব না। এমন সকল রোগে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ( ইলেকট্রোথেরাপি ও থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ) দিলে রোগীর জীবন বিপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এছাড়া, অর্ধশিক্ষিত বা অশিক্ষিত ব্যক্তিরা কম মূল্যের দেশীয় যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে থেরাপি সেন্টার খুলে বসেছেন, যা রোগীদের অর্থ, স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সচেতন না হয়ে এমন স্থানে চিকিৎসা করালে ক্ষতি অনিবার্য।

সুতরাং, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা গ্রহণের সময় অবশ্যই যোগ্য ও অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সেবা গ্রহণ করা উচিত। এতে করে ফিজিওথেরাপির সুফল পাওয়া যাবে এবং সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিকগুলি এড়ানো সম্ভব হবে।

✅ প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন – এটি শরীরের টক্সিন দূর করে, ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং কিডনির কার্যকারিতা ঠিক রাখে।...
31/01/2025

✅ প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন – এটি শরীরের টক্সিন দূর করে, ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং কিডনির কার্যকারিতা ঠিক রাখে।

আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন! ইনশাআল্লাহ, সবার জন্য উপকারী তথ্য শেয়ার করবো। #স্বাস্থ্য

Address

Satmasjid Road, Dhanmondi
Dhaka
DHAKA1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Mahfuj Alam - Physiotherapist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Md. Mahfuj Alam - Physiotherapist:

Share