Brain & Life Hospital

Brain & Life Hospital “Addiction is just the wrong way of trying to get something else. Something bigger.”

A MENTAL DISORDER AND DRUG ADDICTION TREATMENT CENTER THAT PROVIDES THE BEST SOLUTION TO YOUR PROBEMS. WE OFFER ----

- RENOWNED PSYCHIATRIC & PSYCHOLOGIST.
- 24/7 DUTY DOCTOR, AMBULANCE SERVICE.
- EXPERIENCED MEDICAL ASSISTANT AND NURSE.
- HEALTHY AND FRIENDLY ENVIRONMENT.
- FEMALE NURSE, STUFF FOR FEMALE PATIENT.
- SEPERATE PLACE FOR DRUG & MENTAL PATIENT.
- DISCOUNT FOR THE UNPRIVILEGED.
- OWN TRANSPORTATION TO PICK PATIENT.
- A DEDICATED AFTERCARE SERVICE FOR PATIENT. WITH OUR MULTIPLE INSTITUTION IN DHAKA WE TRY TO LIVE UPTO OUR MISSION & VISION.

- BRAIN & LIFE HOSPITAL
- BRAIN & LIFE REHABILITATION CENTER
- LIFE & LIGHT HOSPITAL
- BRAIN & LIFE HOSPITAL AND FOUNDATION

27/09/2025

সিজোফ্রেনিয়া
ধরুন আপনি কোথাও যাচ্ছেন হাঁটছেন আপনার বারবার মনে হচ্ছে পেছন থেকে কেউ যেন ডাকছে। সে ভাবনা পিছনে ফিরলেন, ঘুরাঘুরি করলেন, অথচ কিছুই পেলেন না। অথবা আপনি ঘুমাচ্ছেন ঘুমের মাঝে স্বপ্নে বিভোর হয়ে দেখছেন, কেউ আপনাকে গলা টিপে বা ধারালো ছুরি দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে। তড়িঘরি করে ওঠেও কিছু পেলেন না। এটি এক ধরনের জটিল মানসিক রোগ। সিজোফ্রেনিয়াতে আক্রান্ত অনেক মানুষের সমাজে, স্কুলে, অফিসে, পরিবারিক সম্পর্কে মেলামেশা অসম্ভব হয়ে পড়ে। এ রোগীরা সবসময় ভয় থাকে।

সিজোফ্রেনিয়া রোগের লক্ষণ :
জিকে মহাপুরুষ বাসেষ্ট পুরুষ/ নারী মনে করা। এটা সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দেয়। ২. অতিরিক্ত সন্দেহপ্রবণ হয়। ভাবে অন্যরা তাকে হত্যা বা কোন ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। একা একা কথা বলার চুপচাপ থাকা, কারও কথার জবাব না দেওয়া, কোন কিছু জিজ্ঞাসা করলে উত্তর না দেওয়া,আমি অলিক কথা শোনা, অসংলগ্ন কথা বলা,প্রতিদিন এই কাজ ছুটি করবেন না করা, ভ্রান্ত বিশ্বাস, অহেতুক সন্দেহ প্রবণতা অবাস্তব চিন্তাভাবনা, অসংলগ্ন কথাবার্তা ইত্যাদি সেজেফ্রেনিয়ার লক্ষণ। এ ধরনের রোগীরা কতগুলো আবশ্যক দৃশ্য দেখার দাবি করেন। অবাস্তব স্পর্শ অনুভূতির কথা বলেন। তার চামড়ার ভেতরে পোকা হাঁটাহাঁটি করছে। কিছু রোগী কে বলতে শোনা যায়, পেটেও মাথায় পোকা কেলভিল করছে।
সেজেফ্রেনিয়া কমন উপসর্গগুলোকে তিনটি বিভাগে - পজিটিভ উপসর্গ কগটিভ উপসর্গ এবং নেগেটিভ উপসর্গে ভাগ করা যায়।
*সেজোফ্রেনিয়া পজেটিভ উপসর্গ -
এখানে পজিটিভ দিয়ে ভালো বোঝানো হয়েছে। বরং ও অতিরঞ্জিত চিন্তা ভাবনা এবং ব্যবহার যেটা বিচার শক্তিহীন হয়ে যায় সেটা বুঝানো হচ্ছে। যেগুলোকে মাঝে মাঝে সাইকোটিক উপসর্গ ও বলা হয় ।
এই উপসর্গগুলো হচ্ছে :
Delusions :
Delusions হচ্ছে অদ্ভুত বিশ্বাস যার সাথে বাস্তবতার সাথে কোন সম্পর্ক নেই। Delusion এ আক্রান্ত ব্যক্তির দের বাস্তবিক তথ্য দেওয়া হলেও তাদের বিশ্বাসের পরিবর্তন হয় না। কিছু উদাহরণ Delusion এ আক্রান্ত ব্যক্তি বিশ্বাস করতে পারে যে, অন্যান্য মানুষ তার চিন্তা শুনতে পাচ্ছে। অথবা মানুষ তার কথাই চিন্তাভাবনা ঢুকাচ্ছে অথবা মানুষ তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে।
Hallucinations:
Hallucinations এ আক্রান্ত ব্যক্তি অবাস্তব জিনিস অনুভব করে। তারা বাস্তব না এমন জিনিস দেখতে পেতে পারে। শব্দ শুনতে পেতে পারে, অদ্ভুত গ্রন্থ পেতে পারে, অথবা শরীরে কোন জিনিস লেগে না থাকলেও কিছু একটা শরীর স্পর্শ করছে এমন মনে করতে পারে ।
Catatonia :
রোগী দীর্ঘ সময় ধরে একটা জায়গা থেকে সরার শক্তি হারাই। ডিসার্গানাইজড উপসর্গ হচ্ছে এক ধরনের পজেটিভ উপসর্গ যেটা আক্রান্ত ব্যক্তির ঠিকভাবে এবং সারা দেওয়ার অক্ষমতাকে প্রতিফলিত করে।
ডিসঅর্গানাইজড উপসর্গের কয়েকটা উদাহরণ হচ্ছে :
* কথায় আবোল- তাবোল শব্দ ব্যবহার করা এবং এমন ভাবে বাক্য তৈরি করা, যেটা অন্যরা সঠিকভাবে বুঝতে পারেনা।
* খুব দ্রুত চিন্তা বদলানো
* সিদ্ধান্ত নিতে না পারা।
* অতিরিক্ত অর্থ ছাড়া জিনিস লেখা।
* দ্রুত ভুলে যাওয়া বা জিনিসপত্র হারানো।
* চলাফেরা অথবা অঙ্গভঙ্গির পুনরাবৃত্তি করা।
* দৈনন্দিন দৃষ্টি বস্ত, শব্দ এবং অনুভূতি ঠিক মতো বুঝতে না পারা।
* সিজোফ্রেনিয়া কগনিটিভ উপসর্গ :
* কগনিটিভ উপসর্গের কয়েকটা উদাহরণ হচ্ছে -
* ঠিকমতো তথ্য বুঝে চিন্তা করে কাজ করতে না পারা।
* মনোযোগ দিতে না পার।
* কোনো তথ্য মুখস্ত করার সাথে সাথে সেটা কোন কাজে ব্যবহার করতে না পারা।
* সিজোফ্রেনিয়া নেগেটিভ উপসর্গ :
* এখানে নেগেটিভ দ্বারা খারাপ বুঝানো হয় না। বরং সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণ কিছু ব্যবহারের অনুপস্থিতিকে বুঝানো হয়। সেজেফ্রেনিয়ার নেগেটিভ উপসর্গের কয়েকটা উদাহরণ হচ্ছে :
* আবেগের উপস্থিতি অথবা খুব সীমিত পরিসীমার আবেগ।
* পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে না মেশা ও সমাজিক ক্রিয়াকলাপে অংশগ্রহণ না করা।
* শক্তি হ্রাস পাওয়া
* কথাবার্তা কমে যাওয়া
* অনুপ্রেরণার অভাব
* জীবনের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া।
* শরীরের যত্ন না নেওয়া
* সেজেফ্রেনিয়া হওয়ার কারণ :
* সিজোফ্রেনিয়া হওয়া সঠিক কারণটা বিজ্ঞানীদের জানা নেই। তবে ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের মতো সিজোফ্রেনিয়া জৈবিক ভিত্তি আছে। গবেষকরা সুইজোফ্রেনিয়া হওয়ার পেছনে ভূমিকা পালন করে এমন কয়েকটা ফ্যাক্টরকে উন্মোচিত করেছেন :
* * জেনেটিক্স (বংশগত ):
* বাবা/ মার এই রোগ থাকলে সন্তানের এটা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
* * ব্রেইন কেমিস্ট্রি এবং সার্কিটস:
* এই রোগ থাকা মানুষের ব্রেইনে কিছু কেমিক্যাল অনিয়মিত থাকতে পারে যেটা চিন্তা ও আচরণের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
* * ব্রেইনের অস্বাভাবিকতা :
* গবেষণায় Schizophrenia তে আক্রান্ত মানুষের ব্রেইনে কিছুটা অস্বাভাবিক গঠন খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। তবে এই অস্বাভাবিকতা Schizophrenia তে আক্রান্ত সকল মানুষের থাকে না।এই রোগে আক্রান্ত না এমন মানুষেরও এই অস্বাভাবিক থাকতে পারে।
* * পরিবেশগত কারণ :
* ভাইরাস সংক্রমণ টক্সিন এর আশেপাশে সময় ব্যয় করা। অত্যন্ত চাপ গ্রস্ত পরিস্থিতি ইত্যাদি কারণে Schizophrenia হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শরীর যখন হরমোন অথবা শারীরিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাই যেমন কিশোর বয়স - তখন Schizophrenia এর উপসর্গ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
* # তাদের সিজোফ্রেনিয়া হয়?
* ট্রেজোফ্রেনিয়া যেকোনো মানুষের হতে পারে। এটা সারা পৃথিবীর সব জায়গায়, সব জাতি এবং সংস্কৃতির মানুষের মধ্য দিয়ে দেখা যায়। নারী এবং পুরুষের উভয়ের এটা সমানভাবে হয়। যদিও এটা সব বয়সেই হতে পারে। সিজোফ্রেনিয়া উপসর্গ সাধারণত পুরুষদের কিশোর বয়সে অথবা ২০-২২ বছর বয়সে এবং নারীদের ২৫-৩৫ বছর বয়সে প্রথম দেখা দেয়। যদি সিজোফ্রেনিয়া অল্প বয়সে হয় তাহলে বয়স বেশি হলে এটা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। ৫ বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের এটা হতে পারে। তবে কৌশোরেরআগে এটা হওয়া সম্ভব না অত্যন্ত কম।
* # সিজোফ্রেনিয়া কিভাবে নির্ণয় করা হয়?
* যদি সিজোফ্রেনিয়া উপসর্গ দেখা যায় তাহলে ডাক্তার রোগীর সম্পূর্ণ মেডিকেল ইতিহাস জানবেন এবং কিছু শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন। যদি যদি বিশেষভাবে Schizophrenia নির্ণয় করার কোন ল্যাবরেটরী পরীক্ষা নেই, ডাক্তার বিভিন্ন টেস্ট করবেন। ব্লাস্ট ইমেজিং স্টাডি দ্বারা অন্য কোন কারণে উপসর্গগুলো হচ্ছে কিনা তা বুঝার চেষ্টা করবেন।
* ডাক্তার যদি Schizophrenia - এর উপসরক্ষক দেখা দেওয়ার অন্য কোন কারণ খুঁজে না পান, তাহলে তিনি রোগীকে একজন সাইকিয়াট্রিস্ট অথবা সাইকোলজিস্ট এর কাছে পাঠাবেন। সাইকিয়াট্রিস্ট এবং সাইকোলজিস্টরা বিশেষভাবে পরিকল্পিত সাক্ষাৎকার দ্বারা রোগীর মানসিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করেন। যদি রোগীর কমপক্ষে ৬ মাস Schizophrenia এর উপসর্গ থাকে তাহলে তার Schizophrenia আছে বলে ধরা হয়।
* # সিজোফ্রেনিয়া ফ্রেন্ড নিয়ে চিকিৎসা করা হয়?
* এ রোগের চিকিৎসার লক্ষ্য হচ্ছে উপসর্গ এবং নতুন সািকোটিক এপিসোড এর কমানো। Schizophrenia এর চিকিৎসা হিসেবে নিচের পদক্ষেপ গুলো নেয়া হতে পারে:
* * ঔষধ :
*Schizophrenia - এর চিকিৎসার জন্য antipsychotic bvgk একটা ঐষধ সাধারণত ব্যবহার করা হয়। এটা Schizophrenia ভালো করে না। বরং এটা সবচেয়ে যন্ত্রণাপদ্র উপসর্গগুলো যেমন delusions, hallucinations এবং চিন্তা করতে না পারা কমায়।
* মানসিক চিকিৎসা :
* বিভিন্ন মানসিক চিকিৎসা দ্বারা সিজোফ্রেনিয়া বিভিন্ন উপসর্গ কে ভালো করা যায়। এছাড়া মানসিক চিকিৎসা দ্বারা রোগীরা উপসর্গগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখা লিখতে পারে।
* হাসপাতালে ভর্তি :
* অনেক সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত রোগীর হসপিটালে ভর্তি হতে হয় না। তবে যারা নিজেদের অথবা অন্যদের ক্ষতি করতে পারে কিংবা বাড়িতে নিজেদের যত্ন নিতে না পারে তাদের হোস্টেলে ভর্তি করা হতে পারে।
* Electroconvulsive therapy ( ECT) :
* এ প্রক্রিয়ায় ঘুমানো অবস্থায় অ্যানেস্হেসিয়া দিয়ে রোগের মাথায় ইলেকট্রোড লাগানো হয় এবং কারেন্টের ছোট একটা শক দেওয়া হয়। এটা সাধারণত প্রতি সপ্তাহে ২-৩ তিনবার করে কয়েকটা সপ্তাহ করা হয়। এটাতে রোগীর মানসিক অবস্থা এবং চিন্তার উন্নতি হয়।
* # সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত রোগীরা কি বিপজ্জনক?
* অনেক গল্পে এবং মুভিতে এর রোগে আক্রান্ত রোগীদের হিংস্র হিসাবে দেখানো হয়।
* এটা সাধারণত সত্যি না। অধিকাংশ রোগীরা হিংস্র না এবং তারা শুধুমাত্র একা থাকতে পছন্দ করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগীরা বিপজ্জনক কাজ করতে পারে। তবে এটা তারা সাধারণ ভয়ের কারণে করে থাকে।
* # সিজোফ্রেনিয়া কি প্রতিরোধ করা যায়?
* এটা যদি তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে তাহলে এটা মারাত্মকতা অনেকটা কমানো সম্ভব। গবেষণার দেখা গেছে সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের মধ্যে শতকরা ২৫ ভাত চিকিৎসার পর সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়,৫০৫০বাক ওষুধ ব্যবহারের মাধ্যমে সুস্থ জীবন যাপন করতে পারে.।বাকি ২৫ ভাগ কখনোই ভালো হয় না। এক্ষেত্রে সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হচ্ছে চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া। আরো নিয়মিত ঔষধ ও কতগুলো মনো বৈজ্ঞানিক কৌশল প্রয়োগ এবং উপদেশ মেনে চললে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
* # সিজোফ্রেনিয়া দুই ধরনের চিকিৎসা রয়েছে : ওষুধ প্রয়োগ ও সাইকোথেরাপি। এক্ষেত্রে ইনডিভিজুয়াল সাইকো থেরাপির মধ্যে রয়েছে হ্যালুসিনপশন নিয়ন্ত্রণ ফ্যামিলি থেরাপি যোগাযোগের প্রশিক্ষণ মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের কৌশল ইত্যাদি। অনেক সময় ভালো হয়ে যাওয়ার পর ওষুধ বন্ধ করে দিলে পুনরায় রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। এই জন্য মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা ধারাবাহিকতা বজায় রাখা জরুরী।
* সিজোফ্রেনিয়া নিয়েও একজন রোগী ভালোভাবে বাঁচতে পারে যদি সঠিক মত চিকিৎসা করা হয়। এক্ষেত্রে পরিবার ও সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। যেসব পরিবার তীব্র আবেগ প্রকাশ করে, তাদের সদস্যের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত হার বেশি। রোগীকে মানসিক চাপ না দেওয়া, তুচ্ছ তাচ্ছিল না করা ও মুক্ত রাখা খুব জরুরী। যদি তিনি ওষুধ সেবন এর মধ্যে থাকেন তবে সঠিক মত ওষুধ খাচ্ছেন কিনা, চিকিৎসা নিচ্ছেন কিনা, খেয়াল রাখতে হবে। সামাজিকভাবে রোগীর ক্ষেত্রে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। তাকে পাগল বিবেচনা করা সঠিক নয়। এটি কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়।
* সিজোফ্রেনিয়াকে এক সময় বলা হতো সাইকিয়াট্রির ক্যান্সার। বলা হতো এটি ভালো হয় না। এমন বিশ্বাস এখনো প্রচলিত। এখনো কবিরাজ, ফকির, ওঝাদের থেকে এ চিকিৎসা পুরোপুরি ডাক্তারদের হাতে আসেনি। আবার অনেকে বুঝেনি না যে এটি রোগ। অনেকে জানেন না কোথায় চিকিৎসা পাওয়া যায়। যারা জানেন তারাও ভুলভাবে জানে। ভাবেন ওষুধ খেলে মানুষ আরো পাগল হয়ে যায়। সিজোফ্রেনিক রোগীকে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তারা মার খান নির্যাতন হন বিনা চিকিৎসায় শিকল দিয়ে বেধে রাখা হয়।
* # কয়েকটি পরামর্শ :
* ১. সিজোফ্রেনিয়া রোগীর চিকিৎসা সফল হতে হলে প্রাথমিক পর্যায়ে রোগীদেের মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। যদি তাদের প্রকাশ্য সমালোচনা করা হয়। মনোভাব প্রকাশ করা হয়।শত্রু মনোভাব পোষণ করা হয় এবং অতিরিক্ত আগলে রাখার চেষ্টা করা হয় তাহলে এ রোগের তীব্রতা বাড়ে এবং রোগীটির পুনরায় আক্রমনের হার বাড়ে। তাই পরিবারের সদস্যদের সাইকো - এডুকেশন দিলে ও ফ্যামিলি থেরাপি দিলে পুনরায় আক্রমণ কমিয়ে রাখা যায়।
* ২. এটি কারো ভুলের ফল না। এদিকে মেনে নিন।
* ৩. প্রাথমিক লক্ষণ হলো আগে ধরতে পারলে আক্রমণ ঠেকাতে পারবেন। যেমন, ঘুমের ধরনে পরিবর্তন বা সামাজিকভাবে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া।
* ৪.রোগীর জন্য একটি দৈনন্দিন রুটিন তৈরি করে তা মেনে চলতে সহায়তা করুন।
* ৫.রোগী যাতে নিয়মিত ওষুধ সেবন করে, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখুন।
* ৬. রোগীকে বুঝতে দিন তিনি একাই এ রোগে মোকাবেলা করছে না আপনারাও তার সঙ্গে রয়েছেন, যোগাযোগের রাস্তা উন্মুক্ত রাখুন।
* ৭.আকাশে উদ্বেগ উৎকন্ঠা প্রকাশ করবেন না। আবার সরাসরি ও নির্দয় সমালোচনা না।
* ৮. নির্ধারিত লক্ষ্য তে পারলে প্রশংসা করুন।
* ৯. মনে করবেন, এদের যত্ন নেওয়া আবেগগ ভাবে ও শারীরিকভাবে ক্লান্তিকর নিজের জন্য সময় নেই।
* ১০. যদি বাসার চিকিৎসা সম্ভব না হয়, চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।

19/09/2025
18/09/2025

মাদকাসক্ত ও রোগীদেরকে অবহেলা নয়,সু-চিকিৎসা মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা যায়।
#ব্রেন_এন্ড_লাইফ_হসপিটাল আপনাদের পাশে আছে, আপনাদের সেবায় নিয়োজিত।
Address 145/1 Crescent Plaza, Green road Dhaka-1205,
Phone Number : 01742544000, 01713-031449

14/09/2025

Brain and life hospital আপনাদের সেবায় সর্বদা নিয়োজিত।

10/09/2025

আগে আপনার সন্তান পরে সম্পত্ত...!
゚viralシfypシ゚viralシalシ

Address

145/1 Crescent Plaza, Green Road
Dhaka
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Brain & Life Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Brain & Life Hospital:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

[Your Story ... Our Story]

A MENTAL DISORDER AND DRUG ADDICTION TREATMENT CENTER THAT WORKS.

WE OFFER ----


  • RENOWNED PSYCHIATRIC & PSYCHOLOGIST.

  • 24/7 DUTY DOCTOR, AMBULANCE SERVICE.