Doctor । ডাক্তার

Doctor । ডাক্তার একটি সেবামুলক পেজ যা সব বয়সী নারীপুরু?

07/02/2024

✌️এই শীতে নিজেকে সুস্থ রাখুন সুন্দর রাখুন✌️শীতের মৌসুমে কিছু সহজ সতর্কতা অবলম্বন করে অল্প পরিশ্রমে শীতে আপনি স্বাস্থ্যকর...
14/11/2023

✌️এই শীতে নিজেকে সুস্থ রাখুন সুন্দর রাখুন✌️

শীতের মৌসুমে কিছু সহজ সতর্কতা অবলম্বন করে অল্প পরিশ্রমে শীতে আপনি স্বাস্থ্যকর ভাবে দিন যাপন করতে পারেন।

শীতকাল আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং তার প্রাকৃতিক লালন পালন করার ঋতু হিসেবে বিবেচিত। শীতকালে সুস্থ থাকার জন্য পুষ্টিকর উষ্ণ খাবার খাওয়া, ভালো ঘুম এবং সক্রিয় ও সতেজ থাকা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

স্বাস্থ্যকর ভোজনপ্রণালী গ্রহনঃ
গোটা শস্য, চর্বিহীন মাংস, মাছ, মুরগি, লেবু, বাদাম এবং বীজ, ভেষজ এবং মশলা সহ প্রচুর পরিমাণে তাজা ফল এবং শাকসবজিসহ একটি সুষম খাদ্য খাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করতে পারি আমরা যা শরীরের জন্যে সর্বোত্তম, কারণ এটি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে এবং আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ব্যায়ামঃ
সারা শীত জুড়ে নিজের শরীরকে ফিট রাখার জন্য শারীরিক ক্রিয়াকলাপ ও ব্যায়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। যোগব্যায়ামের দৈনিক রুটিন বা যেকোনো ধরনের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ আপনাকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করবে এবং ফ্লু এবং সর্দি-কাশির মতো মৌসুমী অসুস্থতার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।

ত্বকের সমস্যা ও যত্নঃ
ক্ষতিগ্রস্থ ত্বক শীতের অন্যতম একটি বিপদ বলা যায়। ঠাণ্ডা আবহাওয়া ত্বকের ক্ষতি করে যার ফলে ত্বক শুষ্ক এবং চুলকানি, ঠোঁট ফাটা এবং পায়ের গোড়ালি ফাটা দেখা দেয়। শীতকালে ত্বকের যত্নের মধ্যে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজিং, সূর্য থেকে সুরক্ষার ক্রিম প্রয়োগ করা এবং পানির সেবনের পরিমাণ বৃদ্ধি করা আবশ্যক।

পরিমিত পরিমান পানি সেবন করাঃ
প্রতিদিন প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি পান করুন এবং হাইড্রেটেড থাকুন|পানি আমাদের সিস্টেম পরিষ্কার করতে এবং টক্সিন অপসারণ করতে, শরীরের কোষগুলিতে পুষ্টি বহন করতে এবং শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।

ঘুমঃ
ভালো পরিমাণ ঘুম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে, স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল দূর করে এবং ক্যালরি পোড়ায়। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য ঘুম একটি গুরুত্বপূর্ন ফ্যাক্টর।

স্বাস্থ্যবিধিঃ
ভাল স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন, জীবাণুর বিস্তার বন্ধ করতে ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস এর আক্রমন রুখতে নিয়মিত হ্যান্ড স্যানিটাইজ করুন অথবা বার বার হাত ধুয়ে নিন।

নিয়মিত আপনার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুনঃ
শীতকালীন সতর্কতার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার মাধ্যমে স্বাস্থ্যের অবস্থার উপর নজর রাখা। যেহেতু ঠাণ্ডা আবহাওয়া হাঁপানি, ফ্লু, গলা ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়, যেমন কম তাপমাত্রা রক্তচাপ বাডায় এবং হার্টের উপর আরও চাপ সৃষ্টি করে। প্রিভেন্টিভ হেলথ চেকআপ হল শীতের রোগ থেকে বাঁচার এবং ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যেও সুস্বাস্থ্য উপভোগ করার সর্বোত্তম উপায়।


ধুমপান ত্যাগ করুনঃ
ধূমপান শীতকালে শ্বাসযন্ত্রকে সংক্রমণের প্রতি সংবেদনশীল করে তোলে তাই আপনাকে অবশ্যই ধূমপান পরিহার করা উচিত।

ভিটামিন ডিঃ
বাইরে যান এবং উষ্ণ রোদে গা মেলে দিন, আমাদের শরীরের ভিটামিন ডি প্রয়োজন - যা স্বাস্থ্য এবং ভিতরের নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য, মেজাজ নিয়ন্ত্রণের জন্যও ভিটামিন ডি কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

পোশাকঃ
বাইরে যাওয়ার সময় নিজেকে উষ্ণ রাখার জন্য গরম পোশাক পরিধান করুন। চেষ্টা করুন উলের তৈরি বা চামড়াজাত দ্রব্য দিয়ে তৈরি পোষাক পরিধান করতে, এসব পোষাক আপনাকে শীতল বাতাস থেকে যেমন রক্ষা করবে তেমন আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্য ও বৃদ্ধি করবে।

এখন সময় এসেছে শীতের ঋতুর স্বাস্থ্য প্রতিরোধ সম্পর্কে চিন্তা করার, শুধুমাত্র যদি আপনি অসুস্থ হওয়া এড়াতে এবং অ্যান্টিবায়োটিক এবং অন্যান্য ওষুধ এড়াতে চান তবে নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর শীতের জন্য উপরে উল্লিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করুন।

25/08/2023

কমলালেবুর খোসায় ৬টি দারুণ ঘরোয়া চিকিৎসা!

কমলালেবু খাওয়ার পর সাধারণত আমরা এর খোসা ফেলে দেই। বাচ্চাদের এই খোসা দিয়ে একটি মজার খেলা আছে। তারা কান্নার অভিনয়ের জন্য কমলার খোসা একজন অন্যজনের চোখে চিপে দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই কমলার খোসা পুষ্টিগুনে আপেলের খোসারই মত উপকারি। বরঞ্চ কমলার খোসা একটু বেশিই গুনাগুন সম্পন্ন।
কমলালেবুর খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা আমাদের বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা, কাশি বা অ্যাজমার সমস্যা ও লিভারের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
দূর করে কফ ও পিত্ত সমস্যা-
কমলার খোসার তিতকুটে রসের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য এটি কফের সমস্যা ও পিত্তের যে কোন ধরনের সমস্যা দূর করে। পাতলা করে কমলার খোসা ছিলে নিন ভেজিটেবল পিলারের সাহায্যে, যেন নিচের সাদা অংশ না আসে। কিংবা গ্রেটারে ঘষে নিন, মিহি কুচি পাবেন। এই খোসার কুচি রঙ চা তৈরির সময় দিয়ে দিন। সাথে দিন অল্প একটু আদা। একটু ফুটিয়ে আদা ও কমলার গন্ধ ছড়ালেই পান করুন চায়ের মত। সাথে দিতে পারেন মধুও। কফ ও পিত্তের সমস্যার প্রতিকার হবে।
পেটের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকর-
কমলালেবুর খোসা হজমের সমস্যার সমাধান করে এবং পেটের সমস্যা সরিয়ে ফেলা হয়। এছাড়া কমলার খোসা গ্যাস, অম্বল , বমি এবং আম্লিক উদ্গিরণ অপসারণ করতে সাহায্য করে। ক্ষুধা মন্দা এবং বমি বমি ভাব দূর করতে কমলার খোসার জুড়ি নেই। প্রতিদিন সকালে খোসার মিহি কুচি এক চা চামচ পরিমাণ মধুর সাথে খেয়ে নিন। কিংবা যোগ করতে পারেন ফ্রুট সালাদেও।
অ্যাজমা ও কাশির সমস্যায়-
কমলার খোসা গুঁড়ো কাশির সমস্যা দূর করে। কমলার খোসা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও অ্যাজমা উপশমে কাজে লাগে। এসব কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পান করুন কমলার খোসায় তৈরি চা। কিংবা কমলার খোসা দিয়ে মোরব্বা বা টফি তৈরি করে রাখুন। প্রতিদিন সকালে এই টফি চা পানের সময় ভালো করে চিবিয়ে খান।
অ্যাসিডিটি দূর করে-
কমলার খোসার তৈরি তেলে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা পেটের অ্যাসিডিটি দূরীকরণে সহায়তা করে। এছাড়া এই তেলে রয়েছে ডি-লিমোনেন যা অন্ত্রের স্বাভাবিক আন্দোলন বজায় রাখে ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক রাখে। অ্যাসিডিটির সমস্যায় কমলার খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল ওয়েল পানিতে দু ফোঁটা মিশিয়ে পান করুন।
ওজন কমাতে সহায়ক-
গবেষণায় দেখা যায় কমলালেবুর খোসা কলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসেরাইড দ্রবীভূত পারে। ফলে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে এবং যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য কমলার খোসা অনেক কার্যকরী। জ্যাম, জেলি বা মারমালেড এর সাথে প্রতিদিন সকালে খেয়ে নিন তাজা কমলার খোসা। কিংবা পান করুন এই খোসার উপকারিতায় ভরা চা।
ক্যান্সার ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে-
এছাড়া কমলার খোসায় একটি ফ্লেভোনয়েড রয়েছে যা ‘হেস্পিরিডিন’ নামে পরিচিত। এবং এটি কোলন ক্যান্সার এবং অস্টিওপরোসিস বিরুদ্ধে কাজ করে।
অনিদ্রা দূর করতে-
কমলার খোসা গোসলের পানিতে ব্যবহার করলে এটি অনিদ্রা দূর করে। খোসা গুলো কাঁটাচামচ দিয়ে ভালো করে কেঁচে নিন। তারপর গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পানির তাপমাত্রা কুসুম গরম থাকতে থাকতে গোসল সেরে নিন। চাইলে মিশিয়ে দিতে পারেন খোসায় তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও।

02/10/2022

:: পড়ুন কাজে লাগবে ::
১. আপনি যখন মোবাইলে কোন নাম্বার ডায়াল করেন তখন কানেকশন পাওয়ার আগ পর্যন্ত মোবাইল তার সর্বোচ্চ শক্তি
ব্যাবহার করে। অর্থাৎ এসময় মোবাইল থেকে সর্বোচ্চ রেডিয়েশন হয়। তাই এসময় মোবাইল কানের কাছে না ধরেই
রাখাই ভালো।
২. চা পানের পর পর পানি না পান করা উচিত। এতে দাতেঁর মধ্যকার ফাঁক বেড়ে যায়।
৩. দরজার পাশে দাড়িয়ে কান
খুচাবেননা। কারণটা আশা করি বলা লাগবেনা।
৪. আপনার টুথব্রাশ প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর বদলান।
৫. খালি পেটে কলা খাওয়া অনুচিত।
৬. এক মেয়ের সামনে কখনো সমবয়সী অপর মেয়ের প্রশংসা করবেননা। এমনকি আপনার নানুর সামনে আপনার দাদুর প্রশংসা করবেন না।
৭. টি.ভি দেখার সময় বাতি বন্ধ
করবেননা। বাতি বন্ধ থাকলে টি.ভি হতে নিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন সোজা-সুজি চোখে আঘাত করে।
আমাদের পোষ্ট গুলা আপনাদের কেমন লাগে সেইটা কমেন্টস্ এ জানাতে ভূল করবেন না ।

স্বাস্থ্যকর যৌন জীবনের জন্য খাওয়াদাওয়া !যৌন সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়ত পাচ্ছি ফোনকল, চেম্বারে আসছেন ভুক্তভোগীরা। এদেরমাঝে...
30/09/2022

স্বাস্থ্যকর যৌন জীবনের জন্য খাওয়া
দাওয়া !
যৌন সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়ত পাচ্ছি ফোন
কল, চেম্বারে আসছেন ভুক্তভোগীরা। এদের
মাঝে শতকরা ৯৯ ভাগই পুরুষ। সকলেই কমবেশি
একই ধরনের সমস্যার কথা বলেন ঘুরিয়ে
ফিরিয়ে। প্রত্যেকেই মনে করেন তার সমস্যা
আর কারো হয় না এবং এই সমস্যা থেকে
মুক্তি নেই। দুসচিন্তার কারনে শারীরিক
সমস্যার থেকে বড় হয়ে দেখা দেয় মানসিক
সমস্যা। অথচ কিছু সাধারণ খাবারেই আছে
অধিকাংশ যৌন সমস্যার ভালো সমাধান।
সমস্যায় পড়লে আমরা ওষুধের মাঝে খুঁজি
মুক্তি, অথচ আশেপাশের কত খাবারে যে
রয়েছে জাদুকরী কেরামতি সেটা আমরা
জানি না।
সবুজ শাকপাতা দিয়ে শুরু করা যাক। দেশি
সবুজ শাক, পালং শাক, লাল শাক ইত্যাদি
পাতা অবহেলা করবেন না। ব্রুকলি, স্পিনেচ,
ফুলকপি, বাঁধাকপি এসব সবজীতে রয়েছে
ভিটামিন বি সহ অন্যান্য এন্টি অক্সিডেন্ট
যেগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অপরিহার্য।
১/ ডিম খাবেন। ডিমে পাবেন শরীরের বৃদ্ধির
জন্য আমিষ এবং বিভিন্ন ভিটামিন। সুস্থ
যৌন জীবন যাপনে আমিষের প্রয়োজন
রয়েছে। আমিষ ছাড়া দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয়
পূরণ হয় না।
২/ প্রতিদিন ফল খেতে হবে। দেশি টক ফল
খেতে পারেন। লেবু, বাতাবি লেবু, কমলা
লেবু, মাল্টা ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল
প্রয়োজন প্রতিদিন। গরমের দিনে খাবেন
তরমুজ। তরমুজে রয়েছে মহা উপকারী এক
রাসায়নিক সিট্রুলিন; পুরুষের জন্য যার
ভূমিকা সর্বজন স্বীকৃত। দেশি জাম, বিদেশি
স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফলেও রয়েছে এধরণের
গুণাবলী।
৩/ চা পান করবেন প্রতিদিন। দিনে এক বা দুই
কাপ চা পান করলে দেহে প্রবেশ করে
বিভিন্ন এন্টি অক্সিডেন্ট যারা পুরুষের
নানা সমস্যার সমাধানে সিদ্ধহস্ত।
৫/ পুরুষের সক্ষমতার পেছনে জিঙ্ক বা
দস্তার বিশাল ভূমিকা রয়েছে। মাংসে
পাবেন জিঙ্ক। অনেকেই খাবারের মেনু
থেকে প্রাণীজ আমিষ তথা মাংস বাদ দিয়ে
দেন, এটা ঠিক না। মাংস খাবেন পরিমিত
পরিমাণে। এর সাথে সুষম খাদ্য দুধ পান
করবেন। দুধেও পাবেন জিঙ্ক।
৬/ নিয়মিত বাদাম খাওয়া খুব ভালো একটা
অভ্যাস। বাদামের তেল রক্তে খারাপ
কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে রক্ত প্রবাহ
স্বাভাবিক রাখে। এটা পুরুষদের জন্য খুব
উপকারী। দেশি বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা
বাদাম ইত্যাদি যেকোনো বাদামেই এই
উপকার পাবেন। বাদামে আরো রয়েছে
ভিটামিন ই যার সুনাম রয়েছে বার্ধক্যের
সাথে যুদ্ধে।
৭/ সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি
এসিড যা সুস্থ জীবনের অন্যতম উপাদান। জাতীয় মাছ ইলিশ

✅ ডায়াবেটিস রোগীদের অসচেতনতা হতে পারে পা কাঁটা পড়ার কারণ।আজকাল  আমাদের দেশে সবচেয়ে কমন স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে ডায়াবেটিস।...
30/09/2022

✅ ডায়াবেটিস রোগীদের অসচেতনতা হতে পারে পা কাঁটা পড়ার কারণ।

আজকাল আমাদের দেশে সবচেয়ে কমন স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে ডায়াবেটিস। এটি কমন সমস্যা হলেও এর প্রভাব অনেক বিস্তৃত ও পরিস্থিতিভেদে মারাত্নক।

সাধারণত ডায়াবেটিস আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গেই কোন না কোন সমস্যা সৃষ্টি করে। তবে পা এর উপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এমনিতেই পা আমাদের শরীরের সবচেয়ে অবহেলিত অঙ্গ। খুব কম মানুষই আলাদাভাবে পায়ের যত্ন নেন।

তাই পায়ে ডায়াবেটিসের প্রভাব প্রাথমিক অবস্থায় অনেকেই ধরতে পারেন না। ফলে সামান্য আঘাত বা ক্ষত থেকে পা কাঁটা পড়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

✅ আসুন জেনে নিই কি কি কারণে পা কাঁটা পড়তে পারেঃ

▪️ দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত থাকার কারনে ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের রক্তনালী শুঁকিয়ে যায় এবং বিভিন্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়। এইজন্য পায়ে ব্যথার অনুভূতি কমে যায়। ফলে রোগীরা আঘাত পেলেও বুঝতে পারেন না এবং আঘাতের জায়গায় চাপ ফেলতে থাকেন। ফলে সামান্য আঘাত ইনফেকশনে রুপ নেয়। এবং তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু না করলে তা থেকে গ্যাংগ্রিনের সৃষ্টি হয় এবং পা কাঁটার মত পরিস্থিতি চলে আসে।

▪️ অনেক ডায়াবেটিস রোগী আছেন, যাদের রাতে পায়ে জ্বালা ও ব্যথা বেড়ে যায়।পায়ের জ্বালাপোড়া সাধারনত ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সে এবং ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে যে কারো হতে পারে। এ ক্ষেত্রে মহিলারা পুরুষের তুলনায় বেশী আক্রান্ত হন। যদিও সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ডায়াবেটিস রোগীর এ ধরনের উপসর্গ থাকে না, ফলে ব্যাপারটা নিয়ে অনেকেই মাথা ঘামাতে চাননা এবং পরবর্তীতে চিকিৎসা অনেক জটিল হয়ে পরে, এমনকি পা বাঁচানোও দুঃসাধ্য হয়ে উঠে।

▪️ পায়ে সঠিক ভাবে রক্তপ্রবাহ না থাকার কারনে, পায়ের তলা ছাড়াও গোড়ালি, পায়ের উপরিভাগে জ্বালাপোড়া ও ব্যথা হতে পারে। এর কারনে অনেক সময় পায়ের রং পরিবর্তন হয়, অতিরিক্ত ঘাম হয় এবং পা ফুলে যায়।

▪️ রোগীর পায়ে ও পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে কর্ন, ক্যালাস এবং ফোসকা হলে তা বুঝতে পারে না, যা পরবর্তীতে ভয়ংকর রূপ ধারন করতে পারে। এক্ষেত্রে নিয়মিত পায়ের পরীক্ষা খুবই জরুরী।

▪️ বেশিরভাগ সময়ই রোগীরা অসাবধানতা এবং সচেতনতার অভাবে কারনে দেরীতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন, তাই অনেক সময় দেখা যায় সামান্য দেরীতে চিকিৎসা গ্রহনের কারনে রোগীর জীবন বাঁচাতে পায়ের অংশবিশেষ কেটে ফেলে দিতে হয়।

✔ স্বপ্নদোষ কমানোর উপায়☞ রাতে ঢিলাঢালা জামাকাপড়পরে ঘুমান☞ অতিরিক্ত যৌন চিন্তা বাদ দিন☞ পর্ণ দেখা বন্ধ করুন☞ রাতে ঘুমান...
29/09/2022

✔ স্বপ্নদোষ কমানোর উপায়

☞ রাতে ঢিলাঢালা জামাকাপড়
পরে ঘুমান
☞ অতিরিক্ত যৌন চিন্তা বাদ দিন
☞ পর্ণ দেখা বন্ধ করুন
☞ রাতে ঘুমানোর আগে প্রস্রাব
করে ঘুমান
☞ মাঝরাতে ঘুম থেকে উঠে আবার
প্রস্রাব
করুন
☞ রাতে ঘুমানোর আগে কিছু বরফ
নিয়ে অণ্ডকোষের চারপাশে কিছুক্ষন
মালিশ
করে তারপর ঘুমান ।
☞ হস্তমৈথুন এবং যৌনমিলন নিয়মিত
করলে এম্নিতেই স্বপ্নদোষ কম হবে ।
☞ এরপরও
যদি না কমে তবে দেরি না করে ডাক্তার
দেখান ।

বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্ট
গুলো যদি আপনার ভাল
লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট
করে জানাবেন। আপনার
যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে G or N (G=
good, N=nice ) লিখে কমেন্ট করবেন।
তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির
হব।

একজন পেশেন্ট আপনার কাছে আসলেন fever বা জ্বর নিয়ে তাপমাত্রা দেখলেন 103°F এখন আপনি কি কি বিষয় লক্ষ করবেন?প্রথমেই আমাদের যে...
28/09/2022

একজন পেশেন্ট আপনার কাছে আসলেন fever বা জ্বর নিয়ে তাপমাত্রা দেখলেন 103°F এখন আপনি কি কি বিষয় লক্ষ করবেন?

প্রথমেই আমাদের যে বিষয়গুলা লক্ষ রাখতে হবে....
🔴 Duration বা সময়কালঃ Acute or chronic. যেমন ৩ সপ্তাহের কম সময় ধরে জ্বর থাকলে সেটা acute fever আর ৩ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হলে chronic fever. এখন যদি acute fever হয় তখন আমরা সেদিক আগাবো আর chronic হলে সে অনুযায়ী হিস্ট্রি নিব।
🟪 সেক্ষেত্রে আমাদের জানতে হবে acute fever কেন হয় আর chronic fever কেন হয় তা হলে সামনে আগানো সহজ হবে।

🔴 এরপর দেখব Intensity বা তীব্রতাঃ যেমন Low grade or high grade.
👉 Low grade বা নিন্ম মানের জ্বর এটা কখন হবে? যখন তাপমাত্রা 100.4 - 102.2° F থাকবে তখন।
👉 Moderate grade বা মাঝারি গ্রেড এমন কখন হবে? যখন তাপমাত্রা 102.2- 104.0°F হবে।
👉 High grade হাই গ্রেডের জ্বর কখন হবে যখন তাপমাত্রা 104.1-106.01°F হবে।
👉 Hyperpyrexia তখনই হবে যখন তাপমাত্রা 106°F এর বেশি হবে।
🟪 এক্ষেত্রেও আমাদের জানতে হবে কখন কেমন তাপমাত্রায় জ্বর আসে তা হলে রোগ নির্ণয়ে সুবিধা হবে।

🔴 তারপর Character বা বৈশিষ্ট্যঃ Continued, intermittent or remittent.
🟪 এখানেও আমাদের জানতে হবে কোন ক্ষত্রে কেমন জ্বর আসে এবং তার বৈশিষ্ট্য কেমন হয়।

🔴 Diurnal variation বা দৈনিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের সময়ঃ অর্থাৎ তাপমাত্রা কি সব সময় এক ই রকম থাকে নাকি বিশেষ কখনো বাড়ে বা কমে যেমন evening rise of temperature in tuberculosis

🔴 এখন দেখব Associated symptoms: যেমন,
Chills & rigor হয় কি না?
Unconsciousness কি না?
Night sweats হয় কি না?
Dysuria হয় কি না?
Rash উঠেছে কি না?

এভাবে বিস্তারিত জেনে যদি রুগী থেকে হিস্ট্রি নিতে পারেন তা হলে সঠিক ভাবে রোগ নির্ণয় করতে পারবেন এবং সঠিক ট্রিটমেন্ট ও দিতে পারবেন।

বসা বা শোয়া থেকে হঠাৎ উঠে দাঁড়ালে   মাথাটা চক্কর দিয়ে ওঠে 👉 বর্তমান পজিশন বা ভঙ্গি পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রক্তচাপ কমে গে...
28/09/2022

বসা বা শোয়া থেকে হঠাৎ উঠে দাঁড়ালে মাথাটা চক্কর দিয়ে ওঠে

👉 বর্তমান পজিশন বা ভঙ্গি পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রক্তচাপ কমে গেলে এমনটি হয় এই সমস্যা টি হয় অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশনের কারনে।

প্রশ্ন আসতে পারে অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশন আবার কি?

উত্তরঃ হঠাৎ ভঙ্গি বা অবস্থান পরিবর্তনের ফলে যদি কারও সিস্টোলিক রক্তচাপ আগের চেয়ে ২০ মিলিমিটার পারদ এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ১০ মিলিমিটার পারদ নেমে আসে তবেই তাকে অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশন বলে।

সমাধান কি?
👉 শোয়া বা বসা অবস্থান থেকে হঠাৎ দাড়িয়ে যাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। যে কোনো প্রকার স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ নিতে সমস্যা উল্লেখ করে যোগাযোগ করুন।

📣 এবার পুরুষদের ফার্টিলিটি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে চাই🚩 এতোদিন ফার্টিলিটি সমস্যার ক্ষেত্রে নারীদের নানা সমস্যা ও...
28/09/2022

📣 এবার পুরুষদের ফার্টিলিটি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে চাই

🚩 এতোদিন ফার্টিলিটি সমস্যার ক্ষেত্রে নারীদের নানা সমস্যা ও জটিলতা নিয়েই সাধারণত কথা বলে এসেছি। তবে এখন খুবই প্রয়োজনীয়তা বোধ করছি পুরুষদের ফার্টিলিটি সমস্যা নিয়ে কিছু জরুরী কথা বলার।

🚩 আমার প্র‍্যাকটিসের শুরু থেকে আমি বরাবরই স্বামী স্ত্রী উভয়কেই সমানভাবে গুরুত্ব দিয়ে আসছি বিশেষ করে যারা আমার চিকিৎসা নিয়েছেন বা নিচ্ছেন তারা সবাই জানেন যে আপনারা দুজনই আমার কাছে সমান গুরুত্ব বহন করে থাকেন কেউ কারো থেকে কম নন। তার পেছনে অবশ্যই বেশ কিছু কারণ রয়েছে।

🚩 একটা সময় ছিল যখন আমরা মূলত নারীদেরকেই প্রধান কারণ ধরে নিয়ে চিকিৎসা করে যেতাম। পুরুষদের ব্যাপারটা আসতো অনেক পরে আর সমাজও যেন একচেটিয়াভাবে মেয়েদের উপরেই এই দায়টা চাপিয়ে দিয়ে আসছিল আর পুরুষরা তখন এই ব্যাপারে মোটেও সচেতন ছিলেন না। তবে যুগের পরিবর্তনে এই চিন্তাভাবনা পরিবর্তিত হচ্ছে। পুরুষেরা এখন আগের চেয়ে কিছুটা সচেতন হচ্ছেন তাও এই সচেতনতাটুকু শিক্ষিত শ্রেণীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ।

🚩 বর্তমানে আশংকাজনক হারে পুরুষের ফার্টিলিটি সমস্যা বেড়েই চলেছে। কিছুদিন আগেও ফার্টিলিটি সমস্যায় নারীদের কে বলা হতো বেশী স্থান দখল করে আছেন। পুরুষেরা ছিলেন পরের সারিতে আর কিছু কারণ ছিল উভয়ের সম্মিলিত। কিন্তু ইদানিং সারা বিশ্বে গবেষণা বলছে এমনকি আমাদের দেশের পরিসংখানও এখন বলছে যে সন্তান জন্ম দানে ব্যার্থতা দুজনের ঘাড়েই সমানভাবে বর্তায়।

🚩 তবে আমার ব্যক্তিগত অভিমত বা অভিজ্ঞতা যাই বলেন না কেন, তাতে মনে হচ্ছে ইদানীং যেন আমার রোগীদের মধ্যে পুরুষের ফার্টিলিটি সমস্যার কারণ নারীদেরকেও ছাড়িয়ে চলে যাচ্ছে। ব্যাপারটা খুবই অদ্ভুত। সিমেন এনালাইসিস এখন একটা রুটিন টেস্টের মতোই হয়ে গেছে। ফলে এতো বেশী সমস্যা সামনে আসছে যে মাঝে মাঝে বাকহীন হয়ে যেতে হচ্ছে। আপাত দৃষ্টিতে ইতিহাস নিয়ে কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা অথচ কি ভীষণভাবে শুক্রাণু কমে যাচ্ছে আর বীর্যে ইনফেকশন এর তো একেবারে ছড়াছড়ি।

🔰 তাই ভাইদেরকে বলতে চাই
✏️ আরো আরো অনেক বেশী সচেতন হতে হবে,
✏️ এক বছরের অধিক সময় সন্তান না আসলে নিজের উদ্যোগ ডাক্তারের কাছে এসে খোলাখুলি আলাপ করতে হবে ও বীর্য পরিক্ষা করতে হবে,
✏️ জীবন যাপন প্রণালী ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে,

হঠাৎ চোখ উঠা বা কনজাংটিভাইটিস হলে কি করবেন? গত কয়েকদিন ধরে চোখ উঠা বা কনজাংটিবাটিস বা  পিঙ্কআই রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য...
28/09/2022

হঠাৎ চোখ উঠা বা কনজাংটিভাইটিস হলে
কি করবেন?

গত কয়েকদিন ধরে চোখ উঠা বা কনজাংটিবাটিস বা পিঙ্কআই রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

এটা কিভাবে ছড়ায় ?
এটা একটা অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ,রোগীর সংস্পর্শে এলে বা ব্যবহারিত জিনিসপত্র, কাপড়, তাওয়াল ,টিস্যু, ইত্যাদি শেয়ার করলে, এমনকি চোখের কাছাকাছি এসে আক্রান্ত রোগীর চোখের দিকে সুস্থ ব্যক্তি তাকালেও এ রোগ হয়ে যেতে পারে।

রোগের লক্ষণ;
প্রথমে একটা চোখ আক্রান্ত হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরবর্তীতে দ্বিতীয় চোখটিও আক্রান্ত হয়।
শুরুতে চোখে ময়লা পরার অনুভূতি ,চোখ খচখচ করা, চোখ গোলাপি বা লাল হতে পারে ,
চোখ ফুলে যেতে পারে, চোখে প্রচণ্ড রকম অস্বস্তি লাগতে পারে ,ব্যাথা হতে পারে , চোখে ঝাপসা দেখতে পারে ,চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে পারে এমনকি পুঁজ ও বের হতে পারে।

রোগ হলে কি করবো ?
কোন আতঙ্কের দরকার নেই,বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা ভাইরাস জনিত রোগ এবং পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ নিরাময় হয়ে যায়।
অহেতুক আক্রান্ত চোখ ঘষা মজা করবেন না।
চোখকে বিশ্রাম দিবেন,
চোখের কাজ যেমন পড়ালেখা, টিভি, মোবাইল ব্যবহার সীমিত করবেন।
নিজের এবং অন্যের চোখ ঝুঁকিমুক্ত রাখতে চোখে কালো সানগ্লাস ব্যবহার করবেন।
বেশি ব্যথা হলে কুসুম গরম ভাব ব্যবহার করা যেতে পারে,সাথে প্যারাসিটামল বা নাপা জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে এবং চুলকালে আন্টি হিস্টামিন বা এলাট্টল দিন একবারে করে খাওয়া যেতে পারে ।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটি ড্রপ বা মলমের প্রয়োজন পড়ে না ।তবে ব্যাকটেরিয়া জনিত ক্ষেত্রে বা ঝুঁকিপূর্ণ রোগীর ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ড্রপ শিশুদের জন্য i venti এবং বড়দের জন্য A phenicol eye drop দুই ফোঁটা করে, দিন তিন বার সাত দিন ব্যবহার করা যেতে পারে।

কখন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে?

চোখ দিয়ে আঠালো পূজ বের হলে,
সকালবেলা চোখ খুলতে না পারা,
প্রচন্ড মাথা ব্যাথা সাথে জ্বর হলে ,
চোখে ঝাপসা দেখা গেলে ।
এক সপ্তার মধ্যে রোগীর কোন উন্নতি না হলে।

সর্বোপরি চোখের ব্যাপারে কোন রিস্ক না নিয়ে সুযোগ থাকলে রোগের যে কোন অবস্থাতেই পাস করা রেজিস্ট্রেট ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া সমীচীন।
সবার জন্য সুস্থতা কামনা।

27/09/2022

হেলথ টিপস্

** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় & আপনার হজমে সাহায্য করবে।

** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে হাড়ের অসুখ থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন তিন লিটার পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে।

Address

Dhaka
1200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor । ডাক্তার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category