Tulip Soul Yoga Studio

Tulip Soul Yoga Studio Tulip Soul Yoga Studio- We believe in the transformative power of yoga for everyone, regardless of age, experience, or fitness level.

Our mission is to guide you on a journey towards physical, mental, and spiritual well-being through the practice of yoga.

প্রাণায়ামের উপকারিতা :প্রাণায়াম এমন একটি প্রাচীন যোগাভ্যাস, যা ব্যক্তির শ্বাসপ্রশ্বাস উন্নত ও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য ক...
19/08/2024

প্রাণায়ামের উপকারিতা :

প্রাণায়াম এমন একটি প্রাচীন যোগাভ্যাস, যা ব্যক্তির শ্বাসপ্রশ্বাস উন্নত ও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ভ্রামরী, কপালভাতি, নাড়ীশোধন, উজ্জয়ী, ভাস্তৃকার মতো প্রাণায়াম কৌশল আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে রাখতে, অবসাদ ও চাপ মুক্ত হতে সাহায্য করে। এর ফলে আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেনের যোগান সম্ভব হয়।

প্রতিদিন প্রাণায়াম করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, এই প্রক্রিয়া ব্যক্তিকে শান্ত রাখে এবং শরীর ডিটক্সিফাই করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সঠিক ভাবে গৃহীত গভীর নিঃশ্বাস আপনার কর্টিসোলের স্তর তৎক্ষণাৎ (কম কর্টিসোল= কম স্ট্রেস) কমিয়ে দিতে পারে। একবার সঠিক শ্বাসপ্রশ্বাসের ফলে এমন ফলাফল লাভ করলে, প্রতিদিন যদি প্রাণায়াম করেন, তা হলে কী কী উপকারিতা লাভ করতে পারেন, তা নিজেই ভেবে দেখুন।

প্রাণায়ামের উপকারিতা

১. রাগ কম করে।

২. ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্যে করে। অতএব আপনার ওয়েটলস জার্নির প্রথম পদক্ষেপ হতে পারে প্রাণায়াম।

৩. প্রাণায়াম ব্যক্তির ব্যক্তিগত ও পেশাগত সম্পর্ককেও উন্নত করে। শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণের ফলে ব্যক্তি নিজের মেজাজের ওপরও নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে। এর ফলে তাঁরা সকলের সঙ্গে ভালো ভাবে মেলামেশা করতে পারে।

৪. কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে।

৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৬. প্রাণায়াম ব্যক্তির অটোইমিউন রোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

৭. ঘুমের সময় ও গুণমান বৃদ্ধি করে প্রাণায়াম।

৮. ক্রনিক ইনফ্লেমেশান কম করে।

৯. মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন প্রাণায়াম করা উচিত।

১০. সঠিক ভাবে শ্বাস প্রশ্বাস করলে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। এর ফলে ব্যক্তি উৎসাহ ও শক্তিতে ভরপুর থাকে।

১১. শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়ার ফলে আমাদের শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হয়। সুস্বাস্থ্যের জন্য এটি অত্যন্ত জরুরি।

19/08/2024

কখন যোগাসন করলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়?

যোগ ব্যায়াম করা খুব জরুরি। এতে করে আমাদের শরীর ও মন সুস্থ থাকে। তবে ঠিক কোন সময় যোগ ব্যায়ামের জন্য বেশি ভালো। সকাল নাকি সন্ধ্যা?

যোগব্যায়ামের মূল উদ্দেশ্য–মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা।

নিয়মিত যোগব্যায়াম হার্ট ভালো রাখতে, রক্তচাপ কমাতে, নমনীয়তা বাড়াতে এবং পেশি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া শ্বাসযন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে, সামগ্রিক মানসিক সুস্থতা দেয় যোগাভ্যাস।

এখন প্রশ্ন হলো: যোগ ব্যায়ামের জন্য কোন সময়টা বেশি ভালো, সকাল নাকি সন্ধ্যা?

অনেকে বলেন, সূর্য ওঠার মুহূর্তে যোগব্যায়াম শুরু করা ভালো। তবে এমনটা সবার জন্য না-ও হতে পারে। যেমন: যারা বেশি রাত জাগেন, তাদের সকালে ব্যায়াম করা উচিত নয়।

তবে সন্ধ্যার পর যোগব্যায়ামেরও উপকার কম নয়। বিশেষ করে সারা দিনের কাজের পর ব্যায়াম করলে মানসিক ক্লান্তি একেবারেই চলে যাবে এবং ঘুম ভালো হবে। তাই আপনার ভালো লাগে, সেটিই হবে সঠিক সময়।

12/08/2024
🧘‍♀️ 𝑻𝒓𝒂𝒏𝒔𝒇𝒐𝒓𝒎 𝒀𝒐𝒖𝒓 𝑳𝒊𝒇𝒆 𝒘𝒊𝒕𝒉 𝑻𝒖𝒍𝒊𝒑 𝑺𝒐𝒖𝒍 𝒀𝒐𝒈𝒂 𝑺𝒕𝒖𝒅𝒊𝒐!🌸Join our rejuvenating yoga classes to achieve balance and tranquil...
13/07/2024

🧘‍♀️ 𝑻𝒓𝒂𝒏𝒔𝒇𝒐𝒓𝒎 𝒀𝒐𝒖𝒓 𝑳𝒊𝒇𝒆 𝒘𝒊𝒕𝒉 𝑻𝒖𝒍𝒊𝒑 𝑺𝒐𝒖𝒍 𝒀𝒐𝒈𝒂 𝑺𝒕𝒖𝒅𝒊𝒐!🌸

Join our rejuvenating yoga classes to achieve balance and tranquility. Choose between our convenient offline and online batches.

𝑶𝒇𝒇𝒍𝒊𝒏𝒆 𝑩𝒂𝒕𝒄𝒉:
🗓️ Days: Saturday, Monday, Wednesday
⏰ Timing: 8:00 AM to 11:00 AM

𝑶𝒏𝒍𝒊𝒏𝒆 𝑩𝒂𝒕𝒄𝒉:

🗓️ Days: Sunday, Tuesday, Thursday
⏰ Timing: 8:30 PM to 9:30 PM

𝑪𝒍𝒂𝒔𝒔𝒆𝒔 𝒊𝒏𝒄𝒍𝒖𝒅𝒆:

1.Yoga
3.Pranayam
3.Mudra
4.Weight Loss Exercise
5.Meditation.

Join Now! 📞 Call: 01318161247
📍 Address: House-310/311, Road-13, Block-A, Bashundhara R/A, Dhaka.
Find your inner peace with Tulip Soul Yoga Studio! 🌿✨

12/07/2024

ব্যায়াম-ডায়েট করেও যে ভুলে ওজন কমছে না:

বর্তমান কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই অনিয়মিত জীবন-যাপন করে থাকেন। আর এ কারণেই দ্রত ওজন বেড়ে যাচ্ছে। যখন অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যায়।তখন থেকে অনেকেই ডায়েট ও ব্যায়াম করা শুরু করেন ওজন কমাতে।

তবে চাইলেই তো আর ওজন কমানো যায় না। কারণ ওজন যতটা সহজে বাড়ে; তার চেয়ে ওজন কমানো অনেক কষ্টকর। এজন্য দ্রুত ওজন কমানোর কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ব্যায়াম ও ডায়েট করা জরুরি।

চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কেন আপনার ওজন কমছে না-

>> ইচ্ছাশক্তির অভাব থাকলে ওজন কমে না। এজন্য সবার আগে জরুরি নিজের মনকে শক্ত করা। আপনি ডায়েটও করছেন আবার ফাস্টফুডও খাচ্ছেন- এমনটি করলে কিন্তু ওজন কমবে না।
>> প্রথমদিকে অনেকেই কঠোরভাবে ডায়েট ও শরীরচর্চা করেন। কিছুদিন পরে যখন ওজন কমে না; তখন তিনি ডায়েট সঠিকভাবে অনুসরণ করেন না। এর ফলে ওজন আবারও বাড়তে শুরু করে। মনে রাখবেন, ওজন কমানোর কোনো শর্টকাট উপায় নেই। এজন্য ধৈর্য্য ধরে ডায়েট করতে হবে।
>> অনেকেই ভাবেন, বেশি ব্যায়াম করলে ওজন দ্রুত কমবে। ধারণাটি ভুল, কোনো কিছুই অতিরিক্ত করা ভালো না। বেশি হলে আপনি দৈনিক ২-৩ ঘণ্টা ব্যায়াম করতে পারবেন। এর চেয়ে বেশি করলে শরীর বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়বেন। শরীররও হঠাৎ করে এতো প্রেসার নিতে পারবে না।

>> ওজন কমানোর জন্য সঠিক মোটিভেশন দরকার হয়। এক্ষেত্রে পরিবারের কাউকে নির্ধারণ করুন, যিনি আপনাকে সময় মতো ব্যায়াম করা কিংবা ডায়েটের বিষয়ে গাইডলাইন দেবেন।
>> অনেকেরই রাত জাগার অভ্যাস থাকে। ওজন কমাতে চাইলে রাতে অবশ্যই ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। ঘুমালে শরীরের হরমোন নিঃসরণ বাড়ে, যা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কম ঘুম হলে শরীর আরও খাবার চায়। এতে ভিসারাল ফ্যাট বেড়ে গিয়ে ওজন বাড়িয়ে দেয়।

Scan to connect with us on Facebook! Stay updated with the latest Information and events."
11/07/2024

Scan to connect with us on Facebook! Stay updated with the latest Information and events."

বিভিন্ন যোগাসনের উপকারিতা:শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা একই সঙ্গে চাইলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত যোগাসন করতে হবে। কারণ ইয়োগা বা য...
11/07/2024

বিভিন্ন যোগাসনের উপকারিতা:

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা একই সঙ্গে চাইলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত যোগাসন করতে হবে। কারণ ইয়োগা বা যোগাসন শারীরিক ও মানসিক অবসাদ কাটিয়ে তুলতে কার্যকরী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলেও ওষুধের বিকল্প হিসেবে যোগাসনের অভ্যাস করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

যোগাসনের অর্থ হলো শরীরের সমস্ত অংশকে প্রকৃতির সঙ্গে আত্মস্থ করা। এর ফলে শরীরের চালনা ও উৎফুল্লতা বজায় থাকে। নিয়মিত এ অভ্যাসে প্রাকৃতিক উপায়ে শারীরিক গঠন সুগঠিত হয় এবং শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরতে সাহায্য করে। বিভিন্ন রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

যোগাসনে অসংখ্য আসন রয়েছে যা শরীর ফিট রাখে ও নির্দিষ্ট কিছু রোগের মুক্তি ঘটায়। তাই আসুন জেনে নিই যোগাসনের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।

১। মস্তিষ্ক ও হার্টকে সুরক্ষিত রাখতে: মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে নিয়মিত শীর্ষাসনের অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। আর হার্টজনিত নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনুশীলন করতে পারেন শশকাসন, অনুলোম- বিলোম প্রাণায়াম।

২। হজমের সমস্যা: অনিয়ন্ত্রিত জীবনে আমাদের প্রায় সবারই হজমের সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানে পবনমুক্তাসন বা সুপ্ত বজ্রাসন করা যেতে পারে। পবনমুক্তাসনে চিৎ হয়ে শুয়ে প্রথমে ডান পা ভাঁজ করে পেটের সঙ্গে লাগাতে হবে। বাঁ পা তখন সোজা থাকবে। এরপরে একইভাবে বাঁ পা ভাজ করে পেটে লাগতে হবে। ডান পা তখন সোজা থাকবে। নিয়মিত এভাবে যোগাসন করার ফলে গ্যাস, অম্বল, হজমের সমস্যাসহ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করা যায়।

৩। কোমরের যন্ত্রণা: কোমরের যন্ত্রণা কমাতে ভুজঙ্গাসন একটি আদর্শ স্থান। এই আসন করার সময় আপনার শারীরিক ভঙ্গি দেখতে অনেকটাই সাপের মতো হবে। এই আসন ছাড়াও উপুড় হয়ে শুয়ে এক পা উপরে তুলে একপদ সলভাসন বা পবনমুক্তাসন করলেও ভালো উপকার পাওয়া যাবে।

৪। হাঁটুর ব্যথা: যারা হাঁটুর ব্যথার সমস্যায় ভুগছেন তারা হাঁটুর ব্যথা কমানোর জন্য উত্থান পদাসন করলে উপকার মিলবে। চেয়ারে বসে পা তোলা ও নামানো অর্থাৎ সিটেড লেগরাইজও ভারী কাজে আসতে পারে। শুয়ে হাঁটু ভাঁজ করে উপরের দিকে পা তোলা নামা বা পেলভিস ব্রিজও করতে পারেন। এতে থাইয়ের পেশি সংকুচিত বা প্রসারিত হয়ে হাঁটুর ব্যথাকে সারিয়ে তুলবে।

৫। কাঁধ ও ঘাড়ের যন্ত্রণা: কর্মব্যস্ত জীবনে বসে বসে কাজের অভ্যাসে অনেকেই এখন ঘাড় ও কাঁধের সমস্যায় ভুগেন। ঘাড়ের যন্ত্রণা থেকে মুক্তির জন্য আইসোমেট্রিক প্রেসার অভ্যাস করতে পারেন। এর জন্য দু’হাত মাথার পিছনে নিয়ে মাথাকে হাত দিয়ে ঘাড় সোজা করে চাপ দিতে হবে। এভাবে মাথাকে চার দিকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চাপ দিন। চিৎ হয়ে শুয়ে ভুজঙ্গাসন অভ্যাস করলেও কাঁধ ও ঘাড়ের ব্যথা দূর করা যায়।

৬। পেট ও নিতম্বের চর্বি কমাতে: দৈনন্দিন জীবনে শারীরিক পরিশ্রম কম হওয়ায় অনেকেরই পেট ও নিতম্বের আশেপাশে অতিরিক্ত চর্বি জমতে দেখা যায়। এই সমস্যা সমাধানে অর্ধকূর্মাসন খুবই কার্যকরী। এই আসনটি নিয়মিত অনুশীলন করতে প্রথমে মাটিতে বজ্রাসনে বসুন। মাথা মাটিতে ঠেকান। এইবার হাত দুটি সোজা করে একসঙ্গে জড়ো করে মাথার ওপরে তুলুন নমস্কারের ভঙ্গিতে। খেয়াল রাখবেন এসময় যেন পেট ও বুক ঊরুর সঙ্গে লেগে থাকে। এই অবস্থায় কিছুক্ষণ থাকার পর থাকার পর ধীরে ধীরে সোজা হয়ে বসে শবাসনে বিশ্রাম নিন।

৭। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা: হাঁপানি বা শ্বাসজনিত সমস্যায় সিদ্ধাসন নিয়মিত অনুশীলন করতে পারেন। এর জন্য মেরুদণ্ড সোজা রেখে পা গুটিয়ে বসে ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে ও ছাড়তে হবে। এই আসন দেখতে অনেকটাই পদ্মাসনের মতো। সিদ্ধাসনে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি ফুসফুসের কার্যক্ষমতাও বাড়ে।

৮। মেরুদণ্ডজনিত সমস্যা: হরমোন বা বংশগত সমস্যার জন্য অনেকেরই শারীরিক উচ্চতা বেশি হয় না। তাই যাদের উচ্চতা কম তারা অল্পবয়স থেকেই করতে পারেন সর্বাঙ্গাসন, তাড়াসন, উষ্ট্রাসন এবং বৃক্ষাসনের মতো আসনগুলো। এসব আসন মেরুদণ্ডকে সুগঠিত করে। সেই সঙ্গে নমনীয় করে উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

Address

House#310/311, Road#13, Block#A, Bashundhara R/A
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tulip Soul Yoga Studio posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category