Hoàng Đức Tool TX 02

Hoàng Đức Tool TX 02 দ্বিতীয় বিয়ে, তৃতীয় বিয়ে, চতুর্থ বিয়ে।

দেখুন দুলাভাই কতবড় ভয়ংকর : 💔তামান্না আক্তার। পড়েন নবম শ্রেনীতে।উঠতি বয়সের একজন যুবতী।তামান্নার বোন বড়কে বিয়ে দেয়া হয় পাশ...
26/05/2024

দেখুন দুলাভাই কতবড় ভয়ংকর : 💔

তামান্না আক্তার। পড়েন নবম শ্রেনীতে।

উঠতি বয়সের একজন যুবতী।
তামান্নার বোন বড়কে বিয়ে দেয়া হয় পাশের এলাকা নাটাই নামক গ্রামে। এদিকে তামান্নার বোন জামাই নাঈম তামান্নাকে ছোট বোন বলে তাকে বিভিন্ন জিনিস পত্র দেয়া শুরু করে। বিষয়টি তামান্নার বড় বোনের কাছেও সন্দেহ হয়।

দুলাভাই নাঈম শালিকা তামান্নার সাথে প্রায় সময় মোবাইলে ও সরাসরি বিভিন্ন রসালো কথা বার্তাও বলেন। যদিও কি হতে চলেছে তামান্না সেটা বুঝতে পারেনি।

গত কয়েকদিন আগে তামান্নাকে তার দুলাভাই তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতে বলে। তামান্না বোন জামাইয়ের বাড়ি গেলে রাতে নাঈম অচেতন ঔষধ জুসের সাথে মিশিয়ে আনে। পাশের রুমে শালিকা তামান্না রাতে ঘুমান। এদিকে নাঈম তামান্নার বড় বোনকে আমের জুস খাওয়ান ও অচেতন করে ঘুমে ফেলে রাখেন। আর...

পাশের রুমে গিয়ে শালিকা তামান্নাকে ৪ ঘন্টা ধর্ষণ করেন। তামান্না চিৎকার করে বলতে থাকে,, দুলাভাই দুলাভাই আপনি না আমার আপন ভাইয়ের মত, আমি না আপনার ছোট বোন। আপনি একি করছেন?.

তামান্না চিৎকারের শব্দ বের হয়ে যাবার আশংকা করে দুলাভাই ধর্ষণের পর তামান্নাকে গলা টিপে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে। এবং বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। পুলিশ তামান্নার লাশ পোষ্টমর্টেম করে ধর্ষনের সত্যতা প্রমাণ করেন। এবং তামান্নান সারা শরিরে কামড় ও নখের আছড় পাওয়া যায়! হত্যাকারী দুলাভাই নাঈমকে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার তালশহর নামক গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার, –গোপনঘাট, কালিসিমা গ্রামে।

এমনি ভাবে হাজার হাজার শালিকা ধর্ষিত হচ্ছে বর্তমানের কথিত আপন ভাই নামক, দুলাভাইদের কাছে...... আফসোস!

– [সংগৃহীত]

মনে রাখবেন, দুলাভাই নন মাহরাম। তার সামনে আপনাকে পর্দা করতেই হবে। এটা আল্লাহর দেয়া বিধান। তাই সাবধান হোন।

উচ্চশিক্ষা কাকে বলে? মাস্টার্স নাকি পিএইচডি নাকি পোস্ট ডক? পিএইচডি শেষ করতে বাংলাদেশি এক মহিলার মিনিমাম ৩২-৩৫ বছর লাগবে।...
24/05/2024

উচ্চশিক্ষা কাকে বলে? মাস্টার্স নাকি পিএইচডি নাকি পোস্ট ডক? পিএইচডি শেষ করতে বাংলাদেশি এক মহিলার মিনিমাম ৩২-৩৫ বছর লাগবে। এরপর তারে দিয়ে কি হবে?

মুসলমান মেয়েগুলা এমন হয়ে যাচ্ছে কেন?
03/05/2024

মুসলমান মেয়েগুলা এমন হয়ে যাচ্ছে কেন?

এক মহিলা ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী রাহিমাহুল্লাহকে জিজ্ঞেস করেন-ফদ্বীলাতুশ শাইখ, আমি বিয়ের আগে বেশি বেশি নামাজ, রোজা আদায় ...
30/04/2024

এক মহিলা ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী রাহিমাহুল্লাহকে জিজ্ঞেস করেন-
ফদ্বীলাতুশ শাইখ, আমি বিয়ের আগে বেশি বেশি নামাজ, রোজা আদায় করতাম, কুরআন তিলাওয়াত করে শান্তি অনুভব করতাম, নেক আমলে শান্তি পেতাম কিন্তু এখন আমি সেসব বিষয়ে ঈমানের স্বাদ খুঁজে পাই না..
ইমাম আলবানী রহিমাহুল্লাহ ওই মহিলাকে জিজ্ঞেস করেন, হে আমার মুসলিম বোন, তুমি তোমার স্বামীর হক আদায় করা এবং তাঁর কথা শোনার ব্যাপারে কতটুকু মনোযোগী?
মহিলা একটু বিরক্তবোধ করে বলে, শাইখ আমি আপনাকে নামাজ, রোজা, কুরআন তিলাওয়াত আর আল্লাহর আনুগত্যের কথা জিজ্ঞেস করছি, আর আপনি আমাকে আমার স্বামীর ব্যাপারে বলছেন!
শাইখ আলবানী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, আমার বোন, অধিকাংশ মেয়ে এই কারণে ঈমানের স্বাদ, আল্লাহর আনুগত্যে ইবাদতে তৃপ্তি পায় না। কেননা, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন মহিলা ঐ সময় অবধি ঈমানের স্বাদ বা তৃপ্তি পাবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত নিজের স্বামীর হক্ব আদায় করবে। [সহীহ আত তারগীব, ১৯৩৯]

হাদিসের এবারত

لَوْ أَمَرْتُ أحدًا أنْ يَسْجُدَ لأَحَدٍ ؛ لأَمَرْتُ المرأةَ أنْ تَسْجُدَ لِزَوْجِها ؛ من عِظَمِ حَقِّهِ عليْها ، ولا تَجِدُ امرأةٌ حَلاوَةَ الإيمانِ ؛ حتى تُؤَدِّيَ حقَّ زَوْجِها ، ولَوْ سألَها نَفْسَها وهيَ على ظَهْرِ قَتْبٍ .
الراوي : معاذ بن جبل | المحدث : الألباني | المصدر : صحيح الترغيب

সংগৃহীত পোস্ট

একের অধিক বিবাহের দুনিয়াবি সুবিধাঃ১. এক স্ত্রী প্রেগন্যান্ট বা মিন্স অবস্থায় থাকলে আপনি অন্য স্ত্রীর সাথে নিশ্চিন্তে স্ত...
29/04/2024

একের অধিক বিবাহের দুনিয়াবি সুবিধাঃ

১. এক স্ত্রী প্রেগন্যান্ট বা মিন্স অবস্থায় থাকলে আপনি অন্য স্ত্রীর সাথে নিশ্চিন্তে স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন, ফেতনায় পড়তে হবে না।

২. এক স্ত্রী অসুস্থ থাকলে অন্য স্ত্রী রান্নাবান্না সহ বাসার সব কাজ করতে পারবে তৎসঙে সুস্থ স্ত্রী অসুস্থ স্ত্রীরও সেবা করতে পারবে।

৩. স্বামী অফিস বা ব্যবসার কাজে একটু বেশি রাতে বাড়ি ফিরলে সব স্ত্রী মিলে নির্ভয়ে থাকতে পারবে। শত্রু বা তেলাপোকা/টিকটিকি বা ভুতের ভয় থেকে বেচে থাকতে পারবে।

৪. ঘরের কাজকর্ম যেমনঃ ঘর গোছানো, রানাবান্না করা এগিয়ে থাকবে মিলেমিশে সকল স্ত্রী বোনের মত থেকে বাড়িকে সাজিয়ে রাখবে। ফলে সকলের পরিশ্রম কম হবে।

৫. কোন স্ত্রী শশুরবাড়ি বেড়াতে গেলে অন্য স্ত্রী কে নিয়ে সহবাস করতে পারবে ফলে তার কোন মানসিক উৎকন্ঠা বা ফিতনার ভয় থাকবেনা

৬. মহিলাদের জন্য দাওয়াতি কাজ করার সময় বেশি কাজ করা যাবে

৭. অধিক স্ত্রীর সাথে সহবাস করলে নেকি ও সওয়াব ও অনেক বেশি হবে। একইভাবে অধিক সন্তান নেবার সুযোগ বেশি পাবে, উম্মাহ শক্তিশালী হবে।

৮. চারজন স্ত্রী থাকলে একেকসময় একেক স্ত্রীর শরীরের স্বাদ নিবে ফলে তার কখনো বাইরের কোন নারীর প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হবেনা। মানসিক প্রশান্তি বেশী হবে ফলে মন আত্মা তরতাজা ও সবল হবে এবং আল্লাহর রাস্তায় জীবনকে উৎসর্গ করার অদম্য স্পৃহা সৃষ্টি হবে ইনশাআল্লাহ।

৯. একের অধিক স্ত্রী থাকলে প্রত্যেক স্ত্রী স্বামীকে ভালবাসার প্রতিযোগীতা করবে। একে অপরের বেশি ভালবাসায় ইর্ষান্বিত হবে এবং স্বামীকে সর্বোচ্চ উজার করে দেয়ার একটি সুস্থ প্রতিযোগীতা চলমান থাকবে।

১০. অনেকজন স্ত্রী থাকাতে ষোড়শী স্ত্রীও দুই একজন থাকতে পারে। কম বয়সের স্ত্রী থাকাতে পুরুষের যৌবণ সর্বদা টগবগে থাকবে ফলে অপেক্ষাকৃত বেশী বয়সের স্ত্রীদের সাথে যৌন সম্ভোগে কোন দূর্বলতা আসবে না, ফলে সবাই শারীরিকভাবে সুখী থাকবে।

১১. পুরুষ শারিরীক ও মানসিক ভাবে চনমনে থাকলে তার প্রতিদিনের কাজকর্মও সুন্দর হবে, ফলে চাকরি ও ব্যবসায় বরকত হবে।

১২. বর্তমান সমাজে নারীরা অবহেলিত, লান্চিত। বিয়ের সময় কনে পক্ষ হতে বর পক্ষকে যৌতুক দিতে হয়। এমনও দেখা যায় কিছু মেয়ের বাবা তাদের মেয়েকে বিয়ে দিতে ভিক্ষাবৃত্তি পর্যন্ত করতে বাধ্য হন। সমাজের সামর্থ্যবান পুরুষরা যদি আল্লাহর আইন মেনে একাধিক বিয়ে করেন তাহলে এই ঘৃন্যতম যৌতুক প্রথাটি সহজেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে।। আপনি কিছুকাল পরে দেখবেন পুরুষেরা নগদ মহরানা দিয়ে বিয়ে করার জন্য প্রতিযোগিতায় লেগেছে।। আর নারীদের সম্মান বৃদ্ধি হবে।

মহান আল্লাহ তাআলা বলেন,
তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না, তবে একটি (মহাগ্রন্থ আল-কুরআন- সূরা নিসা- আয়াত নং ৩)
অনেক নারী চারটি বিবাহকে অধিকার হরন ও জুলুম মনে করে যা কুফর এবং কুরআন বিরোধী হওয়ায় ঈমান ভঙ্গের কারন হতে পারে।

এই পোষ্টটি করার মাধ্যমে কাউকে একাধিক বিয়ের জন্য বাধ্য করা হচ্ছেনা। যার সামর্থ আছে তিনি করবেন আর সামর্থ নাই তিনি বিরত থাকবেন। আমি যে চারটা বিয়ে করবই বা আপনাকেও করতেই হবে তা নয়। এখানে আল্লাহর একটা বিধানের কি কি সুবিধা তা তুলে ধরা হয়েছে। অধিকাংশই আল্লাহর এ বিধানকে ঘৃনা/অসন্তুষ্টির চোখে দেখে। কিন্তু আল্লাহর কোনো বিধান মানবজাতির জন্য ক্ষতিকর নয় বরং কল্যাণময়। এটা বুঝানোই এই পোষ্টের মূল উদ্দেশ্য। বরং আমল করুক চাই না করুক, আল্লহর বিধানকে খারাপ বা ক্ষতিকর মনে করল তার ঈমান চলে যাবে।

28/04/2024

দ্বিতীয় বিয়ে !
=========
-শোন, আমি দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাই!
-কেন! আমি কি দেখতে যথেষ্ট খারাপ! আমি কি যথেষ্ট ভালো নই?
-ব্যাপারটি তা নয়। যাকে বিয়ে করতে চাচ্ছি সে সদ্য সদ্য-তালাকপ্রাপ্তা ২ সন্তানের মা। খুব দু:খ-কষ্টে নাকি দিন কাটছে তাদের। তাদের অবস্থা এতোটাই শোচনীয় যে দুপুর হলে তার বাচ্চাদের জন্য কোথা থেকে খাবার আসবে সেটাও নাকি তার জানা নেই। আমি বললাম,
-কেন? ওদের বাবা কোথায়? সে কি নিজের বাচ্চাদের দেখাশোনা করতে পারছে না?
-তাদের তালাক মানে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।
-তাহলে বিয়ে করতে হবে কেন? নিশ্চয়ই উনাকে সাহায্য করার আরও অনেক উপায় আছে। তুমি চাইলে তাকে আর্থিকভাবে সাহায্য করতে পারো।
বহুবিবাহ মেনে নেওয়ার ব্যাপারটা আমি কল্পনাও করতে পারি না! আমার স্বামীকে আরেকজন নারীর সাথে ভাগাভাগি করতে হবে। তার ভালোবাসা, হাসি, রসিকতা এগুলো আমি ছাড়াও আরেকজন নারী উপভোগ করবে? সে আমাকে ছাড়াও আরেকজন নারীকে স্পর্শ করবে, আর তাকে ভালোবাসার কথা শোনাবে! অসম্ভব!
এটা মেনে নেওয়া যায় না। চরম ক্ষোভ, দুঃখ আর অপমানের জ্বালায় আমি নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছিলাম। আমি ওর জন্যে কী না হইনি? একজন স্ত্রী, প্রেমিকা, মা, গৃহিণী কত কিছু। কীভাবে পারলো ও আমাকে এতোটা অপমান করতে? মনে হচ্ছিলো আমি হয়তো বেশি ভালো না বা বেশি সুন্দরী না কিংবা অল্পবয়সী না। কিংবা শুধু আমি যেন ওর জন্য যথেষ্টই না! এজন্যই দ্বিতীয় বিয়ের কথা বলছে!
নাহ্ এটা মেনে নেওয়া যায় না। তখনই ওকে আমার সিদ্ধান্ত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলাম। তীব্র কণ্ঠে বলে উঠলাম,
-যদি কোন দ্বিতীয় স্ত্রী এই বাড়িতে ঢুকে তাহলে আমি বেরিয়ে যাবো।
-
২য় অংশ:
-------
নিজেকে ভাগ্যবতী মনে হচ্ছে। সে দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে আর কোন কথা বলে নি। আমার অনঢ় অবস্থান আর হুমকিতে সে পরাজিত হয়েছে। আমি জানিনা সেই মহিলা ও তার বাচ্চাগুলোর শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিলো। বোধ হয় ওরা সবাই অন্য কোন এক শহরে চলে যায়। তার জন্য একটু কষ্ট ও মায়া হয়েছিলো বৈকি।
এরপর আমার স্বামী আর কখনোই দ্বিতীয় বিয়ে কথাটি উচ্চারণ করেন নি যার কারণে আমিও খুব খুশি। নিজের স্বামীকে ধরে রাখতে পেরেছি সেই আনন্দে আত্মহারা! কিন্তু তখনও জানতাম না আমাদের সময় খুব শীঘ্রই ফুরিয়ে আসছে..।
একদিন মাগরীব সালাতের পর ও বললো - ওর খুব মাথা ধরেছে, ইশার সালাত পর্যন্ত নাকি শুয়ে থাকবে।
উনি শূয়ে রইলেন।
কিন্তু হায়! ওর আর সে রাতে ইশার সালাহ আদায় করা হয় নি। কারণ ওর সে ঘুম আর ভাঙেনি। সে রাতেই উনি মারা যান।
তার আচমকা মৃত্যুকে আমি পুরো হতবিহ্বল হয়ে পরি! যে মানুষটার সাথে আমি আমার সারাটা জীবন কাটিয়েছি সে হঠাৎ করেই পরপারে চলে গেলো। এরপর কতোকাল ধরে যে ওঁর জন্য কেঁদেছি তা কেউ জানেনা, হয়তো বা এক মহাকাল জুড়ে!
-
৩য় অংশ
-------------
সে সময় কোনকিছু দেখাশোনা করে রাখার মতো অবস্থা আমার ছিল না। অযত্নে অবহেলাতে একে একে সব হারাতে শুরু করলাম। প্রথমে আমাদের গাড়ি, এরপর দোকান, এরপর বাড়ি।
শেষমেষ দুই সন্তান সহ আমি আমার ভাইয়ের বাড়িতে গিয়ে উঠলাম। হঠাৎ এতোগুলো মানুষের উপস্থিতিতে ওদের বাড়িটা গিজগিজ করতো। আমার ভাবীও দিনে দিনে অতীষ্ট হয়ে উঠছিলেন। খুব ইচ্ছে হতো ঐ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাই। সে সময় আমার দরকার ছিল একটি চাকরি। কিন্তু আমার কোন দক্ষতা ছিল না।
কিন্তু মানুষের দয়ায় এভাবে কতোদিন মাথা গুঁজে পড়ে থাকা যায়? নিজেদের জন্য একটি আলাদা বাসার প্রয়োজন খুব বেশি করে অনুভব করছিলাম।
যখন আমার স্বামী বেঁচে ছিলেন, আমরা কতো আরামে ছিলাম। ঘরের বাইরে যেয়ে কাজ করার প্রয়োজনই ছিল না। কিন্তু উনি চলে যাওয়ার পরে জীবন এতো কঠিন হয়ে গিয়েছিলো। আমি প্রতিটা দিন উনার অভাব বোধ করতাম। হৃদয়ের প্রতিটা অংশ দিয়ে উনাকে খুঁজে ফিরতাম। কী করে মানুষের জীবন এতো ভয়ানকভাবে পাল্টে যায় তা ভুক্ত ভোগী ছাড়া কেউ জানে না!
হঠাৎ একদিন আমার ভাই আমাকে ডেকে তার পরিচিত এক ভাইয়ের কথা বললেন। সেই ভাই নাকি বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছেন। ভালো মানুষ, চমৎকার আচার ব্যবহার, আর অনেক দ্বীনদার। উনি চান আমি উনার দ্বিতীয় স্ত্রী হই। আমার জীবনে দ্বিতীয় বারের মতো দ্বিতীয় স্ত্রী কথাটি শুনলাম। কিন্তু এবারে পরিস্থিতি কতো ভিন্ন।
একদিন আমাদের দেখাদেখির ব্যবস্থা হলো। অবিশ্বাস্য ভাবে আমার উনাকে খুব পছন্দ হয়ে গেলো। উনার প্রতিটা ব্যাপারই খুব ভালো লাগছিলো। উনি আমাকে বললেন, ‘তার প্রথম স্ত্রী জানেন যে তিনি দ্বিতীয় বিয়েতে আগ্রহী, তবে সে এর বিপক্ষে।’ তিনি এটাও বললেন যে, দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে একজনকে খুঁজে পেয়েছেন জানলে উনার স্ত্রীর প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে সেটা তার জানা নেই; তবে উনার স্ত্রীর বহুবিবাহ মেনে নেওয়ার ওপরই এখন উনার চূড়ান্ত জবাব নির্ভর করছে।
সে রাতে আমি ইস্তিখারা সালাত আদায় করলাম। আমি পাগলের মতো চাচ্ছিলাম যেন বিয়েটা ঠিকঠাক হয়ে যায়। আমার মনে পড়লো আরেকজন নারীর জীবনও ঠিক এরকম করেই আমার সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছিলো। মনে পড়ে গেলো আমি কী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। হঠাৎ করে অনুতাপে পুড়ে যাওয়ার মতো একটা উপলব্ধি হলো। আমার মনে হচ্ছিলো আমি আমার জীবনে আরেকজন নারীকে স্থান দেই নি, তাহলে আল্লাহ কেন আমাকে আরেকজন নারীর জীবনে স্থান নেওয়ার সুযোগ দেবেন? নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাকে শাস্তি দেবেন।
আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে থাকলাম। অবাক লাগছিলো! জীবনে একবারও আমার মনে হলো না যে আমি যে কাজটি করছি তা কতোটা ভুল? আমি সবসময় ভেবে এসেছি যে এমন করাটাই সঠিক কাজ ছিল। এখন যখন আমার অবস্থান পাল্টে গেছে, প্রয়োজনটা যখন এবার আমার, তখন আমি বুঝতে পারলাম কতোটা ভুল-ই না আমি ছিলাম! আমি আরেকজন নারীর স্বামী পাবার অধিকারকে অস্বীকার করছিলাম।
আমি দু’আ করতে থাকলাম যেন উনার স্ত্রী আমাকে মেনে নেন..।
কয়েকদিন পর উনি আমাকে ফোন করলেন। বললেন যে উনার স্ত্রীর এটা মেনে নিতে খুবই কষ্ট হচ্ছে তবুও তিনি আমার সাথে দেখা করতে আগ্রহী।
৪র্থ অংশ
--------
আজ উনার স্ত্রীর সাথে আমার সাক্ষাৎ হবে। আমি তার বাসায় ড্রইং রুমে বসে আছি। ভাবছি দ্বিতীয় বিয়ে বিষয়টা কেমন! কয়েক বছর আগের কথা মনে পড়ে গেলে। আমার স্বামীর সাথে আমার বলা কথাগুলো বার বার মনে হচ্ছিলো, “কেন তুমি ২য় বিবাহ করবে? কেন? আমি কি খারাপ? আমি কি যথেষ্ট ভালো নই? না, না,না! আমি কখনোই দ্বিতীয় একজন স্ত্রীকে মেনে নিতে পারি না। যদি তুমি আরেকজন মহিলাকে বিয়ে করতে চাও, তো করো; কিন্তু মনে রেখো ফিরে এসে তুমি আমাকে আর এখানে দেখতে পাবে না।”
বসে বসে বোর ফিল করছিলাম। খুব দু:শ্চিন্তা হচ্ছিলো। আল্লাহর কাছে অনেক দু’আ করছিলাম,
-হে আল্লাহ, আমাকে সাহায্য করো, তার স্ত্রীর দীলে তুমি রহম পয়াদা করো, সহীহ বুঝ দান করো, ইত্যাদি..।
তিনি রুমে এলেন। তাকে দেখলাম আমার মতোই একজন নারী ও স্ত্রী যে তার স্বামীকে খুব ভালোবাসে। যে তার স্বামীকে হারাতে ভয় পায়! তার চোখগুলোয় ছলছল করছিলো। সে আমার হাত দুটো ধরে বললো,
-বোন আমার! আপনি যতই অসহায় হউন না কেন আমার জন্য এটা মেনে নেওয়া কী যে কঠিন! তারপরও দু’আ করি যেন আমরা দুই জন আপন বোনের মতো থাকতে পারি।

আমি হুহু করে কেঁদে দিলাম। আমার এই কঠিন সময়ে শুধু এটুকুই লাগতো -একটি সখ্যতার হাত যে আমাকে বুকে টেনে নেবে। আমাকে আশা দেবে। বেঁচে থাকার ইচ্ছাটা ফিরিয়ে আনবে। উনার স্ত্রীর জন্য সেটুকু পেলাম।
উনার স্ত্রী আমার জীবনে এমন একজন নারীর দৃষ্টান্ত, যেমন নারী আমি নিজে কখনো হতে পারি নি। আমি উনার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ থাকবো। একসময় ভাবতাম কেউ কারো স্বামীকে নিশ্চয়ই আমার মতো করে এতো বেশি ভালোবাসতে পারে নি। কিন্তু উনার স্ত্রীকে দেখে ধারণাটি বদলে গেলো। এই মানুষটির কাছ থেকেই শিখতে পারলাম নিঃস্বার্থ ভালোবাসার আসল পরিচয়।
-
____________________________
[ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত একটি ইংরেজি লেখার অনুবাদ]
অনুবাদক: আনিকা তুবা/রাজোয়ানুল ইসলাম আলিফ।
সম্পাদক: আবু আনাস।

সতীত্ব না থাকা সত্ত্বেও তা গোপন করা এবং কুমারী না হ‌ওয়া সত্ত্বেও কুমারী দাবি করে বিবাহ করার প্রসঙ্গে-  বর্তমানে আমরা দু...
28/04/2024

সতীত্ব না থাকা সত্ত্বেও তা গোপন করা এবং কুমারী না হ‌ওয়া সত্ত্বেও কুমারী দাবি করে বিবাহ করার প্রসঙ্গে-


বর্তমানে আমরা দুইটি বিপরীতমুখী সমস্যার সম্মুখীন-

১. ব্যক্তিগত গুণাহ গোপন করার আবশ্যকিয়তা যা গোপন করলে অন্যের হক্ব নষ্ট হয় না,
এছাড়া তাওবা করে ফিরে আসার পরেও তা প্রকাশ করে দিলে মানসিক অশান্তি কিংবা খোঁটা শোনার সম্ভবনা,
[তাওবা হল- অতীত কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর নিকটে অনুতপ্ত হ‌ওয়া, আর কখনোই না করার দৃঢ় সংকল্প করা এবং আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাওয়া]

২. বিপরীতে কেউ আজীবন অবৈধ সম্পর্ক করে এবং পরিপূর্ণভাবে তা থেকে আন্তরিক তাওবা বা ফিরে না এসে, সাময়িক ভালো সেজে/ধোঁকা দিয়ে ভালো কোনো পাত্র/পাত্রীর সাথে বিবাহ করতে চাওয়া এবং এক্ষেত্রে শারিয়াতকে ঢাল বানানো। এমনকি সম্ভাব্য সমস্যার কথা ভেবে (পাত্রীর ক্ষেত্রে) মাত্রাতিরিক্ত কাবিনের মাধ্যমে লাইফ সিকিউর করতে চাওয়ার প্রবণতা।


এ পরিস্থিতিতে শার‌'ঈ সমাধানঃ

📜 ১. কোনো নারী পরিপূর্ণ তাওবা করে ফিরে আসলে, বিবাহের পূর্বে তার সতীত্বহীনতার সংবাদ গোপন রাখবেন, কারণ তাওবার পরে তা গোপন রাখাই শারিয়াতের চাহিদা। অন্য কেউ জেনে গেলে তারাও গোপন রাখবে, যদি আসলেই তাওবা করে থাকে। মেয়ের জন্য‌ও আবশ্যক নয়- নিজ থেকেই বিবাহের আগে এটা ব্যক্ত করা।
এটা হল সাধারণ পরিস্থিতিতে করণীয়, যদি পাত্রের নিকটে কুমারী নারী দাবি করে বিবাহ না দেওয়া হয়, কিংবা পাত্র এমন শর্ত না দেয় বা জিজ্ঞাসা না করে।

লাজনাহ দায়িমার এক ফাতওয়ায় বিন বায রহঃ বলেছেন- মেয়ের জন্য তার অতীত পাপের বিষয় গোপন রাখার মধ্যে শারিয়াতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু পরে যদি স্বামী জিজ্ঞাসা করে, তাহলে তাকে সঠিকটাই বলতে হবে; মিথ্যা বলা যাবে না।'

এছাড়া অতীত অপরাধ থেকে তাওবা করে ফিরে আসলে তাকে খোঁটা দেওয়া খুবই গুরুতর অন্যায়।


📜 ২. আর স্বামী যদি কুমারিত্বের শর্ত দিয়ে বিবাহ করে, এমতাবস্থায় স্ত্রী যদি মিথ্যা বলে / ধোঁকা দিয়ে বিবাহ করার পর স্বামীর কাছে সত্য প্রকাশিত হয়ে যায়, তাহলে স্বামী ইচ্ছা করলে বিবাহটা ভেঙ্গে দিতে পারে। হানাফি ফিকহেও এমনটাই বলা হয়েছে।

এমতাবস্থায় মাহরের বিষয়টা হলোঃ সহবাস না-হয়ে থাকলে স্ত্রীকে মাহর দিতে হবে না। আর সহবাস হয়ে থাকলে দেখতে হবে কে ধোঁকা দিয়েছে? স্ত্রী না-কি তার অভিবাবক?
যদি স্ত্রী ধোঁকা দিয়ে থাকে, তাহলেও সে মাহর পাবে না। আর অভিভাবক ধোঁকা দিয়ে থাকলে স্ত্রী মাহর পাবে।


📜 ৩. আর যদি স্বামী বিবাহের আগে কুমারিত্বের শর্ত না দিয়ে কিংবা কোনো জিজ্ঞাসা ব্যতিত‌ই বিবাহ করে এবং তাকে বলাও হয়নি যে- পাত্রী কুমারী;
এক্ষেত্রে স্বামী যদি পরে জানতে পারে- সে সতীত্বহীন, তাহলে সে বিয়ে রাখতেও পারে, আবার রুচিতে বাঁধলে ভেঙ্গেও দিতে পারে, তবে এক্ষেত্রে স্বামী মাহর ফেরত পাবে না। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম ও সালিহ আল উসাইমিন রহিমাহুমুল্লাহ এমনটিই বলেছেন।

তবে স্ত্রী আল্লাহর কাছে তাওবাহ করে পরিপূর্ণভাবে ফিরে আসলে, তাকে তালাক না-দিয়ে রেখে দেয়াই উচিত।


মূল- Islamqa

ভাবানুবাদ-উস্তায শাইখুল ইসলাম ( Shaikhul Islam )
▪️উস্তাদ, ইসলামী শিক্ষা ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট, দক্ষিণখান, উত্তরা ঢাকা।
▪️মুদাররিস, ইলমওয়েব স্কুলিং ।
▪️প্রাক্তন উস্তাদ (মুহাদ্দিস), জামিয়াতুল উলুমিল ইসলামিয়া, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
▪️প্রাক্তন উস্তাদ, মাদরাসা দারুস সুন্নাহ, মিরপুর, ঢাকা।
▪️কিসমুত তাখাসসুস ফি উলুমিল হাদিস, শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা।
▪️দাওরাতুল হাদিস, শাইখ জাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা।
(ঈষৎ সম্পাদিত)

ভাষা সম্পাদনা- তুলনামূলক ফিক্বহ - Comparative Jurisprudence

قال النبي صلى الله عليه وسلم: تزوجوا الودود الولود، فإني مكاثرم بكم الأمم.وقال ابن عباس رض: تزوج فإن خير هذه الأمة اكثره...
13/04/2024

قال النبي صلى الله عليه وسلم: تزوجوا الودود الولود، فإني مكاثرم بكم الأمم.
وقال ابن عباس رض: تزوج فإن خير هذه الأمة اكثرها نساء

12/04/2024

দ্বিতীয় বিয়ে করতে গিয়ে আমার অভিজ্ঞতার কিছু কথা: ১
----------
আমি আমার দ্বিতীয় বিয়ের (মাসনা) জন্য প্রথম যখন বিয়ে বা একাধিক বিয়ের কোনো গ্রুপে লিখেছিলাম, ভালো কোনো সাড়া তো পাই-ইনি, উলটো তিক্ত কিছু মন্তব্য হজম করেছিলাম।

ম্যাসেঞ্জারে দু-এক পাত্রী নিজেরাই যোগাযোগ করেছিলেন। দু-চার কথায় বুঝা গেছে তারা ভালো কেউ নন। যেমন এদের একজন, যার প্রথম বিয়ে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে, তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম বিয়েটা কিভাবে হয়েছিল, আর কিভাবে ভেঙ্গে গেল। তিনি জানালেন, প্রেম করে বাবা-মায়ের আপত্তি সত্ত্বেও বিয়ে বসে বাবা-মা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন। তারপর দেখেন তার বর মাদকাসক্ত। আর তাকে মারধর করে। তাই ডিভোর্স নিয়ে নিয়েছেন। আর বাবা-মাও তাকে তেমন গ্রহণ করতে পারছেন না। তাই আমার দ্বিতীয় সংসার করার কথা ভাবছেন।

আমি বুঝলাম এমন কাঁচা, খামখেয়ালি, গুনাহগার পাত্রীকে বরণ করলে সমূহ বিপদ আর অশান্তি অবধারিত। শক্ত থেকে ভদ্রতার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করলাম।

©Muhsinuddin Mahmood

05/04/2024

জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত ১০ জন সাহাবীর মধ্যে ১০ জনেরই একাধিক স্ত্রী ছিল।

কলেজ-ভার্সিটির ২/৩ পার্সেন্ট মেয়ে পর্দা করে। বাকি সব গুলাই বেপর্দা। যদিও পোশাক হিসাবে ফ্যাশনাল হিজাব পড়ে৷ র‍্যাগ ডে, ক্ল...
29/03/2024

কলেজ-ভার্সিটির ২/৩ পার্সেন্ট মেয়ে পর্দা করে। বাকি সব গুলাই বেপর্দা। যদিও পোশাক হিসাবে ফ্যাশনাল হিজাব পড়ে৷
র‍্যাগ ডে, ক্লাস পার্টি, গায়ে হলুদ, ডিপার্টমেন্টের ট্যুরে এদের কে বাকি দশটা মেয়ের মত অর্ধ উলঙ্গ-ই দেখা যায়।
এখন ২/৩ পার্সেন্ট নারীর পর্দা হনন করলে আমরা নাস্তিকদের কাছে হেরে যাবো।
সুন্দর বিপ্লবী যুক্তি।
কিন্তু বাকি ৯৭% নারী বেপর্দা হবার মূল ম্যাকানিজম এই সেকুলার শিক্ষা৷
অর্থাৎ যে শিক্ষায় গিয়ে নারীদের থেকে দ্বীন, পর্দা, গায়রত, সতীত্ব উঠে যাচ্ছে৷ সেটায় আমরা পরাজিত হচ্ছি না।
কলেজ-ভার্সিটিতে এমন হাজার হাজার মেয়ে আছে, যারা ২/৩ টা রিলেশন কন্টিনিউ করেছে। ২/৩ টা ছেলের সাথে বেড শেয়ার করেছে।
কলেজ-ভার্সিটিতে এমনো হাজারো ছেলে আছে, যারা ২/৩ টা মেয়েকে রুমডেট করে ছেড়ে দিয়েছে। যেটা ওপেন সিক্রেট।
ব্যাপারটা প্রেমের শারিরীক সম্পর্ক আর ধর্ষণের শারিরীক সম্পর্কের মত।
প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে নিয়মিত ধর্ষিত হলেও সে নিজেকে ধর্ষিতা মনে করে না।
কিন্তু কেউ জোর করে একবার ধর্ষণ করলে সে নিজেকে ধর্ষিতা মনে করে।
অর্থাৎ কলেজ-ভার্সিটি টা হলো প্রেমিকের মত।
এখানে এসে ধীরে ধীরে মাইন্ড চেইঞ্জ হয়ে স্বেচ্ছায় বেপর্দা হলে কারো জাত যায় না।
কিন্তু কোনো কুলা*ঙ্গার শিক্ষক পর্দার বিরুদ্ধে বললে জাত যায়।
এটাই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ম্যা-ট্রিক্স ধোঁকা। যা মানুষ থেকে সিস্টেমে আদায় করে।
আমি অবাক হয়ে যাই এমন একটা অনৈতিক, অসুস্থ প্রজন্ম গুলো আল্লাহর হালাল বিধান একাধিক বিয়ে কে খুব বাজে ভাবে ঠাট্টা, তিরস্কার, ট্রল করছে।
বিয়ের আগে অবৈধ ভাবে একাধিক নারী/পুরুষের সাথে ব্যভিচার টা আজ স্মার্টনেস। তাতে কারো ঘৃণা আসে না। ট্রল করে না।
অবাক হয়ে যাই এই অসুস্থ প্রজন্মের ঘৃণার ফ্লেভার আর কথিত দ্বীনি বোনদের ঘৃণার ফ্লেভারে কোনো পার্থক্য নেই! ✨💔

একসাথে কি দুইজনকে ভালোবাসা যায়? উত্তর: হ্যাঁ, যায়। যে ভালোবাসাটা পুরুষ বাসে (Pragma, Mania, Agape), সেটা একসাথে একাধিক ন...
16/03/2024

একসাথে কি দুইজনকে ভালোবাসা যায়?

উত্তর: হ্যাঁ, যায়।
যে ভালোবাসাটা পুরুষ বাসে (Pragma, Mania, Agape), সেটা একসাথে একাধিক নারীকে বাসা যায়।
যে ভালোবাসাটা নারী বাসে (Eros, Ludus), সেটা এট-এ-টাইম একাধিক পুরুষকে বাসা সম্ভব না।
নাটক-উপন্যাসের বদৌলতে আমরা পুরুষালি ভালবাসা ভুলে গেছি। নারীর ভালোবাসাই এখন মেইনস্ট্রীম। বিয়ে ছাড়া যে প্রেম, তা মোটাদাগে ফেমিনিন (দায়িত্বহীন, কর্তৃত্বহীন)। ওটার সাথে পুরুষালি ভালোবাসা মেলাবেন না।

পুরুষ যদি চায়, একইসাথে একাধিক স্ত্রীকে ভালোবাসবে, এটা বায়োলজিক্যালি পসিবল। কাউকে এক চিমটি বঞ্চিত না করে, প্রত্যেক স্ত্রীর জন্য ব্রেইনে আলাদা কম্পার্টমেন্ট তৈরি করে সে ভালোবাসতে পারবে। প্রতিটা ভালোবাসাই পরিপূর্ণ। প্রতিটা কাজের ক্ষেত্রেই পুরুষের ব্রেইনম্যাপ এরকম কম্পার্টমেন্টালাইযড।

বিপরীতে নারীর ব্রেইনম্যাপ কম্পার্টমেন্টালাইযড না। সকল কাজেই তাকে পুরো ব্রেইনই ব্যবহার করতে হয়। একজনের জন্য করলে আরেকজন বঞ্চিত হয়।


বই: বিয়ের এপিঠ-ওপিঠ। —Jakaria Masud সন্দীপন প্রকাশন

Address

Dhaka
1209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hoàng Đức Tool TX 02 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hoàng Đức Tool TX 02:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram