Dhaka Astrologers Centre-ঢাকা এষ্ট্রোলজার্স সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Dhaka Astrologers Centre-ঢাকা এষ্ট্রোলজার্স সেন্টার

Dhaka Astrologers Centre-ঢাকা এষ্ট্রোলজার্স সেন্টার Giving informatins & ideas to the people and suggeste them how to develop.

সমস্যা যাই হোক না কেন, আপনার প্রয়োজন একটি সঠিক সিদ্ধান্ত,সুপরামর্শ, কাউন্সিলিং অথবা বাস্তুমোতাবেক কোন গুডলাক প্রোডাক্ট।জ...
04/09/2023

সমস্যা যাই হোক না কেন, আপনার প্রয়োজন একটি সঠিক সিদ্ধান্ত,সুপরামর্শ, কাউন্সিলিং অথবা বাস্তুমোতাবেক কোন গুডলাক প্রোডাক্ট।
জীবনের নানাবিধ সমস্যাকে জ্যোতিষশাস্ত্র,বাস্তুশাস্ত্র,মেডিটেশন,ইয়োগা,সংগীত,আয়ুর্বেদ ও মনোবিজ্ঞানের আলোকে সমাধানের চেষ্টা করা হয়।সঠিক কাউন্সিলিং ও সেবা দেয়া হয়।
যদি নিজেকে টেনশন,ডিপ্রেশন,দুঃশ্চিন্তা ও হতাশামুক্ত রাখতে চান তাহলে নিয়মিতভাবে আমাদের পরামর্শ ও কাউন্সিলিং গ্রহণ করুন।
জীবন চলার পথে একটি সুপরামর্শ বা কাউন্সিলিং হয়ত বদলে দিতে পারে আপনার জীবনের গতিপথ।হয়তবা একটি সিদ্ধান্তেই বদলে যেতে পারে ঘটনার প্রেক্ষাপট বা সমস্যার চিত্র।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগঃ
ঢাকা এষ্ট্রলজার্স ক্লাব
৬/৯ আউটার সার্কুলার রোড,
মালিবাগ,ঢাকা-১২১৭
ফোনঃ ০১৮২২-৫০০৩৫৭

যে দু’টো জিনিস আপনার জীবনকে পুরোপুরি বদলে দিতে পারেছোটকালে পেপারে একটা বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখতাম, একজন জ্যোতিষের বিজ্ঞাপন –...
31/08/2023

যে দু’টো জিনিস আপনার জীবনকে পুরোপুরি বদলে দিতে পারে

ছোটকালে পেপারে একটা বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখতাম, একজন জ্যোতিষের বিজ্ঞাপন – প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে ঝামেলা, স্বামী-স্ত্রীতে অমিল, মানসিক সমস্যা, কর্মস্থলে সমস্যা, যাদু-টোনা, রোগ-বালাই, জমিজমা নিয়ে ঝামেলা, মামলা-মোকদ্দমা, ইত্যাদি যেকোনো সমস্যা সেই জ্যোতিষ সাহেব সমাধান করে দিতে পারতেন। তিনি ঠিক কিভাবে সেটি করতেন সেটা জানা হয়নি কোনোদিন, কিন্তু সারাজীবন এই “প্যানাসিয়া”‘র সন্ধান করে এসেছি। যে জিনিসটি সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে সেটিকে ইংরেজীতে প্যানাসিয়া বলা হয়। প্যানাসিয়া আসলে গ্রীক পুরাণের একজন দেবীর নাম। দেবী প্যানাসিয়া একধরণের তরল পদার্থ খাইয়ে মানুষের যাবতীয় অসুখ-বিসুখ ভালো করে দিতে পারতেন!
তো সেই প্যানাসিয়ার সন্ধান পাওয়া হয়ে উঠেনি এখনও। কিন্তু পুরো পৃথিবী এখনও ব্যস্ত আছে কিভাবে মানুষের জীবনে আরো সুখ আনা যায়, আরো সাফল্য আনা যায়, রোগ-বালাইকে কিভাবে আরো দূরে রাখা যায়, ব্যক্তি এবং জাতি হিসেবে কিভাবে আরো উন্নতি করা যায়, ইত্যাদি নিয়ে।
আমি সারাজীবন নিজেকে নিয়ে নানা এক্সপেরিমেন্ট করেছি। নানা ধরণের “প্যানাসিয়া”‘ ট্রাই করেছি। নিজের জীবনের সব এক্সপেরিমেন্ট নিয়ে যখন ভাবতে বসেছি তখন অনেকগুলো এক্সপেরিমেন্টকে মোটামুটি সফল মনে হয়েছে। সফল এক্সপেরিমেন্টগুলোর মধ্যে দু’টোকে আমার প্রায় প্যানাসিয়া’র কাছাকাছি পর্যায়ের বলে মনে হয়েছে। এই দু’টো জিনিস হচ্ছে – ১। মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা, ২। ব্যায়াম। শুধুমাত্র এই দু’টো জিনিস অনুসরণ করে জীবনের অসংখ্য সমস্যার সমাধান করা যায়। আমি নিজে এটা করেছি – আপনিও ট্রাই করে দেখুননা!

মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা
মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার ব্যাপারটাকে পুরনো দিনের নীতিকথা মনে হতে পারে। কিন্তু এই পৃথিবীর প্রায় সাতশ কোটি মানুষের পুরো সভ্যতা টিকে আছে মূলত মানুষে মানুষে ভালোবাসা আর শ্রদ্ধার কারণে। একটু সময় নিয়ে নিজেকে নিয়ে একটু ভাবুন। মানুষকে কতোটুকু ভালোবাসেন আপনি? কতোটুকু শ্রদ্ধা করেন? আপনার স্বার্থ বা দরকারের উর্ধে উঠে মানুষকে ভালোবাসতে পারেন? আপনার ব্যক্তিগত চিন্তার সাথে বিপরীত বা সাংঘর্ষিক চিন্তার মানুষগুলোকে কতোটুকু শ্রদ্ধা করেন আপনি? কতোটুকু ভালোবাসেন?
আপনি রিকশায় করে যাওয়ার সময় একটা কার যদি বিপজ্জনকভাবে আপনার রিকশা’র পাশ দিয়ে চলে যায় বা রাস্তার গর্তে জমে থাকা পানি ছিটিয়ে দেয় আপনার গায়ে তখন কি আপনি দাঁতমুখ খিঁচিয়ে ওই গাড়ির মালিকের মুন্ডুপাত করেন? সে ধনী হয়েছে বলে কি তাকে অভিসম্পাত করেন? কিংবা আপনি গাড়ি দিয়ে যাওয়ার সময় কোনো রিকশার কারণে যদি আটকে যান বা রিকশার চাকা থেকে আপনার গাড়িতে আঁচড় লাগে তখন কি ছোটলোকের বাচ্চা বলে ওই রিকশাওয়ালাকে গালি দেন?
পৃথিবীতে প্রায় সাতশ কোটি মানুষ আছে। এবং মানুষ হচ্ছে প্রচন্ড সমাজবদ্ধ জীব। আমরা এতোটাই একসাথে থাকি যে একাকীত্মকে প্রায় একটা সমস্যা হিসেবে দেখি আমরা। তো যে সমাজ ছাড়া আমরা থাকতে পারিনা সেই সমাজের প্রধান উপাদানই হচ্ছে মানুষে মানুষে ভালোবাসা। ভালোবাসা ছাড়া মানুষ বেশিদিন বাঁচতে পারেনা।
তাই বলে কি পৃথিবীতে ঘৃণার অস্তিত্ত্ব নাই? হিটলারকে ঘৃণা করা কি দোষের কিছু? স্বাধীনতার সময় আমাদের বাংলাদেশীদের হত্যাকারী, খুনী ধর্ষক পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার-আলবদরদের ঘৃণা করা অপরাধ?
না, ঘৃণা করা অপরাধ নয় কোনো। ঘৃণাও ভালোবাসার মতো একটা মানবীয় গুন। কিন্তু ভালোবাসা দেওয়া এবং নেওয়া দুটোতেই সুখ আছে, আনন্দ আছে। আর ঘৃণা করা এবং ঘৃণিত হওয়া দু’টোই কষ্টের ব্যাপার। শুধু শুধু কাউকে ভালোবাসা যায়, কিন্তু শুধু শুধু ঘৃণা করা যায়না!
আমাদের বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে শ্রদ্ধা ব্যাপারটা শুধু মুরুব্বি কিংবা সামাজিক/রাষ্ট্রীয় উঁচু পদে থাকা মানুষকে দেখানো হয়। শ্রদ্ধা যখন এইভাবে একমুখী হয় তখন সেটা আসলে আর শ্রদ্ধা থাকেনা, সেটা আসলে ভয় হয়ে যায়। আপনার বস কিংবা কোনো মন্ত্রীকে আপনি যে শ্রদ্ধা দেখাচ্ছেন সেও যদি আপনাকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা না করে তাহলে এটা হচ্ছে একধরণের শাসক এবং শোষক সম্পর্ক, শ্রদ্ধা-ভালোবাসার সম্পর্ক নয়। একইভাবে আপনি শুধু আপনার থেকে বয়সে বড় মানুষকে শ্রদ্ধা করেন কিন্তু ছোট ছোট বাচ্চাদের যখন তখন ধমক মারেন তাহলে সেটাও সত্যিকারের শ্রদ্ধা নয়। ছোট ছেলেমেয়েরাও মানুষ এবং তারাও আমাদের শ্রদ্ধা পাবার যোগ্য!
শ্রদ্ধা-ভালোবাসা দেখানোর ক্ষেত্রে আপনার ব্যক্তিগত মতামত বা স্বার্থ সামনে এসে দাঁড়ালে সেই শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় খাদ থেকে যাবে। আপনি কোনো রাজনৈতিক দলকে দেখতে পারেননা, তাই বলে সেই রাজনৈতিক দল এবং তার কর্মী-সমর্থকদের দিনরাত গালাগাল করবেন? হাসিনা-খালেদাকে দেখতে পারেননা অতএব তাদেরকে প্রতিদিন দশবার গালাগাল করবেন? বাংলা সিনেমার কোনো নায়ক-নায়িকাকে পছন্দ করেন না, তাই তদের নিয়ে যাচ্ছেতাই বলবেন? রাস্তায়, মার্কেটে, বা অফিসে মেয়েরা আপনার মনমতো জামাকাপড় পরবেনা তাই ওদেরকে কটুক্তি করবেন?
আপনার কি মনে হয় আপনার চারদিকে সবাই স্বার্থপর? সবাই শুধু নিজের ধান্ধায় ঘুরে? সবাই নির্বোধ? বিএনপি খারাপ, আওয়ামী লীগ খারাপ? আমেরিকা খারাপ, ভারত খারাপ, পাকিস্তান খারাপ? বুদ্ধিজীবিরা সব দালাল? পত্রিকাগুলা সব কর্পোরেট ধান্দাবাজ? বাংলাদেশের কোনো ভবিষ্যৎ নাই, এই দেশকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না, দেশটা চোর-বাটপারে ভরে গেছে? আপনার ফেইসবুকের প্রতিদিনের স্ট্যাটাসে শুধুই মানুষের দুর্বলতা, দেশের দুর্বলতাগুলো উঠে আসে? আপনার কি শুধু মনে হয় সবকিছু ভেঙ্গে পড়ছে, সবকিছু নষ্টদের দখলে চলে যাচ্ছে? চারদিকের এই স্বার্থপর, নষ্ট-ভ্রষ্ট মানুষগুলোকে ভালোবাসতে এবং শ্রদ্ধা করতে কষ্ট হয় আপনার?যদি চারদিকের পৃথিবীকে এতো স্বার্থপর, ভঙ্গুর, দুর্বল, এবং খারাপ মনে হয় তাহলে একবার ভালো করে নিজের দিকে তাকান। নিজের কথা ভাবুন। আপনি নিজে কতোটা স্বার্থহীন, কতোটা শক্ত, কতোটা ভালো? ভঙ্গুর সিস্টেম এর জন্যে আপনি কী করেছেন? আপনি ছাত্র/ছাত্রী হলে কতোটুকু ভালো ছাত্র/ছাত্রী? আপনি চাকুরিজীবি হলে আপনার চাকুরিতে আপনি কতোটুকু দক্ষ? আপনি শিক্ষক হলে কতোটুকু ভালো শিক্ষক?
আমি দেখেছি যারা মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, মানুষকে ভালোবাসে তারা সাধারণত ব্যক্তিজীবনে বেশি সুখী হয়। শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা খুবই সুখকর অনুভূতিদায়ক জিনিস, তাই কারো প্রতি যখন শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা প্রদর্শন করবেন তখন সেটা আপনার মনে সুখানুভূতি দিয়ে ভরিয়ে তুলবে। চিন্তা করে দেখুন প্রতিদিন কতো মানুষের সংস্পর্শে আসি আমরা। এই মানুষগুলোর সবার প্রতি যদি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা দেখান তাহলে আপনার দিনটা কতো চমৎকার হবে ভেবে দেখেছেন?

ব্যায়াম
পৃথিবীতে যদি কোনো ওষুধ না থাকতো তাহলে শুধুমাত্র ব্যায়াম দিয়েই আমরা আমাদের অর্ধেকেরও বেশি অসুখ সারিয়ে ফেলতে পারতাম।
দশ হাজার বছর আগ পর্যন্তও মানুষ ছিলো শিকারী। মানুষের শরীর বসে থাকার মতো করে বিবর্তিত হয়নি। কিন্তু আধুনিক সভ্যতা আমাদেরকে ঘর এবং অফিসবন্দী করে ফেলেছে। খাবার এর প্রয়োজনে আমাদের এখন আর বের হতে হয়না। আমাদের অফিসের দৈনন্দিন কাজ আমরা শরীর দিয়ে না করে ব্রেইন দিয়ে করি। ফলশ্রুতিতে আমাদের শরীরের অংগ-প্রতংগগুলি ঠিকভাবে বেড়ে উঠে না। নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম যেভাবে আপনাকে সাহায্য করেঃ
– ওজন নিয়ন্ত্রণঃ নিয়মিত ব্যায়াম করলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। খাবার থেকে শরীর যে ক্যালরি পায় সেটি ব্যবহার না করলে সেটা চর্বিতে রুপান্তরিত হয়ে যায় এবং শরীরকে মোটা করে ফেলে।
– অসুখ-বিসুখকে দূরে রাখাঃ ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেম ভালো থাকে, তাই ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাস সহজে আক্রমণ করতে পারেনা। ব্যায়াম হার্ট এর পেশিগুলোকে শক্ত করে তোলে, দরকারী কোলেস্টরেল বাড়িয়ে দেয় আর ক্ষতিকারক কোলেস্টরেল কমিয়ে দেয়, শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে।
– মনকে চাঙ্গা করেঃ ব্যায়ামের সবচেয়ে গুরুত্মপূর্ণ অবদান সম্ভবত এটা মনকে চাঙ্গা করে তোলে। আমাদের ভালো মুড এর জন্যে যে নিউরোট্রান্সমিটারগুলো দায়ী, ব্যায়াম করার সময় সেই নিউরোট্রান্সমিটারগুলো ব্রেইনে নিঃসৃত হয় আমাদের মন প্রফুল্ল হয়ে উঠে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে দেখবেন আপনার মন সবসময় ভালো থাকে, মানুষের প্রতি আপনার ভালোবাসা বেড়ে যাবে, বিশ্বাস বেড়ে যাবে!
– ব্যায়ামের ফলে আমাদের শরীর এবং মন শক্ত হয়ে উঠে। শরীরের মাংসপেশীগুলো শক্ত হয়, আমাদের হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, আমরা মনের শক্তি ব্যবহার করে শারীরিক দুর্বলতা-অক্ষমতাকে অতিক্রম করি।
ব্যায়াম আমাদের মানুষের সবচেয়ে মৌলিক অবস্থাকে প্রতিফলিত করে। বেঁচে থাকার জন্যে আমাদের খেতে হয়। আর খেতে হলে আমাদের খাবার এর ব্যবস্থা করতে হয়, খাবার প্রস্তুত করতে হয়। আমাদের যতোই আলস্য লাগুক না কেনো খাবার সংগ্রহ এবং প্রস্তুত এর প্রক্রিয়ার নধ্য দিয়ে আমাদের যেতেই হয়। কিন্তু খাবার খেয়ে ফেলার পর আমাদের শরীর তার প্রয়োজনীয় জ্বালানি পায় এবং কর্মক্ষম হয় উঠে। ব্যায়ামের ব্যাপারটিও ঠিক তেমনি। আমাদের শরীরকে (এবং মনকে) সুস্থ রাখতে ব্যামের দরকার। ব্যায়াম করতে হয়তো আলস্য লাগতে পারে, কিন্তু একবার ব্যায়াম করে ফেলার পর আমাদের শরীর মন চাঙ্গা হয়ে উঠে!
আমি জানি ব্যায়াম যতোই ভালো জিনিস হোকনা কেন আলস্যের কারণে আমাদের বেশিরভাগেরই ব্যায়াম করা হয়ে উঠেনা। কিভাবে আলস্যকে কাটিয়ে ব্যায়াম এর অভ্যাস করা যায় সেটা নিয়ে ভবিষ্যতে একটা পোস্ট দিবো কিন্তু আপাতত শুধু দু’টো পরামর্শ দিয়ে রাখিঃ
১। যেকোনো জিনিস শুরু করাটা হচ্ছে সবচেয়ে কঠিন। প্যারাশুট নিয়ে প্লেইন থেকে ঝাঁপ দেওয়ার মতো, ঝাঁপ দিয়ে দিলে আর কোনো সমস্যা নাই কিন্তু ঝাঁপ দেওয়াতেই যতো ভয় এবং অনীহা। তায় ব্যায়াম করার সিদ্ধান্ত নিলে জাস্ট শুরু করে দিন। ভালো না লাগলেও শুরু করুণ। কষ্ট লাগলেও শুরু করুণ। মনে করুণ এটা একটা ওষুধ – তেতো কিন্তু আপনার কোনো ভয়ংকর অসুখ ভালো করে দিবে। কয়েক সপ্তাহ কষ্ট করে করতে থাকলে দেখবেন পরের দিকে আর তেমন সমস্যা হচ্ছে না অভ্যাসটা
ধরে রাখতে।
২। অল্প অল্প করে শুরু করুণ। এই টেকনিকটার নাম হচ্ছে কাইজেন। ব্যায়াম করতে ভালো না লাগলে প্রথমদিন শুধু ২ মিনিট ব্যায়াম করুণ। হ্যাঁ, জাস্ট ২ মিনিট। এরপর প্রতিদিন ১ মিনিট করে বাড়ান। এক মাসের মাথায় দেখবেন আপনি আধ ঘন্টা করে ব্যায়াম করছেন প্রতিবারে!
ব্যায়ামের উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবেনা। আশা করি শুধু ব্যায়াম নিয়ে ভবিষ্যতে একটা লেখা লিখবো।
ব্যায়াম আমার নিজের জীবনকে অনেক বদলে দিয়েছে, আমি নিশ্চিত আপনার জীবনকেও বদলে দিতে পারে ব্যায়াম।
ব্যায়াম নিয়ে দু’টো সাইট যেগুলো আমি নিয়মিত অনুসরণ করিঃ নার্ড ফিটনেস, ব্লগ অফ ইম্পসিবল থিংস। ব্লগগুলি নিয়মিত পড়ুন, দেখবেন ব্যায়াম নিয়ে, নিজের শরীর এবং মন নিয়ে আপনার অনেক চিন্তাভাবনা বদলে যাবে!
জীবনে সুখী হতে হলে, সফল হতে হলে আসলে আরো অনেক কিছু দরকার, কিন্তু একটা চমৎকার মন এবং চমৎকার শরীর না থাকলে সুখ আর সাফল্য কখনোই আসবেনা। মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা আপনাকে একটা চমৎকার মন দিবে আর নিয়মিত ব্যায়াম দিবে একটা চমৎকার শরীর।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ : 01822-500357

আপনিও হতে পারেন জ্যোতিষী...যদি দশম-পতি বুধের নবাংশে অবস্থান করে তবে জাতক-জাতিকা-জাতিকা জ্যোতিষ কর্মে নিযুক্ত হতে পারবেন।...
13/06/2023

আপনিও হতে পারেন জ্যোতিষী...

যদি দশম-পতি বুধের নবাংশে অবস্থান করে তবে জাতক-জাতিকা-জাতিকা জ্যোতিষ কর্মে নিযুক্ত হতে পারবেন। রবি এবং বুধ অথবা বুধ এবং শুক্রের দ্বিতীয় অবস্থান কোনও জাতক-জাতিকাকে যুক্তিপূর্ণ কথাবার্তা, মিষ্টভাষী, বাকপটু এবং জ্যোতিষে পারদর্শী করে থাকে।
জ্যোতিষ শাস্ত্র বিভিন্ন মুনি ঋষিদের জীবনব্যাপী গ্রহ ও নক্ষত্রের পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার অবদান। নক্ষত্রাদির রাশি ও ভাবগত অবস্থান অনুযায়ী জ্যোতিষের বিভিন্ন সূত্রাবলী প্রয়োগের মাধ্যমে যুক্তিপূর্ণ বাস্তব পরামর্শ দেওয়া ও সঠিক পথ দেখানোই প্রকৃত জ্যোতিষীর লক্ষণ।

এই জ্যোতিষ শাস্ত্র আপনার জ্যোতিষী হওয়ার যোগ সম্পর্কে কী বলছে দেখে নেওয়া যাক -

১) যদি দশম-পতি বুধের নবাংশে অবস্থান করে তবে জাতক-জাতিকা-জাতিকা জ্যোতিষ কর্মে নিযুক্ত হতে পারবেন।

২) মিথুন রাশিতে রবির অবস্থান জ্যোতিষশাস্ত্রে আগ্রহকে নির্দেশ করে। আবার সিংহরাশিতে চন্দ্র, বুধ দ্বারা দৃষ্ট হলেও জাতক-জাতিকা-জাতিকা জ্যোতিষী হতে পারবেন।

৩) যদি লগ্ন-পতি তৃতীয়ে অবস্থান করে, তাহলে কোনও ব্যক্তি বিখ্যাত জ্যোতিষী হতে পারেন।

৪) দশম-পতি বুধের রাশিতে অবস্থান করলে জাতক-জাতিকা-জাতিকা জ্যোতিষী হতে পারেন।

৫) যদি পঞ্চম-পতি দ্বিতীয়ে শুভ যোগ সৃষ্টি করে অবস্থান তবে জাতক-জাতিকা-জাতিকা জ্যোতিষী হবেন, এবং তার ভবিষ্যৎ বানী সঠিকভাবে মিলবে।

৬) যদি দ্বিতীয়-পতি রবি বা মঙ্গল হয়ে বৃহস্পতি ও শুক্র যুক্ত অথবা দৃষ্ট হয় তবে জাতক-জাতিকা ভাল জ্যোতিষী হতে পারবেন।

৭) বুধ কেন্দ্রস্থ, পঞ্চম বা দ্বিতীয়ে অবস্থান করলে অথবা রবি ও বুধ একত্রে দ্বিতীয়ে বা পঞ্চমে অবস্থান করলে জাতক-জাতিকা জ্যোতিষী করতে পারেন।

৮) কেতু লগ্ন বা পঞ্চম নামে বা কারকাংশে অবস্থান করলে তা জাতক-জাতিকাকে গণিত ও জ্যোতিষশাস্ত্রে পারদর্শী করে।

৯) রবি এবং বুধ অথবা বুধ এবং শুক্রের দ্বিতীয় অবস্থান কোনও জাতক-জাতিকাকে যুক্তিপূর্ণ কথাবার্তা, মিষ্টভাষী, বাকপটু এবং জ্যোতিষে পারদর্শী করে থাকে।

১০) দ্বিতীয় বা তৃতীয় বা পঞ্চম বা একাদশ-ভাবে বুধ বা শুক্র বা বৃহস্পতি বা কেতু বা পূর্ণচন্দ্রের অবস্থান বা যোগ দৃষ্টি সম্পর্ক জ্যোতিষ চর্চার সহায়ক।

১১) বুধের কন্যা রাশিতে অবস্থান কোনও জাতক-জাতিকাকে জ্যোতিষশাস্ত্রে আগ্রহী করতে পারে।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন- +8801822-500357

Lifestyle: জ্যোতিষ মতে বাড়ির দেওয়ালের রং কেমন হওয়া উচিত জানেন কি!জ্যোতিষ মতে, বাড়ি যখন তৈরি করবেন তখন অবশ্যই জ্যোতিষ...
10/06/2023

Lifestyle: জ্যোতিষ মতে বাড়ির দেওয়ালের রং কেমন হওয়া উচিত জানেন কি!

জ্যোতিষ মতে, বাড়ি যখন তৈরি করবেন তখন অবশ্যই জ্যোতিষ মেনে এবং বাস্তু মেনে বাড়ি তৈরি করতে হবে বাড়ি তৈরি করার পরে বাড়ির দেওয়ালের যে রং গুলো সেগুলো অবশ্যই আপনাকে বাস্তু মেনে করতে হবে। কারণ দেওয়ালের রং যদি উল্টোপাল্টা হয়ে যায় তাহলে তার প্রভাব আপনার জীবনে পড়বে তা কিন্তু একেবারেই উচিত নয়।

বাস্তু অনুসারে, আপনি যদি পশ্চিম দিকের দেওয়ালে ধূসর রং করেন, এটি আপনার জন্য অত্যন্ত শুভ হোক, কারণ পশ্চিম দিকের দেওয়াল শনি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। উত্তর-পূর্ব দিকের দেওয়ালটি বৃহস্পতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত থাকে তাই উত্তর-পূর্ব দিকে দেওয়ালটিতে রং করতে পারেন সবুজ অথবা হলুদ। বাস্তু অনুসারে, গৃহের দক্ষিণ দিকের দেওয়াল যেটি মঙ্গল দ্বারা পরিচালিত হয়, সেই দেওয়ালে অবশ্যই করতে পারেন কমলা, লাল রং। বাস্তু অনুসারে গৃহের পূর্ব দিকে দেওয়ালে কমলা অথবা লাল রঙ দিতে পারেন।

১) বাস্তু অনুসারে, আপনি যদি বেডরুমের রং নীল করেন তাহলে নীল সৌন্দর্য সত্য এবং উৎসর্গের প্রতীক তাই অবশ্যই বেডরুমের রং নীল করতে পারেন।

২) বাস্তু অনুসারে, বেডরুমের রং সবুজ করতে পারেন, সবুজ কিন্তু ইতিবাচক শক্তিকে অনেক বেশি আকর্ষণ করে বা যারা গাছ ভালবাসেন, তারা গাছ রেখে এই রং ইচ্ছা করলেই সবুজ করতে পারেন।

৩) বাস্তু অনুসারে, বেডরুমের রং গোলাপি করতে পারেন। গোলাপি রং অনেক ইতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে, তাই দাম্পত্য কলহ থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই এই রংটি বেছে নিতে পারেন।

৪)বাস্তু অনুসারে, বেডরুমের রং যদি হলুদ করেন, তাহলে কিন্তু আপনার ঘরের ইতিবাচক শক্তি বজায় থাকবে এছাড়া সবুজ হলুদের কম্বিনেশনে ঘর আরো সুন্দর দেখতে লাগবে।

৫).বাস্তু অনুসারে, বেডরুমের রং কমলা করতে পারেন, কমলা কিন্তু অত্যন্ত শক্তিশালী একটি রং এছাড়াও যদি ক্লান্ত হয়ে বাড়িতে আসেন । তাহলে কমলা রঙ দেখলে মন অনেক শান্ত থাকবে।

৬) যদি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে চান তাহলে বেডরুমের রং সাদা করতে পারেন।

Disclaimer: বাস্তুবিদদের পরামর্শ ও মতামতের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল ভিন্ন হতে পারে।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন- +8801822-500357

মাসিক রাশিফল জুন ২০২৩: জানুন এই মাসের রাশিফল, কেমন যাবে আপনার জুন মাসমেষ রাশি – মেষ রাশির জুন মাসে অনেক রকমের নতুন কাজের...
06/06/2023

মাসিক রাশিফল জুন ২০২৩: জানুন এই মাসের রাশিফল, কেমন যাবে আপনার জুন মাস

মেষ রাশি – মেষ রাশির জুন মাসে অনেক রকমের নতুন কাজের সুযোগ আসবে। নাম, যশ, প্রতিপত্তি থাকবে। মিডিয়া ফিল্ডে যাঁরা রয়েছেন তাঁদের জন্য এই মাসটা যথেষ্ট ভাল। কাছেপিঠে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে সময়টা ভীষণ সুন্দর। জীবনে নতুন প্রেম আসতে পারে। চলতি প্রেমেও উন্নতি রয়েছে। বৈবাহিক জীবনে একটু কথা কাটাকাটি হলেও, সেটা মিটে যাবে। ট্রান্সফার হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। টাকা-পয়সা প্রথম দু’সপ্তাহে ঠিকভাবে চললেও, শেষে দুসপ্তাহে একটু বুঝেশুনে খরচ করতে হবে। টাকা-পয়সার টান থাকতে পারে সেই সময়। বন্ধুদের সঙ্গে কিছু সময় কাটাতে পারবেন।

বৃষ রাশি – বৃষরাশির এই মাসটা একটু টানাপোড়নের মধ্যে কাটবে। বাড়ির লোকের সঙ্গে একটু সমস্যা হতে পারে। প্রেমে একটুও সমস্যা আসতে পারে। মাস যত এগোবে সেই সমস্যা মিটে যাবে ধীরে-ধীরে। শ্বশুর বাড়ির লোকের সঙ্গেও একটু মতের অমিল হতে পারে। বৈবাহিক জীবন মোটামুটি ভালই কাটবে। ঘোরাফেরা, দূর ভ্রমণ থাকছে। তবে একটু সাবধানতার প্রয়োজন। কাজকর্মের জন্য প্রথম দুই সপ্তাহ একটু চাপের থাকবে। তারপর সপ্তাহে এগোলে কাজের চাপ হালকা হবে। নতুন কাজের সুযোগ আসবে। টাকাপয়সার জন্য মাসটা ভাল। পড়াশোনা যাঁরা করছেন, তাঁদের একটু মনোযোগের অভাব ঘটবে। তবে উচ্চ শিক্ষার জন্য এই মাসটা যথেষ্ট ভাল।

মিথুন রাশি – মিথুন রাশির জন্য এই মাসটা সবকিছুর জন্যই ভাল হতে চলেছে। আর্থিক লাভ থাকছে, বড় বিনিয়োগের জন্য এই মাসটা ভাল। অসুস্থ থাকলে ধীরে ধীরে এই মাসে অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠবেন। কাজে চাপ থাকলেও আপনি কাজ করেও আনন্দ পাবেন। কাজের জন্য কোথাও ভ্রমন হতে পারে। প্রেমের ক্ষেত্রেও কোনও রকম কোনও সমস্যা থাকছে না। বৈবাহিক সম্পর্কে এবং চলতি প্রেমের দুই সম্পর্কেই রোম্যান্স, ভালবাসা বজায় থাকছে। বাড়ির লোকের সঙ্গেও সময়টা যথেষ্টই ভাল কাটবে।

কর্কট রাশি – কর্কট রাশির এই মাসে একটু মাঝেমধ্যেই ইমোশনাল ফিল করবেন। তবে মাস যত এগোবে ধীরে ধীরে আপনারা নিজেদের ইমোশনকে কন্ট্রোল করতে শিখে ফেলবেন। কাজের জায়গায় বেশি ইমোশনাল হলে সমস্যা হতে পারে। প্রমোশন হওয়ার একটা তীব্র যোগ হয়েছে। নতুন চাকরি, নতুন ব্যবসা শুরু করার জন্য এই মাসটা ভাল। শারীরিকভাবে মাঝেমধ্যে একটু সমস্যা হতে পারে। যেমন শরীরের কোথাও ব্যথা বেদনা অনুভব করা, পেটের গন্ডগোল, বদহজমের সমস্যা এগুলো মাঝেমধ্যে হতে পারে। প্রেমের ক্ষেত্রে একটু ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এমন কোনও কথা বলে দেবেন না, যার কারণে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া-অশান্তি তৈরি হয়। বৈবাহিক সম্পর্কের কোনও তৃতীয় ব্যক্তি দ্বারা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

সিংহ রাশি – সিংহ রাশির টাকাপয়সার দিক থেকে এই মাসটা ভীষণ ভাল। নতুন কাজের জন্যও এই মাসটা ভীষণ ভাল। নাম, যশ, প্রতিপত্তি সিংহ রাশির ব্যক্তিদের এই মাসে থাকছে। এই মাসে বিলাসিতায় একটু বেশি হয়তো সিংহ রাশির জাতক-জাতিকারা জীবন কাটাতে পারেন। তবে এই বিলাসিতার জন্য যেন কোনও রকম কোনও শরীর খারাপ না হয়। খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে একটু নজর দিতে হবে। পরিবারের সঙ্গে খুব ভাল সময় কাটাবেন। চলতি প্রেমের সমস্যা থাকবে না। পুরনো সমস্যা মিটে যাবে। বিয়ে বা এনগেজমেন্ট হতে পারে অনেকের। বৈবাহিক জীবনে স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত হতে দেখা যাচ্ছে। তবে অনেক তৃতীয় ব্যক্তি চেষ্টা করবে আপনাদের সম্পর্ক খারাপ করার। কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে বিশ্বাস করবেন না। টাকা-পয়সা একটু ভেবেচিন্তে খরচ করলে আপনাদের জন্যই ভাল।

কন্যা রাশি – কন্যা রাশি এই মাসে একটু কোনও কিছু নিয়ে চিন্তায় থাকবে। শারীরিক দিক থেকে কন্যারাশি একটু কষ্ট অনুভব করতে পারেন। মাথা যন্ত্রণা গলাব্যথা এই ধরনের সমস্যা এই মাসে থাকতে পারে। আর্থিক দিক থেকে সমস্যা সেইভাবে কিছু নেই। কাজকর্মে অনেক মনোযোগ দিতে হবে এই মাসে। কারণ কাজে একটু ভুলত্রুটি হলে কাজের জায়গায় সমস্যা আসতে পারে। পরিবারের মধ্যে একটু সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে ভুলবোঝাবুঝি কথা-কাটাকাটি হতে পারে।

তুলা রাশি – শারীরিক দিক থেকে তুলা রাশি এই মাসে একটু সমস্যায় পড়তে পারে। চোট-আঘাত লাগার সম্ভাবনা রয়েছে। ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে হবে। তাড়াহুড়ো করে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। প্রেমের জন্য সময়টা খুবই অনুকূল। বিয়ের জন্য কথাবার্তা এগোতে পারে। বৈবাহিক জীবন সুন্দর। ঘোরাফেরা থাকছে। টাকা-পয়সার হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুতরাং টাকা-পয়সার দিকে খুব যত্ন নিতে হবে।

বৃশ্চিক রাশি – সময়টা একটু গণ্ডগোলের। হঠাৎ করে কোনও সমস্যা আসতে পারে। ফোন বা কোনও গ্যাজেট খারাপ হয়ে যেতে পারে। বাড়ির কোনও ইলেকট্রনিকস জিনিস বা পাম্প খারাপ হতে পারে। পায়ে কোনওভাবে চোট লাগতে পারে। শরীরে ব্যথা বেদনা অনুভব করবেন। প্রেমের জন্য সময়টা ঠিকই আছে। অকারণে সন্দেহের প্রবণতা বাড়তে পারে। বিয়ের জন্য ভাল সময়। বৈবাহিক জীবনে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে। টাকাপয়সা বেশি খরচ হবে। তবে টাকা আসবেও। কাজের জন্য মাসটা ভাল।

ধনু রাশি – ধনু রাশির জন্য এই মাসটা যথেষ্ট ভাল। টাকা-পয়সার অনেক আসবে এবং অনেক ভাল সুযোগ আসবে। অপ্রত্যাশিত ভাবে অর্থ লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। শরীরের দিক থেকেও কোনও সমস্যা থাকছে না এই মাসে। ঘুম যথেষ্ট ভাল হবে। ফুরফুরে মেজাজ থাকবে। নতুন ভাল কাজ শুরু করার জন্য এই মাসটা যথেষ্ট ভাল। প্রেম ভালবাসা বাড়বে। তবে মাঝে একটু সামান্য ভুল বোঝাবুঝি হলেও হতে পারে।

মকর রাশি – মকর রাশির শারীরিক দিক থেকে কোনও সমস্যা তেমন তো থাকছে না। তবে ঘুমের সমস্যা থাকবে। অতিরিক্ত কাজের চাপে ঘুমের সমস্যা হবে। বাড়িতে কারও সঙ্গে ঝগড়া অশান্তি হতে পারে। বন্ধুদের সঙ্গে একটু মনোমালিন্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রেমের ক্ষেত্রে মাসের প্রথম দুটো সপ্তাহ বেশ ভাল গেলেও শেষ সপ্তাহে একটু সমস্যা থাকতে পারে। টাকা-পয়সা বুঝেশুনে খরচ করতে হবে। বড় বিনিয়োগ এই মাসে না করাই ভাল। কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসবে।

কুম্ভ রাশি – কুম্ভ রাশির কর্মক্ষেত্রে অনেক বড় সুযোগ আসতে পারে এই মাসে। কর্মক্ষেত্রে বিদেশ ভ্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পরিবারের সঙ্গে দূরে কোথাও ভ্রমণে যেতে পারেন। টাকা পয়সার দিক থেকেও এই মাসটা যথেষ্ট যথেষ্ট ভাল। শারীরিক মাঝেমধ্যে একটু দুর্বলতা ও অলসতা অনুভব করতে পারেন। তেমন বড় কোন সমস্যা শরীরে দেখা যাচ্ছে না। প্রেম ভালবাসার ক্ষেত্রে একটু ভুল বোঝাবুঝির সম্ভাবনা আছে। তৃতীয় ব্যক্তির উপর বেশি ভরসা করা যাবে না।

মীন রাশি – মীন রাশির এই মাসটা একটু ভালমন্দ মিশিয়ে কাটবে। প্রথম দু’টো সপ্তাহ মসৃণ না গেলেও, পরের দু’টো সপ্তাহ যথেষ্ট ভাল কাটবে। প্রথম দু’সপ্তাহে কাজে ঢিলেমি থাকবে। টাকাপয়সা বেরিয়ে যাবে। সময় যতো এগোবে তত পরিস্থিতি ঠিক হবে। কোনও কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। শারীরিক দিকে একটু নজর দিতে হবে। খাওয়া-দাওয়া ঠিক ভাবে করতে হবে। প্রেম-ভালবাসা এবং বৈবাহিক সম্পর্ক ভালই চলবে।

প্রেম করে নাকি দেখে শুনে, কী ভাবে হবে আপনার বিয়ে? জেনে নিন...যাঁকে ভালবাসেন, যাঁর সঙ্গে আপনার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে...
31/05/2023

প্রেম করে নাকি দেখে শুনে, কী ভাবে হবে আপনার বিয়ে? জেনে নিন...

যাঁকে ভালবাসেন, যাঁর সঙ্গে আপনার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, বিয়ে কি তার সঙ্গেই হবে? জ্যোতিষশাস্ত্রে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট ব্যাখ্যা রয়েছে।

কথায় আছে, জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ... এই তিনটি বিষয়ে আমাদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে এ সবই হল পূর্ব নির্ধারিত। তাহলে মানুষ কেন ভালবাসে, প্রেমেই বা পড়ে কেন? যাঁকে ভালবাসেন, যাঁর সঙ্গে আপনার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, বিয়ে কি তার সঙ্গেই হবে? জ্যোতিষশাস্ত্রে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট ব্যাখ্যা রয়েছে। আপনার জন্মছক অনুযায়ী জেনে নিন আপনার বিবাহের সম্পর্কে ঠিক কী বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র।

১) মঙ্গল যদি পঞ্চম-ভাব বা তার অধিপতির সঙ্গে সম্বন্ধিত হয় তাহলে প্রেম বিবাহ যোগ তৈরি হয়।

২) যখন শুক্র, শনি অথবা রাহু দ্বারা দৃষ্ট থাকে বা শুক্র শনি অথবা রাহুর সঙ্গে যুক্ত থাকে তখন প্রেম বিবাহের যোগ তৈরি হয়।

৩) যদি চন্দ্রের লগ্ন ভাবের সঙ্গে সম্বন্ধ থাকে অথবা লগ্নপতির সপ্তম ভাব অথবা সপ্তম ভাবের স্থিত গ্রহের সঙ্গে সম্বন্ধ হয়, তাহলে প্রেম বিবাহ যোগ তৈরি হয়।

৪) পঞ্চম-ভাব এবং সপ্তম-ভাবের অধিপতিদের পরিবর্তন যোগ, পঞ্চম-পতি এবং সপ্তম-পতির যুক্তি তথা পঞ্চম-পতি আর সপ্তম-পতির মধ্যে দৃষ্টির সম্বন্ধ থাকলে প্রেম বিবাহ যোগ তৈরি হয়।

৫) জন্মকুণ্ডলীতে মঙ্গল যদি সপ্তম ভাবে থাকে তাহলে জাতক-জাতিকার প্রেম বিবাহ হয়।

৬) পঞ্চম-ভাবের অধিপতির সপ্তম-ভাবের সঙ্গে অথবা সপ্তম-ভাবে স্থিত গ্রহের সঙ্গে সম্বন্ধ থাকে তাহলে জাতক-জাতিকার প্রেম বিবাহ হয়।

৭) শুক্র এবং বৃহস্পতির সম্বন্ধিত যোগ জাতকের আধ্যাত্মিক প্রেম যোগ তৈরি করে।

৮) শুক্র আর চন্দ্রের যোগ জাতকের প্রেমের মধ্যে রসিকতা, আকর্ষণ, একাত্মতা তৈরি হয়। এই যোগে অনেকের বিবাহ বহির্ভূত সম্বন্ধ হতে দেখা যায়।

৯) জন্মকুণ্ডলীতে পঞ্চম-ভাব, সপ্তম-ভাব তথা একাদশ-ভাবের অধিপতিদের মধ্যে পরস্পর সম্বন্ধ থাকলে প্রেম বিবাহ যোগ তৈরি করে।

১০) পঞ্চম-ভাবে শুক্র আর চন্দ্রের যোগ, পঞ্চম-পতির শুক্র আর চন্দ্রের সঙ্গে সম্বন্ধ প্রেম বিবাহ যোগ তৈরি করে।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন- +8801822-500357

হাতের এই স্থানটির সঙ্গে সরকারি চাকরির গভীর সম্পর্ক রয়েছে, এই ব্যক্তিরা অনেক অর্থ ও খ্যাতির মালিক হয়...হস্তরেখাবিদ্যায় ...
30/05/2023

হাতের এই স্থানটির সঙ্গে সরকারি চাকরির গভীর সম্পর্ক রয়েছে, এই ব্যক্তিরা অনেক অর্থ ও খ্যাতির মালিক হয়...

হস্তরেখাবিদ্যায় হাতের সৌভাগ্যের চিহ্ন: হস্তরেখায় হাতের রেখা এবং তাদের মধ্যে উপস্থিত বিশেষ চিহ্নগুলি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি থেকে যে কোনও ব্যক্তির ভাগ্য সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়।

হাতের সূর্য পর্বত সম্পর্কে হস্তরেখাবিদ্যা: হস্তরেখার বিশেষজ্ঞরা বলেন যে হাতে তৈরি রেখা এবং চিহ্নগুলি একজন ব্যক্তির ভাগ্য এবং ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করে। এই লাইনগুলি আপনার ব্যক্তিগত জীবন এবং পেশাদার জীবনে বিভিন্ন উপায়ে প্রভাব দেখায়। এই হাতে একটি স্থান আছে যা সূর্য পর্বত নামে পরিচিত। আপনার হাতে সান মাউন্ট টিপে বা উত্তোলন আপনার জীবনকে অনেকাংশে প্রভাবিত করে। হস্তশিল্পের বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে এই স্থানটি অর্থ এবং খ্যাতির সাথে সাথে ব্যক্তির একটি সরকারি চাকরি পাওয়ার সাথে জড়িত।

এই জায়গাটা কোথায়?
তালুর অনামিকা আঙুলের নিচের উত্থিত অংশকে সূর্য পর্বত বলে। অনেকের হাতে এই জায়গাটা নিচের দিকে চাপা পড়ে। জ্যোষিত বিশেষজ্ঞরা সূর্য পাহাড়কে সরকারি চাকরি, সম্মান ও প্রতিপত্তির সঙ্গে যুক্ত করেন। যার হাতে এটি একটি শক্তিশালী অবস্থানে থাকে, সেই ব্যক্তি সাফল্যের উচ্চ শিখরে থাকে।

সূর্য পর্বতের অবস্থান কি হওয়া উচিত?
যার হাতে এটি শক্তিশালী অবস্থানে থাকে, সেই ব্যক্তি সমাজে খ্যাতি ও সম্মান পান। যদি সূর্য পর্বতটি সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয় এবং কোনও ব্যক্তির হাতে গোলাপী রঙ থাকে তবে এটি উন্নতির বার্তা দেয়। এমন মানুষ শিল্প জগতে সুনাম অর্জন করে। যাদের হাতে সূর্যের মাউন্ট খুব বেশি বিকশিত, এটি তাদের জন্য বিরূপ প্রভাব দেখায়। এমন ব্যক্তি অহংকারী। এই মানুষগুলো কোনো কিছুতে দ্রুত রেগে যায়। তারা অযৌক্তিক ব্যয় করার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। মাউন্ট অফ সান-এর অবস্থান যদি কারও হাতে হেলে পড়ে, তবে এমন লোকেরা একা থাকতে পছন্দ করে। এই মানুষগুলো উচ্ছল প্রকৃতির হয়।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন- +8801822-500357

ঘুমিয়েই ভাগ্য বদল!ঘুমানোর জন্য সমালোচিত হন? আপনার কানে কানে শোনানো হয় প্রাচীন প্রবাদ, যে ঘুমিয়ে থাকে, তার ভাগ্যও ঘুমিয়ে...
25/05/2023

ঘুমিয়েই ভাগ্য বদল!

ঘুমানোর জন্য সমালোচিত হন? আপনার কানে কানে শোনানো হয় প্রাচীন প্রবাদ, যে ঘুমিয়ে থাকে, তার ভাগ্যও ঘুমিয়ে থাকে?

তাহলে আপনার জানা উচিত, আপনি ঘুমালেও আপনার ভাগ্য কিন্তু ঘুমায় না। ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে ঘুম এমন এক ক্রিয়া, যখন আপনি অতি নিশ্চিতভাবে সৌভাগ্যের কাছাকাছি পৌঁছে যান।

বৈদিক জ্যোতিষ শাস্ত্র জানাচ্ছে, ঘুমন্ত মানুষের মধ্যে সৌভাগ্যকে জাগানোর শক্তি সঞ্চারিত হয়। কেবল কতগুলো নিয়ম পালন করতে হবে আপনাকে।

দেখা যাক, কী নিয়মের কথা বলছেন জ্যোতিষ?

আপনার খাটে বেডসাইড টেবিল থাকলে তাতে একটি পাত্র রাখুন। এবং সেখানে ইচ্ছে হলে কোনো গাছ রাখতে পারেন। পাত্রটি পিতল বা ব্রোঞ্জের হলে ভাল হয়।

ঘুমাতে যাওয়ার আগে খুব ভাল করে পা ধোয়ার কথা জানাচ্ছে জ্যোতিষ শাস্ত্র। যদি গরম পানিতে নারকেল তেল ও কর্পূর মিশিয়ে পা ধোয়া যায়, তাহলে তা বিশেষ কার্যকর। এতে স্নায়ু শান্ত হয়। অন্তরের শক্তিকে বৃদ্ধি করতে এই ক্রিয়ার কোনো জুড়ি নেই।

যে বিছানায় ঘুমান, তাতে বসে কোনো খাবার খাবেন না। এতে দুর্ভাগ্য ত্বরান্বিত হয়।

রাতে ঘুমানোর আগে এক কাপ গ্রিন টি খাওয়া অভ্যাস করুন। এতেও পজিটিভ এনার্জি বাড়ে। দুর্ভাগ্য দূর হবে।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন- +8801822-500357

Life is in water. Family Disturbance will end in Jal Totka(পানি টোটকা)According to scriptures, marital discord will be r...
23/05/2023

Life is in water. Family Disturbance will end in Jal Totka(পানি টোটকা)

According to scriptures, marital discord will be removed by virtue of water. Follow the rain water trick to get rid of marital discord. Fill a glass with rain water. Then keep that glass in the bedroom. This will eliminate marital discord. According to scriptures, keeping a glass of rain water can get rid of all problems.

Sangshar means that which is vain. Marital strife in the world is increasing day by day. According to astrology, the remedy can be taken by creating the birth chart of husband and wife. But there are some tricks. This trick can reduce marital discord. Don't just try these tricks at home. Have faith, happiness will come.

A happy married life is desired by all. How much everyone does to make married life happy. Everyone has to go through various sacrifices and adaptations. Similarly, many people change themselves completely to make their married life happy. After all, not all marriages are happy. There are many reasons for marital discord. All these conflicts can be removed and followed by Jyotish Totka. There is a solution to all problems in the scriptures. If you follow the astrological method, you can get rid of financial complications and resolve all family disputes. With this it is possible to eliminate marital discord. Today there is a special tip. Follow this trick to eliminate marital discord.

According to scriptures, marital discord will be removed by virtue of water. Follow the rain water trick to get rid of marital discord. Fill a glass with rain water. Then keep that glass in the bedroom. This will eliminate marital discord. According to scriptures, keeping a glass of rain water can get rid of all problems.

Also, don't keep mirrors in the bedroom. It will increase marital discord. A kind of wave is created from the glass mirror. This has bad effects on waves. So don't forget the glass mirror. For privacy, keep it 2 feet above the ground. And keep it in such a place that it cannot be seen from the bed. Similarly, do not keep a picture of Tagore in the bedroom or a picture of a dead person in the bedroom. It has a bad effect on the relationship. Follow this special trick. It will improve the relationship.Follow these few tips. You will benefit.
In the scriptures, there is a way out of all problems. From financial hardships, obstacles to progress, family hardships to family feuds and even property disputes, follow astrology tips to improve your studies. Moreover, follow this special trick to eliminate marital discord. Astrology can easily get rid of this problem.

For Advice: 01822-500357

আপনার স্বামী কি কথায় কথায় রাগ করে? শাস্ত্র মতে কয়েকটি বাস্তু টিপস জেনে নিন...আপনি যদি অপ্রেম করে থাকেন তাহলে জানেন যে প্...
16/05/2023

আপনার স্বামী কি কথায় কথায় রাগ করে? শাস্ত্র মতে কয়েকটি বাস্তু টিপস জেনে নিন...

আপনি যদি অপ্রেম করে থাকেন তাহলে জানেন যে প্রেমে একটু ঝগড়া, একটু ভাব, এটা না থাকলে প্রেমটা ঠিক জমে না।তেমনই ঝগড়াটা ও প্রেমের একটি অপরিহার্য অংশ তবে ঝগড়া যেন অতিমাত্রায় না হয় বা ঝগড়ার ফলে যেন কোনও ভাবেই কেউ আঘাত না পায় সে ব্যাপারে আমাদের সর্বদা খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ, বুঝতেই পারছেন ঝগড়া যতক্ষণ দুষ্টু-মিষ্টি অবস্থায় থাকে ততক্ষণই মঙ্গল। তবে অনেক সময় দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া এত বড় বা বিরাট আকার ধারণ করে যে তাঁদের মধ্যে দূরত্বের পরিমাণ প্রচুর বেড়ে যায় । এ সমস্যা সমাধানের জন্য শাস্ত্র মতে কিছু বস্তু টিপস রয়েছে সেগুলো মেনে চললে কিছুটা প্রতিকার পাওয়া যায়।

রাগী স্বামীকে শান্ত করতে শাস্ত্র মতে কিছু বাস্তু টিপস—

১) ঘুমনোর সময় স্বামীর মাথা যেন কোনও ভাবেই দক্ষিণ দিকে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, এতে স্বামীর রাগের পরিমাণ অতি মাত্রায় বাড়তে থাকে। ফলে পারিবারিক সুখ-শান্তি নষ্ট হয়ে যায়।

২) শাস্ত্র মতে একটি ময়ূরের পালক রাখুন শোবার ঘরের দক্ষিণ বা পশ্চিম কোণে । এতে ঘরের পরিবেশ অত্যন্ত শান্ত থাকে, ফলে সকলের মন থাকে শান্ত। বাড়ির সকলে ভাল থাকে।

৩) আপনার বিছানা যেন কোনও ভাবেই অগ্নিকোণে না থাকে বা স্বামী-স্ত্রীর সময় কাটানোর জায়গা যেন অগ্নিকোণে না হয়, এর ফলে স্বামীর রাগ দিন দিন বাড়তে দেখা যায়।

৪) সব সময় হালকা রঙের বিছানার চাদর ব্যবহার করতে হবে। গাঢ় রঙের বিছানার চাদর ব্যবহার করলে রাগ একটু হলেও বেশি হয়।

৫) এমন কিছু ছবি রয়েছে শোবার ঘরে যা কখনও রাখতে নেই। যেমন হিংস্র কোনও ছবি, পাখি উড়ে যাচ্ছে, অবসাদগ্রস্ত মানুষের ছবি বা ঐতিহাসিক যুদ্ধের ছবি প্রভৃতি। যে ছবিতে সুখ-শান্তি বিরাজ করে সেরকম ছবি রাখতে হবে।

৬) নিজেও যতটা সম্ভব হালকা রঙের পোশাক পরতে হবে।

পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন- +8801822-500357

Address

Dhaka
1217

Telephone

+8801822500357

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhaka Astrologers Centre-ঢাকা এষ্ট্রোলজার্স সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dhaka Astrologers Centre-ঢাকা এষ্ট্রোলজার্স সেন্টার:

Share