Dr. Ash*t Mazumder

Dr. Ash*t Mazumder মেডিসিন, ডায়াবেটিস, ফুটকেয়ার ও ফ্যামিলি ফিজিসিয়ান

14/04/2025

শুভ নববর্ষ

18/03/2025
18/03/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

18/03/2025

এখনই রুখতে হবে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স

আত্মনিয়ন্ত্রণ
18/03/2025

আত্মনিয়ন্ত্রণ

কৃত্রিম হৃদপিণ্ড ৪০ বছর বয়সী এক অস্ট্রেলিয়ান ব্যাক্তি বিশ্বের প্রথম মানুষ হিসেবে টাইটানিয়ামের কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড নিয়ে হাসপ...
18/03/2025

কৃত্রিম হৃদপিণ্ড
৪০ বছর বয়সী এক অস্ট্রেলিয়ান ব্যাক্তি বিশ্বের প্রথম মানুষ হিসেবে টাইটানিয়ামের কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিটির জন্য মানব হৃদপিণ্ডের কোনো দাতা না পাওয়ায় কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড তার শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়।

মার্চের শুরুতে কোনো মানব দাতার হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনের আগে ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে আসল হৃদপিণ্ডের পরিবর্তে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডটি রোগীর শরীরে ছিল। অস্ত্রোপচার নিয়ে কাজ করা অস্ট্রেলিয়ান গবেষক এবং চিকিৎসকরা ঘোষণা করেছেন যে, কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড স্থাপন সম্পূর্ণ ক্লিনিক্যাল সাফল্য পেয়েছে। কুইন্সল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী ড: ড্যানিয়েল টিমসের উদ্ভাবিত BIVACOR টোটাল আর্টিফিশিয়াল হার্ট হলো বিশ্বের প্রথম স্থাপিত রোটারি ব্লাড পাম্প।এটি একটি সুস্থ হৃদপিণ্ডের রক্তপ্রবাহের প্রতিলিপি তৈরি করতে চৌম্বকীয় উত্তোলন প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং সমস্যা যুক্ত হৃদপিণ্ডের বিকল্প হিসেবে কাজ করতে পারে। এই ইমপ্লান্টটি এখনো ক্লিনিক্যাল অধ্যয়নের প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। অধ্যয়নের শেষ পর্যায়ে বাইভেন্ট্রিকুলার হার্ট ফেউলিউরের রোগীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যা হৃদপিণ্ড এবং অন্যান্য কন্ডিশনের জন্য কাজ করবে।প্রতিবছর ২ কোটি ৩০ লক্ষেরও বেশি মানুষ হৃদরোগে ভোগেন। কিন্তু, অস্ট্রেলিয়ান সরকারের মতে,মাত্র ছয় হাজার জন দাতা হৃদপিণ্ড পাবেন যারা BIVACOR ডিভাইসটি তৈরি ও পণ্য হিসেবে বাণিজ্যিক করার জন্য ৫০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে। ইমপ্লান্টটি রোগীদের জীবিত রাখার জন্য একটি সেতু হিসেবে ডিজাইন করা হয়েছে যতক্ষণ না পর্যন্ত দাতা হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয়।কিন্তু BIVACOR এর উচ্চাকাঙ্ক্ষা হলো ইমপ্লান্ট গ্রহীতারা যাতে আসল হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন ছাড়াই ডিভাইসের সাহায্যে বেঁচে থাকতে পারেন।

নিউ সাউথ ওয়েলসের ৪০ বছরের এই রোগী বিশ্বের ষষ্ঠ কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডের প্রাপক হওয়ার জন্য স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন।গত বছর আমেরিকায় প্রথম পাঁচটি ইমপ্লান্ট করা হয়েছিল। সেখানে সকল গ্রহীতাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়ার আগে মানব দাতা হৃদপিণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এই ক্ষেত্রে ইমপ্লান্টেশন এবং প্রতিস্থাপনের মধ্যে সর্বোচ্চ দীর্ঘ সময় ছিল ২৭ দিন।২২ নভেম্বর সিডনির সেন্ট ভিনসেন্ট হাসপাতালে কার্ডিওথোরাসিক এবং ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন পল জ্যান্সের নেতৃত্বে ছয় ঘন্টার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ান রোগীটি ডিভাইস গ্রহণ করে। ফেব্রুয়ারীতে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং মার্চ মাসে একটি মানব দাতা হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হয়। জ্যান্স এ চিকিৎসা পদ্ধতিকে অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসার জন্য ঐতিহাসিক এবং মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

✅ এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন,এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোট...
18/03/2025

✅ এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন,এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে।
একটা নির্দিষ্ট ডোজে,একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় - এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স।

ধরি - আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবলো,যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা,বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়। এর ফলে যেটা হয়,পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে,জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন,কাশি দেন,ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন "জ্যাকেট" এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা,
বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে,সেখানে এফসিপিএস,এমডি,
পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে। "This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে,কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে,নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।

আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক,কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

✍️ সংগৃহীত.......

Address

Panthapath
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Ash*t Mazumder posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Ash*t Mazumder:

Share

Category