Psychologist Akhi

Psychologist Akhi Know thyself

30/07/2025

ট্রমা কি?
ট্রমা মানে কেবল শারীরিক আঘাত নয়, মানসিক আঘাতও হতে পারে। হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোনো ভয়ংকর বা কষ্টদায়ক ঘটনা—যেমন দুর্ঘটনা, প্রিয়জন হারানো, শিশু বয়সের অবহেলা বা সহিংসতা—আমাদের মনে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করতে পারে। এ ক্ষত চোখে দেখা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে কষ্ট দেয়।

ট্রমা কাটিয়ে উঠা সম্ভব।
সহানুভূতিশীল কথা, নিরাপদ সম্পর্ক, পেশাদার কাউন্সেলিং, এবং নিজের প্রতি ধৈর্য ধরে এগিয়ে চললে মনও সুস্থ হতে পারে।
মনে রাখবেন, আপনার অভিজ্ঞতা সত্যি, এবং আপনার আরোগ্য প্রাপ্য। 🌿

28/07/2025

Very Important topic

26/07/2025

🕋 রাসূলুল্লাহ ﷺ মেরাজে যে শিশুদের দেখেছিলেন — সহীহ হাদীসভিত্তিক হৃদয়ছোঁয়া ঘটনা

হাদীসের আরবি:
‏وَإِذَا إِبْرَاهِيمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فِي أَفْنَةٍ مِنْ أَفْنِيَةِ الْجَنَّةِ، وَمَعَهُ وِلْدَانُ النَّاسِ، الَّذِينَ مَاتُوا عَلَى الْفِطْرَةِ‏.‏

বাংলা অনুবাদ ও ব্যাখ্যা:
রাসূলুল্লাহ ﷺ মেরাজের রাতে জান্নাত সফরের সময় দেখতে পেলেন, জান্নাতের এক বাগিচায় নবী ইব্রাহীম (আঃ) অবস্থান করছেন এবং তাঁর চারপাশ ঘিরে আছে অসংখ্য শিশু — যাদের দুনিয়া থেকে ডেকে নেওয়া হয়েছে তাদের শৈশবেই, অর্থাৎ তারা ছোট অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছিল। এমনকি তাদের মধ্যে অনেকেই ছিল যাদের পিতা-মাতা মুসলিম ছিল না, কিন্তু তারা “ফিতরাত” বা প্রকৃত স্বভাব — ইসলামের উপর ছিল। রাসূল ﷺ জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন, “এরা কারা?” উত্তরে জিবরাঈল (আঃ) বললেন, “এরা হলো সেইসব শিশু যারা দুনিয়া থেকে অকালেই ফিরে গেছে, আর এই মহান ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন আপনার আদি পিতা ইব্রাহীম (আঃ), যাঁকে আল্লাহ তাদের জান্নাতে লালনপালনের দায়িত্ব দিয়েছেন।”
📘 সহীহ বুখারী: হাদীস ৭০৪৭
📘 সহীহ মুসলিম: হাদীস ২৬৫৮

---

আরেকটি হাদীস:
আরবি:
‏مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَمُوتُ لَهُ وَلَدٌ فَيَحْتَسِبُهُ إِلَّا شَفَّعَهُ اللَّهُ فِيهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
বাংলা অনুবাদ:
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, “যে মুসলমানের সন্তান শৈশবে মারা যায় এবং সে আল্লাহর জন্য ধৈর্যের সাথে সওয়াব প্রত্যাশা করে, কিয়ামতের দিন সেই সন্তান তার পিতা-মাতার জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবে।”
📘 সহীহ মুসলিম: হাদীস ২৬৫৮ (বর্ণনার ভিন্ন রেওয়ায়েতে)

---

এই হাদীসগুলো আমাদের জানিয়ে দেয়, ছোটবেলায় মৃত্যু হওয়া শিশুরা আল্লাহর পক্ষ থেকে জান্নাতের পুরস্কার লাভ করবে এবং অনেক ক্ষেত্রে তারা কিয়ামতের দিনে তাদের বাবা-মার জন্য সুপারিশকারী হয়ে উঠবে। আর যাদের সন্তান হারিয়েছে, তাদের জন্য এটা অপার শান্তনা — কারণ তাদের ছোট্ট জান্নাতবাসীরা নবী ইব্রাহীম (আঃ)-এর ছায়ায় নিরাপদে আছে এবং একদিন তাদের হাত ধরে জান্নাতের পথে সুপারিশ করবে।

🤲 আল্লাহ আমাদের সন্তানদের হেফাজত করুন, যারা সন্তান হারিয়েছেন তাদের অন্তরে শান্তি দিন এবং সেইসব শিশুদের জন্য জান্নাতের দরজা খুলে দিন। আমিন।

23/07/2025

আপনি কি মানসিক চাপ, অস্থিরতা বা মনোযোগের ঘাটতির মুখোমুখি হন? ✅ স্ট্রেসের সাধারণ লক্ষণ ও এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ✅ “আ...

23/07/2025

মাইলস্টোন স্কুলের মর্মান্তিক ঘটনায় আহত আমাদের ছোট ছোট সন্তান সহ সকল শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক ও শিক্ষকদের জন্য লাইফস্প্রিং উত্তরা ব্রাঞ্চে আগামী ৩ মাস বিনামূল্যে সাইকোলজিক্যাল সাপোর্ট দেওয়া হবে।

কিছু ক্ষত এতোটাই দাগ কেটে যায় যে সেখান থেকে স্বাভাবিক হয়ে ফিরে আসতে প্রয়োজন ভরসা, সাহস ও প্রফেশনাল সাপোর্ট।

মাইলস্টোন স্কুলের সকল শিক্ষার্থী, পরিবার ও শিক্ষকদের এই কঠিন সময়ে পাশে আছি আমরা, নির্দ্বিধায় কল করুনঃ 09638 505 505

19/07/2025

ঘুম আসছেনা? অতিরিক্ত স্ট্রেস!!! চলুন একটি কাজ করি—

২টা আইস কিউব নিই, কাপড় বা টিস্যু দিয়ে ভালো করে পেঁচিয়ে দুই চোখে আলতো করে মাসাজ করি ১ মিনিট।
ঠান্ডা স্পর্শ চোখের ক্লান্তি দূর করতে পারে আর মনটাও একটু হালকা হবে আর আরাম অনুভব হবে।

16/07/2025

"আমি যতজনের সঙ্গে থাকি সবার সাথেই ওভারশেয়ার করি"

"Emotional Oversharing: Boundaries & Self-Awareness"
("নিজের সীমারেখা নির্ধারণ ও অতিরিক্ত শেয়ারিং নিয়ন্ত্রণ")

আমরা অনেক সময় এমন কিছু কথা বলে ফেলি, যা আসলে বলা উচিত ছিল না। এমন কিছু অনুভূতি, স্মৃতি কিংবা কষ্টের গল্প আমরা শেয়ার করে ফেলি এমন কারো সাথে, যার সাথে সেই মাত্রার সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। কথাগুলো বলে হয়তো হালকা লাগলেও, পরে মনে হয়—“আমি কি একটু বেশি বলে ফেললাম?” অথবা “ও আমার ব্যাপারে এত কিছু জানে, অথচ আমি ওর কিছুই জানি না।”

এটাই হলো Oversharing—যেখানে আমরা নিজের সীমারেখা না বুঝে এমন সব কথা বলি, যা হয়তো আমাদের দুর্বল করে ফেলে, অথবা যার মূল্য আমরা ঠিকভাবে দিইনি। অনেক সময় এটা হয় হঠাৎ করে কারো সাথে সংযোগ অনুভব করার তীব্র চেষ্টায়, কখনও মনে হয় কেউ যদি শুনে নেয়, বুঝে নেয়—তাহলেই হয়তো একটু ভালো লাগবে। কিন্তু সব কথা তো সবার জন্য নয়, তাই না?

যখন কেউ আমাদের সেই কথাগুলো গুরুত্ব না দিয়ে হালকা ভাবে নেয়, ব্যঙ্গ করে বা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়—তখনই Oversharing-এর কষ্টটা স্পষ্ট হয়। তখন মনে হয়, “নিজেকে একটু গুটিয়ে রাখলেই হতো।”

নিজের কষ্ট, অভিজ্ঞতা, আবেগ—সবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেগুলো কাকে বলছি, কেন বলছি, এবং সেই মানুষটির সাথে আমার সম্পর্কের গভীরতা কতটুকু—এই প্রশ্নগুলো খুব জরুরি। কারণ oversharing অনেক সময় আমাদের vulnerability কে অন্যের হাতে তুলে দেয়, যেটা তারা সবসময় যত্ন করে ধরে রাখে না।

তাই নিজেকে প্রশ্ন করুন— আপনার অনুভূতি কি সে মানুষটির কাছে নিরাপদ? আপনি যা বলছেন, সেটা কি আপনি বলার জন্যই প্রস্তুত? এটা কি সত্যিই বলার সময়?

নিজেকে গুটিয়ে ফেলতে হবে না। শুধু শেয়ার করার সময় নিজের মানসিক নিরাপত্তার কথাটা একটু ভাবলেই হয়।

আমরা ছোট্ট একটা প্র‍্যাক্টিস করতে পারি-

আগামী ১ সপ্তাহে ১টা দিন ঠিক করি, যেদিন আমি কেবল ১-২টা কথা বলব নিজের সম্পর্কে, বাকিটা অন্যদের শোনার চেষ্টা করব।

জেরিনা আক্তার আঁখি
বিএসসি ইন সাইকোলজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়;
এমএসসি ইন ক্লিনিক্যাল এন্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়;
এমএস ইন কাউন্সেলিং সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়;
কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট, লাইফস্প্রিং।

24/06/2025

I got over 100 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

🌸 একটা গল্প বলি…সীমা (ছদ্মনাম), বয়স ২৬। প্রথম সন্তান হয়েছে ৪৫ দিন হলো। সবাই বলে—“এই হলো তোমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময়।”...
19/06/2025

🌸 একটা গল্প বলি…

সীমা (ছদ্মনাম), বয়স ২৬। প্রথম সন্তান হয়েছে ৪৫ দিন হলো। সবাই বলে—
“এই হলো তোমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময়।”
কিন্তু সীমার ভেতরটা যেন ফাঁকা হয়ে গেছে।

রাতে ঠিক মতো ঘুমাতে পারে না। বুক ধড়ফড় করে। মনে হয়, "সন্তানটার যদি কিছু হয়ে যায়?" কখনও মনে হয়, "আমি খারাপ মা। আমি পারবো না।"

কিন্তু এইটুকু হলে হয়তো সহ্য করা যেত। তার আশেপাশের মানুষগুলো যেন তার কষ্ট আরও বড় করে তুলেছে।

কেউ বলে —
🔸 “একাই মা হয়েছ? আমরাও তো হয়েছি! এত নাটক করিস কেন?”
🔸 “মা হইলে এমন হবেই। এখন থেকেই এত্ত জড়সড় হলে চলবে?”
🔸 “মা হওয়া এত্ত সোজা নাকি?”

সবাই যেন তাকে বলছে — “তুমি দুর্বল, তুমি ব্যর্থ।” অথচ ওর আশেপাশের বহু নারীও একদিন এই একই যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে গেছে, কিন্তু তারা সেটা কখনও বুঝতে পারেনি, কিংবা “সহ্য করেছে।”

সীমা ভেঙে পড়ছিল।
একদিন সাহস করে সে একজন মনোবিজ্ঞানের কাছে গিয়েছিল।
থেরাপি, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা, ধীরে ধীরে সে তার অন্ধকার থেকে বেরিয়ে এলো।

এটাই হচ্ছে পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন (PPD)। এটা দুর্বলতা নয়, এটা মানসিক স্বাস্থ্যের একটি সমস্যা, যার চিকিৎসা আছে, সমাধান আছে।

---

📌 পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন (PPD) কী?

সন্তান জন্মের পর নতুন মায়ের শরীরে হরমোনের ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবর্তনের প্রভাবে মনেও ঝড় ওঠে। তার সঙ্গে যোগ হয়—
🔸 শারীরিক ক্লান্তি
🔸 ঘুমের অভাব
🔸 পরিবারের অযাচিত মন্তব্য
🔸 নিজের ওপর অপর্যাপ্ততা বোধ

এটাকে আমরা অনেক সময় ‘সামান্য মুড অফ’ বলে পাশ কাটিয়ে দেই। কিন্তু এটা ছোট নয়। এটা ধীরে ধীরে একজন মানুষকে ভেতর থেকে শেষ করে দিতে পারে।

---

📌 লক্ষণগুলো কেমন হতে পারে?

✔️ সারাক্ষণ দুঃখবোধ বা অকারণে কান্না
✔️ সন্তান বা নিজের প্রতি আগ্রহ হারানো
✔️ অপরাধবোধ — “আমি ভালো মা না।”
✔️ নিজের প্রতি অবজ্ঞা
✔️ কখনও কখনও মৃত্যুর কথা ভাবা

---

📌 সামাজিক চাপ কেন বিষয়টাকে আরও খারাপ করে?

আমাদের সমাজে "মা মানেই সব পারবে, হাসবে, সহ্য করবে" — এই ধারণাটা খুবই প্রচলিত। তাই যদি কোনো মা তার কষ্টের কথা প্রকাশ করে, তখন ‘নাটক’, ‘দুর্বল’, ‘অতিরিক্ত আবেগী’ বলে তাকে দোষারোপ করা হয়।

👎 অথচ সত্যি কথা হলো, আগের প্রজন্মের অনেক মায়েরা নিজের অজান্তেই এই ডিপ্রেশনের মধ্য দিয়ে গেছে। কিন্তু তারা সেটা বুঝতে পারেনি বা প্রকাশ করার সুযোগ পায়নি। তাই তারাও শিখে গেছে — ‘চুপ থেকে সহ্য করতে হয়।’

এখন সময়ের পরিবর্তন হয়েছে। সচেতনতা এসেছে। আর তাই এখন চুপ না থেকে সাহায্য নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

---

📌 সমাধান কী?

১️⃣ পরিবারের সহানুভূতি: “তুমি দুর্বল নও, তুমি মানুষ। ভুল হতে পারে, ক্লান্তি আসতে পারে।” এই বার্তাটা দিতে হবে।
২️⃣ থেরাপি/কাউন্সেলিং: CBT বা কাউন্সেলিং মানসিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
৩️⃣ প্রয়োজন হলে ওষুধ: চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট বা হরমোনাল চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
৪️⃣ মায়ের নিজের জন্য কিছু সময় বের করে নেওয়া।
৫️⃣ সবচেয়ে বড় কথা — কথা বলা। সাহায্য চাওয়া।

---

❤️ শেষ কথা:

মা হওয়া মানেই শক্তি, কিন্তু সবসময় হাসিখুশি থাকা নয়।
“একজন ভালো মা হতে হলে আগে একজন সুস্থ মানুষ হতে হবে।”

➡️ তুমি একা নও। এই লড়াইটা অনেকের। সাহস করে বলো — “আমার সাহায্য দরকার।”

জেরিনা আক্তার আঁখি
বিএসসি ইন সাইকোলজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়;
এমএসসি ইন ক্লিনিক্যাল এন্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়;
এমএস ইন কাউন্সেলিং সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়;
কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট, লাইফস্প্রিং।


Check your feelings
10/10/2024

Check your feelings

04/10/2024

আপনার ব্যক্তিগত ও প্রফেশনাল জীবনে কীভাবে মেডিটেশনের মাধ্যমে আপনার মনোযোগ ও ফোকাস বাড়িয়ে তুলতে পারেন?

LifeSpring Foundation কর্তৃক আয়োজিত ৫ অক্টোবর, শনিবার এই "ফ্রী" মেডিটেশনে অংশ নিতে আজই রেজিস্ট্রেশন করুন। বিস্তারিত কমেন্টে 👇

28/09/2024

ক্লিপটোম্যানিয়া হলো এক ধরণের আবেগ নিয়ন্ত্রণ ডিসঅর্ডার। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা কাউকে কিছু না বলে যে কোন জিনিস চুরি করার তাড়না অনুভব করে। এই মানসিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি আর্থিক লাভের জন্য বা কোন অভাবে পড়ে চুরি করেনা, কেবলমাত্র চুরির প্রক্রিয়াটি উপভোগ করে থাকে এবং আত্ম-নিয়ন্ত্রণের অভাবে অনিচ্ছা সত্ত্বেও যেকোন জিনিস চুরি করে ফেলে। তারা যেসব জিনিস চুরি করে থাকে, তার কাছে সেগুলোর কোন মূল্য থাকেনা বা চুরি করার পর জিনিসগুলো অন্য কাউকে দিয়ে দেয় অথবা ফেলে দেয় এবং পরবর্তীতে ভয়াবহ অপরাধবোধ, লজ্জা ও অনুশোচনা বোধ করে।
অর্থাৎ এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি শুধুমাত্র আনন্দ বা আত্মতৃপ্তির জন্যই চুরি করে থাকে।
যথাযথ মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসা বা সাইকোথেরাপির মাধ্যমে ক্লিপটোম্যানিয়া রোগের প্রবণতা কমিয়ে এনে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা সম্ভব।

🎤 Speaker:
JARINA AKTER AKHI
BSc in Psychology (JnU)
MSc in Clinical & Counseling Psychology (JnU)
MS in Counselling Psychology (DU)
Psychologist, LifeSpring

Address

Green City, Sector#15, Uttara
Dhaka
1230

Telephone

+8801972592663

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Psychologist Akhi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Psychologist Akhi:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram