Homeo Aid

Homeo Aid একটি স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক পেজ ।

25/05/2025

আমার নতুন ফলোয়ারদের স্বাগত জানাই! আপনাদের ফলোয়ার হিসাবে পেয়ে আমি খুবই খুশি! Nurul Huda, শাহ আলম পাভেল

লাইপোমার উপসর্গ ও উপমহাদেশের হোমিওপ্যাথিক স্কলার ডাঃ রবীন বর্মনের লাইপোমা চিকিৎসার দিকনির্দেশনাঃলাইপোমা একটি নির্দোষ টি...
23/09/2022

লাইপোমার উপসর্গ ও উপমহাদেশের হোমিওপ্যাথিক স্কলার ডাঃ রবীন বর্মনের লাইপোমা চিকিৎসার দিকনির্দেশনাঃ

লাইপোমা একটি নির্দোষ টিউমার যা চর্বিযুক্ত টিস্যু দিয়ে গঠিত। নরম টিস্যু টিউমারগুলোর মধ্যে লাইপোমা হচ্ছে সবচেয়ে সাধারণ ধরন। লাইপোমাগুলোতে হাত দিয়ে স্পর্শ করলে নরম অনুভূত হয়, সাধারণত নড়ানো চড়ানো যায় এবং সাধারণভাবে এগুলো ব্যথাহীন। অনেক লাইপোমা ছোট আকারের, সাধারণত এক সেন্টিমিটার ব্যাসের কম; কিন্তু কোনো কোনো লাইপোমা ছয় সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় আকারের হতে পারে।

সাধারণত ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সে লাইপোমা বেশি দেখা দেয়, তবে শিশুদেরও এটা হতে পারে। কারও কারও মতে লাইপোমা ক্যান্সারে রূপান্তর ঘটতে পারে।

লাইপোমার ধরন : বিভিন্ন ধরনের লাইপোমা রয়েছে, যেমন- *অ্যানজিওলাইপোমা : ত্বকের নিচে ব্যথাপূর্ণ গোটা।লাইপোমায় অন্য সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
* অ্যানজিও লাইপো লিওমায়োমা : এটি অর্জিত লাইপোমা। একক। উপসর্গবিহীন গোটা। ত্বকের নিচে গোলাকার টিউমার। পরীক্ষা করলে নরম মাংসপেশি কোষ, রক্তনালি, সংযোজক কলা ও চর্বি পাওয়া যায়।

* নিউরাল ফাইব্রোলাইপোমা : নার্ভ ট্রাংক বরাবর ফাইব্রো-ফ্যাটি টিস্যুর অতিরিক্ত বৃদ্ধি। নার্ভে চাপ পড়ে।
* কনড্রয়েড লাইপোমা : মহিলাদের পায়ের গভীরে হয়। শক্ত, হলুদ টিউমার।
* স্পিনডল-সেল লাইপোমা : উপসর্গবিহীন। বয়স্ক পুরুষদের পিঠ, ঘাড় ও কাঁধের ত্বকের নিচে হয়। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে।
* প্লিওমরফিক লাইপোমা : স্পিনডল-সেল লাইপোমার মতো এই লাইপোমাগুলো বয়স্ক পুরুষদের পিঠের বেশিরভাগ জায়গায় ও ঘাড়ে হয়ে থাকে।
* ইন্ট্রাডার্মাল স্পিনডল সেল লাইপোমা : এই লাইপোমা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদের হয়। সচরাচর মাথা, ঘাড়, পেট, বুক, পিঠ এবং হাত ও পায়ে হয়ে থাকে।
* হাইবারনোমা : এই লাইপোমাতে থাকে বাদামি চর্বি। লাইপোমার সবচেয়ে সাধারণ ধরন হলো ‘সুপারফিসিয়াল সাবকিউটেনিয়াস লাইপোমা,’ অর্থাৎ ত্বকে ঠিক নিচে অবস্থানকারী লাইপোমা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এগুলো বুক, পিঠ, পেট, উরু এবং হাতে দেখা যায়।

চিকিৎসা সার্জারি : টিউমারগুলোতে
ব্যথা না করলে কিংবা হাঁটাচলার অসুবিধা না হলে সাধারণত লাইপোমার চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। সৌন্দর্যগত কারণে এগুলো অপসারণ করা যেতে পারে। যদি লাইপোমা বেশি বড় হয় কিংবা খারাপ কিছু সন্দেহ করা হয় তাহলে অপারেশন করে হিস্টোপ্যাথলজি পরীক্ষা করা যেতে পারে। সাধারণত সহজ অপারেশনের মাধ্যমে এসব লাইপোমা ফেলে দেওয়া হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপারেশনের
পরেও আবার লাইপোমা দেখা দিতে পারে।

★হোমিও বন্ধুদের শেখানোর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসঃ--উপমহাদেশের হোমিওপ্যাথিক স্কলার ডাঃ রবিন বর্মনের লাইপোমা সম্পর্কে উপদেশমুলক লেখার কপি ---জন্য

বিষয় --লাইপোমা ( Lipoma) , বা ফ্যাটি টিউমার।

বন্ধুরা, লাইপোমা বা ফ্যাটি টিউমার তোমরা অনেকেই দেখেছো । চামড়া এবং মাংসপেশীর মাঝখানে ফ্যাটি সেলস জমে যে সব swellings বা উঁচু ভাব হয় তার নামই লাইপোমা।

এগুলি খুবই আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। সেই জন্য প্রথমে অনেকে বুঝতে পারে না, পরে চোখে পড়ে। তবে এগুলি সব সময় বেনাইন, অর্থাৎ ভবিষ্যতে খারাপ হয় না। কেবলমাত্র দুই-একটি কেসে যখন খুব বেশি ব্যথা হয়, বা অতি দ্রুত বাড়তে থাকে, বা অপারেশন করে খোঁচাখুঁচি করা হয়েছে, সেই রকম কিছু কেস ক্যান্সারের দিকে যেতে পারে। তখন তাকে বলা হয় লাইপো সারকোমা।

এ্যালোপ্যাথিতে এই রোগের কোন মেডিকেল ট্রিটমেন্ট নেই । আমাদের হোমিওপ্যাথিক ঔষধে অনেক কেস সারে। আমি অনেক রোগীর উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছি।

কেমনভাবে চিকিৎসা করতে হবে?

চিকিৎসা হবে অ্যান্টিসাইকোটিক।

কেন?

কারণ----ভাবো,

১) এগুলি ত swellings, বা টিউমার, অর্থাৎ proliferative growths। আর extra growth, বা proliferation মানেই ত সাইকোটিক।

২) কিন্তু এই রকম গ্রোথ বা সোয়েলিং ত সবার হচ্ছে না। তার মানে ----there is incoordination of the particular system, of the particular body, of the particular human beings.

তাহলে কোন মানুষের শরীরের এই রকম ইনকোঅর্ডিনেশন বা অসামঞ্জস্যতা = সাইকোটিক, তা আমরা মায়াজম পড়ার সময় জেনেছি। = এ্যান্টিসাইকোটিক ঔষধ সিলেকশন করতে হবে।

যে কোন রোগ আরোগ্যের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি সদৃশবিধান নীতিতে উপযোগী ঔষধ প্রয়োগে করিতে পারিলে এই জটিল রোগ সহজেই আরোগ্র হয়।এ কাজটি একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারই সহজে করতে সক্ষম হয়।
বিঃদ্রঃ
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাবেনা। ★Dr.M.S.Alam.
Time: 10.am-2.pm. | 04.pm--8.pm.
সিটি হোমিও হল, রুম-৫৫, ৩য় তলা,
রাজউক কর্মাশিয়াল কমপ্লেক্স।
সেক্টর --৭. উত্তরা, ঢাকা।
®_01715254370.

প্রসঙ্গ পাইলস বা অর্শরোগ।********************************বৃহদান্ত্রের শষাংশে রেকটামের ভেতর ও বাইরে থাকা কুশনের মতো একটি ...
15/05/2022

প্রসঙ্গ পাইলস বা অর্শরোগ।
********************************
বৃহদান্ত্রের শষাংশে রেকটামের ভেতর ও বাইরে থাকা কুশনের মতো একটি রক্তশিরার জালিকা থাকে।যা প্রয়োজনে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়।এর নাম হেমোরয়েড Hemorrhoids বা পাইলস Piles.যখন পায়ুপথে এসব শিরার সংক্রমণ এবং প্রদাহ হয়, চাপ পড়ে তখন হেমোরয়েড বা পাইলসে প্রদাহ হয়। যাকে সাধারনত অর্শরোগ বলে।
অর্শরোগের অবস্হান সাধারনত তিন ধরনের হয়---
★পায়ুপথের বহিঃঅর্শরোগ
★পায়ুপথের অন্ত বা ভিতরে অর্শরোগ
★আবার দুই অবস্হা একসঙ্গেও থাকতে পারে।
পায়ুপথের ভেতরের অর্শরোগ বা পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসাকে চারটি পর্যায় দেখা যায়।
★ প্রথম পর্যায় ( পাইলস ফুলে বাইরে বের হয়ে আসেনা বা প্রলেপস হয় না।)
★২য় পর্যায় ( পায়খানারর পর পাইলস ফুলে বাইরে বের হয়ে আসে এবং তার পর আপনা-আপনি ঠিক হয়ে যায়)
★৩য় পর্যায় ( পাইলস ফুলে বের হয়ে আসে এবং রোগী নিজে ঠিক করতে হয়)
★৪র্থ পর্যায় ( পাইলস ফুলে বের হয়ে আসে বা প্রলেপস হয় এবং তা আর নিজে ঠিক করা যায় না)

পাইলস বা অর্শরোগের কারনঃ
======================
* দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা।
* পুরনো ডায়রিয়া বা পেটের পীড়া।
* মরত্যাগে দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে বসে থাকা ও দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা।
* আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া।
* ভারি মালপএ বহন করা।
*স্হূলতা।* কায়িক শ্রম কম করা।
* গর্ভকালীন সময়ে। * যকৃতের বা লিভার সিরোসিস। * পায়ুপথে যৌনক্রিয়া, * বংশগত বা পারিবারিক ইতিহাস, ইত্যাদি ইত্যাদি কারনে রোগের আশংকা বেরে যায়।
সর্বোপরি পোর্টাল ভেনাস সিস্টেম কোন ভাল্ব না থাকায়, উপরিউক্ত যে কোন কারনে পায়ু আন্ঞ্বলে শিরাগুলোতে চাপের ফলে পাইলস সৃষ্টি হয়।

অর্শরোগের লক্ষনঃ
******************
★পায়ুপথের অন্ত বা ভেতরের অর্শরোগে সাধারনত তেমন কোন ব্যাথা বেদনা,অস্বস্তি থাকেনা। আবার কাটা ফোটা, কাঠি গোজা জাতিয় অনুভূতি লাগতে পারে।
★ পায়ুপথের বহিঃঅর্শরোগে পায়ুপথ চুলকায়,বসলে ব্যাথা করে, পায়খানার সাথে টকটকে লাল রক্ত দেখা যায় বা শৌচ করা টিস্যুতে তাজা রক্ত লেগে থাকে, মলত্যাগে ব্যাথা হয়, পায়ু চারপাশে এক বা একাদিক থোকা থোকা ফোলা থাকে।

প্রতিরোধের উপায়ঃ
*******************
কোষ্ঠকাঠিন্য যাতে না হয় সে দিকে খেয়াল রাখা।নিয়মিত ঘুমানো।পরিমাণ মতো পানি পান করা(৮ গ্লাস প্লাস)।অতিরিক্ত পরিশ্রম না করা।তরলও সহজপাচ্য খাদ্য গ্রহণ( শাক, সবজ্বি, ফল মুল)।অধিক মশলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।

★হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ★
****************************
হোমিওপ্যাথি রোগ নিরাময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ও সদৃশ উপসর্গের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। এটি উপসর্গ ও জটিলতা মুছে ফেলে সম্পূর্ণ সু-স্বাস্থ্য অবস্থায় রোগীর ফিরে যাবার একমাত্র উপায়। সদৃশবিধানের লক্ষ্য শুধু অর্শ চিকিৎসা নয়, তার অন্তর্নিহিত কারণ ও স্বতন্ত্র প্রবণতা মোকাবেলায়ও সহায়তা করে। স্বতন্ত্র ঔষধ নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য রোগীকে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন, হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে জরুরী চিকিৎসা নেয়া উচিত।

ডাঃ এম.এস.আলম★ডাঃ মুঃইলিয়াছ,
01715 254 370 &01817 521 617

Address

Dhaka

Telephone

01632776450

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeo Aid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homeo Aid:

Share