Dietitian Shampa Akter

Dietitian Shampa Akter It's only a diet & nutritional care service by Dietitian Shampa Akter

Shampa Akter
Nutritionist & Dietitian
B.Sc (Hons), MS - Food & Nutrition (DU)
Certified Clinical Nutrition & Dietetics, Neurodevelopment Disorder & Disabilities, Weight Management Nutrition (BADN)
Former Senior Nutrition & Diet Consultant
Saaol Heart Center (BD) Ltd and Lab Aid Covid Home Care Service
Whatsapp: 003538-92613985
Mobile: 003538-57820842

Wishing all of you a wonderful year ahead.
31/12/2024

Wishing all of you a wonderful year ahead.

এলাচ এর অজানা সব তথ্য: তীব্র সুগন্ধযুক্ত এলাচ বিশ্বের অন্যতম মূল্যবান মসলা। রান্নার যাদু এবং রোগ নিরাময়ের ক্ষমতাগুলো কা...
01/03/2024

এলাচ এর অজানা সব তথ্য:

তীব্র সুগন্ধযুক্ত এলাচ বিশ্বের অন্যতম মূল্যবান মসলা। রান্নার যাদু এবং রোগ নিরাময়ের ক্ষমতাগুলো কারণে এলাচকে 'মসলার রানী' বলা হয়। সুগন্ধিযুক্ত এই মসলা খাবারে অতিরিক্ত স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এই। ভারতীয় বা এশিয়ার রান্নায় যে গরম মসলা ব্যবহার করা হয়, তার একটা প্রধান ও অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলো এলাচ। এটি দৈনন্দিন রান্না খাবার এবং মিষ্টান্ন তৈরিতে সেরা স্বাদ আনতে ব্যবহৃত হয়। এমনকি চা বানাতেও এলাচের ব্যবহার শুরু হয়েছে।

এলাচের প্রকারভেদ: এলাচ দুই প্রকার। একটি ফ্যাকাশে সবুজ এবং অন্যটি কালো (গাঢ়ো বাদামী)। ফ্যাকাশে সবুজ এলাচ, কালো এলাচের চেয়ে সুগন্ধযুক্ত। এ এলাচের দামও বেশি। মিষ্টি এবং মজাদার খাবারগুলোতে সমানভাবে ব্যবহৃত হয় সবুজ এলাচ। অন্যদিকে কালো এলাচ শাক ও সবজি তৈরি করতে বেশি কার্যকর।কালো এলাচ সবুজ এলাচের চেয়ে তিনগুণ বড়। যদিও কালো এলাচ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্যালোরি ডিশ (ঝাল/ফ্রাই/লবোনাক্ত) তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

এলাচের রয়েছে ম্যাজিক গুণাবলী। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো।

হজমে সহায়তা: এলাচ একটি শক্তিশালী হজম সহায়ক হিসাবে সুপরিচিত। এটি অন্ত্রের গ্যাস কমাতে বিশেষ উপকারী বলে বিবেচিত হয়। মসলাটি অ্যাসিডিটি, অম্বল এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের বিরুদ্ধেও চমৎকার কাজ করে। এলাচ ক্ষুধাও বাড়ায়।

শরীরকে ডি-টক্সিফাই করতে সহায়তা: এলাচে থাকা ভিটামিন এ, বি, সি, নিয়াসিন, রাইবোফ্ল্যাভিন রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। শরীরের যাবতীয় বর্জ্য পদার্থ যেমন বাড়তি ক্যালশিয়াম, ইউরিয়া ও অন্যান্য টক্সিনকে কিডনির মাধ্যমে বের করে দিয়ে শরীরকে পরিষ্কার করে ডি-টক্সিফাই করতেও এলাচ সাহায্য করে। যার ফলে চোখে মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না। সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করে এলাচ। এটি মানুষের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে অনেক সাহায্য করে।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করে: এলাচ মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে দ্রুত কাজ করে। পাশাপাশি, এলাচের মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী থাকায় তা মুখের মধ্যেকার ব্যাকটেরিয়াকেও দূর করে।

হার্টবিট নিয়ন্ত্রণ করে: আমাদের রক্তের, কোষের ও শরীরের ফ্লুইডে উপস্থিত একটি অন্যতম জরুরি উপাদান হল পটাশিয়াম। এলাচে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা আমাদের হার্টবিটকে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তচাপকেও স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

এছাড়াও এলাচ ঠান্ডা এবং ফ্লুর লক্ষণগুলো থেকে মুক্তি দেয়। এটি ব্রঙ্কাইটিস এবং কাশির জন্যও খুব ভালো ফল দেয়। এলাচ সাইনাস রোগীদের ভালো রাখে। জাদুকরী এই মসলাটি বুকে জমে থাকা কফ পরিষ্কার করতে সহায়তা করে, এমনকি সর্দি, কাশি এবং হাঁপানি সংক্রমণের বিরুদ্ধেও লড়াই করার জন্য যথেষ্ঠ। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি-এর উপস্থিতি রয়েছে বলে সারা শরীর জুড়ে রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করতে সহায়তা করে মসলার রানী এলাচ।

26/02/2024

মাছের ভেতর সবচেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হচ্ছে দেশি ছোট মাছগুলো।

ক্যালসিয়াম কিং বলা যায় লাল পোয়া মাছকে, প্রতি ১০০ গ্রামে ১৯০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। যা ৬০০ মিলিগ্রামের ৩টা ট্যাবলেটের সমান।

এছাড়া ক্যালসিয়াম প্রিন্স বলা যায় বড় খলিসা মাছকে, ১০০ গ্রামে ১৭০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম।

এরপর আছে তিতপুটি, জাত পুটি, ঢেলা, মলা, চাপিলা, চান্দা, ইছা, টেংরা, রানী, টাকি এসব মাছ।

যাদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি আছে, সরিষা বা অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করে এই মাছগুলো সপ্তাহে অন্তত দু-তিনদিন ১০০ গ্রাম করে খেতে চেষ্টা করবেন। মাছ কড়াভাবে না ভেজে, তেল-মশলা মেখে রান্না করবেন। ৪০ বছরের বেশি বয়সী মহিলাদের জন্য বিশেষভাবে এই মাছগুলি খাওয়া উপকারী।

উল্লেখ্য, রুই-কাতলা-পাঙ্গাসে তেমন ক্যালসিয়াম থাকে না, মাথা খাওয়ালেও বেশি একটা লাভ নেই। ওর চেয়ে মৃগেল বা সিলভার কার্পে ক্যালসিয়াম বেশি।

18/01/2024

Tips for a heathy life:

1. Drink plenty of water.
2. Eat breakfast like a king, lunch like a prince and dinner like a beggar.
3. Eat more foods that grow on trees and plants and eat less food that is manufactured in plants.
4. Live with the 3 E’s
– Energy, Enthusiasm and Empathy.
5. Make time to practice prayer, meditation and yoga.
6. Play more games. Refresh your mind.
7. Read more books than you did in 2023.
8. Sit in silence for at least 10 minutes each day.
9. Sleep for at least 6-7 hours.
10. Take at least 15-30 minutes’ walk every day and while you walk, smile
OR
Practice Yoga in calm & quite atmosphere for 20-30 minutes, 6 days in a week for strong & peaceful body & mind.

22/11/2023

Life is so unpredictable. Live every stage of it with your full energy.

My email address is shampakter2022@gmail.comAnyone, regarding diet and nutritional problem, can contact with me via emai...
28/10/2023

My email address is shampakter2022@gmail.com
Anyone, regarding diet and nutritional problem, can contact with me via email too.

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাডপ্রেসারকে বলা হয় নীরব ঘাতক । উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো জীবনধারা বা লাইফস্টা...
28/10/2023

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাডপ্রেসারকে বলা হয় নীরব ঘাতক । উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো জীবনধারা বা লাইফস্টাইল পরিবর্তন করা। নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ বা ওষুধ গ্রহণের পাশাপাশি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে।

 শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
 নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম
 সুষম খাদ্য গ্রহণ করা ও পাতে লবণ না খাওয়া
 ধূমপান, মদ্যপান ইত্যাদি পরিহার করা

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সহজ উপায় খাদ্য তালিকায় সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা।প্রতিদিনের রান্নায় ১০ গ্রামের বেশি লবণ না দেয়াই ভালো । খাবারের সময় আলাদা লবণ পরিহার করতে হবে । লবণাক্ত খাবার যেমন- চিপস, পাপড়, চানাচুর, আচার, সয়াসস ইত্যাদি খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সম্পৃক্ত চর্বি (যেমন- মাখন, ঘি, মার্জারিন) এবং ট্রান্স ফ্যাট জাতীয় খাদ্য (কুকি, ক্র্যাকার, চিপস ইত্যাদি) পরিহার করতে হবে। যে কোনো কুকি, ক্র্যাকার, চিপস খাওয়ার আগে মোড়কে কি লেখা আছে তা দেখা উচিৎ। আজকাল অধিকাংশ কোম্পানি কম চর্বিযুক্ত উপাদান ব্যবহার করছে। এ সকল খাবারে ট্রান্স ফ্যাট বেশি থাকে।

খাদ্যতালিকায় পটাশিয়াম জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়াতে পারলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ডাবের পানি, কলা, টমেটো, গাড় সবুজ শশা, সবজি, সালাদ ইত্যাদি পটাশিয়ামের ভালো উৎস।

প্রোটিনজাতীয় খাদ্য উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের একটু হিসাব করে খেতে হবে। এক্ষেত্রে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেয়া উচিৎ। ডাল, দেশি মুরগির মাংস, মাছ, ডিমের সাদা অংশ, লো ফ্যাট দুধ, টক দই ইত্যাদি উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য প্রোটিনের ভালো উৎস ।

শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম ওজন কমাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়। যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের রক্তচাপ স্বাভাবিকভাবেই নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর যারা শুয়ে বসে আলসেমি করে দিন কাটায় তাদের উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা ব্যায়ামকারীদের চেয়ে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি থাকে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সম্পৃক্ত চর্বি (যেমন- মাখন, ঘি, মার্জারিন) এবং ট্রান্স ফ্যাট জাতীয় খাদ্য (কুকি, ক্র্যাকার, চিপস ইত্যাদি) পরিহার করতে হবে। যে কোনো কুকি, ক্র্যাকার, চিপস খাওয়ার আগে মোড়কে কি লেখা আছে তা দেখা উচিৎ। আজকাল অধিকাংশ কোম্পানি কম চর্বিযুক্ত উপাদান ব্যবহার করছে। এ সকল খাবারে ট্রান্স ফ্যাট বেশি থাকে। এগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।

সর্বোপরি, উচ্চ রক্তচাপকে অবহেলা না করে সঠিকভাবে খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। শুভ কামনা।

Address

Dhaka
1236

Telephone

+8801970764004

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dietitian Shampa Akter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dietitian Shampa Akter:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category