Prince Physiotherapy & Health Care Center

Prince Physiotherapy & Health Care Center Come to us take Physiotherapy treatment and feel the difference. ** Therapist

**We have very qualified and motivated team from CRP and BRAC(EX).They are expertise in manual therapy as well as electrotherapy and committed to serve you their level best.

"World Physiotherapy Day 2025" উপলক্ষে সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা।এই পেশার অংশ হয়ে আমরা অনেক গর্বিত।বর্তমান যুগে ফিজিওথেরাপি চ...
08/09/2025

"World Physiotherapy Day 2025" উপলক্ষে সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা।

এই পেশার অংশ হয়ে আমরা অনেক গর্বিত।বর্তমান যুগে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার বিকল্প অন্য কিছু নেই যদি হেলথি লাইফ চান।

আমার একজন পিচ্চি রোগীর মা একবার কথাপ্রসঙ্গে বললেন যে,আমার বাচ্চা ৭ মাস বয়সেই টুইংকেল টুইংকেল ছড়া বলতে পারতো‼️অনেকেই আছেন...
13/07/2025

আমার একজন পিচ্চি রোগীর মা একবার কথাপ্রসঙ্গে বললেন যে,আমার বাচ্চা ৭ মাস বয়সেই টুইংকেল টুইংকেল ছড়া বলতে পারতো‼️

অনেকেই আছেন বাচ্চার কথা বলা নিয়ে খুব চিন্তায় পরে যান বিশেষ করে আমার রোগীটির মায়ের মতো মায়ের এমন আশ্চর্যজনক প্রতিভার কথা শুনে।আসুন আমরা আজ জেনে নেই বয়স অনুযায়ী বাচ্চাদের ভাষাগত বিকাশ।

শিশুদের কথা বলার বা ভাষা বিকাশ একটি ধাপে ধাপে এগোনো প্রক্রিয়া যা বয়সভিত্তিক কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ অনুযায়ী ঘটে।নিচে বয়স অনুযায়ী শিশুদের সাধারণ ভাষা বিকাশের ধাপগুলো দেওয়া হলো:

👶০–৬ মাস:

✅কান দিয়ে শব্দ শুনে এবং সেদিকে মাথা ঘোরায়।

✅বিভিন্ন ধরনের চাহিদা কান্নার মাধ্যমে জানায়।

✅মায়ের কণ্ঠ শুনে হাসে বা শান্ত হয়।

✅কো-কো বা গু-গু শব্দ করে।

👶 ৬–১২ মাস:

✅নিজের নাম শুনে সাড়া দেয়।

✅সাধারণ শব্দ (মা, বাবা) বোঝে ও চেষ্টা করে বলার।

✅বাবাবা, মামামা ধরনের শব্দ করে।

✅ইশারায় কিছু বোঝাতে চায় (যেমন: হাত দিয়ে দেখানো)।

🧒 ১ বছর (১২–১৮ মাস):

✅৫-১০টি সাধারণ শব্দ ব্যবহার করতে পারে (যেমন: মা,বাবা,পানি,খাবো,দাও,এটা,ওটা)

✅ছোট আদেশ বুঝতে পারে (যেমন: দাও, এসো)।

✅পরিচিত জিনিস দেখিয়ে নাম বলতে চেষ্টা করে।

🧒 ১.৫ – ২ বছর:

✅প্রায় ৫০টি শব্দ বলতে পারে।

✅২টি শব্দের বাক্য বলতে পারে (যেমন: মা আসো,পানি দাও,আমি যাবো,আমি খাবো)

✅নিজের প্রয়োজন বলে বোঝাতে চায়।

👧 ২–৩ বছর:

✅৩-৪ শব্দের বাক্য ব্যবহার করে।

✅নিজের নাম বলতে পারে।

✅সাধারণ প্রশ্ন করে (যেমন: এটা কি?)।

✅প্রায় ২০০–৫০০ শব্দের ভাণ্ডার গড়ে ওঠে।

🧒 ৩–৪ বছর:

✅জটিল বাক্য গঠন করে।

✅গল্প শুনতে ভালোবাসে ও নিজের মতো করে গল্প বলতে পারে।

✅রঙ,আকার,সংখ্যা সম্পর্কে বলতে শেখে।

✅স্পষ্টভাবে অন্যরা কথা বুঝতে পারে।

🧒 ৪–৫ বছর:

✅ভাষার ব্যবহার প্রায় পরিপূর্ণ হয়।

✅অধিকাংশ বাক্য স্পষ্ট হয়।

✅নিজে নিজের অনুভূতি,ইচ্ছা,চিন্তা ব্যাখ্যা করতে পারে।

✅ছোটদের ছড়া বা গান গাইতে পারে।

‼️বিশেষ লক্ষণ যা দেরিতে ভাষা বিকাশ বোঝায়:

☑️১ বছরেও কোনো শব্দ না বলা।

☑️২ বছরেও দুই শব্দের বাক্য না বলা।

☑️কথা বুঝতে বা ইশারার মাধ্যমে কিছু বোঝাতে না পারা।

☑️কথা বলায় ধীর গতি বা স্পষ্টতা না থাকা।

যদি আপনার মনে হয় শিশুর ভাষা বিকাশে দেরি হচ্ছে,তাহলে অবশ্যই একজন স্পিচ থেরাপিস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা।
©️
Farjana Sharmin Sonia.
BPT(DU),MPH(NSU).
MD and chief Physiotherapist.
Prince Physiotherapy and Health Care Center.
H/N-24,R/N-1,Shekertek,Mohammadpur, Dhaka.

#ফিজিওথেরাপি

আজ কথা বলব খুবই উপকারী,পুষ্টিসমৃদ্ধ ও স্বাস্থ্যকর একটি সবজি নিয়ে যেটা এখন বাজারে সহজলভ্য। যদিও খুবই অবহেলিত একটি সবজি আ...
04/07/2025

আজ কথা বলব খুবই উপকারী,পুষ্টিসমৃদ্ধ ও স্বাস্থ্যকর একটি সবজি নিয়ে যেটা এখন বাজারে সহজলভ্য। যদিও খুবই অবহেলিত একটি সবজি আমার মনে হয়, বেশিরভাগ মানুষ আমরা সবজিটা খেতে পছন্দ করি না,এমনকি আমি নিজেও পছন্দ করতাম না।পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ সবচেয়ে ভালো সবজির মধ্যে এমন একটি সবজি যার মধ্যে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান গুলো খুব সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে প্রকৃতিগতভাবেই।

আমি বলছি কাঁকরোলের কথা।কাঁকরোল আমরা সাধারণত সিদ্ধ করে,ভাজি করে বা রান্না করে খেতে পারি।এখন প্রথমে বলবো কাঁকরোল এর মধ্যে কি কি উপাদান আছেঃ-

কাঁকরোলের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি,মিনারেল,ফাইবার,কার্বোহাইড্রেট,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন,আয়রন,জিংক,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম,প্রোটিন,ফলিক অ্যাসিড,সেলেনিয়াম, লুটেইন,জেনান্থিন,লাইকোপিন,মিনারেল ইত্যাদি।

এখন জানবো আমরা কেন কাঁকরোল খাব বা কাঁকরোল খেলে কি কি উপকারিতা পাওয়া যাবেঃ-

ক্যান্সারঃ কে প্রতিহত করতে কাঁকরোলের অনেক বড় ভূমিকা আছে কারণ কাঁকরোল এর মাঝে এক ধরনের বিশেষ প্রোটিন আছে যেটা ক্যানসারের কোষের বৃদ্ধি কে প্রতিহত করে যার ফলে ক্যান্সার টাকে বাড়তে দেয় না।

অ্যানিমিয়াঃ মহিলাদের জন্য কাঁকরোল অনেক বেশি দরকার কারণ মহিলারা সাধারণত অ্যানিমিয়া রোগে ভুগে থাকে যেহেতু কাঁকরোলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন,ভিটামিন সি এবং ফলিক অ্যাসিড এইজন্য অ্যানিমিয়া প্রতিহত করতে কাঁকরোল খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রেঃ কাঁকরোলের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে কারণ কাঁকরোল এর মধ্যে যে খাদ্য উপাদান গুলো আছে এগুলো রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে তাকে স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখতে সাহায্য করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেঃ কাঁকরোল এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটা হৃদরোগ প্রতিরোধ করার জন্য খুব বড় ভূমিকা পালন করে।

চোখের জন্য উপকারিতাঃ চোখ ভালো রাখার জন্য যে উপাদানগুলো দরকার যেমন ভিটামিন,বিটা ক্যারোটিন এগুলো প্রচুর পরিমাণে কাঁকরোল এর মধ্যে বিদ্যমান এজন্য এটা চোখের জন্য অনেক উপকারী একটি সবজি।

হার্ট অ্যাটাকে সম্ভাবনা কমানোর ক্ষেত্রেঃ কাঁকরোলের মাঝে আছে লাইকোপেন নামক এক ধরনের উপাদান যেটি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

তারুণ্য ধরে রাখতেঃ কাঁকরোল এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন,আলফা ক্যারোটিন,লুটেইন ভিটামিন সি,প্রোটিন যেটা অ্যান্টি এজিং উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে বাধা দেয়।

ডিপ্রেশন প্রতিহত করতেঃ সেলেনিয়াম,মিনারেল ভিটামিন নার্ভাস সিস্টেমের কে অনেক ভালো রাখে এবং যেটা ডিপ্রেশন কমাতে অনেক কার্যকর ভূমিকা পালন।

ওজন কমাতেঃ এক্ষেত্রে এর ভূমিকা অপরিসীম কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আর ফাইবার যেটা শরীরে ফ্যাট বার্ন করতে অনেক ভালো কাজ করে।এজন্য এটা ওজন কমানোর জন্য খুব ভালো একটি খাদ্য উপাদান হতে পারে।

©️Farjana Sharmin Sonia.

#ফিজিওথেরাপি

‼️বয়স ৪০ এর কোটায় হলে মহিলাদের কি কি বিষয়ের প্রতি যত্নশীল হতে হবে❓৪০ বছর বয়সের পর মহিলাদের দেহে অনেক ধরণের শারীরিক ও হরম...
22/06/2025

‼️বয়স ৪০ এর কোটায় হলে মহিলাদের কি কি বিষয়ের প্রতি যত্নশীল হতে হবে❓

৪০ বছর বয়সের পর মহিলাদের দেহে অনেক ধরণের শারীরিক ও হরমোনগত পরিবর্তন শুরু হয় যা ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এই বয়সে কিছু বিশেষ স্বাস্থ্যগত বিষয়ে নিয়মিত নজর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।নিচে বিস্তারিতভাবে জানানো হলো:

1️⃣ হরমোনের পরিবর্তন ও মেনোপজ প্রস্তুতি:-

৪০-এর পর থেকে পেরিমেনোপজ শুরু হতে পারে, যা মেনোপজের পূর্ববর্তী সময়। এই সময় হরমোন (বিশেষ করে ইস্ট্রোজেন) কমতে থাকে।এর ফলে দেখা দিতে পারে:অনিয়মিত পিরিয়ড,গরম অনুভব (hot flashes),ঘুমের সমস্যা,মুড সুইং।এইজন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, পর্যাপ্ত ঘুম,স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট এবং প্রয়োজনে গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।

2️⃣ হাড়ের স্বাস্থ্যের যত্ন (Osteoporosis প্রতিরোধ):-

ইস্ট্রোজেন কমে গেলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়। হাড় ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।এইজন্য ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেতে হবে,দিনে অন্তত ১৫/২০ মিনিট রোদে থাকা,নিয়মিত ব্যায়াম করলে এই সমস্যা থেকে অনেকাংশেই পরিত্রাণ পাওয়া যায়।এছাড়া কোন জয়েন্টে ব্যথা বা অন্য কোন সমস্যায় অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের কাছে দেখাবেন।

3️⃣ হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়:-

মেনোপজের পর নারীদের হার্ট অ্যাটাক বা উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা বাড়ে।এইজন্য রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়মিত পরীক্ষা,কম চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া,প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম,ধূমপান ও অতিরিক্ত লবণ এড়িয়ে চলা উচিৎ।

4️⃣ ওজন নিয়ন্ত্রণ ও বিপাক হ্রাস:-

বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরের মেটাবলিজম কমে যায়,ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।এইজন্য পরিমিত ক্যালোরি ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া,চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার কমানো,নিয়মিত শরীরচর্চা (কার্ডিও + স্ট্রেংথ ট্রেনিং) করার অভ্যাস রাখতে হবে।

5️⃣ মানসিক স্বাস্থ্য ও স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট:-

হরমোন পরিবর্তনের কারণে উদ্বেগ, হতাশা বা মন খারাপ থাকতে পারে।মেডিটেশন,ইয়োগা,গভীর শ্বাস প্রশ্বাস অনুশীলন এবং অবশ্যই নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী ইবাদত করলে এইসব সমস্যায় কম ভুগবেন।

6️⃣ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা:-

৪০ বছর পার হলে কিছু রুটিন চেকআপ খুব গুরুত্বপূর্ণ।যেমন:প্যাপ স্মিয়ার (৩ বছরে একবার) সার্ভিকাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং,
মেমোগ্রাম (২ বছরে একবার) স্তন ক্যান্সার শনাক্তে,ব্লাড সুগার (ডায়াবেটিস স্ক্রিনিং),
লিপিড প্রোফাইল (কোলেস্টেরল লেভেল দেখার জন্য),থাইরয়েড ফাংশন (হরমোনের ভারসাম্য দেখার জন্য),ভিটামিন-ডি লেভেল টেস্ট।

7️⃣ ঘুম ও পানি পান:-

প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি।দিনে অন্তত ২-৩ লিটার পানি পান করা উচিত।

8️⃣ পুষ্টিকর খাবার নির্বাচন:-

বেশি করে শাকসবজি, ফল, বাদাম, মাছ খান,কম তেলে রান্না করা খাবার গ্রহণ করুন,আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও বি-কমপ্লেক্স ভিটামিনে গুরুত্ব দিন।

৪০ পেরোনো মানেই বয়স বেড়ে যাওয়া নয় বরং নিজের প্রতি বাড়তি যত্ন নেওয়ার সময়।আপনি যদি এই সময় স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলেন তবে ৫০/৬০ বছর বয়সেও আপনি থাকবেন সুস্থ ও আত্মবিশ্বাসী।
সর্বোপরি,নিজেকে ভালোবাসুন নিজেকে ভালো রাখুন তাহলেই আপনি আপনার আশেপাশে প্রিয় সবাইকে ভালো রাখতে পারবেন এবং যার ফলে আপনি নিজেও ভালো থাকবেন।সব কাজের ফাঁকে নিজের জন্য প্রতিদিন আলাদা করে অন্তত ১ ঘন্টা সময় রাখুন যেই সময়টা শুধু আপনার,যা ভালো লাগে সেটাই করবেন।

©️ Farjana Sharmin Sonia

(CRP,DU),MPH(NSU).
MD and Chief physiotherapist.
Prince Physiotherapy and Health Care Center.
H/N-24,R/N-1,Block-kha,Shekertek,Mohammadpur.
Mobile No- 01400400037.

#ফিজিওথেরাপি

জরুরী সতর্কতা: আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা  COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও...
10/06/2025

জরুরী সতর্কতা:
আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১. COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২. এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩. উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪. তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫. কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬. যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB "ওয়েভ" প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

"Calf Muscle Cramp"কাফ মাসেল ক্রাম্প কি:-কাফ মাসেল ক্র্যাম্প (Calf Muscle Cramp) হলো হঠাৎ করে পায়ের পেছনের নিচের অংশের ...
01/06/2025

"Calf Muscle Cramp"

কাফ মাসেল ক্রাম্প কি:-

কাফ মাসেল ক্র্যাম্প (Calf Muscle Cramp) হলো হঠাৎ করে পায়ের পেছনের নিচের অংশের পেশিতে ব্যথাযুক্ত ও অনিচ্ছাকৃত সংকোচন।এটি সাধারণত কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং পরে আক্রান্ত অঞ্চলে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।

✅কারণসমূহ:-

কাফ মাসেল ক্র্যাম্পের সম্ভাব্য কারণগুলো হলো:

1️⃣পেশির অতিরিক্ত ব্যবহার বা ক্লান্তি: দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা বা ব্যায়াম করার ফলে পেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে।

2️⃣ডিহাইড্রেশন (জলশূন্যতা): শরীরে পর্যাপ্ত পানি না থাকলে পেশির কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়।

3️⃣ইলেকট্রোলাইটের ঘাটতি: পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের অভাব পেশির সংকোচনে প্রভাব ফেলে।

4️⃣গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় হরমোন পরিবর্তন ও অতিরিক্ত ওজনের কারণে পেশিতে চাপ পড়ে।

5️⃣বয়সজনিত পরিবর্তন: বয়স বাড়ার সাথে সাথে পেশির নমনীয়তা কমে যায়।

6️⃣নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ডায়ুরেটিক ওষুধ পেশির ক্র্যাম্পের কারণ হতে পারে।

7️⃣কোমড়,হাঁটু ব্যথার সমস্যা থাকলে কাফ মাসেল ক্রাম্প হতে পারে।

✅তাৎক্ষণিক প্রতিকার:-

ক্র্যাম্প হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে পারেন:

1️⃣পেশি স্ট্রেচিং: পায়ের আঙুলগুলো শরীরের দিকে টেনে আনুন এবং পা সোজা রাখুন।

2️⃣ম্যাসাজ: আক্রান্ত পেশিতে হালকা ম্যাসাজ করুন।

3️⃣তাপ বা ঠান্ডা প্রয়োগ: হিটিং প্যাড বা বরফের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

4️⃣হাঁটা বা দাঁড়ানো: পেশি সচল রাখতে হালকা হাঁটা বা দাঁড়ানো সহায়ক।

5️⃣ব্যথানাশক ওষুধ: প্রয়োজনে প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন সেবন করতে পারেন।

✅প্রতিরোধের উপায়:-

ক্র্যাম্প প্রতিরোধে নিচের অভ্যাসগুলো গড়ে তুলুন:

1️⃣পর্যাপ্ত পানি পান: প্রতিদিন ৬–৮ গ্লাস পানি পান করুন, বিশেষ করে ব্যায়ামের আগে ও পরে।

2️⃣নিয়মিত স্ট্রেচিং: ব্যায়ামের আগে ও পরে এবং রাতে ঘুমানোর আগে পেশি স্ট্রেচ করুন।

3️⃣ইলেকট্রোলাইট সমৃদ্ধ খাবার: পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামযুক্ত খাবার যেমন কলা, পালং শাক, বাদাম ইত্যাদি খান।যাদের ডায়াবেটিস নেই তারা ডাবের পানি খেতে পারেন আর যাদের হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যা নেই তারা স্যালাইন খাবেন।

4️⃣ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল সীমিত করুন: এই উপাদানগুলো ডিহাইড্রেশন বাড়াতে পারে।

5️⃣উপযুক্ত জুতা পরিধান: পায়ের সাপোর্টযুক্ত আরামদায়ক জুতা ব্যবহার করুন।

✅কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি:-

নিম্নলিখিত পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত:

1️⃣ক্র্যাম্প ঘন ঘন বা দীর্ঘস্থায়ী হলে।

2️⃣ক্র্যাম্পের সাথে পায়ে ফোলা, লালচে ভাব বা অসাড়তা অনুভূত হলে।

3️⃣ক্র্যাম্পের কারণে দৈনন্দিন কাজকর্ম ব্যাহত হলে।

4️⃣ক্র্যাম্পের সাথে অন্যান্য উপসর্গ যেমন দুর্বলতা বা ভারসাম্যহীনতা দেখা দিলে।

সাধারণত, কাফ মাসেল ক্র্যাম্প ক্ষণস্থায়ী এবং নিজে থেকেই সেরে যায়। তবে উপরের প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এর পুনরাবৃত্তি কমানো সম্ভব। যদি সমস্যা অব্যাহত থাকে, তবে একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।



©️

সবার জীবনের দু:খ,হতাশা আর গ্লানি নিয়ে পুরাতন সূর্য ডুবে গিয়ে সুখ,সমৃদ্ধি নিয়ে নতুন সূর্য উদিত হোক এই কামনায় "শুভ নববর্ষ ...
14/04/2025

সবার জীবনের দু:খ,হতাশা আর গ্লানি নিয়ে পুরাতন সূর্য ডুবে গিয়ে সুখ,সমৃদ্ধি নিয়ে নতুন সূর্য উদিত হোক এই কামনায় "শুভ নববর্ষ ১৪৩২"

অনাবিল আনন্দ নিয়ে কাটুক সবার জীবন।

#নববর্ষ #১৪৩২

সবাইকে আমাদের প্রিন্স ফিজিওথেরাপি এন্ড হেলথকেয়ার সেন্টার এর পক্ষ থেকে পবিত্র ইদুল ফিতরের শুভেচ্ছা রইলো🌙❤️পরিবারের সাথে স...
30/03/2025

সবাইকে আমাদের প্রিন্স ফিজিওথেরাপি এন্ড হেলথকেয়ার সেন্টার এর পক্ষ থেকে পবিত্র ইদুল ফিতরের শুভেচ্ছা রইলো🌙❤️

পরিবারের সাথে সবাই আনন্দ নিয়ে আর হাসিখুশিতে,সুস্থভাবে ঈদ উদযাপন করুন এই কামনায়।

যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা তাদের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।সবাইকে মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো।যুগ...
26/03/2025

যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা তাদের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।সবাইকে মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো।

যুগে যুগে যারাই এই দেশের মানচিত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করবে তারা যেন ৭১ কে স্মরণ করে।বাংগালী বীরের জাতি✊

#1971 #মুক্তিযুদ্ধ #স্বাধীনতাদিবস

⁉️ডিস্ক প্রলাপ্স জনিত/PLID এর কারণে কোমরে ব্যথা।আজ আমরা আলোচনা করব কোমর ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ নিয়ে যার নাম হচ্ছে ডি...
22/03/2025

⁉️ডিস্ক প্রলাপ্স জনিত/PLID এর কারণে কোমরে ব্যথা।

আজ আমরা আলোচনা করব কোমর ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ নিয়ে যার নাম হচ্ছে ডিস্ক প্রলাপ্স জনিত কারণে কোমরে ব্যথা। এই ধরনের ব্যথা সব থেকে বেশি হয়ে থাকে। যেকোন মানুষ যেকোন সময়ে এই সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারে।ডিস্ক প্রলাপ্স হলে সাধারণত ব্যথা কোমরে থাকে অথবা দুই পায়ের আঙ্গুল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং এর সাথে থাকে অবশ ভাব,ঝিন ঝিন ভাব,মাংসপেশির দুর্বলতা ইত্যাদি।

✅ডিস্ক প্রলাপ্স কি-

আমাদের কোমরে মেরুদন্ডের এখানে ৫ টি হাড় থাকে। এই প্রত্যেকটি হাড়ের মাঝখানে জেলির মত একটা কুশন থাকে যার নাম হচ্ছে ডিস্ক। এটি পিচ্ছিল জাতীয় এক ধরনের অংশ যার মাধ্যমে আমাদের শরীরের সব ওজন এক হাড় থেকে অন্য হাড়ে সঞালিত হয়।কোনো কারণে যদি এই ডিস্ক তার জায়গা থেকে বিচ্যুত হয়ে যায় তাহলে তার আশেপাশের নার্ভ এবং মেরুরজ্জু তে চাপ দিয়ে রাখে যার ফলশ্রুতিতে কোমরে এবং এক পায়ে অথবা দুই পায়ে ব্যথা এবং এর সাথে অন্যান্য উপসর্গ থাকতে পারে।

✅ডিস্ক প্রলাপ্স নিরাময়ে করনীয়-

ডিস্ক প্রলাপ্স হওয়ার সাথে সাথে যত দ্রুত সম্ভব বিশ্রামে চলে যেতে হবে এবং অতি সত্ত্বর একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট এর সঙ্গে আলোচনা করতে হবে । একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট রোগীকে পুরোপুরি ভাবে অ্যাসেসমেন্ট করে তার রোগ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।এক্ষেত্রে ডিস্ক প্রলাপ্স হলে সাধারণত নিম্নোক্ত চিকিৎসা গুলা একজন ফিজিওথেরাপিস্ট দিয়ে থাকেন-

❇️ম্যানুয়াল থেরাপি-

ডিস্ক প্রলাপ্স এর সবচেয়ে কার্যকর থেরাপি হচ্ছে ম্যানুয়াল থেরাপি।এটা একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট নিজে হাতে রুগীকে কিছু ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করিয়ে থাকেন যাতে ডিস্কটাকে তার পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়া যায় এবং এর সাথে সাথে আরও কিছু ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা দিয়ে থাকেন যার ফলশ্রুতিতে এই ডিস্ক প্রলাপ্স পরবর্তীতে আর যাতে সমস্যা সৃষ্টি না করে।

✴️ইলেকট্রো থেরাপি-

ইলেকট্রোথেরাপির মধ্যে উল্লেখযোগ্য থেরাপি হলো হিট দেওয়ার বিভিন্ন মাধ্যম যেমন IRR,SWD, MWD, HEATING PADইত্যাদি। এছাড়াও ব্যথা নিরাময়ের জন্য কিছু ইলেক্ট্রো থেরাপি দেওয়া হয় এবং এর সাথে ও নার্ভ এর ফাংশন কে আবার সচল করার জন্য কিছু মেশিন ব্যবহার করা হতে পারে যেমন TENS, Nerve stimulator, IFT, UST ইত্যাদি।

✅পরিশেষে একজন ফিজিওথেরাপিস্ট ডিস্ক প্রলাপ্স এর রোগীকে কিছু নিয়ম কানুন দিয়ে থাকেন এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পর্যাপ্ত বিশ্রাম,চলাফেরা এবং বসার কিছু নিয়ম কানুন ও দিয়ে থাকেন এবং সাথে অবশ্যই লাম্বার করসেট অথবা কোমরের সাপোর্ট ব্যবহার করতে হবে,পাশাপাশি ফিজিওথেরাপিস্ট এর শিখানো কিছু থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ বাসায় করতে হবে।
সবাই সুস্থ থাকুন,হাসিখুশি থাকুন।
ধন্যবাদ।

©️Farjana Sharmin Sonia.

BPT(CRP,DU),MPH(NSU).
MD and Chief Physiotherapist.
Prince Physiotherapy and Health Care Center.
H/n-24,R/n-1,block-kha,Shekerter,Mohammadpur.
Mobile No-01400400037.

মাসের পর মাস রোগীর ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করে যাচ্ছেন কিন্তু আশানুরূপ ফল পাচ্ছেন না?এমন কি হয়েছে??কখনো কি ভেবে দেখেছেন এটা...
19/03/2025

মাসের পর মাস রোগীর ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করে যাচ্ছেন কিন্তু আশানুরূপ ফল পাচ্ছেন না?এমন কি হয়েছে??কখনো কি ভেবে দেখেছেন এটার কারণ কি??কেন রোগী ভালো হচ্ছে না কিংবা চিকিৎসাটা ফলপ্রসূ হচ্ছে না⁉️

আমার প্র্যাকটিস জীবনের প্রথম থেকেই এমন অনেক রোগী পেয়েছি যারা অনেক জায়গা থেকে চিকিৎসা নেয় এবং এসে যেটা প্রথমে বলে "ম্যাডাম অনেকদিন ধরে ফিজিওথেরাপি নিচ্ছি কিন্তু কাজ হয় না অর্থাৎ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় তারা ফল পাচ্ছে না,তাদের শুধু টাকাটাই নষ্ট হচ্ছে এবং সময় নষ্ট হচ্ছে"
এমন কেন হয়??আমি সেসব রোগীকে ভালোমতো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কয়েকটা কারণ এখান থেকে খুজে পেলাম...

🔸প্রথমতঃ ডায়াগনোসিস অর্থাৎ রোগ নির্ণয় করতে না পারার ও দক্ষতার অভাব।

🔹দ্বিতীয়তোঃ রুগীকে রোগ সম্পর্কে নির্দিষ্ট ধারণা না দেওয়া এবং চিকিৎসা কিভাবে কাজ করছে তার সম্পর্কে তাদের অজ্ঞতা।

🔸তৃতীয়তঃ সঠিক চিকিৎসা না দেওয়া,যেখানে রোগ নির্ণয় করতে পারা যায় না সেখানে চিকিৎসা সঠিক না হওয়াটাই স্বাভাবিক।

🔹আরেকটা কারণ হলোঃ উপসর্গ দেখেই রোগীর চিকিৎসা করা অর্থাৎ কোনো রোগী যখন এসে বললো "হাঁটুতে ব্যথা" সাথে সাথে আমাদের মাথায় যেটা ঢুকে যায় হ্যাঁ হাটুতে অস্টিওআথ্রাইটিস জনিত ব্যথা।যার কারণে সেখানে রোগ নির্ণয় ভুল হয়ে যায়,হাঁটুতে ব্যথা শুধুমাত্র হাঁটুর সমস্যার জন্যই হতে পারে না, ব্যথা কিন্তু অন্যান্য জায়গা থেকেও আসতে পারে এটা মাথায় না রেখে চিকিৎসা করা।রোগ নির্ণয় ভূল করলে এক্ষেত্রে তো ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা কাজ করবেনা।

মনে রাখবেন গাছের গোড়া কে বাদ দিয়ে যতই ডাল-পালার পরিচর্যা করেন না কোনো কাজ হবে না, একসময় গাছ মারা যাবে।তেমনি রোগের চিকিৎসা করতে হলে,রোগের উৎস এবং রোগ নির্ণয় করাটা সবচেয়ে জরুরি।উপসর্গ দেখেই যদি চিকিৎসা করেন সেখানে নিজের ও রোগীর এবং নিজের পেশার জন্য খারাপ ছাড়া ভালো কিছু বয়ে আনবে না।

পরিশেষে বলব,ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা আমার চোখে এক ধরনের ম্যাজিক্যাল চিকিৎসা কিন্তু যে কোনো জাদুকেই দর্শকের কাছে সুচারুরূপে উপস্থাপন ও বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য এর উপাদান এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের উপর দক্ষতার অনেক দরকার।।
সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।
আল্লাহ্ হাফেজ।

©️Farjana Sharmin Sonia.

BPT (CRP,DU),MPH(NSU).
MD and Chief physiotherapist.
Prince Physiotherapy and Health Care Center.
H/N-24,R/N-1,Block-kha,Shekertek,Mohammadpur.
Mobile No- 01400400037.

#ফিজিওথেরাপি

18/03/2025

আসসালামু আলাইকুম।
সবাইকে মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।

আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবা নিতে চাইলে নিচে উল্লেখ করা কার্ডের নাম্বারে যোগাযোগ করবেন অথবা সরাসরি কার্ডে উল্লেখ করা ঠিকানায় যোগাযোগ করবেন।

রমজানে আমরা বিকাল ৪টা-৫:৩০টা এবং সন্ধ্যা ৭টা - রাত ১০:০০টা পর্যন্ত আমাদের চেম্বারে চিকিৎসা সেবা চালু রেখেছি।

সবাইকে ধন্যবাদ।
সুস্থ থাকুন,ভালো থাকুন।

Address

House # 24, Road # 1, Shekertek, Mohammadpur
Dhaka
1207

Telephone

+8801400400038

Website

http://www.princephysio.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prince Physiotherapy & Health Care Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Prince Physiotherapy & Health Care Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram