Dr. Saiful Alam - Homeo Specialist

Dr. Saiful Alam - Homeo Specialist উন্নত চিকিৎসা প্রদান করে রোগীকে দ্রু? উন্নত চিকিৎসা প্রদান করে রোগীকে দ্রুত সুস্থ করাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য!

ঘন ঘন প্রস্রাবের হোমিও ঔষধ ।ঘন ঘন প্রস্রাবের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। ঘনঘন প্রস্রাবের হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন।ঘন ঘন প্রস্রাবের ...
14/10/2025

ঘন ঘন প্রস্রাবের হোমিও ঔষধ ।ঘন ঘন প্রস্রাবের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।
ঘনঘন প্রস্রাবের হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন।

ঘন ঘন প্রস্রাবের হোমিও ঔষধ পর্ব-১
*****************************************
■ অবিরত মূত্রবেগ ও ঘনঘন প্রস্রাব রোগী দাঁড়াইয়া কিংবা বসিয়া থাকিলে প্রস্রাবে অত্যন্ত জ্বালাযন্ত্রনা, ঘনঘন প্রস্রাবের বেগ হইতে থাকে (শুইলে যন্ত্রণা) এবং প্রস্রাব করিলেও ব্লাডারে ভারবোধ সম্পূর্ণরূপে নিবৃত হয় না। রাত্রে প্রস্রাবের বেগ বেশী হয় লক্ষণে ডিজিট্যালিস ২০০।

■ প্রস্রাবের ভয়ানক বেগ, কোঁথানি ও জ্বালা, শ্লেষ্মারক্ত ও পূঁজ মিশ্রিত মূত্র, প্রস্রাব
অতিকষ্টে ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব। মূত্ৰনলী ও মূত্রথলীর গ্রীবাদেশে ভীষণ জ্বালা, প্রস্রাব
করার সময় শরীরে ঘাম ছোটে, গাঢ় লাল ও ঘোলা প্রস্রাবে মার্ক কর ২০০ |

■ অবিরত মূত্রবেগসহ ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব নিঃসরণ, প্রস্রাবের সহিত সাদা টুকরার মত
পদার্থ নির্গমন, বেগ, কোথ, জ্বালা যন্ত্রণা, লিঙ্গোচ্ছাস, অত্যন্ত কামেচ্ছা প্রভৃতিতে
ক্যান্থারিস ১x হইতে উচ্চশক্তি উৎকৃষ্ট।

■ ক্রমাগত প্রস্রাব ত্যাগের ইচ্ছা কিন্তু
মূত্রনলীর সংকোচক পেশীর আক্ষেপিক অবরোধ হেতু প্রস্রাব ত্যাগকালীন কষ্ট,
করার সময় কাটাছেড়া বেদনা, মূত্ৰনলীতে জ্বালাপোড়া, জ্বালাযন্ত্রণা বেদনা উপরে
মূত্রথলীর দিকে বিস্তৃত হয় লক্ষণে ক্যানাবিস স্যাট ২x হইতে উচ্চশক্তি।

■ দিনের বেলায় ঘনঘন প্রস্রাবে রাস টক্স ২০০ দৈনিক ১ বার।
■ রাতের বেলায় হইলে ভার্বাসকাম, প্লান্টাগো, স্যাবাল সেরু, লাইকো, মেডোরিনাম, রাস এরোমিটক, কস্টিকাম, সিপিয়া, সালফার ১এম লক্ষণানুসারে যে কোন একটি, পরে উচ্চশক্তি।

■ রাত্রে অনবরত প্রস্রাব ত্যাগের ইচ্ছা, অসাড়ে প্রস্রাব নির্গমন, ঘন ঘন প্রস্রাব, দিনে
২০-৩০ মিনিট অন্তর, রাত্রেও ১০-১২ বার, প্রস্টাটাইটিসে অল্প অল্প ফোঁটা ফোঁটা
প্রস্রাব নির্গমন বা প্রস্রাব বন্ধ, প্রভৃতি লক্ষণে স্যবাল সেরু ১x পাঁচ ফোঁটা মাত্রায়
দিনে ৩-৪ বার।

■ কিডনী-স্থানে তীব্রবেদনা, কোমরে ভয়ানক যন্ত্রণা, বার বার প্রস্রাব ত্যাগের ইচ্ছা, ১০-১৫ মিনিট অন্তর প্রস্রাবের বেগ, স্বল্প প্রস্রাব বা প্রস্রাব বন্ধ, প্রস্রাবের সময় কোঁথানি, বেগে প্রস্রাবসহ রক্ত পূঁজ শ্লেষ্মা নিঃসরণ প্রভৃতি লক্ষণে মার্ক সল, মার্ক ভাইভাস, মার্ক কর ৩০, ২০০ ।

■ নিরন্তর প্রস্রাবের বেগ, কুন্থন, প্রস্রাবের পর ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব নির্গমন, প্রস্রাবে যন্ত্রণা, যন্ত্রণায় রোগী হামাগুড়ি দিয়া বসে লক্ষণে প্যারাইরা ব্রাভা ৪, ১x।

👶 নবজাতক শিশুর 10টি সমস্যা ও হোমিও ঔষধ~নবজাতক (Newborn baby) শিশুর সাধারণ 10 টি লক্ষণ বা সমস্যা ও সেগুলোর জন্য উপযুক্ত হ...
14/10/2025

👶 নবজাতক শিশুর 10টি সমস্যা ও হোমিও ঔষধ~
নবজাতক (Newborn baby) শিশুর সাধারণ 10 টি লক্ষণ বা সমস্যা ও সেগুলোর জন্য উপযুক্ত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হলো:-

(আগের পোস্টে গুলোতে 1 থেকে 20 পর্যন্ত আছে )

21 নাভি ফুলে ওঠা Lycopodium নাভি উঁচু হয়ে ফুলে যায়, গ্যাসে।

22 বুক ধড়ফড় Arsenicum album দুর্বলতা ও উৎকণ্ঠাসহ।

23 জন্ডিস (Skin হলুদ) Chelidonium majus ত্বক হলুদ, প্রস্রাব গাঢ়।

24 প্রস্রাবে জ্বালা Cantharis প্রস্রাবের সময় কান্না, জ্বালা।

25 প্রস্রাব কম Apis mellifica ফোলা, প্রস্রাব কম, মুখ ফুলে যায়।

26 পেট মোচড়ানো Colocynthis পেট ব্যথায় কুঁকড়ে যায়।

27 পেট ব্যথায় চিত্কার Chamomilla ব্যথায় কান্না, কোলে নিলে শান্ত হয়।

28 বুক জ্বালা Iris versicolor দুধ উঠলে জ্বালা, বমি।

29 নাভির চারপাশে ব্যথা Podophyllum পাতলা পায়খানায় ব্যথা।

30 মাথায় খুশকি Graphites ত্বক শুষ্ক, খোসা ওঠে।

⚕️ ব্যবহার নির্দেশনা:

শিশুর বয়স অনুযায়ী 6X, 12X,

LM-1 ,LM-2, LM-3, LM-4, LM-5

প্রোটেনসি :- 30 ,2C

১–২ ফোঁটা মিষ্টি দুধে মিশিয়ে দিনে ১–২ বার দেওয়া যেতে পারে।

সবসময় ডাক্তারের পরামর্শে দিন।

হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার কীভাবে কাজ করে”  ✅👍শেষ পর্ব ২. “সিমিলিয়া” নীতি অনুসারে (Law of Similars)হোমিওপ্যাথির মূলনীতি —👉...
13/10/2025

হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার কীভাবে কাজ করে”
✅👍শেষ পর্ব

২. “সিমিলিয়া” নীতি অনুসারে (Law of Similars)

হোমিওপ্যাথির মূলনীতি —
👉 “যে পদার্থ বেশি মাত্রায় রোগ সৃষ্টি করতে পারে,
সেই পদার্থের ক্ষুদ্র মাত্রা সেই রোগ সারাতে পারে।”

মাদার টিংচার শরীরের “রোগের মতো” উত্তেজনা তৈরি করে
➡️ ফলে শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা (vital force) সক্রিয় হয়,
➡️ নিজে থেকেই রোগের ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করে।

৩. অঙ্গনির্ভর (Organ Specific Action)

প্রত্যেকটি মাদার টিংচার নির্দিষ্ট অঙ্গে কাজ করে:

মাদার টিংচার কাজের অঙ্গ / সিস্টেম কার্যকারিতা

Chelidonium Q লিভার ফ্যাট ও টক্সিন কমায়

Crataegus Q হার্ট হার্ট টনিক, রক্তপ্রবাহ বাড়ায়
Hydrastis Q পাকস্থলী ও অন্ত্র হজম শক্তি বাড়ায়
Passiflora Q নার্ভ সিস্টেম ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি দেয়
Urtica Urens Q ত্বক ও কিডনি অ্যালার্জি ও ইউরিক অ্যাসিড কমায়

--
💧 মাদার টিংচার সেবন পদ্ধতি

সাধারণত ১০–২০ ড্রপ অর্ধেক কাপ পানিতে মিশিয়ে, দিনে ২ বার খেতে হয়।
(চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মাত্রা পরিবর্তন হয়।)

⚠️ সতর্কতা

এখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বলি, যে মাদার টিংচার “হেরবাল টনিক” নয় — এটি ওষুধ, তাই ডোজ নিয়ন্ত্রণ জরুরি

👉 শেষ কথা

> হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার শুধু উপসর্গ নয়,
বরং দেহের অঙ্গ, কোষ ও ভিটাল ফোর্সে কাজ করে ভিতর থেকে প্যালিয়েশন দেয়।

ধন্যবাদ।
ডাঃ মোঃ সাইফুল আলম
ডি,এইচ,এম,এস(বি, এইচ, এম, সি-ঢাকা ) তত্বাবধায়ক ডাক্তারঃলাইফ কেয়ার হোমিও ল্যাবরেটরি ২০ বছরের অভিজ্ঞতা। রেজিঃ নং 32038
চেম্বার : আল-মদিনা হোমিও হল। ঠিকানাঃ দঃ দনিয়া ঢাকা - ১২৩৬। মোবাইলঃ01676722445

ঠান্ডা সারাতে গিয়ে কান বন্ধ কেন হচ্ছে?এক লুকানো সত্য, যা আপনার জানা উচিত!প্রতিদিনই অনেকেই আসছেন এমন এক সমস্যার অভিযোগ ন...
08/10/2025

ঠান্ডা সারাতে গিয়ে কান বন্ধ কেন হচ্ছে?
এক লুকানো সত্য, যা আপনার জানা উচিত!

প্রতিদিনই অনেকেই আসছেন এমন এক সমস্যার অভিযোগ নিয়ে —
👉 “কান বন্ধ মনে হয়”
👉 “কানে স্ স্ শব্দ হয়”
👉 “শুনতে অসুবিধা হয়”
👉 “ঠান্ডা সেরেছে কিন্তু এখন কানে সমস্যা!”

তাদের প্রায় সকলেরই ইতিহাস এক —
কয়েকদিন আগে ঠান্ডা লাগা ছিল, আর তাড়াতাড়ি সুস্থ হতে প্রচলিত ওষুধ খাওয়া হয়েছে।

---

তাহলে আসল সমস্যা কোথায়?

আমাদের কান ও গলার ভেতরে সংযোগ স্থাপন করে একটি গুরুত্বপূর্ণ নালী —
Eustachian Tube (ইউস্টেশিয়ান টিউব)।
এই টিউবের কাজ হলো:

মধ্য কানে ও বাইরের পরিবেশে বায়ুচাপের ভারসাম্য রাখা,

এবং কানের ভেতরের অতিরিক্ত তরল বা বাতাস বের হতে সাহায্য করা।

যখন আমরা ঠান্ডা লাগি, তখন নাক ও গলার অভ্যন্তরে প্রদাহ সৃষ্টি হয়।
এই প্রদাহ যদি প্রাকৃতিকভাবে সেরে ওঠার সুযোগ না পায়,
তবে Eustachian Tube ফুলে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়,
ফলে মধ্য কানে বায়ু আটকে যায়, চাপ সৃষ্টি হয় এবং
👉 কানে বন্ধভাব, শব্দ, বা ব্যথা দেখা দেয়।

---

কিন্তু দ্রুত ঠান্ডা সারাতে এলোপ্যাথিক ওষুধ কেন ক্ষতিকর হতে পারে?

এলোপ্যাথিক ঠান্ডার ওষুধ (যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন, ডিকনজেস্ট্যান্ট, স্টেরয়েড বা অ্যান্টিবায়োটিক) ঠান্ডা দমন করে,
কিন্তু মূল প্রদাহ ও জমে থাকা সিক্রেশন (mucus) শরীর থেকে বের হতে দেয় না।

ফলে শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা (immune response) ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করার আগেই দমন হয়ে যায়।
তখন নাকের পেছনে ও ইউস্টেশিয়ান টিউবে আটকে থাকা শ্লেষ্মা জমে থেকে যায়,
যা পরবর্তীতে মধ্য কানের ইনফ্ল্যামেশন বা “Otitis Media” সৃষ্টি করে।

অর্থাৎ, যে ঠান্ডা সারানোর চেষ্টা আপনি করেছেন, সেটিই পরিণত হয়েছে কান বন্ধ ও শ্রবণ সমস্যায়!

---

বৈজ্ঞানিকভাবে চিন্তা করলে:

এলোপ্যাথিক ওষুধ শরীরের প্রতিক্রিয়াকে “suppress” করে,
ফলে প্রদাহ বাইরে না গিয়ে অভ্যন্তরীণ টিস্যুতে আটকে যায়।

ইউস্টেশিয়ান টিউবের মিউকাস ঝিল্লি (mucosal lining) ফুলে যায় ও ব্লক হয়।

এতে মধ্য কানে negative pressure তৈরি হয়,
যা শ্রবণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং কানে শব্দ সৃষ্টি করে।

---

মনে রাখবেন

ঠান্ডা দমন করা মানে রোগকে ভেতরে ঠেলে দেওয়া —
আর প্রকৃত চিকিৎসা হলো শরীরকে সহায়তা করা যেন সে নিজেই ভারসাম্য ফিরে পায়।

ডাঃ মোঃ সাইফুল আলম
এম,বি,এস(মাস্টার্স ) ডি, এইচ এম এস (বি, এইচ,এম,সি -ঢাকা)। তত্বাবধায়ক ডাক্তারঃলাইফ কেয়ার হোমিও ল্যাবরেটরি ২০ বছরের অভিজ্ঞতা। রেজিঃ নং ৩২০৩৮। চেম্বারঃ আল-মদিনা হোমিও হল। ঠিকানাঃ দঃ দনিয়া, ঢাকা -১২৩৬ যোগাযোগঃ01676722445,01979722445

 #কিডনির_জন্য_বিপজ্জনক_ও_সহায়ক_খাবার_এবং_হোমিপ্যাথিক_চিকিৎসা::-কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন খাবারঃ-১. অতিরিক্ত লবণ ...
06/10/2025

#কিডনির_জন্য_বিপজ্জনক_ও_সহায়ক_খাবার_এবং_হোমিপ্যাথিক_চিকিৎসা::-

কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন খাবারঃ-

১. অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল–মশলাদার খাবার
আচার, ফাস্টফুড, প্যাকেট চিপস, ভাজাপোড়া।

২. অক্সালেট বেশি খাবার-
পালং শাক, ঢেঁড়স, মিষ্টি আলু, বিট। বাদাম (চিনাবাদাম, কাজুবাদাম), চকলেট। চা/কফি অতিরিক্ত

৩. ইউরিক এসিড বাড়ায়-
লাল মাংস (গরু, খাসি)। লিভার, কিডনি, মগজ (অর্গান মিট)। সামুদ্রিক মাছ (স্যারডিন, অ্যাঙ্কোভি, শুঁটকি জাতীয়)। অতিরিক্ত ডাল (বিশেষ করে মসুর, ছোলা) কোলা, সফট ড্রিঙ্ক, এনার্জি ড্রিঙ্ক, অ্যালকোহল।

৪. অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার-
বেশি দুধ, দই, পনির।

৫. অতিরিক্ত ভিটামিন C সাপ্লিমেন্ট
শরীরে অক্সালেট বাড়ায়।

#কিডনির_জন্য ভালো খাবার (উপকারী)-

১. প্রচুর পানি- দিনে ২.৫–৩ লিটার, প্রস্রাব পাতলা রাখতে।
২. সাইট্রাস ফল- লেবু, কমলা, মাল্টা → সাইট্রেট পাথর ভাঙতে সাহায্য করে।
৩. মূত্রবর্ধক- ফল সবজি তরমুজ, শসা, লাউ, ঝিঙে → প্রস্রাব বাড়ায়, কিডনি পরিষ্কার রাখে।
৪. অন্যান্য ফল- আপেল, পেয়ারা, কলা, পেঁপে, আমড়া।
৫. পূর্ণ শস্য (Whole grains)- ভাত, গম, ওটস (পরিমিত)।
৬. স্বল্প প্রোটিন- মুরগির মাংস, মাছ (পরিমিত), ডাল অল্প পরিমাণে।
৭. কম লবণ ও কম তেল- কিডনির ওপর চাপ কমায়।

খারাপ খাবার→ বেশি লবণ, লাল মাংস, পালং শাক/বাদাম/চকলেট, সফট ড্রিঙ্ক।

ভালো খাবার→ পানি, লেবুর পানি, তরমুজ/শসা, আপেল/কলা/পেঁপে, হালকা ভাত–সবজি–মাছ।

#কিডনি রোগীর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা -
কিডনিকে সুস্থ ও কার্যক্ষম রাখতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মূলত প্রতিরোধ ও সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিডনির সমস্যার প্রকৃতি (পাথর, প্রদাহ, দুর্বলতা, অ্যালবুমিনুরিয়া, ইউরিনারি ইনফেকশন ইত্যাদি) অনুযায়ী ঔষধ বেছে নিতে হয়। তবে সাধারণভাবে কিডনি সুস্থ রাখার জন্য সহায়ক কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিচে দেওয়া হলোঃ

১. Berberis Vulgaris Q – কিডনির ব্যথা, পাথরের প্রবণতা, মূত্রে জ্বালা ও ঘন ঘন প্রস্রাবের ক্ষেত্রে কার্যকর।
২. Solidago Virgaurea Q – কিডনিকে টনিকের মতো কাজ করে, ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কার রাখে।
৩. Sarsaparilla Q – মূত্র ধরে রাখতে কষ্ট, প্রস্রাবের শেষ ভাগে জ্বালা ও কিডনি দুর্বলতায় উপকারী।
৪. Hydrangea Q – কিডনিতে বালি/পাথরের প্রবণতায় ব্যবহৃত হয়।
৫. Lycopodium 200 / 1M – প্রস্রাবের পরও অসম্পূর্ণতার অনুভূতি, কিডনি ও লিভারের দুর্বলতায় উপকারী।
৬. Terebinthina Q / 30 – প্রস্রাবে রক্ত আসা বা কিডনি প্রদাহে কার্যকর।

সহায়ক নির্দেশনা:-
১. পর্যাপ্ত পানি পান (প্রতিদিন ২–৩ লিটার)
২. অতিরিক্ত নুন ও প্রোটিন কম খাওয়া।
৩. নিয়মিত প্রস্রাবের অভ্যাস করা।
৪. ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।

মনে রাখতে হবে, রোগীর প্রকৃতি ও সমস্যার ধরন অনুযায়ী ওষুধ নির্বাচন করতে হয়। কিডনির কোনো রোগ থাকলে (পাথর, কিডনি ইনফেকশন, কিডনি ফেইলিউর ইত্যাদি) নির্দিষ্ট উপসর্গ অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন বদলাতে হয়।

কিডনির আলাদা আলাদা সমস্যার জন্য উপযুক্ত হোমিও রেমেডি আছে।

চিকিংসক এর পরামর্শ ছাড়া হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবন উচিৎ না।

ডা. মোঃ সাইফুল আলম
চেম্বার-
আল-মদিনা হোমিও হল
দক্ষিণ , ধনিয়া,ঢাকা -1236
01676722446

★ #চর্মরোগের লক্ষণ ভিত্তিক কিছু  ঔষধঃ-( #শিক্ষার_জন্য)  #দাঁদ, তাতে খুব চুলকানি ও জ্বালা,একজিমায় পুরু হলদে-সাদা মামড়ি, ত...
06/10/2025

★ #চর্মরোগের লক্ষণ ভিত্তিক কিছু ঔষধঃ-

( #শিক্ষার_জন্য)

#দাঁদ, তাতে খুব চুলকানি ও জ্বালা,একজিমায় পুরু হলদে-সাদা মামড়ি, তার ভেতরে ঘন হলদে পুঁজ। কোনও চর্মরোগে খুব চুলকানি, রাতে ও বিছানায় শুলে চুলকানি বাড়ে , চুলকানির পর খুব জ্বালা( Mezereum)

#দাঁদ, মুখে দাঁদ, শরীরের নিম্নাঙ্গে দাদ, এছাড়াও শরীরের সমস্ত স্থানে দাদ হলে(Tellurium)

#শীতকালে গায়ে দাঁদের মতো উদ্ভেদ, চর্মরোগ সহ কোষ্টকাঠিন্য, চামড়া শুকনো,খসখসে,অত্যন্ত চুলকানি,রক্ত না বেরানো পর্যন্ত চুলকায় (Alumina)

#স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে ছোটো ছোটো ফুস্কুড়ি ও তাতে অসহনীয় চুলকানি (Sepia)

#যোনিতে ভীষণ চুলকানি, স্ত্রীলোকের প্রুরাইটিস, নাকের মধ্যে দানাদানা উদ্ভেদ নির্গমন ও চুলকানি(Fagopyrum)

#পুরুষ জননেন্দ্রিয়ে প্রুরাইটিস , অত্যন্ত চুলকানি, লিঙ্গমনি লালবর্ণ হয়ে ওঠে,অণ্ডকোষের চামড়া শক্ত, পুরু ও মোটা হয় (Caladium Segu)

#খোস , প্যাঁচড়া, চুলকানি এবং পারদ ও উপদংশজনিত চর্মরোগের উৎকৃষ্ট ওষুধ (Echinacea)

#আমবাতে ভয়ানক চুলকানি, জ্বালা ও কাঁটাবেঁধার মতো বেদনা থাকে,রোগি ক্রমাগত হাত বোলায়। হাতের, মুখের, বুকের চামড়া ফোলে, গরম হয়, ফুস্কুড়ি বেরোয়। ঘুমালে ফুস্কুড়ি মিলিয়ে যায় কিন্তু বিছানা থেকে উঠলে আবার বেরোয় (Urtica Urens)

#হাতে ও পায়ের তালুতে ফোস্কা্‌, সামান্য আঘাতে ক্ষত হয়,পাকে,মুখে ও গলায় ক্ষত হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়, স্তনে কান্সারের মতো ক্ষত (Bufo Rana)

#খোস,প্যাঁচড়া,দাদ, সোরাসিস ও নিম্নাঙ্গের একজিমা (Acid Chryso)

#কাপড় খুললেই চুলকানি,আঁশের মতো শল্ক ওঠে, পুরাতন একজিমা – গরমে,চললে, কাপড় খুললে বাড়ে, সোরাসিস(Kali Ars)

#মাথায় ও কানের পেছনে উদ্ভেদ তাতে রস ঝরে ও খুব চুলকায়,রক্ত পড়ে, পোকা জন্মায় (Oleander)

#গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার , গায়ে এতো দুর্গন্ধ যে স্নান করলেও গন্ধ যায় না। শরীর একটু গরম হলেই চুলকায়, রক্ত বেরোয় ও নানা রকমের উদ্ভেদ (Psorinum)

#চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকানোর সময় মহাসুখ, পরে ভীষণ জ্বালা। গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার,অপরিস্কার। চুলকানি রাতে, গরমে ও স্নানে বাড়ে(Sulpher)

#মাথায় একজিমা,মামড়ি পড়ে,দুর্গন্ধ, উদ্ভেদ ক্রমশ মাথা হতে নিচের দিকে নামে(Calcarea Carb)

#ঘাড়ে ও মাথার পেছনের অংশে ইরাপ্সান,খুব চুলকায়, রস পড়ে,ক্ষত হয়। হাতে একজিমা, শুক্লপক্ষে বাড়ে ও কৃষ্ণপক্ষে কমে(Clematis Erecta)

#চামড়ায় কোন প্রকার উদ্ভেদ নেই অথচ ভয়ানক চুলকানি(Dolichos)

#চামড়া লালবর্ণ বা চামড়ায় লাল ডোরাডোরা দাগ । ঘামাচির মতো লালবর্ণের ফুস্কুড়ি ও তাতে অধিক চুলকানি(Comocladia)

#সন্ধিস্থলে ও চামড়ার ভাঁজে রসপূর্ণ উদ্ভেদ ও তাতে অত্যন্ত দুর্গন্ধ ও চুলকানি। গায়ে সামান্য আঁচড় লাগলেই পাকে ও পুঁজ হয়(Hepar Sulph)

#একজিমায় সর্বদা রস ও পুঁজ ঝরে,মামড়ি পড়ে,তাতে চুল জড়ে যায়। দাঁড়িতে একজিমা, কনুইয়ের নীচে, হাঁটুর নীচে ও অণ্ডকোষের একজিমায় এটা খুব উপকারী, জল লাগলে চুলকানি বাড়ে(Nat Mur)

#হাতের চেটোয়, হাতে ও আঙ্গুলে চুলকানি(Anagallis)

#কপালে ও মাথায় বেশি উদ্ভেদ, খোস প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত দুর্গন্ধ(Arsenic Alb)

#গরমকালে শরীরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, রোগী বেশ দুর্বল ও শীর্ণকায়, হাত পা ফাটা, গায়ের চামড়া কোঁচকান, নখ কুঁচকে ছোটো হয়ে যায়,নখে ক্ষত ও জ্বালা, অণ্ডকোষ ও লিঙ্গে চুলকানি(Sarsaparilla)

#হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চামড়া মোটা হয়, মুখে, কানের পেছনে, চোখের পাতায়, জননেন্দ্রিয়ে ফুস্কুড়ি কিংবা ঘায়ের মতো উদ্ভেদ,তা থেকে মধুর মতো চটচটে রস নিঃসরণ। উদ্ভেদ্গুলি মাছের আঁশের পদার্থ দিয়ে ঢাকা(Graphites)

#ওপরের Graphites এর মতো লক্ষণ তবে উদ্ভেদ গুলি শীতকালে বৃদ্ধি পায় ও গরমকালে আপনাতেই কমে যায়(Petroleum)

#খোস, প্যাঁচড়া প্রতি বছর শীতকালে দেখা যায়(Aloe Soc)

#খোস, প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত চুলকানি, ঠোঁট ও অন্য স্থানে ফাটা ক্ষত, পুরাতন দাদ(Anthrakokali)

#চামড়ায় টোপতলা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। পায়ে কড়া, ক্ষত, পায়ের তলা ফাটা(Anacardium Occi)

#চামড়ায় আঁচিলের মতো বা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। ঘারে,মুখে,পিঠে, হাতে, বুকে উদ্ভেদ বেরোয় ও চুলকায় (Antim Crud)

#বিঃদ্রঃ আমার পোষ্ট গুলোতে অনেকে ঔষধের শক্তি ও মাত্রা উল্লেখ করতে বলেন। কিন্তু ঔষধ শক্তি ও মাত্রা নির্ভর করে রোগির বয়স, রোগের তিব্রতা, কতদিন যাবত রোগি রোগে ভুগছে, রোগের ধরন ইত্যাদির উপর, তাই পোষ্টে ঔষধ শক্তি ও মাত্রা উল্লেখ করা কঠিন হয়ে পড়ে। রোগির সাথে কথা বলে প্রকৃত সমস্যা জানতে পারলে ঔষধ শক্তি ও মাত্রা নির্ধারণ করা যায়।

তাছাড়া আমি বেশীরভাগ পোস্ট দেই নবীন ডাক্তারদের শিখার জন্য। সুতরাং ঔষধের নাম জেনেই যদি সাধারণ কেউ পন্ডিতি করে নিজে নিজে ঔষধ সেবন করে তাহলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

ধন্যবাদ সবাইকে।

🤔 হাতের কনুইতে টোকা দিলে “ইলেকট্রিক শকের মতো” অনুভূতি হয় কেন। কখনো কি ভেবে দেখেছেন?  চলেন দেখি:1. এর প্রথম কারণ হলো উপরে...
01/10/2025

🤔 হাতের কনুইতে টোকা দিলে “ইলেকট্রিক শকের মতো” অনুভূতি হয় কেন।
কখনো কি ভেবে দেখেছেন?
চলেন দেখি:
1. এর প্রথম কারণ হলো উপরে থাকা নার্ভ:
কনুইয়ের পিছনে একটি নার্ভ আছে, যাকে উলনার নার্ভ (Ulnar nerve) বলা হয়। এটি হাতের কনুইয়ের কাছে খুবই কাছে আসে এবং প্রায় কোনো পেশির নিচে, হাড়ের উপর দিয়ে চলতে থাকে। এই কারণে এটি রক্ষা কম পায়।

2. হাড়ের সংস্পর্শ:
যখন আমরা কনুইয়ের “কচি অংশ” বা পেছনের হাড়ের অংশে টোকা দিই, তখন হাতের মাংসপেশি বা চর্বির মধ্যে বাফার কম থাকে। ফলে নার্ভ সরাসরি চাপ বা আঘাত পায়।

3. নির্দেশিক সংকেত:
উলনার নার্ভে আঘাত পড়লে এটি ব্রেইনে ইলেকট্রিক শকের মতো সংকেত পাঠায়, যা আমরা “ঝাঁকুনি” বা “সুৎফুলের মতো শ্বাসরুদ্ধকর শক” হিসেবে অনুভব করি।

4. সংবেদনশীলতার কারণ:
এটি শুধু ব্যথা নয়, বরং নার্ভের বৈদ্যুতিক সংকেতের কারণে মুহূর্তের জন্য হাতের অন্যান্য অংশেও শক অনুভূত হয়।

কনুইয়ে টোকা দিলে সরাসরি উলনার নার্ভে আঘাত পড়ে, এবং নার্ভ “ইলেকট্রিক শকের মতো সংকেত মস্তিষ্কে পাঠায়।

সেবা হোমিও কমপ্লেক্স ,এর জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো ।                                                     ইনশাআল্লাহ প্র...
27/09/2025

সেবা হোমিও কমপ্লেক্স ,এর জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো । ইনশাআল্লাহ প্রতি শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ,আপনাদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখব। ডঃ মোঃ সাইফুল আলম এম,বি,এস(মাস্টার্স ) ডি,এইচ,এম,এস( বি,এইচ,এম,সি-ঢাকা)। তত্বাবধায়ক ডাক্তারঃলাইফ কেয়ার হোমিও ল্যাবরেটরি ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রেজিঃ নং ৩২০৩৮ দক্ষিণ পাড়া মিজমিজী, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইলঃ01676722445

হোমিও চিকিৎসায় সতর্কতা : বিষয় : রোগীকে খুশি করা বনাম সত্য বলা - ‘Patient-Pleasing’ বনাম ‘Honest Communication’বর্তমানে এ...
24/09/2025

হোমিও চিকিৎসায় সতর্কতা :

বিষয় : রোগীকে খুশি করা বনাম সত্য বলা - ‘Patient-Pleasing’ বনাম ‘Honest Communication’

বর্তমানে এক অদ্ভুত সামাজিক চাপ অনুভব করেন অনেক চিকিৎসক।রোগীকে খুশি রাখতেই হবে, নয়তো সে চলে যাবে।
এই প্রবণতা হোমিও চিকিৎসাতেও এসে পড়েছে।
অনেক চিকিৎসক প্রেসক্রিপশনের চাইতেও বেশি ভাবেন রোগী খুশি হলো কিনা, রোগীর আত্মীয় কী ভাবলো, রোগী এক ডোজেই “ফল” পেল কিনা।
এভাবেই ধীরে ধীরে সততার জায়গায় বসে যায় অভিনয় আর বৈজ্ঞানিক চিকিৎসার জায়গায় ঢুকে পড়ে তোষামোদ।

---

১. রোগীর সামনে ওষুধের কার্যক্ষমতা নিয়ে অতিরঞ্জন

“এই ওষুধে আপনি এক রাতেই ভালো হয়ে যাবেন!”

“দেখেন, আমি এই রোগের চিকিৎসায় ব্যর্থ হইনি কখনো!”
কিন্তু বাস্তবতা যদি ভিন্ন হয়? যদি রোগী follow-up এ উন্নতি না দেখে? তখন সে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা হারায় ও চিকিৎসা হারায় ভরসা।

সঠিক পথ ধরে ধীর ফল আসা অনেক সময় “ঝড়ের মত ফল” এর চেয়ে ভালো।

---

২. Follow-up এ রোগী উন্নতি না পেলে চুপ থাকা বা গড়িমসি করা

রোগী যদি improvement না দেখে, তখন চিকিৎসক বিব্রত হয়ে পরে follow-up এ সময় দেন না, যোগাযোগ এড়িয়ে যান।

কেউ কেউ “আপনার ভেতরে কোনো সমস্যা, আমার ওষুধ ঠিক ছিল” এমন বলে দায় এড়ান।

বাস্তবে একজন ভালো চিকিৎসক ফলোআপেও রোগীর পাশে থাকেন, উন্নতি না হলে রিভিউ করেন, শিখেন, সংশোধন করেন।

---

৩. রোগী চলে যাবে মনে করে ‘না’ বলার সাহস না থাকা

“স্যার, আমার মেয়ের HIV পজেটিভ। একটু হালকা/পাতলা ওষুধ দিয়ে দিন। আমি চাইনি কেউ এই রোগের বিষয়ে জানুক।”
অনেক সময় চিকিৎসক উত্তর দেন, “হুম, এই রোগ ঠিক হয়ে যাবে” কিন্তু নিজেই জানেন, রোগটা কতটা জটিল।
সত্য গোপন করে হালকা আশা দেওয়া কখনো কখনো বিশ্বাসঘাতকতা হয়ে দাঁড়ায়।

---

৪. ‘Patient retention’ এর দোহাই দিয়ে unnecessary ওষুধ পরিবর্তন

রোগী বললো “ওষুধ খেয়ে কোনো পরিবর্তন দেখছি না” অথচ ওষুধটা সঠিক ছিল, শুধু সময় প্রয়োজন ছিল।

তখন রোগী চলে যাবে মনে করে চিকিৎসক নতুন ওষুধ দিয়ে দেন, তাতে রোগীর কনফিউশন বাড়ে।

হ্যানেম্যান বলেন — “Wait and watch is itself a prescription.”
সঠিক সময়ে ধৈর্য দেখানো চিকিৎসারই অংশ।

---

পুনশ্চ :

সত্য বলুন, যতটুকু সম্ভব আশাবাদী হোন, কিন্তু কখনোই অসততা বা তোষামোদে গিয়ে সত্য বিকৃতি করবেন না।
একজন হোমিও চিকিৎসক হবেন রোগীর শিক্ষকও।তাকে বুঝাবেন কীভাবে চিকিৎসা হয়, কতটা সময় লাগে এবং কোথায় আমাদের সীমা।
রোগীকে খুশি করতে গিয়ে আপনি যদি চিকিৎসার সত্য ভুলে যান, তাহলে আপনি নিজের পেশার সাথেই বেইমানি করছেন।

চলবে ইনশাআল্লাহ…💓

ডা. মোঃ সাইফুল আলম।
দঃদনিয়া শনিআখরা, ঢাকা 1236।
দনিয় যুবশক্তি ক্লাব এর পাশে। 01676722445

Epulis (ইপিউলিস) কি??? ---★Epulis:   ইপিউলিস এক প্রকার টিউমার। ইহা দাঁতের মাড়ির বিবৃদ্ধি বা তালু বা জিহ্বার মাংস বৃদ্ধি ...
20/09/2025

Epulis (ইপিউলিস) কি??? ---

★Epulis: ইপিউলিস এক প্রকার টিউমার। ইহা দাঁতের মাড়ির বিবৃদ্ধি বা তালু বা জিহ্বার মাংস বৃদ্ধি হয়ে গঠিত হয়। ইহা নন-ক্যানসারাস বা বিনাইন টিউমার। তবে সঠিক সময়ে বা উক্ত টিউমারের প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা না নিলে ইহা ধীরে ধীরে দলা বা পিন্ডের আকার ধারণ করে মুখের বাহিরে চলে আসে, লম্বায় দাঁতের চেয়ে বড় হয়ে যায় এবং খাবার খাওয়ার সময় খাদ্য দ্রব্য চিবানোর সময় উক্ত মাংসপিন্ডে কামড় লেগে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। সেখানে প্রদাহ হয়ে প্রচন্ড ব্যথা বেদনা হয় এবং খুবই স্পর্শকাতর হয়ে যায় সবশেষে ইনফেকশনের সৃষ্টি হয়ে মুখে ঘা হয়, মাড়ি থেকে রক্ত ও পুঁজ বের হয়, মাড়ি থেকে দাঁত আলগা হয়ে যায় এবং ক্যানসারের ঝুঁকি তৈরি হয়

★প্রকারঃ
Epulis অনেক প্রকারে হয়ে থাকে তবে প্রধান ০৩ প্রকারের হয়ঃ-
১। Fibromatous or ossifying epulis: দাঁতের মাড়ি, হাড় ও লিগামেন্টের উপর উদ্ভুত তন্তু জাতীয় টিউমারকে Fibromatous epulis বলে।
২। Granulomatous epulis : দাঁত পড়ে যাওয়ার পর খালি জায়গায় মাংস বৃদ্ধি হয়ে যে টিউমার হয় তাকে Granulomatous epulis বলে।
৩। Giant cell epulis : ইহা মুখের কমন Giant Cell Lession(ঘা) গুলোর একটি। মুখের নরম টিস্যু বা তন্তুর উপর বেগুনি লালচে রংয়ের গুটি বা ক্ষুদ্র টিউমার।

★লক্ষ্মণঃ
১। তন্তুল বা Fibrous হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুই দাঁতের মাঝে হয়। এছাড়াও মুখের তালু, জিহ্বার উপরে ও নীচে এবং মুখের ভিতরের দিকে ঠোটের গোড়ার দিকে এই মাংস বৃদ্ধির টিউমার হতে দেখা যায়।
২। এটির বৃদ্ধি খুব দ্রুত হয় তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ২ সে. মির এর নীচে থাকে সর্বোচ্চ ৪সে. মি. হতে পারে।
৩। এটি অমসৃণ ও গোলাপি বা লালচে রংয়ের হয়ে থাকে।
৪। অনেকটা গোলাকার মাশরুম আকৃতির মনে হয়।
৫। ঘা হতে পারে ও রক্ত পড়তে পারে।
৬। অনেক সময় এর আক্রমন হাড়ে গিয়ে পড়তে পাড়ে।

★★চিকিৎসাঃ এ্যালোপ্যথিতে সার্জিক্যাল অপারেশন একমাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে এন্টিসাইকোটিক মেডিসিন প্রয়োগ করে বিনাঅপারেশনে সম্পুর্ণ আরোগ্য করা যায়। যদি কেউ এই সমস্যায় ভোগেন তবে দেরি না করে নিকটস্থ অভিজ্ঞ রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিন আশাকরি আরোগ্য লাভ করবেন।

বাত জ্বর ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা --বাতজ্বর এমন একটি রোগ যা সারা শরীরে বিশেষ করে হৃদপিণ্ড, শিরা এবং স্নায়ুতন্ত্র কোষে প্রদা...
19/09/2025

বাত জ্বর ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা --

বাতজ্বর এমন একটি রোগ যা সারা শরীরে বিশেষ করে হৃদপিণ্ড, শিরা এবং স্নায়ুতন্ত্র কোষে প্রদাহ সৃষ্টি করে৷ এটা হৃদপিণ্ডের ভাল্বের সমস্যার জন্য বিশেষভাবে দায়ী৷ বাতজ্বরে সাধারণত ৫-১৫ বছরের শিশুরা বেশী আক্রান্ত হয়৷ জ্বর আসে, গায়ে ব্যথা, শরীর ম্যাজ ম্যাজ করে, ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়৷

বাতজ্বরের লক্ষণসমুহ

**হৃদপিণ্ড/বুকে ব্যথা, বুক ধড়ফড় করা, পা ফুলা, হৃদপিন্ডের ভাল্বের সমস্যা৷
**বড় বড় গিরা ফুলা এবং প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।
**স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা-হাত,পা, মাথা অথবা শরীরে অনেক ক্ষেত্রে মৃদু কম্পন দেখা দেয়।
**ত্বকে বিশেষ ধরনের লালচে দাগ হওয়া।
**ত্বকে গুটি হওয়া,মাথার পিছন দিকে, কনুইয়ের নীচে, হাতের গিটের সামনের ভাগে অথবা হাঁটুর কাছাকাছি হাড়ের উপরে গ্রন্থির মতো এক ধরনের গোটা দেখা যেতে পারে৷
বাতজ্বরের জটিলতা

**হৃদ যন্ত্রের প্রদাহ।
**হার্টফেল।
**বুক ধড়ফড় করা।
**হার্টের ক্রিয়াগত বিশৃংখলা।
বাতজ্বরের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের লক্ষনভিত্তিক আলোচনা

*একোনাইট
শীতকালের শুস্ক, শীতল বায়ুর প্রভাবে হঠাৎ প্রবল জ্বর, শুস্কচর্ম, অস্হিরতা, প্রবল পিপাসা, অত্যান্ত ও আগুনের ন্যায় উত্তপ্ত মুত্র, ইত্যাদি লক্ষণে প্রাথমিক অবস্হায় উপযুক্ত। আক্রান্ত গ্রন্হির স্হান পরিবর্তনশীল বেদনা, আরক্তিম স্ফীতি। বুকে খচখচানি বেদনার জন‍্য শ্বাসপ্রস্বাসে কষ্ট, হৃৎপিন্ডের মধ্যে প্রবল আলোড়ন ও উদ্দ্যেগ।

*এপিস মেল
হুলফুটানা জ্বালাকর বেদনা ও টাটানিসহ আক্রান্ত স্হানের অবশতা বা কাঠিন্য ও শোথ বা স্ফীতি, বেদনাদির ডান হইতে বামে প্রবাহিত, স্বল্পমুত্র; তৃষ্ণাহীনতা মধ্যে মধ্যে হঠাৎ চিরিক দিয়া উঠে, তাপ প্রয়োগ বা উষ্ণগৃহ অসহ্য বোধ, প্রভূত ঘর্ম হইলে লক্ষণাদির উপশম হয়।

*আর্নিকা
আক্রান্ত সন্ধির স্ফীতি সহ ছিড়িয়া ফেলার ন্যায় বেদনা। অত্যান্ত টাটানি ও অসারতা, সামান্য নড়াচড়ায় বা বিছানা গরম হইয়া উঠিলে বৃদ্ধি, স্পর্শভয়ে ভীত হইয়া আৎকাইয়া উঠে; বিছানা কঠিন মনে হয়; হৃৎপিন্ডের নিম্নাংশে দিবারাত্রি চাপপ্রদ বেদনায় আর্ণিকা মন্টেনা উপযোগী।

*আর্সেনিকএলবম
অস্হিরতা, অবসন্নতা, মৃত্যুভয়, রাতের বা দিনের মধ্যভাগে বাতজ্বরের বৃদ্ধিতে আর্সেনিক এলবম উপযোগী।

ব্রাইয়োনিয়া এলবম
কেটে ফেলার ন্যায়, সূচিবিদ্ধের ন্যায়, চেপে ধরার ন্যায় বেদনা। সামান্য নড়চড়াতে বেদনার বৃদ্ধি ও চুপচাপ থাকলে উপশম হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য- মল শুকনো এবং কঠিন। প্রচুর পানি পিপাসা- ঠোট মুখ শুকিয়ে যায়। জিহবা ও গায়ের চামড়া শুকনো। একোনাইটে বেদনার উপশম হলে, ব্রাইয়োনিয়া আরোগ্য করে।

রাসটক্স
রাত্রে, বিশ্রামকালে, প্রাতঃকালে জেগে উঠার সময় এবং শয্যার উত্তাপে বেদনার বৃদ্ধি। নড়াচড়ায় বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে বেদনা উপশম। অত্যন্ত অস্থিরতা। ঠান্ডা বাতাস সহ্য হয় না। প্রথম নড়াচড়ায় বেদনার বৃদ্ধি এবং পরে নড়াচড়ায় উপশম।

পালসেটিলা
সন্ধিস্থান অল্প স্ফীত ও সামান্য লালচে। পরিবর্তনশীল বেদনা-বেদনা এক স্থান হতে অন্য স্থানে চলে যায়। জানু, গোড়ালী, হাত পায়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধিতে বেদনা। রোগী খুব গরম কাতর কিন্তু পিপাসা শুন্য। রোগী খুব নরম প্রকৃতির, সামান্য কারনে কান্না করে। ঔষধটি কোমল ও নরম স্বভাবের মানুষদের জন্য নির্দেশিত হয়।

কলোফাইলাম
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধিতে বাত বেদনা।হাত পায়ে এবং আঙুলের সন্ধিতে অত্যন্ত বেদনা। বেদনা এক স্থানে বেশীক্ষন থাকে না। গরম প্রয়োগে বেদনার উপশম হয়।

ক্যালকেরিয়া কার্ব
দৈহিক অবয়ব স্থুল বা মোটাসোটা। ঠান্ডা লাগার প্রবণতা। শরীরের সমস্ত জয়েন্ট ও মাংসপেশী ব্যাথা হয়। সমস্ত শরীর ঘামে বিশেষত মাথা বেশী ঘামে। রোগীর ডিমের প্রতি অতিরিক্ত চাহিদা।ঔষধটির ধাতুগত বৈশিষ্ট্য প্রধান নির্দেশক।

টিউবারকুলিনাম
বংশগত ক্ষয়দোষের ইতিহাস। ঘন ঘন ঠান্ডা লাগার প্রবণতা। গরম সেক ও মালিশে বাত ব্যাথার উপশম। পরিবর্তনশীল বেদনা। ভ্রমণ পিয়াসি মানুষ। কুকুরের ভীষন ভয়। মাংস খেলে বাত ব্যাথা বাড়ে।

মেডোরিনাম
সুনির্বাচিত ঔষধের ক্রিয়াহীনতা। বংশগত সাইকোসিস প্রবণতা যুক্ত রোগী । বাতের বেদনা সমস্ত শরীর আক্রমণ করে। পায়ের গোড়ালি এত ব্যাথা হয় যে রোগী হাটতে পারে না। সমস্ত কষ্ট দিনের বেলায় বৃদ্ধি পায়। গরম প্রয়োগে ব্যাথা বেদনা হ্রাস পায়। শরীরের গীটগুলো ফুলে যায়। রোগের কথা বর্ননা করতে চোখে অশ্রু আসে।
বাতজ্বর চিকিৎসায় উপরোক্ত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ছাড়াও অনেক সদৃশ ঔষধ রয়েছে। এই রোগটি অত্যন্ত জটিল এবং অবহেলা করা উচিত নয়। একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিবেন।

বাতজ্বর প্রতিরোধ
অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশ বা বস্তি এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যেই এই রোগ বেশি হয়ে থাকে। তাই এমন পরিবেশ এড়িয়ে চলা উচিত। ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা যেমন খাবার পরে দাঁত-মুখ ভালো করে পরিষ্কার করা।বিশেষ করে রাতে শোয়ার আগে ও সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করা।নিয়মিত পরিমিত পানি পান করা উচিত। গলায় সংক্রমণ বা গলাব্যথা হলে অবহেলা না করে তাৎক্ষণিক সঠিক চিকিৎসা করলে বাতজ্বর হওয়ার সম্ভাবনা কম হয় বা একেবারেই থাকে না। তাৎক্ষণিক চিকিৎসক না পেলে বা না দেখানো গেলে বাসায় হালকা গরম পানি ও লবণ দিয়ে কমপক্ষে দিনে তিনবার পাঁচ মিনিট সময় ধরে গরগর করা। তাহলে যেমন গলাব্যথা বা গলা সংক্রমণ ভালো হয়ে যাবে, তেমনি বাতজ্বর হওয়ার ঝুঁকিও থাকবে না।

✨ PCOS – নারীর নীরব শত্রু ✨Polycystic Ovarian Syndrome (PCOS) হলো একটি বহুল প্রচলিত হরমোনজনিত সমস্যা, যা নারীর প্রজনন ক্...
19/09/2025

✨ PCOS – নারীর নীরব শত্রু ✨

Polycystic Ovarian Syndrome (PCOS) হলো একটি বহুল প্রচলিত হরমোনজনিত সমস্যা, যা নারীর প্রজনন ক্ষমতা ও সার্বিক স্বাস্থ্যের উপর গভীর প্রভাব ফেলে।

---

🔬 রোগের কার্যপ্রণালী (Pathophysiology of PCOS)

স্বাভাবিক অবস্থায়—

নারীর ডিম্বাশয় প্রতিমাসে একটি পরিপক্ক ডিম্বাণু তৈরি ও মুক্ত করে (Ovulation)।

এই প্রক্রিয়াটি নিয়ন্ত্রণ করে দুটি হরমোন — FSH (Follicle Stimulating Hormone) ও LH (Luteinizing Hormone)।

FSH ডিম্বাণুর বৃদ্ধি ও পরিপক্কতা ঘটায়, আর LH-এর হঠাৎ বৃদ্ধিতে ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে মুক্ত হয়।

কিন্তু PCOS-এর ক্ষেত্রে—

পুরুষ হরমোন (অ্যান্ড্রোজেন) অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়।

এর ফলে ডিম্বাণু ঠিকভাবে পরিপক্ক হয় না, বরং তরল ভর্তি অপরিপক্ক থলি (immature follicles) ডিম্বাশয়ে জমতে থাকে।

ডিম্বস্ফোটন (Ovulation) বন্ধ হয়ে যায়।

এতে প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায়, এবং ইস্ট্রোজেন, FSH ও LH-এর ভারসাম্যও নষ্ট হয়।

👉 ফলস্বরূপ, নারীর মাসিক চক্র অস্বাভাবিক হয়ে পড়ে ও দীর্ঘমেয়াদী নানা জটিলতা দেখা দেয়।

---

🔎 কারণসমূহ (Causes Behind PCOS)

✔️ বংশগত প্রভাব – পরিবারে PCOS থাকলে ঝুঁকি বেশি।
✔️ ডিম্বাশয় থেকে অতিরিক্ত অ্যান্ড্রোজেন উৎপাদন।
✔️ ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স – অতিরিক্ত ইনসুলিন ডিম্বাশয়কে আরও বেশি অ্যান্ড্রোজেন তৈরি করতে বাধ্য করে।
✔️ উচ্চ অ্যান্ড্রোজেনের কারণে শরীরে দীর্ঘস্থায়ী লো-গ্রেড ইনফ্লেমেশন।
✔️ ওজন বৃদ্ধি, স্থূলতা ও নিষ্ক্রিয় জীবনযাপন।

---

⚠️ লক্ষণ ও উপসর্গ (Signs & Symptoms)

🌸 মাসিকজনিত সমস্যা –

▪️অনিয়মিত বা বিলম্বিত মাসিক

▪️দীর্ঘদিন মাসিক বন্ধ (অ্যামেনোরিয়া)

▪️অল্প রক্তস্রাব / অতিরিক্ত রক্তস্রাব

🌸 শরীর ও ত্বকের পরিবর্তন –

▪️মুখে বা শরীরে অস্বাভাবিক লোম (হিরসুটিজম)

▪️ব্রণ ও তৈলাক্ত ত্বক

▪️চুল পড়া বা পাতলা হওয়া

▪️ত্বক কালো হয়ে যাওয়া (বিশেষ করে গলা, বগল, কুঁচকি, স্তনের নিচে)

🌸 অন্যান্য সমস্যা –

▪️ওজন বৃদ্ধি ও স্থূলতা (৮০% ক্ষেত্রে)

▪️মুড পরিবর্তন, খিটখিটে স্বভাব, মাথাব্যথা

---

🧪 PCOS নির্ণয় (Diagnosis)

✅ পেলভিক আল্ট্রাসাউন্ড – ডিম্বাশয়ে সিস্ট ও আকার বৃদ্ধি দেখা যায়।
✅ হরমোন টেস্ট – FSH, LH, অ্যান্ড্রোজেন, প্রোল্যাক্টিন, প্রোজেস্টেরন।

---

🚨 জটিলতা (Complications)

❌ বন্ধ্যাত্ব
❌ টাইপ-২ ডায়াবেটিস
❌ মেটাবলিক সিনড্রোম (উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার একসাথে বেড়ে যাওয়া)
❌ গর্ভপাত ও প্রিম্যাচিউর জন্ম
❌ উদ্বেগ, বিষণ্নতা ও খাদ্যাভ্যাসজনিত সমস্যা

---
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা (Homeopathic Treatment for PCOS)

হোমিওপ্যাথি মূলত শরীরের হরমোনের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে, ডিম্বস্ফোটন স্বাভাবিক করে, বিপাকক্রিয়া ঠিক করে ও মানসিক অবস্থার উন্নতি ঘটায

Address

Al Madina Homeo Hall
Dhaka
1236

Telephone

+8801676722445

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Saiful Alam - Homeo Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category