স্বাস্থ্য পরামর্শ

স্বাস্থ্য পরামর্শ ab nil

নিরাপদ যৌন অভ্যাস না করলে আপনার অনেক ধরণের রোগ পারে। আজকে, হার্পিস নামক একটি রোগ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। হারপিস কি? জে...
27/08/2025

নিরাপদ যৌন অভ্যাস না করলে আপনার অনেক ধরণের রোগ পারে। আজকে, হার্পিস নামক একটি রোগ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

হারপিস কি?
জেনিটাল হারপিস হল একটি এস টি ডি যা দুই ধরনের ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট - হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ 1 (HSV-1) এবং হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ 2 (HSV-2)।
রোগ সংক্রমণ আছে এমন কারো সাথে যেকোনো ধরণের যৌন মিলন যেমন: যোনি, পায়ুপথ বা ওরাল সেক্স করার মাধ্যমে আপনি হারপিস দ্বারা সংক্রমিত হতে পারেন।
এছাড়াও নিম্নে বর্ণিতদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক থাকলেও আপনি হারপিস হতে:

১. একটি হারপিস কালশিটে আছে এমন কেউ;
২. মুখে হারপিসের সংক্রমণ আছে এমন কারো সাথে লালার বিনিময় ঘটলে;
৩. যৌনাঙ্গে হারপিস সংক্রমণ আছে এমন কারো সঙ্গে যৌনাঙ্গের তরলের আদব প্রদান ঘটলে;
৪. মুখে হারপিস আছে এমন কারোর সংক্রমিত অংশের চামড়া থেকে বা
হারপিস সংক্রমিত যৌনাঙ্গ ত্বক থেকেও।

এছাড়া এমন একজন যৌন সঙ্গীর দ্বারাও যৌনাঙ্গে হারপিসের সংক্রমণ হতে পারে যার দৃশ্যমান কোন ঘা নেই বা নিজের সংক্রমণ সম্পর্কে তিনি জানেন পর্যন্ত না। আপনি যদি ওরাল হার্পিসে সংক্রমিত সঙ্গীর সাথে ওরাল সেক্স করেন তাহলেও যৌনাঙ্গ হারপিস সংক্রমিত হতে পারে। আপনি যদি মনে করেন যে আপনার হারপিস আছে, তাহলে অনুগ্রহ করে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

বাচ্চারা খুব ছোট থেকেই মায়ের গন্ধ,কণ্ঠ আর স্পর্শ চিনে নেয়। বিশেষ করে দুধ খাওয়ার সময় মা-কে নিজের “মিল্ক সাপ্লায়ার” ভেবে ন...
27/08/2025

বাচ্চারা খুব ছোট থেকেই মায়ের গন্ধ,কণ্ঠ আর স্পর্শ চিনে নেয়। বিশেষ করে দুধ খাওয়ার সময় মা-কে নিজের “মিল্ক সাপ্লায়ার” ভেবে নেয়। মজা করে বলা যায়, মায়ের কাছে বাচ্চার প্রথম পরিচয়ই হলো দুধের উৎস।

আম্মু হাতে একটু ব্যা%*থা পায়ছে এইজন্য আব্বু আম্মুরে কাজ করতে দিচ্ছে না!!আম্মু কিছু করতে গেলে আব্বু গিয়ে নিয়ে নেয়,, আজকে ...
22/08/2025

আম্মু হাতে একটু ব্যা%*থা পায়ছে এইজন্য আব্বু আম্মুরে কাজ করতে দিচ্ছে না!!
আম্মু কিছু করতে গেলে আব্বু গিয়ে নিয়ে নেয়,, আজকে কলেজ থেকে আসার পর শুনলাম ভাত, তরকারি রান্না করছে আব্বু!!
প্রতিদিন আসার পর আম্মু শরবত বানায় দেয় আজকে আব্বু নিজে বানায় দিছে!! যাওয়ার সময় আম্মুরে বলে গেছিলাম "ফোন নিচ্ছি না চার্জ নাই!!
আসার পর দেখি ফুল চার্জ,, দরজার সামনে এসে আব্বু বলে "" তোর ফোন কিন্তু আমি চার্জ দিয়ে রাখছি দেখ চার্জ হয়ছে কী-না ""!
বিকালে নিজে নিজে গাছে পানি দিলো,, আম্মুর কষ্ট হবে বলে নিজে চা বানায়!!আমাকে ও করতে দেয় না ভালো করে!
আমার আম্মু আব্বুর এসব কান্ড দেখে আমাকে ডেকে ডেকে দেখায় ""দেখ তোর বাপের কান্ড কি শুরু করছে""!
এমন হাসি খুশির মূহুর্ত আল্লাহ জীবনে রাখছে আর কি চাইবো!!
আল্লাহ সবার আব্বু আম্মুকে নেক হায়াত দান করুক!!
সংগৃহীত

বন্ধ্যাত্ব ও এর চিকিৎসা:বন্ধ্যাত্ব কি?যদি কোনো দম্পতি সন্তান লাভের চেষ্টা করেও এক বছরের বেশি সময় ধরে গর্ভধারণ করতে না প...
20/08/2025

বন্ধ্যাত্ব ও এর চিকিৎসা:

বন্ধ্যাত্ব কি?

যদি কোনো দম্পতি সন্তান লাভের চেষ্টা করেও এক বছরের বেশি সময় ধরে গর্ভধারণ করতে না পারে, তখন তাকে বন্ধ্যাত্ব বা ইনফার্টিলিটি বলা হয়। এটি পুরুষ বা মহিলার উভয় দিকের সমস্যার কারণে হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, উভয়ের মধ্যেই সমস্যা থাকতে পারে।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী:

৬ মাসের মধ্যে সহবাস করলে প্রায় ৫০% মহিলা গর্ভধারণ করতে পারেন।

এক বছরের মধ্যে এই হার প্রায় ৯০%।

বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রে ৪০% ক্ষেত্রে সমস্যা মহিলার, ৩৫% ক্ষেত্রে পুরুষের, ১০–২০% ক্ষেত্রে উভয়ের, এবং ১০% ক্ষেত্রে কারণ অজানা।

পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের কারণ:

পুরুষের বন্ধ্যাত্ব মূলত শুক্রাণুর গুণগত বা পরিমাণগত সমস্যা, নিঃসরণের সমস্যা, বা ইমিউনোলজিক্যাল সমস্যা এর কারণে হয়। এছাড়া কিছু অন্যান্য কারণও আছে:

1. জন্মগত ত্রুটি: যেমন শুক্রাশয় ঠিকমতো না থাকা।

2. সংক্রমণ: মাসপস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, গনোরিয়া, যক্ষা ইত্যাদি।

3. পরিবেশগত প্রভাব: অতিরিক্ত গরম পরিবেশ, গরম পানিতে গোসল, নাইলনের অন্তর্বাস।

4. জীবনধারা: ধূমপান, অ্যালকোহল, মাদকদ্রব্য, কিছু ঔষধ।

5. হরমোন ও জেনেটিক সমস্যা।

মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের কারণ:

মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব সাধারণত গর্ভধারণ প্রক্রিয়ার জটিলতায় ঘটে। প্রধান কারণগুলো হলো:

1. ফ্যালোপিয়ান টিউব বাধা: ডিম্বাণু শুক্রাণুর সঙ্গে মেলাতে ব্যর্থ হয়।

2. ডিম্বাণু উৎপাদনের সমস্যা: হরমোনের ভারসাম্য না থাকলে ডিম্বাণু সৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটে।

3. পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS): হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়া, স্থুলতা, অনিয়মিত মাসিক, মুখমণ্ডল ও শরীরে অতিরিক্ত লোম, ব্রণ।

4. হাইপোথ্যালামাস বা পিটুইটারি সমস্যা: ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন (FSH) এবং লুইটিনাইজিং হরমোন (LH) সঠিকভাবে উৎপাদিত না হলে ডিম্বাণু সৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটে।

---

বন্ধ্যাত্ব প্রতিরোধের উপায়

পুরুষ-মহিলারা স্বাভাবিক উর্বরতা বজায় রাখতে কিছু সহজ অভ্যাস নিতে পারেন:

স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখা।

ধূমপান ত্যাগ।

অ্যালকোহল এড়ানো।

মানসিক চাপ কমানো।

ক্যাফিন সীমিত ব্যবহার (প্রতিদিন ৬–৮ কাপের কম)।

19/08/2025

"সব ঋণ শোধ করা যায় না,
কিছু মানুষের দেওয়া দুঃখের ঋণ চুকানোর ক্ষমতা আমার নেই।
তবে আমি জানি— আল্লাহ সুবিচারক,
মানুষের অন্যায়ের হিসাব তিনি-ই নেবেন।" 🌿🤲

১. রাইপেনিং (Ripening) বা নরম হওয়া:-👉গর্ভাবস্থার শেষ দিকে জরায়ুমুখ ধীরে ধীরে নরম হতে শুরু করে। অনেকটা ফল পাকার মতো এই প...
19/08/2025

১. রাইপেনিং (Ripening) বা নরম হওয়া:-
👉গর্ভাবস্থার শেষ দিকে জরায়ুমুখ ধীরে ধীরে নরম হতে শুরু করে। অনেকটা ফল পাকার মতো এই প্রক্রিয়ায় জরায়ুমুখ প্রসবের জন্য প্রস্তুত হয়।

২. ইফেসমেন্ট (Effacement) বা পাতলা হওয়া:-
👉প্রসবের আগে বা বেদনা শুরু হলে জরায়ুমুখ পাতলা হতে থাকে। এর পরিমাপ ০% থেকে ১০০% পর্যন্ত হতে পারে। যখন এটি ১০০% পাতলা হয়, তখন ডেলিভারির জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত বলে ধরা হয়।

৩. ডাইলেশন (Dilation) বা প্রসারণ:-
👉প্রসবের সময় জরায়ুমুখ ০ সেমি থেকে ১০ সেমি পর্যন্ত প্রসারিত হয়। ১০ সেমি হলেই শিশু প্রসবের জন্য প্রস্তুত।

🔹 ল্যাটেন্ট ফেজ: ০ থেকে ৪ সেমি পর্যন্ত ধীরে ধীরে প্রসারণ।
🔹 অ্যাক্টিভ লেবার: ৪ থেকে ১০ সেমি পর্যন্ত দ্রুত প্রসারণ ও তীব্র বেদনা।

💡 আপনার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:-
✔️ জেনে রাখুন: ডাক্তার বা নার্স আপনার ডাইলেশন পরীক্ষা করে প্রসবের অগ্রগতি বুঝবেন।
✔️ আরামের জন্য: হালকা হাঁটাচলা 🚶‍♀️, গরম পানি দিয়ে গোসল 🚿 অথবা স্বামীর সহায়তা নিলে ব্যথা কমতে পারে।

🌼 প্রসব একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। আপনার শরীর স্বাভাবিকভাবেই এর জন্য প্রস্তুত থাকে। ডেলিভারির সময় চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলুন, এতে প্রসব সহজ হবে। 💕
゚viralシfypシ゚viralシalシ #ফলোয়ার

মাসে মিনিমাম ৩০হাজার টাকা কামানো রিকশাওয়ালারা কোনোভাবেই গরীব না। এইটা দেশের জিডিপি পার ক্যাপিটাল থেকেও বেশি। আপনি তাদের ...
13/08/2025

মাসে মিনিমাম ৩০হাজার টাকা কামানো রিকশাওয়ালারা কোনোভাবেই গরীব না। এইটা দেশের জিডিপি পার ক্যাপিটাল থেকেও বেশি। আপনি তাদের গরীব ভাবেন কারণ আপনার মাথায় এটাই সেট হয়ে আছে যে, রিকশাওয়ালা মানেই গরীব। তার উপর আবার তারা ছেঁড়াফাটা লুঙ্গি পরে থাকে, গায়ের রঙ ময়লা, লেখাপড়াও জানে না, আবারব কথা বলে আঞ্চলিক ভাষায়।

গরীব তো আসলে আপনি! কামান মাসে ১৫হাজার টাকা, কিন্তু ভাব নেন লাখপতির। ফিটফাট জামাকাপড় পরে থাকেন, দেখতে শুনতে স্মার্ট, লেখাপড়া জানা গ্র‍্যাজুয়েট, কথাও বলেন পরিমিত ভাষায় । আপনাকে গরীব ভাবার কোনো উপায়ই নাই।

সবার আগে ওদের গরীব ভাবা বন্ধ করেন, আর নিজেদেরও বড়লোক দেখানো বন্ধ করেন। তাহলেই দেখবেন অর্ধেক সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে।

বাচ্চা বিরক্ত করলে কখনোই তার গায়ে হাত তুলবেন না। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন?আসলে বাচ্চারা কি ইচ্ছা করে আমাদের বিরক্ত করে? তাদের ব...
11/08/2025

বাচ্চা বিরক্ত করলে কখনোই তার গায়ে হাত তুলবেন না। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন?
আসলে বাচ্চারা কি ইচ্ছা করে আমাদের বিরক্ত করে? তাদের ব্রেইন এখনো পুরোপুরি বিকশিত হয়নি, তারা ঠিকমতো ইমোশন, নির্দেশনা বা সময় বুঝতে পারে না।

তাহলে আমরা বড় হয়ে যারা আমাদের বিরক্ত করে, তাদের মারি না কেন? অফিসের বস, রাস্তার কেউ, বা বাসার গৃহকর্মী — তাদের উপর তো আমরা রাগ ঝাড়ি না! তাহলে বাচ্চার উপর কেন?

কারণ সে দুর্বল, ছোট, আমাদের নিয়ন্ত্রণে — এখানেই আসে আমাদের "পাওয়ার" দেখানোর প্রবণতা। এটা অন্যায়।

একটা ছোট শিশু যদি কিছু ভুল করে, তার উপর চিৎকার বা আঘাত তাকে শুধরে দেবে না বরং তার আত্মবিশ্বাস ও মানসিকতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

রাগ কি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না? সবসময় বড়দের সাথে মেজাজ ঠিক রাখি, বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও পারা যায়।
একটু কৌশলী হতে হবে।

গল্পের মাধ্যমে নিয়ম শেখানো, ধারাবাহিকতা রাখা, নিয়মের ব্যত্যয় না করা, পছন্দের জিনিস দিয়ে উৎসাহ দেওয়া, রাগ কমাতে কুরআনের আয়াত পড়ে নিজেকে সামলে নেওয়া — এগুলো চর্চা করলে বদল আসবেই।

সবার জন্য এক রুটিন রাখলে, বয়স অনুযায়ী একটানা নির্দেশনা দিলে, খেলনার মতো কাজগুলো ভাগ করে দিলে বাচ্চা সহজে শোনে।

বাচ্চা ভুল করবেই, কারণ সে শেখার পর্যায়ে আছে। তার শাস্তি না দিয়ে ধৈর্য ধরুন। আপনি দেখবেন, ধৈর্যই আপনাকে বদলে দেবে।

শিশুরা নিছক দায়িত্ব নয়, তারা নেয়ামত। বুঝে, ভালোবেসে, সময় দিয়ে বড় করলে তারাই আপনার সবচেয়ে বড় সহায় হবে।
#ভালোবাসা_দিয়ে_শাসন #পজিটিভ_প্যারেন্টিং #টডলার_বুঝি #শিশুর_মানসিকতা #রাগ_নিয়ন্ত্রণ_শেখি

*"শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য। ...
10/08/2025

*"শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য। আপনার বাচ্চা জেদ করে? খেয়াল করেছেন কখন জেদ বাড়ে?"*..........
!
— যখন ওর চাওয়া আপনি বারবার থামিয়ে দেন।
— যখন ওর আগ্রহকে আপনি “না” বলে চেপে দেন।
— যখন ওর চোখের সামনে আপনি রেগে যান।.........

শিশু তখন ভাবে,
🧠 "আমার কথা কেউ শোনে না"
🧠 "চিৎকার করলে, কান্না করলে, রাগ করলে তবেই সবাই শুনবে"........

👉 এভাবেই ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে জেদি স্বভাব, রাগী মন, অস্থির আচরণ। কিন্তু আপনি চাইলে এটা বদলাতে পারেন। শিশুরা কথা নয়, আচরণ দেখে শেখে ।
আপনি যেমন, সেও তেমন হবেই।"......
!
🔹 আপনি যদি তাকে সময় দেন — সে নিরাপত্তা শেখে
🔹 আপনি যদি তাকে ভালোবাসেন — সে ভালোবাসা দিতে শেখে
🔹 আপনি যদি ধৈর্য ধরেন — সে ধৈর্য শেখে
🔹 আপনি যদি তার আগ্রহে সাড়া দেন — সে আত্মবিশ্বাস পায়........

"একটা কথা মনে রাখবেন, না” বলাটা সহজ। কিন্তু “না”-এর জায়গায় ভালোভাবে বোঝানো শেখানো অনেক কঠিন — কিন্তু সবচেয়ে জরুরি।".....

🔸 শিশুর ইচ্ছে মানে তাকে উড়িয়ে দেওয়া না
🔸 ওর কৌতূহল মানে শাস্তি না
🔸 ওর চোখে জেদ মানেই রাগের জবাব না

"বরং বুঝিয়ে দিন, ধরিয়ে দিন, পাশে থাকুন।"...........

💥 তাহলে কী করবেন?
✔ কোন কিছু ধরলে না বলার পরিবর্তে বিকল্প কিছু দিন
✔ যতটা সম্ভব বাচ্চাকে ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নিতে দিন
✔ সবকিছুতে না নয়, কিছু জিনিস বুঝিয়ে বলুন
✔ রেগে গেলে থামুন, কারণ আপনার রাগ ওর শেখার জায়গা
✔ প্রতিদিন অন্তত কিছুটা সময় রাখুন শুধু ওর জন্য
✔ ওকে বলুন: “তুমি গুরুত্বপূর্ণ”, “তোমার কথা আমি শুনি”, "তোমাকে আমি অনেক ভালবাসি "...........
💥 মনে রাখবেন, বাচ্চারা যা দেখে, তাই হয়। আপনি যদি শান্ত থাকেন, ভালোবাসা দেন — সে-ও তাই শিখবে।

💥 এই পোস্টটা সব মা-বাবার সঙ্গে শেয়ার করুন, যিনি হঠাৎ একটু রেগে যান হয় হয়তো এই লেখা তার মনটা নরম করে দেবে।"......
সংগৃহীত

সাইকোলজিস্টরা বলেন,যেসব মা ২৪ ঘণ্টা ঘরের ভেতরে বাচ্চার দেখাশোনা করেন—তাদের মানসিক চাপ অনেক বেশি  হয়, এমনকি কর্মজীবী মায়ে...
09/08/2025

সাইকোলজিস্টরা বলেন,
যেসব মা ২৪ ঘণ্টা ঘরের ভেতরে বাচ্চার দেখাশোনা করেন—তাদের মানসিক চাপ অনেক বেশি হয়, এমনকি কর্মজীবী মায়েদের চেয়েও।
সেটা হয়তো কেউ দেখে না, বোঝেও না।

আমাদের সমাজ আজো মা-বান্ধব হয়ে উঠতে পারেনি।
একজন মেয়ে যখন নিজের ক্যারিয়ার, বন্ধু, স্বাধীনতা সব পেছনে ফেলে
শুধু সন্তানের জন্য নিজেকে উজাড় করে দেয়,
তখন তাঁকে বলা হয়—
"এটাই তো তোমার দায়িত্ব"।

কিন্তু কেউ জিজ্ঞেস করে না—
এই দায়িত্ব পালনের পথে তুমি কেমন আছো?

একজন মা যদি শারীরিকভাবে অসুস্থ হন,
যদি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন,
তাহলে কি তিনি সন্তানের জন্য সুস্থ পরিবেশ তৈরি করতে পারবেন?

আমি পারিনি বলতে চাই না,
তবে আমি **অসুস্থ থেকেও, ভীষণ মানসিক চাপের মধ্যেও আমার দুই সন্তান—ফাইরুজ ও নুসাইবাকে একা হাতে বড় করছি।**

দিনগুলো সহজ ছিল না, আজও না।
অনেক রাত নির্ঘুম গেছে,
অনেক সময় শরীর জ্বরাক্রান্ত, মাথায় ঝড়, আর তবুও রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে।
কারণ আমি মা।
কারণ কেউ ছিল না বলার—
**“তুমি একটু বিশ্রাম নাও, আমি বাচ্চাকে দেখছি।”**

তবু আমি লড়ে যাচ্ছি।
কারণ এই দুইটা মুখ—আমার অস্তিত্বের মূল।

তবে একটা কথা বলি,
যখন দেখি ফাইরুজ নুসাইবাকে মারছে বা রেগে যাচ্ছে,
তখন আমার নিজের ভেতরে একটা কষ্ট ছটফট করে—
**আমি বুঝি, ওর আচরণটা আসলে আমার অসহায়ত্বের প্রতিচ্ছবি।**

একটা ক্লান্ত মা, অসুস্থ মা, একা মা—
সবসময় শক্ত থাকতে পারে না।
শুধু একটা কথাই বারবার মনে হয়—
**যদি সমাজটা একটু বোঝে, যদি একটু সহযোগিতা করতো, তাহলে হয়তো এত কষ্ট হতো না।**

মা হতে গিয়ে আমরা নিজের অস্তিত্বটাকেও কেটে ফেলি,
তবু আমরা মূল্যায়ন না পাই—এই সত্যটা তীব্র বেদনার।

যে মায়েরা আজও নিজের অসুস্থতা, ক্লান্তি, বিষণ্নতা আড়াল করে সন্তানদের হাসিমুখ দেখে বাঁচতে চান—
তাদের জন্য অন্তত সমাজ একটু **সহানুভূতিশীল** হোক।

👨‍⚕️🦷 বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন – শুরু হোক প্রথম দাঁত ওঠার দিন থেকেই!👶 অনেক অভিভাবক মনে করেন, "বাচ্চাদের দুধের দাঁত তো পড়ে ...
08/08/2025

👨‍⚕️🦷 বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন – শুরু হোক প্রথম দাঁত ওঠার দিন থেকেই!

👶 অনেক অভিভাবক মনে করেন, "বাচ্চাদের দুধের দাঁত তো পড়ে যাবে, যত্নের দরকার কী?"

⚠️➡️ কিন্তু এই ভুল ধারণাই বাচ্চাদের দাঁতের ইনফেকশন, ব্যথা ও ভবিষ্যতের দাঁতের সমস্যার শিকড়।

📌 বাচ্চাদের দাঁতের যত্নে করণীয়:

** প্রথম দাঁত ওঠার পর থেকেই মায়ের সাহায্যে নরম ব্রাশ/গজ দিয়ে পরিষ্কার করা
** দিনে অন্তত ২ বার দাঁত ব্রাশ করা (বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে)
** অতিরিক্ত চিনি, চকোলেট ও সফট ড্রিংকস থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখা
** বছরে অন্তত ২ বার ডেন্টিস্টের কাছে চেকআপ করানো
** দুধ খাওয়ার পর বা মিষ্টি কিছু খাওয়ার পর দাঁত পরিষ্কার করানো
** থাম্ব সাকিং বা জিহ্বা ঠেলার অভ্যাস থাকলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া

📣 শিশুর স্বাস্থ্য মানেই শুধুমাত্র খাবার নয়, ওরাল হেলথও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ!
♦️সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত বদলে দিবে আপনার জীবন।

আরে ভাই থামেন,এটা একটা পুরুষ এর ট্রাই করে দেখছিলো টর্চ লাইটের আলো কেমন হয় ২০শে জুলাই ২০২৫ ইং তারিখে একটা অস্বাভাবিক ঘটনা...
08/08/2025

আরে ভাই থামেন,এটা একটা পুরুষ এর
ট্রাই করে দেখছিলো টর্চ লাইটের আলো কেমন হয়
২০শে জুলাই ২০২৫ ইং তারিখে একটা অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটে যায় সার্জারি বিভাগে।একজন পুরুষ তার "পু.শি" দিয়ে একটা টর্চ লাইট ঢুকিয়ে তারপর হাসপাতালে এসে ভর্তি হয়।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য পরামর্শ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram