Holy Healing

Holy Healing Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Holy Healing, Medical and health, Dhaka.

Holy Healing একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান যা কুরআন আয়াতের মাধ্যমে বদনজর, জিন এবং যাদুর সমস্যা চিকিত্সা করে। এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হলো রোগীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার করা, বিশেষ করে যাদের উপর যাদু বা বদনজরের প্রভাব রয়েছে।

⚠️ন্যাপকিন যত্রতত্রস্থানে ফেলবেন না।❗আমার খুব কাছের একজন বোন প্রায় দেড় বছর ধরে পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পিঠব্যথা, অতিরিক্ত...
25/07/2025

⚠️ন্যাপকিন যত্রতত্রস্থানে ফেলবেন না।❗

আমার খুব কাছের একজন বোন প্রায় দেড় বছর ধরে পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পিঠব্যথা, অতিরিক্ত চুল পড়া সহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ, যা কিছুতেই বন্ধ হচ্ছিল না। এমন অবস্থায় ওনার পুরো শরীর একেবারে ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছিল, শরীরে ভীষণ দুর্বলতা নেমে এসেছিল। অনেক ডাক্তার দেখানো হয়েছে, একাধিকবার ডাক্তারও পরিবর্তন করা হয়েছে-কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো; তাতেও কোনো ফল হয়নি।

একদিন ওনার শাশুড়ি আমাকে জানালেন, “আমাদের মুনতাহা (পুত্রবধূ) এই এই সমস্যায় ভুগছে।” এভাবে বহুদিন পার হয়ে যায়। পরে একদিন আমি ওনাকে নিজ থেকেই সেল্ফ-রুকইয়াহ দেই। রুকইয়াহ শোনার সময় ওনার অবস্থা খারাপ হতে থাকে-হঠাৎ কান্না, মাথাব্যথা, শরীরব্যথা, বমি সহ আরও নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

রুকইয়াহ শেষ হওয়ার পর উনি আমাকে ফোন করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন, রাগারাগি করতে থাকেন-“তুমি কী দিয়েছো! আমার তো অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছিল!” ইত্যাদি। যাই হোক, আলহামদুলিল্লাহ, এক পর্যায়ে উনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যান। তারপর তিনি আমাকে পুরো ঘটনা খুলে বলেন।

তিনি বলেন!
“আমি যখন ব্যবহৃত ন্যাপকিন /প্যাড ভালোভাবে না মুড়ে স্রেফ পলিথিনে ঢুকিয়ে ফেলতাম, তখনই এই সমস্যাগুলো হতো। কিন্তু যখন ভালোভাবে পরিষ্কার করে কালো পলিথিনে মুড়ে ফেলি, আলহামদুলিল্লাহ তখন আর কোনো সমস্যা হয় না।”

⚠️ কেন এমন হয়?
🔹 এই সমস্যার প্রধান কারণ হলো-এই ন্যাপকিনগুলো বাসার ময়লা নিয়ে যাওয়া লোকজন ও সিটি কর্পোরেশনের কর্মীরা দেখেন। এগুলো যেখানে ফেলা হয়, সেখানেও অনেকের নজরে পড়ে। এভাবে কারো বদনজর লাগতে পারে, আবার নোংরা জায়গায় থাকা খবিস জ্বীনও এর থেকে ক্ষতি করতে পারে। কারণ নাপাকি জিনিসই খবিস জ্বীনের খাদ্য এবং তাদের থাকার জায়গা।

✨ প্রিয় মা ও বোনেরা!
আপনারাও সাবধান হবেন।
ব্যবহৃত ন্যাপকিন বা কাপড়গুলো ফেলার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে শুকাবেন।
সম্ভব হলে আতর লাগিয়ে নেবেন, যাতে খবিস জ্বীন সহজে নজর না দিতে পারে।
ফেলার সময় সবসময় কালো পলিথিনে মুড়ে ফেলে-দিন যাতে বাইরের কেউ দেখতে না পায়।

📖 রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বাণী
১️⃣ “«قُضَاعَةُ الْإِسْلَامِ الْجِنُّ يَأْكُلُونَ الْعَذِرَةَ وَالْبَعْرَ»
“জ্বীনরা গোবর ও পায়খানা খায়।”
(মুসনাদ আহমদ, হাদিস: ২৫১৫৯)

২️⃣ “টয়লেট, ময়লা-আবর্জনা, নোংরা জায়গা এগুলো জ্বীনের আবাস।”
তিরমিজি, হাদিস: ৬০৬

🤲 সবাই ওনার জন্য দোয়া করবেন।
ওই বোনই বলেছেন যেন এই সতর্কবার্তাটি ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে অন্যরা বদনজর ও জ্বীনের ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকেন। আপনারাও দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন তাকে সুস্থ রাখেন এবং আমাদের সবাইকে হিফাজত করেন।
ছবিটি সংগৃহিত।

📌আমাদের লোকেশন।
🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 যোগাযোগ: 01602-382674

⚠️কালো জাদুর বাস্তব অভিজ্ঞতা❗(সতর্কতা-কাম্য,যা আমাদের চেতনায় জাগরণ ঘটাতে পারে)মুহতারামা সাফফানা আপু, পেশায় একজন প্রকৌশ...
23/07/2025

⚠️কালো জাদুর বাস্তব অভিজ্ঞতা❗
(সতর্কতা-কাম্য,যা আমাদের চেতনায় জাগরণ ঘটাতে পারে)

মুহতারামা সাফফানা আপু, পেশায় একজন প্রকৌশলী; উনার হাজব্যান্ড একটি স্বনামধন্য হসপিটালের মালিক পাশাপাশি আরেকটি হসপিটালের চেয়ারম্যান।বসুন্ধরার একটি হাই-সোসাইটি পরিবারের সদস্য।
তিন-চার বছর আগেও সব কিছু স্বাভাবিক ছিলো-স্বামী, সন্তান, সংসার। সবকিছুই,কিন্তু হঠাৎ করেই ঘরে অশান্তি নেমে আসে।স্বামী বিনা কারণেই সন্দেহ করা শুরু করলেন, সন্তান বিনা কারণেই ভার্সিটি থেকে কান্নাকাটি করে ফিরে আসত, রাতে ঘুমের মধ্যে ভয় পেয়ে উঠত।আর সাফফানা আপু নিজে এক ভয়াবহ ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন-ঘণ্টার পর ঘণ্টা নিঃশব্দে বসে থাকা, হঠাৎ কান্না শুরু, আবার হঠাৎ চিৎকার।

এক রাতে তিনি হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে বারান্দায় গিয়ে অদ্ভুত শব্দে কথা বলতে থাকেন।ভোররাতে পাশের ফ্ল্যাটের এক ভদ্রমহিলা আপুর হাজবেন্ড কে ফোন করে জানান'আচ্ছা ভাইয়া! সাফফানা আপুর কি হয়েছে?
“আপু বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন, এবং কিছুক্ষণ পর-পর,বলছিলেন-তুই আমার পুতুল কেন নিলি? আমি তোর রক্ত খাব!”

আপুর পরিবারটি খুব দ্রুত আমাদের Holy Healing Ruqyah & Hijama Center-এ যোগাযোগ করেন।রুকইয়াহ শুরু করতেই সাফফানা আপুর শরীর প্রচণ্ড কাঁপতে থাকে।চোখ শক্ত করে বন্ধ, মুখ দিয়ে অচেনা আওয়াজ।আর তিনি বলেতে থাকেন “ওর শ্বশুর বাড়িতে সাতটা যাদুর বস্তু আছে। তুমি একটাও খুঁজে পাবে না। আমি শুধু ওকে নয়, ওর সন্তানকেও শেষ করব।”

পরদিন সকালে আমরা আবার তাদের বাসায় যাই, দিনব্যাপী রুকইয়াহর কার্যক্রম চলছিলো।সন্ধ্যার দিকে, সন্দেহ অনুযায়ী বারান্দার কোণে থাকা একটি ফুলের টব খুঁড়ে দেখার ইচ্ছা পোষণ করি।সেখান থেকে বেরিয়ে আসে কাফনের কাপড়ে মোড়ানো একটি যাদুর বস্তু।ভিতরে ছিলো,কালো সুতো, সূঁচ, পচা চুল, ও
রক্তমাখা হাড়। এগুলো দেখে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম, এখানে এগুলো কিভাবে সম্ভব?
এই তাবিজটি ছিলো অত্যন্ত মারাত্মক তাবিজ,ঘরে অশান্তি, সম্পর্ক ভাঙন, দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা, যেকোনো কাজে বাধা,মানসিক ভীতির সঞ্চার-সহ, অনেকগুলো সমস্যার প্রাণকেন্দ্র।

আমরা দুইদিন টানা ৮ ঘণ্টা করে রুকইয়াহ করি উনাদের বসুন্ধরার বাসায়।এরপর সিদ্ধান্ত নেই, ঘটনার সূত্র যেহেতু গভীর, তাই তাদের গ্রামের বাড়িতে যাওয়া দরকার। সুতরাং যেমন চিন্তা তেমন কাজ, আমরা খুব দ্রুত তাদের গ্রামের বাড়িতে টানা তিন দিন রুকইয়াহ করি। তারপর জীনদের তথ্য অনুযায়ী, আমরা যাদুর বস্তু উদ্ধার করার চেষ্টা করি।

চুলা জ্বালানো মাত্রই পরিবারের সদস্যদের গা জ্বালাপোড়া শুরু করে দিতো,মাথা ঘুরে পড়ে যেত।
সাফফানা আপু তখন বলে উঠলেন,“এই আগুন থামাও! আমাকে পুড়িয়ে দিচ্ছে!” তখন আর বুঝতে বাকি রইলো না এই চুলার নিচে জাদু আছে।যেটি বের করার সাথে সাথেই সাফফানা আপু চিৎকার দিয়ে লাফিয়ে ওঠেন, তারপর জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য এই চুলাটা সাধারণত ব্যবহার করা হয় না, তবে বিভিন্ন পূজার সময়, গভীর রাতে আগুন দেওয়া হয়, ফলশ্রুতিতে, পুরো পরিবারে ভয়ংকর লেভেলের সমস্যা শুরু হয়।

আলহামদুলিল্লাহ অতঃপর পর্যায়ক্রমে,ঘরের নানা জায়গা খুঁড়ে বের করা হয় আরও যাদুর বস্তু,মাটির নিচে পুঁতে রাখা তাবিজ, রক্তমাখা কাপড়, সুতো, আর একটির ভেতরে নাম লেখা কাগজ ও গোরস্থানের মাটি (জ্বীনের তথ্য অনুযায়ী) ছিল।

সব তাবিজ সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে, রুকইয়াহর পানি দিয়ে নষ্ট করে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়।ঘরের প্রতিটি অংশ ধুয়ে ফেলা হয় রুকইয়াহ পানিতে
পরিবারকে সুনির্দিষ্ট আমল ও নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়।

প্রায় দুই মাস পর সাফফানা আপু ফোন দিয়ে বলেন, ভাইয়া আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের পরিবার অনেকটাই সুস্থ।স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আগের চেয়ে ভালো, বাচ্চার দুঃস্বপ্ন নেই, ঘরে শান্তি ফিরেছে।তবে এখনো তারা সতর্কভাবে রুকইয়াহ শুনে ঘুমান, আমল চালিয়ে যান। যত কঠিন জাদুই হোক না কেন আল্লাহর মেহেরবানীতে নষ্ট হবেই হবে। জাদুকর আর তান্ত্রিকরা ধ্বংস হবেই হবে।

হে আরশের মালিক, রব্বে কায়েনাত; সমাজ বিনষ্টকারী, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বিচ্ছেদ কারী, এবং যারা মানুষকে নানাভাবে কষ্ট দিয়ে থাকে, এই সকল
জাদুকর-দের,আপনি এমন ভাবে ধ্বংস করুন যেন পৃথিবীতে এর দৃষ্টান্ত হাজার বছর পর্যন্ত বাকি থাকে। আল্লাহুম্মা আমীন।

আমাদের শিক্ষা:
না না!! এটা কোনো গল্প বা কিচ্ছা কাহিনী নয়-ঘটনাটি বাস্তব, শহরের শিক্ষিত, সম্মানিত পরিবারে ঘটে যাওয়া একটি বাস্তব দৃষ্টান্ত।কালো জাদু, তাবিজ-কবচ, হিংসা এসব শুধু গ্রামেই নয়, বরং শহরের বিলাসবহুল ভবনের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে। যদি আপনার পরিবারে হঠাৎ অশান্তি, ঝগড়া, মানসিক চাপ, ঘুমে দুঃস্বপ্ন, অকারণে অসুস্থতা, বা বাড়িতে সন্দেহজনক কিছু দেখতে পান তাহলে দেরি না করে, একজন রুকইয়াহ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

রাসূলুল্লাহ ﷺ আমাদের শিখিয়েছেন,সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়ে নিজেকে ও পরিবারকে ঝাড়ফুঁক করে রক্ষা করতে।আমরা সে সুন্নাহর পথেই কাজ করি—শিরকমুক্ত, নিরাপদ, ইসলামী পদ্ধতিতে। আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকুমুল্লাহ। আপনাদের দোয়ায় আমাদেরকে ভুলবেন না।
🙏Picture for attention

🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 যোগাযোগ: 01602-382674

⚠️গর্ভের সন্তান নষ্টের যাদুর লক্ষণ-সমূহ।1️⃣মানসিক অশান্তি, বিশেষ করে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অস্থিরতা।2️⃣ অতিরিক্ত ব...
17/07/2025

⚠️গর্ভের সন্তান নষ্টের যাদুর লক্ষণ-সমূহ।

1️⃣মানসিক অশান্তি, বিশেষ করে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অস্থিরতা।
2️⃣ অতিরিক্ত বিভ্রান্তি বা মতিভ্ৰমে ভোগা।
3️⃣হঠাৎ হঠাৎ স্মৃতিভ্রষ্টতা, বিশেষ করে স্বল্পমেয়াদী স্মৃতির সমস্যা।

4️⃣গভীর ঘুমে বিঘ্ন, ঘুমে অস্থিরতা ও দুঃস্বপ্ন।
5️⃣মেরুদণ্ডের নিচে অস্পষ্ট ব্যথা অনুভব।
6️⃣ভয়াবহ সব স্বপ্ন দেখা যেমন: রক্ত, সাপ, শিশু মারা যাওয়ার দৃশ্য ইত্যাদি।

7️⃣কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই সন্তান না হওয়া।
8️⃣বারবার গর্ভপাত হয়ে যাওয়া।
9️⃣বুকে ভারি বা চেপে বসা কিছু অনুভব করা।
🔟বাস্তবের বাইরে কিছু দেখতে বা শুনতে পাওয়া (হ্যালুসিনেশন)।

1️⃣1️⃣ঋতুচক্র অনিয়মিত হয়ে পড়া।
1️⃣2️⃣এমন যৌন সমস্যা যা চিকিৎসা নিয়েও দীর্ঘস্থায়ী হয়।
1️⃣3️⃣অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বা হস্তমৈথুনে আসক্তি।

📌এই উপসর্গ গুলো যদি আপনার মধ্যে দেখা দেয়, তবে দেরি না করে দ্রুত রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করুন।

📌ওয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ফ্রী ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ সেশন।🌙 শুধু মাত্র বোনদের জন্য‼️যারা যাদু, বদ নজর, বিয়ে না হওয়া, সন্তান না হ...
16/07/2025

📌ওয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ফ্রী ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ সেশন।

🌙 শুধু মাত্র বোনদের জন্য‼️
যারা যাদু, বদ নজর, বিয়ে না হওয়া, সন্তান না হওয়া বা দীর্ঘদিনের অজানা সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য আজ রাতেই অনলাইনে ফ্রী ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ সেশন।

🔍 আপনার সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করুন।
📖 কুরআন-হাদীস ভিত্তিক নিরাপদ সমাধান।
🕌 গোপনীয়তা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা করা হবে

📌 লোকেশন: নিকুঞ্জ-২, ঢাকা
📞 যোগাযোগ: ০১৬০২-৩৮২৬৭৪
🕰️ সময়: আজ রাত ৯টায়
💌 যারা অংশ নিতে চান, দ্রুত ইনবক্স করুন এবং গ্রুপে যুক্ত হয়ে নিন।

🌿 আল্লাহ চাইলে সমাধান সম্ভব -ইনশাআল্লাহ!

⚠️কেইস স্টাডি: দীর্ঘ আট বছরের বন্ধ্যাত্বের অবসান, আলহামদুলিল্লাহ❗ তানজিলা আপুর বিয়ে হয়েছে প্রায় সাত বছর। এই দীর্ঘ সময...
15/07/2025

⚠️কেইস স্টাডি: দীর্ঘ আট বছরের বন্ধ্যাত্বের অবসান, আলহামদুলিল্লাহ❗

তানজিলা আপুর বিয়ে হয়েছে প্রায় সাত বছর। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি আর তার স্বামী কত ডাক্তার দেখিয়েছেন কত পরীক্ষা করিয়েছেন তার কোনো শেষ নেই। দেশের বড় বড় হাসপাতালে রিপোর্ট করিয়েছেন সবই ঠিক ছিল। ডাক্তাররা বলতেন কোনো সমস্যা নেই আবার চেষ্টা করতে। তবুও গর্ভে সন্তান এলে কিছু দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যেতো।

📌যে লক্ষণগুলো সবসময় তার সঙ্গী ছিল:
১)মাসিক অনিয়মিত হতো।
২)তলপেটে তীব্র ব্যথা হতো।
৩)গর্ভে সন্তান এলেও অল্প দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যেতো।
৪)রাতের বেলা অদ্ভুত দুঃস্বপ্ন দেখতেন।
৫)মাথা ভারী লাগতো মন অস্থির থাকতো।
৬) শরীরে অজানা দুর্বলতা থাকতো।
৭)মাঝেমধ্যে প্রচন্ড ভয় পেতেন।

বারবার ভেঙে পড়তেন তানজিলা আপু আর তার পরিবার। ডাক্তারি খরচের পরও কোনো সমাধান না পেয়ে শেষ পর্যন্ত কবিরাজের কাছে যেতে বাধ্য হন। নিজের এলাকা থেকে শুরু করে নোয়াখালী ফেনী চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিভিন্ন কবিরাজ তাবিজ তদবির করেছেন। তাবিজের পেছনে প্রায় পাঁচ ছয় লাখ টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু ফল কিছুই হয়নি। ডাক্তার পিছনেও ভালো একটি এমাউন্ট খরচ হয়েছে। সব মিলিয়ে
ফলাফল ছিলো শুন্য।

সবচেয়ে ভয়ের বিষয় হলো এই তাবিজ আর যাদুর কারণে গর্ভের সন্তানগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো। অনেকে বুঝতেও পারে না সন্তান না হওয়ার পেছনে জিন আর যাদুর কত বড় ফাঁদ থাকে।

আলহামদুলিল্লাহ শেষ পর্যন্ত অনেক খোঁজাখুঁজির পর আমাদের কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করেন। নির্ধারিত সময়ে আমরা কুমিল্লায় উনার বাসায় যাই রুকইয়ার জন্য। গিয়ে দেখি বাসার ভেতরে লুকানো অবস্থায় একের পর এক তাবিজ। আলহামদুলিল্লাহ সব তাবিজ ধ্বংস করতে সক্ষম হই।

এরপর রুকইয়া শুরু হয়। রুকইয়াহর সময় উনার শরীর থেকে যাদুর প্রভাব বের হতে থাকে। প্রচণ্ড বমি হতে থাকে তলপেটে তীব্র ব্যথা হয় পুরো শরীরে জ্বালা পোড়া হয় চোখ দিয়ে অজান্তেই কান্না আসে।

আলহামদুলিল্লাহ কিছুদিন পরই সুখবর আসে। আল্লাহ তাআলা তার দীর্ঘদিনের আশা পূর্ণ করেছেন তিনি মা হয়েছেন।

আল্লাহ তাআলা এই পরিবারকে হেফাজত করুন সন্তানকে নিরাপদ রাখুন এবং তাকে দ্বীনের খাদেম ও যুগের শ্রেষ্ঠ আলেম হিসেবে কবুল করুন আল্লাহুম্মা আমীন

Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
House 12 Road 11 Nikunja-2 Khilkhet Dhaka-1229 Bangladesh Ground Floor
📞 01602-382674

হিজামা (Hijama) বা "wet cupping therapy" হলো একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাপ লাগিয়ে রক্ত ...
11/07/2025

হিজামা (Hijama) বা "wet cupping therapy" হলো একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাপ লাগিয়ে রক্ত টেনে বের করা হয়। এটি ইসলামী ঐতিহ্যেও সুপরিচিত, এবং অনেক হাদীসে এর উল্লেখ আছে।

হিজামার উপকারিতা

১. রক্ত পরিশোধন করে

শরীর থেকে দূষিত বা জমে থাকা টক্সিনযুক্ত রক্ত বের করে দেয়।

রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়।

২. ব্যথা উপশম করে

মাথাব্যথা, মাইগ্রেন, পিঠব্যথা, গাঁটে ব্যথা ইত্যাদিতে কার্যকর।

৩. স্নায়ু ও মানসিক চাপ কমায়

মানসিক প্রশান্তি দেয় এবং ঘুম ভালো হয়।

হতাশা ও দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে।

৪. ইমিউন সিস্টেম (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) শক্তিশালী করে

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

বিভিন্ন সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।

৫. হরমোন ব্যালান্স ও শারীরিক ভারসাম্য রক্ষা করে

বিশেষ করে মেয়েদের PCOS, মাসিক সমস্যা ইত্যাদিতে হিজামা উপকারী।

৬. চর্ম রোগ উপশমে সহায়ক

সোরিয়াসিস, একজিমা, এলার্জি ইত্যাদিতে উপকার হতে পারে।

৭. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

নিয়মিত হিজামা করলে ব্লাড প্রেসার ও সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয় (ডাক্তারি পরামর্শসহ করতে হবে)।

---

সতর্কতা:

হিজামা অবশ্যই প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞ ব্যক্তির দ্বারা করাতে হবে।

নির্দিষ্ট নিয়ম ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে করতে হবে।

কিছু স্বাস্থ্য পরিস্থিতিতে (যেমন: রক্তস্বল্পতা, গর্ভাবস্থা, হিমোফিলিয়া) হিজামা না করাই ভালো — আগে ডাক্তারি পরামর্শ নিন।

🍃 রিজিক বৃদ্ধি, ঋণমুক্তি ও সারাদিন নিরাপদ থাকার কিছু আমল।ফজরের পর যা করবেন।✅ ফজরের ফরজ নামাজ ও মাসনুন যিকির-দোয়া শেষ কর...
10/07/2025

🍃 রিজিক বৃদ্ধি, ঋণমুক্তি ও সারাদিন নিরাপদ থাকার কিছু আমল।

ফজরের পর যা করবেন।
✅ ফজরের ফরজ নামাজ ও মাসনুন যিকির-দোয়া শেষ করে সুরা ইয়াসিন তিলাওয়াত করবেন।
👉 এমনভাবে পড়বেন যাতে ১০০টি আয়াত পূর্ণ হয়। সুরা ইয়াসিনের আয়াত শেষ হলে বাকি আয়াত অন্য কোনো সুরা থেকে পড়ে ১০০ সম্পূর্ণ করে নেবেন।

✅ এরপর ৪ রাকাত ইশরাকের নামাজ পড়বেন।

✅ ফজরের পরে সুরা শুরা এর ১৯ নম্বর আয়াত ৭১ বার পড়বেন —
> اللَّهُ لَطِيفٌ بِعِبَادِهِ يَرْزُقُ مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ الْقَوِيُّ الْعَزِيزُ (১৯)
অর্থ: আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি অতি দয়ালু, যাকে ইচ্ছা রিজিক দেন, আর তিনি শক্তিশালী, পরাক্রমশালী।

মাগরিবের পরে যা করবেন।
✅ মাগরিবের ফরজ নামাজের পর সুরা ওয়াকিয়াহ তিলাওয়াত করবেন।

প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে যা করবেন
✅ প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে (ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব, এশা) —
(يا باسط) উচ্চারণ: ইয়া বা’সিতু — ৭১ বার পড়বেন।

✅ এরপর নিচের দুইটি দোয়া প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ৩ বার করে পড়বেন:

১️⃣ দোয়া:
> «اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ»
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আকফিনী বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক
অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনার হালাল দিয়ে আমাকে যথেষ্ট করুন, হারাম থেকে বাঁচান, আর আপনার অনুগ্রহে আমাকে অন্য কারো মুখাপেক্ষী না করুন।”

২️⃣ দোয়া:
> «اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَال»
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-‘আজজি ওয়াল কাসালি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন দালায়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল

অর্থ: “হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের বোঝা ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে।”

🌙 ফলাফল।
🔸 নিয়মিত কিছুদিন এভাবে আমল করলে — ইনশাআল্লাহ —
✅ রিজিকের দরজা খুলবে
✅ ঋণের বোঝা কমে যাবে
✅ আল্লাহর হেফাজতে সারাদিন নিরাপদ থাকবেন।

✨ আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বুঝে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন! 🤲

07/07/2025

🔊 রুকইয়াহ অডিও শোনার সঠিক নিয়ম

রুকইয়াহ শোনার আগে নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করুন, ইনশাআল্লাহ উপকার পাবেন:

1️⃣ নিয়ত করুন।
আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রেখে মনে মনে বলুন:
“হে আল্লাহ! আমার শরীরে ও মনে যেসব জাদু, জ্বিন, বদনজর বা হাসাদ (হিংসা) জনিত সমস্যা আছে, আপনি সেগুলো দূর করে দিন। আপনি ছাড়া আর কারো কাছে শিফা নেই।”

2️⃣ পরিবেশ তৈরি করুন ।
একটি পরিষ্কার জায়গায় ওজু করে বসুন। সম্ভব হলে কিবলামুখী হন।

3️⃣ বসার ভঙ্গি।
সোফা, চেয়ার বা বিছানায় শান্তভাবে বসে পড়ুন।

4️⃣ হেডফোন ব্যবহার করুন।
রুকইয়াহ অডিও শুধু কানে শোনা নয়, হৃদয় দিয়ে অনুভব করার জন্য হেডফোন ব্যবহার করুন।

5️⃣ চোখ বন্ধ রাখুন —
চোখ বন্ধ করে মনোযোগ সহকারে কল্পনা করুন যে, আল্লাহর কুরআনের শব্দে জিন, যাদু, বদনজরের প্রভাব দূর হয়ে যাচ্ছে।

⚠️ রুকইয়াহ শোনার সময় সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া (Reactions)

নিচে প্রতিক্রিয়াগুলো বিষয়ভিত্তিক ভাগ করে দেওয়া হলো, যেন সহজে বুঝতে পারেন:

১️⃣ শারীরিক প্রতিক্রিয়া:
::শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া বা কাঁপুনি আসা
::শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া বা বুক ভারী লাগা
::মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, চোখ জ্বালা
::বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা
::শরীর অবশ বা ঝিম ধরে আসা
::কাঁধ-ঘাড়-পিঠে ব্যথা বৃদ্ধি
অতিরিক্ত ঘাম বা শরীর গরম লাগা
::সুঁই ফোটার মতো অনুভূতি
::কানে শব্দ বা চাপ অনুভব

২️⃣ মানসিক ও আবেগগত প্রতিক্রিয়া:
::অকারণে ভয়, আতঙ্ক বা দুশ্চিন্তা
::হঠাৎ কান্না, রাগ বা অস্থিরতা
::অস্বস্তি লাগা, রুকইয়াহ বন্ধ করতে ইচ্ছে হওয়া
::ঘুম ঘুম ভাব বা মাথা ভারী হওয়া
::আজগুবি চিন্তা, কল্পনা বা মনের মধ্যে আওয়াজ
::অদৃশ্য কিছু দ্বারা স্পর্শ বা আঘাতের অনুভব

৩️⃣ জিনের প্রকাশজনিত প্রতিক্রিয়া:
::শরীর অন্যভাবে নড়াচড়া করা
::গলা আটকে যাওয়া বা ভিন্ন কণ্ঠস্বর
::মনে হওয়া কেউ ভেতর থেকে কথা বলছে
::চিৎকার, অস্বাভাবিক আচরণ, দৌড়ে পালাতে চাওয়া

৪️⃣ ঘুম ও স্বপ্নে প্রতিক্রিয়া:
::ঘুমিয়ে পড়া ও দুঃস্বপ্ন দেখা
স্বপ্নে সাপ, কুকুর, কালো ছায়া বা মৃত মানুষ দেখা
ধাক্কা খেয়ে ঘুম থেকে জেগে ওঠা

৫️⃣ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া:
::শুরুতে অস্বস্তি, পরে স্বস্তি
শরীর হালকা লাগা, শান্তি অনুভব
::ঘুম ভালো হওয়া
যন্ত্রণার পর ধীরে ধীরে উপকার পাওয়া

✅ গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা:
এসব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে ভয় না পেয়ে নিয়মিত রুকইয়াহ চালিয়ে যান।

ধৈর্য ধরুন, কারণ প্রতিক্রিয়া মানেই সমস্যা চিহ্নিত হচ্ছে ও দূর হচ্ছে।

জটিল প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ শরয়ী রাকীর সাথে যোগাযোগ করুন।

📍 যোগাযোগ ও লোকেশন:
🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
📍 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)
📞 +8801928104339

🤲 আল্লাহ আমাদের সবাইকে জ্বিন, যাদু ও বদনজরের প্রভাব থেকে নিরাপদ রাখুন। আমীন।

💡💡স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক অসুস্থতার পার্থক্য।💡💡আপনার অসুস্থতার কারণ কি সত্যিই শরীরগত, নাকি এর পেছনে আছে জিন, জাদু, হাসাদ ...
07/07/2025

💡💡স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক অসুস্থতার পার্থক্য।💡💡

আপনার অসুস্থতার কারণ কি সত্যিই শরীরগত, নাকি এর পেছনে আছে জিন, জাদু, হাসাদ বা বদনজর?

অসুস্থতা মানবজীবনের একটি বাস্তব ও স্বাভাবিক অংশ। জীবনের পথে চলতে গিয়েই মানুষ কখনো না কখনো অসুস্থ হয়—এটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু কখনো কখনো এই অসুস্থতার পেছনে থাকে কিছু অদৃশ্য ও অস্বাভাবিক কারণ।

চিকিৎসা চলছে, ওষুধে সাময়িক উপশমও হয়—তবুও রোগ পুরোপুরি সারে না।

সব রিপোর্ট ভালো, কিন্তু শরীর ভেঙে পড়ছে, শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা, ঝিরঝির, শিরশির বা জ্বালাপোড়া—সবকিছু যেন নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়ায়।

আমাদের অভিজ্ঞতা বলে, এই ধরণের অসামান্য ও রহস্যজনক অসুস্থতার পেছনে দায়ী হতে পারে—

জিন, জাদু, হিংসা (হাসাদ), কিংবা নজর লাগা।

এখন,

কোনটা স্বাভাবিক কোনটা অস্বাভাবিক অসুস্থতা?

নিজের অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিতে নিচে দেওয়া কিছু লক্ষণ দেখুন। যদি এর কোনোটি আপনার সাথে মিলে যায়, তবে দেরি না করে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিন।

জাদু বা জিনের প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক অসুস্থতার কিছু শরীরিক লক্ষণ:

✅ সব শারীরিক রিপোর্ট ভালো, তবুও মনে হয় শরীর ভেঙে পড়ছে

✅ ঘন ঘন মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, শরীরে ম্যাজম্যাজে ভাব

✅ খাওয়া দাওয়া কমে যাওয়া, কিছুই খেতে না পারা, খেলেও ওজন হ্রাস

✅ বুক ধড়ফড় করা, হঠাৎ শ্বাসকষ্ট, গ্যাসের সমস্যা—নিয়মিত নির্দিষ্ট সময়ে

✅ শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা হয়, ওষুধ খেয়েও আরাম মেলে না

মানসিক ও আধ্যাত্মিক কিছু লক্ষণ:

❗মনের মধ্যে অকারণ ভয়, সন্দেহ, অস্থিরতা

❗ দুঃস্বপ্ন দেখা, ঘুমে বিঘ্ন, মনে হওয়া কেউ পাশে আছে

❗ নামাজে মন না বসা, কুরআনের তিলাওয়াতে বিরক্তি বা অস্বস্তি

❗ হঠাৎ কান্না আসা, বিষণ্নতা, আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলা

🗣️আপনি কি এই লক্ষণগুলোর মাঝে নিজেকে খুঁজে পাচ্ছেন?

আপনার অসুস্থতার পেছনে যদি সন্দেহ থাকে জিন, জাদু, নজর লাগা বা হাসাদের।

তবে আর সময় নষ্ট নয়।

সঠিক পথ অনুসরণ করুন।

একজন অভিজ্ঞ রাকির শরণাপন্ন হন।

দোয়া জিকির ও কুরআনের আলোতে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে নিজেকে প্রটেক্ট রাখুন।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে জিন-শয়তানের কুমন্ত্রণা, হিংসা এবং জাদুর প্রভাব থেকে হেফাজত করুন।

আমিন
{ প্রতিনিয়ত ঈমান আমল সংক্রান্ত দ্বীনি এরকম ভিন্ন ভিন্ন উপকারী পোস্ট পেতে নিচের লিংকে জয়েন থাকুন এবং দ্বীনি দাওয়াতের নিয়তে অন্যদের মাঝে লিংকগুলো ছড়িয়ে দিন। }

▪️আমাদের ফেসবুক গ্রুপ ও চ্যানেল লিংক-
https://www.facebook.com/share/1NZBwruLZK/

https://www.facebook.com/groups/1370474667416932/?ref=share&mibextid=
NSMWBT

ইউটিউব চ্যানেল :-
https://youtube.com/?si=mhL8yQc73GKplTLy

টেলিগ্রাম চ্যানেল :-
https://t.me/bdholyhealing

📣মুহররম মাস:-গুরুত্ব ও ফজিলত এবং আমাদের করণীয় ও বর্জনীয়।শুরু হয়েছে হিজরী সনের প্রথম মাস মুহররম।মুহররম মাস ইসলামী বছরে...
04/07/2025

📣মুহররম মাস:-গুরুত্ব ও ফজিলত এবং আমাদের করণীয় ও বর্জনীয়।

শুরু হয়েছে হিজরী সনের প্রথম মাস মুহররম।মুহররম মাস ইসলামী বছরের প্রথম মাস এবং এটি আশহুরুল হুরুম বা সম্মানিত চারটি মাসের একটি। এই মাসের অনেক ফজিলত ও গুরুত্ব রয়েছে, যা কুরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। নিচে মুহররম মাসের ফজিলত, আমাদের করণীয় এবং বর্জনীয় কাজগুলো কোরআন-হাদীসের আলোকে তুলে ধরা হলো:

▪️মুহররম মাসের ফজিলত-

পবিত্রতা ও মর্যাদা-

আল্লাহ বলেন:

> "নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট মাসসমূহের সংখ্যা বারোটি, আল্লাহর কিতাবে যেদিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন; তার মধ্যে চারটি সম্মানিত মাস।"
— [সূরা তাওবা: ৩৬]

এই সম্মানিত চার মাস হল: যুল কা’দাহ, যুল হিজ্জাহ, মুহররম ও রজব।

রাসূল (ﷺ) মুহররম মাসকে "আল্লাহর মাস" বলেছেন:

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:

> "রমজানের পর উত্তম রোজা হল মুহররম মাসে রোজা রাখা। এটি আল্লাহর মাস।"
— [সহীহ মুসলিম, হাদীস: ১১৬৩]

আশুরার দিন (১০ মুহররম) রোজা রাখা

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:

> "আশুরার রোযার ব্যাপারে আমি আশা করি, এটি পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহ মাফ করে দিবে।"
— [সহীহ মুসলিম, হাদীস: ১১৬২]

আরেক হাদীসে তিনি বলেন:

> "তোমরা আশুরার দিন রোযা রাখো এবং এর সাথে একদিন আগে বা পরে (৯ বা ১১ তারিখ) রোযা রাখো যাতে ইহুদীদের বিরোধিতা করা হয়।"
— [মুসনাদে আহমদ: ২১৫৪]

▪️মুহররম মাসে আমাদের করণীয়-✅

রোজা রাখা — বিশেষ করে ৯ ও ১০ অথবা ১০ ও ১১ মুহররম।

তওবা ও ইস্তেগফার করা — মুহররম একটি নতুন বছরের সূচনা, তাই আত্মশুদ্ধির সুযোগ।

গুনাহ থেকে বিরত থাকা — কারণ সম্মানিত মাসে গুনাহের শাস্তি আরও গুরুতর।

সালাত ও নফল ইবাদতে মনোনিবেশ করা।

আশুরার ঘটনা স্মরণ করে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা — যেমন মূসা (আ.) ও তার জাতিকে ফেরআউন থেকে মুক্তি।

▪️মুহররম মাসে আমাদের বর্জনীয়-❌

বিদআতি কাজ করা — যেমন বিশেষ খাবার তৈরি করে তা আশুরার দিনে বিলানো, পানিতে স্নান করা ইত্যাদি।

মাতম, কান্নাকাটি ও শরীর আঘাত করা — শিয়া সম্প্রদায়ের মতো আশুরার দিনে গায়ে আঘাত করা, রক্ত ঝরানো ইসলামসম্মত নয়।

> রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:
"সে আমাদের দলভুক্ত নয়, যে মুখে আঘাত করে, কাপড় ছিঁড়ে ফেলে এবং জাহেলিয়ার ডাক দেয়।"
— [সহীহ বুখারী: ১২৯৭]

কোনো দিবসকে অতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে অতিরঞ্জিত আচরণ — যেমন, আশুরাকে বিশেষ তাবারকী, রান্না বা উৎসবের দিন বানানো।

▪️ঐতিহাসিক ঘটনা (১০ মুহররম)

মূসা (আ.) ও তার অনুসারীরা ফেরআউনের জুলুম থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।

নূহ (আ.) এর নৌকা জুদি পাহাড়ে থেমেছিল।

আদম (আ.) এর তওবা কবুল হয়েছিল।

ইয়ুনুস (আ.) মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।

কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা — হুসাইন (রাঃ) শহীদ হন (যদিও তা শোকের উৎসব নয়, বরং শিক্ষা ও আত্মশুদ্ধির উৎস)।

▪️উপসংহার-
মুহররম মাস সম্মানিত একটি মাস,এ মাসে বিশেষ আমল যেমন রোযা,দোয়া,তওবা ও আত্মশুদ্ধির সুযোগ আছে। কিন্তু এতে বিদআত ও অতিরঞ্জিত কাজ সম্পূর্ণরূপে পরিহারযোগ্য।

আল্লাহ আমাদের সকলকে মুহররম মাসের বরকত গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
(লেখা- সংগৃহীত, সংশোধিত এবং সংযোজিত)

---

{ প্রতিনিয়ত ঈমান আমল সংক্রান্ত দ্বীনি এরকম ভিন্ন ভিন্ন উপকারী পোস্ট পেতে নিচের লিংকে জয়েন থাকুন এবং দ্বীনি দাওয়াতের নিয়তে অন্যদের মাঝে লিংকগুলো ছড়িয়ে দিন। }

▪️আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ও চ্যানেল লিংক-
https://chat.whatsapp.com/CVn5VVHxoew5g4W7kdXwr2?mode=r_t

ইউটিউব চ্যানেল :-
https://youtube.com/?si=mhL8yQc73GKplTLy

টেলিগ্রাম চ্যানেল :-
https://t.me/bdholyhealing

📣📣রুকইয়াহ বনাম কবিরাজি: একটি বিশ্লেষণ📣📣অনেকেই ভুল বুঝে থাকেন যে রুকইয়াহ এবং কবিরাজি এক এবং অভিন্ন। তবে, এই দুটি ধারণার ম...
04/07/2025

📣📣রুকইয়াহ বনাম কবিরাজি: একটি বিশ্লেষণ📣📣

অনেকেই ভুল বুঝে থাকেন যে রুকইয়াহ এবং কবিরাজি এক এবং অভিন্ন। তবে, এই দুটি ধারণার মধ্যে তফাৎ রয়েছে, এবং আমাদের সমাজে অনেকেই মনে করেন, যখন তারা কোনো "হুজুর" বা "কবিরাজ" এর কাছে যান, তখন তারা রুকইয়াহ করছেন। কিন্তু অনেক সময় তারা যে কাজগুলো করেন, তা আসলে কবিরাজি বা যাদু নির্ভর চিকিৎসা হতে পারে, যা ইসলামের শিক্ষা ও নিয়ম এর বাহিরে ।

---

কবিরাজি: একটি অস্পষ্ট এবং বিপজ্জনক পদ্ধতি

শুধু ধর্মীয় পরিভাষায় কবিরাজি বা হুজুরি চিকিৎসাকে "কুরআন-হাদিসের মাধ্যমে চিকিৎসা" বলা হতে পারে, কিন্তু বাস্তবে অনেক ক্ষেত্রে এ ধরনের চিকিৎসা কুফরী বা শিরক হতে পারে। অনেক কবিরাজের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হল:

কবিরাজি চেনার কিছু চিহ্ন:

1. পারিবারিক ও বংশ পরিচয় চাওয়া – যদি তারা আপনার পরিবারের ইতিহাস, আপনার মায়ের, বাবার, দাদার নাম জানতে চায়, তাহলে সতর্ক হওয়া উচিত।

2. ব্যক্তিগত কিছু বস্তু চাওয়া – যদি তারা আপনার কাপড়, চুল, দাড়ি বা অন্য কোনো ব্যক্তিগত বস্তু চায়, তাহলে এটি একটি সন্দেহজনক আচরণ।

3. অস্বাভাবিক আচরণ – কিছু কবিরাজ আপনার কাছে পানি এনে রাখার জন্য বলতে পারেন অথবা মন্ত্রপূত করে কিছু অদ্ভুত আচরণ করতে পারেন।

4. অশালীন প্রস্তাব – কিছু কবিরাজ বা হুজুর হয়তো আপনাকে অশালীন আচরণ বা পরামর্শ দিবেন, যেমন অস্বস্তিকর শারীরিক স্পর্শ বা অন্য কিছু। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় (নাউজুবিল্লাহ)।

5. তাবিজ দেয়া – যদি তারা তাবিজ পরিধান করার পরামর্শ দেন, জানুন যে, বেশিরভাগ তাবিজ শিরক ও কুফরী ধারণায় পূর্ণ।

বাংলাদেশের কবিরাজি চর্চার কিছু উদাহরণ:

1. অতিরিক্ত অনুমান করা – যেমন, মুখ দেখে অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যতের কথা বলা।

2. জ্যোতিষ শাস্ত্র ব্যবহার – হাত বা অন্যান্য দিক দেখে ভবিষ্যৎ নির্ধারণ।

3. অর্থহীন কাজ – যেমন বোতল, কাগজ দিয়ে কিছু পুতে রাখা বা নদীতে ফেলে দেওয়া।

4. কাবিলি কাজের কথা বলা – "জ্বিন দিয়ে কথা বলানো", "জ্বিন আটকানো" ইত্যাদি ভ্রান্ত ধারণা।

---

কবিরাজির বাস্তবতা:

1. সমস্যা জটিল করা – অনেক সময়, ছোট সমস্যা নিয়ে আপনি কবিরাজের কাছে গেলে, সমস্যাটি আরও খারাপ হয়ে যায়। বারবার কবিরাজের কাছে যেতে যেতে সমস্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।

2. অস্থায়ী সুরাহা – কেউ কেউ বলেন, এক সময় তাবিজ নিয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন, কিন্তু তারপর আবার সমস্যা শুরু হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, শয়তান আপনার কাছে প্রথমে ভালো ফল দিবে যাতে আপনি আরো বড় গোনাহে লিপ্ত হন।

3. তাবিজ হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা – বেশিরভাগ কবিরাজের দেয়া তাবিজ এক সময় হারিয়ে যায়, এবং আপনাকে আবার নতুন তাবিজ নিতে হয়। এতে আপনি বারবার কুফরী বা শিরকে জড়িত হচ্ছেন।

4. ভয়ভীতি দেখানো – কখনও কখনও, কবিরাজরা আপনাকে ভয় দেখিয়ে শয়তান বা জ্বিনের নাম ভাঙিয়ে আপনার ঈমান দুর্বল করার চেষ্টা করে।

রুকইয়াহ: কুরআন ও হাদিসের ওপর ভিত্তি করে নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা

রুকইয়াহ হলো কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত বিশেষ দোয়া ও চিকিৎসা পদ্ধতি যা শিরক বা কুফরী কাজ থেকে মুক্ত। এটি সম্পূর্ণ ইসলামী পদ্ধতিতে চিকিৎসা প্রদান করা হয়, যেখানে কোনো ধোঁকা বা গোপনীয়তা নেই। আপনি নিজেই রুকইয়াহ করতে পারেন, কোনো তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন নেই। রুকইয়াহ-এর মাধ্যমে আপনি নিজের সমস্যা দূর করতে পারেন, যখন আপনার পরিবার বা সহকর্মী যাদের কুরআন তেলাওয়াত শুদ্ধ আছে, তারা আপনাকে রুকইয়াহ করতে পারেন। এতে আপনার কোনো খরচ হবে না এবং আপনি নিরাপদে থাকতে পারবেন।

---

সতর্কতা:

যে কোনো ধরনের চিকিৎসা বা শারীরিক সাহায্য গ্রহণের আগে, বিশেষত যদি তা ধর্মীয় ভিত্তিতে হয়, আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। কুরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে রুকইয়াহ গ্রহণ করুন এবং যাদু বা কবিরাজি চিকিৎসা থেকে দূরে থাকুন।

লেখাগুলো পড়ে উপকৃত হলেও শেয়ার করার মাধ্যমে অন্য কে জানার সুযোগ করে দিয়ে নেকির অংশীদার হন।

হলি হিলিং রুকিইয়াহ্ এন্ড হিজামা সেন্টার
০১৬০২-৩৮২৬৭৪

🎯সমস্যা অনির্দিষ্ট পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।অতিরিক্ত চুল পড়া। শ্যাম্পুতে কাজ না করা।শরীরে জ্বর থাকা কিন্তু থার্মোমিটারে ন...
02/07/2025

🎯সমস্যা অনির্দিষ্ট

পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।অতিরিক্ত চুল পড়া।

শ্যাম্পুতে কাজ না করা।

শরীরে জ্বর থাকা কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।

কোরআন তেলাওয়াত করলে বারবার হাই আসে, ঘুম পায়।

আপনি যে কাজে অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই ঝামেলা বাধা।

প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।

নামাজে সিজদার সময় মনের মধ্যে বিভিন্ন অশ্লীল ছবি কিংবা দেবদেবীর মুর্তি ভেসে উঠছে?

আল্লাহ, রাসুল অথবা ইসলামের মৌলিক ব্যাপারে অবমাননাকর চিন্তা মাথায় আসে?

ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন, তবুও মনে হয় ধোয়া হয়নি ঠিকমতো?

আপনি হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেছেন? কেমন যেন উদাসীন ভাব চলে এসেছে, কিছুই ভালো লাগছে না?

মাথায় বিক্ষিপ্ত চিন্তা ঘোরাঘুরির কারণে দৈনন্দিনের কাজকর্ম, ইবাদত, যিকির, তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মন বসছে না?কোরআন তেলাওয়াত শুনতে আপনার খারাপ লাগে?

কোন কারন ছাড়াই হাসাহাসি/কান্নাকাটি করেন?

ঘন ঘন বোবায় ধরার সমস্যা হয়? মনে হয় যে কেউ চেপে ধরেছে, নড়তে পারছেন না এমন হয়?

আপনি ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করেন? (sleepwalking)

হঠাৎ আপনার শরীরের কোন অঙ্গ অবশ/বিকল হয়ে গেছে?

ডাক্তাররা যেখানে কোন সমস্যা খুঁজে পায় না..মেডিকেলীয় কোন ব্যখ্যা ছাড়াই অনেকদিন যাবত শরীরের কোন যায়গায় স্থির ব্যথা আছে?

আপনার শরীরে কোন কারণ ছাড়াই লাল, নীল, হলুদ দাগ অথবা আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়?

আপনার কি মনে হয়, বিছানায় কেউ আপনার পাশে শুয়ে আছে অথবা কেউ আপনাকে ফলো করছে?

আপনি কি মাঝেমাঝে এমন কিছু জিনিস শোনেন বা দেখেন যা অন্য কেউ দেখে না?

স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখেন?

স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখেন?। বিশেষতঃ কুকুর, বিড়াল, গরু, সিংহ, সাপ।

ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার, গোঙানো, হাসি-কান্নাকাটি করেন?

ঘুম থেকে ওঠার পর অনেক ক্লান্ত লাগে?

মৃগীরোগ আছে আপনার?ব্যাকপেইন। বিশেষত মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা করা।

(মহিলাদের ক্ষেত্রে) অনিয়মিত মাসিক (পুরুষদের ক্ষেত্রে) প্রসাবে ইনফেকশন এর সমস্যা আছে?

দীর্ঘদিন চিকিৎসা করেও কোন রোগ ভালো হচ্ছে না?

তীব্র মাথা ব্যথা, ঔষধ খেয়েও তেমন লাভ হয়না?

হঠাৎ করে কারো প্রতি তীব্র ঘৃণা বা তীব্র ভালোলাগা অনুভব হয়?

বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত খুব অস্বস্তি লাগে বা মেজাজ খারাপ থাকে?

কোন কারণ ছাড়াই বাড়ি থেকে দৌড় দিয়ে বের হয়ে যেতে ইচ্ছা হয়?

ভালো লাগলে অবশ্যই পোস্টটি অন্যদের মাঝে শেয়ার করে উপকৃত করবেন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Holy Healing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share