Holy Healing

Holy Healing Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Holy Healing, Medical and health, House-12, Road-11, Nikunjo, Dhaka.

Holy Healing একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান যা কুরআন আয়াতের মাধ্যমে বদনজর, জিন এবং যাদুর সমস্যা চিকিত্সা করে। এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হলো রোগীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার করা, বিশেষ করে যাদের উপর যাদু বা বদনজরের প্রভাব রয়েছে।

⚠️ রহস্যময় সামুদ্রিক সুরমা মাছ।সম্প্রতি আমাদের এক প্রবাসী শুভাকাঙ্ক্ষী ভাই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন। ছবিতে ...
14/08/2025

⚠️ রহস্যময় সামুদ্রিক সুরমা মাছ।

সম্প্রতি আমাদের এক প্রবাসী শুভাকাঙ্ক্ষী ভাই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে সামুদ্রিক সুরমা মাছ, যার মধ্যে একটি মাছ হঠাৎ তার পায়ে কামড় দিয়েছে। প্রায় ১০–১৫ দিন আগের এই কামড়ের ক্ষত এখনো শুকায়নি। আপনারা ছবিতে সেই পায়ের ক্ষতটি স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছেন। এই দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষত না শুকানো তার মনে ভয় তৈরি করেছে,যদি আল্লাহ না করুন, বড় কোনো অসুখ এমনকি ক্যান্সারও তৈরি হয়! আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন সহজ করে দেন।

ঘটনার সূচনা
ঘটনার শুরু ছিল সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। ফ্রিজে রাখা একটি সুরমা মাছ রান্নার জন্য বের করা হয়। বরফ গলানোর উদ্দেশ্যে মাছটি একটি বালতিতে রাখা হয়েছিল। হঠাৎ করে সেই মাছটি লাফিয়ে উঠে সরাসরি ভাইয়ের পায়ে কামড় দেয়! কিন্তু প্রশ্ন হলো,ফ্রিজে রাখা একটি মাছ তো মৃত থাকার কথা, তবে সে আঘাত করল কীভাবে? এটি কি শুধুই একটি মাছ ছিল, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো অদৃশ্য রহস্য লুকিয়ে আছে?

অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক দিক।
আরও অবাক করা বিষয় হলো,পায়ে কামড় লাগার পর প্রায়ই দেখা যাচ্ছে তার হাত থেকে কাঁটা বের হচ্ছে। ছবিতে থাকা কাঁটাগুলোই তার প্রমাণ। কিন্তু প্রশ্ন জাগে,পায়ে কামড় লাগলেও হাতে কাঁটা এলো কীভাবে? তাছাড়া কামড় দিলে সাধারণত কাঁটা বসে না, তাহলে এই কাঁটাগুলো কোথা থেকে এল? ঘটনাটি সত্যিই রহস্যে ভরা।

বর্তমানে ভাই শারীরিকভাবে অসুস্থ এবং তার ব্যবসায় কোনো উন্নতি নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি কা|লো-জা|দুর শিকার। এই ঘটনাটি সাধারণ কোনো শারীরিক সমস্যা নাও হতে পারে, বরং এর পেছনে থাকতে পারে হিংসুকদের কুপ্রভাব।

আমরা ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই তার কেসটি পরীক্ষা করে বিষয়টি পরিষ্কার করব। আল্লাহ যেন তাকে হিংসুকদের হিংসা ও অদৃশ্য ক্ষতি থেকে রক্ষা করেন।

📌 আমাদের থেকে ডায়াগনোসিস করতে যোগাযোগ করুন।
🏠 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
📍 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)

লিংক পেতে কমেণ্ট চেক করুন।
08/08/2025

লিংক পেতে কমেণ্ট চেক করুন।

⚠️দ্রুত বিয়ের,পরীক্ষিত একটি আমল❗বিয়ে না হওয়া, বিলম্ব হওয়া কিংবা উপযুক্ত প্রস্তাব না আসা,এমন সমস্যায় যারা আছেন, তাদে...
08/08/2025

⚠️দ্রুত বিয়ের,পরীক্ষিত একটি আমল❗

বিয়ে না হওয়া, বিলম্ব হওয়া কিংবা উপযুক্ত প্রস্তাব না আসা,এমন সমস্যায় যারা আছেন, তাদের জন্য এই আমলটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ হতে পারে, ইনশাআল্লাহ। অনেক বুজুর্গ আলেমগণ ও এই আমলটির ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করে থাকেন।

এই আমলটি পুরুষ-মহিলা উভয়ের জন্যই উপযোগী। তবে শর্ত হলো, আমলটি বিশ্বাস, একাগ্রতা ও পরিপূর্ণ ধারাবাহিকতার সাথে করতে হবে।

📌 আমল করার নিয়ম:
প্রতিদিন এশার নামাজের পর।
১. প্রথমে ১১ বার দরুদ শরীফ।
২. এরপর يَا جَامِعُ (ইয়া জা-মিউ) এই দোয়াটি ১১১১ বার পড়তে হবে।
৩. শেষে আবার ১১ বার দরুদ শরীফ।

এই আমলটি ৪০ দিন একনাগাড়ে করতে হবে। বোনেরা হায়েজের দিনগুলোতেও করবেন ইনশাআল্লাহ।

আমল শেষ করার পর আল্লাহর দরবারে অশ্রুসিক্ত অন্তরে বিয়ের জন্য দোয়া করবেন। তিনি যদি চাই, ইনশাআল্লাহ দ্রুত বিয়ের সুন্দর ব্যবস্থা করে দেবেন।

📌বিশেষ দ্রষ্টব্য:-অনেক সময় কালো জাদু,বদনজরের কারণে বিয়ে বন্ধ থাকে, যদি কালো জাদু বদনজরের কোন প্রবলেম হয়ে থাকে তাহলে সেই প্রবলেম কে আগে নষ্ট করা জরুরী। তাই সেই প্রবলেমকে দূর করতে রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করা করুন।

আপনার বিয়ে বন্ধের জাদু আছে কিনা, তা নিশ্চিত হতে কমেন্টে দেয়া বিয়ে বন্ধের জাদুর লক্ষণগুলো আপনার সাথে মিলিয়ে নিন।

📍 যোগাযোগ ও সহায়তার জন্য:
Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 মোবাইল: 01602-382674

⚠️অনেক সময়; সিভিয়ার লেভেলের কিছু কিছু পেশেন্টের ক্ষেত্রে, রুকইয়াহর সময় রিঅ্যাক্ট হয় না..! কিন্তু কেন❓কিছু কিছু জ্বি...
07/08/2025

⚠️অনেক সময়; সিভিয়ার লেভেলের কিছু কিছু পেশেন্টের ক্ষেত্রে, রুকইয়াহর সময় রিঅ্যাক্ট হয় না..! কিন্তু কেন❓

কিছু কিছু জ্বিন জাদুর পেশেন্ট আছেন, যাদেরকে রুকইয়াহ করলেও তেমন কোনো দৃশ্যমান প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। কিন্তু তার মানে এই নয়,যে! তারা সুস্থ!! বরং এই পেশেন্ট গুলোই মারাত্মক লেভেলের জাদু বা বদনজরের হুসুনে আক্রান্ত।

হুসুন কি?
রুকইয়াহর পরিভাষায় হুসুন বলা হয়,আত্মিক/বায়োলজিক্যাল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যাকে আরবিতে বলা হয় "হুসুন''(الحصن) অর্থাৎ শয়তান/জাদু /বদনজরের,নিরাপত্তা প্রাচীর।

এই হুসুনের কারণেই সাধারণত রুকইয়াহর সময় শরীরে কোন ধরনের রিঅ্যাকশন একটিভ হয় না। ফলে পেশেন্ট ভাবতে শুরু করে সে সুস্থ প্যারা-নরমাল কেন্দ্রিক তার কোন প্রবলেমেই নেই। প্রবলেম থাকলেও সেটা মেডিকেল ইস্যু। কিন্তু মেডিকেলে গিয়েও কোন প্রবলেম ধরা পড়ছে না, ফলশ্রুতিতে এই পেশেন্টগুলো কোন এক সময় ওয়াসওয়াসা/ওসিডিতে ভুকতে থাকে।

বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি।
আমাদের দেহ ও মস্তিষ্কে একধরনের "নিউরো-ডিফেন্স মেকানিজম" কাজ করে। অনেক সময় কেউ দীর্ঘদিন মানসিক চাপ, মিথ্যা বিশ্বাস, বা কু-আচার্য চর্চা করলে তাদের মস্তিষ্ক এমনভাবে রিসেট হয়ে যায় যে, হক্ব বা সত্য কথা শরীর গ্রহণই করতে চায় না। এটাকে একপ্রকার "মেন্টালি ব্লক" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

রুকইয়াহর বাস্তব-অভিজ্ঞতায়:
বহু বছরের রুকইয়াহ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে,এই ধরনের রোগীরা সাধারণতঃ

1️⃣ছোটবেলা থেকে তাবিজ, ঝাড়ফুঁক, মাজার বা শিরকি রুকইয়াহ করে এসেছে।
2️⃣দীর্ঘদিন কোনো বদ আমল বা যাদুকরদের আমল অনুসরণ করেছে।
3️⃣অসুস্থত হাওয়া সত্ত্বেও কখনো রুকইয়াহ, শরঈ চিকিৎসা গ্রহণ করেনি।
4️⃣ দীর্ঘদিন যাবত জ্বিন জাদুর প্রবলেম, কিন্তু এর জন্য কোন সঠিক চিকিৎসা নেয়নি।

ফলে ভিতরে ভিতরে গড়ে ওঠে এক "শয়তানি প্রতিরক্ষা বলয়", যা হক্ব রুকইয়াহর আলো শরীরে প্রথম প্রথম ঢুকতে বাধা দেয়, কিন্তু যখন একবার রুকইয়াহর প্রভাব শরীরে ঢুকে যায়, তখন আলহামদুলিল্লাহ শয়তানের শয়তানি দাবিয়ে রাখার কোন জায়গা থাকে না।

চিকিৎসাগত ভাষায়:
এই ধরনের মানুষদের উপর সরাসরি চিকিৎসা না করে আগে করতে হয় প্রাক-রুকইয়াহ প্রস্তুতি।যেমন:স্নায়ু শান্ত করার জন্য বেশি বেশি রুকইয়াহর পানি খাওয়া, এতো বেশি পানি খাওয়া যাবে না; যেন কিডনিতে পরবর্তী সময় চাপ পড়ে।

পিত্ত বা টক্সিন বের করতে হিজামা, মাঝেমধ্যে গরম পানি/ঠান্ডা পানির গোসল করা, বড়ই পাতার সংমিশ্রণে।
অতিরিক্ত ঘুম কমানো, ভারী খাবার পরিহার, এবং আত্মবিশ্লেষণ খুবই জরুরী, তবে অতিরিক্ত না।

হুসুন;ভাঙ্গার ক্ষেত্রে নিচের বিষয়গুলো ফলো করতে পারেন।

1️⃣১/৭দিনের প্রি-রুকইয়াহ রুটিন তৈরি করতে পারেন।
2️⃣প্রতিদিন ৩ বার করে সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক-নাস তিলাওয়াত করে পানিতে ফুঁ দিয়ে খেতে পারেন। পাশাপাশি অভিজ্ঞ রাকির
পরামর্শে,রুকইয়াহর অডিও হেডফোন দিয়ে শুনতে পারেন। (যে কোন অডিও শুনলেই হবে না, স্পেসিফিক ভাবে হুসুন ভাঙ্গার অডিও শুনতে হবে)

3️⃣ঘুমানোর আগে, সূরা ফাতিহা,আয়াতুল কুরসি,ও তিন কুল পড়ে নিজেকে ফুঁ দেয়া, পাশাপাশি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময়ও।

4️⃣হালকা উপবাস/ডায়েট রুকইয়ার ৩ ঘণ্টা আগে কিছু না খাওয়া।
::একগ্লাস গরম পানিতে লবণ ও কালিজিরা, বড়ই পাতা মিশিয়ে খাওয়া

5️⃣শারীরিক স্পর্শ ও ফোকাসড রুকইয়াহ,মাথা, বুক, পেট, ও পায়ের তলায় সরাসরি হাত রেখে ফুঁ দেয়া।

6️⃣প্রথম ১৫ মিনিট "আযাবের আয়াত" জোরে তিলাওয়াত করার চেষ্টা করা।
যথা: সুরা হাক্কাহ ৬৯:৩০-৩২, সুরা মুমিনুন ২৩:৯৭-৯৮, সুরা সাফফাত ৩৭:১-১০

7️⃣ঘরের পরিবেশ তৈরি।যেকোনো গান, ছবি, জিনিস সরিয়ে ঘর পবিত্র করা,
সুগন্ধি জিনিষ (রুহ্, লবঙ্গ,আতর আগরবাতি) ব্যবহার করা।
8️⃣ফ্যান বন্ধ রেখে নীরব পরিবেশে তেলাওয়াত করা, যেন প্রচুর গরম লাগে। এতেও অনেক সময় রিয়েকশন হয়।
9️⃣মাঝে মধ্যে হারকের রুকাইয়াহ শোনা অবস্থাতেই, বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম, ইয়োগা, ডিপ মাস্যাজ,ইত্যাদি করতে পারেন।
🔰প্রথম দিন না হলেও ৭ দিনের মধ্যে রিয়েকশন নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ!

⚠️বিশেষ দ্রষ্টব্য:-সবগুলো পয়েন্ট ফলো করতে না পারলেও কিছু কিছু বিষয় ফলো করা যেতে পারে,সেটি অভিজ্ঞ রাকির মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে নেবেন‌ ইনশা-আল্লাহ।

📌সারবস্তু
“রুকইয়াহ না কাজ করলে সমস্যাটা রুকইয়ায় নয়, বরংচ রাকির অনভিজ্ঞতা কিংবা রোগীর ভিতরের হুসুন। সুতরাং ফাস্টোফল আগে হুসুন ভেঙে দিন, তারপর ইনশাআল্লাহ রিয়েক্ট শুরু হবে। আর যখন একজন পেশেন্টের শরীরে রিয়েকশন একটিভ হবে, ঠিক তখনই ব্যক্তি আস্তে আস্তে সুস্থ হতে থাকবে ইনশাআল্লাহ।

রুকইয়াহ কখনোই তাবিজ/তান্ত্রিকতা নয়, বরঞ্চ একটি ধৈর্যের ও পদ্ধতির নাম,একজন ব্যক্তি সুস্থ হওয়ার জন্য,প্রকৃত চিকিৎসক বা রাকী এই বিষয়গুলো ভালোভাবে বোঝেন এবং ধাপে ধাপে কাজ করেন।

📍 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229
📞 01602-382674

⚠️প্রসব বেদনা কম হওয়া ও স্বল্প সময়ে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার আমল❗আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। আজকে আমরা...
30/07/2025

⚠️প্রসব বেদনা কম হওয়া ও স্বল্প সময়ে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার আমল❗

আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

আজকে আমরা এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে জানবো, যে আমলগুলো করলে -
🔰প্রসবকারী মায়ের কষ্ট তুলনামূলক অনেক কম হবে।
🔰সিজার বিহীন নরমাল ডেলিভারি হবে।
🔰সন্তান হৃষ্টপুষ্ট হবে।
🔰স্বল্প সময়ে সুস্থতার সাথে সন্তান ভূমিষ্ঠ হবে, ইনশাআল্লাহ।

আমলের পূর্বে কিছু কথা :

সন্তান যখন মায়ের গর্ভে আসবে, তখন কোনো ধার্মিক কিংবা সহনশীল ডাক্তারের পরামর্শে চলা। গর্ভস্থ সন্তান কীভাবে ভালো থাকে, সে বিষয়ে দিক-নির্দেশনা নেয়া।
সাথে সাথে যারা এই বিষয়ে পারদর্শী অর্থাৎ "মা-খালা /চাচী-ফুপি/ বোন-বান্ধবী"দের অভিজ্ঞতা থেকেও উপকৃত হওয়া।

বাহ্যিক উপকরণ গ্রহণের পর আমরা আপনাদের নিম্নোক্ত আমলের প্রতি গুরুত্ব প্রদানের কথা বলবো।

☑️এই আমলগুলো আমরা নিজেরাও করেছি এবং এর পরিপূর্ণ সুফলও লাভ করেছি। আলহামদুলিল্লাহ।

আমল:

(১) দুই রাকাত সালাতুল হাজাত
(২) দুরুদ শরীফ ৭ বার
(৩) সূরা ফাতেহা ৭ বার
(৪) আয়াতুল কুরসি ৩ বার
(৫) সূরা আ’রাফের "৫৪ নাম্বার আয়াত" ৭ বার
(৬) সূরা ইউনুসের "৩ নাম্বার আয়াত" ৭ বার
(৭) সূরা ইখলাস ৫ বার
(৮) সূরা ফালাক ৫ বার
(৯) সূরা নাস ৫ বার
(১০) সূরা ইনশিককের প্রথম পাঁচটি আয়াত ৫ বার
(১১) {الله ربي لا اشرك به شيئا }
বাংলা উচ্চারণ:- আল্লাহু রব্বী- লা উশরিকু বিহী শাইআ।
'সহীহ হাদীসে বর্নিত এই অংশটি পাঠ করা।' ( আবু দাউদ-১৫২৫)

যেভাবে সম্পাদন করবেন:

প্রথমে দুই রাকাত সালাতুল হাজাত পড়ে পর্যায়ক্রমে কুরআনের আয়াতগুলো পাঠ করবেন।
অত:পর স্বচ্ছ পানি,অলিভ অয়েল তেল, এবং চিনিতে ফুঁ দিবেন।

আমল প্রয়োগ:
যখন প্রসব বেদনা শুরু হবে, তখন,
✴️নিয়মিত বিরতিতে রুগীর পেটে আলতোভাবে 'তেলগুলো মালিশ' করবেন।

📌বিশেষ দ্রষ্টব্য অনেক সময় ডেড আসার পরেও ব্যাথা উঠেনা। এমতাবস্থায় দ্রুত ব্যথা ওঠার নিয়ত করবেন, সাথে সাথে এই আমলগুলো শুরু করবেন ইনশাআল্লাহ।

✴️আর কিছুক্ষণ পর পর রুগী সে 'পানি গুলো পান' করবে। এবং প্রসব বেদনা তীব্রতা যখন আরো বেশি বেড়ে যাবে তখন হালকা চিনি মুখে নিয়ে নিবেন। চকলেটের মতো খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

(সতর্কতা:- ডায়াবেটিস হলে চিনি এভয়েড করতে হবে তবে ধার্মিক ডাক্তারদের অনুমতিক্রমে সামান্য চিনি যদি ব্যবহারের অনুমতি থাকে তাহলে সেটা করতে পারেন)

✴️ আর যতক্ষণ না পর্যন্ত সন্তান প্রসব হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত হাদীসে বর্নিত সে ‘দুয়াটা রুগী পাঠ’ করতে থাকবে।

এভাবে আমল করলে অল্প কষ্টে স্বল্প সময়ে নরমাল ডেলিভারি হবে, ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখ্য যে, এই আমল কোনো আল্লাহ ওয়ালা মুত্তাকী ব্যাক্তির কাছ থেকে করিয়ে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে বলে মনে করি। তা সম্ভব না হলে ‘সহীহ শুদ্ধ করে কুরআন পড়তে পারে’ এমন যেকোনো মুসলমানের কাছ থেকেও এটা করিয়ে নেয়া যাবে, বা রুগী নিজেও করতে পারে।

⚠️সতর্কতা: বাচ্চা পেটে থাকাকালে কোনো সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও কিছ কিছু অর্থলোভী ডাক্তাররা কারণে অকারণে বলে থাকে যে, ❝বাচ্চার পজিশন ঠিক নাই❞ ❝সিজার না করালে বাচ্চাকে বাঁচানো যাবে না❞ ❝মায়ের ক্ষতি হবে❞ ইত্যাদি ইত্যাদি। এতে করে মানুষজন ঘাবড়ে যায়, আর বিনা প্রয়োজনে সিজার করিয়ে নেয়।

তাই, তাদের এজাতীয় কথা-বার্তায় কর্নপাত না করে বুকে সাহস এবং মনোবল নিয়ে আল্লাহর কাছে আশাবাদী হয়ে উপরোক্ত আমলগুলো করতে থাকেন, ইনশাআল্লাহ ভালো ফলাফল পাবেন।

আপনারা যদি আমলগুলো করে উপকৃত হন, তাহলেই আমাদের কষ্ট সার্থক হবে।

✳️ মা-বোনদের প্রসব যাতনা লাঘব করতে এবং নরমাল ডেলিভারির পুন:প্রচলন ঘটাতে এই আর্টিকেলটি সবাই শেয়ার করে দিন।

✅ জ্বীন -যাদু, বদ নজরসহ যে কোনো প্যারানরমাল সমস্যার সমাধানে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

❌ বি:দ্র: আমাদের এই আর্টিকেল কোনো ক্রমেই সামগ্রিকভাবে সিজারকে অস্বীকার করে না, এবং সব ডাক্তারকেও দোষারোপ করে না। ধন্যবাদ।
حفظنا الله و حفظكم.

📍 ঠিকানা:
Holi Healing Ruqyah & Hijama Center
House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229, Bangladesh (Ground Floor)
📞 মোবাইল: 01602-382674

⚠️ন্যাপকিন যত্রতত্রস্থানে ফেলবেন না।❗আমার খুব কাছের একজন বোন প্রায় দেড় বছর ধরে পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পিঠব্যথা, অতিরিক্ত...
25/07/2025

⚠️ন্যাপকিন যত্রতত্রস্থানে ফেলবেন না।❗

আমার খুব কাছের একজন বোন প্রায় দেড় বছর ধরে পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পিঠব্যথা, অতিরিক্ত চুল পড়া সহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ, যা কিছুতেই বন্ধ হচ্ছিল না। এমন অবস্থায় ওনার পুরো শরীর একেবারে ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছিল, শরীরে ভীষণ দুর্বলতা নেমে এসেছিল। অনেক ডাক্তার দেখানো হয়েছে, একাধিকবার ডাক্তারও পরিবর্তন করা হয়েছে-কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো; তাতেও কোনো ফল হয়নি।

একদিন ওনার শাশুড়ি আমাকে জানালেন, “আমাদের মুনতাহা (পুত্রবধূ) এই এই সমস্যায় ভুগছে।” এভাবে বহুদিন পার হয়ে যায়। পরে একদিন আমি ওনাকে নিজ থেকেই সেল্ফ-রুকইয়াহ দেই। রুকইয়াহ শোনার সময় ওনার অবস্থা খারাপ হতে থাকে-হঠাৎ কান্না, মাথাব্যথা, শরীরব্যথা, বমি সহ আরও নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

রুকইয়াহ শেষ হওয়ার পর উনি আমাকে ফোন করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন, রাগারাগি করতে থাকেন-“তুমি কী দিয়েছো! আমার তো অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছিল!” ইত্যাদি। যাই হোক, আলহামদুলিল্লাহ, এক পর্যায়ে উনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যান। তারপর তিনি আমাকে পুরো ঘটনা খুলে বলেন।

তিনি বলেন!
“আমি যখন ব্যবহৃত ন্যাপকিন /প্যাড ভালোভাবে না মুড়ে স্রেফ পলিথিনে ঢুকিয়ে ফেলতাম, তখনই এই সমস্যাগুলো হতো। কিন্তু যখন ভালোভাবে পরিষ্কার করে কালো পলিথিনে মুড়ে ফেলি, আলহামদুলিল্লাহ তখন আর কোনো সমস্যা হয় না।”

⚠️ কেন এমন হয়?
🔹 এই সমস্যার প্রধান কারণ হলো-এই ন্যাপকিনগুলো বাসার ময়লা নিয়ে যাওয়া লোকজন ও সিটি কর্পোরেশনের কর্মীরা দেখেন। এগুলো যেখানে ফেলা হয়, সেখানেও অনেকের নজরে পড়ে। এভাবে কারো বদনজর লাগতে পারে, আবার নোংরা জায়গায় থাকা খবিস জ্বীনও এর থেকে ক্ষতি করতে পারে। কারণ নাপাকি জিনিসই খবিস জ্বীনের খাদ্য এবং তাদের থাকার জায়গা।

✨ প্রিয় মা ও বোনেরা!
আপনারাও সাবধান হবেন।
ব্যবহৃত ন্যাপকিন বা কাপড়গুলো ফেলার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে শুকাবেন।
সম্ভব হলে আতর লাগিয়ে নেবেন, যাতে খবিস জ্বীন সহজে নজর না দিতে পারে।
ফেলার সময় সবসময় কালো পলিথিনে মুড়ে ফেলে-দিন যাতে বাইরের কেউ দেখতে না পায়।

📖 রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বাণী
১️⃣ “«قُضَاعَةُ الْإِسْلَامِ الْجِنُّ يَأْكُلُونَ الْعَذِرَةَ وَالْبَعْرَ»
“জ্বীনরা গোবর ও পায়খানা খায়।”
(মুসনাদ আহমদ, হাদিস: ২৫১৫৯)

২️⃣ “টয়লেট, ময়লা-আবর্জনা, নোংরা জায়গা এগুলো জ্বীনের আবাস।”
তিরমিজি, হাদিস: ৬০৬

🤲 সবাই ওনার জন্য দোয়া করবেন।
ওই বোনই বলেছেন যেন এই সতর্কবার্তাটি ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে অন্যরা বদনজর ও জ্বীনের ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকেন। আপনারাও দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন তাকে সুস্থ রাখেন এবং আমাদের সবাইকে হিফাজত করেন।
ছবিটি সংগৃহিত।

📌আমাদের লোকেশন।
🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 যোগাযোগ: 01602-382674

⚠️কালো জাদুর বাস্তব অভিজ্ঞতা❗(সতর্কতা-কাম্য,যা আমাদের চেতনায় জাগরণ ঘটাতে পারে)মুহতারামা সাফফানা আপু, পেশায় একজন প্রকৌশ...
23/07/2025

⚠️কালো জাদুর বাস্তব অভিজ্ঞতা❗
(সতর্কতা-কাম্য,যা আমাদের চেতনায় জাগরণ ঘটাতে পারে)

মুহতারামা সাফফানা আপু, পেশায় একজন প্রকৌশলী; উনার হাজব্যান্ড একটি স্বনামধন্য হসপিটালের মালিক পাশাপাশি আরেকটি হসপিটালের চেয়ারম্যান।বসুন্ধরার একটি হাই-সোসাইটি পরিবারের সদস্য।
তিন-চার বছর আগেও সব কিছু স্বাভাবিক ছিলো-স্বামী, সন্তান, সংসার। সবকিছুই,কিন্তু হঠাৎ করেই ঘরে অশান্তি নেমে আসে।স্বামী বিনা কারণেই সন্দেহ করা শুরু করলেন, সন্তান বিনা কারণেই ভার্সিটি থেকে কান্নাকাটি করে ফিরে আসত, রাতে ঘুমের মধ্যে ভয় পেয়ে উঠত।আর সাফফানা আপু নিজে এক ভয়াবহ ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন-ঘণ্টার পর ঘণ্টা নিঃশব্দে বসে থাকা, হঠাৎ কান্না শুরু, আবার হঠাৎ চিৎকার।

এক রাতে তিনি হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে বারান্দায় গিয়ে অদ্ভুত শব্দে কথা বলতে থাকেন।ভোররাতে পাশের ফ্ল্যাটের এক ভদ্রমহিলা আপুর হাজবেন্ড কে ফোন করে জানান'আচ্ছা ভাইয়া! সাফফানা আপুর কি হয়েছে?
“আপু বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন, এবং কিছুক্ষণ পর-পর,বলছিলেন-তুই আমার পুতুল কেন নিলি? আমি তোর রক্ত খাব!”

আপুর পরিবারটি খুব দ্রুত আমাদের Holy Healing Ruqyah & Hijama Center-এ যোগাযোগ করেন।রুকইয়াহ শুরু করতেই সাফফানা আপুর শরীর প্রচণ্ড কাঁপতে থাকে।চোখ শক্ত করে বন্ধ, মুখ দিয়ে অচেনা আওয়াজ।আর তিনি বলেতে থাকেন “ওর শ্বশুর বাড়িতে সাতটা যাদুর বস্তু আছে। তুমি একটাও খুঁজে পাবে না। আমি শুধু ওকে নয়, ওর সন্তানকেও শেষ করব।”

পরদিন সকালে আমরা আবার তাদের বাসায় যাই, দিনব্যাপী রুকইয়াহর কার্যক্রম চলছিলো।সন্ধ্যার দিকে, সন্দেহ অনুযায়ী বারান্দার কোণে থাকা একটি ফুলের টব খুঁড়ে দেখার ইচ্ছা পোষণ করি।সেখান থেকে বেরিয়ে আসে কাফনের কাপড়ে মোড়ানো একটি যাদুর বস্তু।ভিতরে ছিলো,কালো সুতো, সূঁচ, পচা চুল, ও
রক্তমাখা হাড়। এগুলো দেখে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম, এখানে এগুলো কিভাবে সম্ভব?
এই তাবিজটি ছিলো অত্যন্ত মারাত্মক তাবিজ,ঘরে অশান্তি, সম্পর্ক ভাঙন, দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা, যেকোনো কাজে বাধা,মানসিক ভীতির সঞ্চার-সহ, অনেকগুলো সমস্যার প্রাণকেন্দ্র।

আমরা দুইদিন টানা ৮ ঘণ্টা করে রুকইয়াহ করি উনাদের বসুন্ধরার বাসায়।এরপর সিদ্ধান্ত নেই, ঘটনার সূত্র যেহেতু গভীর, তাই তাদের গ্রামের বাড়িতে যাওয়া দরকার। সুতরাং যেমন চিন্তা তেমন কাজ, আমরা খুব দ্রুত তাদের গ্রামের বাড়িতে টানা তিন দিন রুকইয়াহ করি। তারপর জীনদের তথ্য অনুযায়ী, আমরা যাদুর বস্তু উদ্ধার করার চেষ্টা করি।

চুলা জ্বালানো মাত্রই পরিবারের সদস্যদের গা জ্বালাপোড়া শুরু করে দিতো,মাথা ঘুরে পড়ে যেত।
সাফফানা আপু তখন বলে উঠলেন,“এই আগুন থামাও! আমাকে পুড়িয়ে দিচ্ছে!” তখন আর বুঝতে বাকি রইলো না এই চুলার নিচে জাদু আছে।যেটি বের করার সাথে সাথেই সাফফানা আপু চিৎকার দিয়ে লাফিয়ে ওঠেন, তারপর জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য এই চুলাটা সাধারণত ব্যবহার করা হয় না, তবে বিভিন্ন পূজার সময়, গভীর রাতে আগুন দেওয়া হয়, ফলশ্রুতিতে, পুরো পরিবারে ভয়ংকর লেভেলের সমস্যা শুরু হয়।

আলহামদুলিল্লাহ অতঃপর পর্যায়ক্রমে,ঘরের নানা জায়গা খুঁড়ে বের করা হয় আরও যাদুর বস্তু,মাটির নিচে পুঁতে রাখা তাবিজ, রক্তমাখা কাপড়, সুতো, আর একটির ভেতরে নাম লেখা কাগজ ও গোরস্থানের মাটি (জ্বীনের তথ্য অনুযায়ী) ছিল।

সব তাবিজ সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে, রুকইয়াহর পানি দিয়ে নষ্ট করে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়।ঘরের প্রতিটি অংশ ধুয়ে ফেলা হয় রুকইয়াহ পানিতে
পরিবারকে সুনির্দিষ্ট আমল ও নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়।

প্রায় দুই মাস পর সাফফানা আপু ফোন দিয়ে বলেন, ভাইয়া আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের পরিবার অনেকটাই সুস্থ।স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আগের চেয়ে ভালো, বাচ্চার দুঃস্বপ্ন নেই, ঘরে শান্তি ফিরেছে।তবে এখনো তারা সতর্কভাবে রুকইয়াহ শুনে ঘুমান, আমল চালিয়ে যান। যত কঠিন জাদুই হোক না কেন আল্লাহর মেহেরবানীতে নষ্ট হবেই হবে। জাদুকর আর তান্ত্রিকরা ধ্বংস হবেই হবে।

হে আরশের মালিক, রব্বে কায়েনাত; সমাজ বিনষ্টকারী, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বিচ্ছেদ কারী, এবং যারা মানুষকে নানাভাবে কষ্ট দিয়ে থাকে, এই সকল
জাদুকর-দের,আপনি এমন ভাবে ধ্বংস করুন যেন পৃথিবীতে এর দৃষ্টান্ত হাজার বছর পর্যন্ত বাকি থাকে। আল্লাহুম্মা আমীন।

আমাদের শিক্ষা:
না না!! এটা কোনো গল্প বা কিচ্ছা কাহিনী নয়-ঘটনাটি বাস্তব, শহরের শিক্ষিত, সম্মানিত পরিবারে ঘটে যাওয়া একটি বাস্তব দৃষ্টান্ত।কালো জাদু, তাবিজ-কবচ, হিংসা এসব শুধু গ্রামেই নয়, বরং শহরের বিলাসবহুল ভবনের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে। যদি আপনার পরিবারে হঠাৎ অশান্তি, ঝগড়া, মানসিক চাপ, ঘুমে দুঃস্বপ্ন, অকারণে অসুস্থতা, বা বাড়িতে সন্দেহজনক কিছু দেখতে পান তাহলে দেরি না করে, একজন রুকইয়াহ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

রাসূলুল্লাহ ﷺ আমাদের শিখিয়েছেন,সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়ে নিজেকে ও পরিবারকে ঝাড়ফুঁক করে রক্ষা করতে।আমরা সে সুন্নাহর পথেই কাজ করি—শিরকমুক্ত, নিরাপদ, ইসলামী পদ্ধতিতে। আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকুমুল্লাহ। আপনাদের দোয়ায় আমাদেরকে ভুলবেন না।
🙏Picture for attention

🕌 Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
🏠 ঠিকানা: House 12, Road 11, Nikunja-2, Khilkhet, Dhaka-1229 (Ground Floor)
📞 যোগাযোগ: 01602-382674

⚠️গর্ভের সন্তান নষ্টের যাদুর লক্ষণ-সমূহ।1️⃣মানসিক অশান্তি, বিশেষ করে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অস্থিরতা।2️⃣ অতিরিক্ত ব...
17/07/2025

⚠️গর্ভের সন্তান নষ্টের যাদুর লক্ষণ-সমূহ।

1️⃣মানসিক অশান্তি, বিশেষ করে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অস্থিরতা।
2️⃣ অতিরিক্ত বিভ্রান্তি বা মতিভ্ৰমে ভোগা।
3️⃣হঠাৎ হঠাৎ স্মৃতিভ্রষ্টতা, বিশেষ করে স্বল্পমেয়াদী স্মৃতির সমস্যা।

4️⃣গভীর ঘুমে বিঘ্ন, ঘুমে অস্থিরতা ও দুঃস্বপ্ন।
5️⃣মেরুদণ্ডের নিচে অস্পষ্ট ব্যথা অনুভব।
6️⃣ভয়াবহ সব স্বপ্ন দেখা যেমন: রক্ত, সাপ, শিশু মারা যাওয়ার দৃশ্য ইত্যাদি।

7️⃣কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই সন্তান না হওয়া।
8️⃣বারবার গর্ভপাত হয়ে যাওয়া।
9️⃣বুকে ভারি বা চেপে বসা কিছু অনুভব করা।
🔟বাস্তবের বাইরে কিছু দেখতে বা শুনতে পাওয়া (হ্যালুসিনেশন)।

1️⃣1️⃣ঋতুচক্র অনিয়মিত হয়ে পড়া।
1️⃣2️⃣এমন যৌন সমস্যা যা চিকিৎসা নিয়েও দীর্ঘস্থায়ী হয়।
1️⃣3️⃣অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বা হস্তমৈথুনে আসক্তি।

📌এই উপসর্গ গুলো যদি আপনার মধ্যে দেখা দেয়, তবে দেরি না করে দ্রুত রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করুন।

📌ওয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ফ্রী ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ সেশন।🌙 শুধু মাত্র বোনদের জন্য‼️যারা যাদু, বদ নজর, বিয়ে না হওয়া, সন্তান না হ...
16/07/2025

📌ওয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ফ্রী ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ সেশন।

🌙 শুধু মাত্র বোনদের জন্য‼️
যারা যাদু, বদ নজর, বিয়ে না হওয়া, সন্তান না হওয়া বা দীর্ঘদিনের অজানা সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য আজ রাতেই অনলাইনে ফ্রী ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ সেশন।

🔍 আপনার সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করুন।
📖 কুরআন-হাদীস ভিত্তিক নিরাপদ সমাধান।
🕌 গোপনীয়তা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা করা হবে

📌 লোকেশন: নিকুঞ্জ-২, ঢাকা
📞 যোগাযোগ: ০১৬০২-৩৮২৬৭৪
🕰️ সময়: আজ রাত ৯টায়
💌 যারা অংশ নিতে চান, দ্রুত ইনবক্স করুন এবং গ্রুপে যুক্ত হয়ে নিন।

🌿 আল্লাহ চাইলে সমাধান সম্ভব -ইনশাআল্লাহ!

⚠️কেইস স্টাডি: দীর্ঘ আট বছরের বন্ধ্যাত্বের অবসান, আলহামদুলিল্লাহ❗ তানজিলা আপুর বিয়ে হয়েছে প্রায় সাত বছর। এই দীর্ঘ সময...
15/07/2025

⚠️কেইস স্টাডি: দীর্ঘ আট বছরের বন্ধ্যাত্বের অবসান, আলহামদুলিল্লাহ❗

তানজিলা আপুর বিয়ে হয়েছে প্রায় সাত বছর। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি আর তার স্বামী কত ডাক্তার দেখিয়েছেন কত পরীক্ষা করিয়েছেন তার কোনো শেষ নেই। দেশের বড় বড় হাসপাতালে রিপোর্ট করিয়েছেন সবই ঠিক ছিল। ডাক্তাররা বলতেন কোনো সমস্যা নেই আবার চেষ্টা করতে। তবুও গর্ভে সন্তান এলে কিছু দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যেতো।

📌যে লক্ষণগুলো সবসময় তার সঙ্গী ছিল:
১)মাসিক অনিয়মিত হতো।
২)তলপেটে তীব্র ব্যথা হতো।
৩)গর্ভে সন্তান এলেও অল্প দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যেতো।
৪)রাতের বেলা অদ্ভুত দুঃস্বপ্ন দেখতেন।
৫)মাথা ভারী লাগতো মন অস্থির থাকতো।
৬) শরীরে অজানা দুর্বলতা থাকতো।
৭)মাঝেমধ্যে প্রচন্ড ভয় পেতেন।

বারবার ভেঙে পড়তেন তানজিলা আপু আর তার পরিবার। ডাক্তারি খরচের পরও কোনো সমাধান না পেয়ে শেষ পর্যন্ত কবিরাজের কাছে যেতে বাধ্য হন। নিজের এলাকা থেকে শুরু করে নোয়াখালী ফেনী চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিভিন্ন কবিরাজ তাবিজ তদবির করেছেন। তাবিজের পেছনে প্রায় পাঁচ ছয় লাখ টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু ফল কিছুই হয়নি। ডাক্তার পিছনেও ভালো একটি এমাউন্ট খরচ হয়েছে। সব মিলিয়ে
ফলাফল ছিলো শুন্য।

সবচেয়ে ভয়ের বিষয় হলো এই তাবিজ আর যাদুর কারণে গর্ভের সন্তানগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো। অনেকে বুঝতেও পারে না সন্তান না হওয়ার পেছনে জিন আর যাদুর কত বড় ফাঁদ থাকে।

আলহামদুলিল্লাহ শেষ পর্যন্ত অনেক খোঁজাখুঁজির পর আমাদের কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করেন। নির্ধারিত সময়ে আমরা কুমিল্লায় উনার বাসায় যাই রুকইয়ার জন্য। গিয়ে দেখি বাসার ভেতরে লুকানো অবস্থায় একের পর এক তাবিজ। আলহামদুলিল্লাহ সব তাবিজ ধ্বংস করতে সক্ষম হই।

এরপর রুকইয়া শুরু হয়। রুকইয়াহর সময় উনার শরীর থেকে যাদুর প্রভাব বের হতে থাকে। প্রচণ্ড বমি হতে থাকে তলপেটে তীব্র ব্যথা হয় পুরো শরীরে জ্বালা পোড়া হয় চোখ দিয়ে অজান্তেই কান্না আসে।

আলহামদুলিল্লাহ কিছুদিন পরই সুখবর আসে। আল্লাহ তাআলা তার দীর্ঘদিনের আশা পূর্ণ করেছেন তিনি মা হয়েছেন।

আল্লাহ তাআলা এই পরিবারকে হেফাজত করুন সন্তানকে নিরাপদ রাখুন এবং তাকে দ্বীনের খাদেম ও যুগের শ্রেষ্ঠ আলেম হিসেবে কবুল করুন আল্লাহুম্মা আমীন

Holy Healing Ruqyah & Hijama Center
House 12 Road 11 Nikunja-2 Khilkhet Dhaka-1229 Bangladesh Ground Floor
📞 01602-382674

হিজামা (Hijama) বা "wet cupping therapy" হলো একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাপ লাগিয়ে রক্ত ...
11/07/2025

হিজামা (Hijama) বা "wet cupping therapy" হলো একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাপ লাগিয়ে রক্ত টেনে বের করা হয়। এটি ইসলামী ঐতিহ্যেও সুপরিচিত, এবং অনেক হাদীসে এর উল্লেখ আছে।

হিজামার উপকারিতা

১. রক্ত পরিশোধন করে

শরীর থেকে দূষিত বা জমে থাকা টক্সিনযুক্ত রক্ত বের করে দেয়।

রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়।

২. ব্যথা উপশম করে

মাথাব্যথা, মাইগ্রেন, পিঠব্যথা, গাঁটে ব্যথা ইত্যাদিতে কার্যকর।

৩. স্নায়ু ও মানসিক চাপ কমায়

মানসিক প্রশান্তি দেয় এবং ঘুম ভালো হয়।

হতাশা ও দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে।

৪. ইমিউন সিস্টেম (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) শক্তিশালী করে

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

বিভিন্ন সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।

৫. হরমোন ব্যালান্স ও শারীরিক ভারসাম্য রক্ষা করে

বিশেষ করে মেয়েদের PCOS, মাসিক সমস্যা ইত্যাদিতে হিজামা উপকারী।

৬. চর্ম রোগ উপশমে সহায়ক

সোরিয়াসিস, একজিমা, এলার্জি ইত্যাদিতে উপকার হতে পারে।

৭. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

নিয়মিত হিজামা করলে ব্লাড প্রেসার ও সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয় (ডাক্তারি পরামর্শসহ করতে হবে)।

---

সতর্কতা:

হিজামা অবশ্যই প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞ ব্যক্তির দ্বারা করাতে হবে।

নির্দিষ্ট নিয়ম ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে করতে হবে।

কিছু স্বাস্থ্য পরিস্থিতিতে (যেমন: রক্তস্বল্পতা, গর্ভাবস্থা, হিমোফিলিয়া) হিজামা না করাই ভালো — আগে ডাক্তারি পরামর্শ নিন।

🍃 রিজিক বৃদ্ধি, ঋণমুক্তি ও সারাদিন নিরাপদ থাকার কিছু আমল।ফজরের পর যা করবেন।✅ ফজরের ফরজ নামাজ ও মাসনুন যিকির-দোয়া শেষ কর...
10/07/2025

🍃 রিজিক বৃদ্ধি, ঋণমুক্তি ও সারাদিন নিরাপদ থাকার কিছু আমল।

ফজরের পর যা করবেন।
✅ ফজরের ফরজ নামাজ ও মাসনুন যিকির-দোয়া শেষ করে সুরা ইয়াসিন তিলাওয়াত করবেন।
👉 এমনভাবে পড়বেন যাতে ১০০টি আয়াত পূর্ণ হয়। সুরা ইয়াসিনের আয়াত শেষ হলে বাকি আয়াত অন্য কোনো সুরা থেকে পড়ে ১০০ সম্পূর্ণ করে নেবেন।

✅ এরপর ৪ রাকাত ইশরাকের নামাজ পড়বেন।

✅ ফজরের পরে সুরা শুরা এর ১৯ নম্বর আয়াত ৭১ বার পড়বেন —
> اللَّهُ لَطِيفٌ بِعِبَادِهِ يَرْزُقُ مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ الْقَوِيُّ الْعَزِيزُ (১৯)
অর্থ: আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি অতি দয়ালু, যাকে ইচ্ছা রিজিক দেন, আর তিনি শক্তিশালী, পরাক্রমশালী।

মাগরিবের পরে যা করবেন।
✅ মাগরিবের ফরজ নামাজের পর সুরা ওয়াকিয়াহ তিলাওয়াত করবেন।

প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে যা করবেন
✅ প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে (ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব, এশা) —
(يا باسط) উচ্চারণ: ইয়া বা’সিতু — ৭১ বার পড়বেন।

✅ এরপর নিচের দুইটি দোয়া প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ৩ বার করে পড়বেন:

১️⃣ দোয়া:
> «اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ»
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আকফিনী বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক
অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনার হালাল দিয়ে আমাকে যথেষ্ট করুন, হারাম থেকে বাঁচান, আর আপনার অনুগ্রহে আমাকে অন্য কারো মুখাপেক্ষী না করুন।”

২️⃣ দোয়া:
> «اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَال»
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-‘আজজি ওয়াল কাসালি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন দালায়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল

অর্থ: “হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের বোঝা ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে।”

🌙 ফলাফল।
🔸 নিয়মিত কিছুদিন এভাবে আমল করলে — ইনশাআল্লাহ —
✅ রিজিকের দরজা খুলবে
✅ ঋণের বোঝা কমে যাবে
✅ আল্লাহর হেফাজতে সারাদিন নিরাপদ থাকবেন।

✨ আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বুঝে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন! 🤲

Address

House-12, Road-11, Nikunjo
Dhaka
1230

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Holy Healing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram