Care & Cure Homeo Home

Care & Cure Homeo Home ‍"সেবা নিন সুস্থ্য থাকুন"

24/02/2025

🛑 দৃষ্টি আকর্ষণ:-
✍️------
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ....
🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺🔺
💧 যারা শারীরিক কোনো জটিল-কঠিন রোগ নিয়ে জীবন যাপন করছেন,
💧 যারা বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করে বিফল হয়েছেন,
💧 অথবা, গোপনীয় কোন সমস্যা যা, কারো কাছে বলতে পারছেন না বা, ডাক্তারের সাথে সরাসরি কথা বলতে ইতস্তত করছেন।
এই পোস্টটি তাদের জন্য -----
🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶🍶
✅আপনি দেশের যে প্রান্তেই বসবাস করেন, কোন সমস্যা নেই। জটিল , কঠিন বা গোপনীয় যেকোনো শারীরিক সমস্যায় সর্বাধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা এখন কম খরচে ঘরে বসেই নিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। মোবাইলে রোগীর সাথে অডিও / ভিডিও কলে বিস্তারিত জেনে ১/২ দিনের মধ্যে সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে মেডিসিন পাঠানো হয়। ভালো মানের চিকিৎসা ও বিশ্বস্ততার জন্য আমাদের উপর আস্থা রাখুন।
আমরা আপনার সমস্যা সমাধানে গুরুত্ব সহকারে সর্বোচ্চ সেবা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবো ইনশাআল্লাহ।
সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।। 🏡
অনলাইনে চিকিৎসা সেবা নিতে আপনার যা করনীয়:
--------------------------------------------
১/ অনলাইনে দেয়া হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে ম্যাসেজ দিয়ে আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করুন।
২/ আপনার সমস্যার কথা ডাক্তারের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরুন।
৩/ মেডিসিন বাবদ ৫০০/= টাকা
এবং কুরিয়ার খরচ ১০০/= টাকা
মোট- ৬০০/ টাকা [১ মাসের মেডিসিন](☎️০১৬৭০৭৩৩২৭০- বিকাশ পার্সোনাল) এই নাম্বারে পাঠিয়ে আপনার অর্ডার নিশ্চিত করুন।
৪/ হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে আপনার নাম, মোবাইল নাম্বারসহ বিস্তারিত ঠিকানা দিন।
৫/ ১-২ দিনের মধ্যে আপনার মেডিসিন কুরিয়ারের মাধ্যমে ডেলিভারিম্যানের কাছ থেকে বুঝে নিন।
৬/ যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
🏡✍️🩺🚑
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(Spatialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeopathic clinic
Bank Town, Saver, Dhaka.
Call for an Appointment on
📞+01825140124 ( WhatsApp )
📞+880 1670733270 (bkash)
আমাদের সেবা নেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আল্লাহ আপনাকে সুস্থতার নেয়ামত দান করুন।
আল্লাহ হাফেজ।।

রমজানের ঐ রোজার শেষেএলো খুশির ঈদ !ঈদ মোবারক।।
10/04/2024

রমজানের ঐ রোজার শেষে
এলো খুশির ঈদ !
ঈদ মোবারক।।

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমের ( PCOS ) লক্ষণ, কারণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :--------------------------------------------...
05/03/2024

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমের ( PCOS ) লক্ষণ, কারণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
-----------------------------------------------------------------
অনিয়মিত মাসিক নিয়ে মেয়েদের দুশ্চিন্তার অন্ত নেই ৷ অনিয়মিত মাসিক এবং বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ পলিসিস্টিক ওভারি ৷ মেয়েদের হরমোনাল সমস্যার মধ্যে ৫-১০% এই পলিসিস্টিক ওভারি ৷ এই রোগটি যখন অনেকগুলো উপসর্গ নিয়ে দেখা দেয় তখন একে বলা হয় পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম , সংক্ষেপে PCOS ৷ নাম থেকে আমরা বুঝতে পারি এটা ওভারি বা ডিম্বাশয়ের রোগ৷ এই রোগে ওভারিতে সিস্ট তৈরি হয় ৷ তবে সব ক্ষেত্রেই যে এমনটি হবে তা নয়৷ যাদের পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম আছে, সেই নারীদের ডিম্বাশয় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পুরুষ হরমোন (এন্ড্রোজেন) নিঃসরণ করে। যার ফলে ডিম্বাণু পরিপক্ক হওয়ার পরও ফলিকল ফেটে যায় না এবং ডিম্বাণু বের হতে পারে না। এর ফলে মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক হয় বা মাসিক একেবারেই হয় না।
∆ পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমের (PCOS) লক্ষণসমূহ:
----------------------------------------------------
পিসিওএসের উপসর্গ শুরু হয় সাধারণত নারীদের মাসিক শুরু হওয়ার পর থেকেই। তবে উপসর্গের ধরন এবং তীব্রতা একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে। সাধারণ যে উপসর্গ সবার মধ্যে দেখা যায় তা হলো অনিয়মিত মাসিক। অন্যান্য লক্ষণগুলো হলো -
✓ মুখে, বুকে, পেটে, পেছনে বা পায়ের আঙুলে চুল গজানো
✓ ব্রন, তৈলাক্ত ত্বক বা খুশকি
✓ অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়া বা পুরুষদের মতো টেকো ভাব বা চুল পাতলা হয়ে যাওয়া
✓ ঘাড়, হাত, স্তন বা উরুতে চামড়ায় গাঢ় বাদামি বা কালো দাগ। এটা বগলে বা পায়ের ভাঁজেও হতে পারে।
✓ স্তনের আকার ছোট হয়ে যাওয়া
✓ মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা বেড়ে যাওয়া
✓ বন্ধ্যাত্ব
✓ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া
✓ ডায়াবেটিস
তবে এসব উপসর্গের অনেকগুলোই অনেকের নাও থাকতে পারে

∆ পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমের (PCOS) কারণ:
------------------------------------------
এই রোগের সুনির্দিষ্ট কারণ জানা না গেলেও, ধারণা করা হয় যে হরমনের ভারসাম্যহীনতা এবং বংশগতি অন্যতম কারণ৷ যেই পরিবারের কোনো সদস্যদের বিশেষ করে মা বা বোনের এই রোগ আছে তাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি কিছুটা বেশি৷ মেয়েদের শরীরে অতিরিক্ত এন্ড্রজেন (পুরুষ হরমোন) তৈরি হওয়াকেও এই রোগের কারণ হিসেবে ধরা হয়৷ তবে,
✓ অস্বাস্থ্যকর ডায়েট।
✓ নিষ্ক্রিয় জীবনধারা।
✓ দূষণ।
✓ হরমোন পরিবর্তন করে এমন ওষুধ গ্রহণ।
✓ বেশ কিছু ওটিসি ওষুধ এবং সম্পূরক।
এগুলোকে কারন হিসেবে ধরা হয় ।

∆ পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS) নির্নয়ে প্রয়োজনীয় টেস্ট:
--------------------------------------------
* Fasting glucose test
* Thyroid function test
* Lipid level
* Ultrasonogram
* Serum testosteron level
* Serum FSH / LH

∆ পলিসিস্টিক ওভারিয়ানের (PCOS) কারণে জটিলতা:
----------------------------------
✓ উচ্চ-রক্তচাপ।
✓ রক্তে উচ্চ-মাত্রায় কোলেস্টেরল।
✓ডায়াবেটিস।
✓ ইন্দোমেট্রেয়াল কার্সিনোমা (endometrial carcinoma)-এক রকম জরায়ু ক্যান্সার।
✓ বন্ধ্যাত্ব : PCOS -এ আক্রান্ত মহিলারাও বন্ধ্যাত্বের শিকার হন। এই ধরনের পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে, মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের চিকিত্সা দেওয়া হয় যাতে তারা ভবিষ্যতে গর্ভধারণ করতে পারে।
✓ হার্ট এ্যাটাক।
✓ স্লিপ এপ্নিয়া: (ঘুমের ভিতর নিশ্বাস আটকে যাওয়া)।
✓ ব্রেস্ট ক্যান্সার: (Breast cancer)।
✓ অতি উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতা।
যত দ্রুত আপনার রোগ নির্ণয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসা হবে, রোগের জটিলতার ঝুঁকি ততটাই কমবে ৷ তাই যদি এই রোগের উপসর্গগুলো আপনার সাথে মিলে যায় , তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন ৷

∆ পলিসিস্টিক ওভারিয়ানের হোমিওপ্যাথিক চিকিতসা:
-----------------------------------------------------
"পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম” (PCOS) হলো একটি সাধারণ যৌনসংক্রমণ বা অনিয়ন্ত্রিত মাসিক চক্র বা ওভ্যারিয়ান ডিসফাংকশনের একটি অবস্থা। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা একটি প্রাকৃতিক উপায় যা PCOS রোগে সাহায্য করতে পারে। রোগীর লক্ষন অনুযায়ী সঠিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দ্রুত আরোগ্য হওয়া সম্ভব। এজন্য আপনাকে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
∆ Top Homeopathic Remedies for Polycystic Ovarian Syndrome or PCOS:
---------------------------------------------------
1. Sepia:
2. Pulsatilla
3. Calcarea Carb
4. Thuja
5. Sulphur
6. Silicea
7. Graphites
8. Ammonium Carb
9. Kali Carb
10. Senecio
11. Euphrasia
12. Oleum Jecoris Aselli
13. Natrum Mur

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।
স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
---------------------
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(specialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeo Home
House # 17, Road # 07, 12/E
Mirpur, Dhaka
Call for an Appointment on
+01825140124 ( WhatsApp )
+880 1670733270

লিভার সিরোসিস (liver Cirrhosis) ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:______________________________________মানব শরীরের সবচেয়ে বড় অ...
04/03/2024

লিভার সিরোসিস (liver Cirrhosis) ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
______________________________________
মানব শরীরের সবচেয়ে বড় অভ্যন্তরীণ অঙ্গ হলো লিভার(Liver) বা যকৃৎ। সমস্ত দূষিত বর্জ্য পদার্থ বের করে শরীরকে সুস্থ রাখে লিভার। আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির মারাত্মক একটি অসুখের নাম লিভার সিরোসিস (liver Cirrhosis)। এই রোগে লিভার পুরোপুরি অকেজো হয়ে পড়ে। অর্থাৎ যকৃৎ তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়, বাড়ে মৃত্যুঝুঁকি। লিভারের বিভিন্ন রোগ যেমন- হেপাটাইটিস (hepatitis) বা অতিরিক্ত মদ্যপানজনিত কারণে লিভারের যে সমস্ত ক্ষতি হয় তার শেষ পর্যায় হলো লিভার সিরোসিস (liver Cirrhosis)।
সিরোসিস বা লিভার সিরোসিস এমন একটি রোগ যাতে লিভারে ক্ষত সৃষ্টি হয়। এটি মূলতঃ ফাইব্রোসিসের (fibrosis) অন্তিম পর্যায় বা লিভারের তৈরী হওয়া একধরনের ক্ষত বিশেষ। এই রোগ অতিরিক্ত মদ্যপান বা হেপাটাইটিসের(hepatitis) কারণে হতে পারে। যখনই আপনার যকৃৎ বা লিভার অন্য কোনো রোগ বা মদ্যপানের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন তা নিজে থেকেই সেরে উঠবার চেষ্টা করে। এই প্রক্রিয়ার ফলে ক্ষত কোষ scar tissue(স্কার টিস্যু) তৈরি হয়। শরীরে সিরোসিসের (Cirrhosis) মাত্রা বাড়ার সাথে সাথে স্কার টিস্যুর (scar tissue) পরিমাণও বৃদ্ধি পায়, যার ফলে যকৃতের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। এটি অবস্থাকে ডিকম্পোজড সিরোসিস (decomposed cirrhosis) বলা হয়। অ্যাডভান্সড সিরোসিস মৃত্যুর কারণ পর্যন্ত হতে পারে।
লিভার সিরোসিস প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যায় এবং এর কারণ নির্ণয় করা যায় তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে দ্রুত আরোগ্য হোয়া সম্ভব।

∆ লিভার সিরোসিসের(liver Cirrhosis) লক্ষণ:
_____________________________________
লিভারের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি না হওয়া পর্যন্ত এই রোগটির লক্ষণ সাধারণত প্রকাশ পায়না। সিরোসিসের প্রধান কয়েকটি লক্ষণ হল-
✓ত্বক ও চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া
✓ পা, গোড়ালি ও পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া, যা ইডিমা নামে পরিচিত
✓ সহজেই রক্তপাত হওয়া বা ক্ষত সৃষ্টি হওয়া
✓ বমিভাব
✓ ক্লান্তি
✓চুলকানি
✓হাতের পাতা লাল হয়ে যাওয়া
✓ক্ষিদে কমে যাওয়া
✓ ওজন হ্রাস পাওয়া
✓ মেয়েদের ক্ষেত্রে ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া
✓ ছেলেদের ক্ষেত্রে অন্ডকোষ শুকিয়ে/ ছোট হয়ে যাওয়া (টেস্টিকুলার অ্যাট্রফি)
✓ অ্যাসাইটিস বা পেটে জল জমে যাওয়া
✓ঝিমুনিভাব, বিভ্রান্তি এবং কথা জড়িয়ে যাওয়া

∆ লিভার সিরোসিসের(liver Cirrhosis) কারন:
______________________________________
নানাধরণের রোগ লিভারের ক্ষতি করার মাধ্যমে সিরোসিস সৃষ্টি করতে পারে। এর বিভিন্ন কারণগুলি হল–
✓ হিমোক্রোমাটোসিস বা শরীরে লোহার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া
✓ আলফা-১ অ্যান্টিট্রিপসিনের মাত্রা হ্রাস পাওয়া
✓জন্মগত মধুমেহ-জনিত রোগ যেমন গ্লাইকোজেন স্টোরেজ ডিজিজ বা গ্যালাক্টোসিমিয়া
✓ নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার রোগের কারণে লিভারে চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া
✓ সিস্টিক ফাইব্রোসিস
✓বিলিয়ারি আর্টেসিয়া, যাতে পিত্তনালীর অসম বা অস্বাভাবিক গঠন হয়
✓ব্রুসেলোসিস বা সিফিলিস জাতীয় সংক্রমণ
✓ প্রাইমারি বিলিয়ারি সিরোসিস অর্থাৎ পিত্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া
✓প্রাইমারি স্ক্লেরোসিং কোল্যানজাইটিস, যাতে পিত্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শক্ত হয়ে যায়
✓ অটোইমিউন হেপাটাইটিস, যাতে শরীরের নিজস্ব প্রতিরক্ষাব্যবস্থাই লিভারের অসুখ সৃষ্টি করে
✓আইসোনিয়াজিড বা মেথোট্রেকসেট জাতীয় ওষুধও সিরোসিস সৃষ্টি করতে পারে।

∆ লিভার সিরোসিস (liver Cirrhosis) প্রতিরোধ:
____________________________________
লিভার সিরোসিস একটি গুরুতর এবং সম্ভাব্য জীবন-হুমকির অবস্থা, তবে এটির বিকাশের ঝুঁকি কমানোর জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। যেমন:
✓ অতিরিক্ত মদ্যপান বন্ধ করা উচিত। অন্যান্য কারণে লিভারের রোগে আক্রান্তদের অ্যালকোহল সেবনও দ্রুত লিভারের ক্ষতি করতে পারে।
✓ আপনার ডায়েটে আপনার স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত, যার মধ্যে রয়েছে তাজা সবুজ শাকসবজি এবং ফল। তেল এবং বেশি চর্বিযুক্ত খাবার কমিয়ে দিন। ডাক্তার দ্বারা নির্ধারিত হলেই ওষুধ সেবন করুন।
✓ লিভারের রোগ এড়াতে একজন ব্যক্তির হেপাটাইটিস সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করা উচিত। হেপাটাইটিস বি এবং সি উভয় সংক্রমণ অনিরাপদ যৌনতা বা সংক্রমিত ইনজেকশন বা সূঁচ ব্যবহার করে হয়। হেপাটাইটিস সংক্রমণ রোধ করতে, সবসময় যৌন মিলনের সময় কনডম ব্যবহার করুন এবং সর্বদা জীবাণুমুক্ত ইনজেকশন এবং সূঁচ ব্যবহার করুন।
✓ যদি কোনও ব্যক্তির অ-অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভারের রোগ থাকে, তবে তার সুস্থ শরীরের ওজন বজায় রাখা উচিত। যাদের আগে থেকেই ফ্যাটি লিভার আছে তাদের অবশ্যই ওজন কমানোর চেষ্টা করতে হবে যদি তারা বেশি ওজনের হয় এবং ওষুধের মাধ্যমে তাদের রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

∆ লিভার সিরোসিসের (liver Cirrhosis) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
___________________________________

সাধারণত লিভার সিরোসিস হলে বিশেষজ্ঞগণ লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের পরামর্শ দেন। তবে, নির্ভরযোগ্য বিকল্প চিকিৎসা থাকলে কেন লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের মতো জটিল এবং ব্যয়বহুল অপরেশনের ঝুঁকি নেবো ? বিকল্প চিকিৎসা সেবা অর্থাৎ হোমিওপ্যাথিতে লিভার সিরোসিস ভালো হয় একথা সকলেই জানেন। এজন্য প্রয়োজন লিভার সিরোসিস চিকিৎসায় অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক। চিকিৎসক রোগীকে বিনা অপরেশনে এবং কম খরচে ঝুঁকিমুক্তভাবে সুস্থ করে তুলবেন এটাই সকলের কাম্য। চিকিৎসা শুরু করলে যদি রোগীর কষ্ট কমতে থাকে, হজম ক্রিয়া ঠিকমতো চলতে থাকে এবং শরীরের শক্তি স্বাভাবিক হতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে চিকিৎসা সঠিক হচ্ছে। এ ছাড়াও প্রয়োজন মনে করলে লিভারের স্ক্যান অথবা এম.আর.আই করেও চিকিৎসার অগ্রগতি দেখে নিতে পারেন। লিভার বা যকৃত যেহেতু অতি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ সেহেতু চিকিৎসক নির্বাচনের সময় অবশ্য গুরুত্ব দিতে হবে। লিভার সিরোসিস চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথির সফলতা এবং ঝামেলামুক্ত চিকিৎসা পদ্ধতিতে আকৃষ্ট হয়ে ক্রমেই এই চিকিৎসার প্রতি রোগীদের আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
লিভার সিরোসিসের চিকিৎসায় রোগীর ‘মায়াজমের’ দিকে খেয়াল রেখে সঠিক ওষুধ নির্বাচনের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়। এ ছাড়াও চিকিৎসার পাশাপাশি লাইলস্টাইল ও খাদ্য-খাবার সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান করি যা অসুস্থ লিভারের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য সহায়ক হয়ে রোগী দ্রুত সুস্থতা লাভ করে। অতএব, লিভার সিরোসিসের চিকিৎসা নিয়ে আর দুচিন্তা নয়।

∆ Top Homeopathic Medicines for Liver :
______________________________________
1. Chelidonium Majus
2. Lycopodium
3. Nux-com
4. Natrum Suliphuricum
5. Psorinam),
6. Aceticum Acidum
7. Antimonium tartaricum
8. Carduus M
9. Merc-Sol
10. Bryonia
11. Podophyllum

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।
স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
---------------------
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(specialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeo Home
House # 17, Road # 07, 12/E
Mirpur, Dhaka
Call for an Appointment on
+01825140124 ( WhatsApp )
+880 1670733270

Acne/Pimples বা ব্রন: উপসর্গ, কারন ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা-----------------------------------------------------ত্বকে ব্রণ...
22/02/2024

Acne/Pimples বা ব্রন: উপসর্গ, কারন ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
-----------------------------------------------------
ত্বকে ব্রণ হওয়া একটি অস্বস্তিকর সমস্যা। এটি মুখের সৌন্দর্য ম্লান করে দেয়। সাধারণত বয়ঃসন্ধির সময় এটা বেশি দেখা যায়, তবে কিছু ক্ষেত্রে বেশি বয়সেও ব্রণ হতে পারে। সেবাসিয়াস গ্রন্থি সেবাম(sebum) নামে একপ্রকার তৈলাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে যা ত্বককে মসৃণ রাখে। কোনো কারণে সেবাসিয়াস গ্রন্থির নালির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সেবাম নিঃসরণের বাধার সৃষ্টি হয় এবং তা ভেতরে জমে ফুলে উঠে যা ব্রণ (acne) নামে পরিচিত। ব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা যা সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করে। ত্বকের পোরসে তেল এবং ডেড স্কিন সেল দিয়ে আটকে গেলে ব্রণ হয়।
অ্যাকনের বিভিন্ন রূপ আছে যেমন হোয়াইটহেড (whitehead), ব্ল্যাকহেড (blackhead), পুঁজ জমা পাশ্চুল (pustule), ফোলা প্যাপুল (papule), ফাঁপা সিস্ট (cyst) ও শক্ত নডিউল (nodule); সাধারণভাবে সবগুলিকেই বলা হয় ব্রণ। এগুলি দেহের বিভিন্ন অংশে হতে পারে যেমন মুখ, গলা, কাঁধ এবং পিঠ। এই ব্রণগুলি ত্বকের মসৃণতা নষ্ট করে এবং প্রদাহ বা ক্ষতচিহ্নের সৃষ্টি করতে পারে।
টিনএজের (teenage) ব্রণ ২৫ বছর বয়সের আশেপাশে কমে যায়। প্রাপ্তবয়স্ক ব্রণ, ৪০ বছর বয়স অবধি মহিলাদের মধ্যে যা পাওয়া যায়, তার সঠিক মূল্যায়ন ও চিকিৎসার প্রয়োজন। অধিকাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ হালকা থেকে মধ্যম তীব্রতার ব্রণের সমস্যায় ভোগেন, যাকে আরো গুরুতর হয়ে ওঠা থেকে আটকাতে সময়মত চিকিৎসা করা উচিত। ব্রণ প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা না করা হলে ভবিষ্যতে ক্ষতচিহ্ন দেখা দিতে পারে।
চর্মবিশেষজ্ঞরা ব্রণকে প্রকৃতি, তীব্রতা ও অবস্থানের ভিত্তিতে নিম্নলিখিত শ্রেণীতে ভাগ করেন-
• গ্রেড ওয়ান (grade one)- এতে থাকে ব্ল্যাকহেড, হোয়াইটহেড ও কয়েকটি প্যাপুল।
• গ্রেড টু (grade two)- বেশ কিছু প্যাপুল ও পাশ্চুল, বড় ব্ল্যাকহেড ও হোয়াইটহেড।
• গ্রেড থ্রি (grade three)- এর মধ্যে পড়ে অনেক প্যাপুল, পাশ্চুল ও মাঝে মাঝে প্রদাহযুক্ত নডিউল।
• গ্রেড ফোর (grade four)- বেশ কিছু বড় ও যন্ত্রণাদায়ক পাশ্চুল, নডিউল, বড় সিস্ট এবং অ্যাবসেস (abscess)।

∆ ব্রণের প্রকারভেদঃ
---------------------------------------------
১) ট্রপিক্যাল একনি– অতিরিক্ত গরম এবং বাতাসের আর্দ্রতা বেশি হলে পিঠে, উরুতে ব্রণ হয়ে থাকে।
২) প্রিমিন্সট্রুয়াল একনি– কোনো কোনো মহিলার মাসিকের সাপ্তাহ খানেক আগে ৫-১০টির মতো ব্রণ মুখে দেখা দেয়।
৩) একনি কসমেটিকা– কোনো কোনো প্রসাধনী লাগাতার ব্যবহারে মুখে অল্প পরিমাণে ব্রণ হয়ে থাকে।
৪) একনি ডিটারজিনেকস– মুখ অতিরিক্ত ভাবে সাবান দিয়ে ধুলেও ( দৈনিক ১/২ বারের বেশি ) ব্রণের পরিমাণ বেড়ে যায়।
৫) স্টেরয়েড একনি– স্টেরয়েড ঔষধ সেবনে হঠাৎ করে ব্রণ দেখা দেয়। মুখে স্টেরয়েড, যেমন– বটানোবেট ডার্মোভেট জাতীয় । ঔষুধ একাধারে অনেকদিন ব্যবহারে ব্রণের পরিমান বেড়ে যায় ।

∆ অ্যাকনে (ব্রণ) ভালগারিসের কারণ:
--------------------------------------------------------
অভ্যন্তরীণ কারণ- শরীরের ভিতরের যে কারণগুলির জন্য অ্যাকনে (ব্রণ) ভালগারিস হতে পারে তা হল-
✓ বংশগত- অ্যাকনে (ব্রণ) হওয়ার ঝুঁকির পিছনে বড় ভূমিকা আছে জেনেটিক্স-এর (genetics)। আপনার মা-বাবার মধ্যে কারুর ব্রণ হয়ে থাকলে আপনারও হতে পারে।
✓ হরমোন (hormone)- পিসিওএস (PCOS) জাতীয় কিছু রোগের ফলে হওয়া হরমোনের তারতম্য তৈলগ্রন্থী থেকে বেশি সেবাম তৈরি করে, যার ফলে ব্রণ বেরোয়। কিছু ব্রণ মাসিকের সময়, গর্ভাবস্থায় ও মেনোপজের (menopause) সময় দেখা যেতে পারে।
বাহ্যিক কারণ-বেশ কিছু পরিবেশজনিত ও জীবনশৈলীর সম্পর্কিত কারণে ত্বকের ক্ষতি হয়ে ব্রণর বাড়াবাড়ি দেখা যেতে পারে। এর মধ্যে পড়ে-
✓ স্ট্রেস (stress)- মানসিক বা শারীরিক চাপের কারণে তৈলগ্রন্থী তেল সৃষ্টি বাড়িয়ে দিতে পারে যাতে অতিরিক্ত সেবাম বেরোবে।
✓ ওষুধ- যে ওষুধে অ্যান্ড্রোজেন (androgen), স্টেরয়েড (steroid), ডিএইচইএ (DHEA) বা লিথিয়াম (lithium) জাতীয় উপাদান থাকে তাদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবে ব্রণ দেখা দিতে পারে।
✓খাদ্যাভ্যাস- উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (glycemic index) যুক্ত খাবার খেলে ব্রণ হতে পারে।
✓ কসমেটিক (cosmetic) দ্রব্যের ভুল ব্যবহার- ত্বকের ও মেকআপের সামগ্রীতে কিছু রাসায়নিক থাকে যা গ্রন্থীর মুখ আটকে দিতে পারে, যার ফলে ব্রণ হতে পারে। এছাড়া শক্ত স্ক্রাব (scrub) ও এক্সফোলিয়ান্ট (exfoliant) ব্যবহার করলে ত্বকের এপিডার্মিস (epidermis) স্তরের ক্ষতি হয়-তাতেও ব্রণ হতে পারে।

∆ Acne / Pimple বা ব্রণের লক্ষণ ও উপসর্গ:
----------------------------------------------------------------
অ্যাকনে ভালগারিসের কিছু সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ হল-
✓ আটকে যাওয়া পোরস (pores) যা সাদা বা স্বচ্ছ হয়
✓ ফোলা ও র্যাপশের জন্য লালচেভাব ও প্রদাহ
✓ পুঁজ ভরা ব্রণ যাতে ছোঁয়া লাগলে ব্যথা করে
✓ ক্ষতচিহ্ন ও পিগমেন্টেশন (pigmentation)
✓ গভীর অ্যাবসেসযুক্ত সিস্ট

∆ Acne/ Pimple প্রতিরোধ ও চিকিৎসা:
--------------------------------------------------------
✓একটি হালকা ক্লিনজার দিয়ে দিনে দুবার ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করুন, বিশেষতঃ যদি ব্যায়াম করে ঘেমে গিয়ে থাকেন।
✓ উগ্র রাসায়নিক যুক্ত মেকআপ বা ত্বকের যত্নের সামগ্রী এড়িয়ে চলুন। প্রয়োজনে এগুলির উপর নন-কমেডোজেনিক (non-comedogenic) ও অয়েল-ফ্রি (oil-free) কিছু ব্যবহার করতে পারেন।
✓ ব্রণ টিপবেন বা খুঁটবেন না, এতে প্রদাহ বেড়ে ক্ষতচিহ্ন সৃষ্টি হতে পারে।
✓ রোদে বেরোনোর আগে সবসময় একটি সানব্লক ক্রীম (sunblock cream) মুখে লাগিয়ে নিন, বৃষ্টির দিনেও।
✓ সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন এবং নিয়মিত ঘুমানের সময় ব্যবহার করা বালিশের কভার পরিস্কার করুন।
✓ বেশি করে জল খেয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখুন, এতে শরীরের টক্সিন (toxin) বেরিয়ে যায় এবং ব্রণও কম হয়।
∆ Acne/Pimples বা ব্রন চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি:
----------------------------------------------------------------------
হোমিও প্রতিবিধান, রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়। এই জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক রোগীর পুরা লক্ষণ নির্বাচন করে ব্যক্তিকে মায়াজমেটিক চিকিৎসা দিতে পারলে Acne/Pimples বা ব্রন সমস্যা খুব দ্রুত আরোগ্য করা হোমিওপ্যাথিতে সম্ভব। অনেকের বংশগত কারনেও এই সমস্যা হতে পারে যা হোমিওপ্যাথির সঠিক চিকিৎসায় আরোগ্য হওয়া সম্ভব। এছাড়াও ব্রনের দাগ দূর করতেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা খুবই কার্যকরী ভুমিকা পালন করে। তাই, অবশ্যই অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। এছাড়া ওষুধ নিজে নিজে ব্যবহার করলে রোগ আরও জটিল আকারে পৌঁছতে পারে।

∆ Top Homeopathic Medicines for Acne:
------------------------------------------------------------------

1. Hepar Sulph – Best for pus-filled acne
2. Belladonna – for red-colored acne
3. Silicea – for pus-filled and cystic acne
4. Nux Vomica
5. Natrum Mur
6. Psorinum:
7. Kali Bromatum – for pimples on face, chest and shoulders
8. Sulphur – for itchy acne
9. Pulsatilla – for pimples in young girls
10. Antimonium Crudum
11. Bovista
12. Calceria Picreta
13. Thuja occi
14. Berberis Aquifolium (Q)

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।
স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
---------------------
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(specialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeo Home
House # 17, Road # 07, 12/E
Mirpur, Dhaka
Call for an Appointment on
+01825140124 ( WhatsApp )
+880 1670733270

ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (Erectile Dysfunction) ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:---------------------------------------------------...
22/02/2024

ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (Erectile Dysfunction) ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
------------------------------------------------------------------------

যখন কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে যৌন মিলন করতে যায়, যৌন মিলনের সময় যদি সেই পুরুষের গোপন অঙ্গ না দাঁড়ায়, অথবা বেশি ক্ষন তার গোপন অঙ্গ না দাঁড়িয়ে থাকে তখন সেটাকে ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলা হয়। আরো সহজ করে বলতে গেলে আপনি ইন্টারকোর্স বা যৌন সম্পর্ক করার সময় যদি পুরুষাঙ্গ যথেষ্ট পরিমাণ শক্ত না হয় বা যদি একেবারেই শক্ত না হয় কিংবা শক্ত হলেও কিছুক্ষণের মধ্যই আবার নরম হয়ে যায়। এই তিনটি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে যেকোন একটি যদি কমপক্ষে তিন মাস থেকে ছয় মাস ধরে প্রায় প্রতিবার সহবাসের ক্ষেত্রেই হয়, তখন সেটাকে আমরা ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থান সমস্যা বলি। পুরুষের যৌন উত্তেজনা একটি জটিল পক্রিয়া যার সঙ্গে মস্তিস্ক, হরমোন, আবেগ, সড়বায়ু বা নার্ভ, মাংসপেশী এবং রক্তনালী জড়িত। আপনি যখন যৌন উদ্দীপক কিছু চিন্তা করেন, কিছু দেখেন, মনে মনে কল্পনা করেন, কিছু শুনেন বা আপনার যৌন সঙ্গীকে স্পর্শ করেন তখন আপনার ব্রেইন স্টিমুলেটেড হয়। এরপর কিছু হরমোন এবং নার্ভের সম্মিলিত ক্রিয়ার মাধ্যমে পুরুষাঙ্গের ভেতরে রক্তনালীগুলো প্রসারিত হয়। তখন পুরুষাঙ্গের ভেতর রক্তপ্রবাহ অনেক বেড়ে যায়। যার ফলে পুরুষাঙ্গ বেলুনের মতো ফুলে গিয়ে ইরেক্ট বা উত্থান হয়। এর যেকোনো একটিতে সমস্যা হলেই ইরেকটাইল ডিসফাংশন দেখা দিতে পারে। শারীরিক আথবা মানসিক যেকোনো কারণেই ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে। ইরেকটাইল ডিসফাংশন রোগটি দেশের অধিকাংশ পুরুষের মাঝেই এখন দেখা দেয়। তবে যেসব পুরুষদের বয়স ৪০ এর বেশি। বিশেষ করে তাদের ইরেকটাইল ডিসফাংশনটি বেশি দেখা দেয়। ইরেকটাইল ডিসফাংশন সমস্যার মূল কারণ ভাসকুলার বা রক্তনালীতে পর্যাপ্ত রক্তবপ্রাহ ও নার্ভ সাপ্লাই কম হওয়া। শারীরিক অনান্য কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম পুরুষ হরমোন কমে যাওয়া। মানসিক কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম পারফরমেন্স এনজাইটি।
সঠিক সময়ে যদি ইরেকটাইল ডিসফাংশনজনিত সমস্যার সঠিক চিকিৎসা না করেন তাহলে দীর্ঘস্থায়ী পুরুষত্বহীনতা বা পারমানেন্ট ইমপোটেন্সি হতে পারে। এছাড়াও দাম্পত্য কলহসহ বিবাহ বিচ্ছেদ পর্যন্ত হতে পারে।
সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ (১/৩ প্রাপ্তবয়স্ক) পুরুষের জন্য উদ্বেগের বিষয়। এই স্বাস্থ্য সমস্যাটি সব বয়সের পুরুষদের প্রভাবিত করে, তবে বয়স বৃদ্ধির সাথে এটি আরও সাধারণ হয়ে দাঁড়ায় । কিন্তু হতাশাজনক যৌন কর্মহীনতার চিকিৎসার সেরা উপায় কী? ভাল খবর হল যে, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন চিকিত্সাযোগ্য।

∆ ইরেকটাইল ডিসফাংশনের লক্ষণ:
--------------------------------
✓ লিঙ্গের উত্থান ঘটাতে না পারা;
✓ লিঙ্গের উত্থান ধরে রাখতে না পারা;
✓ যৌন আকাক্সক্ষা হ্রাস পাওয়া কিংবা কখনই আকাক্সক্ষা জাগ্রত না হওয়া;
✓ দ্রুত বীর্যপাত হওয়া;
✓ বিলম্বে বীর্যপাত হওয়া;
✓ টেস্টোস্টেরন বা পুরুষের যৌন হরমোনের মাত্রা কম হওয়া;
✓ এ্যানোর্গাজমিয়া দেখা দেয়া, অর্থাৎ পর্যাপ্ত উত্তেজনা সত্ত্বেও অর্গাজম লাভে ব্যর্থ হওয়া।
এছাড়াও মনস্তাত্ত্বিক চাপ, অবসাদ, দুশ্চিন্তা ও অন্যান্য মানসিক সমস্যা; মানসিক চাপ; অন্যমনস্কতা; সম্পর্কের অবনতি বা অধারাবাহিকতার, উদ্ভূত চাপ; আত্মবিশ্বাসহীনতা; ভীতি।

∆ ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এর কারণসমূহ:
---------------------------------
✓ রক্ত প্রবাহে সমস্যা, সঠিক হরমোন স্রোত এবং শরীরের স্নায়বিক সরবরাহ ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন এর অন্যতম কারণ হতে পারে।
✓রক্ত নালীতে রক্তপ্রবাহ এবং অন্যান্য স্নায়বিক কারণগুলোর জন্যও ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন হতে পারে।
✓আর্থ্রোস্ক্লেরোসিস একটি রোগ যা প্রায়শই ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন রোগটি সংক্রমণ করে। এই রোগ সাধারণত ধূমপান এবং ডায়াবেটিসের কারণে সৃষ্টি হয়। লিঙ্গ থেকে ধমনীগুলি সংকীর্ণ হয়ে ওঠে এবং মূত্র প্রবাহে সমস্যা দেখা দেয়, ফলে ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন রোগটি দেখা দেয়।
✓ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি একটি রোগ যেটি ডায়াবেটিসের কারণে সৃষ্ট ,এটি ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন এর প্রাথমিক স্নায়বিক কারণ। অস্ত্রোপচারের কারণে স্নায়ুর ক্ষতিও ইরেক্টাইল ডিসফাংকশনের কারণ হতে পারে।
✓উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন ধমনী এবং সমস্ত সংবহন প্রনালি ব্যবস্থার ক্ষতিসাধন করে। রক্ত প্রবাহ অক্ষম হলে সঠিক লিঙ্গ ঋজুকরণ সম্ভব হয়না, যা ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন চিহ্নিত করে।
∆ এছাড়াও ইরেক্টাইল ডিসফাংশন নানান শারীরিক কারণেও ঘটতে পারে:
--------------------------------------------------------------
✓উচ্চ কোলেস্টেরল এবং স্থূলতা
✓পার্কি‌নসন রোগ এবং স্ক্লেরোসিসের একাধিক ক্ষেত্রে
✓ধূমপান, অতিরিক্ত মদ খাওয়া এবং পদার্থ অপব্যবহার
✓শরীরে লিঙ্গের অবস্থান বা গঠনের মধ্যে অসাধারনতা
✓অস্ত্রোপচারে জটিলতা
তাছাড়াও বেশ কয়েকটি নির্ধারিত ওষুধের প্রতিক্রিয়া এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির কারণে ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন হতে পারে।
∆ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন বিভিন্ন মানসিক কারণে হতে পারে:
-----------------------------------
✓বিষণ্নতার কারণে মানুষের যৌনইচ্ছা হ্রাস পায় বিশেষত , যৌন শিথিলতার কারণেঅঙ্গবদ্ধতা সমস্যা হতে পারে।
✓একটি বড় পরিমাণে চাপ, ভয়, উত্তেজনা বা উদ্বেগের কারনেও ইরেক্টাইল ডিসফাংকশনহতে পারে।
✓অনেক পুরুষ কর্মক্ষমতা উদ্বেগ এবং যৌন ব্যর্থতার অনুভূতিতে ভোগেন। এই কারনেও ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন এর অসুবিধা হতে পারে।
✓সঙ্গীর সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ দুর্ব্যবহারের ফলে বা মিলনের জন্য চাপের ফলে ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন হতে পারে।
∆ পুরুষত্বহীনতার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার (ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ব্যাধি):
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন কার্যকরভাবে কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই হোমিওপ্যাথি আরোগ্যকর ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা করা যেতে পারে। যৌন মিলনের অনিচ্ছা এবং অক্ষমতার জন্য মানুষের নিজের ওপর বিশ্বাস এবং নিজের ওপর শ্রদ্ধা সম্পূর্ণরূপে চলে যায়। তাই ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন এর অসুস্থতা নিরাময়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।আপনার যদি এন ধরনের কোন শারিরিক সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নিতে হবে। নিয়মিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ এবং জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনতে পারলেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন:
----------------------------------------------------

✓অ্যাঙ্গাস কাস্টাস
✓ক্যালাডিয়াম
✓ সেলেনিয়াম
✓লাইকোপডিয়াম
✓নুপার লুটিয়াম
✓আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম
✓কষ্টিকাম
✓স্টেফিসেগ্রিয়া

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।
স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
-------------------------------
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(specialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeo Home
House # 17, Road # 07, 12/E
Mirpur, Dhaka
Call for an Appointment on
+01825140124 ( WhatsApp )
+880 1670733270 See less

গাইনোকোমাস্টিয়া (Gynaecomastia) লক্ষণ , কারন ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:-----------------------------------------------...
22/02/2024

গাইনোকোমাস্টিয়া (Gynaecomastia) লক্ষণ , কারন ও তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
------------------------------------------------
পুরুষ/ছেলেদের স্তন বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যাকে গাইনোকোমস্টিয়া/ গাইনোকোমাসিয়া বলা হয়ে থাকে। এই রোগটি যে কোন বয়সের ছেলে / পুরুষদের হতে পারে। তবে সাধারণত কিশোর (Teenage) ও বেশি বয়স্কদের (Old age) এটি বেশি হয়ে থাকে।বয়সের সঙ্গে ছেলের শরীরে Testosterone কমে যায় ও Oestrogen এর অধিক দেখা দেয়। যার ফলশ্রুতিতে স্তন বড় হয়। ৩০-৬০% ক্ষেত্রে এটি ১০-১৬ বছরের ছেলেদের হয়ে থাকে, যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দুই বছরের মধ্যে নিজেই স্বাভাবিক অবস্থায় চলে যেতে পারে। সাধারণত ১০ বছর বয়স থেকে ছেলেদের স্তনের পরিবর্তন শুধু হয় হরমোনের (Oestrogen & Testosteroni) তারতম্যের জন্য, যা ১৫-১৬ বছর বয়সের দিকে স্বাভাবিক হতে থাকে। তবে যেগুলো কৈশোরের মধ্যেই স্বাভাবিকতায় ফিরে আসে না, সেগুলোই সাধারণত তীব্র আকার ধারণ করে।
সাধারনত গাইনোকোমাস্টিয়া দুই রকমের হতে পারে-
1)True gynaecomastia- যা সাধারণত স্তনের টিস্যু স্ফীতির কারণে হয়।
2)Pseudo gynaecomostia-যা সাধারণত অতিরিক্ত চর্বি বা মেয়াদ জমে স্তন বড় হয়ে গেছে এমন মনে হয়। বিভিন্ন কারণে / অবস্থায় রোগীরা এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
∆ গাইনেকোমাস্টিয়া এর লক্ষণ:
----------------------------------------
গাইনোকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত অনেক পুরুষের কোনো উপসর্গ নাও থাকতে পারে। যাইহোক, তাদের মধ্যে কিছু নিম্নলিখিত উপসর্গ আছে:
✓ব্যাথা
✓স্তনের টিস্যু ফোলা
✓স্তনের কোমলতা
✓স্তনের সংবেদনশীলতা
✓ স্তনবৃন্ত স্রাব

∆ গাইনেকোমাস্টিয়া এর কারণ:
----------------------------------------
✓একজন পুরুষের ইস্ট্রোজেনের মাত্রার তুলনায় টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দেয়।
✓টেস্টোস্টেরন হরমোন শরীরের চুল এবং পেশী ভরের মতো পুরুষ বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়ী, যেখানে ইস্ট্রোজেন হরমোন স্তনের বৃদ্ধির মতো নির্দিষ্ট মহিলা বৈশিষ্ট্যগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে।
✓পুরুষরা সাধারণত খুব অল্প পরিমাণে ইস্ট্রোজেন হরমোন তৈরি করে। যখন পুরুষদের মধ্যে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা খুব বেশি হয়, বা টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রার সাথে ভারসাম্যের বাইরে থাকে, তখন এটি গাইনোকোমাস্টিয়া হতে পারে।

গাইনোকোমাস্টিয়ার বিভিন্ন কারণের মধ্যে রয়েছে:
∆ প্রাকৃতিক হরমোনের পরিবর্তন:
✓অনেক ছেলে শিশুর স্তন জন্মগত বড় হয়। এটি মায়ের ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রার কারণে হয়। সাধারণত, এটি একটি অস্থায়ী অবস্থা এবং জন্মের দুই থেকে তিন সপ্তাহ পরে অদৃশ্য হয়ে যায়।
✓গাইনেকোমাস্টিয়া সাধারণত বয়ঃসন্ধির সময় দেখা যায়। স্তনের ফোলা টিস্যু সাধারণত ছয় মাস থেকে দুই বছরের মধ্যে চিকিৎসা ছাড়াই অদৃশ্য হয়ে যায়।
✓গাইনেকোমাস্টিয়া সাধারণত 50 থেকে 80 বছরের মধ্যে পুরুষদের মধ্যে দেখা যায়। এই বয়সে গাইনোকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত বেশিরভাগ পুরুষের কোনো উপসর্গ থাকে না।
∆ গাইনেকোমাস্টিয়া ঝুঁকির কারণগুলো:
-----------------------------------------------------
কিছু কারণ গাইনোকোমাস্টিয়া হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। এই কারণগুলি হল:
✓ বার্ধক্য
✓ কৈশোর
✓ অ্যাথলেটিক পারফরম্যান্সের উন্নতির জন্য অ্যানাবলিক স্টেরয়েড ব্যবহার করা
✓ লিভারের ব্যাধি, কিডনি ব্যর্থতা, থাইরয়েড রোগ, টিউমার, ক্লাইনফেল্টার সিন্ড্রোমের মতো স্বাস্থ্যের অবস্থা
✓ অ্যান্টি-এন্ড্রোজেন, অ্যান্টি-অ্যাংজাইটি ওষুধ, অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস, অ্যান্টি-আলসার ওষুধ, এডিএইচডির ওষুধ, এইডসের ওষুধ ইত্যাদি ব্যবহার।
✓ অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন
✓ অবৈধ ওষুধের ব্যবহার
✓ ল্যাভেন্ডার তেলের মতো ভেষজ পণ্যের ব্যবহার

∆ গাইনেকোমাস্টিয়া সমস্যায় এর জটিলতা :
--------------------------------------------------------------
নিম্নলিখিত জটিলতাগুলি গাইনোকোমাস্টিয়ার সাথে যুক্ত হতে পারে:
✓স্তন ক্যান্সার
✓ দীর্ঘস্থায়ী (দীর্ঘমেয়াদী) অস্বস্তি বা ব্যথা
✓ বিব্রত অবস্থা
✓ স্তনের ত্বকে ঘা
✓রক্তাক্ত স্তনের স্রাব
✓ বেদনাদায়ক পিণ্ড গঠন
✓ স্তনের পিণ্ড যা দৃঢ় এবং অস্থাবর
✓আপনি যদি উপরের কোন জটিলতা লক্ষ্য করেন, অবিলম্বে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

∆ গাইনেকোমাস্টিয়া প্রতিরোধ করনীয়:
------------------------------------------------------
গাইনোকোমাস্টিয়া প্রতিরোধ করতে যে বিষয়গুলো মনে রাখা দরকার:
✓ ক্ষাতিকর ওষুধের ব্যবহার এড়িয়ে চলতে হবে।
✓ অ্যালকোহল সেবন পরিহার করতে হবে।
✓ ডাক্তার দ্বারা নির্ধারিত স্টেরয়েড ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
✓ বডি বিল্ডিং পরিপূরক এবং ওষুধ এড়ানো উচিত।
✓ ওজন নিয়ন্ত্রন বজায় রাখা।
✓ সুষম খাদ্য গ্রহন করতে হবে।
✓ নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

∆ গাইনেকোমাস্টিয়া সমস্যায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
--------------------------------------------------------
অনেক ক্ষেত্রে গাইকোনোমাষ্টিয়া রোগীদের কোন চিকিৎসা দরকার হয় না। তবে সাইজে বাড়তে থাকলে বা অতিরিক্ত বড় হয়ে গেলে বা ব্যথা হলে তখন চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। যে সব পুরুষ গাইনোকোমেশিয়ার কারণে নিজের বাহ্যিক শারীরিক অবস্থা নিয়ে অস্বস্তিতে ভোগেন, অপারেশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত স্ফীত স্তন কোষ ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। অপারেশনে অতিরিক্ত চর্বি বা গ্রন্থিকলা স্তন থেকে ফেলে দেওয়া হয় এবং কোন কোন মারাত্মক ক্ষেত্রে, বাড়তি চামড়াও ফেলে দিয়ে বুকের আকৃতি অধিকতর সমতল, মজবুত ও সুডৌল করে তোলা হয়। তবে অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, একজন অভিজ্ঞ হোমওিপ্যাথকি চকিৎিসকের পরার্মশ নিতে পারেন। গাইকোনোমাষ্টিয়া সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা উত্তম এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কার্যকারী।

∆ Homeopathic medicine for gynecomastia:
-------------------------------
1. Conium mac :
2. Calcarea Carb :-
3. Silicea :-
4. Iodine :-
5. Arnica Montana :-
6. Brayta Carb :-
7. Phytolacca Dec :-
8. THUJA :-
9.THYROIDINUM :-

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।
স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
---------------------
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(specialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeo Home
House # 17, Road # 07, 12/E
Mirpur, Dhaka
Call for an Appointment on
+01825140124 ( WhatsApp )
+880 1670733270

যক্ষ্মা (Tuberculosis ) বা টিবি : লক্ষণ ও কারণ এবং তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:--------------------------------------------...
21/02/2024

যক্ষ্মা (Tuberculosis ) বা টিবি : লক্ষণ ও কারণ এবং তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
-------------------------------------------------------------------------
যক্ষ্মা বা টিউবার্‌কিউলোসিস্‌ বা টিবি একটি সংক্রামক রোগ। ‘মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলেসিস’ বা ‘মাইকোব্যাকটেরিয়াম বোভিস’ নামের জীবাণু দ্বারা যক্ষ্মারোগের সৃষ্টি। যক্ষ্মায় আক্রান্ত লোকের হাঁচি-কাশির মাধ্যমে যক্ষ্মার জীবাণু বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। যক্ষ্মা সাধারণত বায়ুবাহিত রোগ, যা বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। একজনের হয়তো টিবির জীবাণু রয়েছে, পালমোনারি টিউবার কোলোসিস যাকে বলা হয়, প্রতিবার হাঁচি বা কাশির সঙ্গে সাড়ে তিন হাজার ড্রপলেট বের হয়, যা বাতাসে উড়ে বেড়ায়। বাতাসের সঙ্গে ভেসে বেড়ানো ড্রপলেট নাক দিয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে—এমন যে কারও যক্ষ্মা রোগ হতে পারে।শিশু এর সংস্পর্শে এলে জীবাণু তার ফুসফুসের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। যক্ষ্মার জীবাণু যে কেবল ফুসফুসকে আক্রান্ত করে তা নয়; এটি মস্তিষ্ক থেকে শুরু করে, ত্বক, অন্ত্র, লিভার, কিডনি, হাড়সহ দেহের যে কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গে সংক্রমিত হতে পারে।
∆ যক্ষ্মা রোগের ধরন:
----------------------------------------------------------------------
আমাদের দেহের টিবি (Tuberculosis)-সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে রক্ষা করার ক্ষমতা রয়েছে। আমাদের দেহের একটি ইমিউন সিস্টেম রয়েছে যা তাদের সনাক্ত করতে পারে এবং অসুস্থতা ধরা থেকে আমাদের প্রতিরোধ করতে পারে। এইভাবে, ডাক্তাররা যক্ষ্মা রোগের লক্ষণগুলির উপর নির্ভর করে টিবিকে দুটি ভাগে শ্রেণীবদ্ধ করেছেন:
1. সুপ্ত যক্ষ্মা: এই ক্ষেত্রে, ব্যক্তি টিবিতে আক্রান্ত হলেও তার কোনো উপসর্গ নেই। এই রূপটি টিবি সংক্রমণ বা নিষ্ক্রিয় টিবি নামেও পরিচিত। এটি প্রকৃতির দ্বারা সংক্রামক নয় তবে এর চিকিত্সা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি পরবর্তী পর্যায়ে সক্রিয় টিবিতে রূপান্তরিত হতে পারে।
2. সক্রিয় যক্ষ্মা: এই বৈকল্পিক লক্ষণগুলি দেখায় এবং আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে। এটি টিবি রোগ নামেও পরিচিত। এটি বাতাসের ফোঁটার মাধ্যমে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি কয়েক সপ্তাহ পরে এবং এমনকি কয়েক বছর পরেও ব্যক্তি টিবি-সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার পরেও হতে পারে!
∆ যক্ষ্মা (Tuberculosis ) বা টিবি রোগের কিছু লক্ষণ:
-----------------------------------------------------------------------

• ক্ষুধামান্দ্য
• রাতের ঘাম
• চরম ক্লান্তি
• বুকে ব্যথা
• কাশি এবং শ্বাসকষ্টের সাথে ব্যথা
• ৩ সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে অবিরাম কাশি
• শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া
• জ্বর
• অনিচ্ছাকৃত বা অযাচিত ওজন হ্রাস
• শ্লেষ্মা বা রক্ত কাশি

∆ কোন উপসর্গ দেখা দিলে সচেতন হয়ে উঠবেন-
---------------------------------------------------------
> রাতে ঘেমে গেলে সাবধান হোন। অনেকেই আবহাওয়ার কারণে গরম লাগছে ভেবে এড়িয়ে যান। তবে নিয়মিত রাতে ঘুমনোর সময় ঘাম হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
> ক্ষুধামন্দাও কিন্তু টিবি রোগের লক্ষণ। নিয়মিত এ সমস্যায় ভুগলে সাবধান হতে হবে।
> এক্ষেত্রে মাঝে মধ্যে বুকে ব্যথাও হতে পারে। কখনো এ সমস্যাটি উপেক্ষা করবেন না। এর থেকে কিন্তু হার্ট অ্যাটাক পর্যন্তও হতে পারে।
> বিশেষজ্ঞদের মতে, যক্ষ্মার অন্যতম লক্ষণ হলো কাশি, যা অনেকেই সাধারণ কাশি ভেবে ভুল করেন। অনবরত কাশি হলেও কেউই সেভাবে গুরুত্ব দেয় না।ধরে নেওয়া হয়, ঠান্ডা লেগেছে। তবে অনবরত কাশির সঙ্গে হালকা কিংবা গাড় রক্ত বের হওয়াও কিন্তু টিবির অন্যতম উপসর্গ।
> এমনকি যক্ষ্মা রোগীর প্রস্রাবের সঙ্গেও রক্ত বের হতে পারে। যক্ষ্মা ধীরে ধীরে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপরও প্রভাব ফেলতে থাকে। যেমন পিঠে ও কোমরে ব্যথা।
এছাড়া কিডনিতেও প্রভাবে ফেলে। তাই প্রস্রাবে রক্ত পেলে অবশ্যই সাবধান হোন। তবে টিবি এড়িয়ে চলার জন্য সচেতন থাকতে হবে সবাইকে।

∆ যক্ষ্মা বা টিবি (Tuberculosis)রোগের কারণ:
-------------------------------------------------------------------------
আমরা প্রায়শই বুঝতে পারি না যে আমরা যখনই কথা বলি, কাশি বা হাঁচি করি তখন আমরা বাতাসে মাইক্রো ফোঁটা ছেড়ে দিই। এই মাইক্রোড্রপলেটগুলি টিবি-সৃষ্টিকারী জীবাণুর বাহক হয়ে ওঠে। সক্রিয় যক্ষ্মায় আক্রান্ত ব্যক্তি যখন হাসে, কথা বলে, গান গায়, কাশি বা হাঁচি দেয়, তখন সে বাতাসে মাইক্রোড্রপলেটের সাথে টিবি-সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ছেড়ে দেয়।
যদিও টিবি (Tuberculosis) বা যক্ষ্মা ছড়ানো সহজ কিন্তু ধরা কঠিন; কয়েকটি কারণ থাকতে পারে যা সহজেই যক্ষ্মা ছড়াতে পারে যেমন:
• দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
• HIV ওষুধ ব্যবহার করা
• এমন এলাকায় ভ্রমণ করা বা স্বাভাবিক যক্ষ্মা রোগের হার বেশি আছে এমন এলাকায় বসবাস করা
• প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহল গ্রহণ
• সংক্রামিত ব্যক্তির সাথে বসবাস
• দুর্বল বায়ুচলাচল এবং অত্যন্ত ভিড়ের মতো এলাকায় কাজ করা মানসিক হাসপাতাল, কারাগার, নার্সিং হোম ইত্যাদি

∆ টিবি (Tuberculosis) বা যক্ষ্মা প্রতিরোধ:
-----------------------------------------------------------------
এইভাবে, সংক্রামিত ব্যক্তিকে প্রিয়জনের মধ্যে রোগ ছড়ানো বন্ধ করতে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিম্নরূপ:

• জন্মের পর পর প্রত্যেক শিশুকে বিসিজি টিকা দেয়া
• হাঁচি-কাশির সময় মুখে রুমাল দেওয়া , না হলে অন্তত হাত দিয়ে মুখ ঢেকে বা সবার থেকে দূরে গিয়ে কাশি দেয়া।
• যেখানে সেখানে থুতু-কফ না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলে ভালভাবে জায়গাটি পরিষ্কার করা বা মাটি চাপা দেয়া।
• কারও মুখের সামনে গিয়ে কথা না বলা অথবা যক্ষ্মা জীবাণুমুক্ত রোগীর সঙ্গে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলা।
• যক্ষ্মা রোগীর আক্রান্ত স্থান, সুস্থ ব্যক্তির ক্ষত স্থানের সংস্পর্শ থেকে দূরে রাখা।
• পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
• রোগী জীবাণুমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
• থ্রিএইচটি প্রতিরোধক থেরাপির মাধ্যমে এই জীবাণু থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

∆ টিবি (Tuberculosis) বা যক্ষ্মা প্রতিরোধে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
-----------------------------------------------
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ইমিউন সিস্টেমকে উদ্দীপিত করে, একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং জীবাণুমুক্তকারী হিসাবে কাজ করে, টক্সিন নির্গমনে সাহায্য করার জন্য শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে সক্রিয় করে তোলে এবং নাকের সংক্রমণকে মাথার অন্যান্য অংশ যেমন কানের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া বন্ধ করে। শ্বাসনালী সংক্রমণ গুরুতর চলমান নেশার একটি ইঙ্গিত এবং হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সবচেয়ে উপযুক্ত কারণ এর উপাদানগুলি প্রাকৃতিক উদ্ভিদের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল হিসাবে কাজ করে যা বিষাক্ত পদার্থের নির্গমনকে উদ্দীপিত করে। একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

∆ Top Grade Homeopathic Medicine for Tuberculosis :
--------------------------------------------------
1. Hepar Sulph
2. Stannum Met
3. Spongia
4. Phosphorus
5. Iodum
6. Calcarea Carb
7. Drosera
8. Kali Carb
9. Ferrum Met
10. Sanguinaria Can
11. Silicea
12. Tuberculinum

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।
স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
---------------------
Dr. Md. kamruzzaman arif
D.H.M.S ( Dhaka)
B.A (Hons), M.A ( JNU )
(specialist in chronic disease)
Consultant,
Care & Cure Homeo Home
House # 17, Road # 07, 12/E
Mirpur, Dhaka
Call for an Appointment on
+01825140124 ( WhatsApp )
+880 1670733270

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Care & Cure Homeo Home posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Care & Cure Homeo Home:

Share