Apnar Sastho

Apnar Sastho "ফিজিওথেরাপিস্ট" -- "নার্স" -- " মেডিকেল টেকনোলজিস্ট" এবং আরও মেডিকেল সার্ভিসেস।

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য: কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার:শিশুদের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা। এটি শিশুদের মলত্যাগের সময়...
27/05/2025

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য: কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার:

শিশুদের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা। এটি শিশুদের মলত্যাগের সময় কষ্ট দেয় এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। এই আর্টিকেলে আমরা শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়?

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে, যেমন:

খাদ্যাভ্যাস: ফাইবারযুক্ত খাবার যেমন ফল, শাকসবজি এবং গোটা শস্যের অপর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ।
পানি কম পান করা: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না পান করা।
প্রক্রিয়াজাত খাবার: প্রক্রিয়াজাত খাবার বা উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবারের অতিরিক্ত ব্যবহার।
টয়লেট প্রশিক্ষণ: টয়লেট প্রশিক্ষণের সময় মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ মল আটকে রাখতে পারে।
ওষুধ: কিছু ওষুধ (যেমন, অ্যান্টিহিস্টামিন, আয়রন সাপ্লিমেন্ট) কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে।
শারীরিক অবস্থা: কিছু শারীরিক অবস্থা যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম, স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা ইত্যাদি।

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ

প্রতি সপ্তাহে তিনবারের কম মলত্যাগ করা।
শক্ত, শুষ্ক বা মল পাস করা কঠিন।
পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি।
ফুলে যাওয়া বা পূর্ণতার অনুভূতি।
ক্ষুধা কমে যাওয়া বা ক্ষুধা কমে যাওয়া।
বিরক্তি বা মেজাজ পরিবর্তন।
মলদ্বারের ফিসার বা ফিস্টুলা।
মলত্যাগের সময় অসুবিধা বা স্ট্রেনিং।
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রতিকার

আঁশযুক্ত খাবার: ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য ইত্যাদি আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ান।
পর্যাপ্ত পানি: শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ান।
সক্রিয়তা: শিশুকে খেলাধুলায় উৎসাহিত করুন।
টয়লেটের অভ্যাস: নিয়মিত সময়ে টয়লেটে বসার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ওষুধ: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী মল নরম করার জন্য ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন

যদি কোষ্ঠকাঠিন্য দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি শিশু মলত্যাগের সময় খুব কষ্ট পায়।
যদি মলে রক্ত দেখা যায়।
যদি শিশুর ওজন কমে যায়।
যদি শিশুর পেট ফুলে যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ

সুষম খাদ্য: শিশুকে সুষম খাদ্য খাওয়ান।
পর্যাপ্ত পানি: শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ান।
শারীরিক কর্মকাণ্ড: শিশুকে খেলাধুলায় উৎসাহিত করুন।
টয়লেটের অভ্যাস: নিয়মিত সময়ে টয়লেটে বসার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
চাপমুক্ত পরিবেশ: শিশুকে চাপমুক্ত পরিবেশ দিন।
মনে রাখবেন: শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা হলেও, যদি এটি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্য কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

সিজনাল ফ্লু থেকে নিরাপদ থাকুন।🙂ষড়ঋতুর দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। কিন্তু বর্তমানে প্রায় সারা বছরেই ঠান্ডা-গরমের দোলাচলে থাকে...
24/05/2025

সিজনাল ফ্লু থেকে নিরাপদ থাকুন।🙂
ষড়ঋতুর দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। কিন্তু বর্তমানে প্রায় সারা বছরেই ঠান্ডা-গরমের দোলাচলে থাকে আমাদের প্রকৃতি। ঋতুর এই পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, ধুলাবালি আর বৃষ্টিপাতের তারতম্যে আমাদের অনেকেরই বিভিন্ন রকম রোগ হয়ে থাকে।

এছাড়া বাতাসে ভেসে বেড়ানো ধুলিকনা, গাড়ির ধোঁয়া নিঃশ্বাসের সঙ্গে আমাদের শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে শ্বাসতন্ত্রে সমস্যার সৃষ্টি করে। এতে যাদের নাকে সমস্যাসহ অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে, তারা শ্বাসতন্ত্রে নানা অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন।

গরম-ঠান্ডার প্রভাবে আমাদের সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় সর্দি-কাশি বা জ্বর। এই সময়টাতে আরও একটি ভাইরাস রোগের প্রাদুর্ভাব হতে পারে, যাকে বলে সিজনাল ফ্লু বা ইনফ্লুয়েঞ্জা। ফ্লুতে আক্রান্ত হলে আমাদের প্রায়ই দেখা যায় ২/৩ দিন নাক বন্ধ থাকে বা নাক দিয়ে পানি ঝরে। গলাব্যথা ও খুসখুস করে, শুকনো কাশি থাকে, জ্বর থাকতে পারে। অনেকে সিজনাল ফ্লু কে তেমন একটা পাত্তা দেন না আবার অনেকেই ভীষণ কাবু হয়ে পড়েন৷ অনেকে আবার সিজনাল ফ্লু এর ব্যাপারটা হয়তো ঠিকঠাক বুঝে উঠতে না পেরে হিমশিম খান।

সিজনাল ফ্লু এর ব্যাপারে জানতে হলে সবার আগে জানতে হবে এর লক্ষণগুলো সম্পর্কে।

সিজনাল বিভিন্ন ফ্লু এর লক্ষণ:

সিজলান ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশির লক্ষণ প্রায় একই রকম। তবে সাধারণ সর্দি-কাশির তুলনায় ফ্লু এর লক্ষণগুলোর তীব্রতা বেশি হতে পারে এবং সেরে উঠতেও বেশি সময় লাগতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে কখনো কখনো লক্ষণগুলো বড়দের তুলনায় বেশিদিন ধরে থাকতে পারে।

এ ছাড়া ফ্লুতে শিশুদের ক্ষেত্রে জ্বরের পাশাপাশি ডায়রিয়া ও বমির সমস্যা বেশি দেখা যায়। সেই সাথে শিশুর কান ব্যথা হতে পারে এবং চঞ্চলতা কমে যেতে পারে। তেমন কোন ঔষধ এই ক্ষেত্রে আমাদের গ্রহণ করা তেমন দরকার পরে না। বাসায় থেকে সাধারণ কিছু প্রাথমিক চিকিৎসার মাধ্যমেই হতে পারে এসব রোগের সমাধান।

সিজনাল ফ্লু রোধে ঘরোয়া বিভিন্ন উপায় হতে পারে-

বিশ্রাম ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম
শরীর উষ্ণ রাখা
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা। পানির পাশাপাশি তরল খাবারও উপকারী। যেমনঃ ফলের জুস, চিড়া পানি, ডাবের পানি, স্যুপ ইত্যাদি। এক্ষেত্রে বেশ কিছু ভেষজ শরবতও ভালো কাজ করে।
গলা ব্যথা উপশমের জন্য লবণ মিশিয়ে কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করা। তবে ছোটো শিশুরা ঠিকমতো গড়গড়া করতে পারে না বলে তাদের ক্ষেত্রে এই পরামর্শ প্রযোজ্য নয়।
কাশি উপশমের জন্য মধু গ্রহণ করা যেতে পারে। অবশ্যই এক্ষেত্রে খাঁটি মধু হওয়া আবশ্যক। তবে ১ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য এই পরামর্শ প্রযোজ্য নয়।
যদি সিজনাল ফ্লু মারাত্মক আকার ধারণ করে তবে ঔষধ সেবনের পূর্বে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ। যেমনঃ
ঔষধ সেবনের আগে তার গায়ে লাগানো লেবেল দেখে নিবেন। ঔষধের সাথে থাকা নির্দেশনাগুলো মেনে চলবেন।
অনেক সর্দি-কাশির ঔষধের মধ্যে ব্যথানাশক ঔষধের উপাদান থাকে। যেমনঃ প্যারাসিটামল, আইবুপ্রফেন ইত্যাদি। সেক্ষেত্রে আলাদা করে ব্যথানাশক ব্যবহার করলে ঔষধের মাত্রা ক্ষতিকর পর্যায়ে চলে যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় অনেক ঔষধ সেবন করাই মা ও গর্ভের শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া গর্ভবতী মায়েদের যেকোনো ঔষধ সেবন করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
দুই বছরের ছোটো শিশুদের সর্দি-কাশির জন্য কোনো ঔষধ দেওয়া উচিত নয়।
শিশুদের অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধ দেওয়া উচিত নয়।
সিজনাল ফ্লু হলে তেমন ঔষধের দরকার না হলেও, নিচের লক্ষণগুলো দেখা গেলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে-
ফ্লু এর ক্ষেত্রে সাত দিনের বেশি এবং সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে লক্ষণ থাকলে
তিন মাসের কম বয়সী শিশুর জ্বর আসলে অথবা খুব নিস্তেজ হয়ে পড়লে, কিংবা যেকোনো বয়সী শিশুকে নিয়ে শঙ্কা থাকলে
বয়স ৬৫ বছরের বেশি হলে কিংবা গর্ভবতী হলে
দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে। যেমন: ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ, ফুসফুসের রোগ ইত্যাদি।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এমন চিকিৎসা নিলে। যেমনঃ কেমোথেরাপি ও লম্বা সময় ধরে স্টেরয়েড সেবন
জ্বরের তীব্রতা অত্যাধিক হলে অথবা জ্বরের সাথে কাঁপুনি থাকলে
বয়স ভেদে সিজনাল ফ্লু এর ক্ষেত্রে চিকিৎসা পদ্ধতিতেও কিছুটা হেরফের। তাই বয়সভেদে যেসব লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা নিতে হবে তা জানা জরুরি। তেমনই কিছু লক্ষণ নিম্নরূপ –
শিশুদের ক্ষেত্রে:

খিঁচুনি
ঠোঁট ও মুখ নীল হয়ে যাওয়া
পানিশূন্যতা। এর কিছু লক্ষণ হলো—৮ ঘন্টায় একবারও প্রস্রাব না হওয়া, মুখ শুকিয়ে যাওয়া এবং কান্না করলে চোখে পানি না আসা। ছোটো শিশুদের মাথার সামনের দিক বসে যেতে পারে
সজাগ অবস্থাতেও পুরোপুরি সচেতন না থাকা এবং অন্যদের সাথে না মেশা
দ্রুত শ্বাস নেওয়া অথবা শ্বাসকষ্ট হওয়া
শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে পাঁজরের হাড় ভেতরে ঢুকে যাওয়া
বুকে ব্যথা
মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা। ব্যাথা এতটাই তীব্র হয় যে শিশু হাঁটাচলা করতে চায় না
জ্বর ১০৪° ফারেনহাইট এর ওপরে চলে যাওয়া
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে

শ্বাসকষ্ট
বুকে অথবা তলপেটে ক্রমাগত ব্যথা অথবা চাপ লাগা
ক্রমাগত মাথা ঘোরানো, বিভ্রান্তি ও ঝিমুনি
খিঁচুনি
প্রস্রাব না হওয়া
মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা
প্রচণ্ড দুর্বলতা ও অস্থিরতা
কাশির সাথে রক্ত যাওয়া
এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদী অন্যান্য রোগের লক্ষণগুলো বেড়ে গেলে, জ্বর-কাশি কিছুটা কমার পরে আবার ফিরে আসলে অথবা হঠাৎ করে লক্ষণগুলো বেড়ে গেলে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশি প্রতিরোধের উপায়:
এই রোগগুলো সহজেই একজন থেকে আরেকজনে ছড়াতে পারে। তবে সহজ কিছু পদক্ষেপ দিয়ে তা ঠেকানো সম্ভব। সিজলান ফ্লু এর ক্ষেত্রে প্রথম পাঁচ দিনে ইনফেকশন ছড়ানোর সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির লক্ষণগুলো পুরোপুরি সেরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত অন্যদের মধ্যে জীবাণু ছড়াতে পারে।

ঋতু পরিবর্তনের এই সময়গুলোতে আমাদের সবারই কিছু সাবধানতা মেনে চলা জরুরী। যেমনঃ

যথাসম্ভব ধুলাবালি পরিহার করা উচিৎ। বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক ব্যবহার করা উচিৎ।
অতিরিক্ত গরমে বাইরে যাওয়ার প্রবণতা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন।
ঘাম হলে তা সাথে সাথে মুছে ফেলতে হবে।
ভিটামিনযুক্ত ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার বেশি করে গ্রহণ করতে হবে।
বাইরের খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। খাস ফুডের ফ্রোজেন স্ন্যাকস আপনাদের এই চাহিদা পূরণ করতে পারে।
হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় রুমাল ব্যবহার করতে হবে।
ফ্লু খুব ছোঁয়াচে তাই জনবহুল জায়গাগুলোতে যথাসম্ভব সতর্ক থাকতে হবে।
যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক কম, তাদের জনবহুল জায়গা যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
সারাদিন পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। দৈনিক আট থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা আবশ্যক।
ভিটামিন সি-যুক্ত ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে গ্রহণ করতে হবে।
ফ্রিজের অতিরিক্ত ঠাণ্ডা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
বাইরে থেকে এসে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
খাবার খাওয়ার আগে ভালো করে হাত ধুতে হবে।
পর্যাপ্ত সময় ঘুমাতে হবে। দৈনিক অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন।

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
24/05/2025

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

ক্রিকেটার মানেই এখন আমার কাছে নৈতিকতা বিবর্জিত মনে হয়।প্রথমত,  চলমান কোটা আন্দোলন ও গনহত্যায় কোনো মন্তব্য করেন নি।দ্বিতী...
28/08/2024

ক্রিকেটার মানেই এখন আমার কাছে নৈতিকতা বিবর্জিত মনে হয়।
প্রথমত, চলমান কোটা আন্দোলন ও গনহত্যায় কোনো মন্তব্য করেন নি।
দ্বিতীয়ত, সাকিবের নামে যে গুনগান গাইছেন, এমন হীন কোনো অপরাধ নাই যে সাকিব করে নাই!

বি দ্র: কেউ সাফাই গাইতে আসবেন না যে, তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে পরিচিত। যেসব দেশে ক্রিকেট বোর্ডই নেই তারাও বিশ্বে অনেক পরিচিত।

27/08/2024

প্রতিবিপ্লব আর ষড়যন্ত্র ঠেকানোর নামে অতিবিপ্লবীরা যখন ছাত্রদের তাদের লাঠিয়াল বানানোর ষড়যন্ত্র করে 😶

ফারাক্কা ব্যারেজের ১০৯ টি গেটের সবগুলো খুলে দিয়েছে। দিনে ১১ লাখ কিউসেক পানি প্রবাহিত হবে।এবার উত্তর ও দক্ষিনাঞ্চল প্লাবি...
26/08/2024

ফারাক্কা ব্যারেজের ১০৯ টি গেটের সবগুলো খুলে দিয়েছে। দিনে ১১ লাখ কিউসেক পানি প্রবাহিত হবে।এবার উত্তর ও দক্ষিনাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

বিদ্যানন্দ হয়তো কিছু ভালো কাজ করেছে।  কিন্ত বাটপারিটা মূখ্য। এর আগে তাদের বাটপারি নিয়ে অনেক কথায় হয়েছে৷ তারাও চুপ ছিল। ভ...
24/08/2024

বিদ্যানন্দ হয়তো কিছু ভালো কাজ করেছে। কিন্ত বাটপারিটা মূখ্য। এর আগে তাদের বাটপারি নিয়ে অনেক কথায় হয়েছে৷ তারাও চুপ ছিল। ভেবেছিলাম হয়তো ভুল বুঝতে পেরেছে। কিন্তু না, সাম্প্রতিক সময়ে বন্যা উপলক্ষে তারা আবারও আগের পন্থা অবলম্বন করেছে।

এখানে বন্যার পানি থেকে কুকুর টা উদ্ধার করলে কিন্ত গায়ে ভেজার কোনো চিহ্ন নাই,, লক্ষ্য করলে বুঝা যাচ্ছে কুকুরটিকে খাওয়ানো হচ্ছে, কিন্তু সেটি আবার নৌকার বাহিরে শূন্যে দাঁড়িয়ে আছে। হাস্যকর....
প্রতারনাও প্রফেশনাল ভাবে করতে পারলো না।

"Heat Wave" চলতেছে। ---------------------------------- তাই সাবধান হোন। তাপমাত্রা সম্ভবতঃ ৪০°-৫০° সে.--------------------...
17/04/2024

"Heat Wave" চলতেছে।
----------------------------------
তাই সাবধান হোন।
তাপমাত্রা সম্ভবতঃ ৪০°-৫০° সে.
--------------------------------
**স্বভাবিক পানি পান করুন ধীরে ধীরে।

ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন।
বরফ/বরফ পানি পুরোপুরিই পরিহার করুন।

*করণীয় ও পরিত্যজ্য--------*

১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে
হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।

২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন।

৩) ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি।
তাও ধীরে ধীরে।

৪) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না।হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন* ।

অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।

৫) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন।জ্যুস বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন।*

স্বাভাবিক শরবত,ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে।তবে তাও স্বল্প পরিমানে।

৬) প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না,যদিও ওইসময়

ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে।এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়।কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।

ধন্যবাদ "ওয়ালটন" কর্তৃপক্ষ কে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের  আশ্বাস সহ ন...
16/04/2024

ধন্যবাদ "ওয়ালটন" কর্তৃপক্ষ কে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস সহ নোটিশ প্রকাশ করার জন্য

15/11/2023

জাতীয় সংসদ নির্বাচন এর
ভোট গ্রহণ ০৭/০১/২০২৪
মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০/১১/২০২৩

18/10/2023

হাসপাতালে হামলা নিহত ৫ শত! জবাব কে দিবে? দায়ী কে? কথিত মুজাহিদরা কোথায়? কথিত মানবতাবাদীরা কোথায়? কথিত নেতারা কেন নিশ্চুপ? তুর্কি সুলতানের বরাবরের মতই ভাবাস বক্তব্য, অথচ তার দেশে ইজরাইল দূতাবাস বিদ্যমান, গতকাল তুর্কি সাধারণ জনগণ সেখানে হামলা করতে গেলে তুর্কি পুলিশ বাহিনী তাদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জ করে তাড়িয়ে দেয়, মুনাফিক মিশর তার দেশেও ইসরাইলি দূতাবাস রেখেছে অথচ এই কঠিন মুহূর্তে এদের উচিত ছিল ইজরাইলকে চাপে রাখা, অন্যদিকে সৌদি আরব ইসরাইলের সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণার পাশাপাশি গাজাবাসীকে হতাহত থেকে মুক্তির জন্য সবকিছুই করে যাচ্ছে, এমনকি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে যেভাবে বেইজ্জত করেছে তা একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। সৌদি আরব কখনো চাপাবাজি করে না, বরং গোপনেই তারা সমাধান করার চেষ্টা করে, ইতিমধ্যার বিশ্ববাসী জেনেছে সৌদি আরব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পাশাপাশি সেখানে তাদের রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করেছেন, যা ইসরাইলের জন্য মরণ কামড় হয়ে দাঁড়িয়েছে, তুর্কি ইরান আরো যে কয়টি রাষ্ট্র আছে তারা এ ঘোষণা কেন দিতে পারে না? শুধু চাপাবাজি। বর্তমান চীন রাশিয়া ফিলিস্তিনের পক্ষে যে বক্তব্য দিয়েছে তা সৌদির অবদান। ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে ফিলিস্তেন নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পেছনে সৌদি আরবই ভুমিকা রাখবেন, এবং তার নেতৃত্বেই প্রতিষ্ঠিত হবে।

হে আল্লাহ জালিমদের ধ্বংস করো।

From Abdul Malik Ahmad Madani

Address

Dhaka

Telephone

01750758437

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Apnar Sastho posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share