M A Malek Homeo Chamber

M A Malek Homeo Chamber Dr. M.A. Malek (BHMS) a passionate Homeopathic practitioner. Always looking forward to helping people

প্রোকটাইটিস এবং এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা: একটি কার্যকর সমাধানপ্রোকটাইটিস (Proctitis) হলো মলদ্বারের ভেতরের আবরণে (রেকটাম) ...
08/12/2024

প্রোকটাইটিস এবং এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা: একটি কার্যকর সমাধান

প্রোকটাইটিস (Proctitis) হলো মলদ্বারের ভেতরের আবরণে (রেকটাম) প্রদাহ বা সংক্রমণজনিত একটি অসুখ। এটি রোগীর দৈনন্দিন জীবনে চরম অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। সঠিক এবং সময়োপযোগী চিকিৎসার মাধ্যমে প্রোকটাইটিস পুরোপুরি সেরে উঠতে পারে।

প্রোকটাইটিসের সাধারণ লক্ষণসমূহ

মলদ্বারে তীব্র ব্যথা ও জ্বালা

মলদ্বার থেকে রক্তপাত বা শ্লেষ্মা নিঃসরণ

ঘন ঘন পায়খানার তাগিদ

ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য

মলত্যাগের সময় ব্যথা

প্রোকটাইটিসের কারণসমূহ

প্রোকটাইটিস বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

সংক্রমণ: ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা যৌন সংক্রমণজনিত রোগ (যেমন গনোরিয়া, ক্ল্যামাইডিয়া)।

প্রদাহজনিত অন্ত্রের রোগ: আলসারেটিভ কোলাইটিস বা ক্রনের রোগ।

রেডিয়েশন থেরাপি: ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত রেডিয়েশন।

মলদ্বারে আঘাত বা অতিরিক্ত ব্যবহার।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা: কেন এটি কার্যকর?

হোমিওপ্যাথি রোগের মূল কারণ নির্ণয় করে এবং রোগীর সামগ্রিক শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা দেয়। প্রোকটাইটিসের জন্য এটি একটি কার্যকর সমাধান, কারণ এটি লক্ষণগুলো কমিয়ে দেয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

প্রোকটাইটিসের জন্য জনপ্রিয় হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

Mercurius Solubilis: মলদ্বারে রক্তপাত এবং ঘন ঘন পায়খানার তাগিদের জন্য উপকারী।

Aloe Socotrina: পায়খানার পর মলদ্বারে জ্বালা এবং অস্বস্তি থাকলে কার্যকর।

Hamamelis Virginiana: মলদ্বার থেকে অতিরিক্ত রক্তপাত হলে এটি ব্যবহৃত হয়।

Nitric Acid: মলদ্বারে তীক্ষ্ণ ব্যথা এবং ক্ষত থাকলে উপকারী।

Arsenicum Album: ডায়রিয়া, পেটের জ্বালা এবং দুর্বলতার জন্য ভালো।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার সুবিধা

কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রদান করে।

রোগীর সামগ্রিক শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উন্নতি সাধন করে।

জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাস

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার পাশাপাশি কিছু জীবনধারা পরিবর্তনও প্রোকটাইটিসের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে:

খাদ্যাভ্যাস: বেশি ফাইবারযুক্ত খাবার খান এবং প্রচুর পানি পান করুন।

বিরত থাকুন: অ্যালকোহল, ধূমপান এবং মসলাযুক্ত খাবার থেকে।

স্বাস্থ্যকর অভ্যাস: মলদ্বারের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন।

শেষ কথা

প্রোকটাইটিস একটি বিরক্তিকর এবং যন্ত্রণাদায়ক রোগ, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং সচেতনতা রোগীকে দ্রুত আরোগ্য লাভে সহায়তা করতে পারে। হোমিওপ্যাথি প্রোকটাইটিসের জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক ওষুধ গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি যদি প্রোকটাইটিসের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপন করুন।

"আপনার সুস্থতা, আমাদের অঙ্গীকার।"

সঙ্গম পূর্ব প্রস্তুতি - প্রথম পর্বআমার পূর্ববর্তী “নারীর অর্গাজম” শিরোনামের পোস্টের পর অনেকেই আমাকে ইনবক্স করেছেন এবং বি...
04/12/2024

সঙ্গম পূর্ব প্রস্তুতি - প্রথম পর্ব

আমার পূর্ববর্তী “নারীর অর্গাজম” শিরোনামের পোস্টের পর অনেকেই আমাকে ইনবক্স করেছেন এবং বিভিন্ন প্রশ্ন করেছেন। বিশেষ করে কিছু আপুদের কমন কথা ছিলো - সবার কাছে যৌন মিলন অনেক আনন্দের ও সুখকর শুনলেও তারা এ বিষয়টাকে মোটেই উপভোগ করেন না। বরং ব্যাথা পান। শুধু মাত্র পার্টনারকে খুশি করার জন্যই নিজে কষ্ট করার পরেও অংশগ্রহণ করেন। এই একই কথা আমি আমার অনেক বান্ধবী এবং কলিগদের কাছ থেকে শুনেছি। আজকের লেখা এই বিষয়ে।

প্রকৃতিতে অন্যান্য প্রাণীর যৌন মিলনের মূল উদ্দেশ্য জিনের অনুলিপি তৈরি করা। কিন্তু মানুষের বেলায় ডিএনএ ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি ডোপামিন নিঃসরণ করার জন্যও মানুষ যৌন মিলনে অংশগ্রহণ করেন। ডোপামিনকে আমরা সুখের হরমোন হিসেবে জানি। আর সঙ্গমে সুখের হরমোনই নিঃসরণ হবার কথা। কিন্তু যদি কেউ এক্ষেত্রে ব্যাথা অনুভব করেন সেক্ষেত্রে কিছু বিষয় দেখতে হবে।

০১. সঙ্গমের পূর্ব প্রস্তুতি সঠিকভাবে না হওয়া।
০২. প্রস্তুত করার পরেও ড্রাই ভ্যাজাইনা হলে।

০১. সঙ্গীকে উত্তেজিত এবং যৌন সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত করতে কিছু কার্যকর কৌশল এবং পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো:

০১. প্রীলিউড বা প্রারম্ভিক খেলা(Foreplay):

- প্রারম্ভিক খেলা বা ফোরপ্লে যৌন উত্তেজনা বাড়াতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি সঙ্গীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে যৌন সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত করে।
- সঙ্গীকে আদর করুন, চুমু খাওয়া, আলিঙ্গন করা, এবং মৃদু স্পর্শ দিয়ে শুরু করুন।
- সঙ্গীর বিভিন্ন সংবেদনশীল স্থানে স্পর্শ করুন যেমন গলা, ঘাড়, কানের পেছন, পিঠ, পায়ের পাতা এবং উরু।

০২. আবেগপূর্ণ কথাবার্তা (Dirty Talk or Sensual Conversations):

- সঙ্গীর সাথে আবেগপূর্ণ এবং রোমান্টিক কথা বলুন। এতে তাদের উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে।
- আপনি সঙ্গীর প্রশংসা করুন এবং তার প্রতি আপনার আকর্ষণ সম্পর্কে কথা বলুন।
- যৌন ফ্যান্টাসি বা আবেগপূর্ণ অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করতে পারেন, যা উত্তেজনা বাড়াতে পারে।

০৩. বডি ল্যাঙ্গুয়েজ এবং চোখের যোগাযোগ:

- সঙ্গীর সাথে চোখের যোগাযোগ রাখুন এবং ধীরে ধীরে হাসুন। চোখের ভাষা অনেক সময়ে কথা বলার চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে।
- শরীরের ভাষা দিয়ে আপনার আকর্ষণ এবং আগ্রহ প্রকাশ করুন, এটি সঙ্গীকে উত্তেজিত করতে সহায়ক।

০৪. সঙ্গীর পছন্দ এবং প্রয়োজন সম্পর্কে জেনে নিন:
- সঙ্গীর পছন্দ সম্পর্কে জানুন এবং তাদের প্রিয় জিনিসগুলি করে তাদের আরামদায়ক এবং উত্তেজিত করুন।
- সঙ্গীর সাথে তাদের ফ্যান্টাসি এবং পছন্দ নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন এবং তা মান্য করার চেষ্টা করুন।

০৫. স্পর্শ এবং ম্যাসাজ:
- সঙ্গীর শরীরের বিভিন্ন অংশে আলতোভাবে স্পর্শ করুন। মৃদু ম্যাসাজ সঙ্গীকে আরামদায়ক করে এবং তাদের উত্তেজনা বাড়াতে পারে।
- ম্যাসাজ করার সময় আপনি লুব্রিকেন্ট বা সুগন্ধি তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্নায়ুর উত্তেজনা বাড়াতে সহায়ক।

০৬. আবেগপূর্ণ চুম্বন:
- বিভিন্ন পদ্ধতিতে চুম্বন দিন। সঙ্গীর ঠোঁট, গলা, কানের পেছন, এবং ঘাড়ে আলতো চুম্বন দিন।
- ধীরে ধীরে এবং আবেগপূর্ণভাবে চুম্বনের তীব্রতা বাড়াতে পারেন, যা সঙ্গীর উত্তেজনা বাড়াতে সহায়ক।

০৭. রোমান্টিক এবং সেক্সি পোশাক:
- আপনি বা সঙ্গী যদি আকর্ষণীয় পোশাক পরেন, তবে এটি যৌন উত্তেজনা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। সেক্সি অন্তর্বাস পরিধান করলে সঙ্গীকে আকর্ষিত করা যেতে পারে।
- হালকা আলোতে রুমের পরিবেশে রোমান্টিক এবং আকর্ষণীয় আবহ তৈরি করতে পারেন, যেমন হালকা মোমবাতি জ্বালানো, মৃদু সঙ্গীত বাজানো ইত্যাদি।

০৮. ধীরে ধীরে অগ্রসর হন:
- তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে অগ্রসর হন। সঙ্গীর সাথে সময় নিন এবং ফোরপ্লেতে যথেষ্ট সময় দিন।
- সঙ্গীকে আরামদায়ক অনুভব করানোর জন্য ধীরে ধীরে তাদের অনুভূতির দিকে মনোযোগ দিন।

০৯. যৌন খেলনা বা অন্যান্য উপকরণ ব্যবহার (যদি সঙ্গী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন):
- যৌন খেলনা বা লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করতে পারেন, তবে সঙ্গীর অনুমতি নিন এবং তাদের আরামদায়ক বোধ হলে তা ব্যবহার করুন।

১০. সঙ্গীর প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করুন:
- সঙ্গীর প্রতিক্রিয়া এবং শরীরের ভাষা লক্ষ্য করুন। তাদের আরামদায়ক এবং সুখী অনুভব করানো গুরুত্বপূর্ণ।
- সঙ্গীর অনুভূতিগুলি বুঝে সঙ্গমের গতি এবং কৌশল সামঞ্জস্য করুন।

এটি নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার সঙ্গী দুজনই পরস্পরের প্রতি মনোযোগী এবং আবেগপূর্ণ। একে অপরের মতামত এবং ইচ্ছা সম্মান করলে যৌন সম্পর্ক আরও সুন্দর এবং উপভোগ্য হয়।

সঠিকভাবে প্রস্তুত করার পরেও যদি ড্রাই ভ্যাজাইনা হয় সেক্ষেত্রে অন্য কারণ থাকতে পারে।

০২. ড্রাই ভ্যাজাইনা /যোনি শুষ্কতার কারণ:
বিভিন্ন কারণ যোনি শুষ্কতা হতে পারে।

(ড্রাই ভ্যাজাইনা সম্পর্কে পরবর্তী পোস্টে লিখবো।)

বিঃদ্রঃ এই লেখার মূল উদ্দেশ্য যৌন সচেতনতা বৃদ্ধি। যেকোনো সমস্যা ও ঔষধ সেবনের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের
পরামর্শ আবশ্যক।

**মৃগী রোগ: একটি বিস্তারিত পরিচিতি ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রভাব** # # # মৃগী রোগ কি?মৃগী (Epilepsy) একটি স্নায়ুতন্ত্র...
03/12/2024

**মৃগী রোগ: একটি বিস্তারিত পরিচিতি ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রভাব**

# # # মৃগী রোগ কি?

মৃগী (Epilepsy) একটি স্নায়ুতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী রোগ, যা মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক বৈদ্যুতিক কার্যকলাপের (electical implus) কারণে ঘটে। এটি সাধারণত খিঁচুনি বা অজ্ঞান হবার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। খিঁচুনির ধরন বিভিন্ন হতে পারে, যেমন আচমকা অচেতন হয়ে পড়া, হাত-পায়ের অস্বাভাবিক আন্দোলন, অথবা অস্থির মানসিক অবস্থার উদ্ভব।

# # # কেন মৃগী রোগ হয়?

মৃগী রোগের কারণ বিভিন্ন হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

- **জন্মগত সমস্যা**: গর্ভকালীন মস্তিষ্কের বিকাশজনিত সমস্যা।

- **মস্তিষ্কের আঘাত**: দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পাওয়া।

- **জেনেটিক প্রভাব**: পারিবারিক ইতিহাস থাকলে মৃগীর ঝুঁকি বেশি।

- **মস্তিষ্কের সংক্রমণ**: মেনিনজাইটিস, এনসেফালাইটিস ইত্যাদি।

- **স্ট্রোক বা টিউমার**: মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হলে।

- **অজানা কারণ**: অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক কারণ জানা যায় না।

# # # হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মৃগী

হোমিওপ্যাথি মৃগী রোগের জন্য একটি নিরাপদ, প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি। এটি রোগীর শারীরিক, মানসিক এবং মনস্তাত্ত্বিক অবস্থাকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা প্রদান করে।

# # # # হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার বৈশিষ্ট্য:

1. **লক্ষনভিত্তিক চিকিৎসা**: রোগের মূল কারণ চিহ্নিত করে সেটি নিরাময়ের দিকে লক্ষ্য রাখে।

2. **কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই**: হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি এবং নিরাপদ।

3. **দীর্ঘস্থায়ী সমাধান**: হোমিওপ্যাথি মৃগীর উপসর্গ সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণ নয়, বরং সম্পূর্ণ নিরাময়ের লক্ষ্য রাখে।

# # # # জনপ্রিয় হোমিওপ্যাথিক ওষুধ:

- **কিউপ্রাম মেটালিকাম**: অপ্রত্যাশিত খিঁচুনির ক্ষেত্রে কার্যকর।

- **বুয়োনা**: মানসিক চাপ ও আতঙ্কজনিত মৃগীর জন্য।

- **অ্যালুমিনাে**: দীর্ঘস্থায়ী মৃগীর চিকিৎসায় কার্যকর।

# # # কেন হোমিওপ্যাথি বেছে নেবেন?

- এটি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সহায়ক।

- দীর্ঘমেয়াদী ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর।

- রোগীর শারীরিক ও মানসিক উন্নতি নিশ্চিত করে।

আপনার অথবা আপনার প্রিয়জনের মৃগী রোগ থাকলে, হোমিওপ্যাথি হতে পারে একটি সঠিক ও নিরাপদ সমাধান। অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং সুস্থ জীবনের পথে এগিয়ে যান।

# # #

আপনার নিরাময়ের যাত্রা আজই শুরু করুন। ডাঃ আব্দুল মালেক

BHMS (DU)

সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, মিরপুর-১৪, ঢাকা

যোগাযোগঃ

এম এ মালেক হোমিওপ্যাথিক চেম্বার

বাসা ১৬,রোড ১৪,ব্লক সি,সেকশন ১০,মীরপুর, ঢাকা

সিরিয়ালের জন্য- 01533082629

আপনার সুস্থতা আমাদের অঙ্গীকার।

**হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে পুরিটাস এনি থেকে মুক্তি**পুরিটাস এনি (Pruritus Ani) একটি বিরক্তিকর এবং অস্বস্তিকর সমস্যা...
01/12/2024

**হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে পুরিটাস এনি থেকে মুক্তি**

পুরিটাস এনি (Pruritus Ani) একটি বিরক্তিকর এবং অস্বস্তিকর সমস্যা, যা মলদ্বারের চারপাশে চুলকানি সৃষ্টি করে। এটি অনেক সময় অস্থিরতা এবং দৈনন্দিন জীবনে অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে। বিভিন্ন কারণ যেমন ত্বকের সংক্রমণ, অ্যালার্জি, অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস, হেমোরয়েড বা অন্যান্য প্যাথলজিক্যাল কারণের ফলে পুরিটাস এনি হতে পারে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি এই সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।

# # # হোমিওপ্যাথি কীভাবে কাজ করে?

হোমিওপ্যাথি রোগীর ব্যক্তিগত লক্ষণ, শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসা দেয়। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলো প্রাকৃতিক উৎস থেকে তৈরি এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রায় নেই বললেই চলে।

# # # পুরিটাস এনি-তে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার ভূমিকা

১. **লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা:**

পুরিটাস এনি রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যক্তিগত লক্ষণের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ:

- *kingphur*: যদি চুলকানি খুব তীব্র হয় এবং রাতের বেলা বেড়ে যায়।

- *Graphites*: যদি ত্বক শুষ্ক হয় এবং ফাটল দেখা যায়।

- *Acidum Nitricum*: যদি মলদ্বারে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়।

২. **মূল কারণ নির্ণয়:**

হোমিওপ্যাথি রোগের মূল কারণ চিহ্নিত করে তা নিরাময়ে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি হেমোরয়েড বা ফিশারের কারণে পুরিটাস এনি হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট কারণের জন্য নির্দিষ্ট ওষুধ প্রদান করা হয়।

৩. **ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালীকরণ:**

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যা দীর্ঘমেয়াদে পুনরায় চুলকানি হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

# # # সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার পাশাপাশি কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি:

- মলদ্বার পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখা।

- অতিরিক্ত সাবান বা কেমিক্যালযুক্ত পণ্য ব্যবহার না করা।

- আঁটসাঁট পোশাক পরিহার করা।

- আঁশযুক্ত খাবার এবং পর্যাপ্ত পানি পান করা।

পুরিটাস এনি একটি বিব্রতকর সমস্যা হলেও, সঠিক চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মাধ্যমে এটি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিরাপদ, প্রাকৃতিক এবং ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োগযোগ্য হওয়ায় এটি একটি কার্যকরী বিকল্প। তবে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া এবং নির্ধারিত ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করা জরুরি।

**হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ফিস্টুলা রোগের সফল চিকিৎসা**ফিস্টুলা একটি অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক এবং অনেক সময় জটিল রোগ। মলদ্বারের ...
28/11/2024

**হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ফিস্টুলা রোগের সফল চিকিৎসা**

ফিস্টুলা একটি অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক এবং অনেক সময় জটিল রোগ। মলদ্বারের ফিস্টুলা কোলন ক্যান্সার, ও অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুকি বাড়িয়ে তোলে। যা পরবর্তিতে একটি বিশাল স্বাস্থ্যহানী ও আর্থিক ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।এটি সাধারণত পায়ুপথের সংক্রমণ বা অন্য কোনো অঙ্গের মধ্যে এক প্রকার পথ তৈরি হওয়া থেকে ঘটে। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনে নানা শারীরিক ও মানসিক অস্বস্তি সৃষ্টি হয়। তবে, আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি থেকেও সমাধান পাওয়া সম্ভব।

আমি একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হিসেবে সম্প্রতি এক রুগীর ফিস্টুলা রোগে সফল চিকিৎসা করেছি, যার ফলস্বরূপ সে এখন সম্পূর্ণ সুস্থ এবং পুনরায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করছে। রোগী শুরুতে দীর্ঘ সময় ধরে অন্যান্য চিকিৎসার মাধ্যমে কোনো ফলাফল পাচ্ছিল না, কিন্তু হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে তার সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধান হয়েছে।

**হোমিওপ্যাথির কীভাবে সাহায্য করতে পারে:**

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সুনির্দিষ্ট লক্ষণের উপর ভিত্তি করে প্রতিটি রোগীর জন্য বিশেষ চিকিৎসা প্রদান করে। ফিস্টুলার মতো জটিল রোগে, হোমিওপ্যাথি রোগীর শারীরিক অবস্থা, মানসিক চাপ এবং অন্যান্য পারিপার্শ্বিক উপাদানগুলির ওপর ভিত্তি করে একটি সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা পরিকল্পনা নির্ধারণ করে।

আমাদের লক্ষ্য থাকে রোগের মূল কারণকে শেকড় থেকে উপড়ে ফেলা এবং রোগীকে দীর্ঘমেয়াদী উপকার প্রদান করা। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে কোনো রকম অপারেশন বা ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই রোগী দ্রুত আরোগ্য লাভ করতে পারেন।

**কেন হোমিওপ্যাথি:**

- কোনো অপারেশন বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন নেই।

- পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রায় শূন্য।

- দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসায় স্থায়ী আরোগ্য।

- রোগীর শারীরিক, মানসিক এবং আবেগগত অবস্থা সঠিকভাবে বিবেচনা করা হয়।

**রুগী অভিজ্ঞতা:**

আমার একজন রুগী, যিনি দীর্ঘ দিন ধরে ফিস্টুলা রোগে আক্রান্ত ছিলেন, তার জন্য আমি সুনির্দিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শুরু করি। প্রথম কিছু সপ্তাহের মধ্যে তার অবস্থা কিছুটা উন্নতি হতে থাকে এবং কয়েকমাসের মধ্যে তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন। এটি শুধু চিকিৎসার সাফল্য নয়, হোমিওপ্যাথির ওপর রোগীর আস্থা এবং বিশ্বাসেরও প্রমাণ।

আপনার যদি ফিস্টুলা বা অন্য কোনো জটিল রোগ থাকে, তবে হোমিওপ্যাথি হতে পারে আপনার জন্য একটি কার্যকর এবং নিরাপদ চিকিৎসা পদ্ধতি। আমি আপনাকে পরামর্শ দিতে প্রস্তুত আছি।

**আপনার স্বাস্থ্য, আমাদের দায়িত্ব।**

হোমিওপ্যাথি ও স্তন টিউমার : আশার নতুন আলোআপনারা কি জানেন? হোমিওপ্যাথি স্তন টিউমার মতো জটিল রোগের চিকিৎসায়ও অসাধারণ ফলাফ...
28/11/2024

হোমিওপ্যাথি ও স্তন টিউমার : আশার নতুন আলো

আপনারা কি জানেন? হোমিওপ্যাথি স্তন টিউমার মতো জটিল রোগের চিকিৎসায়ও অসাধারণ ফলাফল দিতে পারে! হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনেছেন। স্তনের টিউমার একসম ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাড়ায়। তাই দ্রুত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হোন এবং নিজের পরিবার নিয়ে সুখে থাকুন।

একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে, স্তন টিউমারে আক্রান্ত কয়েকজন রোগীকে সুস্থ করে তুলতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সাহায্যে, আমার রোগীরা না শুধু শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, বরং মানসিকভাবেও শক্তিশালী হয়েছেন।

আমি বিশ্বাস করি, প্রত্যেক মানুষের শরীরের নিজস্ব স্ব-সুস্থ হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। হোমিওপ্যাথি এই ক্ষমতাকে জাগ্রত করে। আমার লক্ষ্য হল, রোগীদের শরীরকে স্বাভাবিকভাবে সুস্থ হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন দেওয়া।

স্তন টিউমারে আক্রান্ত? হতাশ হবেন না। হোমিওপ্যাথি আপনার জন্য একটি আশার আলো হয়ে আসতে পারে।

আজই যোগাযোগ করুন:

[ডাঃ আব্দুল মালেক

BHMS (DU)

রেজি নং - ১৪৮০

সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, মিরপুর-১৪, ঢাকা

যোগাযোগঃ

এম এ মালেক হোমিওপ্যাথিক চেম্বার

বাসা ১৬,রোড ১৪,ব্লক সি,সেকশন ১০,মীরপুর, ঢাকা

সিরিয়ালের জন্য- 01533082629]

#হোমিওপ্যাথি #স্তনটিউমার #স্বাস্থ্য #চিকিৎসা #আশা #সুস্থতা #এমএমালেকহোমিওপ্যাথিক #মীরপুর১০

এই পোস্টটি শেয়ার করে আপনার প্রিয়জনদের সচেতন করুন।

22/08/2024

সদরঘাটে অনেক লন্ঞ বসে থাকে। তাদের কে এ বন্যার সময় কাজে লাগানো যায় কি ???

পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS) হল প্রজনন বয়সের মহিলাদের মধ্যে একটি সাধারণ ব্যাধি। PCOS-এ আক্রান্ত মহিলাদের বর্ধিত ডি...
14/08/2024

পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS) হল প্রজনন বয়সের মহিলাদের মধ্যে একটি সাধারণ ব্যাধি। PCOS-এ আক্রান্ত মহিলাদের বর্ধিত ডিম্বাশয় থাকতে পারে যাতে ছোট ছোট তরল জমা থাকে — যাকে বলা হয় ফলিকল — প্রতিটি ডিম্বাশয়ে থাকে যেমনটি আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষার সময় দেখা যায়। পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিনড্রোমে আক্রান্ত মহিলাদের মধ্যে বিরল বা দীর্ঘায়িত মাসিক, অতিরিক্ত চুল বৃদ্ধি, ব্রণ এবং স্থূলতা সবই ঘটতে পারে। বয়ঃসন্ধিকালে, বিরল বা অনুপস্থিত মাসিক এই অবস্থার জন্য সন্দেহ বাড়াতে পারে।

পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিন্ড্রোমের সঠিক কারণ অজানা। ওজন কমানোর সাথে সাথে প্রাথমিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিত্সা দীর্ঘমেয়াদী জটিলতার ঝুঁকি কমাতে পারে, যেমন টাইপ 2 ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ।

পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিন্ড্রোমের লক্ষণ
উপসর্গগুলি প্রায়শই একজন মহিলার প্রথম পিরিয়ড (মেনার্চে) শুরু হওয়ার পরপরই শুরু হয়। কিছু ক্ষেত্রে, পিসিওএস প্রজনন বছরগুলিতে পরে বিকাশ লাভ করে, উদাহরণস্বরূপ, উল্লেখযোগ্য ওজন বৃদ্ধির প্রতিক্রিয়ায়।
PCOS-এর অনেকগুলি লক্ষণ রয়েছে — ডাক্তার নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে অন্তত দুটির সন্ধান করেন:
(১)অনিয়মিত পিরিয়ড। এটি সবচেয়ে সাধারণ বৈশিষ্ট্য। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে 35 দিনের বেশি মাসিক বিরতি; বছরে আটটিরও কম মাসিক চক্র; চার মাস বা তার বেশি সময় ধরে মাসিক না হওয়া; এবং দীর্ঘ সময়কাল যা স্বল্প বা ভারী হতে পারে।
(২)অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন। পুরুষ হরমোন (এন্ড্রোজেন) এর উচ্চ মাত্রার ফলে শারীরিক লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যেমন মুখের অতিরিক্ত চুল এবং শরীরের লোম (হিরসুটিজম), প্রাপ্তবয়স্ক ব্রণ বা তীব্র কৈশোর ব্রণ এবং পুরুষ-প্যাটার্ন টাক (এন্ড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়া)। পলিসিস্টিক ডিম্বাশয়। পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় বড় হয়ে যায় এবং ডিমের চারপাশে অসংখ্য ছোট তরল ভর্তি থলি থাকে।

কারণ পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিন্ড্রোমের কারণ জানা নেই , তবে এই কারণগুলি একটি ভূমিকা পালন করতে পারে।
অতিরিক্ত ইনসুলিন :-ইনসুলিন হল অগ্ন্যাশয়ে উত্পাদিত হরমোন যা কোষগুলিকে চিনি (গ্লুকোজ) ব্যবহার করতে দেয় - আপনার শরীরের প্রাথমিক শক্তি সরবরাহ। আপনার যদি ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে, তাহলে আপনার ইনসুলিন কার্যকরভাবে ব্যবহার করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় এবং আপনার অগ্ন্যাশয়কে কোষে গ্লুকোজ উপলব্ধ করার জন্য আরও ইনসুলিন নিঃসরণ করতে হয়। অতিরিক্ত ইনসুলিন অ্যান্ড্রোজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ডিম্বাশয়কেও প্রভাবিত করতে পারে, যা ডিম্বাশয়ের ডিম্বস্ফোটনের ক্ষমতাতে হস্তক্ষেপ করতে পারে।
লো-গ্রেডের প্রদাহ:- আপনার শরীরের শ্বেত রক্তকণিকা প্রদাহ নামক প্রতিক্রিয়ায় সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য পদার্থ তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে PCOS সহ মহিলাদের নিম্ন-গ্রেডের প্রদাহ থাকে এবং এই ধরনের নিম্ন-গ্রেডের প্রদাহ পলিসিস্টিক ডিম্বাশয়কে এন্ড্রোজেন তৈরি করতে উদ্দীপিত করে।
বংশগত :-যদি আপনার মা বা বোনের PCOS থাকে, তাহলে আপনারও এটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে। গবেষকরা সম্ভাব্য জিনগুলি PCOS-এর সাথে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনাও দেখছেন।
জটিলতা

পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিন্ড্রোম থাকলে নিম্নলিখিত অবস্থার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে, বিশেষ করে যদি স্থূলতাও একটি কারণ হয়:
# টাইপ 2 ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ।
# কোলেস্টেরল এবং লিপিড অস্বাভাবিকতা, যেমন উন্নত ট্রাইগ্লিসারাইড বা কম উচ্চ-ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কোলেস্টেরল। " # কার্ডিওভাসকুলার রোগের উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধির ঝুঁকি নির্দেশ করে।
# নন-অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিস - লিভারে চর্বি জমে একটি গুরুতর লিভারের প্রদাহ বন্ধ্যাত্ব।
# স্লিপ অ্যাপনিয়া বিষণ্নতা এবং উদ্বেগ
# অস্বাভাবিক জরায়ু রক্তপাত জরায়ুর আস্তরণের ক্যান্সার (এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার), # ক্রমাগত উচ্চ মাত্রার ইস্ট্রোজেনের সংস্পর্শে আসার কারণে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বা গর্ভাবস্থার কারণে উচ্চ রক্তচাপ।

এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।

ডাঃ আব্দুল মালেক
BHMS (DU)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, মিরপুর-১৪, ঢাকা

যোগাযোগঃ

এম এ মালেক হোমিওপ্যাথিক চেম্বার
বাসা ১৬,রোড ১৪,ব্লক সি,সেকশন ১০,মীরপুর, ঢাকা
সিরিয়ালের জন্য- 01533082629

06/08/2024

সবার তো কাছা ধরে টান দেওয়া হচ্ছে
বসুন্ধরা আর দরবেশ বাবার তো কোনো সংবাদ পাচ্ছি না😔

05/08/2024

এমন একটা নিয়ম হওয়া উচিৎ যে দেশ চালাবে তার কোনো সম্পদ থাকবে না।

সে হবে দেশের সম্পদ
যে সব মোহো ছেড়ে দেশকে সময় দেবে

05/08/2024

আমরা যে ইতর জাতে
তার প্রমাণ আসবে
প্রাতে

 #মনুষ্যত্ব  যে যা বলুক, যে যা করুক কি আসে যায় তাতে,নিজে বাচলে, নিজের নাম স্মরণ করো প্রাতেএক সকালে উঠে দেখবে, প্রাণ নাই ...
03/08/2024

#মনুষ্যত্ব

যে যা বলুক, যে যা করুক কি আসে যায় তাতে,
নিজে বাচলে, নিজের নাম স্মরণ করো প্রাতে
এক সকালে উঠে দেখবে, প্রাণ নাই এ দেহে
অন্য সবাই বলবে তখন,কি আসে যায় আর তাতে!
বলছি তোমায়, জেগে উঠো,গর্জে উঠো আবার
ভাইয়ের রক্তে খেললে হোলি, তুমিও হবে সাবার।
দেশটা আমার, দেশটা তোমার,দেশটা মোদের সবার
পা চাটা ওই কুকুরের দল, দেশটা নয় তোর বাবার।

সময় থাকতে হও হুশিয়ার,ওহো বঙ্গবাসী
না চাও যদি মানুষ হতে, ফুটাও মুখে হাসি
দিন শেষে ভাই, তোমায় বলি, দেও হে গলায় ফাসি
ভুলেও কভু বলো না আর বাংলাকে ভালবাসি

Address

Kazipara

Opening Hours

Monday 17:00 - 21:00
Tuesday 17:00 - 21:00
Wednesday 17:00 - 21:00
Thursday 17:00 - 21:00
Friday 17:00 - 21:00
Saturday 17:00 - 21:00

Telephone

+8801670522836

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M A Malek Homeo Chamber posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram