IBN SINA Homoeo Care

IBN SINA Homoeo Care its a homeo heath care treatment center. AN IDEAL INSTITUTION FOR HOMOEO TREATMENT

এলোপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার ফলে যেসব বড় বড় রোগ শরীরে তৈরি হয়__  পাকস্থলী ও হজমের সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটিবমি বমি ভাব,...
09/12/2025

এলোপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার ফলে যেসব বড় বড় রোগ শরীরে তৈরি হয়__

পাকস্থলী ও হজমের সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি
বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য
পেটব্যথা, চামড়া ও অ্যালার্জি, চুলকানি, র‍্যাশ, ফুসকুড়ি, শরীর ফুলে যাওয়া (হাত/মুখ/ঠোঁট) গুরুতর অ্যালার্জির লক্ষণ হতে পারে।

স্নায়ু ও মস্তিষ্কজনিত সমস্যা, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা, ঘুম ঘুম ভাব বা অতিরিক্ত ঘুম, টেনশন/উদ্বেগ বৃদ্ধি, ডায়রিয়া, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, লিভারে চাপ সৃষ্টি

গ্যাস্ট্রিক/আলসার, কিডনির ক্ষতি (দীর্ঘদিন খেলে)
রক্তচাপ বাড়াতে পারে, ওজন বাড়া, মুখ ফুলে যাওয়া
ডায়াবেটিস বা ব্লাড প্রেসার বাড়ানো, প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া

মিনারেল অসমতা, ভিটামিন B12 কমে যেতে পারে (কিছু ওষুধে), ঝিমুনি, যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া।

অঙ্গ/প্রত্যঙ্গ সম্ভাব্য ক্ষতি

লিভার__কিছু ব্যথার ওষুধ, এন্টিবায়োটিক ও স্টেরয়েড লিভারে চাপ দিতে পারে।

কিডনি__NSAID পেইনকিলার দীর্ঘদিন খেলে কিডনির ক্ষতি হতে পারে।

হৃদপিণ্ড
কিছু BP এর ওষুধ অতিরিক্ত খেলে হৃদস্পন্দন কমে যেতে পারে।

Unique Homeopathy
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন সুস্থ থাকুন।

সারকোড বলতে বোঝায় মানুষের বা নিম্ন প্রাণীর স্বাস্থ্যকর টিস্যু, গ্রন্থি বা স্বাভাবিক জৈব নিঃসরণ থেকে প্রস্তুত করা ওষুধ। আ...
28/11/2025

সারকোড বলতে বোঝায় মানুষের বা নিম্ন প্রাণীর স্বাস্থ্যকর টিস্যু, গ্রন্থি বা স্বাভাবিক জৈব নিঃসরণ থেকে প্রস্তুত করা ওষুধ। আধুনিক যুগে রোগের জটিলতা যেমন বাড়ছে, তেমনি সারকোডের প্রয়োজনও বাড়ছে। কারণ এগুলো দেহের প্রাকৃতিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার প্রতিফলন বহন করে।

♦️♦️সারকোড কী?♦️♦️

হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া অব ইন্ডিয়া অনুযায়ী:

সারকোড = মানুষের বা প্রাণীর সুস্থ টিস্যু বা নিঃসরণ থেকে প্রস্তুত ওষুধ।

শব্দটি এসেছে গ্রিক “Sarx/Sarkos” থেকে, যার অর্থ মাংস বা fleshy substance।

এগুলো প্রধানত:
এন্ডোক্রাইন গ্রন্থির সুস্থ নিঃসরণ (যেমন হরমোন)
স্বাভাবিক দেহ নিঃসরণ (যেমন: দুধ, পিত্ত)
প্রাণীর সুস্থ অঙ্গের নির্যাস

♦️♦️সারকোড কোথা থেকে পাওয়া হয়♦️♦️

সারকোড প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত টিস্যু বা নিঃসরণ অবশ্যই সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষের বা প্রাণীর হতে হবে। সংগ্রহের আগে প্রাণীকে পর্যবেক্ষণে রাখতে হয়, খাদ্যও নিয়ন্ত্রিত হয়, এবং পদার্থ সংগ্রহের পর ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে নিশ্চিত করা হয় যে উৎসটি সত্যিই সুস্থ।
সারকোড কীভাবে তৈরি করা হয়

♦️♦️সারকোড কীভাবে তৈরি করা হয়♦️♦️
👉সাধারণ নিয়ম:
1. উৎস অবশ্যই সুস্থ হতে হবে l
2. সংগ্রহের আগে প্রাণীকে পর্যবেক্ষণে রাখা l
3. সংগ্রহ করা টিস্যু/নিঃসরণ ল্যাব-পরীক্ষায় স্বাভাবিক প্রমাণ করতে হবে l
4. পরে হোমিওপ্যাথিক নিয়মে ট্রাইটুরেশন বা পটেন্টাইজেশন করা হয় l

♦️♦️সারকোডের উৎস♦️♦️

♥️♥️(A) গ্রন্থি ও হরমোন থেকে প্রস্তুত সারকোড (সংক্ষেপে)

➡️➡️ হরমোন 👉গ্রন্থি 👉সারকোড 👉উৎস

➡️অ্যাড্রেনালিন 👉অ্যাড্রেনাল👉 Adrenalinum 👉অ্যাড্রেনাল এক্সট্রাক্ট

➡️কর্টিসল 👉অ্যাড্রেনাল কর্টেক্স👉 Cortisone 👉কৃত্রিম কর্টিসন

➡️ইস্ট্রোজেন👉ডিম্বাশয় 👉Folliculinum👉 Oestrone

➡️ইনসুলিন 👉প্যানক্রিয়াস👉 Insulinum 👉অগ্ন্যাশয়ের সক্রিয় অংশ

➡️টেস্টোস্টেরন 👉টেস্টিস👉Orchitinum👉গরু/ভেড়ার টেস্টিস

➡️TSH, GH ইত্যাদি 👉পিটুইটারি👉Pituitarium 👉পিটুইটারি গ্রন্থি

➡️থাইরক্সিন👉থাইরয়েড👉Thyroidinum 👉ভেড়ার থাইরয়েড

♥️♥️(B) মানব বা প্রাণীর সুস্থ নিঃসরণ/টিস্যু থেকে পাওয়া সারকোড

যেমন:

Amniotic fluid → Amnii liquor

Cow milk → Lac vaccinum

Human breast milk → Lac humanum

Goat milk → Lac caprinum

Cod liver oil → Oleum jecoris aselli

Gastric juice → Pepsinum

Pancreatic extract → Pancreatinum

Cholesterinum (গরুর স্পাইনাল কর্ড থেকে)

♦️♦️সারকোডের ক্লিনিক্যাল ব্যবহার♦️♦️

১. Constitutional medicine
যখন রোগীর সামগ্রিক লক্ষণচিত্র কোনো সারকোডের সাথে মিলে যায়।

২. Intercurrent remedy
প্রধান ওষুধ কাজ না করলে কেস এগোনোর জন্য সারকোড দেওয়া যায়।

৩. স্বল্প-লক্ষণযুক্ত রোগী
যখন রোগী খুব কম লক্ষণ দেয়, সারকোড দিলে লুকানো লক্ষণ বের হতে পারে।

৪. Antidote হিসেবে
যেমন: জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি দীর্ঘদিন খেলে Folliculinum।

৫. Complementary remedy
যেমন: Thyroidinum → Calcarea phosphorica-র পরে শিশুদের বৃদ্ধি সমস্যায়।

৬. Organ remedy
অঙ্গ-নির্ভর ক্লিনিক্যাল অবস্থা:

Hypothyroidism → Thyroidinum

Cushing’s syndrome → Cortisone

Hypertension → Adrenalinum

৭. Prophylactic use
যেমন: Diphtheria-র বিরুদ্ধে Lac caninum ব্যবহার করা হয়।

♦️♦️♦️সারকোড নিয়ে করণীয়♦️♦️♦️
—বেশিরভাগ সারকোড এখনো হোমিওপ্যাথির নিয়ম অনুযায়ী সম্পূর্ণভাবে প্রুভিং হয়নি। বর্তমানে যেসব তথ্য পাওয়া যায়, সেগুলোর বড় অংশই চিকিৎসকদের ক্লিনিক্যাল অভিজ্ঞতা এবং উৎস পদার্থের শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়া-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি। তাই সারকোড নিয়ে আরও সুসংহত, নিয়মমাফিক গবেষণা প্রয়োজন।

লেখক -- Prof. Dr. Chaturbhuja Nayak

DHMS(Hons.), Dip. NIH(Hons.), MD(Hom.)

Formerly: Director General, Central Council for Research in Homoeopathy, Ministry of Ayush,
Govt. of India; President of Homoeopathy University, Jaipur, Rajasthan & Principal-
cum-Superintendent of Dr. Abhin Chandra Homoeopathic Medical College & Hospital,
Bhubaneswar, Odisha."

সোর্স-- The Homoeopathic Heritage (August 2024)

17/11/2025
🩺চর্মরোগের (Skin Diseases) জন্য ৩০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও লক্ষণসমূহ==================================1. Sulphur চুলকানি, ত...
13/11/2025

🩺চর্মরোগের (Skin Diseases) জন্য ৩০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও লক্ষণসমূহ
==================================
1. Sulphur চুলকানি, ত্বক লাল, ফুসকুড়ি, গরমে বেড়ে যায়, চুলকালে জ্বালা লাগে।
2. Graphites শুষ্ক, খসখসে ত্বক; পুঁজ বের হয়; একজিমা, বিশেষ করে কান বা চোখের কোণে।
3. Rhus toxicodendron ফোস্কা বা বুদ্বুদযুক্ত চুলকানি; ভেজা জায়গায় খারাপ হয়; চুলকালে আরাম লাগে।
4. Apis mellifica চুলকানির সঙ্গে ফোলা, জ্বালা; মধু-মাছির কামড়ের মতো দাগ; ঠান্ডায় আরাম।
5. Arsenicum album ত্বকে জ্বালাযুক্ত চুলকানি, রাতে বেশি হয়; রুগী অস্থির।
6. Hepar sulphuris পুঁজযুক্ত ফোড়া, সংক্রমণ, স্পর্শে ব্যথা; ঠান্ডায় খারাপ।
7. Mezereum ফোস্কা, পুঁজ বা ক্রাস্টসহ একজিমা; চুলকালে জ্বালা, পোড়া অনুভূতি।
8. Calcarea carbonica স্থূল বা স্থির প্রকৃতির লোকদের ত্বকের ফুসকুড়ি; ঘামে ভিজে থাকা।
9. Natrum muriaticum মুখে বা ঠোঁটে ফোস্কা; সূর্যের আলোয় একজিমা বাড়ে।
10. Petroleum শীতকালে শুষ্ক, ফেটে যাওয়া ত্বক; হাতের তালু ও পায়ের গোড়ালি ফাটা।
11 Psorinum অত্যন্ত ময়লা, দুর্গন্ধযুক্ত চুলকানি; ঠান্ডায় খারাপ হয়; ত্বক তেলতেলে।
12 Antimonium crudum মোটা, খসখসে চামড়া; কর্ন বা ওয়ার্টস (warts)।
13 Sepia মুখে দাগ, রিংওয়ার্ম বা চুলকানি; বিশেষত নারীদের হরমোনজনিত একজিমা।
14 Thuja occidentalis ওয়ার্টস, ত্বকে ছোট ছোট গুটি; চামড়া তৈলাক্ত; ভ্যাপসা ঘাম।
15 Cantharis পুড়ে যাওয়া বা ফোস্কাযুক্ত ত্বক; প্রস্রাবে জ্বালা থাকলেও ব্যবহৃত হয়।
16 Lycopodium ডান দিকে বা নিচের দিকে ছড়ানো ত্বকের সমস্যা; শুকনো চুলকানি।
17 Kali bichromicum ঘন, হলুদ, আঠালো ক্ষত বা ক্রাস্ট; চামড়া ফেটে যায়।
18 Carbo vegetabilis ত্বকে নীলচে দাগ, দুর্বল রক্ত সঞ্চালন; বৃদ্ধদের ত্বক সমস্যা।
19 Nitric acid ক্ষত বা ফেটে যাওয়া ত্বক; স্পর্শে ছুরিকাঘাতের মতো ব্যথা।
20 Mercurius solubilis ভিজা একজিমা; ত্বকে পুঁজ; রাতে চুলকানি।
21 Silicea পুরোনো ফোড়া, পুঁজ বের হয় না; ধীরে ধীরে ত্বক সেরে ওঠে।
22 Calcarea sulphurica ধীরে সেরে যাওয়া ক্ষত; পুঁজ বের হয়; ত্বক হলুদাভ।
23 Phosphorus ত্বকে লাল দাগ; রক্তপাত হয় সহজে; সংবেদনশীল চামড়া।
24 Aurum metallicum ত্বকে গাঢ় দাগ; মানসিক বিষণ্ণতার সঙ্গে যুক্ত।
25 Urtica urens পোকার কামড়ে চুলকানি; হাইভস বা অ্যালার্জি; দগদগে জ্বালা।
26 Tarentula cubensis প্রদাহজনিত ফোঁড়া, তীব্র ব্যথা, জ্বালা।
27 Tellurium রিংওয়ার্ম জাতীয় দাগ; গন্ধযুক্ত চুলকানি।
28 Borax শিশুর ডায়াপার র‍্যাশ বা মুখে ঘা; নরম ত্বক ফেটে যায়।
29 Croton tiglium তীব্র চুলকানি, খোসা পড়া; দুধ খাওয়ানো নারীদের স্তনের ফুসকুড়ি।
30 Sarsaparilla ত্বকে ফুসকুড়ি, চুলকানি প্রস্রাবের সঙ্গে বেড়ে যায়; একজিমা।

🩺 সাধারণ পরামর্শ
খাদ্যাভ্যাসে পরিষ্কার ও অ্যালার্জেন-মুক্ত খাবার রাখুন।
ত্বক পরিষ্কার ও শুকনো ।

হোমিও ওষুধ ব্যবহারের আগে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

চুল পড়া বন্ধ করা ও নতুন চুল গজানোর জন্য হোমিওপ্যাথিতে বেশ কিছু কার্যকরী ওষুধ=================================🧴 চুল পড়া...
13/11/2025

চুল পড়া বন্ধ করা ও নতুন চুল গজানোর জন্য হোমিওপ্যাথিতে বেশ কিছু কার্যকরী ওষুধ
=================================

🧴 চুল পড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজানোর হোমিও ঔষধসমূহ
1. Lycopodium Clavatum (200 / 1M)
👉 চুল পড়ে কপাল ও মাথার পাশ থেকে, হজমের সমস্যা, দুর্বল লিভার, গ্যাস— এসব থাকলে।
2. Phosphorus (200 / 1M)
👉 চুল পড়ে পুরো মাথা জুড়ে, বিশেষত ত্বক তৈলাক্ত বা খুশকি থাকলে।
3. Natrum Muriaticum (200)
👉 দুঃখ, মানসিক চাপ বা সম্পর্কের আঘাতের পর চুল পড়লে।
4. Silicea (6X / 30 / 200)
👉 দুর্বল, পাতলা, সহজে ভেঙে যায় এমন চুলে কাজ করে; নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
5. Graphites (200)
👉 মাথার ত্বকে খুশকি, চুলকানি, ঘন ঘন ফাটল, তৈলাক্ত ত্বকে।
6. Kali Sulphuricum (6X)
👉 মাথায় খুশকি বা চুলকানি সহ চুল পড়লে, কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।
7. Arnica Montana (Q / 30 / Hair oil)
👉 রক্ত চলাচল বাড়ায়, চুলের গোড়া শক্ত করে, নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে।
💧 Arnica Q মিশিয়ে হেয়ার অয়েল তৈরি করে ব্যবহার করা যায়।
8. Thuja Occidentalis (200 / Q)
👉 তৈলাক্ত চুল, খুশকি ও হরমোনজনিত কারণে চুল পড়লে।
9. Jaborandi (Q)
👉 সবচেয়ে জনপ্রিয় চুল গজানোর টনিক — এটি মাথার রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে নতুন চুল গজায়।
💧 Jaborandi Q দিয়ে হেয়ার অয়েল তৈরি করলে খুব উপকার মেলে।
10. Fluoric Acid (200 / 1M)
👉 দীর্ঘদিনের চুল পড়া, টাক পড়া বা পারিবারিকভাবে টাক হলে।

💆‍♂️ হেয়ার টনিক/অয়েল মিশ্রণ (বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য):

Jaborandi Q + Arnica Q + Thuja Q + Cantharis Q
👉 প্রতিটির ২০ মি.লি. করে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে মাথার ত্বকে লাগান।

⚙️ সহায়ক ট্যাবলেট ও টনিক:
• Biochemic Combination No. 28 (Hair Fall) – দিনে ৩ বার ৪টি করে।
• Alfalfa Tonic / Wiesbaden 6X – দুর্বলতা বা অপুষ্টিজনিত চুল পড়ায়।

27/10/2025
 # # #হাড়ের রোগ1. Calcarea carbonica – হাড় নরম হয়ে যাওয়া, সহজে ভাঙা, ক্লান্তি, স্থূল দেহ।2. Calcarea phosphorica – শিশু...
26/10/2025

# # #হাড়ের রোগ
1. Calcarea carbonica – হাড় নরম হয়ে যাওয়া, সহজে ভাঙা, ক্লান্তি, স্থূল দেহ।

2. Calcarea phosphorica – শিশু বা বৃদ্ধদের দুর্বল হাড়, বৃদ্ধিতে বিলম্ব।

3. Calcarea fluorica – হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে, হাড়ে গিঁট বা বিকৃতি থাকলে।

4. Silicea – হাড় দুর্বল, ভাঙলে দেরিতে জোড়া লাগে।

5. Symphytum officinale – ভাঙা হাড় দ্রুত জোড়া লাগাতে অসাধারণ।

6. Phosphorus – উচ্চ লম্বা পাতলা রোগীদের হাড় দুর্বলতা।

7. Ruta graveolens – হাড় ও লিগামেন্টের ব্যথা, আঘাতের পর দুর্বলতা।

8. Natrum muriaticum – শরীরে পানি-লবণের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে হাড় দুর্বল।

9. Sulphur – দীর্ঘমেয়াদি ক্যালসিয়াম শোষণের সমস্যায়।

10. Kali carbonicum – বয়স্ক নারীদের পিঠব্যথা ও হাড়ের ক্ষয়।

11. Baryta carbonica – বয়সজনিত হাড় দুর্বলতা, শিশুদের বৃদ্ধি বিলম্বিত।

12. Phytolacca decandra – হাড়ে ব্যথা, প্রদাহ ও ক্ষয়।

13. Hecla lava – দাঁত, চোয়াল, হাড় ক্ষয়ে গেলে।

14. Aurum metallicum – হাড়ের গভীর ক্ষয় ও ব্যথা।

15. Fluoric acid – হাড়ের ভঙ্গুরতা ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় কার্যকর।

16. Magnesia phosphorica – খনিজ ঘাটতি ও খিঁচুনি প্রবণতা।

17. Calcarea iodata – মেটাবলিজম দুর্বল হয়ে হাড় ক্ষয়।

18. Lycopodium clavatum – বৃদ্ধ বয়সে হাড় দুর্বল, গ্যাস ও হজম সমস্যা।

19. Sepia officinalis – মেনোপজ পরবর্তী মহিলাদের হাড় ক্ষয়।

20. Pulsatilla nigricans – হরমোন পরিবর্তনের কারণে দুর্বল হাড়।

21. Bryonia alba – হাড়ে ব্যথা, নড়াচড়ায় বাড়ে।

22. Rhus toxicodendron – ঠান্ডায় বা বিশ্রামের পর হাড় ব্যথা বাড়ে।

23. Arnica montana – আঘাত বা পড়ে হাড় দুর্বল হয়ে গেলে।

24. Belladonna – হাড়ে আকস্মিক ব্যথা ও প্রদাহ।

25. Mercurius solubilis – হাড় ক্ষয়, রাতে ব্যথা বাড়ে।

26. Asafoetida – হাড় ভাঙা বা পুঁজযুক্ত ক্ষয়ে কার্যকর।

27. Staphysagria – সার্জারির পর হাড় দুর্বলতা।

28. Conium maculatum – ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয়, পেশীর দুর্বলতা।

29. Cinchona officinalis – রক্তস্বল্পতা ও দুর্বলতায় হাড় ক্ষয়।

30. Natrum phosphoricum – অম্লতা ও খনিজ ক্ষয়ে হাড় দুর্বল।

31. Calcarea arsenicosa – ক্যালসিয়াম ও আরসেনিক মিলিত দুর্বল হাড়ে।

32. Mezereum – হাড়ের ব্যথা, ঠান্ডায় বাড়ে।

33. Kali phosphoricum – মানসিক চাপজনিত দুর্বলতা ও হাড় ক্ষয়।

34. Strontiana carbonica – হাড়ের ফ্র্যাকচার বা ক্ষয় থামাতে।

35. Alumina – হাড় শক্ত হয়ে ভঙ্গুর, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ।

36. China arsenicosa – দুর্বলতা, রক্তস্বল্পতা ও হাড় ক্ষয়।

37. Hekla lava – দাঁত ও চোয়ালের হাড় ক্ষয়ে অতুলনীয়।

38. Silico fluoric acid – হাড় পাতলা, ক্যালসিয়াম শোষণ দুর্বল।

39. Tuberculinum – বংশগত দুর্বলতা ও হাড় ক্ষয়ের প্রবণতা।

40. Syphilinum – গভীর হাড় ক্ষয়ে উপকারী।

41. Calcarea sulphurica – হাড়ে পুঁজ জমা, ক্ষয় প্রবণতা।

42. Phosphoric acid – মানসিক দুর্বলতা ও হাড়ের ক্ষয়।

43. Ferrum phosphoricum – হাড়ে প্রদাহের প্রাথমিক স্তর।

44. Cuprum metallicum – খনিজ ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

45. Manganum aceticum – হাড়ে প্রদাহ ও দুর্বলতা।

46. Zincum metallicum – স্নায়ু দুর্বলতার কারণে হাড় ক্ষয়।

47. Sarsaparilla – বৃদ্ধ বয়সে হাড় দুর্বলতা ও ব্যথা।

48. Natrum sulphuricum – আবহাওয়ার পরিবর্তনে হাড় ব্যথা।

49. Causticum – হাড় ও জয়েন্টের শক্ততা।

50. Plumbum metallicum – ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয়, পেশীর দুর্বলতা।

---

🔹 বিশেষ উপকারিতা পাওয়া যায় যখন রুগীর বয়স, হরমোন, জীবনযাপন ও ক্যালসিয়াম শোষণ ক্ষমতা বিবেচনায় ঔষধ নির্বাচন করা হয়।

# রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করবেন না ।

আঁচিলের লক্ষণ  ভিত্তিক কিছু হোমিও ঔষধ~আঁচিল (Wart / Verruca) হল ত্বকে ভাইরাসজনিত এক ধরনের বৃদ্ধি, যা সাধারণত Human Papil...
23/10/2025

আঁচিলের লক্ষণ ভিত্তিক কিছু হোমিও ঔষধ~

আঁচিল (Wart / Verruca) হল ত্বকে ভাইরাসজনিত এক ধরনের বৃদ্ধি, যা সাধারণত Human Papilloma Virus (HPV) দ্বারা হয়।
হোমিওপ্যাথিতে আঁচিলের ধরণ, অবস্থান, প্রকৃতি, ব্যথা, রঙ, রক্তপাত ইত্যাদি অনুযায়ী ওষুধ নির্বাচন করা হয়।
নিচে আঁচিলের সিম্পটম (লক্ষণ) অনুযায়ী ৫০টি হোমিও ঔষধ দেওয়া হলো 👇

1. Thuja Occidentalis – নরম, আর্দ্র, ফুলকপির মতো আঁচিল; যৌনাঙ্গ বা হাতের পিঠে।

2. Causticum – পুরোনো, শক্ত, ব্যথাযুক্ত আঁচিল; বিশেষত আঙুলের পাশে বা নখের পাশে।

3. Antimonium crudum – ঘন, শক্ত আঁচিল পায়ের তলায়; চাপ দিলে ব্যথা হয়।

4. Nitric acid – ফাটল ধরা, রক্তপাত হয় এমন আঁচিল; ব্যথা যেন সূচ ফুটছে।

5. Dulcamara – স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় আঁচিল বাড়ে।

6. Graphites – রুক্ষ, চামড়া খসে পড়া, ফেটে যাওয়া আঁচিল।

7. Calcarea carbonica – মোটা, ঘামে ভেজা, দুর্বল ব্যক্তির আঁচিল।

8. Silicea – ধীরে ধীরে বড় হওয়া, শক্ত আঁচিল; শরীর দুর্বল, ঘাম বেশি।

9. Ferrum picricum – চ্যাপ্টা আঁচিল; মুখে বা হাতে বেশি।

10. Natrum muriaticum – রোদে বাড়ে এমন আঁচিল; বিশেষ করে ঠোঁটের কাছে।

11. Sepia – যৌনাঙ্গে আঁচিল, চুলকানি ও জ্বালাভাব সহ।

12. Lycopodium – ডান পাশে বা বৃদ্ধদের আঁচিল; শুকনো ও খসখসে।

13. Sulphur – পুরোনো, খসখসে, জ্বালা ও চুলকানিযুক্ত আঁচিল।

14. Rhus toxicodendron – চুলকানি ও জ্বালাভাবসহ আঁচিল; খোঁচালে তরল বের হয়।

15. Medorrhinum – যৌন রোগের ইতিহাসযুক্ত আঁচিল।

16. Petroleum – শীতে ফেটে যাওয়া আঁচিল।

17. Cinnabaris – যৌনাঙ্গের লালচে আঁচিল; ব্যথা ও জ্বালা সহ।

18. Mercurius solubilis – স্যাঁতস্যাঁতে, নরম আঁচিল মুখে বা জিহ্বায়।

19. Nitricum acidum – রক্তপাতসহ আঁচিল, ব্যথা সূচ ফুটানোর মতো।

20. Hepar sulphuris – পুঁজ বা সংক্রমণসহ আঁচিল।

21. Carbo animalis – শক্ত, পুরোনো আঁচিল; রঙ কালচে।

22. Phosphorus – মুখ বা চোখের কাছে আঁচিল; নরম ও রক্তপাত হয়।

23. Arsenicum album – পোড়ার মতো জ্বালা সহ আঁচিল; রাতের দিকে বাড়ে।

24. Conium maculatum – শক্ত, গোল আঁচিল; ঘাড় বা গলায় বেশি।

25. Sabadilla – ছোট ছোট আঁচিল গুচ্ছাকারে।

26. Ruta graveolens – হাতের পিঠে শক্ত আঁচিল।

27. Staphysagria – যৌনাঙ্গে বা পর্দার নিচে আঁচিল; যৌন উত্তেজনা সহ।

28. Acidum sulphuricum – নরম আঁচিল, স্পর্শে ব্যথা।

29. Natrum carbonicum – সূর্যের আলোয় বাড়ে এমন আঁচিল।

30. Kali bichromicum – গর্তযুক্ত আঁচিল, চামড়া খসে পড়ে।

31. Arnica montana – আঘাতের পর আঁচিলের মতো বৃদ্ধি।

32. Clematis erecta – স্যাঁতস্যাঁতে, জ্বালাযুক্ত আঁচিল যৌনাঙ্গে।

33. Crotalus horridus – রক্তপাতপ্রবণ আঁচিল।

34. Psorinum – বারবার ফিরে আসে এমন আঁচিল; নোংরা চামড়া।

35. Borax – ঠোঁটে বা মুখে ছোট আঁচিল।

36. Hydrocotyle asiatica – ত্বকে ঘন ঘন আঁচিল সদৃশ বৃদ্ধি।

37. Sarsaparilla – গ্রীষ্মে বাড়ে এমন আঁচিল।

38. Mezereum – খসখসে আঁচিল; চুলকানিযুক্ত ত্বক।

39. Tellurium – বৃত্তাকারে আঁচিল; ত্বকে লালচে দাগসহ।

40. Iodum – শুকনো, শক্ত আঁচিল; হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে।

41. Cistus canadensis – শীতে আঁচিল বাড়ে।

42. Crocus sativus – আঁচিল থেকে রক্তপাত হয় কিন্তু ব্যথা কম।

43. Calcarea fluorica – শক্ত, দীর্ঘস্থায়ী আঁচিল।

44. Baryta carbonica – শিশু বা বৃদ্ধদের আঁচিল।

45. Sabina – যৌনাঙ্গ বা নারীর যোনিমুখে আঁচিল।

46. Lachesis mutus – বেগুনি রঙের আঁচিল, স্পর্শে ব্যথা।

47. Tarentula cubensis – চুলকানি ও জ্বালাযুক্ত আঁচিল।

48. Fluoric acid – দীর্ঘদিনের শক্ত আঁচিল; চুলকানি নেই।

49. Kali sulphuricum – হলুদচে আঁচিল; খসখসে।

50. Syphilinum – সিফিলিটিক ইতিহাসযুক্ত আঁচিল; কঠিন ও নোংরা প্রকৃতির।

সতর্কতা:-
অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।🩺

 #শ্বেতী রোগের কর্যকরি কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ l শ্বেতী বা ধবল (    / )  রোগ কী? আমাদের ত্বকের মধ্যে মেলানোসাইট কোষে থাকে...
09/10/2025

#শ্বেতী রোগের কর্যকরি কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ l
শ্বেতী বা ধবল ( / ) রোগ কী?

আমাদের ত্বকের মধ্যে মেলানোসাইট কোষে থাকে মেলানিন, যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙে ( pigment) র ভারসাম্য রক্ষা করে। মেলানিনের ক্রিয়াকলাপে বাধা সৃষ্টি হলে বা ভারসাম্য নষ্ট হলে দেখা দেয় শ্বেতী। অথাৎ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার গোলযোগের জন্য
রক্তে এক ধরনের শ্বেত কণিকা টি-লিম্ফোসাইট বেড়ে যায়, এরাই মেলানোসাইট কোষ কে ধ্বংস করে।

মেলানিন শরীরে কী কাজ করে?

আপনার চুল, ত্বক এবং চোখের রঙ নির্ধারণে মেলানিন একটি বড় ভূমিকা পালন করে। আপনার জিনগুলি, আপনার পিতামাতার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত, আপনি কতটা মেলানিন তৈরি করেন তা মূলত নির্ধারণ করে; ফর্সা (হালকা বর্ণের) ত্বকের লোকের চেয়ে কালো ত্বকের লোকেরা বেশি মেলানিন পান।

মেলানোজেনেসিস নামে পরিচিত বিভিন্ন8 রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে দেহ মেলানিন তৈরি করে।

বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রায় ১০ কোটি মানুষ শ্বেতীতে আক্রান্ত। প্রয়াত শিল্পী মাইকেল জ্যাকসনও এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন। তাই প্রতি বছর ২৬ জুন তাঁর প্রয়াণ দিবসে বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ‘ওয়ার্ল্ড ভিটিলিগো ডে’ বা বিশ্ব শ্বেতী দিবস হিসেবে।

সাধারণত মুখমণ্ডল, কনুই, বুকের ত্বক প্রথমে আক্রান্ত হতে শুরু করে। কখনো কখনো শ্বেতী চোখের পাশ দিয়ে, নাকের দুই পাশে বা ঠোঁটের কোণ বা ওপরের ত্বকেও শুরু হয়। কারও কারও ক্ষেত্রে শ্বেতী খুব একটা ছড়ায় না, একটা বিশেষ জায়গাতেই সীমাবদ্ধ থাকে। আবার কারও এমনভাবে মুখে, বুকে, হাতে, পায়ে ছড়িয়ে পড়ে যে বোঝাই যায় না একসময় শরীরের রং কী ছিল।

সাধারণত দেখা যায় ১০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে প্রথম শুরু হয়,আবার মহিলাদের মেনোপজের সময়ও দেখা দিতে পারে।

এই রোগ কেন হয় ঃ-

একটাই উত্তর অটো ইমিউন ডিজঅর্ডার।

এখন প্রশ্ন অটোইমিউন ডিজঅর্ডার কি

যেখানে একজন লোকের ইমিউন সিস্টেম ভুলবশত তার শরীরকে আক্রমণ করে। আরো সহজ ভাবে বললে, বাইরের কোনো ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর প্রভাব ছাড়াই রোগ সৃষ্টি হয় কারণ শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা কোনো সুস্থ কোষকে ক্ষতিকর মনে করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

সাধারণত ইমিউন সিস্টেম ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের মতো জীবাণু থেকে আমাদেরকে সুরক্ষা দেয়- যখন ইমিউন সিস্টেম বুঝতে পারে যে শরীরে আক্রমণকারী প্রবেশ করেছে, তখন এটি এসব শত্রুকে আক্রমণ করতে অ্যান্টিবডি নিঃসরণ করে। সাধারণত ইমিউন সিস্টেম শত্রু কোষ ও সুস্থ কোষের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করতে পারে।

কিন্তু অটোইমিউন রোগের ক্ষেত্রে ইমিউন সিস্টেম শরীরের কোনো অংশকে শত্রু ভেবে ভুল করে এবং অটোঅ্যান্টিবডি নামক প্রোটিন নিঃসরণের মাধ্যমে সুস্থ কোষকে আক্রমণ করে।

ইমিউন সিস্টেম সেনাবাহিনীর মতো

ইমিউন সিস্টেম অ্যান্টিবডি নিঃসরণ করে রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব থেকে আমাদেরকে সুরক্ষিত রাখে। অ্যান্টিবডি হলো রক্তের প্রোটিন যা আক্রমণকারীকে নিষ্ক্রিয় করে। এটিকে বলা হয় ইমিউন রেসপন্স। সুস্থ কোষের ওপর এ আক্রমণ শরীরের যেকোনো স্থানে হতে পারে । শ্বেতির ক্ষেত্রে ত্বকের মেলানোসাইট কোষ নিস্ক্রিয় হয়ে গিয়ে মেলানিন তৈরি হতে বাধা সৃষ্টি করে। তাই ত্বকের স্বাভাবিক রঙ ( pigment) না হয়ে সাদা দেখায়।

অটো ইমিউন ডিজঅর্ডার কেন হয়?

আধুনিক বিশ্বে যে আহার করি তা অধিকাংশ কেমিক্যাল যুক্ত এমনকি বহুল প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি র ঔষধগুলো কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি। পরিবেশ দূষণকারী পদার্থের সংস্পর্শে আসা, জীবন শৈলী সঠিক ভাবে পালন না করা।

শ্বেতি র ক্ষেত্রে দেখা যায় প্লাস্টিকের জুতো পড়ার জন্য, কোমরে জোড়ে বেল্ট বা দড়ি বাঁধার জন্য বা কেটে যাওয়ার জায়গা বা পুড়ে যাওয়ার বা কেমিক্যাল যুক্ত সিঁদুর পড়া, গলা ও হাতে খারাপ রাসায়নিকের দিয়ে গহনা পড়ার জায়গায় মেলামিন তৈরি হচ্ছে না। এগুলো থেকে বিরত থাকলে কোন ঔষধ ছাড়াই ঠিক হয়ে যায়। এটা করে শরীরের ইমিউন সিস্টেম। আবার দেখা যায় বিছিন্ন ভাবে কয়েকটি জায়গায় হলো কিন্তু আর বাড়ছে না, আবার কিছু লোকের ক্ষেত্রে ত্বকের দুই একটি জায়গায় প্রথমে দেখা দিয়ে আস্তে আস্তে সমস্ত শরীরের ছরিয়ে পরলো।
এর কারন ইমিউন সিস্টেম ঠিক ঠাক কাজ করছে না।

প্রথমে ইমিউন সিস্টেম কে ঠিক করতে হবে।

*★*★*★হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমন্ধে বলার আগে করনীয় পরামর্শ ঃ-★*★*

১).আপনার আহারে পরিবর্তন করতে হবে মাছ,মাংস, ডিম সহ দুধ বা দুধের তৈরি কোন খাবার বন্ধ করতে হবে। যেমন টক দই,ছানা বা পনির। যে সব্জিতে আপনার এলার্জেন আছে তা বন্ধ করতে হবে। এলার্জেন মানে, যে সব্জিতে আপনার এলার্জি হয়, তা বন্ধ করবেন।

২). প্রচুর পরিমানে সতেজ শাকসব্জী, পাকা ফল খেতে হবে।

৩). কোন রকম সংরক্ষণ করা খাবার বা কেমিক্যাল যুক্ত খাবার আহার করা উচিত নয়।

৪). খাবার সময় এবং ঘুমানোর সময় নির্দিষ্ট করতে হবে।

৫). প্রতিদিন ১২ ঘন্টা উপবাস ( Firsting) দরকার

৬) মাসে এক বার পূর্ণ দিবস উপবাস দরকার যাতে।যাতে শরীর নিজের শরীর কে মেরামত করতে পারে।

৭).শ্বেতি রোগীরা কখনও কোন সবান, পেট্রোলিয়াম জেলি, কসমেটিক ব্যবহার করবেন না, প্রয়োজনে নিম পাতা জলে ফুটিয়ে, জলের মিশিয়ে স্থান করুন।

৮) টমেটো সহ কোন টক জাতীয় ফল বা টক কোন খাবার খাবেন না।

৯).মানসিক কোন উৎকন্ঠা রাখবেন না

১০). নিজেকে নিজে বেশি বেশি করে ভালোবাসতে হবে।নিজেকে গর্বিত মনে করুন,এটা কোন সংক্রমণ রোগ নয়।একজন থেকে আরেক জনের আক্রান্ত হবে।

১১). পানীয়জল ১২ ঘন্টা কোন তাপার পাত্রে রেখে সারাদিন জল পান করবেন।

১২).যে খাবার গুলো প্রতি দিন খাদ্য তালিকায় রাখবেন ঃ-
ক). ৫০ গ্রাম ছোলা ( চানা বা বুট) আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন খাবেন। অঙ্কুরত হলে আরো ভালো।

খ). ৫-৬ কাঠ বাদাম ( Almond) খাবেন।

গ). ৫-৬ মিষ্টিকুমড়ার বিচি,তা কাচা বা অল্প ভেজে খাবেন।

ঘ). পাকা পেঁপে ২০০ গ্রামের মতো খাবেন, বা জুস করেও খেতে পারেন। অথবা কাঁচা লাউের ২০০ গ্রাম জুস খেতে পারেন।

১৩). শ্বেতি একটি চর্মরোগ। আর চর্ম, শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় দেখা যায়, শরীরের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীরা সম্পুর্ণ ভাবে এই রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে থেকে। সারা জীবনের আর আক্রান্ত হয় না।

★ARS SUL.FLAV 3X ★
শ্বেতি রোগের নির্ভরযোগ্য ঔষধ। মায়াজাম ভিত্তিক বা উপসর্গ ভিত্তিক ঔষধের সাথে এই ঔষধ চলবে।প্রথমে 3X দিয়ে শুরু করুন, তারপর ক্রমবর্ধমান ঔষধের শক্তি বৃদ্ধি করুন। 3X - 6X- 30CH 200CH- 1M পযন্ত শক্তি বাড়াতে পারেন।

নিন্মলিখিত ঔষধ গুলো মধ্যে যে কোন একটি ঔষধ নির্বাচিত করুন।

১).CAUSTICUM 200

যে সমস্ত রোগীর চোখের পাতায়, নাকের ডগায়, হাতের আঙুলে ও নখের ধারে শ্বেতি দেখা দেয়, এরা খুব ভীতু এবং সামান্য কারণে উদ্বিগ্ন হয়। এই সকল রোগীদের ভালো কাজ করে।

২).ACID. NITRIC 200

যে সকল রোগীদের মিউকাস মেমব্রেন এবং চর্ম্মের সন্ধিস্থলে ( যেমন, ঠোঁটের কোনে, নাকের কোনে বা গুহ্যদ্বারে) শ্বেতি দেখা যায় তাদের খুব ভালো কাজ করে।

৩).SEPIA 200

এই ঔষধটি মহিলাদের জন্য বেশি ব্যবহার হয়। শ্বেতির জন্যেও ব্যবহার করা হয়। যে সকল মহিলারা মেনোপজ হওয়ার সময় শ্বেতি রোগে আক্রান্ত হয়,তাদের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। তবে শ্বেতি রোগের সাথে মহিলাদের জরায়ু কোন রোগ থাকলে এই ঔষধ খুব ভালো কাজ করে।

৪).THUJA OC 1M

শ্বেতি রোগীর বংশের কারো শ্বেতি রোগ থাকার ইতিহাস থাকলে, মাসে এক বার এই ঔষধ অবশ্যই প্রয়োগ করবেন

৫).PIPER MENTH 200

শরীরের কোন একটা নির্দিষ্ট স্থানে Skin র উপরে মাছের আঁশের মতো আঁশ উঠে জায়গাটি সাদা হয়ে,অনেক ক্ষেত্রে আপনাআপনি সেরে যায়, কিছু ক্ষেত্রে না সেরে শ্বেতিতে রুপান্তর হয়, সে ক্ষেত্রে এই ঔষধ বিশেষ উপকারী।

৬).CINA 200

শ্বেতি রোগে এই ঔষধ বিশেষ ভুমিকা রাখে। পিনওয়ার্ম বা গুড়ো কৃমি শরীরের পুষ্টিহীনতা জন্য ভীষণভাবে দায়ী। কৃমি শরীরের পুষ্টি উপাদান শোষণ করে শরীরকে দুর্বল করে দেয়। একইসাথে কৃমি শরীরের রক্ত শোষণ করে শরীরে রক্তস্বল্পতা তৈরি করে। এবং অটো ইমিউন ডিজঅর্ডার হয়। এই অটো ইমিউন ডিজঅর্ডারের জন্য কিছু ক্ষেত্রে ত্বকে শ্বেতি দেখা যায়, সে ক্ষেত্রে সিনা খুব কর্যকরি ঔষধ, তবে কিছু বিশেষ লক্ষ্মণ লক্ষ্য করতে হবে। ১) সিনা রুগীর জিহ্বা সব সময় পরিস্কার থাকবে।( তা যে রোগ হোক'না কেন।) ২) রুগী রাগী,বয়নাদার ও আবদারে। ৩).রুগী সর্বদা নাক খোঁটে বা নাক ঘোসে।

৭). FILIX MAS 200

এই ঔষধ শ্বেতি রোগের জন্য অনেক সময় ব্যবহার হয়।
ফিতাকৃমির অ্যালারজেনগুলি ছড়িয়ে পরার ফলে রোগীর শরীরে অ্যালার্জি ও ফুসকুড়ির প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে।সে থেকে অনেক সময় শ্বেতি রোগ দেখা যায়। যদি দেখা রোগীর ফিতা( TAPE - WORM ) কৃমির ইতিহাস আছে, তা'হলে এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খুবই কর্যকরি

৮).CUPRUM MET 200

সরাসরি শ্বেতির ঔষধ নয়। তবে শরীরে যে সকল খনিজ পদার্থ থাকে তার মধ্যে তামা ( COPPER) একটি বিশেষ ভুমিকা রাখে। আর এই তামা পরিপাক -যন্ত্র, লিভার, কিডনি, সেরিব্রো-স্প্যাইন্যাল সিষ্টেম, নিউমোগ্যাাস্টিক-নার্ভ ও রক্তসঞ্চালকারী যন্ত্রে উপরে কাজ করে। অতএব যে রুগী দীর্ঘ দিন পেটের গন্ডগোলে আক্রান্ত, কিছুতেই পেটের গন্ডগোল থেকে ভালো থাকে না, এবং তারা শ্বেতি রোগে আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের জন্য একটি কর্যকরি ঔষধ।

এছাড়াও আরো গুরুত্বপূর্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আছে।

★*★বাহ্য প্রয়োগ ( External Use) ★*★

PSORALIA COR Q (Mother tincture)

Oil buchi

JASMINE IOL ( জু্ঁই ফুল তেল) বা ALMOND OIL ( কাঠ বাদাম তেল )
সূর্যের আলো লাগাতে হবে Oil buchi লাগিয়ে।

১ঃ৩ মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। দিনে দুই বার।এবং ঔষধ লাগানোর পর আধ ঘন্টা সূর্যরশ্মিতে থাকতে হবে।

★*★★*বিশেষ কথা জেনে রাখা ভালো। ★* ★★*

শরীর কে রোগ মুক্ত করতে প্রতিদিন আহারে ৫০% খাবার ফল এবং স্যালাদ খান অথাৎ কাঁচা পাকা ফল কাঁচা সব্জি খান এতে শরীরে পটাসিয়াম ও সোডিয়াম পরিমাণের সমতা বজায় রাখে। পটাসিয়াম ও সোডিয়াম ১ঃ১ থাকলে কোন রোগ আক্রান্ত হওয়া র সম্ভাবনা কম থাকে । হলেও autophagy মাধ্যমে শরীর তাড়াতাড়ি সুস্থ থাকে

#বিঃদ্রঃ এই চিকিৎসা সময় সাপেক্ষ তাই একজন ডাক্তারের চিকিৎসা নিন।

 #ভেরিকোসিল বা ভ্যারিকোসিল হল অণ্ডকোষের (টেস্টিস) মধ্যেকার শিরাগুলির একটি অস্বাভাবিক স্ফীত অবস্থা, যা পুরুষ বন্ধ্যাত্বের...
02/10/2025

#ভেরিকোসিল বা ভ্যারিকোসিল হল অণ্ডকোষের (টেস্টিস) মধ্যেকার শিরাগুলির একটি অস্বাভাবিক স্ফীত অবস্থা, যা পুরুষ বন্ধ্যাত্বের অন্যতম প্রধান কারণ।

★আমাদের প্রায় সবার মনেই এমন একটা ধারনা কাজ করে যে অন্ডথলিতে একটা কিছু ফুলে উঠাটাই বোধহয় হার্নিয়া, আর হার্নিয়া যদি নাই হয় তবে তো সেটা হাইড্রোসিল হবেই।

★আসলে এ দুটোর বাইরে অন্য রোগেও অন্ডথলি ফুলে উঠতে পারে, তেমনই একটা রোগ হলো ভেরিকোসিল (Varicocele)। অন্ডকোষ থেকে যে সকল শিরার মাধ্যমে রক্তপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বড় শিরায় ধাবিত হয় সেই শিরাগুলো বড় হয়ে মোটা হয়ে গিয়েই অন্ডথলিকে ফুলিয়ে তোলে এবং এর নামই ভেরিকোসিল।

★যে সকল পুরুষ অধিক কামাশক্ত অথবা যারা অত্যধিক হস্তমৈথুন করে তারা যদি হঠাত এই অভ্যাস ছেড়ে দেয় কিন্তু কাম চিন্তা ত্যাগ করতে না পারলে এপিডিডায়মিসের উপর দিকে স্পার্মাটিক কর্ড এর মধ্যে বীর্য ধীরে ধীরে সঞ্চিত হয়ে স্ফীত হয়ে উঠে।

★ইহাতে কোষ উপর দিকে আকৃষ্ট হয়, স্ফীত হয় এবং স্পর্শ করলে, দাড়ালে বা হাটাচলা করলে বেদনার উদ্রক হয়।

★লিঙ্গ অর্ধবক্র হয়, এই অবস্থায় কিছুক্ষণ বা কিছুদিন থাকার পর ধীরে ধীরে ঐ স্ফীত ভাব কমে আসে এবং কখনো আবার বৃদ্ধিও পেতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত ভেরিকোসিলে পরিনত হয়।

★ইহার ফলে পুরুষাঙ্গ কখনো শক্ত ও সোজা হয়, কখনো বা বাকা হয়ে থাকে এবং এটা রাত্রেই বেশি হতে দেখা যায়। ইহাতে রোগী অনেক যন্ত্রনাও ভোগ করে থাকে।

🔴⭕ভেরিকোসিল (Varicocele) এর অত্যন্ত কার্যকরী এবং আরোগ্যকারী হোমিও চিকিত্সা রয়েছে।

★★একজন ভালো হোমিওপ্যাথ রোগীর সবগুলি লক্ষণ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে সঠিক ঔষধ নির্বাচন পূর্বক যথাযথ ট্রিটমেন্ট দিলেই ভেরিকোসিল অনায়সে নির্মূল হয়ে যাবে।

★★★তবে এই সময় উগ্র মসলা যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা উচিত নয়। হালকা অথচ পুষ্টিকর খাদ্যই গ্রহণ করা শ্রেয়। কোনো প্রকার মদ্য পান বা উগ্র নেশা করা অনুচিত। সর্বদা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন জামা কাপড় ব্যবহার করতে হবে। রাত্রি জাগরণ এবং অসৎ সঙ্গে মেলামেশা করা আদৌ উচিত নয়।

#ভেরিকোসিল_কারন_ও_লক্ষণ :

ভেরিকোসিল (Varicocele) পুরুষের একটি যৌনরোগ।

এ রোগে কোনো কোনো ক্ষেত্রে যন্ত্রণা অনুভূত হয় না।

আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভয়াবহ যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়।

এক ধরনের টানাহেঁচড়ার মতো ব্যথা কোমর থেকে প্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে।

এ ব্যথা হাঁটাচলা করলে, দাঁড়ালে এবং গরমকালে বেশি অনুভূত হয়।

যেসব পুরুষ বেশি কামাশক্ত বা যারা বেশি হস্তমৈথুন করে,
তারা যদি হঠাৎ এ অভ্যাস ত্যাগ করে,
কিন্তু কামচিন্তা ত্যাগ না করে,
তা হলে এপিডিডায়মিসের ওপর দিকে স্পার্মাটিক কর্ডের মধ্যে বীর্য ক্রমে সঞ্চিত হয়ে স্ফীত হয়ে ওঠে।

এতে কোষ ওপর দিকে আকৃষ্ট হয়, স্ফীত হয় এবং স্পর্শ করলে, দাঁড়ালে বা হাঁটাচলা করলে ব্যথা হয়।

এ অবস্থায় কিছুক্ষণ বা কিছুদিন থাকার পর ক্রমে ওই স্ফীত ভাব কমে আসে এবং কখনো আবার বৃদ্ধিও পেতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত ভেরিকোসিলে পরিণত হয়।

এতে পুরুষাঙ্গ কখনো শক্ত ও সোজা হয়, কখনো বাঁকা হয়ে থাকে এবং এটা রাতে বেশি হতে দেখা যায়।

এতে রোগী বেশি যন্ত্রণা ভোগ করে।

ভেরিকোসিল রোগের অত্যন্ত কার্যকরী এবং আরোগ্যকারী হোমিও চিকিৎসা রয়েছে। অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ ডাক্তার রোগীর সব লক্ষণ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে যথাযথ চিকিৎসা করলে রোগটি নির্মূল হয়ে যাবে। চিকিৎসক এ সময় খাবার-দাবার ব্যাপারেও বিধি-নিষেধ জানিয়ে দেবেন।

ভেরিকোসিল রোগীদের ৯৫ ভাগ বাম পাশ্বে আক্রন্ত হয় আর ৫ ভাগ ডান পাশ্বে আক্রান্ত হয়।

#ভেরিকোসিল_রোগের_লক্ষণ:

অণ্ডকোষে ব্যথা হওয়া (Pain in testicles)
অণ্ডথলিতে চাকা/পিণ্ড (Mass in sc***um)
কুঁচকিতে ব্যথা (Groin pain)
অণ্ডথলি বা অণ্ডকোষ ফুলে যাওয়া (Swelling of sc***um)
বন্ধ্যাত্ব (Infertility)
তলপেটে ব্যথা (Lower abdominal pain)
অনৈচ্ছিক মূত্রত্যাগ (Involuntary urination)
পুরুষত্বহীনতা (Impotence) ত্বকের বৃদ্ধি (Skin growth)
পুরুষাঙ্গে ব্যথা হওয়া (P***s pain)
পায়ুপথে ব্যথা হওয়া (Pain of the a**s)
এর প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কি কি ?

ভ্যারিকোসিলে সাধারণত দেখতে পাওয়া লক্ষণ ও উপসর্গগুলি হলঃ

অস্বস্তি সৃষ্টি।
মৃদু ব্যথা।
স্ক্রটামের শিরার বৃদ্ধি বা মচকে যাওয়া।
ব্যথা বিহীন টেস্টিকুলার লাম্প।
স্ক্রটাল ফুলে যাওয়া বা স্ফিত হওয়া।
বন্ধ্যাত্ব।
শুক্রানুর সংখ্যা কম হওয়া।
বিরলভাবে- কোন উপসর্গ দেখা যায় না।
এর প্রধান কারণগুলি :

ভ্যারিকোসিলে প্রধানত শিরার ভাল্বটি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার জন্য স্পারমেটিক কর্ডের সাথে অল্প রক্ত সঞ্চালিত হয়,যার ফলে শিরাটি ফুলে যায় ও বড় হয়ে যায়। কিডনিতে টিউমারের মতো অবস্থা দেখা দিলেও শিরায় রক্ত প্রাবাহিত হওয়ার সময় বাধা সৃষ্টি হয়।

💠🔹কিভাবে এর নির্ণয় করা হয়:

চিকিৎসক উপসর্গগুলির সম্পূর্ণ ইতিহাস গ্রহন করেন ও কুঁচকির অঞ্চলটি ভালোভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে রয়েছে স্ক্রটাম এবং টেষ্টিকেল, এবং দেখেন যে স্পারমেটিক কর্ডএ কোনও পাকানো শিরা আছে কিনা। এক্ষত্রে নীচে শুয়ে থাকা অবস্থায়,এটি দেখা যায় না। আবার, পরীক্ষার সময় টেস্টিক্যালের প্রতিটি সাইড আলাদাভাবে দেখা হয় কারণ দুদিকের টেষ্টিকেলের মাপ আলাদা হয়।

🔺🔶ভেরিকোসিল রোগের ডায়াগনোসিস প্যাথলজী পরীক্ষা
★★Usg of Sc***um

ূহ:
ফেরাম পিক্রিক, পালসেটিলা, বেলেডোনা, ক্যাল্কেরিয়া কার্ব, এগনাস ক্যাকটাস, একোনাইট ন্যাপ, আর্ণিকা, হ্যামামেলিস, ল্যাকেসিস, নাক্সভম, প্লাম্বাম, রুটা, সালফার, লাইকোপডিয়াম, অ্যাসিড ফস, বেলিসপিরিনিস।

বি:দ্র: লক্ষনসদৃশ্যে রোগীলিপি রেপার্টরী করে ঔষধ প্রয়োগ করবেন, পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের জন্য সর্বসাধারণের জন্য নয়.

Address

75. NORTH JATRABARI. Hotline-01789194090
Dhaka

Telephone

+8801920206623

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when IBN SINA Homoeo Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to IBN SINA Homoeo Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram