Health Tips

Health Tips The context in which an individual lives is of great importance on health status and quality of life. Health is maintained and improved not only through th

গমরকালে একজন স্বাভাবিক পূর্ণ বয়সের মানুষকে কমপক্ষে তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানীয় পানের প্রয়োজন। এর মধ্যে বেশির ভাগই থাকব...
13/03/2018

গমরকালে একজন স্বাভাবিক পূর্ণ বয়সের মানুষকে কমপক্ষে তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানীয় পানের প্রয়োজন। এর মধ্যে বেশির ভাগই থাকবে নিরাপদ পানি। তারপর শরবত (চিনি বা গুড় ও লেবুর তৈরি, ইসবগুল বা বেলের শরবত), ফলের রস, জুস, লাচ্ছি , হালকা গরম চা বা কফি, কোমল পানীয়, ডাবের পানি এবং ক্ষেত্রবিশেষে খাবার স্যালাইন। ডাবের পানির মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইট। এটি শরীরকে আর্দ্র রাখতে কাজ করে। তাই গরমে শরীরকে আর্দ্র রাখতে প্রতিদিন এটি খেতে পারেন।

তাছাড়া, প্রবোটাইটিকস খাদ্য হিসেবে দই চমৎকার। গরমে এই খাবার তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়। তাই এটিও রাখতে পারেন আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায়। শসার মধ্যে রয়েছে পানি ও আঁশ। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন। এটি কেবল শরীরকে ঠান্ডাই রাখে না, সতেজ অনুভূতিও দেয়। খুব গরমে এক গ্লাস লেবুপানি আপনাকে প্রশান্তি দেবে। এটা স্বাস্থ্যকর, পাশাপাশি শরীরকে ঠান্ডা রাখতেও কাজ করবে।

আবার তরমুজ এমন একটি খাবার, এটি কেবল গরমে পাওয়া যায়। এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখে। এর মধ্যে রয়েছে পানীয় উপাদান। গরমে হালকা খাবার খাবেন। গরম ও ঝালযুক্ত খাবার পাকস্থলীর জ্বালাপোড়া বাড়ায়। তাই এ সময়টায় হালকা খাবার খাওয়াই ভালো। এ সময় সবুজ সবজি বেশি খান। এতে রয়েছে আঁশ। এটি শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে। গরমকালে পোলাও, বিরিয়ানি খাওয়া যাবে না তান নয়, তবে তবে তা পরিমাণ মতো।

13/03/2018
13/03/2018
'আর্লি টু বেড অ্যান্ড আর্লি টু রাইজ'। বাবা-মা ছেলেবেলা থেকে এটাই শিখিয়ে এসেছেন। আজও তারা বলে থাকেন, সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম...
13/03/2018

'আর্লি টু বেড অ্যান্ড আর্লি টু রাইজ'। বাবা-মা ছেলেবেলা থেকে এটাই শিখিয়ে এসেছেন। আজও তারা বলে থাকেন, সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে পড়তে। সত্যিই সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার অনেক উপকারিতা রয়েছে। জেনে নিন সেগুলো কী কী-

১) সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বেশিরভাগ সময়টা কাজে লাগাতে পারা যায়। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে সমস্ত মানুষ তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠেন, তারা অনেক বেশি এনার্জিটিক হন। যে কোন কাজ করতে খুব কম সময় নেন তারা। শুধু তাই নয়, কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে, পরিকল্পনা করতে এবং লক্ষ্যে পৌঁছতে তারাই সেরা হন।

২) সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার সবথেকে ভালো উপকারিতা হল, চিন্তামুক্তি। যখন আমরা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠি, তখন সূর্যের নরম আলোয় আমাদের মাথা থেকে সব চিন্তা দূর হয়ে যায়। একটা পজেটিভ এনার্জি মনে কাজ করে। ফলে সারাদিনের সমস্ত কাজকর্ম সফল হয়।

৩) সকালে তখনই তাড়াতাড়ি ওঠা যায়, যদি তাড়াতাড়ি ঘুমাতেও যাওয়া যায়। একদিন তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া আর একদিন তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে চলবে না। এই নিয়ম নিয়মিত বজায় রাখতে হবে। তবেই আপনার ঘুম ভালো হবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে।

৪) টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিশেষজ্ঞ একটি সমীক্ষা করেন। সেই সমীক্ষা থেকে জানা গেছে, যে সমস্ত ছাত্রছাত্রী সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠে, তারা পড়াশোনায় অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি ভালো হয় এবং তাদের পরীক্ষার ফলাফলও ভালো হয়।

সহজেই দূর করুন ব্রণের সমস্যাব্রণের যন্ত্রণায় অনেকেই বিপদে আছেন। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ব্রণ। এটি স...
13/03/2018

সহজেই দূর করুন ব্রণের সমস্যা
ব্রণের যন্ত্রণায় অনেকেই বিপদে আছেন। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ব্রণ। এটি সাধারণত গাল, কপাল, কাঁধ, বুক, নাক, গলায় হয়। বেশিরভাগ মানুষই অনেক চেষ্টা করেও এর থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে পান না। অনেকেই আবার ওষুধ খান কিংবা এটা-ওটা মুখে মাখেন, কিন্তু কোনো কিছুতেই কোনো লাভ হয় না। ব্রণ হওয়ার কারণ হিসেবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, হরমোনের পরিবর্তনের জন্যই প্রধাণত ব্রণ-অ্যাকনের মতো ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়।

তবে ব্রণের সমস্যা সমাধানের সহজ উপায় আছে। কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিতে কোনোরকম রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই মুক্তি পাওয়া যায় ব্রণের হাত থেকে।

১. কমলা লেবুর খোসা শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। মসুরির ডাল আর চাল ভিজিয়ে ভালো করে পিষে নিন। ঐ পেস্টের মধ্যে চন্দন পাউডার, মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধও মিশিয়ে নিতে পারেন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের জেল্লা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে।

২. ত্বক পরিস্কার রাখতে মধুর জুড়ি মেলা ভার। ব্রণ-অ্যাকনের উপর মধু ব্যবহার করুন। একঘণ্টা পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৩. আপেল এবং মধুর মিশ্রণ হচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরি করে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখে এবং গায়ের রঙ হালকা করে। সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন।

৪. সমপরিমাণ লেবুর রস এবং গোলাপ জল মিশিয়ে ব্রণর জায়গায় ব্যবহার করুন। খুব সহজেই ব্রণর হাত থেকে মুক্তি পাবেন।

৫. ব্রণের জায়গায় ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করুন। এর পর সেটি শুকনো হতে দিন। টানা ৪ বার ব্যবহার করুন।

সহজে পেটের মেদ কমাবে কলাপেটের মেদ কমাতে কলার জুড়ি মেলা ভার। 'ওয়েট ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম অফ আটলান্টা' তাদের একটি গবেষণাপ...
13/03/2018

সহজে পেটের মেদ কমাবে কলা
পেটের মেদ কমাতে কলার জুড়ি মেলা ভার। 'ওয়েট ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম অফ আটলান্টা' তাদের একটি গবেষণাপত্রে এই তথ্যই জানিয়েছে। সেই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, প্রতিদিন দুটো কলা খেলে পেটের মেদ অবশ্যই কমবে।

১) কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম শরীরে পানি জমতে দেয় না। অনেক সময়ে নানা অসুস্থতার কারণে পেটে পানি জমে, পেট ফুলে যায়। প্রতিদিন পাকাকলা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করে ফেললে, এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে, আপনাকে অনেকটা রোগাও দেখাবে।

২) কলাতে প্রো-বায়োটিক উপাদানে ভরপুর। ফলে অন্তে উপকারী ব্যাকটিরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই জাতীয় ব্যাকটিরিয়া হজমশক্তি বাড়ায়। আর হজম শক্তি বৃদ্ধি পেলে শরীরে চট করে মেদ জমতে পারে না।

৩) ভিটামিন-বি-তে সমৃদ্ধ এই কলা। ভিটামিন-বি শরীরে মেদ জমতে দেয় না। যেসব জিন মেদ জমার জন্য দায়ী, সেগুলোকে সরাসরি প্রভাবিত করে । ফলে পেটের মেদ অনেকটাই কমে

৪) নিয়মিত কলা খাওয়া শুরু করলে দেখবেন, বেশি তেল-মশলাযুক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছে কমে গেছে। অল্প সময়ের মধ্যেই কমে যাবে মেদ।

সুস্থ থাকতে ঘিখাদ্যরসিকদের অন্যতম পছন্দ ঘি। এতে আছে নানা উপকারী উপাদান যা আমাদের শরীররে জন্য অত্যান্ত জরুরি। দুর্বলতা, ত...
12/03/2018

সুস্থ থাকতে ঘি
খাদ্যরসিকদের অন্যতম পছন্দ ঘি। এতে আছে নানা উপকারী উপাদান যা আমাদের শরীররে জন্য অত্যান্ত জরুরি।
দুর্বলতা, ত্বকের রোগ, ব্যথা সেরে যায় নিয়মিত ঘি খেলে।

আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে ঘি এর অবদান অনস্বীকার্য। ঘি ও রসুনের রস মিশিয়ে খেলে কাশি, নাক থেকে জল পড়া, সর্দি কমে যায়। এছাড়া শীতকালে রাতে শুতে যাওয়ার আগে এক চামচ ঘি নিয়ে ভাল করে হাত ও পায়ের তালুতে ঘষে নিলে সর্দির কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

শুধু তাই নয়, এই প্রক্রিয়ায় ত্বকও ভাল থাকে। শীতের সকালে এক চামচ ঘি নাকে টেনে নিন। দেখবেন গোটা শীত সর্দি আর আপনাকে ভোগাবে না। দিনে দু’‌বার করলে উপকার পাবেন বেশি। ‌‌

শিশুদের মধ্যে উত্তেজনা, বিভ্রান্তি ও ক্লান্তি তৈরি করে 'জাঙ্ক ফুড'শিশুরা একবার পিৎজ্জা, বার্গার, স্যান্ডউইচ দেখলে আর কোন...
12/03/2018

শিশুদের মধ্যে উত্তেজনা, বিভ্রান্তি ও ক্লান্তি তৈরি করে 'জাঙ্ক ফুড'
শিশুরা একবার পিৎজ্জা, বার্গার, স্যান্ডউইচ দেখলে আর কোনও খাবারের দিকে তাকায় না। এখনকার আধুনিক বাবা-মায়েরাও আজকাল বাড়ির তৈরি খাবারের পরিবর্তে বাইরের কেনা খাবার তুলে দিচ্ছেন শিশুদের মুখে। বাড়ির খাবারের পরিবর্তে প্রতিদিন জাঙ্ক ফুড শিশুদের শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করছে।

কীভাবে শিশুদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে এই সমস্ত জাঙ্ক আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে রইলো এই সম্পর্কে স্বল্প বিস্তর আলোচনা -

১) আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, স্বাস্থ্যকর শিশুও যদি টানা ৫ দিন জাঙ্ক ফুড খান, তাহলে তাদের মুড, মেজাজ, চিন্তাশক্তির উপর প্রভাব পড়ে। এমনকী বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে যেতে পারে জাঙ্ক ফুডের কারণে।

২) জাঙ্ক ফুডে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। প্রত্যেকদিন জাঙ্ক ফুড খেলে অতিরিক্ত ক্যালোরির প্রভাবে বাচ্চাদের ওজন বেড়ে যাওয়া এবং অন্যান্য আরও স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে।

৩) ফাস্ট ফুড বা জাঙ্ক ফুডে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকায় রক্তে সুগারের মাত্রার ভারসাম্য হারিয়ে যায়। যার ফলে উত্তেজনা, বিভ্রান্তি এবং ক্লান্তি দেখা দেয়।

যেসব প্রাকৃতিক খাবারে বাড়ে দৈহিক শক্তিখাদ্যাভ্যাস ও দৈহিক শক্তির মাঝে একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। কখনো এটি শরীরকে চাঙ্গ...
12/03/2018

যেসব প্রাকৃতিক খাবারে বাড়ে দৈহিক শক্তি
খাদ্যাভ্যাস ও দৈহিক শক্তির মাঝে একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। কখনো এটি শরীরকে চাঙ্গা করে তোলে। আবার এমন কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে হিতে বিপরীত হয়। তাই দৈনন্দিন খাবারের প্রতি পূর্ণ মনোযোগী হওয়া জরুরি। কেননা, সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো বোঝাপড়া থাকার পাশাপাশি দরকার স্বাস্থ্যকর দৈহিক সম্পর্ক। আর সেক্ষেত্রে বর্তমান যুগে প্রাকৃতিক খাদ্যই অনেক বেশি কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, খাবার মেনুতে নিয়মিত দুধ, ডিম এবং মধু রাখলে এবং নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন করলে দৈহিক দুর্বলতা দূর হয়।

এছাড়া দৈহিক শক্তি বাড়াতে আরও যা খাওয়া দরকার :

রসুন : দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। স্মরণাতীতকাল থেকেই নারী পুরুষ উভয়েরই দৈহিক শক্তি বাড়াতে রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা সর্বজনস্বীকৃত। রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়।

ডিম : দৈহিক দুর্বলতা দূর করতে এক অসাধারণ খাবার ডিম। প্রতিদিন সকালে, না পারেন সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন ১টি করে ডিম সিদ্ধ করে খান। এতে আপনার দুর্বলতার সমাধান হবে।

চকলেট : চকলেটে রয়েছে ফেনিলেথিলামিন (পিইএ) ও সেরোটোনিন। এ দুটি পদার্থ আমাদের মস্তিষ্কেও রয়েছে। এগুলো দেহে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সহায়ক। পিইএ’র সঙ্গে অ্যানান্ডামাইড মিলে অরগাজমে পৌঁছাতে সহায়তা করে।

ভিটামিন সি জাতীয় ফল : দৈহিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, কমলা লেবু, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি ফল দৈহিক ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী।

গবেষণায় দেখা গেছে, একজন পুরুষের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় অন্তত ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকলে তার স্পার্মের কোয়ালিটি উন্নত হয়।

দুধ : যেসব খাবারে বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এমন প্রাকৃতিক খাদ্য দৈহিক শক্তির উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চান। কিন্তু যদি দৈহিক শক্তির হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সবগুলোকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।

জয়ফল : গবেষণায় দেখা গেছে, জয়ফল থেকে এক ধরনের দৈহিক শক্তি নিঃসৃত হয়। সাধারণভাবে এই যৌগটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে দৈহিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। কফির সাথে মিশিয়ে জয়ফল খেতে পারলে দুইটির কাজ একত্রে পাওয়া সম্ভব।

মধু : দৈহিক দুর্বলতার সমাধানে মধুর গুণের কথা সবারই কম-বেশি জানা। তাই দৈহিক শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে পান করুন।

গরুর মাংস : গরুর মাংসে প্রচুর জিঙ্ক থাকে। তাই দৈহিক শক্তি বাড়াতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান। যেমন গরুর কাঁধের মাংসে, রানের মাংসে কম ফ্যাট থাকে এবং জিঙ্ক বেশি থাকে। এইসব জায়গার মাংসে প্রতি ১০০ গ্রামে ১০ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।

কফি : কফি দৈহিক শক্তি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা শক্তি বাড়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

কলা : কলার রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম। ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম দৈহিক শক্তি বাড়ায়। আর কলায় রয়েছে ব্রোমেলিয়ানও। যা শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতেও সহায়ক। আর সর্বোপরি কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ শর্করা যা আপনার দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে ক্লান্তি আসবে না।

কী করলে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে না?বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় ও লন্ডনের কিংস কলেজের এক দল গবেষক একটি গবেষণা করেন। এই গবেষণার...
12/03/2018

কী করলে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে না?
বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় ও লন্ডনের কিংস কলেজের এক দল গবেষক একটি গবেষণা করেন। এই গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল সুস্থ ও তরুণ থাকার উপায় কী?

গবেষণায় তারা দেখেন যে সব মানুষ কম বয়সে শরীরচর্চা বা সাইকেল চালানোর মতো কোনো কাজ করেছেন তারা পরবর্তীকালে অন্যদের তুলনায় বেশ তরুণ আর সুস্থ। কারণ এই শরীরচর্চাই তাদের 'এজিং প্রবলেম'কে কমিয়ে দিয়েছে। বা জরা আসতে দেয়নি।

এই গবেষণায় তারা ৫৫ থেকে ৭৯ বছর বয়সের ১২৫ জন সাইকেল চালাতে পারেন এমন ব্যক্তিকে বেছে নিয়েছিলেন। তার মধ্যে ৮৪ জন পুরুষ আর ৪১ জন নারী। পুরুষরা সাড়ে ছয় ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার আর নারীরা সাড়ে পাঁচ ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার সাইকেল চালাতে সক্ষম। তবে এই গবেষণা থেকে বাদ রাখা হয়েছিল যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, ধূমপান করেন ও মদপান করেন এমন ব্যক্তিদের।

এই দলটিকে নানা রকম পরীক্ষা করে দেখা হয়। তাদের শারীরিক পরিস্থিতির সাথে তরুণ প্রজন্মের যারা শরীর চর্চা করেন না তাদের শারীরিক পরিস্থিতির তুলনা করা হয়। এতে ৫৫ থেকে ৮০ বছরের ৭৫ জন সুস্থ প্রবীণের সাথে ছিলেন ২০ থেকে ৩৬ বছরের ৫৫ জন তরুণও।

অধ্যাপক স্টিফেন হ্যারিজেট বলেন, সাইকেল চালকদের আলাদা করে শরীরচর্চা করতে হয় না। কারণ তারা স্বাস্থ্যবান হন। আসলে তারা স্বাস্থ্যবান হন কারণ তারা নিয়মিত সাইকেল চালানোর মতো একটা ব্যায়াম করেন।

এই গবেষণা থেকে গবেষকরা সিদ্ধান্তে আসেন, শরীরচর্চা আর সাইকেল চালানোর মতো পরিশ্রম সাধ্য কাজ যারা নিজেদের ব্যবহারিক জীবনে নিয়মিত করেন তাদের বয়স বাড়লেও শরীরে মেদ, মাংসের পরিমাণ বাড়তে দেয় না। শুধু তাই নয়, বাড়তে দেয় না কোলেস্ট্রেরল আর বয়সজনিত অন্যান্য সমস্যা বা জরাকেও। ধরে রাখে তারুণ্য আর সতেজ ঝরঝরে ভাব। বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে 'এজিং সেল' পত্রিকায়।

আইসক্রিম সম্পর্কে অজানা ১৫টি তথ্যগরমকাল মানে আইসক্রিম চাই-ই-চাই! কিন্তু আইসক্রিম সম্পর্কে এই ইন্টারেস্টিং তথ্যগুলো জানতে...
12/03/2018

আইসক্রিম সম্পর্কে অজানা ১৫টি তথ্য
গরমকাল মানে আইসক্রিম চাই-ই-চাই! কিন্তু আইসক্রিম সম্পর্কে এই ইন্টারেস্টিং তথ্যগুলো জানতেন কি?

১) আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট-এর সময় আইসক্রিম আবিষ্কার হয়নি! শোনা যায়, তিনি নাকি বরফে মধু মিশিয়ে খেতেন।

২) ১৯০৪ সালে সেন্ট লুইস-এ 'ওয়র্ল্ডস ফেয়ার' চলাকালে আইসক্রিমের চাহিদা এতটাই বেড়ে যায় যে, শামাল দিতে আইসক্রিম বিক্রেতারা ওয়াফেল-এর মাথায় আইসক্রিম বসিয়ে বিক্রি করেন। দেখতে লাগে বড়, অথচ আইসক্রিম লাগে কম পরিমাণে! সেখান থেকেই কোন আইসক্রিমের জন্ম হয়।

৩) রুপার্ট গ্রিন্ট-এর জীবনের প্রথম ইচ্ছে ছিল, আইসক্রিম বিক্রি করবেন। তাই, 'হ্যারি পটার'-এর সিনেমা থেকে তিনি যে টাকা রোজগার করেছিলেন, তাই দিয়ে প্রথমেই কেনেন একটা আইসক্রিম ট্রাক।

৪) আইসক্রিম টেস্টার-রা সোনার চামচ দিয়ে আইসক্রিম চাখেন।

৫) আইসক্রিমের আসল নাম ছিল ক্রিম আইস।

৬) আইসক্রিমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কি জানেন? হাওয়া

৭) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি উদযাপন করা হয়েছিল আইসক্রিম খেয়ে।

৮) আইসক্রিমে থাকা চিনি আইসক্রিমের মেল্টিং পয়েন্ট কমায়।

৯) জুন মাসে সবথেকে বেশি আইসক্রিম তৈরি হয়।

১০) হাওয়াই-এ এক ধরনের ফল পাওয়া যায়, নাম ' আইসক্রিম বিন', খেতে হুবহু ভ্যানিলা আইসক্রিমের মতো।

১১) সারা পৃথিবী জুড়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় আইসক্রিমের ফ্লেভার হল ভ্যানিলা।

১২) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় পাওয়া যায় সবচেয়ে বিরল ফ্লেভারের আইসক্রিম-- হট ডগ ফ্লেভার

১৩) বিশ্বের সর্ববৃহৎ আইসক্রিম সান্ডি বানানো হয় ১৯৮৫ সালে, ক্যালিফোর্ণিয়ায়। উচ্চতা ১২ ফিট। ছিল ৪৬৬৭ গ্যালন আইসক্রিম।

১৪) ১ গ্যালন আইসক্রিম বানাতে ১২ গ্যালন গরুর দুধ লাগে।

১৫) গোটা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসক্রিম টপিং হল চকোলেট সিরাপ।

Address

Dhaka
1232

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category