Electronic Acupuncture & Hijama Treatment Center

Electronic Acupuncture & Hijama Treatment Center Electronic Acupuncture & Hijama Treatment Center Provides Chinese treatment (alternative medicine).

ইলেকট্রনিক আকুপাংচার এন্ড হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টারে মূলত সকল ধরনের ব্যথার চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। এইখানে মূলত মাইগ্ৰেন, কোমর ব্যথা, সায়াটিকা,বাতের ব্যথা, জয়েন্টের ব্যথা, আর্থারাইটিসের সমস্যা, সাইনাসের সমস্যা, চুলপড়া,গ্যাসট্রিকের সমস্যা সহ ১০০ ধরনের জটিল রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। বর্তমানে এই সেন্টারের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ডা: এ,কে,এম জাহাঙ্গীর খান। তিনি চীন, জাপান ও হংকং থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ও দীর্ঘ ৪০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। আন্তর্জাতিক আকুপাংচার সোসাইটি হংকং (আই এ এস )এর স্থায়ী কমিটির সদস্য। এছাড়া তিনি ইলেকট্রনিক আকুপাংচার ট্রিটমেন্ট সেন্টার জাপানের প্রাক্তন চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

✨ সুন্নাত খতনা: ঐতিহ্য, বিজ্ঞান ও পরিবারের ভাবনা ✨ সুন্নাত খতনা শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় প্রথা নয়, এটি মুসলিম পরিবারে একট...
03/12/2025

✨ সুন্নাত খতনা: ঐতিহ্য, বিজ্ঞান ও পরিবারের ভাবনা ✨
সুন্নাত খতনা শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় প্রথা নয়, এটি মুসলিম পরিবারে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত অধ্যায়। এই বিষয়টি নিয়ে অনেক সময় নতুন বাবা-মায়েদের মনে নানা প্রশ্ন আসে। আসুন, এর বিভিন্ন দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করি।
👶 নবজাতকের জন্য সুন্নাত খতনা: কখন ও কেন?
ইসলামী রীতি অনুযায়ী, শিশুর জন্মের পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খতনা সম্পন্ন করা উত্তম। তবে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে নবজাতক অবস্থায় খতনা করানোর কিছু সুবিধা উল্লেখ করা হয়:
* দ্রুত আরোগ্য: ছোট শিশুদের ক্ষত দ্রুত শুকিয়ে যায় এবং তাদের ব্যথা সহনশীলতা বেশি থাকে।
* জটিলতা কম: নবজাতকদের ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াটি তুলনামূলকভাবে সহজ ও জটিলতা কম হয়।

🩺 নিরাপদ খতনা: কোথায় এবং কার কাছে? পরিবারের প্রবীণ সদস্যরা হয়তো ঐতিহ্যবাহী হাজামের কথা বলতে পারেন, কিন্তু বর্তমান যুগে শিশুর সুরক্ষাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

* আধুনিক পদ্ধতি: একজন অভিজ্ঞ সার্জন বা শিশু বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে হাসপাতালেই খতনা করানো সবচেয়ে নিরাপদ। তারা জীবাণুমুক্ত পরিবেশে আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
* ব্যথামুক্ত প্রক্রিয়া: বর্তমানে লোকাল অ্যানেস্থেশিয়া ব্যবহার করে ব্যথামুক্তভাবে খতনা করানো হয়, যা শিশুর কষ্ট অনেক কমিয়ে দেয়।
💖 মানসিক প্রস্তুতি ও পরিবারের ভূমিকা
খতনা শিশুর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই সময়টায় বাবা-মায়ের মানসিক প্রস্তুতি এবং শিশুর প্রতি যত্নশীল হওয়া জরুরি।
* আশ্বাস ও মমতা: খতনার পর শিশুর যত্ন নেওয়ার সময় তাকে পর্যাপ্ত আদর ও আশ্বাস দিন।
* পোস্ট-অপারেটিভ কেয়ার: চিকিৎসকের দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন এবং ওষুধের ব্যবহার নিশ্চিত করুন। এতে সংক্রমণ এড়ানো যাবে এবং দ্রুত আরোগ্য লাভ সম্ভব হবে।

সুন্নাত খতনা একটি সুন্নাত যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সঠিক জ্ঞান এবং আধুনিক পদ্ধতির সাহায্যে এই ঐতিহ্যকে আমরা আরও নিরাপদ ও কল্যাণকর করে তুলতে পারি।

#সুন্নাতখতনা #নবজাতকের_যত্ন #শিশুর_স্বাস্থ্য #মুসলিম_পরিবার #স্বাস্থ্য_উপকারিতা #ইসলামিক_ঐতিহ্য #চিকিৎসা_পরামর্শ #বাবা_মা #স্বাস্থ্যসেবা #পরিচ্ছন্নতা

🕌 সুন্নাত খতনা: স্বাস্থ্য ও সওয়াবের সমন্বয়সুন্নাত খতনা (Circumcision) ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রীতি, যা যুগ যুগ ধরে মু...
03/12/2025

🕌 সুন্নাত খতনা: স্বাস্থ্য ও সওয়াবের সমন্বয়
সুন্নাত খতনা (Circumcision) ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রীতি, যা যুগ যুগ ধরে মুসলিম সমাজে পালিত হয়ে আসছে। এটি শুধু একটি ধর্মীয় বিধানই নয়, বরং আধুনিক বিজ্ঞানও এর বহুবিধ স্বাস্থ্যগত উপকারিতা স্বীকার করে।
✨ কেন করা হয় সুন্নাত খতনা?
* ধর্মীয় নির্দেশনা: এটি হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর সুন্নাত এবং মহানবী (সা.) কর্তৃক অনুসৃত ফিতরাত (জন্মগত স্বভাব) বা পরিচ্ছন্নতার অংশ।
* পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা: পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগের বাড়তি চামড়া অপসারণের ফলে সেই স্থানে ময়লা বা তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে না, যা শরীরকে অধিক পাকপবিত্র ও পরিচ্ছন্ন রাখে।
🩺 স্বাস্থ্যগত উপকারিতা
সুন্নাত খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা যায়:
* মূত্রপথের সংক্রমণ (UTI) প্রতিরোধ: শিশুদের ক্ষেত্রে এটি মূত্রনালীর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
* ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস: পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি কার্যকর ভূমিকা রাখে, কারণ অগ্রভাগের চামড়ার নিচে জমা হওয়া পদার্থ (স্মেগমা) ক্যান্সারের জন্য দায়ী হতে পারে।
* যৌনবাহিত রোগের ঝুঁকি হ্রাস: উন্নত স্বাস্থ্যবিধির কারণে কিছু যৌনবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। (যেমন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে আংশিক সুরক্ষা দেয়।)
* ত্বকের সমস্যা প্রতিরোধ: এটি ফাইমোসিস (অগ্র ত্বকের সঙ্কোচনহীনতা) এবং অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
🛡️ নিরাপদ খতনার জন্য করণীয়
পূর্বে গ্রামগঞ্জে হাজাম বা অদক্ষ ব্যক্তিরা খতনা করালেও, বর্তমান সময়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বা সার্জনের মাধ্যমে হাসপাতালে নিরাপদ পরিবেশে খতনা করানো সবচেয়ে উত্তম।
* চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক সময়ে এবং আধুনিক পদ্ধতিতে খতনা করানো উচিত।
* অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসকের দেওয়া নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
আসুন, ধর্মীয় গুরুত্ব ও বৈজ্ঞানিক সুফলের এই সমন্বিত প্রথাটি পালনে আমরা সচেতন হই এবং আমাদের সন্তানদের সুস্থ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করি।

#সুন্নাত_খতনা #ইসলামিক_রীতি #স্বাস্থ্য_সচেতনতা #মুসলমানি #স্বাস্থ্যই_সম্পদ #শিশুদের_স্বাস্থ্য #ইসলাম_ও_বিজ্ঞান #সুন্নাহ #হেলথটিপস

✨ সাইনাস নিয়ে আর কষ্ট নয়! আকুপাংচার হতে পারে আপনার প্রাকৃতিক সমাধান! ✨আপনি কি সাইনাসের চাপ, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, বা ঋতু প...
02/12/2025

✨ সাইনাস নিয়ে আর কষ্ট নয়! আকুপাংচার হতে পারে আপনার প্রাকৃতিক সমাধান! ✨

আপনি কি সাইনাসের চাপ, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, বা ঋতু পরিবর্তনের অ্যালার্জি নিয়ে নিয়মিত ভুগছেন? 😔
ওষুধের উপর নির্ভর না করে, প্রাকৃতিক উপায়ে আরাম পেতে চান?
(Acupuncture) আপনাকে সাহায্য করতে পারে!
চলুন জেনে নিই সাইনাস উপশমের জন্য আকুপাংচারের কী কী দারুণ উপকারিতা রয়েছে:
✅ সাইনাসের প্রদাহ কমায়: নাকের পথ খুলে দেয় এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।
✅ রক্ত সঞ্চালন ও নিষ্কাশন উন্নত করে: শ্লেষ্মা বা মিউকাস পরিষ্কার করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: সাইনাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
✅ মাথাব্যথা ও চাপ উপশম করে: বিশেষত অ্যালার্জি-সম্পর্কিত সাইনাসের ব্যথা কমাতে বিশেষভাবে সহায়ক।
প্রথম কয়েক সেশন চিকিৎসার পরই অনেক রোগী শান্তি, আরাম এবং ওষুধের ব্যবহার ছাড়াই স্বস্তি অনুভব করেন।
👉 আপনিও কি সাইনাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান?
কমেন্টে জানান, অথবা অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!
Electronic acupuncture and Hijama Treatment Center
📱Book now:01758982601

#সাইনাস #আকুপাংচার

28/11/2025

🌿 সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি: চাইনিজ মেডিসিনের ২৪ ঘণ্টার সার্কাডিয়ান ক্লক আপনার দৈনন্দিন রুটিন কি আপনার শরীরের ভেতরের ঘড়ির (বায়োলজিক্যাল ক্লক) সাথে মিলছে? 🤔

প্রাচীন চাইনিজ মেডিসিন (TCM) অনুযায়ী, আমাদের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলিতে জীবনী শক্তি বা 'চি' (Qi) একটি ২৪ ঘণ্টার চক্রে ঘোরে। এই "সার্কাডিয়ান ক্লক" দেখায় দিনের কোন সময়ে কোন অঙ্গটি সবচেয়ে বেশি সক্রিয় এবং কখন সেটিকে বিশ্রাম বা পুষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।

ছবিতে দেখানো এই চক্রটি মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্য, শক্তি এবং মানসিক শান্তি উন্নত করতে পারেন।
⏰ কখন কী করবেন?
* ভোর ৫টা - ৭টা (বৃহৎ অন্ত্র): ঘুম থেকে উঠুন, বাওয়েল মুভমেন্ট (মলত্যাগ) করুন, শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিন।
* সকাল ৭টা - ৯টা (পাকস্থলী): এই সময় হজম ক্ষমতা তুঙ্গে থাকে। সকালের নাস্তা (Breakfast) অবশ্যই করুন।
* সকাল ৯টা - ১১টা (প্লীহা/Spleen): খাবার থেকে শক্তি (Qi) তৈরি হয়। এই সময় কাজের জন্য বা পড়াশোনার জন্য সেরা মনোযোগ থাকে।
* দুপুর ১১টা - ১টা (হৃৎপিণ্ড): মধ্যাহ্নভোজন করুন। এই সময় হাসি-খুশি থাকা ও মানসিক চাপ কমানো দরকার।
* বিকেল ১টা - ৩টা (ক্ষুদ্রান্ত্র): খাদ্য থেকে পুষ্টি শোষণ হয়। হালকা বিশ্রাম (Nap) বা মন দিয়ে কাজ করার সময়।
* রাত ১১টা - ভোর ১টা (পিত্তকোষ/Gallbladder): গভীর ঘুমে থাকা জরুরি। শরীর মেরামত ও কোষ তৈরি হয়।
* রাত ১টা - ভোর ৩টা (যকৃৎ/Liver): শরীর ডিটক্স হয় ও রক্ত পরিষ্কার হয়। এই সময় গভীর ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
* ভোর ৩টা - ৫টা (ফুসফুস): গভীর ঘুম ও স্বপ্নের সময়। মানসিক বিশ্রাম ও দুঃখ/কষ্টের ইমোশন রিলিজ হয়।
আপনি যদি প্রায়শই রাতে একই সময়ে ঘুম থেকে উঠে যান, তাহলে ছবিতে দেখুন সেই সময়ে কোন অঙ্গটি সক্রিয় থাকে। হতে পারে সেই অঙ্গের সাথে সম্পর্কিত কোনও শারীরিক বা মানসিক ভারসাম্যহীনতা রয়েছে।
আপনার জীবনের ছন্দকে প্রকৃতির ছন্দের সাথে মিলিয়ে নিন এবং দেখুন আপনার স্বাস্থ্যে কেমন ইতিবাচক পরিবর্তন আসে! ✨
আপনার বর্তমান রুটিন কি এই ক্লকের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ? কমেন্টে জানান! 👇

#চাইনিজমেডিসিন #সার্কাডিয়ানক্লক #সুস্থ_জীবন #স্বাস্থ্য_টিপস #বায়োলজিক্যালক্লক #স্বাস্থ্য #ঘুম #ফেসবুক_পোস্ট

20/11/2025
😀আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন আমার কেরিয়ারে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছিল জুলাই মাসে সেই থেকে টানা ৫ মাস এক...
17/11/2025

😀আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন আমার কেরিয়ারে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছিল জুলাই মাসে সেই থেকে টানা ৫ মাস একটা যুদ্ধ করে চলেছি। ❤️❤️আলহামদুলিল্লাহ ৩য় রিপোর্ট আমার হাতে এসে পৌঁছেছে। আজকে ছবিতে সব রিপোর্ট গুলো দিয়ে দিলাম।

যারা আমার পোস্ট নিয়মিত পড়েন এর আগেও আমি ২৬ আগষ্ট এই রুগীর বিষয়ে পোস্ট করেছিলাম। আজকে তার আপডেট দিলাম আপনাদের সবাইকে।

আমার সেই মহিলা রুগীনি যিনি ব্রেষ্ট টিউমারে আক্রান্ত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন।

যার ফলশ্রুতিতে তিনি সব সময় ব্রেষ্ট ভারী অনুভব করতেন, এছাড়াও চাপ দিলে রস পদার্থ নির্গত হবার পাশাপাশি ব্যথাও অনুভব করতেন।

তিনি একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রিপোর্ট করেন যার নমুনা ছবিতে দেয়া হয়েছে। রিপোর্টটি করা হয় 18/06/25 এই রিপোর্ট করার পর পর চিকিৎসক উনাকে বায়োপসি করতে বলেন।

রিপোর্ট অনুযায়ী, রোগীর বাম স্তনের লাম্পের বায়োপসি করা হয়েছিল। পরীক্ষার ফলাফলে ম্যালিগন্যান্সি (ক্যান্সার) এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রোগ নির্ণয় করা হয়েছে ক্রনিক মাস্টাইটিস (Chronic Mastitis), যা স্তনের একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত অবস্থা। এছাড়াও বড় অংশটির সাইজ 1.0cm

এই অবস্থা চিকিৎসক তাকে অপারেশন করার পরামর্শ দেন। তিনি খুব সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলেন এরপর রিপোর্ট নিয়ে আমার সাথে দেখা করতে আসেন।

বলে রাখা ভালো আমি এর আগে মহিলাদের Irregular menstruation, uterus fibroids and cysts নিয়ে কাজ করেছি। কিন্তু ব্রেষ্ট টিউমার নিয়ে কাজ আমার এই প্রথম। একটু ভয় লাগছিল আকুপাংচার,হিজামা, হিলিং থেরাপি ও ইউনানী মেডিসিন দিয়ে পারবো কিনা ইত্যাদি।

তো আলহামদুলিল্লাহ ❤️আমার রুগী আমার উপর আস্থা রেখেছেন আমি তার চিকিৎসা শুরু করি 12/07/25 তারিখ থেকে এর মধ্যে টানা ও আবার গ্যাপ দিয়েও আলহামদুলিল্লাহ 26 টা সেশন করেন তিনি এরপর আবার রিপোর্ট করতে বলি যা তিনি করেন 23/08/25 তারিখে। এর পরবর্তী ৩য় রিপোর্ট হাতে পেলাম 15/11/25 তারিখে আলহামদুলিল্লাহ। তার আগে ও পরে সব রিপোর্ট গুলো ছবিতে দেয়া হয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ আমি খুবই খুবই খুশি উনার উন্নতি দেখে। এখনো উনার চিকিৎসা রানিং চলছে আশা করছি আর মাত্র এক মাস লাগবে পুরো পুরি সুস্থতা অর্জন করতে। আমাদের এমন অনেক মা, বোন আছেন যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত আপনারা চাইলে এই পোস্ট শেয়ার করে তাদের উপকার করতে পারেন।।

#আকুপাংচারপয়েন্ট

06/11/2025

আকুপাংচার চিকিৎসায় মক্সিবাশন থেরাপি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। মক্সিবাশন যেকোনো ধরনের ব্যথা, চুলকানি, ডায়ারিয়া, পেটের সমস্যাসহ বিভিন্ন ধরনের রোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

03/11/2025

😀ইলেকট্রনিক্স আকুপাংচার চিকিৎসা চলছে আই,বি,এস সমস্যার জন্য।

Electronic Acupuncture & Hijama Treatment Center #সুস্থথাকারউপায় #পেটেরসমস্যা #হেলথটিপস

🚨 গ্যাস্ট্রিক ও আলসার: কারণ ও সচেতনতা ⚕️পেটে ব্যথা বা বুক জ্বালা—এগুলো আজকাল যেন নিত্যদিনের সঙ্গী! কিন্তু আপনি কি জানেন,...
31/10/2025

🚨 গ্যাস্ট্রিক ও আলসার: কারণ ও সচেতনতা ⚕️
পেটে ব্যথা বা বুক জ্বালা—এগুলো আজকাল যেন নিত্যদিনের সঙ্গী!
কিন্তু আপনি কি জানেন, সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কখন মারাত্মক আলসারে পরিণত হতে পারে?
গ্যাস্ট্রিক বা আলসার (পেপটিক আলসার) সাধারণত পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের আস্তরণে ঘা বা ক্ষতের সৃষ্টি করে। পাকস্থলীর ভেতরের সুরক্ষাকারী শ্লেষ্মা স্তর (Mucous Layer) যখন কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন পাচক অ্যাসিড সেই আস্তরণের সংস্পর্শে এসে প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা থেকে আলসার তৈরি হয়।

প্রধান কারণগুলো কী কী? 🤔
* ১. হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি (H. pylori) ব্যাকটেরিয়া: এটি আলসারের সবচেয়ে সাধারণ কারণ। এই ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলীর আস্তরণে সংক্রমণ ঘটিয়ে সুরক্ষা স্তরকে দুর্বল করে দেয়।
* ২. ব্যথানাশক ওষুধের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার (NSAIDs): অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রোক্সেন-এর মতো নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস (NSAIDs) ঘন ঘন বা উচ্চ মাত্রায় সেবন করলে পাকস্থলীর আস্তরণ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আলসার হতে পারে।
* ৩. অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি: অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়া বা দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকার কারণে পাকস্থলীতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সৃষ্টি করে।
ঝুঁকি বাড়ায় যা যা: ⚠️
* ধূমপান ও মদ্যপান: এই অভ্যাসগুলো পাকস্থলীর আস্তরণকে জ্বালাতন করে এবং আলসারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।
* মানসিক চাপ (Stress) ও উদ্বেগ: যদিও সরাসরি আলসারের কারণ নয়, তবুও এটি আলসারের উপসর্গগুলিকে আরও খারাপ করতে পারে।
* অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার: এই ধরনের খাবার পাকস্থলীর অ্যাসিড উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়।
* ঘুমের অভাব: অপর্যাপ্ত ঘুম হজম প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করতে পারে।
কীভাবে সতর্ক হবেন? ✅
* খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন: অতিরিক্ত তেল, মসলাযুক্ত ও ফ্যাটজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। সময়মতো খাবার খান।
* ওষুধ ব্যবহারে সতর্কতা: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঘন ঘন ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা থেকে বিরত থাকুন।
* জীবনযাত্রা নিয়ন্ত্রণ: ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করুন। মানসিক চাপ কমাতে যোগা, মেডিটেশন বা পছন্দের কোনো কাজ করুন।
* উপসর্গকে উপেক্ষা নয়: বুক জ্বালা, পেটে তীব্র ব্যথা, বমি বমি ভাব, অথবা কালো মলত্যাগের মতো কোনো গুরুতর লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আপনার সচেতনতাই আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। পোস্টটি শেয়ার করে অন্যদেরও সতর্ক করুন! 🙏

#গ্যাস্ট্রিক #আলসার #স্বাস্থ্যসচেতনতা #হেলথটিপস #পেটেরসমস্যা #সুস্থথাকারউপায় #স্বাস্থ্যবার্তা

💡 কেন প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য এত দরকারি?প্রোটিনকে বলা হয় আমাদের শরীরের বিল্ডিং ব্লক। সুস্থ ও সতেজ থাকতে প্রোটিনের কোন...
28/10/2025

💡 কেন প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য এত দরকারি?
প্রোটিনকে বলা হয় আমাদের শরীরের বিল্ডিং ব্লক। সুস্থ ও সতেজ থাকতে প্রোটিনের কোনো বিকল্প নেই। এটি শুধুমাত্র মাংসপেশি তৈরির জন্য নয়, শরীরের প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য অপরিহার্য।
প্রোটিনের প্রধান ভূমিকাগুলো জেনে নিন:
* পেশি গঠন ও মেরামত (Muscle Building & Repair): 💪 প্রোটিন অ্যামিনো অ্যাসিড দ্বারা গঠিত, যা নতুন টিস্যু তৈরি এবং ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামতের জন্য জরুরি। ব্যায়ামের পর বা আঘাত পেলে এটি দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করে।
* হাড়, ত্বক, চুল ও নখের স্বাস্থ্য: প্রোটিন এসবের কাঠামোগত উপাদান। পর্যাপ্ত প্রোটিন আপনার ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং চুল পড়া কমায়।
* এনজাইম ও হরমোন তৈরি: 🧬 হজম প্রক্রিয়া, মেটাবলিজম ও শরীরের নানা কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রোটিন এনজাইম ও হরমোন তৈরি করে। যেমন: হিমোগ্লোবিন (যা অক্সিজেন পরিবহন করে) একটি প্রোটিন।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি (Immunity): প্রোটিন অ্যান্টিবডি গঠনে সাহায্য করে, যা শরীরকে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে।
* ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: প্রোটিন দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে এবং ঘন ঘন খিদে পাওয়া কমায়। এতে করে ক্যালোরি গ্রহণ নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
* শক্তির উৎস: কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের ঘাটতি হলে প্রোটিন শরীরকে শক্তিও সরবরাহ করে।
আপনার দৈনিক খাদ্য তালিকায় প্রোটিন আছে তো? 🤔
ডিম, মুরগির মাংস, মাছ, ডাল, দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য, বাদাম ও বীজ ইত্যাদিতে প্রচুর প্রোটিন পাওয়া যায়। সুষম খাদ্যের জন্য প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত প্রোটিন নিশ্চিত করুন!
সুস্থ থাকুন, শক্তিশালী থাকুন! 💪✨

#প্রোটিন #সুস্বাস্থ্ #স্বাস্থ্যকথা #সুষমখাদ্য #পেশিশক্তি

23/10/2025

আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধতিতে শুধু আকুপাংচার করলেই হবে সাথে কিছু টেকনিক ব্যবহার করতে হবে যেমন আগে কারণ বুঝতে হবে,পেইনের অবস্থান ও মাত্রা,এর পর সঠিক দিকনির্দেশনা নিতে হবে কোন টেকনিক আগে প্রয়োজন আগে ম্যাসাজ দিয়ে শুরু হবে না আকুপাংচার লাগবে না কাপিং ।
আকুপাংচার করুন সুস্থ থাকুন। আরও জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

#চীনাচিকিৎসা

পেটের গ্যাসের সমস্যা? জেনে নিন ভাজাপোড়া খাবার কতটা দায়ী! 🧐আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ভাজাপোড়া খাবার যেমন সমুচা, পুরি, সিঙাড়া,...
21/10/2025

পেটের গ্যাসের সমস্যা? জেনে নিন ভাজাপোড়া খাবার কতটা দায়ী! 🧐
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ভাজাপোড়া খাবার যেমন সমুচা, পুরি, সিঙাড়া, চপ – এগুলি ছাড়া যেন চলেই না! কিন্তু এই মজাদার খাবারগুলি কি সত্যিই পেটের গ্যাসের প্রধান কারণ? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ভাজাপোড়া এবং গ্যাসের সম্পর্ক:
১. তেল ও মসলা: ভাজাপোড়া খাবারে প্রচুর পরিমাণে তেল ব্যবহার করা হয়, যা হজম হতে বেশি সময় নেয়। এই খাবারগুলিতে ব্যবহৃত অতিরিক্ত মসলাও অনেক সময় পেটে অ্যাসিডিটি বা গ্যাস তৈরি করতে পারে।
২. হজমে অসুবিধা: উচ্চ ফ্যাটযুক্ত খাবার হজম করতে আমাদের পাচনতন্ত্রকে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ফলে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায় এবং পেটে গ্যাস জমা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
৩. পেট ফাঁপা ও অস্বস্তি: এই ধরনের খাবার নিয়মিত খেলে পেটে ফাঁপাভাব, অস্বস্তি এবং বুক জ্বালার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৪. ব্যক্তিগত সংবেদনশীলতা: কিছু মানুষের পাচনতন্ত্র অন্যদের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল হয়। তাদের ক্ষেত্রে অল্প ভাজাপোড়াও গ্যাস বা অ্যাসিডিটির কারণ হতে পারে।
করণীয় কী?
* পরিমিত পরিমাণে খান: একেবারে বাদ না দিয়ে, পরিমাণ কমিয়ে ভাজাপোড়া খাবার গ্রহণ করুন।
* হজম সহজ করার উপায়: ভাজাপোড়া খাওয়ার পর পর্যাপ্ত জল পান করুন। প্রয়োজনে লেবু জল বা দই খেতে পারেন, যা হজমে সাহায্য করে।
* স্বাস্থ্যকর বিকল্প: ভাজাপোড়ার পরিবর্তে বেক করা বা সেদ্ধ খাবার বেছে নিতে পারেন। যেমন, গ্রিলড চিকেন, স্টিমড ভেজিটেবল।
* সচেতন হোন: কোন খাবার খেলে আপনার গ্যাস হচ্ছে, তা খেয়াল করুন এবং সেই খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন।
শেষ কথা: ভাজাপোড়া খাবারই একমাত্র গ্যাসের কারণ নয়। ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত মিষ্টি, কিছু সবজি (যেমন বাঁধাকপি, ফুলকপি), অনিয়মিত খাওয়া এবং স্ট্রেসও গ্যাসের কারণ হতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন জরুরি।
আপনার অভিজ্ঞতা কী বলে? কমেন্টে জানান! 👇
#গ্যাসের_সমস্যা #পেটের_গ্যাস #স্বাস্থ্য_কথা #ভাজাপোড়া #হজম #সুস্থ_জীবন #হেলদি_ফুড #স্বাস্থ্যকর_অভ্যাস #পেট_ব্যথা

Address

Green Austral Second Floor # 2, Outer Circular Road Moghbazar Dhaka
Dhaka
1217

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Electronic Acupuncture & Hijama Treatment Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Electronic Acupuncture & Hijama Treatment Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category