Diploma Medical Student Network, Ibn Sina Hospital, 15/A, Dhanmondi, Rajshahi (2025)

04/06/2025

IHT Jamalpur ❤

এঁকেছেন,
©️ জান্নাতুল ফেরদৌস

22/05/2025

একজন টেকনোলজিস্ট এর চাকরীর জন্য ডিগ্রি+ সার্টিফিকেট + এক্সপেরিয়েন্স বাদ দিয়ে এক্সাক্টলি আর কি কি লাগে?? সুন্দর ফিগার ফিটনেস, মডার্ণ শর্টড্রেস এগুলোও কি বাধ্যতামূলক??

ভাইরে ভাই শিশুবয়সে মায়ের কোলেই ভালো ছিলাম, বড় হওয়াটা দেখছি অন্যায়, আরও বড় অন্যায় মেয়ে হয়ে পর্দা করে চাকরী করাটা!
আপনাদের কাছে একটা প্রশ্ন, " আচ্ছা মেয়েদের যদি চাকরী করার প্রয়োজন হয় আর সে যদি পর্দা রক্ষা করে চাকরী করতে চায়! তাহলে কি চাকরীর পাশাপাশি নিজের পর্দাকে ধরে রাখতে চাওয়া তার জন্য অন্যায় হবে??"

গত ০৭/০৫/২৫ তারিখে ঢাকায় একটা প্রতিষ্ঠানে ভাইভা দিতে গেছি!আমি আপাদমস্তক কালো বোরখায় আবৃত শুধু চোখ দুটোই বের করা! ভাইভায় সব ঠিকঠাক প্রায় তখন পাশে থেকে একজন বলে উঠলো, "আচ্ছা, আপনার এই গেটআপ কি একটু চেঞ্জ করা যায় না?" আমার উত্তর - না, আমি পর্দা মেইনটেইন করার চেষ্টা করি সেই ক্ষেত্রে এটা পরিবর্তন করা সম্ভব না আর আমি এভাবেই কাজ করতে পারি কোনো অসুবিধা হয় না!" পাশে থেকে একজন ম্যাম বললো, "এটা তো যার যার পার্সোনালিটি এই বিষয়ে তো আপনি আমি কিছু বলার রাইট রাখি না! সে যদি এভাবে কাজ করতে পারে তাহলে আমাদের তো অসুবিধা থাকার কথা না! আপনাদের যদি পছন্দ না হয় তাহলে আপনারা তাকে না বলে দিতে পারেন কিন্তু পোশাক পরিবর্তন করতে বলতে পারেন না!" ম্যামের কথায় অনেকটা আশ্বস্তবোধ করলাম! ম্যামের কথায় সবাই সম্মতি দিলেন! কেউ আর কিছু বললেন না! সব কথাবার্তা ফাইনাল হলো এমডির সাথে কথা বলার পর! গত ১২ তারিখ প্রতিষ্ঠানে জইন করেছি! সব ঠিকঠাকই চলছিলো আলহামদুলিল্লাহ!

গত১৭তারিখ-
ইকোর পেশেন্ট আছে, আমার কলিগ আপু পেশেন্ট রেডি করতেছে আমি পাশে বসে আছি!এরই মাঝে ডাক্তার চলে আসছে! রুমে আসার সাথে সাথে আমি দাঁড়িয়ে সালাম দিয়েছি! সালাম আদায় করার পর তাকিয়ে দেখে আমার আপাদমস্তক কালো বোরখা হিজাবে আবৃত শুধু চোখ বের হয়ে আছে! প্রথমে ভেবেছিলো পেশেন্টপার্টি হয়তো! জিজ্ঞেস করলেন এইটা কে? পিছনে থেকে একজন স্টাফ বললেন, "স্যার রেডিওলোজী ডিপার্টমেন্টের জন্য নতুন এক্স-রে টেকনোলজিস্ট!" এইটা শোনা মাত্রই মনে হলো তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলো, " কি?? এইটাকে কে সিলেক্ট করছে? কার এতোবড় সাহস? বের হও এখানে থেকে! একটু দাড়াও" বলে আমি বুঝে উঠার আগেই ফোনে একটা ছবি তুলে নিলো আর বললো, " আমার শ্বশুর কি জানে এটা?কে সিলেক্ট করেছে একে?এখানে থেকে এখনি বের করো এটাকে! জঙ্গি ভুত, ক্ষ্যাত!এর কি কিছু বোঝা যাচ্ছে?" আমি তো রীতিমতো অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে আছি! চিল্লাচিল্লি শুনে আমার কলিগ এসে আমাকে বললো এখানে থেকে যাও নাহলে আরও চিল্লাবে! আমি চুপচাপ পাশের রুমে যাওয়ার পর আমার সিনিয়র রেডিওগ্রাফার কলিগ আসলেন, এসে সব ঘটনা শুনে আমাকে সান্ত্বনা + সাবধান করলেন ওই ডাক্তার থেকে! এর মধ্যে অনেকেই এসে ওই ডাক্তারের ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট বর্ণনা করেছে! এতে যা বোঝার বুঝে গেছি! আপু বললো,ভুল করেও এর সামনে পড়বা না নাহলে এরকমই করবে! আমিও তখন অনেকটা হালকাবোধ করলাম যে, অনেকের মধ্যে একজন করে খাটাশমার্কা থাকেই! একটু পর শুনলাম এমডি স্যার অস্বীকার করেছে, আমাকে যে নিয়েছে এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না! অথচ 2nd ভাইভা তিনিই নিয়েছে এবং যেদিন জইন করি সেদিনও HR থেকে এমডির সাথে সাক্ষাৎ করায়!
বিষয়টাকে তখনো খুব একটা গায়ে মাখিনি যদিও প্রচুর পরিমাণে অপমানবোধ করতেছিলাম, আপুর কথায় হালকা হয়ে ঝেড়ে নিলাম! আল্ট্রার জন্য একজন ম্যাম আসতো তিনিও সব শুনে আমাকে বুঝিয়ে বললো, ওর থেকে সাবধানে থেকো, পারলে সকালের শিফটে ডিউটি করো! আমার কলিগদেরকেও বলে দিলো তোমরা রোস্টারে সকালে ওকে দিও!
ছুটির আগে ম্যানেজার এসে বললেন, "দেখুন, মাহবুব স্যার আমাদের এমডির জামাই! উনি বোরখাটাকে খুব একটা পছন্দ করছেন না!আপনাকে আমি বলবো না বোরখা পরিবর্তন করতে কারণ এটা আপনার পার্সোনালিটি আর আমরাও চাই না আপনি এখানে থেকে চলে যান! শুধু একটা জিনিস কো-অপারেট করেন!একটু যদি আপনার হিজাবটা চেঞ্জ করে অন্য আপুদের দেখিয়ে বললেন এমন টাইপ করে মাস্ক পড়ে আসলেন!আমরা আপনাকে জোর করবো না! আপনার কম্ফোর্টেবল হলে একটু চেষ্টা করবেন!! আর স্যার থেকে একটু দূরে থাকবেন!
আমি কি বলবো বুঝতেছিলাম না! কম্ফোর্টেবলের কথা শুনে একটু হালকা লাগলো! যাক তাও জোর করেনি! যদিও আমি ওইভাবে কম্ফোর্ট না তবুও বললাম চেষ্টা করবো!
পরদিন বিষয়টাকে আর এতোটাও গায়ে মাখিনি! যে ওই ডাক্তারের সামনে না পড়লেই তো হচ্ছে! আমি আর আমার ডিপার্টমেন্ট থেকে খুব একটা বের হচ্ছি না! মাঝে দুদিন স্বাভাবিক পরিবেশ! আমরাও বিষয়টাকে মাথায় রাখিনি! আমি যদিও একবার চেষ্টা করেছিলাম ওড়না হিজাব পড়তে! অভ্যাস না থাকায় কম্ফোর্ট ফিল করছিলাম না জন্য সেটা আর পড়িনি!
পর্দা নিয়ে যদি প্রতিষ্ঠানের সমস্যা তাহলে তো প্রথমদিনই না করে দিতে পারতো, জইন করার পর এসে এভাবে অপমান না করলেও পারতো!

দু'দিন পর ২০ তারিখ -
শুধুমাত্র আমাকে এখনো চাকরীতে রেখেছে কি না সেটা পর্যবেক্ষণ করার জন্য সরাসরি ডিপার্টমেন্টে এসে আমাকে খুঁজতেছিলো! তখন আমি চোখে পড়িনি!আমাকে যেন আর অপমানিত না হতে হয় তাই আপুরা আগে থেকেই আমাকে ম্যামের কাছে যেতে বলেছিলো! তবে ম্যানেজমেন্টের কাছে শুনেছে আমি এখনো আছি! তখন ম্যানেজমেন্টকে দিয়ে আমাকে ডেকে নিয়ে আগেরদিনের মতো বুঝে উঠার আগেই হুট করে ছবি তুলে নিলো আর বললো, এখনো চলছে,এখনো চলছে! আমাকে বললো আপনি এখন চলে যান! আর ম্যানেজমেন্টের লোকদের বললো কথা আছে আপনাদের সাথে! আমি তখন চলে আসি!
ম্যামের কাছে এসে, ম্যাম কিছু বলতেই চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়া শুরু হয়েছে আমার! ডিরেক্টলি আমাকে + আমার পর্দাকে এভাবে অপমান করা হচ্ছে! বিষয়টাকে মেনে নিতে পারছি না! আমার সবচেয়ে সেনসিটিভ একটা পয়েন্ট আর তীরটাও বিধলো সেখানে!
কিছুক্ষণ পর ম্যানেজমেন্ট থেকে একজন এসে বললো, স্যার বলেছে আপনাকে যদি রাখা হয় তাহলে স্যার এখানে আর চেম্বার করবেন না!! আমাকে বললো আপনি কি এভাবে ছাড়া আসতে পারবেন না?? স্যার এটাকে পছন্দ করছেন না! এমডি স্যারের জামাই জন্য আমরা কিছু বলতে পারছি না!
ম্যাম বললো, ও এখন আর কিছু বলবে না আমার কথা শোনো, তারপর ম্যাম কি বুঝিয়েছে আমি সঠিক জানি না তবে আমার পক্ষেই কথা বলেছে!
আমার কলিগরা বললো আপুকে আমরা গুছিয়ে নিবো আমাদেরকে ২দিন সময় দেওয়া হোক, আপুর পর্দা আর স্যার থেকে বাঁচানোর ব্যবস্থা আমরা করবো! আমার কলিগরা যথেষ্ট পরিমাণে সাহায্য করার চেষ্টা করেছে যেন আমাকে এখানে থেকে না চলে যেতে হয়! এমন পরিস্থিতিতে আমার নিজেরই রীতিমতো এখানে চাকরী করার রুচি চলে গেছে!বলেওছিলাম আমার এখানে আর চাকরী করতে একদম ইচ্ছা করছে না! কিন্তু একজন ডাক্তার ম্যাম যখন আমার হয়ে সবটা সামলানোর চেষ্টা করছে +আমার কলিগরাও আমাকে সাপোর্ট করায় তেমন কিছু বলিনি! আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিলাম আর তার ফয়সালার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম!
আমাকে এরমধ্যে শর্ট করে হিজাব বাধার পরামর্শও দিয়েছে৷ হিজাব চেঞ্জ করলেও নাকি হিজাবটাকে ছোট করতে হবে 🙂 একজন পর্দায় থাকতে চাওয়া মেয়েকে হুট করে হিজাব শর্ট করে পড়তে বললেই কি তা সম্ভব? সন্ধ্যায় একবার ওড়না হিজাব দিয়ে শর্ট করে পড়ানোর চেষ্টা করেছিলো! তারপরও আমি লম্বা করে নিজের মতো পড়ে নেই!সেই বিকেল থেকে কান্না শুরু করেছি আমি আমার চোখের পানিকে আটকে রাখতে পারছি না এমন একটা পরিস্থিতিতে!
আমাকে ১দিনের ছুটি দিয়ে আপাতত বাসায় থাকতে বলা হলো! নিজেকে ইতিমধ্যে ফুটবলের মতো ফিল হচ্ছে! পরদিন দুপুরে আমার কলিগ ফোন দিয়ে জানালো তোমাকে এখন একটু আসতে বলেছে, তোমাকে একটু গুছিয়ে স্যারকে দেখাবো এভাবে থাকলে কি চলবে কি না? তোমার পর্দা আর এখানের পরিস্থিতির সাথে যদি কিছুটা কন্সিডার দিয়ে মিলানো যায়!!
আমি আমার মতো করে হিজাব বেঁধে ওপরে বড় হিজাব পড়ে চলে গেলাম!বড় হিজাব আবার পড়া দেখে অনেকেই তাকিয়ে দেখছিলো যে আবার পড়েছি? ডিপার্টমেন্টে গিয়ে বড় হিজাব খুলে আপুকে বললাম আপু আমার হিজাব এখন যেভাবে পড়েছি সে পর্যন্তই এর চেয়ে আর এক ইঞ্চিও কিছু করা আমার পক্ষে সম্ভব না! আমি আর কন্সিডার করতে পারবো না, প্রয়োজনে আমি চাকরীই করবো না তবুও এর বেশি আগানো আমার পক্ষে সম্ভব নয়!
আমাকে একটা এপ্রোন দেওয়া হলো! আর একটা কালারফুল ওড়না হিজাব দিয়ে আমি যেভাবে বেঁধেছিলাম প্রায় সেভাবে বেধে ছবি তুলে এমডির মেয়ের কাছে পাঠানো হলো, শুনলাম তিনি নাকি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে আছেন!
তিনি ছবি দেখে বললেন, এভাবেই ওনাকে আসতে বলেন। আর ওনার হাজবেন্ডের সামনে থেকে আড়ালে রাখুক! কারণ তিনি এটাও পছন্দ করবেন না।
এখন যে আমাকে নিয়ে কি হচ্ছে সেটাকে ভাবতে গেলেই নিজের ইমান প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে যাচ্ছে। যদিও নিজেকে প্রটেক্ট করার যথেষ্ট চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ভাবছি এখানে প্রত্যেকটা লোকই তো মুসলিম, আমার হিজাব নিয়ে কথা বলায় কে কতটা বলেছে জানি না তবে শেষ পর্যন্ত আমাকেই পরিবর্তন হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে প্রত্যেকে। অথচ হিজাব নিয়ে কথা বলায় প্রত্যেকের গর্জে ওঠার কথা ছিলো। সবাই বলতেও তো পারতো, এই হিজাবের কোনো পরিবর্তন হবে না বরং যারা পড়ে আসে না তাদেরকেও পড়ে আসার জন্য বলা হোক! শুধুমাত্র মালিক পক্ষ জন্য কোনো এক বান্দার মুখ থেকে কোনো কথা বের হবে না!
মুসলিমরাই যেন এখন মুসলিমদের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে যায়। মুসলিমরাই সহজ করে দেয় না আমাদের এসব বিষয়ে। তারাই কঠিন করে ফেলে। হায়! আফসোস!
অনেকের প্রশ্ন হতে পারে, পর্দা করে চাকরী করতে গেছে কেন? তাদের জন্য উত্তর - যারা পর্দা করে তারা খুব প্রয়োজন নাহলে চাকরী করতে চায় না! আমি নিজেও চাকরী করতে চাই না! চাকরী করা খুব প্রয়োজন বলেই চাকরী করতে আসা। আমার মতো আরও অনেক বোন আছে যারা পর্দা+চাকরী ২টাই মেইনটেইন করতে চায় তাদের জন্য খুব ডিফিকাল্ট হয়ে গেছে পরিবেশ। অনেক বোন হয়তো হার মেনে নিয়েছে আবার অনেকে হার মেনে নিতে নারাজ! এভাবেই চলছে কোনায় কোনায় লুকিয়ে থাকা হাজারো পর্দা হারানো আর রক্ষা করার গল্প! সেসব গল্প কেউ জানে না, কেউ না!🙂

17/05/2025

শোক সংবাদ
আইএইচটি রাজশাহীর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের রেডিওলজি ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী আসমাউল হুসনা প্রেমা আজ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন। তার অকাল মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত।আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।

© IHT Rajshahi-Official

07/05/2025

ম্যাটস ডিসেম্বর ২৩ রুটিন প্রকাশ

04/05/2025

ডিপ্লোমা মেডিকেল স্টুডেন্ট নেটওয়ার্ক - ডমসন এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাখাওয়াত হোসাইন (CT-MRI Ibn Sina Hospital, Dhanmondi) ভাইয়ার শুভ বিবাহ সম্পন্ন। ডমসন পরিবার এর পক্ষ থেকে নবদম্পতির জন্য দু'আ রইলো।

23/04/2025

বগুড়া আইএইচটি 💝

23/04/2025

'' World Laboratory Day'' উপলক্ষে Rally এবং blood grouping ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে গাজীপুর আইএইচটি তে।

সকলকে world laboratory day এর শুভেচ্ছা ❤️

03/04/2025

আপনার পালনকর্তার নেয়ামতের কথা প্রকাশ করুন ❤️

(সূরাঃ আদ-দুহা-১১)

16/03/2025

আইএইচটি ম্যাটস ভর্তি পরীক্ষার ২য় ওয়েটিং এর রেজাল্ট প্রকাশ
ভর্তি শুরু 17/03/2025
ভর্তি শেষ 24/03/2025

16/03/2025

ম্যাটস ভর্তি পরীক্ষার (২০২৪-২৫) ২য় ওয়েটিং এর রেজাল্ট প্রকাশ
ভর্তি শুরু 17/03/2025
ভর্তি শেষ 24/03/2025

30/01/2025

মাঝহারুল ইসলাম মিলন স্যার
ইন্সট্রাক্টর
ফার্মেসী অনুষদ
ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ টেকনোলজি, ঝিনাইদহ

স্যার সকালে যশোর থেকে ঝিনাইদহ মোটরসাইকেল করে আসতেছিল।
কালিগন্জ পৌছালে রাস্তায় হঠাৎ করে শিয়ালের সাথে মোটরসাইকেল এক্সিডেন্ট স্যার এবং হেলমেট ভেঙ্গে স্যারের ঠোট,জিহ্বা, নাক কপাল কেটে গেছে এবং ৩ টা দাঁত ভেঙে গেছে।

স্যারের নাক কপালে ২২ টা সেলাই, জিহ্বায় ৪ টা সেলাই এবং ঠোটে ৩টা সেলাই দেওয়া হয়েছে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে হালকা করে কেটে গেছে।

ডাক্তার বলছে আশংকমুক্ত।
কিন্তু স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সময় লাগবে।
স্যার বর্তমানে যশোর সদর হাসপাতালে সার্জারী ওয়ার্ডে ভর্তি আছে।
সবাই স্যারের জন্য দোয়া করবেন

©Md Rana

Diploma Medical Student Network

04/06/2025

22/05/2025

17/05/2025

07/05/2025

04/05/2025

23/04/2025

23/04/2025

03/04/2025

16/03/2025

16/03/2025

30/01/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category