Autism & ADHD Care Centre

Autism & ADHD Care Centre We helps kids to grow both Emotionally and Developmentally.

We Execute Early Intervention, Speech- Language & Communication Therapy, Behavior Modification, Social & Academic Activities, ADLs Training for the Children who has challenges due to Speech delay, Autism, ADHD, Down Syndrome and other Developmental Delay.

02/07/2025
13/06/2025

‘কাহিনীর প্রয়োজন’ দোহাই দিয়ে সিনেমায় অযাচিতভাবে ধূমপানের দৃশ্য প্রদর্শনে কিশোর-তরুণেরা নেশার দিকে ধাবিত হচ্ছে। অল্প বয়সীরা দেখেই শিখে। তামাক কোম্পানিগুলোর ইন্ধনে আইন লঙ্ঘণ করে পরিচালক, শিল্পী, কলাকূশলীদের এমন আচরণে আমাদের সন্তানেরা নেশার জালে ফেঁসে যাচ্ছে। । আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে যারা বিপথগামী করছে, তাদের বর্জন করুন। একই সাথে আইনভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী তুলুন✊🏼

| |

এডিনয়েড বড় হলে শিশুর শরীরে অক্সিজেন স্বল্পতার কারণে পড়াশোনায় অমনোযোগীতা, বুদ্ধিমত্তা কমে যাওয়া এবং অ‌তিচঞ্চলতা দেখা দেয়।...
30/05/2025

এডিনয়েড বড় হলে শিশুর শরীরে অক্সিজেন স্বল্পতার কারণে পড়াশোনায় অমনোযোগীতা, বুদ্ধিমত্তা কমে যাওয়া এবং অ‌তিচঞ্চলতা দেখা দেয়।

এডিনয়েড হচ্ছে এক ধরনের লিম্ফয়েড টিস্যু বা লসিকা গ্রন্থি, যেটা সব শিশুরই থাকে। শিশু এডিনয়েড নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।

২ বছর পর্যন্ত এডিনয়েড স্বাভাবিক থাকে। ২ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত এডিনয়েড ধীরে ধীরে একটু বড় হয়। আবার ৭ থেকে ৯ বছর পর্যন্ত এডিনয়েড সর্বোচ্চ আকৃতিতে পৌঁছে। ৯ বছর বয়স থেকে এডিনয়েড ছোট হতে থাকে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসবে। ১২-১৩ বছরেও এডিনয়েড থাকে, তবে সেটি সংখ্যায় খুব কম।

গঠনগত দিক থেকে এডিনয়েড ও টনসিলের গঠন এবং কার্যকারিতা একই রকম। শ্বাস-প্রশ্বাস অথবা খাবারের সময় বিভিন্ন রোগজীবাণু শরীরে প্রবেশ করে, তা ধ্বংস করে দেয় এডিনয়েড ও টনসিল।

20/05/2025

শিশু চিকিৎসকের কাছে প্রায়ই শিশুর শরীরে গুঁটি নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবক এসে থাকেন!!
গলায়, ঘাড়ে, মাথার পিছনে, বগলে এবং কুঁচকিতে এগুলো বেশি দেখা যায়। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে- এগুলো কোন টিউমার, র'ক্তের ক্যানসারে বা যক্ষ্মায় এই গুঁটি হয়’ এই ভাবনা অভিভাবকদের পেয়ে বসে। আসলে এগুলো কী?

আমাদের শরীরে বিভিন্ন স্থানে এই গুঁটি বা লসিকা গ্রন্থি (লিম্ফ নোড) থাকে। সাধারণ ভাষায় এগুলোর মূল কাজ র'ক্ত পরিষ্কার রাখা। অর্থাৎ জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করা বা অবাঞ্ছিত বস্তু দূর করা। কিছু স্থানের কথা উপরে উল্লেখ করেছি। এছাড়া বুকের খাঁচার ভিতরে, পেটের অভ্যন্তরেও প্রচুর লসিকা গ্রন্থি আছে। এগুলো কতটুকু ফুলে গেলে চিন্তার কারণ আছে সেটা আগে জানতে হবে।

শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত ১০ মিমি (১ সেমি) এর বড় হলে এই গ্রন্থিগুলোকে বড় ধরা হয়। অবশ্য কুঁচকিতে ১৫ মিমি এর বেশি হলে আর কনুইতে ৫ মিমি এর বেশি হলে বড় বলতে হবে। কয়েকটি অধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখানে উল্লেখ করছি।

১। জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়ায় (রিএক্টিভ লিম্ফএডেনোপ্যাথি) ঘাড়ের গ্রন্থি ফুলে যেতে পারে। এটি খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। অসংখ্য ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, পরজীবী ছাড়াও আরও কিছু কারণে এমনটা হতে পারে। ৮-১২ বছরের বাচ্চা, অন্য সব দিক দিয়ে সুস্থ, জ্বর বা কাশি নেই, তাদের এরকম হতে পারে। আমরা দেখতে পাই তার বৃদ্ধি, বিকাশ ভালো, শরীরের অন্য কোথাও গুঁটি নেই, গুঁটিগুলো একটার সাথে আরেকটা লেগে নেই বা ব্যথা নেই, যকৃত বা প্লীহা অস্বাভাবিক বড় নয়। যক্ষ্মার পরীক্ষাও স্বাভাবিক। এই বাচ্চার অভিভাবককে আশ্বস্ত করা যায়, এখানে কোন ওষুধ লাগবে না। এগুলো নিজে নিজেই একসময় ঠিক হয়ে যাবে।

২। ব্যাকটেরিয়া’র জন্য গ্রন্থিতে প্রদাহ (ব্যকটেরিয়াল লিম্ফএডেনোপ্যাথি) হতে পারে। সাধারণত ৫ বছরের নিচের বাচ্চারা জ্বর, ঘাড়ে ফোলা নিয়ে আসলে এই সন্দেহ করতে হয়। এই গুঁটিগুলো লালচে, ব্যথাযুক্ত আর উষ্ণ থাকে। কারও কারও পেকে ফোঁড়া হয়ে যায়। এদেরও শরীরের অন্য কোথাও গুঁটি বা বড় যকৃত/ প্লীহা পাওয়া যায়না। য²ার পরীক্ষা এদেরও স্বাভাবিক থাকে। মুখের এন্টিবায়োটিক, জ্বর বা ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল দিয়ে এদের চিকিৎসা করা হয়।

৩। বাংলাদেশে যক্ষ্মা খুবই প্রচলিত একটি রোগ। শিশুদের ক্ষেত্রে যক্ষ্মা নির্ণয় নানা কারণে বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। যক্ষ্মার জীবাণু শরীরে প্রবেশ করলে আমাদের রোগ প্রতিরোধের বিভিন্ন পর্যায়ে এর বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধ’ হয়। এই যুদ্ধের হার-জিতের উপর নির্ভর করে কার যক্ষ্মার লক্ষণ প্রকাশ পাবে, কার পাবে না আর কারও ক্ষেত্রে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়বে।
যক্ষ্মার কারণে যাদের গ্রন্থি ফুলে তাদের গুটিগুলোতে ব্যথা থাকে না। বরং একটার সাথে আরেকটা দলা পাকিয়ে থাকে। কারও কারও গুঁটি ফেটে রস (ডিসচার্জিং সাইনাস) বের হয়। এদের অনেকের জ্বর, কাশি, ওজন কমা (অথবা না বাড়া), অপুষ্টি রোগ, পরিবারে অন্য কারও যক্ষ্মার ইতিহাস থাকে। খোঁজ করলে শরীরের অন্য স্থানেও গুঁটি, যকৃত বা প্লীহা বেড়ে যাওয়া কিংবা এক্সরে পরীক্ষায় বুকেও হাইলার গ্রন্থি’র বৃদ্ধির প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রায়ই এদের আক্রান্ত গ্রন্থি থেকে রস নিয়ে পরীক্ষা করলে যক্ষ্মার ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
পরীক্ষায় যক্ষ্মা নিশ্চিত হলে ৬ মাস যক্ষ্মা বিরোধী ওষুধ সেবন করতে হয়। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে সঠিক পরিমাণে, সঠিক সময়ব্যাপী চিকিৎসা নিশ্চিত করা খুবই জরুর। পাশাপাশি শিশুর অপুষ্টি থাকলে তার চিকিৎসা আর পরিবারে অন্য কারও যক্ষ্মার লক্ষণ লুকিয়ে থাকলে সেটা বের করে তার চিকিৎসা করা অপরিহার্য।

৪। এপস্টেইন বার নামে একটি ভাইরাস ইনফেকশাস মনোনিউক্লিওসিস নামের একটি রোগ তৈরি করে। এক সপ্তাহের জ্বরের সাথে গলার ভেতরে ঘা, ক্ষুধামন্দা, মাথাব্যথা, প্রচন্ড ক্লান্তিভাব বা গা ম্যাজম্যাজ আর এগুলোর সাথে লসিকা গ্রন্থি ফোলা পেলে এই রোগের সন্দেহ করতে হয়। রোগীর চোখের পাতা ফুলে যাওয়া, গলার টনসিল বড় হওয়া, তালুতে লাল ছোপ, শরীরে লাল দানা (পেনিসিলিন ওষুধের জন্য) পাওয়া যেতে পারে। শরীরের অন্য স্থানেও গুঁটি ফুলতে দেখা যায়। যকৃত এবং প্লীহা বড় হয়ে যেতে পারে। রক্ত পরীক্ষায় বিশেষ কিছু পরিবর্তন ধরা পড়ে।
সাধারণত চিকিৎসায় জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোন ওষুধের (অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক লাগবে না) তেমন ভূমিকা নেই। সম্পূর্ণ স্বাভাবিক কর্মোদ্যম আর রুচি ফিরতে এক-দেড় মাস লেগে যেতে পারে। এই সময়টা বাইরের খেলাধুলা না করাই উচিত। প্রসঙ্গক্রমে বলে রাখি, এই ভাইরাস মুখের লালার মাধ্যমে ছড়ায়। শিশুদের তাই মুখে চুমু দেওয়া আসলেই অনুচিত।

৫। এগুলো ছাড়াও শিশুদের লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার আরও প্রচুর কারণ রয়েছে। এই গ্রন্থি’র ক্যানসারকে লিম্ফোমা বলা হয়। কম বয়সের বাচ্চাদের নন-হজকিন্স লিম্ফোমা আর একটু বেশি বয়সে হজকিন্স ডিজিজ হতে পারে। জ্বর (রাতের দিকে, সাথে প্রচন্ড ঘাম দিয়ে ছাড়া), শুকিয়ে যাওয়া, রক্তাল্পতা হওয়া আর লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাওয়া এই রোগের প্রধান লক্ষণ। যকৃত আর প্লীহাও বড় হতে পারে।
এছাড়া রক্তের লিউকেমিয়া নামক ক্যানসারেও গ্রন্থি ফুলে যায়। অন্য কারণগুলোতে রোগী সাধারণত গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার চেয়ে অন্য বড় কোন সমস্যা ( যেমন- জ্বর, ব্যথা, অন্য সংক্রমণ ইত্যাদি) নিয়ে আসে। চিকিৎসককে সেভাবেই এগুতে হয়।

✔️তবে কারণ যাই হোক, কোন শিশুর গ্রন্থি ফোলা পেলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হয়।
- শরীরের অন্য কোথাও (এমনকি পেটে) গ্রন্থি ফোলা আছে কি?�- টনসিল, যকৃত, প্লীহা কেমন আছে?�- রক্তশূন্যতা, কাশি, জ্বর আছে কি?�- দাঁতে, কানে বা সাইনাসে সংক্রমণ লুকিয়ে নেই তো? �- বাচ্চার বৃদ্ধি (গ্রোথ চার্ট অনুযায়ী) ও বিকাশ কেমন?�- পরিবারে কারও যক্ষ্মার ইতিহাস আছে কি?

03/05/2025
https://www.facebook.com/100076838333526/posts/640409811863624/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v
13/02/2025

https://www.facebook.com/100076838333526/posts/640409811863624/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v

আগামিকাল শুক্রবার চেম্বার করবেন সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। সিরিয়াল এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ- ০১৭১২-৮৩৯৯৯০। ব্রাইট হেলথ স্পেশালাইজড হাসপাতাল লিমিটেড । ঠিকানা: এম. এ মতিন সড়ক, নিউ মার্কেট (মেইন গেইট), সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ ।

https://www.facebook.com/share/p/17wroLQHtW/
22/01/2025

https://www.facebook.com/share/p/17wroLQHtW/

আগামী ২৪-০১-২০২৫ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার চেম্বার করবেন সকাল ১০ টা হতে। সিরিয়াল এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ- ০১৭১২-৮৩৯৯৯০। ব্রাইট হেলথ স্পেশালাইজড হাসপাতাল লিমিটেড । ঠিকানা: এম. এ মতিন সড়ক, নিউ মার্কেট (মেইন গেইট), সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ ।

অন্তর্ভূক্তিমূলক টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণবিকশিত নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে প্রতিবন্ধী জনগণ।
03/12/2024

অন্তর্ভূক্তিমূলক টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ
বিকশিত নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে প্রতিবন্ধী জনগণ।

26/09/2024

শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশজনিত সমস্যাকে অটিজম বলে। এতে শিশুর মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়, যা তিন বছর বয়সের মধ্যেই প্র...

25/09/2024

Your Brain Sags When You’re Dehydrated:

The brain is made up of 80% water, so when you don't drink enough water, your brain tissue can shrink in size and mass. This shrinkage can lead to a number of issues.

Even 1% dehydration can cause a 5% decrease in cognitive function.

Dehydration can also increase the amount of effort your brain needs to perform cognitive tasks. For example, one study found that dehydration increased the brain's blood-oxygen-level-dependent response during an executive function task.

Fortunately, the effects of dehydration on the brain can be reversed by rehydrating with fluids and electrolytes. However, issues my be chronic in individuals (often the elderly) who have been dehydrated for years.

20/09/2024

📌 শিশুর কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডার থাকার কয়েকটি লক্ষণ:

🔘বেশিরভাগ সময় ঝগড়াটে, ক্রদ্ধ, অসহযোগী এবং খিটখিটে মেজাজ থাকা।

🔘ঘন ঘন রাগের তীব্র বহি:প্রকাশ বা চিৎকার চেঁচামেচি করা।

🔘প্রতিনিয়ত ঝগড়া করার মেজাজে থাকা। এবং যেকোনো কিছু ঠিকঠাক না হলে সেজন্য অন্যকে দোষারোপ করা।

🔘তবে কখন এটি স্বাভাবিক আচরণ এবং কখন এটি রোগের উপসর্গ? সেটা ধরতে পারা খুব কঠিন ।

👉এক্ষেত্রে শিশুর বাজে আচরণের হার কেমন সেটা বের করাই আসল কাজ।

👉 শিশুদের যে কোন সমস্যায় অবহেলা না করে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ এবং আন্তরিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

(‌লি‌খে‌ছেন- অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মিজানুর রহমান
শিশু নিউরোলজি বিশেষজ্ঞ)

Adresse

Ammi Moussa

Heures d'ouverture

Lundi 10:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Mardi 10:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Mercredi 10:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Jeudi 10:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Dimanche 10:00 - 13:00
16:00 - 21:00

Téléphone

01724506740

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Autism & ADHD Care Centre publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter La Pratique

Envoyer un message à Autism & ADHD Care Centre:

Partager