Hijama & Ruqyah Foundation Bangladesh

Hijama & Ruqyah  Foundation Bangladesh Hjama Cupping Therapy Training & Research n Ruqiya Center @ Dhaka & Sylhet Bangladesh. Dhaka Uttora

রুকইয়া সেন্টারের ব‍্যাপারে মুহাক্বিক আলেমদের মধ্যে ইখতেলাফ রয়েছে। এ বিষয়ে দু’ধরনের মত পাওয়া যায়।⸻🔹 যারা রুকইয়া সেন্টার...
29/09/2025

রুকইয়া সেন্টারের ব‍্যাপারে মুহাক্বিক আলেমদের মধ্যে ইখতেলাফ রয়েছে। এ বিষয়ে দু’ধরনের মত পাওয়া যায়।


🔹 যারা রুকইয়া সেন্টারকে সীমিত শর্তে জায়েয বলেছেন
• শাইখ ইবনে বায رحمه الله, শাইখ ইবনে উসাইমীন رحمه الله প্রমুখ বলেন—
কুরআন-হাদীস অনুযায়ী বৈধ রুকইয়া করা জায়েয, এবং এর জন্য আলাদা কেন্দ্র করা যদি মানুষের উপকারে আসে, তাহলে অনুমোদিত; তবে এতে কোনো শিরক বা বিদআত থাকা যাবে না।
• তাঁরা আরও বলেন, চিকিৎসকের মতো রাকীও পারিশ্রমিক নিতে পারে, কিন্তু বাণিজ্যিক ব্যবসার রূপ দেওয়া উচিত নয়।


🔹 যারা রুকইয়া সেন্টারকে অবৈধ বা ঝুঁকিপূর্ণ বলেছেন
• কিছু আলেম (যেমন, শাইখ সালেহ আল-ফাওযান, লাজনা দায়িমাহর কয়েকজন আলেম) সতর্ক করেছেন যে, “রুকইয়া কেন্দ্র” নামক প্রতিষ্ঠান অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিভ্রান্তি, ব্যবসায়িক প্রতারণা, নারী-পুরুষের মেলামেশা, জ্বিন ডাকা, তাবিজ-কবচ প্রভৃতির সাথে জড়িয়ে যায়।

তাই তাঁরা বলেন—এ ধরনের সেন্টার খোলা ফিতনার দরজা খুলে দেয়, এজন্য এটি বৈধ নয়।

• তাঁদের মতে, রুকইয়া হওয়া উচিত ব্যক্তিগতভাবে, পরিবারের মধ্যে বা স্থানীয়ভাবে বিশ্বস্ত কারও মাধ্যমে, কিন্তু আলাদা “ক্লিনিক/সেন্টার” বানিয়ে ব্যবসায় পরিণত করা উচিত নয়।


📌 সারকথা

• যদি “রুকইয়া সেন্টার” একান্তভাবে কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক, শিরকমুক্ত, সুস্থ আকিদাহ প্রচারকেন্দ্র হয় → অনেক আলেম জায়েয বলেছেন।

• কিন্তু আজকাল অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিরক-বিদআত, প্রতারণা, ব্যবসা ও অপব্যবহার হয় → এজন্য বহু আলেম এটাকে অবৈধ বা অন্তত সন্দেহজনক বলেছেন।


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: ⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

রুকইয়া শার’ইয়্যাহ পদ্ধতির দিক থেকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ১। الرُّقْيَةُ الذَّاتِيَّة Self Ruqyah নিজে নিজের উপর রুকইয়া কর...
28/09/2025

রুকইয়া শার’ইয়্যাহ পদ্ধতির দিক থেকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ

১। الرُّقْيَةُ الذَّاتِيَّة Self Ruqyah নিজে নিজের উপর রুকইয়া করা (আর-রুকইয়াতু্‌ য্‌যাতিয়্যাহ) ।
• অর্থাৎ রোগী নিজে কুরআনের আয়াত, হাদীসের দোয়া বা যিকির পড়ে নিজের উপর রুকইয়া করবে বা হাত বুলাবে।
• এটি সবচেয়ে উত্তম ও সুন্নাহসম্মত পদ্ধতি।
📖 রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে নিজের উপর রুকইয়া করতেন। এটি সর্বোত্তম ও সুন্নাহ [সহিহ মুসলিম ২১৯২] ।
📖 নবী ﷺ ঘুমানোর আগে সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে নিজের শরীরে মুছতেন। [সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম]


২। الرُّقْيَةُ لِلْغَيْرِ Ruqyah for someone else অন্যকে রুকইয়া করা (আর-রুকইয়াতু লিল-ঘাইরি)।
• অর্থাৎ একজন অন্যের উপর কুরআন-দোয়া পড়ে রুকইয়া করবে।
• নবী ﷺ সাহাবীদের উপর রুকইয়া করেছেন, নবী ﷺ এর উপর রুকইয়া করা হয়েছে।
📖 প্রমাণ: জিবরীল আ. রাসূল ﷺ-কে রুকইয়া করেছিলেন—
“বিসমিল্লাহি আরকীক, মিন কুল্লি শাই’ইন ইউ’যীক…” [সহীহ মুসলিম]
📖 সুন্নাহ। রাসূল ﷺ ও সাহাবীরা অন্যদের জন্য রুকইয়া করতেন। এটি সাহায্য ও সওয়াবের কাজ। [সহীহ বুখারী ২২৭৬]


৩। الرُّقْيَةُ بِغَيْرِهِ Ruqyah by others অন্য কাউকে দিয়ে নিজের উপর রুকইয়া করানো (আর-রুকইয়াতু বিঘাইরিহি)
এটাকে বলা হয়ঃ
• الاِسْتِرْقَاء seeking / asking for Ruqyah → রুকইয়া চাওয়া, অর্থাৎ অন্যকে দিয়ে নিজের উপর রুকইয়া করানো (আল-ইস্তির্‌ক্বা’) ।

👉 হাদীসে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যারা ইস্তির্‌ক্বা (অন্যের কাছে রুকইয়া চায়) করবে না, তারা ৭০,০০০ জন বিশেষ মর্যাদাপ্রাপ্তদের মধ্যে থাকবে [সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম] ।
👉 বৈধ পদ্ধতি। সাহাবীরা অন্যকে দিয়ে রুকইয়া করাতেন। তবে নিজে করা উত্তম। [সহীহ বুখারী]

🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠানঃ
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: ⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

আমাদের উপমহাদেশে তান্ত্রিক বলতে সাধারণত এমন একজনকে বোঝানো হয়, যে তন্ত্র-মন্ত্র, যাদু, জ্বীন, মন্ত্রোচ্চারণ, তাবিজ, পূজা-...
27/09/2025

আমাদের উপমহাদেশে তান্ত্রিক বলতে সাধারণত এমন একজনকে বোঝানো হয়, যে তন্ত্র-মন্ত্র, যাদু, জ্বীন, মন্ত্রোচ্চারণ, তাবিজ, পূজা-পাঠ ইত্যাদির মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করার দাবি করে।

এরা সাধারণত—
* যাদু, কালো জাদু (black magic)
* দেব-দেবীর নামে পূজা বা বেলি
* তাবিজ-কবচ, হাড়-হাড্ডি, রক্ত বা পশু বলি
* জ্বীন বা অশরীরী শক্তির সাহায্য নেওয়া

এসব ব্যবহার করে কাজ করে।


🔹 ইসলামের দৃষ্টিতে তান্ত্রিক

1. হারাম ও শিরক:
* তন্ত্র-মন্ত্র, জাদু, জ্বীনের সাহায্য নেওয়া ইসলামে বড় গুনাহ।
* কুরআনে স্পষ্ট বলা আছে, যাদু শিখা বা ব্যবহার করা কাফেরের কাজ:

“… তারা (মানুষ) শিখেছিল যা ফেরেশতাদ্বয় হরুত ও মারুতের উপর অবতীর্ণ হয়েছিল। কিন্তু তারা কাউকেই শিক্ষা দিত না যতক্ষণ না বলত: আমরা কেবল পরীক্ষা স্বরূপ; তুমি কাফের হয়ো না।” (সূরা বাকারা: ১০২)

2. নবী ﷺ এর হাদীস:
* রাসূল ﷺ বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোনো জাদুকরের কাছে যায় বা তার কাছে কিছু নেয়, তার চল্লিশ দিনের নামাজ কবুল হবে না।” (সহীহ মুসলিম)

* আরেক হাদীসে এসেছে: “যে তাবিজ (তামিমা) ঝুলালো, সে শিরক করলো।” (আহমাদ)


🔹 তান্ত্রিক ও কবিরাজের পার্থক্য
* কবিরাজ: ভেষজ/লোকজ চিকিৎসা করে; তবে অনেকে তাবিজ-মন্ত্র মেশায় (তাহলে শিরক হয়ে যায়)।
* তান্ত্রিক: সরাসরি তন্ত্র-মন্ত্র, দেব-দেবী পূজা, জাদু ইত্যাদি করে।


🔹 কেন মানুষ তান্ত্রিকের কাছে যায়?
* ভয়, হতাশা বা অসুখ সারানোর আশায়।
* বিয়ে/সম্পর্ক ভাঙা বা বান্ধনের উদ্দেশ্যে।
* অর্থ বা চাকরির সমস্যার সমাধান খুঁজতে।
* পারিবারিক, শারিরীক ও মানসিক সমস্যার সমাধানের জন‍্য।


🔹 তান্ত্রিক চিহ্নিত করার সহজ লক্ষণ

১. তাবিজ-কবচ দেওয়া
* অদ্ভুত চিহ্ন, অজানা অক্ষর, ত্রিভুজ-চৌকো ঘর, সংখ্যা বা গ্রিক/হিব্রু/অস্পষ্ট লিপি লিখে তাবিজ দেয়।
* কাগজ গুটিয়ে পানিতে ডুবাতে বলে বা গলায়/হাতে/কোমরে ঝোলাতে বলে।

👉 ইসলামে এগুলো শিরক।


২. জ্বীন/আত্মা ডাকা
* আসর বসিয়ে জ্বীনের সাথে যোগাযোগ করে।
* হাজিরা দেখে
* তুলারাশি দিয়ে কাজ করে।
* বলে, “আমি জ্বীন ধরে দেব”, “তোমার উপর অমুক জ্বীন বসানো আছে” ইত্যাদি।
* ধূপ, আগরবাতি, মোমবাতি বা পশু রক্ত ব্যবহার করে আত্মা ডাকে।


৩. গুপ্ত কথা দাবি করা
* বলে: “তুমি কী খেয়েছো আমি জানি”, “তোমার ঘরে কারা কী করেছে আমি দেখি” ইত্যাদি।
* গায়েবের খবর দেয়।

👉 অথচ গায়েবের জ্ঞান শুধু আল্লাহর কাছে, অন্য কারো নয়।


৪. অদ্ভুত শর্ত দেওয়া
* নির্দিষ্ট রঙের কাপড় পরতে বলা।
* রাতে কবরস্থানে বসতে বলা।
* পশু বা পাখি জবাই করে বলি দিতে বলা।
* নির্দিষ্ট সময় অদ্ভুত জপ-মন্ত্র পড়তে বলা।


৫. মন্ত্র পড়া
* আরবি অক্ষর মিশিয়ে আজগুবি শব্দ উচ্চারণ করে।
* কুরআনের আয়াতের সাথে আজগুবি কথা জুড়ে দেয়।

👉 আসল রুকইয়া সবসময় পরিষ্কার কুরআনের আয়াত ও সহিহ দোয়া।


৬. অতিরিক্ত টাকা দাবি করা
* “এ কাজ করতে এত……. টাকা লাগবে, না করলে ক্ষতি হবে” বলে ভয় দেখানো।

👉 প্রকৃত রাকী চিকিৎসাকে একচেটিয়া ব্যবসা বানায় না, প্রয়োজনে সামান্য হাদিয়া নিতে পারে।


৭. শিরক বা কুফরি কাজ
* মাটি খুঁড়ে কিছু পুঁতে রাখা।
* কাগজ জ্বালিয়ে ধোঁয়া দেওয়া।
* হিন্দু দেবতার নাম নেওয়া, আগুন/সূর্যের সামনে বসানো।


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠানঃ
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: ⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

১। হাজিরা দেখা বলতে কী বোঝানো হয়?বাংলাদেশি-ভারতীয় প্রেক্ষাপটে “হাজিরা দেখা” মানে হলো —কারো নাম, মায়ের নাম, জন্মতারিখ, ফ...
23/09/2025

১। হাজিরা দেখা বলতে কী বোঝানো হয়?

বাংলাদেশি-ভারতীয় প্রেক্ষাপটে “হাজিরা দেখা” মানে হলো —
কারো নাম, মায়ের নাম, জন্মতারিখ, ফটো বা অন্য কিছু লিখে তার বর্তমান অবস্থা, অবস্থান বা মনের খবর বের করা।

অনেক সময় বলা হয়: “ফলানা লোক হাজির হয়ে গেছে”, অর্থাৎ সে সামনে নেই, তবুও তাকে আনা হলো বা তার খবর বের করা হলো।

অর্থাৎ, এর মধ্যে একটা অদৃশ্য খবর জানা বা দূরে থাকা ব্যক্তির খবর বের করার দাবি থাকে।

২। ইসলামী দৃষ্টিতে গায়েব কাকে বলে?

গায়েব (অদৃশ্য) মানে হলো এমন বিষয়, যা মানুষের সাধ্যের বাইরে।

👉 যেমন: কারো ভবিষ্যৎ, দূরে কী হচ্ছে, কারো অন্তরের অবস্থা, অদৃশ্য জগত (জ্বীন, ফেরেশতা ইত্যাদি)।

আল্লাহ বলেন:
“তিনি গায়েবের জ্ঞানী; তিনি কাউকেই তাঁর গায়েব অবহিত করেন না, তবে যাকে রাসূল হিসেবে মনোনীত করেন তাকেই জানিয়ে দেন।”
(সূরা আল-জিন 72:26-27)

৩। কেন হাজিরা দেখা গায়েব খবরের তালাশ?

হাজিরা দেখা মানে হলো মানুষের সাধ্য বহির্ভূত তথ্য (অদৃশ্য অবস্থা) জানার চেষ্টা করা।

বাস্তবে এটি হয় দুইভাবে:
1. জ্বীনের সাহায্য নিয়ে — জাদুকর, কবিরাজ, কাহিনরা এভাবে তথ্য বের করে।
2. ধোঁকা বা মনস্তাত্ত্বিক কৌশল — কিন্তু দাবি থাকে, সে “অদৃশ্য জানছে”।

➡️ তাই ইসলামি ফিকহবিদরা এটিকে গায়েব খবরের অনুসন্ধান (তালাশ) বলেছেন।

৪। রাসূল ﷺ এর সতর্কবাণী

তিনি বলেছেন:
‎«مَنْ أَتَى كَاهِنًا أَوْ عَرَّافًا…»
“যে ব্যক্তি কাহিন (অদৃশ্য খবরদাতা) বা জ্যোতিষীর কাছে যাবে এবং তাকে বিশ্বাস করবে, সে মুহাম্মদের ওপর যা নাযিল হয়েছে তা অস্বীকার করল।”
(সহিহ, আবু দাউদ 3904)

এখানে কাহিন বলতে সেইসব লোককে বোঝানো হয়েছে যারা “হাজিরা দেখা”র মতো পদ্ধতিতে মানুষের গায়েব খোঁজে।

✅ তাই, “হাজিরা দেখা” আসলে গায়েব খবর জানার চেষ্টা করা।

👉 যদিও যারা করে তারা বলে “আমরা শুধু হাজির করি”, বাস্তবে সেটা গায়েব অনুসন্ধানেরই আরেক নাম।

আল্লাহ কাছে এসব কর্মকাণ্ড হতে আশ্রয় প্রার্থনা করি।
…………………………….

🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: ⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

https://whatsapp.com/channel/0029Vb6i4TQIN9iweFQY1t09

সঠিক রাকীর আলামত✅ আকীদা ও আমল সঠিক হবে 1. শুধু কুরআন ও সহীহ দো‘আ ব্যবহার করে।2. সবসময় বলে শিফা আল্লাহর হাতে।3. রোগীকে না...
20/09/2025

সঠিক রাকীর আলামত

✅ আকীদা ও আমল সঠিক হবে
1. শুধু কুরআন ও সহীহ দো‘আ ব্যবহার করে।
2. সবসময় বলে শিফা আল্লাহর হাতে।
3. রোগীকে নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত, যিকির, তাওবার দিকে ডাকে।
4. তাবিজ, মন্ত্র, সংখ্যার খেলা, অদ্ভুত আচার ব্যবহার করে না।
5. রোগীর কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা-পয়সার লোভ করে না।
6. নারী রোগী হলে মাহরাম/আত্মীয়ের উপস্থিতি নিশ্চিত করে
7. রোগীকে ভয় দেখায় না, বরং আল্লাহর উপর ভরসা শেখায়।
8. ডাক্তারী ও রুকইয়া চিকিৎসার সমন্বয় করবে।


❌ ভুয়া রাকী/কবিরাজের আলামত
1. রোগীর নাম ও মায়ের নাম জিজ্ঞেস করে।
2. বলে—“তোমার ভাগ্য খারাপ, অমুক গ্রহের প্রভাব” ইত্যাদি।
3. তাবিজ, ঝাড়ফুঁক, অজানা মন্ত্র, সংখ্যা বা প্রতীক ব্যবহার করে।
4. পশু জবাই, কালো মুরগি, লাল কাপড়, রক্ত, তেল বা কবরের মাটি ব্যবহার করতে বলে।
5. গোপন কক্ষে নারী রোগীর সাথে একা বসে, শরীর স্পর্শ করে
6. রোগীকে বলে—“শুধু আমি পারব, আমার ছাড়া কেউ পারবে না।”
7. কুরআন পড়ার ভান করে, কিন্তু মাঝে অদ্ভুত অক্ষর বা ভাষা ব্যবহার করে।
8. অর্থলোভী হয়, চিকিৎসার শর্তে বড় অংকের টাকা দাবি করে।


⚡ সংক্ষেপে:
👉 যে চিকিৎসা পুরোপুরি কুরআন-সুন্নাহর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ, সে রাকী সঠিক।
👉 আর যে চিকিৎসায় গুপ্তবিদ্যা, তাবিজ, কুসংস্কার, হারাম বা শরিয়তবিরোধী কিছু আছে, সে ভুয়া রাকী/কবিরাজ।


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: ⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

প্রশ্নঃ অনেক জিনের রোগী দেখি সাইকিয়াট্রিস্ট এর কাছে দেখিয়ে ঔষুধ খাওয়ার পর বলে এখন আর সমস্যা নাই, ভাল আছে।এটা যদি বুঝিয়ে...
16/09/2025

প্রশ্নঃ অনেক জিনের রোগী দেখি সাইকিয়াট্রিস্ট এর কাছে দেখিয়ে ঔষুধ খাওয়ার পর বলে এখন আর সমস্যা নাই, ভাল আছে।এটা যদি বুঝিয়ে বলতেন।


উত্তরঃ আপনার প্রশ্নটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

১. সব সমস্যা জ্বীনের হয় না
• অনেক সময় যেটাকে মানুষ “জ্বীনের সমস্যা” বলে মনে করে, আসলে সেটা মানসিক অসুস্থতা বা সাইকিয়াট্রিক ডিজঅর্ডার (যেমন: ডিপ্রেশন, সাইকোসিস, সিজোফ্রেনিয়া, OCD ইত্যাদি) হয়ে থাকে।

• এগুলোর চিকিৎসা ঔষধ ও কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে হলে রোগী সুস্থ হয়ে যায় আল্লাহর ইচ্ছায় । তাই ঔষধ খাওয়ার পর তার ভালো লাগা একেবারে স্বাভাবিক।


২. ঔষধ আসল জ্বীনকে সরায় না
• যদি কারও সমস্যার মূল কারণ সত্যিই জ্বীন, বদনজর বা যাদু হয়, তবে সাইকিয়াট্রিক ঔষধ সরাসরি জ্বীনকে প্রভাবিত করে না।

• তবে এই ঔষধ রোগীর মস্তিষ্কের কেমিক্যাল ব্যালান্স পরিবর্তন করে, ফলে রোগীর ঘুম ভালো হয়, ভয় কমে যায়, বিভ্রান্তি কমে যায়। এতে করে সে আপাতদৃষ্টিতে শান্ত অনুভব করে।


৩. দুটি কেস আলাদা করতে হয়

• কেস–১: যদি আসলেই মানসিক রোগ থাকে → ওষুধ কাজ করবে, “রুকইয়া শেসন” -এর দরকার হবে না।

• কেস–২: যদি জ্বীনের সমস্যা থাকে → রুকইয়ার গাইডলাইন দরকার। তবে ঔষধ খেলে সাময়িক শান্তি আসতে পারে, কারণ দেহ–মন শিথিল হয়, কিন্তু আসল সমস্যার সমাধান হয় না।


৪. কম্বাইন্ড কেস

অনেক রোগীর ক্ষেত্রে দুটো একসাথে থাকে—
• প্রথমে জ্বীনের আক্রমণে মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়।
• পরে তা সাইকিয়াট্রিক অসুস্থতায় রূপ নেয়।
এমন রোগীকে একসাথে রুকইয়া ও সাইকিয়াট্রিক চিকিৎসা দিতে হয়।


৫. সুতরাং

যে রোগী ঔষধ খেয়ে ভালো হচ্ছে, তার সমস্যাটা সম্ভবত আসলেই মানসিক রোগ ছিল বা অন্তত মানসিক উপসর্গগুলো বেশি প্রাধান্য পেয়েছিল।

👉 সব কিছুকে জ্বীনের সমস্যা মনে করলে ভুল হবে। ইসলামী রুকইয়া যেমন সত্য, তেমনি চিকিৎসা–বিজ্ঞানও আল্লাহর একটি নিয়ামত।


🟢 সারকথা
• শুধু মানসিক রোগ হলে: ডাক্তারি চিকিৎসার পাশাপাশি একজন মুসলিম হিসেবে রুকইয়ার ব‍েসিক গাইডলাইন ফলো করা দরকার।
• শুধু জ্বীনের সমস্যা হলে: রুকইয়ার গাইডলাইন মেনে চলা দরকার।
• দুটো মিলে থাকলে: ডাক্তারি চিকিৎসা + রুকইয়া একসাথে চলবে।

“আল্লাহু আ‘লাম”
👉 “আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন”।

🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: ⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

✦ “কারো নাম দিয়ে হাজিরা দেখা” বলতে সাধারণত বোঝানো হয়:কারো নাম লিখে বা ব্যবহার করে, সেই ব্যক্তির গায়েবি খবর বের করা, তার ...
15/09/2025

✦ “কারো নাম দিয়ে হাজিরা দেখা” বলতে সাধারণত বোঝানো হয়:

কারো নাম লিখে বা ব্যবহার করে, সেই ব্যক্তির গায়েবি খবর বের করা, তার অবস্থান বা অবস্থা জানা, বা তাকে উপস্থিত (হাজির) করা। এটি মূলত কাহিন, জাদুকর, বা ভবিষ্যদ্বক্তাদের কাজ—যা ইসলাম স্পষ্টভাবে হারাম ঘোষণা করেছে।


📖 কুরআনের দলিল
• আল্লাহ বলেন:
‎﴿قُلْ لَّا يَعْلَمُ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ الْغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ﴾
“আসমান ও জমিনের কেউ গায়েব জানে না, আল্লাহ ছাড়া।”
(সূরা আন-নামল 27:65)

অতএব, নাম ব্যবহার করে হাজিরা দেখা মানে হলো গায়েব জানা দাবি করা বা চেষ্টা করা—যা আল্লাহর একক গুণের সাথে শিরক।


📖 হাদীসের দলিল

রাসূল ﷺ বলেছেন:
‎«مَنْ أَتَى كَاهِنًا أَوْ عَرَّافًا فَصَدَّقَهُ بِمَا يَقُولُ، فَقَدْ كَفَرَ بِمَا أُنْزِلَ عَلَى مُحَمَّدٍ»
“যে ব্যক্তি কোনো কাহিন (গায়েব বলার লোক) বা আররাফ (জ্যোতিষী) এর কাছে গিয়ে তাকে সত্য মনে করবে, সে মুহাম্মদের ওপর যা নাযিল হয়েছে (কুরআন) তা অস্বীকার করল।”
(আবু দাউদ 3904, তিরমিযী 135, সহীহুল জামে 5939)


✦ রুকইয়া চিকিৎসায় এর বিধান
• রুকইয়া শরীয়াহ ভিত্তিক চিকিৎসা; কুরআন, সহীহ দো‘আ, আল্লাহর নাম ও তাওহীদের উপর নির্ভরশীল।
• কারো নাম লিখে হাজিরা দেখা, বা গায়েব বের করা, রুকইয়া নয়; বরং তা যাদু, কাহিনগিরি, শিরক বা ভুয়া পদ্ধতি।
• প্রকৃত রুকইয়ায় এসবের কোনো স্থান নেই।


✅ সংক্ষেপে:
কারো নাম দিয়ে হাজিরা দেখা ইসলাম অনুযায়ী হারাম, এটি গায়েব জানার চেষ্টা, আর এ ধরনের পদ্ধতি রুকইয়ার সাথে সম্পর্কিত নয়। বরং এটি জাদু ও কাহিনদের কাজ, যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে।


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: 01972-668345⁩
01715525747
01704992056

মনে রাখবেন✅ সব সমস্যা জ্বীন নয়✅ সব সমস্যা স্রেফ মানসিকও নয়✅ সত্যিকার রুকইয়া প্র্যাক্টিশনার = ইসলামী জ্ঞান + মানসিক স্বাস...
14/09/2025

মনে রাখবেন

✅ সব সমস্যা জ্বীন নয়
✅ সব সমস্যা স্রেফ মানসিকও নয়
✅ সত্যিকার রুকইয়া প্র্যাক্টিশনার = ইসলামী জ্ঞান + মানসিক স্বাস্থ্য জ্ঞান

জ্বীনের সাহায্যে চিকিৎসা কেন হারাম?❌ কারণ1. তাওহীদ ভঙ্গ হয় – মানুষ আল্লাহর বদলে জ্বীনের উপর নির্ভর করে।2. শিরক ও কুফরী চ...
13/09/2025

জ্বীনের সাহায্যে চিকিৎসা কেন হারাম?

❌ কারণ

1. তাওহীদ ভঙ্গ হয় – মানুষ আল্লাহর বদলে জ্বীনের উপর নির্ভর করে।

2. শিরক ও কুফরী চুক্তি – জ্বীন সাহায্য করতে গেলে সাধারণত শিরক/কুফরীর শর্ত রাখে।

3. প্রতারণা – তারা কিছু সত্য বলে, কিন্তু তার সাথে বড় বড় মিথ্যা ঢুকিয়ে দেয়।

4. ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণ – শুরুতে উপকার দিলেও পরবর্তীতে মানুষকে বিপদে ফেলে, নিয়ন্ত্রণ নেয়।

📖 আল্লাহ বলেনঃ
“আর নিশ্চয়ই কিছু মানুষ জ্বীনদের আশ্রয় গ্রহণ করত, ফলে তারা তাদের দুঃসাহস ও অহঙ্কারে বাড়িয়ে দিত।” (সূরা জ্বীন: ৬)


🕌 সাহাবা ও সালাফের অবস্থান
• কখনো জ্বীনের সাহায্য নেননি।
• সবসময় কুরআন, যিকির, দোয়া ও বৈধ ওষুধ দ্বারা চিকিৎসা করেছেন।


✅ হালাল চিকিৎসার উপায়
• কুরআন তিলাওয়াত
• দোয়া ও যিকির
• হিজামা (কাপিং থেরাপি)
• কালোজিরা, মধু, অলিভ অয়েল ইত্যাদি
• প্রফেশনাল ডাক্তারি চিকিৎসা


📌 সারসংক্ষেপ

👉 ইসলামে “সাহায্যকারী জ্বীন / পাক জ্বীন / মুসলিম জ্বীন” গ্রহণ বৈধ নয়।
👉 তারা সাময়িক উপকার দেখালেও আসলে ধোঁকা দিয়ে শিরকের দিকে টেনে নেয়।
👉 প্রকৃত সাহায্য একমাত্র আল্লাহর কাছেই চাইতে হবে।


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: 01972-668345⁩
01715525747
01704992056

সায়াটিকা (Sciatica) ও হিজামা (Cupping Therapy)🔹 সায়াটিকা কী?• সায়াটিকা হলো কোমর থেকে শুরু হয়ে নিতম্ব, উরু ও পায়ের নিচ পর...
11/09/2025

সায়াটিকা (Sciatica) ও হিজামা (Cupping Therapy)

🔹 সায়াটিকা কী?
• সায়াটিকা হলো কোমর থেকে শুরু হয়ে নিতম্ব, উরু ও পায়ের নিচ পর্যন্ত স্নায়ুতে ছড়িয়ে পড়া ব্যথা।

• সাধারণত কোমরের সায়াটিক নার্ভ চাপের মধ্যে পড়লে বা ডিস্ক স্লিপ (Herniated Disc), স্পাইনাল স্টেনোসিস, বা পেশির টান হলে এ সমস্যা হয়।

• উপসর্গঃ
• কোমর থেকে পায়ে ব্যথা ছড়ানো
• অবশভাব বা ঝিঝি ধরা
• পায়ে দুর্বলতা অনুভব করা
• দীর্ঘসময় বসলে ব্যথা বাড়া


🔹 হিজামা (Cupping) ও সায়াটিকা

হিজামা বা কাপিং থেরাপি সায়াটিকার ক্ষেত্রে নিরাপদ চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

কিভাবে কাজ করতে পারে:
• রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে
• প্রদাহ (Inflammation) কমাতে সাহায্য করে
• মাংসপেশীর টান কমায়
• স্নায়ুর চাপ হালকা করে


🔹 সায়াটিকার জন্য প্রচলিত হিজামা পয়েন্টসমূহঃ

👉 সায়াটিকার জন্য হিজামা (কাপিং) সাধারণত মূল স্নায়ুর চাপ ও ব্যথার পথ অনুযায়ী করা হয়। তবে রোগীর অবস্থা, ব্যথার স্থান ও থেরাপিস্টের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে পয়েন্ট ভিন্ন হতে পারে।

1. কোমরের নিচের অংশ (Lumbar spine – L4, L5, S1)
– মূল স্নায়ুর চাপের জায়গা।
2. নিতম্ব (Buttock area – সায়াটিক নার্ভ বের হওয়ার স্থান)
3. উরুর পিছনের দিক (Posterior Thigh – Hamstring line)
4. হাঁটুর পেছনে (Popliteal fossa)
– স্নায়ুর চাপ কমানোর জন্য।
5. পায়ের পেছনে (Calf muscle)
– ব্যথা ও ঝিঝি কমাতে।
6. গোড়ালি ও অ্যাকিলিস টেন্ডন (Ankle – Achilles region)
– নিচ পর্যন্ত ব্যথা ছড়ালে।
7. অতিরিক্ত সহায়ক পয়েন্ট
• কাঁধ ও ঘাড়ের পেছনে (কখনো ব্যথা উপরের অংশে ছড়িয়ে পড়লে)
• সাধারণ Detox পয়েন্ট যেমন কাহিল (কাঁধের মাঝ বরাবর)


🔹 করণীয়
• অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত হিজামা থেরাপিস্ট এর কাছে করতে হবে
• হালকা ব্যায়াম, ওজন নিয়ন্ত্রণও সায়াটিকার চিকিৎসায় কার্যকর
• হিজামার পাশাপাশি প্রয়োজন অনুযায়ী মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট নিতে পারেন


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: 01972-668345⁩
01715525747
01704992056

“সেহের মহব্বত” (سحر محبّت)• সেহের (سحر) অর্থ: জাদু, মন্ত্র, টোনা। আরবি ও ফার্সি উভয় ভাষায় এর মানে মূলত ম্যাজিক বা মন্ত্র...
11/09/2025

“সেহের মহব্বত”
(سحر محبّت)

• সেহের (سحر) অর্থ: জাদু, মন্ত্র, টোনা। আরবি ও ফার্সি উভয় ভাষায় এর মানে মূলত ম্যাজিক বা মন্ত্রবলে প্রভাব বিস্তার।
• মহব্বত (محبّت) অর্থ: ভালোবাসা, প্রেম, অনুরাগ।

👉 সুতরাং সেহের মহব্বত বলতে বোঝানো হয়—
জাদু বা টোনার মাধ্যমে কারো মনে কৃত্রিম ভালোবাসা সৃষ্টি করা, অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে ভালোবাসা না থাকা সত্ত্বেও মন্ত্র, তাবিজ বা জাদুবলে তাকে প্রেমে বাঁধা।

ইসলামী দৃষ্টিকোণ:
• এটি একধরনের হারাম (নিষিদ্ধ) জাদু।
• কুরআন ও হাদীসে “সেহের” বা “যাদু”কে কুফর ও মারাত্মক গুনাহ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
• মহব্বতের সেহের শয়তানি কার্যক্রমের একটি ধাপ, যেখানে জ্বীন ও শয়তানকে কাজে লাগিয়ে মানুষের অন্তরে অস্বাভাবিক টান বা প্রেম সৃষ্টি করা হয়।

ফলাফল:
• এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কৃত্রিম টান তৈরি হতে পারে, আবার কখনও প্রেমে পড়ার মতো প্রবল আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।
• দীর্ঘমেয়াদে এটি মানসিক যন্ত্রণা, পারিবারিক সমস্যা ও ঈমানের ক্ষতি ডেকে আনে।


🏥 সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসার অনন্য প্রতিষ্ঠান
হিজামা এন্ড রুকইয়া ফাউন্ডেশন
🌐 www.HijamaRuqyahBD.com
যোগাযোগ: @⁨01972-668345⁩
01715525747
01704992056

Address

House:#23, (3rd Floor, Road 2A, Sector 15, Block C, Uttara, (besides Diabari Metro #01 Uttara North ) Dhaka
Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hijama & Ruqyah Foundation Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hijama & Ruqyah Foundation Bangladesh:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram