Clinical Dietician - Ummay Salma Tamanna

Clinical Dietician -  Ummay Salma Tamanna Hi, I am a Clinical Dietitian. For appointment please call 01751444815 Dietician & Nutrition Specialist
(2)

 #জাতীয়_পুষ্টি_সপ্তাহ২০২৫ #পুষ্টিকর_খাবার_সার্বজনীন  #পুষ্টিবিদফাউন্ডেশন
31/05/2025

#জাতীয়_পুষ্টি_সপ্তাহ২০২৫
#পুষ্টিকর_খাবার_সার্বজনীন

#পুষ্টিবিদফাউন্ডেশন

নবজাতক বাচ্চাদের কমন প্রবলেম। বাচ্চারা প্রচন্ড মোচড়া মোচড়ি করে, গা চারাচারি করে, মুখ লাল হয়ে যায় মুখ দিয়ে অ্যা.. ও্যা......
29/05/2025

নবজাতক বাচ্চাদের কমন প্রবলেম। বাচ্চারা প্রচন্ড মোচড়া মোচড়ি করে, গা চারাচারি করে, মুখ লাল হয়ে যায়
মুখ দিয়ে অ্যা.. ও্যা...শব্দ করে কুঁকড়ে যায়...মনে হয় তার সারা শরীরে ব্যাথা.. বুকে ব্যাথা.. কি না কষ্ট হচ্ছে বাবুটার।সাধারনত পায়খানা প্রাসবের আগে এরকম বেশি করে।মনে হয় পায়খানা অনেক শক্ত হয়ে আছে।বাস্তবে তেমনটি নয়।
শিশু ডাক্তাদের কাছে এই প্রবলেমটা নিয়ে মায়েরা প্রায় আসেন৷ অনেক ভয়ে থাকেন।

এটাকেই বলে infant dyschazia. শিশুদের পেশির সমন্বয়হীনতার কারনে এমনটি হয়।(Lack of muscle coordination)।
সাধারনত পায়খানা করার সময় পেটের চাপ বাড়াই ( abdominal pressure) আর পায়খানার রাস্তার আশেপাশের পেশি শিথিল করি। তখন পায়খানা হয়ে যায়।
কিন্তু বাবুরা এই কাজটি করতে পারে না। তখন পুরো শরীরটাই মোচড়া মোচড়ি শুরু করে।

একটু বয়স হলেই এটা পুরোপুরি ঠিক হয়ে যায়।
তাই টেনশনের কোন কারন নেই।

তাই হুদাই বাচ্চার মাকে বকাঝকা না করি। তাকে দোষারোপ না করি।

আর #ভাটাম করি এ ডাক্তার ও ডাক্তার করিয়া কোন লাভ নাই।সময় দেন ঠিক হয়ে যাবে।

চল্ উট.. তোক কনু না ওটে যাই... কতো কতা....

ডা. সাদিক হাসনাইন
শিশু স্বাস্থ্য চিকিৎসক

24/05/2025
শুভ রাত্রি❤️❤️
23/05/2025

শুভ রাত্রি❤️❤️

16/04/2025

তারপর রোজা, ঈদ, বৈশাখের পর কে কে ওজন বাড়িয়ে ফেললেন??

"অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও রোগ সারছে না, বাংলাদেশের শিশুদের জন্য ভয়া'বহ সংকেত"⁉️✍️মিসেস তাসমিন নাহার মিথুনের আট বছরের মেয়...
12/04/2025

"অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও রোগ সারছে না, বাংলাদেশের শিশুদের জন্য ভয়া'বহ সংকেত"⁉️

✍️মিসেস তাসমিন নাহার মিথুনের আট বছরের মেয়ে গত কয়েকদিন ধরে ঢাকার শিশু হাসপাতালে আছে। সাধারণ ইউরিন ইনফেকশনের সমস্যা নিয়ে তাকে এখানে ভর্তি করা হয়েছিল।

কিন্তু ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ে যে মেয়েটি 'মাল্টিপল অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট' -
অর্থাৎ তার শরীরের জীবাণু ধ্বংস করতে বেশ কয়েক ধরণের ওষুধ এখন আর কাজ করবে না।

এমন অবস্থায় চিকিৎসকরা তার মেয়ের জন্য কিছু ওষুধ দিয়ে পুনরায় পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন।

দ্বিতীয় পরীক্ষাতেও সেখানে দেখা যায় যে, শিশুটির শরীরে জীবাণু ধ্বংস করতে ওষুধটির যে শক্তিকে কাজ করার কথা ছিল, সেটা তেমনটা কাজ করছেনা।

এখন তৃতীয় ধাপের ওষুধ ও ডাক্তারি পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে মিসেস মিথুনের মেয়েকে। তার পুরোপুরি সেরে ওঠা নিয়ে নিজের উদ্বেগের কথা জানান মিসেস মিথুন।

"ইউরিন কালচারে ১৮টা অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে টেস্ট করা হয় এর মধ্যে ১১টাই রেসিস্ট্যান্ট আসে। যেগুলো রেসিস্ট্যান্ট নয়, সেগুলোর মধ্যে একটা ঠিকমতো কাজ করছে না। "আমি ভাবতেও পারিনি, আমার মেয়ের এমন অবস্থা হবে" - বলছিলেন মিসেস তাসমিন নাহার।
সম্প্রতি ঢাকার একটি হাসপাতালে এক নবজাতকের মেডিকেল পরীক্ষাতেও দেখা যায় যে শিশুটি প্রায় ১৮টি অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট।
এ থেকে ধারণা করা যায় যে, এই অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স বাংলাদেশের জন্য এখন নতুন আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

📌এন্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স কি?
চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে সেই সব ঔষধ - যা রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক বা পরজীবী ধ্বংস করে।
এখন এই ওষুধ যদি সঠিক নিয়মে প্রয়োগ করা না হয় - তাহলে এক পর্যায়ে ওই জীবাণু সেই ওষুধের বিরুদ্ধে নিজেদের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। ফলে সেই ওষুধে আর কোন কাজ হয়না।
একেই বলে 'অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স' - অর্থাৎ যখন ব্যাকটেরিয়ার ধ্বংস করার ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা থাকে না।

📌শিশুদের কেন এন্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট হয়?

আইসিডিডিআরবির জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী জানান,প্রতিদিন হাসপাতালে ভর্তি আসা রোগীদের একটি বড় অংশের মধ্যেই এই সমস্যা দেখা যায়।
"আমরা এরকম শিশুদের পরীক্ষা করেছি, যারা আমাদের কাছে আসার তিন মাস আগেও কোন অ্যান্টিবায়োটিক খায়নি। অথচ তাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়াগুলো মাল্টিপল ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট।"
"এর মানে শিশু এন্টিবায়োটিক না খেলেও প্রকৃতি-পরিবেশে থাকা এসব ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট জীবাণু তাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং ওষুধ কাজ করছে না। অর্থাৎ আমরা কেউই অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট নই। শিশুরা তো নয়ই।"
বর্তমান পরিস্থিতিকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বড় ধরণের অশনি সংকেত হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বে যে হারে নতুন অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করা হচ্ছে তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি হারে বাড়ছে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। যার ফলে অদূর ভবিষ্যতে সামান্য হাঁচি-কাশি-জ্বরেও মানুষের মৃত্যু ঝুঁকি হতে পারে বলে সতর্ক করছেন।
"একটা অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার করতে লাগে ১৫ বছর, ওটার বিপরীতে ব্যাকটেরিয়া রেসিস্ট্যান্স হতে লাগে এক বছর। আগামী সাত বছরে দুইবারের বেশি অ্যান্টিবায়োটিক আসার সম্ভাবনা নেই। এক সময় দেখা যাবে, রোগের জীবাণুকে কোন ওষুধ দিয়েই ধ্বংস করা যাচ্ছে না।"

📌পরিবেশে এই রেসিস্ট্যান্স কিভাবে তৈরি হয়?
শিশুদের এমন অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট হওয়ার পেছনে জেনেটিক বা বংশগত কোন কারণ না-ও থাকতে পারে।
তবে আমরা যেসব প্রাণীর মাংস বা শাকসবজি খাই - সেইসব প্রাণীর শরীরে বা সবজির উৎপাদনে যদি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, সেগুলো রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, যার প্রভাব মানুষের ওপর পড়ে।
"মানুষের প্রোটিনের জন্য যেহেতু, মাছ, মুরগি, গরু দরকার এবং সেগুলোকে সস্তায় বাঁচানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক দরকার। অর্থাৎ মানুষকে তার প্রোটিনের জন্যে ভবিষ্যতকে ঝুঁকিগ্রস্ত করা হচ্ছে।"
এছাড়া হাসপাতাল থেকে শুরু করে রেসিস্ট্যান্ট ব্যক্তির হাঁচি-কাশি মল-মূত্র থেকেও তা ছড়াতে পারে বল।

📌করণীয় কি?
চারটি প্রাথমিক সচেতনতা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

✔️প্রথমত, চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক কেনা/বিক্রি বন্ধ করতে হবে।

✔️দ্বিতীয়ত, সকল অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের প্যাকেটের রং লাল করতে হবে। এবং অন্যান্য ওষুধ থেকে আলাদা রাখতে হবে, যেন মানুষ সহজেই পার্থক্য করতে পারে।

✔️তৃতীয়ত, অ্যান্টিবায়োটিকের ডোজ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না, ডোজ সম্পূর্ণ করতে হবে এবং নিয়ম মেনে খেতে হবে।

✔️চতুর্থত, জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডায়রিয়া এই চারটি রোগ সারাতে অ্যান্টিবায়োটিকের কোন প্রয়োজন নেই। তাই চিকিৎসককে এই চারটি কন্ডিশনে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

সব মিলিয়ে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, ওষুধ সেবন করার বিষয়ে যথার্থ জ্ঞান ও তার প্রয়োগের মাধ্যমে এই ভয়াবহ অভিশাপ ঠেকানো সম্ভব।
--------------------------------------------------------------------------------------------

তথ্যসুত্র:বি'বি'সি'-----------------------------------------------------------

31/03/2025

ঈদ মোবারক ❤️❤️

ভূমিকম্প হলে দৌড়াদৌড়ি করবেন না। বড় ভূমিকম্পের স্থায়িত্বকালও এক থেকে দেড় মিনিটের বেশি হয় না। আমি আপনি উসাইন বোল্ট না। আমর...
30/03/2025

ভূমিকম্প হলে দৌড়াদৌড়ি করবেন না। বড় ভূমিকম্পের স্থায়িত্বকালও এক থেকে দেড় মিনিটের বেশি হয় না। আমি আপনি উসাইন বোল্ট না। আমরা এক মিনিটের মধ্যে বাসার গেট খুলে বের হয়ে সিড়ি দিয়ে নেমে সব বাড়ি ছাড়িয়ে খোলা মাঠে যেতে পারব না। ভূমিকম্প হলে শতকরা ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষ মারা যান অথবা বেশি আহত হন ছুটাছুটি করতে গিয়ে। কারণ সিড়ি, দরজা- এসব জায়গার ভিত খুব হাল্কা হয়। সবার আগে এগুলোই ধসে পড়ে।

ভূমিকম্প হলে রুমের কোণায় চলে যান। মাথার উপর শক্ত কিছু ধরে বসে পড়ুন। কিছু না পেলে মাথার উপর হাত দিয়ে বসে পড়ুন। এতে বেশিরভাগ মানুষ বেঁচে যায়। আর হ্যাঁ, আজান দিন। দরূদ শরীফ পড়ুন। এই ক্ষুদ্র সময়ে আমার আপনার আর কিছু করার নেই। এটাই নির্মম সত্য।

(অনেক জায়গায় খবর আসছে বাংলাদেশেও আগামী ৭২ ঘন্টায় 'মৃদু ভূমিকম্প' হতে পারে। সত্যি কি নিউজটা? জানি না, তবে সব বিশেষজ্ঞের মতেই ডাউকি ফল্টের কারণে কোন একদিন বাংলাদেশে নিশ্চিতভাবে প্রচন্ড ভূমিকম্প হবে। যেদিন হবে, সেদিন তৎক্ষণাৎ ঢাকায় অন্তত ৭২০০০ বাড়ি ধ্বসে পড়বে। মানুষ মারা যাবে লাখ লাখ। আর ঢাকা পরিণত হবে পরিত্যক্ত নগরীতে।

ডাউকি ফল্টের কারণে হোক বা না হোক, এই অবিচার অন্যায় আর পাপাচারের দেশে ভূমিকম্প তো এম্নিও পাওনা বোধহয়। তাই মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকাই ভালো। ধন্যবাদ!

Collected

28/03/2025

আজকে কি দিয়ে ইফতার করলেন??

Address

Ibn Sina Diagnostic & Consultation Centre, Badda, Cha/72/1, Progoti Sarani, Uttar Badda
Dhaka
1212

Telephone

+8801751444815

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Clinical Dietician - Ummay Salma Tamanna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Clinical Dietician - Ummay Salma Tamanna:

Share

Category

সুস্বাস্থ্যই আপনার সুখের উৎস।সুস্থ থাকতে আপনার প্রয়োজন মহান আল্লাহর ইচ্ছা, রহমত এবং সঠিক পুষ্টিসম্মত খাবার, এক্সপার্টের পরামর্শ

আমি পুষ্টিবিদ উম্মে সালমা তামান্না।আমি নিয়মিত চেম্বার করছি ইবনে সিনা ডায়াগনষ্টিক আ্যন্ড কনসালটেশন সেন্টার, বাড্ডা শাখায় । ইবনে সিনাতে আপনারা আমাকে পাবেন প্রতি রবি মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

ইবনে সিনাতে আ্যপয়েন্টমেন্ট পেতে ফোন করুন : ০২৮৮৩৫৫৫৬-৭ ০১৮৩২৮২০৯৫০, ০১৮৪৪০২২২২৮

এছাড়াও আমি মেডিনোভা মেডিকেল, মালিবাগ শাখায় শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে ৭টা পর্যন্ত চেম্বার করছি।

মেডিনোভায় আ্যপয়েন্টমেন্ট পেতে ফোন করুন : ০১৭৯০১১৮৮৫৫, ০১৭৯০১১৮৮৬৬, ০১৯৭০৯৯০০১০০