HHDO It is a privately Funded & Donor dependent. No

A non profit humanitarian organization that is committed to ensuring proper fast aid & proper treatment for the helpless, poor, disabled & neglected people & for the socio-economic development of that community.

পর্ব: ১৩১আজকের বিষয়: নবজাতকের ঘুম। নবজাতক(০-২৮দিন) ২৪ ঘন্টায় সাধারণত ১৮-২০ ঘন্টা ঘুমায়।কারন মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় বাচ্...
03/10/2023

পর্ব: ১৩১
আজকের বিষয়: নবজাতকের ঘুম।

নবজাতক(০-২৮দিন) ২৪ ঘন্টায় সাধারণত ১৮-২০ ঘন্টা ঘুমায়।কারন মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় বাচ্চা প্রায় সবসময় ঘুমিয়ে থাকতো।বয়স বাড়ার সাথে বাচ্চার ঘুমের সময় কমে আসে। তাদের ঘুমের নিদিষ্ট সময়ে নেই, তাই জেগে থাকারও নিদিষ্ট সময় নেই।
দিন রাতের পার্থক্য বুঝতে পারে না, দিন রাত তাদের কাছে একই রকম।

১২ সপ্তাহ পর এরা দিন রাতের পার্থক্য বুঝতে পারে।
তাই এসময় সবচেয়ে বেশী সমস্যায় পরেন মা বাবা।
এসময় নবজাতক একনাগারে ২-৩ ঘন্টা ঘুমায়।কোন কোন সময় ৩-৪ ঘন্টা ঘুমায়। ঘুম বাচ্চা বিকাশ ও বৃদ্ধি তে সাহায্য করে। ঘুম শিশুর প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
বাচ্চা যদি কম ঘুমায় তাহলে Room temperature ও Light adjust করে নেবেন।বাচ্চা ক্ষুদার্থ কিনা সেটাও খেয়াল রাখবেন।

এজন্যই সন্তান যখন ঘুমাবে মাও তখন ঘুমাবে এটা পরামর্শ। ঘুম না আসলে বাচ্চার সাথে শুয়ে থাকুন বিশ্রাম হবে। বাচ্চাকে সবসময়ই এপাশ ওপাশ করে শোয়াবেন। কোন সময় উপুর করে শোয়াবেন না।কারন এবয়সে যেহেতু বাচ্চা উল্টাতে পারে না,ফলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। খাবার প্রয়োজন হলে ২-৪ ঘন্টা পরপর এরা ঘুম থেকে জেগে উঠে।

লাইক ও কমেন্ট করুন
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১৩০আজকের বিষয়: শিশুর পেট ফাঁপা। শিশুদের পেট ফাঁপা একটি পরিচিত সমস্যা। কার্বো হাইড্রেট জাতীয় খাবার বেশী খেলে বা বদ ...
28/08/2023

পর্ব: ১৩০
আজকের বিষয়: শিশুর পেট ফাঁপা।

শিশুদের পেট ফাঁপা একটি পরিচিত সমস্যা। কার্বো হাইড্রেট জাতীয় খাবার বেশী খেলে বা বদ হজম হলে শিশুর পেটফাঁপা সমস্যা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হলেও এ সমস্যা হয়।ভাজাপোড়া চিপস বেকারী বা হোটেলের খাবারে এ সমস্যা হয়।।

নবজাতকের দুধ খাওয়ার সময় এবং কান্নাকাটি করার সময় প্রচুর বাতাস পেটে ঢুকে যায় তখন এই সমস্যা হয়। নবজাতকে দুধ খাওয়ানোর ঘাড়ে নিয়ে হাটুন পেটে পিঠে চলতো ভাবে হাত বুলিয়ে দিন বাতাস বের হবে এবং বাচ্চা আরাম বোধ করে।

খাবারের অনিয়ম হলে পেট ফাঁপা হয়।ফলমূল টুকরো করে খাওয়াবেন বা জুস করে খাওয়াবেন। কাজেই সমস্যা গুলো এড়িয়ে চললে শিশুর পেট ফাঁপা এরানো যায়।

লাইক ও কমেন্ট করুন
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৯আজকের বিষয়: কানের যত্ন।কানে খোল বা ওয়ক্স হলে শ্রবন শক্তি কমে যায়,কানে ব্যাথা হয় ও কান চুলকায়। কান পরিষ্কার করার...
27/08/2023

পর্ব: ১২৯
আজকের বিষয়: কানের যত্ন।

কানে খোল বা ওয়ক্স হলে শ্রবন শক্তি কমে যায়,কানে ব্যাথা হয় ও কান চুলকায়। কান পরিষ্কার করার জন্য কটন বাড বা কোন কিছু কানে ঢুকাবেন না। কানে এক ধরনের ফিল্টার আছে যা নিজে থেকে কান পরিষ্কার রাখে। কানে কোন কিছু ঢুকালে কানে ইনফেকশন হতে পারে ও কানের পর্দার সমস্যা হতে পারে এমনকি ফুটা হতে পারে।

ঠান্ডা লাগলে কানে ব্যাথা হয়,ওয়াক্স বা খোল জমলে কানে ব্যাথা হয়,গলায় বা টনসিলাইটিস হলে গলায় ব্যাথা হয়। ব্যাথা হলে কান্নাকাটি করে বারবার কানে হাত দেয় রাতে ঘুমায় না,জ্বর হয়। কাশি হয় নাক দিয়ে পানি পরে। জ্বর ব্যাথার জন্য Renova syp drop suppository বয়স ও ওজন অনুযায়ী ব্যাবহার করা যাবে।

ইনফেকশন হলে চিকিৎসক এর পরামর্শে এন্টিবায়োটিক খাওয়াবেন, কান শুকনো রাখবেন, পানি যেনো না ঢুকে। ওয়াক্স বা খোল হলে চিকিৎসক এর পরামর্শে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করবেন।৩-৫ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে। কান ভালো রাখতে হলেঃ কানে কোন কিছু ঢুকাবেন না। ঠান্ডা লাগাবেন না। বসে মায়ের দুধ খাওয়াবেন।

লাইক ও কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৮আজকের বিষয়: শিশুর ডেপলোমেন্টাল  মাইলস্টোন। প্রতিটি বাবা-মা শিশু বেড়ে উঠায় সময় খুশির অন্ত থাকে না। একটু বর্তায় হ...
26/08/2023

পর্ব: ১২৮
আজকের বিষয়: শিশুর ডেপলোমেন্টাল মাইলস্টোন।

প্রতিটি বাবা-মা শিশু বেড়ে উঠায় সময় খুশির অন্ত থাকে না। একটু বর্তায় হলে চিন্তার অন্ত থাকে না।

০-৩ মাসের বাচ্চাঃ
বাবা-মা র আওয়াজ বুঝতে পারে। ঘাড় শক্ত হয়।
অপরিচিত কাউকে দেখলে হেঁসে উঠে।

৪-৬ মাসঃ
ঘাড় শক্ত হয়। নিজে পাল্টি খেতে পারে।
হাত দিয়ে খেলনা ধরতে পারে।

৭-১২ মাসঃ
নাম ধরে ডাকলে সারা দেয়। হামাগুড়ি দেয়। বাবা মা বলতে পারে। সোজা হয়ে দাড়ায়। টলমল পায়ে হাঁটতে পারে। ২/৩ শব্দের বাক্য বলে।

১৩-১৪ মাসঃ
খেলনায় আগ্রহ বাড়ে। সহজ নির্দেশ বুঝতে পারে।

৩ বছরঃ
সিরি দিয়ে উঠতে পারে। বল ছুরতে পারে, ধরতে পারে।
অন্যদের অনুকরণ করে। শরীরের অংশের নাম বলতে পারে। ২/৩ টি শব্দের বাক্য বলে।

৪ বছরঃ
নতুন মানুষের সাথে আলাপ জমবে। লিখতে শেখে।
তিন চাকার সাইকেল চালাতে পারে। বন্ধুর নাম বলতে পারে। রং বুঝতে পারে। বড় বাক্য বলতে পারে। অন্য দের সাথে খেলতে পছন্দ করে। তার পছন্দ অপছন্দ সমন্ধে বলতে পারে। স্মরণ শক্তি থেকে বলতে পারে।
গল্প বলে।

৫ বছরঃ
নিজের নাম বলতে পারে। স্কুলের নাম বলতে পারে।
বাড়ীর ঠিকানা বলতে পারে। খেলনা চাইবে,বায়না ধরবে। পছন্দের খাবার চাইবে। নাচ গান অভিনয় করা পছন্দ করে। কোওপারেটিভ হয় ডিমান্ডিং হয়।

লাইক ও কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৭আজকের বিষয়: হাইপোথাইরয়েড মায়ের বাচ্চা। যারা বিবাহীত ও বাচ্চা নেয়ার কথা চিন্তা করছেন তাদের অবশ্যই থাইরয়েড হরমোনে...
21/08/2023

পর্ব: ১২৭
আজকের বিষয়: হাইপোথাইরয়েড মায়ের বাচ্চা।

যারা বিবাহীত ও বাচ্চা নেয়ার কথা চিন্তা করছেন তাদের অবশ্যই থাইরয়েড হরমোনের পরীক্ষা করা উচিত। যদি কোন মায়ের আগে থেকে বা নতুন করে হাইপোথাইরয়েড ধরা পরে তবে সঠিক চিকিৎসা নিলে মা ও শিশু নিরাপদ থাকে। মায়ের হাইপোথাইরয়েড থাকলে উভয়ের জীবন ঝুঁকিতে থাকে। গর্ভাপাত হতে পারে এবং মৃত্যু সন্তান প্রসব করতে পারে।

বাচ্চা হওয়ার ৩-৭ দিনের মধ্যে বাচ্চার ব্লাড টেস্ট করতে হয় যদি TSH লেবেল বেশি হয় বা T4 লেবেল কম হয় তাহলে দ্রুত শিশু বিশেষজ্ঞ দেখাবেন। বাচ্চার ওজন বেড়ে যাচ্ছে বা কম হচ্ছে ঠিক মত বড় হচ্ছে না,জন্ডিস দেরীতে ভালো হয়,নাভীর হার্নিয়া বাচা কম নরাচরা করে, কান্নাকাটি কমকরে, নরম তুলতুলে, জিহবা বড় ও মোটা,বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বেটে, শুকনো খসখসে চামড়াও হার্টের সমস্যা হতে পারে।

প্রতিটি মায়ের TSH T4, থাইরয়েড এর আল্ট্রাসাউন্ড, আইসোটোপ স্ক্যান পরীক্ষা করা জরুরী। মায়ের হাইপোথাইরয়েড থাকলে থাইরয়েড হরমোনের Replace করলে মা ও বাচ্চা দুই জনে সুস্থ থাকে।
মায়ের জন্য T4 Level স্বাভাবিক থাকা জরুরি।
৪-৬ সপ্তাহ পরপর মায়ের টেস্ট করতে হবে, চিকিৎসক এর পরামর্শে ওষুধ খাবেন ডোজ মিস করা যাবে না।

থাইরয়েড হরমোনের লেবেল ঠিক থাকলে বাচ্চা শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী হবে না। বাচ্চার হাইপোথাইরয়েড ধরা পরলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে। লেভোথাইরোক্সিন মুখে খাওয়া টেবলেট দিয়ে শিশু বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শে চিকিৎসা নিতে হবে। আজীবন চিকিৎসা নিতে হবে। থাইরয়েড হরমোন মস্তিষ্কের বিকাশ ও বৃদ্ধিতে সরাসরি ভুমিকা রাখে।

লাইক ও কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৬আজকের বিষয়: কখন ডেঙ্গু টেষ্ট করাবেন।ডেঙ্গেুর এখন ভয়াবহতা চলছে ঢাকায়, এমন কোন বাসা নেই যেখানে ডেঙ্গু হানা দেয় না...
19/08/2023

পর্ব: ১২৬
আজকের বিষয়: কখন ডেঙ্গু টেষ্ট করাবেন।

ডেঙ্গেুর এখন ভয়াবহতা চলছে ঢাকায়, এমন কোন বাসা নেই যেখানে ডেঙ্গু হানা দেয় নাই। ডেঙ্গু আতংকে ঢাকা সহ সারা দেশবাসী আতংকিত। তবে জ্বর হলেই ডেঙ্গু নয়।হতে পারে নিউমোনিয়া, প্রসাবে ইনফেকশন, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া কিংবা ফ্লুলু।তাই যেকোনো পরীক্ষা করাতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নেবেন।

জ্বরের প্রথম দিন থেকে NS1 পজিটিভ আসে। তবে ৪-৫ দিন এটি নেগেটিভ হয়ে যায়। তারপর দরকার নাই। ৪-৫ দিন এন্টিবডি IgM পজিটিভ আসে। এটা ১০দিন পর নেগেটিভ হয়ে যায়। তারপর এন্টবডি IgG পজিটিভ আসে।। তাই পরীক্ষার ব্যাপার টা নিজে নিজে না করে চিকিৎসক এর পরামর্শে করাবেন।

সাথে কিছু Supporting পরীক্ষা করাতে হয়। যেমন CBC,হেমাটোক্রিট,প্লাটেলেট ও যকৃতের এসজিপিটি।
ডেঙ্গুতে Platelets কমে Thorombocytopenia হয়।
Hematocrit বাড়ে ও SGPT বাড়ে। প্রাথমিক ইনফেকশন হলে CBC,NS1 পরীক্ষা করাবেন।

প্লাটেলেট ৪-৫ দিন পর কমতে শুরু করে তাই আগে পরীক্ষা করে লাভ নেই। এন্টিবডি ৪-৫ দিন পর বডিতে তৈরী হয়,তার আগে করে কোন লাভ নেই। কাজে অপ্রয়োজনীয় ও অসময়ে পরীক্ষা করাবেন না।বিভ্রান্ত হতে পারেন।

লাইক কমেন্ট প্রশ্ন ও শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৫আজকের বিষয়: ডায়াবেটিক মায়ের বাচ্চার যত্ন ও ঝুকি।আপনার যদি আগে থেকে অথবা গর্ভকালীন ডায়া- বেটিস হয়ে থাকে তাহলে বা...
12/08/2023

পর্ব: ১২৫
আজকের বিষয়: ডায়াবেটিক মায়ের বাচ্চার যত্ন ও ঝুকি।

আপনার যদি আগে থেকে অথবা গর্ভকালীন ডায়া- বেটিস হয়ে থাকে তাহলে বাচ্চার নেওয়ার জন্য কিছু পরিকল্পনা করতে হবে। যেমন Diet plan, ব্যায়াম ও চিকিৎসা। আপনার যদি গ্লুকোজ বেশি থাকে তাহলে গ্লুকোজ প্লাসেন্টা অতিক্রম করে এবং শিশু শরীরে গ্লুকোজ বেড়ে যায়।

সময়ের সাথে অতিরিক্ত গ্লুকোজ চর্বিতে পরিনত হয় ও শিশুর আকার বড় হয়।স্বাভাবিক এর চেয়ে আকার বড় হলে শিশু ও মায়ের উভয়ের ঝুঁকি বেড়ে যায়। গর্ভ- কালীন শিশুর শরীরে ইনসুলিন বেশী ছিল ফলে জন্মের পরপরই শিশুর রক্তে গ্লুকোজ কমে যেতে পারে। এসব সমস্যা যেন না হয় তার জন্য ডায়েট প্ল্যান ব্যায়াম ও চিকিৎসা প্রয়োজন।

ডায়াবেটিস ধরা পরলে বাড়তি যত্ন নিতে হবে নিজের জন্য ও অনাগত শিশুর জন্য। ভাতরুটি আলু কমিয়ে শাকসবজি ও প্রোটিনের পরিমান খাদ্যে বাড়াতে হবে।
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটুন। হাটা সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম।
ফলে ডায়াবেটিস কন্ট্রোল থাকবে ও শিশুর বিকাশ স্বাভাবিক হবে ও প্রসব কালীন জটিলতা হবে না।

নিয়মিত রক্তের গ্লুকোজ পরীক্ষা করে দেখবেন।
ডায়াবেটিস কন্ট্রোল না থাকলে Abortion হতে পারে, অপরিপক্ক বাচ্চা জন্মনিতে পারে, গর্ভে সন্তান মৃত্যু হতে পারে,অতিরিক্ত ওজন হতে পারে Neurological impairment, জন্ডিস ও জন্মগত হৃদরোগ ও অন্যান্য ত্রুটিগুলো নিয়ে জন্ম নিতে পারে।

পরবতীতে বাচ্চার ডায়াবেটিস এর Chace বেড়ে যায়।
জন্মের পর যত দ্রুত সম্ভব বাচ্চাকে মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে এবং ২ঘন্টাপরপর অথবা বাচ্চা যখনই খেতে চাবে দুধ খাওয়াবেন।ফলে Glucose level stable থাকবে। বাচ্চার গ্লুকোজ এর পরিমাণ দেখতে হবে প্রয়োজন হলে শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করাবেন।

লাইক ও কমেন্ট করুন
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৪আজকের বিষয়: শিশুর টনসিল সমস্যা। শীতের আমেজ অনুভুত হচ্ছে। সাথে শিশুদের গলা ব্যথা সর্দি কাশি জ্বর শুরু হয়েছে। ৫-১...
10/08/2023

পর্ব: ১২৪
আজকের বিষয়: শিশুর টনসিল সমস্যা।

শীতের আমেজ অনুভুত হচ্ছে। সাথে শিশুদের গলা ব্যথা সর্দি কাশি জ্বর শুরু হয়েছে। ৫-১৫ বছরের বাচ্চাদের টনসিলাইটিস হওয়ার প্রবনতা বেশি হয়। তবে যেকোনবয়সে এটা হতে পারে। ৪-১০ বছর পর্যন্ত টনসিল বড় থাকে, ১২ বছরের দিকে ছোট হয়ে আসে, এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। টনসিল শরীরের অভ্যান্তরীন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা গরে তোলে।শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে।

কি করবেনঃ
পানি ও তরক জাতীয় খাবার বেশী খাবে। পুষ্টিকর খাবার গুলো খাওয়াবেন। লেবু তুলসি মধু মিশ্রিত হালকা গরম পানি খাওয়াবেন ব্যাথা জন্য Reset / Fast Syrup Suspension খাওয়াবেন। চিকিৎসক এর পরামর্শে এন্টিবায়োটিক খাওয়াবেন। গলা ব্যাথা টনসিল ও মুখ গহবরের বিভিন্ন সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস জনিত সংক্রমণ কারণে এসমস্যা হয়ে থাকে।

মুলত গ্রুপ এ বিটা হিমোলাইটিক স্ট্রেপটোকক্কাস জীবাণু দিয়ে ইনফেকশন হয়। টনসিলাইটিস এর প্রথম সমস্যা গলা ব্যাথা। এতে টনসিল ফুলে যায়, লালা ঝরে জ্বর হয়। টনসিল বড় হয়ে শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে যায়।
খেতে সমস্যা হয়। টনসিল এর পাশে ফোড়া হয়।স্বর পরিবর্তন হয়।টনসিল এর আশেপাশে রেশ হয়।
White or Yellow patches over tonsils. নিশ্বাসে দুর্গন্ধ হয়। বাচ্চা প্রচুর কান্নাকাটি করে।

অনেক সময় টনসিলাইটিস এর জীবাণু হার্টের সমস্যা করে। টনসিলাইটিস হলেই অপারেশন লাগে এ ধারণা ভুল। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপারেশন লাগে যেমন পরপর ৩ বছর প্রতি বছর তিন বারের বেশী টনসিলাইটিস হলে,টনসিল এর আশেপাশে Abscess হলে, Recurrent Tonsillitis Etc. শ্বাসকষ্ট হলে ইত্যাদি।

প্রতিকারঃ
হাত ধোঁয়ার অভ্যাস চালু রাখতে হবে।
৬ বছরের বড় বাচ্চাদের মাউথওয়াশ করতে হবে।৬ বছরের নীচে বাচ্চারা মাউথওয়াশ করতে পারে না।খেয়ে ফেলে। Flu বা ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রান্ত রোগীর আশেপাশে যাবে না।

লাইক ও কমেন্ট করুন
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২৩আজকের বিষয়: শীতে শিশুর জন্য কোন তেল ভালো। তেল মেসেজ এ শিশুর রক্ত সন্চালন বাড়ে। শিশুর ইন্দ্রীয়কে সক্রিয় করে। শিশ...
09/08/2023

পর্ব: ১২৩
আজকের বিষয়: শীতে শিশুর জন্য কোন তেল ভালো।

তেল মেসেজ এ শিশুর রক্ত সন্চালন বাড়ে। শিশুর ইন্দ্রীয়কে সক্রিয় করে। শিশুর ঘুম ভালো হয়। শিশুর শরীরে ময়েশ্চারাইজার ঠিক রাখে।

অলিভ অয়েলঃ
অনেকর পছন্দের তালিকায় শীর্ষে এই তেল। এটি শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ত্বকে হাইড্রেট রাখে।
ক্লিজিং ইফেক্ট এর জন্য ত্বকে ময়লা জমতে দেয় না।
ত্বকে সমস্যা থাকলে চিকিৎসক এর পরামর্শে নেবেন।

সরিষার তেলঃ
এটি আদিকাল থেকেই দাদী নানীরা ব্যবহার করে আসছেন। সরিষার তেল রেশ হয় এবং এলার্জি হতে পারে।এটি শরীর উষ্ণ রাখে। এলার্জি থাকলে ব্যবহার না করাই ভালো।

নারিকেল তেলঃ
নারিকেল তেল হালকা হওয়ায় সহজে ত্বকে শোষিত হয়। এতে রয়েছে ভিটামিন-ই ও পলিফেনল এর মত বায়োএকটিভ যৌগ যা ত্বকে পুষ্টি যোগায়।
এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাংগাল ইফেক্ট রয়েছে।

বাদান তেলঃ
এটি শিশুর শরীর নরম ও কোমল রাখে। ভিটামিন-এ ডি ই আয়রন পটাসিয়াম কয়ালসিয়াম জিংক সমৃদ্ধ।
শীতে মালিশের জন্য ভালো।

লাইক ও কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ।

পর্ব: ১২২আজকের বিষয়: শীতে শিশুর বাড়তি যত্ন। শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। এসময়ে বাড়তি যত্ন নিলে শিশুরা অনেকটাই সুস্থ থাকে।শীতে ...
04/08/2023

পর্ব: ১২২
আজকের বিষয়: শীতে শিশুর বাড়তি যত্ন।

শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। এসময়ে বাড়তি যত্ন নিলে শিশুরা অনেকটাই সুস্থ থাকে।শীতে শিশুরা সর্দি কাশি গলা ব্যাথা ডায়রিয়া নিউমোনিয়া জ্বর ও ব্রনকোলাটিস রোগে বেশী আক্রান্ত হয়ে থাকে। শীতে আবহাওয়া শুষ্কতা ও ধুলাবালি থাকে ফলে ছোট্ট বড় সবার এসমস্যা গুলো হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশসহ হাত মুখ ধোয়ায় হাল্কা গরম পানি ব্যবহার করলে শীত জনিত সংক্রমণ কম হবে।

নবজাতক ও যারা শীত জনিত সংক্রমণ ভুগছে তাদেরকে হালকা গরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মুছে দেবেন। নবজাতকের সারা শরীরের সাথে হাত পা টুপি মোজা দিয়ে ঢেকে রাখুন। ত্বকে অলিভ ওয়েল ও ভেসলিন লাগিয়ে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করতে হবে।
শিশুদের সতেজ রাখতে বেশী করে পানি খাওয়াবেন।
শিশু যেন খালি পায়ে না হাটে।তার ব্যবহার উপযোগী জুতা পরাবেন।

শিশুর ব্যবহিত বিছানা বালিশ রৌদ্রে শুকিয়ে নেবেন তাহলে বাচ্চারা আরাম বোধ করবে।দিনের বেলা ঘরের দরজা জানালা খুলে দিন। নবজাতকে মায়ের কোলে রাখুন তাহলে বাচ্চা উষ্ণ থাকবে ও মায়ের সঙ্গে আন্তরিকতা বাড়বে।মায়ের দুধ খাওয়াতে সুবিধা হবে।
পরিবারের কোন সদস্য আক্রান্ত হলে আলাদা থাকুন।
শীতের তীব্রতা অনুযায়ী গরম কাপড় পরাবেন অতিরিক্ত কাপড় পরাবেন না তাহলে বাচ্চা ঘেমে যাবে এবং ঘাম বসে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগবে।

গোসল নিয়মিত করাবেন তাহলে শরীরে ধুলাবালি ও তেল পরিষ্কার হবে। নবজাতক ও শীত জনিত সমস্যায় যারা আক্রান্ত তাদের হালকা গরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মুছে দিন। শিশুদের শীতে সুসম পুষ্টিকর ব্যালেন্স ডাইট দেবেন। শীতে প্রথম সমস্যা হয় নাক বন্ধ
এসময়ে Happysol নাকের ড্রপ যেকোন বয়সে প্রয়োজন মত ব্যবহার করা যায় তাহলে বাচ্চার নিশ্বাস নিতে সমস্যা হবে না।

সর্দি কাশি হলে_-------
Drop ambolyte 15 ml
০-৬ মাস দশমিক ৫ মিলি করে ২ বার ৭ দিন
৬ মাস -১২ মাস ১মিলি করে ২ বার ৭ দিন

মাস Drop Bukof kids 15 ml,
২ মাস-১বছর( দশমিক ৫ মিলি)১০ ফোটা করে ৪ বার ৭দিন। ১-৩ বছর (দশমিক ৭৫ মিলি) ১৫ ফোটা করে ৪ বার ৭ দিন। ৬ মাসের উপরে Syp Totifen চিকিৎসক এর পরামর্শে ব্যবহার করা যায়। প্রতি কেজী ওজনের জন্য দশমিক ২৫ মিলি করে ২বার ৭ দিন।

ডায়ারিয়া হলে-------+
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও বার হাত ধোঁয়ার অভ্যাস করলে ডায়ারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।ডায়ারিয়া হলে ঘন ঘন মায়ের দুধ খাওয়াবেন।ওরসেলাইন খাওয়াবেন।
স্বাভাবিক খাদ্য চালিয়ে যাবেন। Ziflu syp খাওয়াবেন
৬ মাসের কম হলে ১/২ চামচ করে ২বার, ৬ মাসের উপরে হলে ১চামচ করে ২বার ১৪ দিন খাওয়াবেন।

জ্বর হলে_-----+
Fast /Reset/ Renova syp drop Suppository বয়স অনুযায়ী বা শিশু বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শে ব্যবহার করবেন।

লাইক ও কমেন্ট করুন
ধন্যবাদ।

পর্ব:১২১আজকের বিষয়: শিশুর চোখ ওঠা।এখন বাড়ী বাড়ী চোখ ওঠছে। এটা সাধারণত গরম ও বর্ষায় সময়ই বেশী হয়।যেকোনো বয়সে আক্রান্ত হতে...
03/08/2023

পর্ব:১২১
আজকের বিষয়: শিশুর চোখ ওঠা।

এখন বাড়ী বাড়ী চোখ ওঠছে। এটা সাধারণত গরম ও বর্ষায় সময়ই বেশী হয়।যেকোনো বয়সে আক্রান্ত হতে পারে তবে শিশুদের বেশী হয়। সাধারণত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এটি হয়। Hand to Eye contact এ এটি ছড়ায়।এটি Highly contagious. সাধারণত ৭-১৪ দিনের মধ্যে এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।

চোখ লাল হয়। চোখ খচখচ করে, ব্যাথা করে। চোখ দিয়ে পানি পরে। চোখ চুলকায়। জ্বালা পোরা করে।
আলোর দিকে তাকানো যায় না।চোখে অস্বস্তিবোধ।
সকালে ঘুম থেকে উঠলে চোখের পাতা লেগে যায়।
আক্রান্ত চোখে যেন নোংরা পানি না পরে,ধুলাবালি না পরে, বা দুষিত বাতাস না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

পরিষ্কার পানি দিয়ে মাঝে মধ্যে পরিষ্কার করতে হবে।
বাহিরে গেলে সানগ্লাস ব্যাবহার করতে হবে তাহলে জ্বালা পোরা কমবে। হাত দিয়ে চোখ চুলকাবেন না।
চোখ মোছার জন্য টিসু ব্যাবহার করুন এবং নিদিষ্ট জায়গায় ফেলুন। আলাদা থাকবেন কয়েক দিন, কারন এটি ছোঁয়াচে।দ্রুত অন্যদের মাঝে ছড়ায়।

আক্রান্ত ব্যাক্তির ব্যবহিত জিনিস ব্যবহার করা যাবে না বিশেষ করে রুমাল তোয়ালে কাপড়চোপড়। হ্যান্ডসেক করা থেকেও বিরত থাকুন। এসি টিভির রিমোট মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে। ভির এরিয়ে চলুন। চোখের ড্রপ A Phenicol বা Drop Eyemox পাওয়া যায় এগুলো চিকিৎসক এর পরামর্শে ব্যবহার করা যায়।

A phenicol eye drop ১ফোটা করে ৪ বার, Drop Eyemox ১ফোটা করে ৩ বার ৭ দিন ব্যবহার করবেন।
চোখ যেন না চুলকায় সেজন্য Syp Alagra ব্যবহার করা যায়। ৬ মাস থেকে ২ বছরের বাচ্চাদের ১/২ চামচ করে ২বার,২-১১ বছরের বাচ্চাদের ১চামচ করে ২বার ৭ দিন।

গরম বা ঠান্ডা শেক দিলে আরাম পাওয়া যায়।
ছোট বড় সবার একই ড্রপ। দৃষ্টি ঝাপসা হলে, অতিরিক্ত লাল হলে বা চোখে রক্ত জমাহলে চক্ষু বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ নেবেন। সেক্ষেত্রে স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ লাগবে।

লাইক ও কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ।

পর্ব ১২০আজকের বিষয়: শিশুর মাম্পস। শিশুর একটি মারাত্মক রোগ মাম্পস। এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ।হাঁচি কাশি সর্দির মাধ্যমে আশেপাশে...
31/07/2023

পর্ব ১২০
আজকের বিষয়: শিশুর মাম্পস।

শিশুর একটি মারাত্মক রোগ মাম্পস। এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ।হাঁচি কাশি সর্দির মাধ্যমে আশেপাশের বাচ্চাদের মধ্যে ছড়ায়। দুই কানের নীচে চোয়ালের পিছনে অবস্থিত প্যারোটিড গ্লাড।এই গ্লান্ডে ইনফেকশন হলে এই সমস্যা হয়। প্রচন্ড জ্বর গলা ব্যাথা মাথা ব্যাথা কানের নীচে ব্যাথা মুখ করতে কষ্ট হয়।ঢোক গিলতে সমস্যা হয়।

পরে অন্য পার্শ্বের গ্লান্ডিও আক্রান্ত হয়। প্রচন্ড জ্বর ঘাড় শক্ত হয়ে গেলে,নারী তল পেটি ব্যাথা হলে,পুরুষের অন্ডকোষে ব্যাথা হলে জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসক দেখাবেন। এনকেফেলাইটিস বা টনসিলাইটিস এর মত Complications দেখা দিতে পারে। এই রোগের নিদিষ্ট কোন চিকিৎসা নেই উপসর্গ ভিত্তিক চিকিৎসা লাগে।

2ndary bacterial infections হলে এন্টিবায়োটিক লাগে। জ্বর ব্যাথার জন্য Reset/Fast/ Renova সিরাপ সাপোজিটোরি বা Drop ব্যবহার করতে হবে। রোগীকে ২/৩ সপ্তাহ আলাদাভাবে রাখতে হয়। বেশী করে তরল জাতীয় খাদ্য খাওয়াবেন। ভেকসিন পাওয়া যায়.মাম্পস রুবেলার ভেকসিন একসাথে MR vaccine. কোন রকম ঝাড়ফুঁক করবেন না।

লাইক ও কমেন্ট করবেন
ধন্যবাদ।

Address

Dinajpur
5220

Telephone

+8801761106383

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HHDO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to HHDO:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram