MUKUL DENTAL CLINIC

MUKUL DENTAL CLINIC Dr.Moudud Hasan (Mukul)
BDS,MPH
CPR(DMC),PGT(OMS)
SPECIAL Trained in DENTAl IMPLANT
ORAL & DENTAL SURGEON
BMDC Reg-8257

আজকের টপিক হলো : Blood Transfusion. Blood Transfusion কী?👉 শিরার মাধ্যমে (IV route) একজন ব্যক্তির শরীরে নিরাপদভাবে রক্ত ...
23/08/2025

আজকের টপিক হলো : Blood Transfusion.

Blood Transfusion কী?

👉 শিরার মাধ্যমে (IV route) একজন ব্যক্তির শরীরে নিরাপদভাবে রক্ত বা রক্তজাত উপাদান প্রবেশ করানোর প্রক্রিয়াকে Blood Transfusion বলে।

🔹 উদ্দেশ্য (Indications of Blood Transfusion)

1. রক্তাল্পতা (Severe anemia)
2. অস্ত্রোপচারের সময় রক্তক্ষরণ (During major surgery)
3. আঘাতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ (Hemorrhage/Trauma)
4. গর্ভাবস্থা ও প্রসবে জটিলতা (Obstetric complications – e.g. PPH)
5. রক্ত রোগ (e.g. Thalassemia, Hemophilia)
6. ক্যান্সার ও কেমোথেরাপি রোগী
7. শক অবস্থায় (Hypovolemic shock due to blood loss)

🔹 Blood Transfusion এর জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী

1.Sterile IV set (blood set with filter)

2.IV cannula (16G/18G/20G)

3.Normal saline (0.9% NaCl) – only compatible solution

4.Tourniquet

5.Cotton, antiseptic (spirit/iodine)

6.Adhesive tape

7.Blood bag (cross-matched, screened, labeled)

8.Tray with gloves, syringe, needle

🔹 Blood Transfusion এর ধাপ (Procedure):

1. ডাক্তারের পরামর্শ → লিখিত অর্ডার নিতে হবে।

2. Patient Identification → রোগীর নাম, বয়স, ব্লাড গ্রুপ, আইডি যাচাই করতে হবে।

3. Cross-Matching & Screening → Donor & Recipient এর ব্লাড ম্যাচ করা নিশ্চিত করতে হবে।

4. IV Access → উপযুক্ত শিরায় cannula স্থাপন করতে হবে।

5. Blood Checking → ব্লাড ব্যাগের মেয়াদ, ব্লাড গ্রুপ, সিরিয়াল নম্বর যাচাই।

6. Baseline Observation → Temperature, Pulse, BP, Respiration লিখে রাখতে হবে।

7. Start Transfusion → প্রথম 15 মিনিট খুব ধীরে দেওয়া হয় (1-2 ml/min)।

8. Monitoring → প্রতি 15 মিনিট রোগীকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

9. Completion → সাধারণত 3-4 ঘন্টার মধ্যে এক ব্যাগ রক্ত শেষ করতে হবে।

10. Documentation → সময়, পরিমাণ, প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করতে হবে।

🔹Blood transfusion এর ধরন (Types):

1. Whole Blood Transfusion – সম্পূর্ণ রক্ত দেওয়া হয়।

2. Packed Red Cells (PRBC) – শুধু RBC দেওয়া হয় (severe anemia)।

3. Platelet Transfusion – thrombocytopenia-তে দেওয়া হয়।

4. Plasma (FFP) – coagulation disorder, liver disease এ দেওয়া হয়।
5. Cryoprecipitate – Hemophilia ও fibrinogen deficiency-তে।

6. Exchange Transfusion – নবজাতকের jaundice-এ।

🔹 Blood Transfusion এর জটিলতা (Complications):

1. Immediate (Acute)

√Hemolytic reaction (wrong blood group)

√Febrile reaction (fever, chills)

√Allergic reaction (rash, itching, urticaria)

√Anaphylaxis

√Septicemia (infected blood)

√Fluid overload (pulmonary edema)

2. Delayed

√Iron overload

√Transmission of infection (Hepatitis B, C, HIV, Syphilis, Malaria)

🔹 Nurse এর দায়িত্ব (Nursing Responsibilities)

১.ব্লাড ট্রান্সফিউশনের আগে রোগী ও রক্তের তথ্য যাচাই করা।

২.ভায়াল, সিরিয়াল নম্বর, ব্লাড গ্রুপ cross-check করা।

৩.রোগীকে প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানানো ও consent নেওয়া।

৪.ট্রান্সফিউশনের সময় vital signs নিয়মিত পর্যবেক্ষণ।

৫.প্রতিক্রিয়া হলে সাথে সাথে ট্রান্সফিউশন বন্ধ করা এবং ডাক্তারকে জানানো।

৬.0.9% NaCl দিয়ে IV line ফ্লাশ করা।

৭.সঠিকভাবে রিপোর্ট লেখা।

বিঃদঃ কোনো কিছু ভুল হলে সংশোধন করে নিবেন।

পোস্টটি ভালো বন্ধুদের মাঝে সেয়ার করেন দিন এবং ফলো করে রাখুন এই পেইজ নতুন নতুন আপডেট পেতে। চোখ রাখুন Future Nurse ফেসবুক পেইজে।

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT...
21/08/2025

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT (লিভার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য), S. creatinine (কিডনি ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য) ECG (হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখার জন্য) করা উচিত। রোগী গরীব কিংবা ধনী এসব দেখার সুযোগ নেই।

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...
১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর বয়সী একজন রোগী আমাকে দেখালেন। আমি দেখার পর মনে হল ভাইরাল ফেভার। রোগীর প্রেসার কম আর খেতে পারছে না তাই রুটিন টেস্ট দিয়ে ভর্তি করলাম। ভর্তি হবার 2 ঘন্টা পর (তখনও রিপোর্ট আসে নাই) রোগী হঠাত খারাপ হয়ে গেল। রোগী খুবই ছটপট শুরু করল, প্রেসার 200/120, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হল, কিছুক্ষণ পর (৩০ মিনিট এর মধ্যে) রোগী মারা গেল। ওই সময় আমি আর আমার একজন সিনিয়র স্যার সেখানে উপস্থিত ছিলাম। রোগী মারা যাবার পর রিপোর্ট আসল, আমরা দেখলাম platelet count 30000.

রোগীর লোকের কাছে আবারো ইতিহাস নেয়া হল। রোগীর লোক বলল গতকাল অনেক জ্বর ও গায়ে ব্যথা ছিল, গ্রামের ফার্মেসীতে গিয়ে ঔষধ চেয়েছি, diclofen ট্যাবলেট দিয়েছিল। শরীরে platelet count কম থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষরন শুরু হতে পারে। আবার ব্যথার ঔষধগুলো শরীরে রক্তক্ষরনের ঝুঁকি বাড়ায়। এই রোগীর platelet count কম ছিল, তার উপর diclofen খেয়ে ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়ে রোগী মারা গেছে।

২। ৩/৪ দিন আগে একজন ডায়াবেটিসের রোগী জ্বর নিয়ে আমাকে দেখালেন, আমার মনে হল তার প্রসাবে ইনফেকশন, আমি প্রসাবের পরীক্ষা দিলাম, কিডনীর টেস্ট আগে করা ছিল, নরমাল ছিল তাই আর করালাম না। রোগী বাসা গেলো। ২ দিন পর রোগী হাস্পাতালে ভর্তি হল, রোগীর তেমন কোন উন্নতি নেই, C/S দেখার পর এ্যান্টবায়োটিক পরিবর্তন করবো, ভাবলাম কিডনী কেমন আছে দেখি (আগের রিপোর্ট খুজে পেলাম না, তাই কিডনীর পরীক্ষাটা করতে দিলাম)। রিপোর্ট আসার পর আমার কোনভাবেই সঠিক মনে হয় নাই, কারন S. creatinine 12 mg/dl ছিল, ল্যাবে বললাম রিপিট কর, রিপোর্ট একই আসল। S. electrolyes করে দেখলাম hyperkalaemia আছে। রোগীর গতকাল ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।

তাহলে এসব টেস্ট কি অকারনে করা হয়েছিল???শিক্ষনীয় হচ্ছে-ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসারের রোগীর মাঝে মাঝে (অন্তত ৬ মাসে ১ বার) এবং যে কোন acute illness এ ভাইটাল অর্গানগুলো চেক করা উচিত। (এই রোগীকে প্রথমেই কিডনীর পরীক্ষা দিলে, রোগী বলত সামান্য জর নিয়ে এলাম আর ডাক্তার এত গুলো পরিক্ষা অকারনে দিল, আর রোগী যখন খারাপ হয়ে গেল তখন রোগির লোকের ভাষ্য-আপনি আগে কেন কিডনী টেস্ট করালেন না)।

এবার আসি পরীক্ষা-নীরিক্ষায়। কোন পরীক্ষা কেন করা হয়??
CBC করে আমরা অনেকগুলো তথ্য পাই, যেমন-শরীরে রক্তের পরিমান কেমন, শরীরে কোন ইনফেকশন আছে কিনা, ব্লাড ক্যন্সার আছে কিনা এবং platelet count কেমন, যা কমে গেলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরন হতে পারে। যে কোন রোগির এই টেস্ট না করে তার শরীরের সার্বিক অবস্থা বুঝা সম্ভব না।

RBS এই পরীক্ষা দিয়ে কারো ডায়াবেটিস আছে কিনা তা স্ক্রেনিং করি। ১৮ বছর পর এই পরীক্ষা বছরে অন্তত একবার করা উচিত, তবে যাদের বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস আছে আর যাদের ওজন বেশি তাদের বছরে অন্তত ২ বার (৬ মাস পর পর) করা উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস untreated or uncontrolled থাকে তবে তার কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে, হারট এ্যাটাক, ষ্ট্রোক, অন্ধত্ত সহ আরো অনেক জটিল রোগ হতে পারে।

S. creatinine এই টেস্ট দিয়ে আমাদের কিডনী ঠিক আছে কিনা দেখা হয়। কিডনী রোগ যত তারাতারি ধরা পরবে তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশি। যাদের ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসার আছে তাদের কিডনী নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাছাড়া যে কোন ধরনের ব্যথার ঔষধ , কিছু প্রেসারের ঔষধ, কিছু ডায়াবেটিসের ঔষধ, বাত রোগের ঔষধ, ক্যান্সারের ঔষধ দেয়া না দেয়া, কি ডোজে দিতে হবে তা নির্ভর করে S. creatinine এর উপর। বছরে অন্তত একবার S. creatinine করা উচিত।

Urine R/E এটি খুবই সাধারন একটি পরীক্ষা কিন্তু খুবই ইনফরমেটিভ, এটি দিয়ে প্রসাবে ইনফেকশন আছে কিনা, কিডনীতে কোন সমস্যা আছে কি না, কিডনীতে কোন পাথর আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা ইত্যাদি জানা যায়। এছাড়াও কারো কিডনীতে সমস্যা কেবল শুরু হয়েছে কিনা (যা চিকিতসায় ভালো করা সম্ভব) তাও বোঝা যায় (প্রসাব দিয়ে যদি protein যায় তবে বুঝতে হবে কিডনীতে সমস্যা শুরু হয়েছে)।

ECG গত সপ্তাহে একজন ডায়াবেটিস রোগী দেখেছিলাম, যিনি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন ঔষধ খাবার আর দরকার নেই, তার ডায়াবেটিসের পরীক্ষা, কিডনীর পরীক্ষা আর ECG করতে দিলাম, ECG তে Recent anterior MI আসল, ইকো করার পর Ischaemic cardiomyopathy আসল। ডায়াবেটিস ও হাইপ্রেসারের রোগীর বছরে অন্তত একবার এবং বুকে যে কোন সমস্যা হলে ECG করা উচিত। কারন Heart attack বয়স্ক এবং ডায়াবেটিসের রোগীর বুকে কোন ব্যাথা ছাড়াই হতে পারে।

আমার নন-মেডিকেল বন্ধুদের বলছি কেউ যদি এসব টেস্ট (CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG) করেন, তাহলে ভাববেন না আর জীবনেও এসব করা লাগবে না, আপনি যদি আজ সব টেস্ট করেন আর কালকেই যদি আপনার বুকে ব্যাথা হয় তবে আবারো ECG করতে হবে। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। ডাক্তার যে টেস্ট করতে দেন তা আপনার জন্যই, আপনার চিকিতসার জন্যই।

আমি আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বলছি, তোমরা কোন রোগীকে চিকিতসা দেবার আগে সবসময় চেষ্টা করবে রুটিন পরীক্ষাগুলো করাতে, কারন একটা জিনিস মনে রাখবে, মেডিকেল সাইন্সে হিরো কখনই তুমি হতে পারবেনা, কিন্তু তোমার এক ভুলে তুমি জিরো হয়ে যাবে। রোগী গরীব বা ধনী সবাইকে আইডিয়াল এপ্রোচ করবে, যে টেস্ট লাগবে তা রোগীকে করতে বলবে, রোগি যদি করতে না চায় তবে নোট লিখে রাখবে এবং চিকিতসা দিবে; রোগী ভালো না হলে তোমাকে বেশি চার্জ করবে না, কারন চিকিতসার জন্য দরকা্রি পরিক্ষাতো তারা করান নাই। কিন্তু তুমি যদি পরীক্ষা না করাতে দাও আর রোগীর উন্নতি না হয় বা ঔষধের কোন সাইড ইফেক্ট হয় তবে তোমার ঘাড় ধরে বলবে আপনি কেন পরীক্ষা না করিয়ে চিকিতসা দিলেন??

সবার জন্য বলছি আপনি আপনার টিভি, ফ্রিজ, বাইক, গাড়ি মাঝে মাঝে চেক করেন, সার্ভিসিং করেন, নিজের শরীরটার বছরে ১ বার সার্ভিসিং করেন, বছরে ১ বার CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG, Fasting lipid profiles করে একজন ফিজ়িশিয়ানকে দেখান। এসবের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার বেশি খরচ হবে না। নিজের জন্য বছরে অন্তত এই টাকাটা খরচ করুন, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক ভালো থাকবেন।.............................................
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা।
Collected
pic for attention

MBBS, BDS ব্যতিত কেউ নামের আগে ডাঃ পদবী ব্যবহার করতে পারবেন না।এমন কি হোমিওপ্যাথিক, আয়ুর্বেদিক, ইউনানি যাঁরা প্রাকটিস ক...
20/08/2025

MBBS, BDS ব্যতিত কেউ নামের আগে ডাঃ পদবী ব্যবহার করতে পারবেন না।
এমন কি হোমিওপ্যাথিক, আয়ুর্বেদিক, ইউনানি যাঁরা প্রাকটিস করেন, তারাও কেউ নামের আগে ডাঃ পদবী ব্যবহার করতে পারবেন না।

খাওয়ার পর বুকজ্বালা করছে? চট করে একটা গ্যাসের ঔষধ খেয়ে নিচ্ছেন?তাহলে মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন। আর শেয়ার করে দিন।🐯গ্যাস্ট...
18/08/2025

খাওয়ার পর বুকজ্বালা করছে? চট করে একটা গ্যাসের ঔষধ খেয়ে নিচ্ছেন?
তাহলে মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন। আর শেয়ার করে দিন।

🐯গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেলেই হিপ ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি🐆

আমরা অনেকেই পেটে একটু অস্বস্তি হলেই গোগ্রাসে খেয়ে ফেলি—
🪷 সেকলো,ম্যাক্সপ্রো,ওমিপ,লোসেকটিল...

এসব ওষুধ মূলত PPI (Proton Pump Inhibitor) গ্রুপভুক্ত—
√ Omeprazole
√ Esomeprazole
√ Lansoprazole

★ জানেন কি?

⚱️ BMJ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা বলছে –
🩹 যারা ২ বছরের বেশি সময় ধরে এসব ওষুধ খান, তাদের হিপ ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি ৫০% বেড়ে যায়!
🔑বিশেষ করে মেনোপজ-পরবর্তী নারীদের মধ্যে এই ঝুঁকি ভয়াবহ।
🚬 যারা ধূমপান করেন,তাদের জন্য ঝুঁকি আরও বেশি।

👑 গবেষণা পরিচালনায় ছিলেন বোস্টনের Massachusetts General Hospital-এর গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডা. হামিদ খলিলি।

🦁 দীর্ঘমেয়াদে PPI সেবনে ঝুঁকি:

▪️ হাড় ক্ষয় ও ক্যালসিয়াম শোষণে ব্যাঘাত
▪️ Vitamin B12 ঘাটতি →স্মৃতিভ্রংশ
▪️ কিডনির সমস্যা, সংক্রমণ
▪️ পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত

💡গ্যাস্ট্রিক, এসিডিটি, বুকজ্বালা ও হজম সমস্যা হলে নিচের হোমিও ঔষধগুলো চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করা যায়:

☸️ Nux Vomica 30

→ অতিরিক্ত খাওয়াদাওয়া,ধূমপান/চা-কফি অভ্যেসে গ্যাস্ট্রিক হলে

♊ Robinia Q

→ তীব্র অ্যাসিডিটি,বুকজ্বালা, গলা পুড়ার মতো অনুভূতি হলে

☢️ Carbo Veg 30

→ পেট ফুলে যাওয়া,গ্যাস আটকে থাকা,হজম না হলে

☯️ Lycopodium 30

→ বিকেলের দিকে গ্যাস বেশি,পেট ফাঁপা,অল্প খেয়েও পেট ভরা মনে হলে

★চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে গ্যাস্ট্রিকের এলোপ্যাথি ওষুধ (PPI) খাবেন না।
★ পেট ভালো রাখতে খাবার, ঘুম ও ব্যায়ামের দিকে মন দিন।
হোমিওপ্যাথি প্রাকৃতিক চিকিৎসা তাই প্রাকৃতিক পথেই হোক পেটের শান্তি, হাড়ের সুরক্ষা.....
ধন্যবাদ

স্ট্রোক চেনার এই ছোট্ট কৌশলটা শিখে ফেলি, হয়তো একদিন সেটা আমাদের প্রিয়জনের জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে।স্ট্রোকের আসল বিপদস্...
18/08/2025

স্ট্রোক চেনার এই ছোট্ট কৌশলটা শিখে ফেলি, হয়তো একদিন সেটা আমাদের প্রিয়জনের জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে।

স্ট্রোকের আসল বিপদ
স্ট্রোক সবসময় তৎক্ষণাৎ মৃত্যু ঘটায় না। অনেককে সারা জীবনের জন্য বিছানায় শুয়ে থাকতে হয়—হাত-পা অকেজো, মুখ বেঁকে যাওয়া, কথা হারানো… একা, অসহায়, নির্ভরশীল।
সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হলো—আমরা প্রায়শই বুঝতেই পারি না, কী ঘটছে।
---
সময়ই জীবন
বিশেষজ্ঞরা বলেন—স্ট্রোকের পর প্রথম ৩ ঘণ্টা হচ্ছে “গোল্ডেন টাইম”। এই সময়ের মধ্যে রোগীকে হাসপাতালে নিতে পারলে অনেক সময় সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব।
কিন্তু এর জন্য প্রথমে চেনা শিখতে হবে।
---
স্ট্রোক চেনার সহজ ৩ ধাপ – S T R
যখন সন্দেহ হবে, রোগীকে এই তিনটি কাজ করাতে বলুন—
1. S – Smile
তাঁকে হাসতে বলুন। মুখের একপাশ বেঁকে গেলে সতর্ক হন।
2. T – Talk
তাঁকে একটি সহজ বাক্য বলতে বলুন, যেমন:
> “আজকের দিনটা সুন্দর।”
কথা জড়িয়ে গেলে, ভুল উচ্চারণ হলে সতর্ক হন।
3. R – Raise both hands
তাঁকে দুই হাত একসাথে তুলতে বলুন। এক হাত দুর্বল হয়ে নামতে থাকলে দেরি না করে হাসপাতালে নিন।
---
আরেকটি বাড়তি টিপস – Tongue (জিভ)
যদি সুযোগ থাকে, রোগীকে জিভ বের করতে বলুন।
জিভ যদি বেঁকে একদিকে চলে যায়, তাও স্ট্রোকের লক্ষণ হতে পারে।
---
আপনার করণীয়
S, T, R – এই তিন ধাপ মনে রাখুন।
যে কোনও একটি পরীক্ষায় সমস্যা হলে সময় নষ্ট করবেন না।
সরাসরি নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যান এবং ডাক্তারকে বিস্তারিত বলুন।
একটি জীবন বাঁচানো মানে—একটি পরিবার বাঁচানো।
আজ শিখুন, কাল হয়তো এটি আপনার হাতেই হবে কারও শেষ ভরসা।

বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন নিয়ে যারা অবহেলা করেন, তারা এই লেখাটা পড়েন।পরফাইরোমোনাস জিনজাইভালিস। দাঁতে থাকা ৬০০+ প্রজাতির ব্যা...
17/08/2025

বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন নিয়ে যারা অবহেলা করেন, তারা এই লেখাটা পড়েন।

পরফাইরোমোনাস জিনজাইভালিস। দাঁতে থাকা ৬০০+ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে একটি। ২০১৯ সালে এই ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি আলঝেইমার রোগীদের মস্তিষ্কে খুঁজে পাওয়া যায়, যা মূলত দাঁতের ক্যাভিটি থেকে রক্তনালির মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়।

এবার আসি অন্য গল্পে। ইদুর নিয়ে একটা গবেষণা হয়। দেখা যায়, ইদুরের দাঁত থেকেও একই ব্যাকটেরিয়া রক্তের সাথে ব্রেইনে পৌঁছায়। এরপর গোটা মস্তিষ্কজুড়ে তৈরি করে ব্যাকটেরিয়ার কলোনি।

কলোনিগুলো রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিশেষ এক প্রোটিন তৈরি করে। ধীরে ধীরে স্নায়ুকোষ ধ্বংস করাই এই প্রোটিনের কাজ। যা আলঝেইমার রোগের কারণ। ইদুরের এই গবেষণা থেকে জানা যায়, এই ব্যাকটেরিয়া আলঝেইমারের জন্য দায়ী।

তবে মানুষের মস্তিষ্কে এই ব্যাকটেরিয়া একইভাবে কাজ করে কি না, তা এখনও পরিস্কার জানা যায়নি। প্রয়োজন আরও বিস্তর গবেষণার। ব্যপারটি নিশ্চিত হলে আলঝেইমার চিকিৎসার নতুন কিছু দিক উন্মোচন হবে।

Dr. Elham Shakir Efty
Dhaka Medical College

টনসিলাইটিস (Tonsillitis) সম্পর্কে কিছু কথা,...................টনসিলাইটিস হল গলার দুই পাশে থাকা টনসিলের প্রদাহ।এটি সাধারণ...
17/08/2025

টনসিলাইটিস (Tonsillitis) সম্পর্কে কিছু কথা
,...................

টনসিলাইটিস হল গলার দুই পাশে থাকা টনসিলের প্রদাহ।
এটি সাধারণত ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণে হয়।টনসিল ফুলে যাওয়া, গলা ব্যথা এবং গিলতে কষ্ট হওয়া এর প্রধান লক্ষণ।মাঝে মাঝে জ্বর, মাথা ব্যথা ও গায়ে ব্যথাও হতে পারে।টনসিলাইটিস শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, তবে বড়দেরও হতে পারে।গলা লাল হয়ে যায় এবং টনসিলের উপর সাদা বা হলুদ দাগ দেখা দিতে পারে।
রোগী কথা বলতে কষ্ট অনুভব করে এবং মাঝে মাঝে কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হয়।ভাইরাসজনিত টনসিলাইটিস সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়।ব্যাকটেরিয়াজনিত টনসিলাইটিসের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন হতে পারে।
গরম পানির কুলকুচি, বিশ্রাম এবং বেশি পরিমাণে পানি পান উপকারী।অতিরিক্ত ঠান্ডা বা ঝাল খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।টনসিলাইটিস যদি ঘন ঘন হয়, তবে সার্জারির মাধ্যমে টনসিল অপসারণ করা হয়।

এই সার্জারিকে টনসিলেকটমি (Tonsillectomy) বলা হয়।

টনসিলাইটিস ছোঁয়াচে হতে পারে, তাই সংক্রমিত ব্যক্তির থেকে দূরে থাকা ভালো।

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এটি সহজেই নিরাময়যোগ্য।

থাইরয়েড (Thyroid) সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন:থাইরয়েড একটি ছোট প্রজাপতির মতো গ্রন্থি (gland), যা আমাদের গলার ঠিক সামনে...
16/08/2025

থাইরয়েড (Thyroid) সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন:

থাইরয়েড একটি ছোট প্রজাপতির মতো গ্রন্থি (gland), যা আমাদের গলার ঠিক সামনের অংশে থাকে। এটি শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।

🧠 থাইরয়েড গ্রন্থির কাজ কী?

থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে মূলত দুটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি হয়:

1. T3 (Triiodothyronine)
2. T4 (Thyroxine)

এই হরমোনগুলো আমাদের শরীরের:

বিপাকক্রিয়া (Metabolism)
শরীরের তাপমাত্রা
ওজন নিয়ন্ত্রণ
হৃদস্পন্দন
শক্তির মাত্রা
ত্বক, চুল ও মন-মেজাজ
এসব কিছু নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

⚠️ থাইরয়েডের সমস্যা দুই রকম:

১. হাইপোথাইরয়ডিজম (Hypothyroidism) – থাইরয়েড হরমোন কম তৈরি হয়

লক্ষণ:

ওজন বৃদ্ধি
ক্লান্তি, অলসতা
চুল ঝরে যাওয়া
ঠান্ডা বেশি লাগা
মনের অবসাদ
মাসিক অনিয়ম

২. হাইপারথাইরয়ডিজম (Hyperthyroidism) – থাইরয়েড হরমোন বেশি তৈরি হয়

লক্ষণ:
ওজন কমে যাওয়া
অতিরিক্ত ঘাম
নার্ভাসনেস / অস্থিরতা
দ্রুত হৃদস্পন্দন
ঘুমের সমস্যা
হাত কাঁপা

🔍 থাইরয়েড সমস্যা চেনার জন্য কী পরীক্ষা করা হয়?

TSH (Thyroid Stimulating Hormone)
FT3, FT4
USG Thyroid
Anti-TPO (যদি অটোইমিউন সমস্যা সন্দেহ হয়)

🥦 থাইরয়েডের জন্য ভালো অভ্যাস:

আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করা
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
নিয়মিত ব্যায়াম
পর্যাপ্ত ঘুম

স্ট্রেস কমানো
নিয়মিত ডাক্তার দেখানো ও রক্ত পরীক্ষা করা।

16/08/2025

পিরিয়ড_চলাকালীন_সময়ে-

নিচের চারটি কাজ অবশ্যই বর্জন করুন-
১। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি, কোমল পানীয় এবং নারিকেল খাবেন না।
-
২। এইসময় মাথায় শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেন না। কারণ পিরিয়ডের সময় চুলের গোড়া আলগা হয় ফলে লোমকূপ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে।শ্যাম্পু ব্যবহার এসময় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং দীর্ঘস্থায়ী
মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
-
৩। এইসময় শশা খাবেন না। কারণ শশার মধ্যে থাকারস পিরিয়ডের রক্তকে জরায়ু প্রাচীরে আটকে দিতে পারে। যার ফলে আপনার বন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
-
৪। এছাড়াও লক্ষ্য রাখবেন, পিরিয়ডের সময় যেন শরীরে শক্ত কিছুর আঘাত না লাগে, বিশেষত পেটে। পিরিয়ডের সময়টায় জরায়ু খুব নাজুক থাকে ফলে অল্প আঘাতেই মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। যার ফলে পরবর্তীতে জরায়ু ক্যান্সার, জরায়ুতে ঘাঁ কিংবা বন্ধ্যাত্যের ঝুঁকি থাকে।
-
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি পান করার ফলে পিরিয়ডের রক্ত বের না হয়ে জরায়ু প্রাচীরে জমাট বাঁধতে পারে। যা পরবর্তী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে জরায়ু টিউমার বা ক্যান্সারের আকার ধারণ করতে পারে।
-
দয়াকরে এই তথ্যটুকু আপনার স্ত্রী, মা, বোন, কন্যা সকলের কাছে পৌঁছে দিন যেকোন কিংবা কারো মাধ্যমে। আপনার মাধ্যমে যদি একজন নারীও উপকৃত হয় সেটাও পরম পাওয়া।
জরায়ু ক্যান্সার ও বন্ধ্যান্ত মুক্ত হোক আমাদের মা, বোনেরা।

সংগৃহীত

 #স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা...
10/08/2025

#স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় পানি দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া।

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, গোসলের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে, গোসল করার সময় কিছু নিয়ম মেনে গোসল করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে গোসল না করলে হতে পারে মৃত্যুও। গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই পানি দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।
#গোসলের সঠিক নিয়মঃ-

প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে পানি দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দেওয়া উচিত।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন।

10/08/2025

যেসব খাবার এবং উপাদান ক্যান্সার তৈরি করে তার তালিকাঃ

Group 1: মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টি করে (নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত)

তামাক (সিগারেট, বিড়ি, গুল, জর্দা, সাদাপাতা)
মদ্যপান (সব ধরনের অ্যালকোহল)
প্রসেস করা মাংস (সসেজ, বেকন, হ্যাম, শুকনো মাংস)
সুপারি - পান-সুপারি-চুন এর মিশ্রন।
আর্সেনিকযুক্ত পানীয়
বাইরের বাতাসে দূষণ (গাড়ি, কলকারখানা)

Group 2A: সম্ভবত ক্যান্সার সৃষ্টি করে (মানুষে কিছু প্রমাণ আছে)

অতিরিক্ত লাল মাংস (শুকর, গরু, খাসি, ভেড়া) - বিশেষ করে উচ্চতাপে গ্রিল/ভাজলে
অতিরিক্ত গরম পানীয় (৬৫°C এর বেশি)
ফরমালিন মিশ্রিত মাছ ও ফল
বাতাসে দূষণ (ইটভাটা, গাড়ির ধোঁয়া, কলকারখানা)

Group 2B: সম্ভাব্যভাবে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে (মানুষে কিছু প্রমাণ আছে তবে শক্তিশালী নয়)

সস্তা প্রসাধনীতে সিসা (লিপস্টিক, সিঁদুর, কাজল)
রং বা পাউডারে থাকা কিছু এজো ডাই
সস্তা ফেয়ারনেস ক্রিমে হাইড্রোকুইনোন
বাড়িতে পানির ক্লোরিনেশন থেকে তৈরি হওয়া রাসায়নিক

Address

Dinajpur
Dinajpur

Telephone

+8801745327236

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MUKUL DENTAL CLINIC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to MUKUL DENTAL CLINIC:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram