28/09/2024
আমাদের এই মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুল কারা খাবেন।আপনি যদি একজন ডায়াবেটিস রোগি হন,মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুল সেবনের মাত্র ২১ দিনে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে।ইনশাআল্লাহ।
বাত-ব্যাথার কারণে দীর্ঘদিন কষ্ট পাচ্ছেন,অনেক চিকিৎসা করেও কোন উপকার পাননি,তাদের জন্য এই মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুল ১০০% কার্যকারি।
আফ্রিকাতে মরিঙ্গাকে মাদার অফ ট্রি বলা হয়।কারণ এটি মহিলাদের মহাঔষধ হিসেবে প্রমানিত।এতে যে পরিমাণে পুষ্টিগুণ আছে একজন গর্ভবতী মা বা সদ্য প্রসূদি মায়ের জন্য এই মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুল যতেষ্ট ভূমিকা পালন করে।
যারা বিভিন্ন রোগে অল্পতেই আক্রান হন,তাদের জন্য মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুল একটি গুরুত্বপূর্ণ সাপ্লিমেন্ট হিসেবে কাজ করে।কারণ এটি সেবনের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েক গুন বেড়ে যায়।যার কারনে চিকিৎসকগণ মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুলকে ইমিউনিটি বুস্টার বলে থাকেন।
সর্বপরি মরিঙ্গা প্লাস ক্যাপসুল শরীরের সকল ধরনের পুষ্টির ঘাটতি পূরন করতে এবং শরীর থেকে সব ধরনের ক্ষতিকর ট্রক্সিন বের করতে শতভাগ কার্যকারী।যেহেতু এটি কোন ঔষধ না(সাপ্লিমেন্ট)তাই সব বয়সের লোকেরা সেবন করতে পারবেন।
মরিঙ্গা প্লাস স্পিরুলিনা সর্ম্পকে বৈজ্ঞানিক কিছু তথ্য জেনে নেই।কেনোই বা মরিঙ্গা এবং স্পিরুলিনা এত জনপ্রিয়।বিজ্ঞানীরা মরিঙ্গাকে পুষ্টির ডিনামাইট আখ্যায়িত করে বলেন মানবদেহের সব ধরনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে মরিঙ্গা এাকাই ১০০।মরিঙ্গাতে রয়েছে কমলা লেবুর চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি,দুধের চেয়ে ৪ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম এবং ২ গুণ বেশি আমিষ,গাজরের চেয়ে ৪ গুণ বেশি ভিটামিন -এ,কলার চেয়ে ৩ গুণ বেশি পটাশিয়াম,পালং শাকের চেয়ে ২৫ গুণ বেশি আয়রন।তাছাড়া স্পিরুলিনা হলো অতি ক্ষুদ্র নীলাভ সবুজ শৈবাল যা সূর্যালোকের মাধ্যমে দেহের প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদন করে।সামুদ্রিক শৈবাল নামে ও পরিচিত কারণ এটি সমুদ্রের পানিতে জন্মায়।স্পিরুরিনাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন,ভিটামিন বি১,বি২,বি৬,ভিটামিন সি,ভিটামিন এ,ভিটামিন ডি,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,আয়রন,বিটা ক্যারোটিন, আরও আছে থাইমিন,নিয়াসিন,রিবোফ্লেভিন,ফোলেটে এবং ভিটামিন কে।নিয়মিত মরিঙ্গা+স্পিরুলিনা সেবন করলে দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি ডায়াবেটিস,রক্তশূন্যতা,উচ্চ রক্তচাপ,আলসার,বাত-ব্যাথা,হেপাটাইটিস,ও ক্লান্তি ভাব দূর করে।(তথ্য উইকিপিডিয়া)