Health Tips

Health Tips welcome to our page!

28/07/2025
23/06/2025
06/12/2024
কিসমিস এমন একটি শুকনো ফল যা আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরি করা হয়। এটি স্বাদে মিষ্টি এবং স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর। কিসমিসে অনেক পুষ্টিগুণ...
09/11/2024

কিসমিস এমন একটি শুকনো ফল যা আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরি করা হয়। এটি স্বাদে মিষ্টি এবং স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর। কিসমিসে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা শরীরের জন্য উপকারী।

# # # কিসমিসে থাকা উপাদানসমূহ
কিসমিসে যে প্রধান উপাদানগুলো থাকে, তা হলো:

1. **কার্বোহাইড্রেট ও প্রাকৃতিক শর্করা** - গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ সমৃদ্ধ
2. **ডায়েটারি ফাইবার** - পরিপাক প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে
3. **ভিটামিন** - বিশেষত ভিটামিন সি, কে, এবং বি কমপ্লেক্স
4. **খনিজ পদার্থ** - ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, লোহা এবং জিঙ্ক
5. **অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট** - পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস
6. **অ্যামিনো এসিড ও প্রোটিন** - শরীরের টিস্যু পুনর্গঠনে সহায়তা করে

# # # কিসমিসের উপকারিতা

1. **হজমে সহায়ক:** কিসমিসে ফাইবার থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে।

2. **রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ:** কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধে সহায়ক।

3. **এনার্জি বৃদ্ধি:** কিসমিসে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা ত্বরিত শক্তি সরবরাহ করে এবং ক্লান্তি দূর করে।

4. **হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে:** কিসমিসে ক্যালসিয়াম ও বোর্ন থাকে, যা হাড়ের জন্য খুবই উপকারী এবং অস্টিওপোরোসিস রোধে সহায়ক।

5. **রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:** কিসমিসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।

6. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ:** কিসমিসে পটাসিয়াম থাকে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।

7. **হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:** কিসমিসে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে সহায়তা করে এবং কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে।

8. **ত্বকের জন্য উপকারী:** কিসমিসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ত্বক সুস্থ রাখে এবং বয়সের ছাপ কমাতে সহায়তা করে।

# # # সঠিক পরিমাণে কিসমিস গ্রহণের পরামর্শ
প্রতিদিন ১০-১৫টি কিসমিস ভেজানো খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া হলে শর্করা এবং ক্যালোরি বেশি হয়ে যেতে পারে, যা ওজন বাড়াতে পারে।

কুচিয়া মাছের মধ্যে কি কি ধরনের উপাদান আছেকুচিয়া মাছ অক্সিজেন ছাড়া জীবিত থাকতে পারে, তাই এটি একটি অত্যন্ত দ্রুত ও তাজা ম...
27/07/2023

কুচিয়া মাছের মধ্যে কি কি ধরনের উপাদান আছে

কুচিয়া মাছ অক্সিজেন ছাড়া জীবিত থাকতে পারে, তাই এটি একটি অত্যন্ত দ্রুত ও তাজা মাছ। এই মাছে বিভিন্ন প্রকারের পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা মানুষের শরীরের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। কুচিয়া মাছের মধ্যে মূলত নিম্নলিখিত উপাদান রয়েছে:

প্রোটিন: কুচিয়া মাছ প্রোটিনের উৎস, যা শরীরের প্রতিরক্ষা বৃদ্ধি করে এবং স্বাস্থ্যকর মাংসদের উৎপাদনে সাহায্য করে।

ওমেগা-৩ ফ্যাট: কুচিয়া মাছ একটি ভাল উৎস ওমেগা-৩ ফ্যাটের জন্য, যা হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুণগত হতে পারে।

ভিটামিন বি-১২: কুচিয়া মাছে ভিটামিন বি-১২ রয়েছে, যা হেমোগ্লোবিনের উৎপাদন এবং স্বাস্থ্যকর রক্ত উৎপাদনে মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।

সেলেনিয়াম: কুচিয়া মাছ সেলেনিয়ামের একটি ভাল উৎস, যা সেলুলার স্বাস্থ্য এবং অক্সিডেন্ট প্রতিরোধে মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।

ক্যালসিয়াম: কুচিয়া মাছে ক্যালসিয়ামের উৎস, যা হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।

এছাড়াও, কুচিয়া মাছ মূলত শর্করা, এসিড, আমিনো অ্যাসিড, ফসফোলিপিডস, ক্যারোটিনযুক্ত শক্তি বিশেষজ্ঞ এবং প্রোটিন ধাতু রয়েছে। এই সকল উপাদান মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয়।

আম বা Mango একটি মধুর স্বাদের ফল, যা গ্রীষ্মকালে প্রধান ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি একটি মধুর, গাঢ় স্বাদের ও পুষ্টিকর ফল হি...
27/07/2023

আম বা Mango একটি মধুর স্বাদের ফল, যা গ্রীষ্মকালে প্রধান ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি একটি মধুর, গাঢ় স্বাদের ও পুষ্টিকর ফল হিসেবে পরিচিত। আম প্রায় সমস্ত দেশে প্রয়োজনীয় ফল হিসেবে প্রকৃত এবং ব্যাপকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

আমের বৈশিষ্ট্য:

1. স্বাদ: আম খুবই মধুর স্বাদ ধারণ করে, যা অনেকের প্রিয় ফল মধ্যে এক।

2. পুষ্টিকর: আম ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পোটাশিয়াম এবং ফোলেটে সমৃদ্ধ, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

3. মধুরতা এবং প্রাকৃতিক স্বাদ: আমের মধুর স্বাদ ও প্রাকৃতিক স্বাদ এটিকে বিশেষ করে তোলে।

4. ভিটামিন এ: আমে ভিটামিন এর অর্থে অর্থোপ্রদান করে, যা চোখের স্বাস্থ্যে ভূমিকা পালন করে।

5. রোগ প্রতিরোধক: আমের অন্তর্গত অনেক প্রকারের প্রো-বায়োটিক এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান থাকে, যা রোগ প্রতিরোধক প্রভাব পাওয়ার কারণে ভূমিকা পালন করে।

আম একটি বিশাল ফল যা একাধিক প্রকারের স্বাদ ও উপকারিতা প্রদান করে। এটি রসপ্রদ, পুষ্টিকর এবং সুস্থ্যকর ফলের একটি উত্কৃষ্ট উদাহরণ। আম বিভিন্ন রকমে উপকারিতা প্রদান করতে পারে যাতে আপনি এটিকে সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যের জন্য অপেক্ষাকৃত ব্যবহার করতে পারেন।

গ্রীষ্মকাল বা গরমকাল প্রায় April থেকে June মাসের মধ্যে প্রয়োজনীয় ফলের সময় বৃহত্তর অংশে পড়ে। এই সময়ে পৃথিবীর বিভিন্...
27/07/2023

গ্রীষ্মকাল বা গরমকাল প্রায় April থেকে June মাসের মধ্যে প্রয়োজনীয় ফলের সময় বৃহত্তর অংশে পড়ে। এই সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে প্রকৃতি স্থম্য হয়, এবং প্রাকৃতিক ফলের সংক্রান্ত প্রকারে অনেক ফল বা ফলাদি পাওয়া যায়। এই সময়ে গরম আবহাওয়া এবং বৃষ্টি স্বাভাবিক, যা সমৃদ্ধ ও পুষ্টিকর ফলের প্রকৃয়াগুলির প্রভাব সৃষ্টি করে।

গ্রীষ্মকালের কিছু প্রমুখ ফলের নাম নিম্নলিখিত:

1. আম (Mango)
2. লিচু (Lychee)
3. জাম (Blackberry)
4. জম্বুক (Black Plum)
5. জাম্বু (Rose Apple)
6. আমড়া (Guava)
7. কমলা (Orange)
8. তাঁবুল (Watermelon)
9. পেঁপে (Papaya)
10. তাল (Palm Fruit)
11. তরমুজ (Cantaloupe)
12. কাঁঠাল (Jackfruit)
13. কুল (Indian Jujube)
14. তল (Palm Date)

গৃষ্মকালের এই ফলগুলি তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং তরলতা সরাসরি প্রভাবিত করতে পারে, যা শরীরে শীতলতা ও প্রকৃতিক শীতলতা সাধন করে। তাই এই ফলগুলি প্রাকৃতিক জলাপনের একটি উত্কৃষ্ট উপায় হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রতিদিনে এই ফলগুলির ব্যবহার স্বাস্থ্যকর এবং প্রাকৃতিক খাবারের একটি মহান উপায়। তবে, প্রতিবন্ধী মেডিক্যাল অবস্থা বা বিশেষ ডায়েট প্ল্যানের ক্ষেত্রে এই ফলগুলি সেবন করার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

প্রেগনেন্ট অবস্থায় কি কি ফল খাবেন ?প্রেগনেন্ট অবস্থায় স্বাস্থ্যকর ফল ও সবজি খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মা এবং শিশুর...
27/07/2023

প্রেগনেন্ট অবস্থায় কি কি ফল খাবেন ?

প্রেগনেন্ট অবস্থায় স্বাস্থ্যকর ফল ও সবজি খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মা এবং শিশুর সুস্থ অবস্থা উন্নত হতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু প্রস্তাবনা অনুসরণ করে, আপনি স্বাস্থ্যকর ফল ও সবজি প্রাপ্ত করতে পারেন:

কিশমিশ (Raisins): কিশমিশ প্রাকৃতিক ক্যালশিয়াম, আয়রন এবং ভিটামিন এর উচ্চ উপাদানের সাথে পোষকতার ভারবহন করে। এটি অধিকাংশ স্বাস্থ্যসম্মত ফল গুলির মধ্যে একটি।

ব্যানানা (Banana): ব্যানানা ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পোটাশিয়াম, ফোলেট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানে অর্থোপ্রদান করে। এটি স্বাস্থ্যকর ফল গুলির একটি জনপ্রিয় বিকল্প।

কামরুঙ্গা (Guava): কামরুঙ্গা অধিক ভিটামিন সি ও পোটাশিয়ামে বিশেষত্বে সমৃদ্ধ, যা প্রেগন্যান্সি এবং শিশুর স্বাস্থ্যে ভাল প্রভাব ফেলতে পারে।

পপয়া (Papaya): পপয়া ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ক, পোটাশিয়াম এবং ফোলেটে সমৃদ্ধ, যা গর্ভাবস্থা এবং শিশুর বৃদ্ধির জন্য ভাল প্রভাব ফেলতে পারে।

নাস্তর্গাছ (Apricot): নাস্তর্গাছ একটি পোষকতার সমৃদ্ধ ফল, যা ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ক, পোটাশিয়াম এবং ক্যালশিয়াম সহ প্রোটিন ও ফাইবারের সম্পদ সহ বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান ধারণ করে।

ম্যাংগো (Mango): ম্যাংগো ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পোটাশিয়াম এবং ফোলেটে সমৃদ্ধ, যা গর্ভাবস্থা এবং শিশুর বৃদ্ধির জন্য ভাল প্রভাব ফেলতে পারে।

আমরূত (Guava): আমরূত ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফোসফরাস, পোটাশিয়াম এবং ফোলেটে সমৃদ্ধ, যা গর্ভাবস্থা এবং শিশুর বৃদ্ধির জন্য ভাল প্রভাব ফেলতে পারে।

স্ট্রবেরি (Strawberry): স্ট্রবেরি ভিটামিন সি ও ফিবারে সমৃদ্ধ, যা প্রেগন্যান্সি এবং শিশুর স্বাস্থ্যে উপকারী।

এটি মাতৃত্বের সময় খাবারে বিশেষ যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য কোনো প্রকারের ক্ষতি না হয়। আপনি প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে যে ফল আপনি কোনো প্রকারের জন্য খেতে পারেন না অথবা কি পরিমাণে খাবেন তা নির্ধারণ করতে।

কলার গুণাগুণকলা বিভিন্ন গুণাগুণে সমৃদ্ধ একটি ফল। এর পুষ্টিগুণ অধিক। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উপদান যথা আমিষ, ভিটাম...
16/03/2023

কলার গুণাগুণ

কলা বিভিন্ন গুণাগুণে সমৃদ্ধ একটি ফল। এর পুষ্টিগুণ অধিক। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উপদান যথা আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজ। কলা ক্যালরির একটি ভাল উৎস। এতে কঠিন খাদ্য উপাদান এবং সেই সাথে পানি জাতীয় উপাদান সমন্বয় যে কোন তাজা ফলের তুলনায় বেশি। একটি বড় মাপের কলা খেলে ১০০ ক্যালরির বেশি শক্তি পাওয়া যায়। কলাতে রয়েছে সহজে হজমযোগ্য শর্করা। এই শর্করা পরিপাকতন্ত্রকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে। কলার মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন উত্‍পাদনে সাহায্য করে। গবেষকরা জানান, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ নিশ্চিত করতে দেহে পটাশিয়ামের উপস্থিতি অত্যন্ত জরুরি। এছাড়াও দেহে পটাসিয়ামের আদর্শ উপস্থিতি নিশ্চিত করা গেলে কমে যায় স্ট্রোকের ঝুঁকিও। আর এই উপকারী পটাশিয়াম কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে। একটি কলায় প্রায় ৫০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে।

খাদ্যগুণ

প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ কলায় যে খাদ্যগুণ আছে তার বিশ্লেষণ নিম্নরূপঃ

প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ কলায়

উপাদান পরিমাণ
জল ৭০.১%
আমিষ ১.২%
ফ্যাট (চর্বি) ০.৩%
খনিজ লবণ ০.৮%
আঁশ ০.৪%
শর্করা ৭.২%
মোট ১০০.০%

খনিজ লবণ এবং ভিটামিন

উপাদান পরিমাণ

ক্যালসিয়াম ৮৫মি.গ্রা.
ফসফরাস ৫০মি.গ্রা.
আয়রন ০.৬মি.গ্রা.
ভিটামিন-সি, অল্প ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ৮মি.গ্রা.
মোট ক্যালরি ১১৬মি.গ্রা.

কিডনির সুরক্ষায় নিয়মিত যা খাবেনঃ১। পেঁয়াজঃ পেঁয়াজে আছে প্রচুর পরিমাণে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা পঁচনরোধী উপাদান। য...
06/01/2023

কিডনির সুরক্ষায় নিয়মিত যা খাবেনঃ

১। পেঁয়াজঃ পেঁয়াজে আছে প্রচুর পরিমাণে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা পঁচনরোধী উপাদান। যা কিডনিকে বিষমুক্তকরন এবং পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। এতে পটাশিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি কম থাকে। ফলে পেঁয়াজ চর্বি, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটস হজমে সহায়তা করে।

২। বেরিঃ বেরিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন সি, খাদ্য আঁশ এবং ফোলেট। স্ট্রবেরি, ক্র্যানবেরি, র‌্যাস্পবেরি এবং ব্লুবেরি কিডনির জন্য বেশ উপকারী বলে বিবেচিত হয়। বেরিতে আছে প্রদাহরোধী এবং পঁচনরোধী উপাদান এবং মূত্রাশয়ের কার্যক্রমেরও উন্নতি ঘটায়।

৩। অলিভ অয়েলঃ সকলেই জানেন অলিভ অয়েল হার্টের জন্য ভালো। কিন্তু সেটি যে কিডনির জন্যও উপকারী তা জানেন কি? এতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রদাহরোধী ফ্যাটি এসিড যা জারণ কমিয়ে কিডনিকে সুরক্ষিত রাখে। সালাদে বা রান্নায় এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

৪। বাধাকপিঃ এতে আছে ফাইটোকেমিক্যালস, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি, এবং ভিটামিন কে এবং আঁশ ও ফলিস এসিড। এই সবগুলো উপাদান ক্ষতিগ্রস্ত কিডনির মেরামত এবং কিডনিকে সচল রাখতে সহায়তা করে।২. মাছঃ এতে থাকা ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড দেহের প্রদাহ কমায় এবং কিডনিকে সুরক্ষা দেয়। যাদের কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে তাদের বেশি বেশি মাছ খাওয়া উচিত।

৫। রসুনঃ রসুনে আছে পঁচনরোধী এবং জমাটরোধী উপাদান যা কার্যকরভাবে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে। রসুন কিডনিকে ক্ষতিকর ধাতব পদার্থের সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

৬। ডিমের সাদা অংশঃ কিডনি রোগে আক্রান্তদেরকে ডিমের অংশ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। কারণ ডিমের সাদা অংশে ফসফরাসের পরিমাণ কম থাকে এবং ভালো মানের প্রোটিন বেশি থাকে। এছাড়া এতে আছে অ্যামাইনো এসিড যা কিডনির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার জন্য জরুরি। তবে কিডনির রোগ হলে ডিমের কুসুম না খাওয়াই ভালো।

৭। আপেলঃ কোষ্ঠ্য কাঠিন্য দূর করে, হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। এছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা পঁচনরোধী উপাদান এবং ভিটামিন থাকায় আপেল কিডনির স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। এছাড়া রক্তে কোলোস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে এবং পেশাব পরিষ্কার রাখতেও বেশ কার্যকর আপেল।

৮। লাল ক্যাপসিকামঃ এতে পটাশিয়াম কম, কিন্তু উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এ, বি, সি এবং বি৬ আছে। এটি ফলিক এসিড এবং খাদ্য আঁশেরও ভালো উৎস। যেগুলো কিডনিকে সচল রাখার জন্য জরুরি।

৯। ফুলকপিঃ এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফোলেট এবং খাদ্য আঁশ। এটি লিভারকে দেহে জমা হওয়া খাদ্যবিষ অপসারণেও সহায়তা করে। এছাড়া কোষের ঝিল্লি সংরক্ষণেও সহায়তা করে।

১০। লাল আঙ্গুরঃ লাল আঙ্গুরে আছে এমন এসিড যা কিডনির এবং পেশাবের নালির জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুদের মেরে ফেলে। এছাড়াও মাংসপেশিদেরকে শিথিল করা এবং রক্তের প্রবাহ উন্নত করতেও বেশ কার্যকর লাল আঙ্গুর।

১১। লেবুর রসঃ লেবুতে যে এসিড উপাদান আছে তা কিডনিতে জমা হওয়া পাথর ভাঙ্গতে বেশ কার্যকর। লেবুতে যে সাইট্রাস উপাদান আছে তা কিডনিতে থাকা ক্রিস্টালদের পরস্পরের জোড়া লাগতে বাধা দেয়।

🌶️🌶️ঝাল লাগলে মুখের জ্বালা পোড়া ভাব কমাতে দুগ্ধজাত খাবার দ্রুত জাদুর মতো কাজ করে। ঠান্ডা এক চুমুক দুধ বা এক চামচ দই মুখে...
18/10/2022

🌶️🌶️ঝাল লাগলে মুখের জ্বালা পোড়া ভাব কমাতে দুগ্ধজাত খাবার দ্রুত জাদুর মতো কাজ করে। ঠান্ডা এক চুমুক দুধ বা এক চামচ দই মুখের জ্বালা ভাব কমাতে পারে। এ ছাড়া দই মুখে দিলে দ্রুত মুখের জ্বলুনি কমে। দুগ্ধজাত খাবারে ক্যাসেইন নামক এক ধরনের উপাদান থাকে, যা ঝালে থাকা ক্যাপসিসিনকে ভেঙে ফেলে ও ঝালের প্রভাব থেকে মুক্তি দেয়।🌶️🌶️

ব্রণ দূর করতে বা রূপচর্চায় বেকিং সোডার ব্যবহার কতটা নিরাপদ?রান্নাঘরে নিত্য যাতায়াত আছে কিন্তু বেকিং সোডার সাথে পরিচিতি ন...
12/10/2022

ব্রণ দূর করতে বা রূপচর্চায় বেকিং সোডার ব্যবহার কতটা নিরাপদ?

রান্নাঘরে নিত্য যাতায়াত আছে কিন্তু বেকিং সোডার সাথে পরিচিতি নেই, এমন মানুষ বাধ্য পাওয়া যাবে না। খাবারের গুণমানকে যে বেশ কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয় বেকিং সোডা সে কথাও বোধহয় অজানা নয় সবার। কিন্তু জানেন কি আপনার বিউটি ট্রিটমেন্ট এও একইরকম ভাবে কাজ করতে পারে এই বস্তুটি।

ব্রণ, ব্ল্যাকহেড, সানবার্ন কমাতে স্ক্রাব ও ক্লিঞ্জারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় সে। কিন্তু বর্তমান দিনে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও দেখা যাচ্ছে। সেটা নিয়েও আলোচনা হবে আজ। সব মিলিয়ে আপনি ঠিক করবেন বেকিং সোডা আপনার রোজকার রূপচর্চার যোগ্য উপকরণ হয়ে উঠবে কি না!
ব্রণ দূর করতে বেকিং সোডার ব্যবহার
উপকারী দিক:
স্কিনের জেল্লা ফেরাতে:

স্কিনের জেল্লা ফিরিয়ে আনতে খুবই কার্যকরী বেকিং সোডা। এর জন্য এক টেবিলচামচ বেকিং সোডার সাথে দুই টেবিলচামচ লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন।

তারপর সেটা মুখের সম্পূর্ণ অংশে লাগিয়ে নিন ও ৫-১০মিনিট মতো ছেড়ে রাখুন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এরপর চাইলে ফেসওয়াশ দিয়েও মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। তাতে আরো ভালো কাজ দেবে।

লেবুর এস্কর্বিক এসিড ত্বকের তরতাজা ভাব ফিরিয়ে এনে ত্বক করে তোলে গ্লোয়ি। বেকিং সোডা ভালো এক্সফোলিয়েটর এর কাজ করে ত্বকের রন্ধ্রে জমাট বাঁধা পোরস খুলে দেয়।
ব্রণ দূর করতে:
বেকিং সোডা ও জল

ব্রণর জন্য যদি আপনি বাইরে সোশ্যাল ইন্টারএকশনে কনফিডেন্সের অভাব অনুভব করেন তো আপনার মুশকিল আসান করবে বেকিং সোডা।

বেকিং সোডা ১ টেবিলচামচ এর সাথে সমপরিমাণ জল মিশিয়ে নিন ও ব্রনর উপর লাগান।এবার ১০-২০ বিরতি নিন।

তারপর ঈষৎ উষ্ণ গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার তুলো দিয়ে মুখ সাফ করে ফেলুন।

এটি ত্বকের গভীরে এপিডার্মিস এ গিয়ে ব্রণর ধ্বংস করে।
সানবার্ন প্রতিরোধে:

বেকিং সোডা ও নারকেল তেল ২:১ অনুপাতে মিশিয়ে বানিয়ে ফেলুন ঘরোয়া স্ক্রাব। তবে বেশি ড্রাই করবেন না।
এবার সোটা চক্রাকারে মুখের উপর লাগিয়ে ম্যাসাজ করে নিন। তার কিছুক্ষণ পর হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এরপর মুখে সানস্ক্রিন লাগিয়ে বাইরে বেরোন। সূর্যরশ্মি আপনার ত্বকের কোনো ক্ষতিসাধন করতে পারবেনা। ইউভি সান রে থেকেও সুরক্ষিত থাকতে পারবেন আপনি।

শরীরের কালচে দাগ কমাতে:

বগল, হাঁটু ও কব্জি ইত্যাদিতে অনেকসময়ই মোটা দেহত্বকের জন্য ব্যাকটেরিয়া ও নোংরা জমে কালচে দাগ ধরে যায়।

এর জন্য আলুর রসের সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে জায়গাগুলোতে এপ্লাই করুন। ১০মিনিট পর জল দিয়ে ধুয়ে ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

আলুর রস বের করার জন্য আলু গ্রেট করে তার থেকে নির্যাস বের করে নিতে পারেন।

আলুর অক্সালিক এসিড ও সোডার এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান দাগ দূর করবে দু সপ্তাহের মধ্যে।
বলিরেখা নির্মূলে:
বেকিং সোডা ও হলুদ

হাফ চা চামচ বেকিং সোডার সাথে এক চা চামচ হলুদ এর গুঁড়ো মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে ফেলুন ও তাতে এড করুন সামান্য জল।

এবার সেটা লাগিয়ে নিন মুখের সমগ্র অংশে ও ১০মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

হলুদের এন্টি অক্সিডেন্ট ও বেকিং সোডার ক্ষারীয় ধর্ম ত্বকের ভেতরের প্রদাহ হ্রাস করবে ও ধরে রাখবে ত্বকের যৌবন।

বেকিং সোডার সাথে কয়েক ফোঁটা এসেন্সিয়াল অয়েল মিশিয়ে যেখানে ঘাম হয় সেখানে লাগাতে পারেন।প্রাকৃতিক ডিওডোরেন্ট এর কাজ করবে।
সতর্কতা:

বেকিং সোডার পোশাকি নাম হলো সোডিয়াম বাই-কার্বনেট। এতে আছে সোডিয়াম এলুমিনেট সালফেট এবং মনোক্যালশিয়াম যার পিএইচ এর মান ৭ এর বেশি। আমাদের ত্বকের তুলনায় যা অনেকটা বেশি ফলে তা আশঙ্কার কারণ হতে পারে আমাদের এসিড মেন্টেল এর জন্য।
এটি ত্বকের গঠন পাতলা করে ফলে স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে চামড়া। যার ফলে ব্যাকটেরিয়া, সূর্যরশ্মি, দূষণে সহজেই আক্রান্ত হয় স্কিন।
সেনসিটিভ স্কিনের জন্য অনেকসময় সারফেস বার্নিং হয়ে লাল লাল ছোপ হতে দেখা গেছে।
অনেকসময় মুখের শুষ্কতা বেড়ে গিয়ে দাগ ধরা পড়তে পারে।
তাই এটি ব্যবহার করার সময় সযত্নে ব্যবহার করুন। দাশবাস আপনাদের কাছে এটির ভালো ও খারাপ উভয় দিকই নিরপেক্ষ ভাবে তুলে ধরলো লুকোছাপা না রেখেই।
এবার আপনি কতটা নিরাপদে ও কি মাত্রায় ব্যবহার করবেন বা করবেন না তা নির্ভর করছে একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিচারের উপর।

Address

Mordan More Sadar Dinajpur`
Dinajpur
5200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health Tips:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram