Sufism BD

Sufism BD Sufism BD is a spiritual Youtube channel.

01/08/2025

দেহে সাধনার আসল দরজা কোথায়? | দেহতত্ত্ব | ইলমে মারেফত

31/07/2025

নামাজ না পড়া এক আল্লাহর পাগল | ইলমে মারেফত

31/07/2025

দেহ সাধনার আসল দরজা কোথায়? | দেহতত্ত্ব | ‎DM Rahat | Sufism BD

19/07/2025

নামাজ না পড়া এক পাগল

17/07/2025

দেহ নৌকা আর আত্মা মাঝি

12/07/2025

দেহ সাধনার আসল দরজা কোথায়? | দেহতত্ত্ব | ‎DM Rahat | Sufism BD

আশুরা বা ১০ তারিখে কিছু ঘটনা পাওয়া যায়, কিন্তু তা মুহররম মাসে নয়। আশুরা মানে ১০, অনেক ঘটনা ১০ তারিখে ঘটতেই পারে। কিন্...
06/07/2025

আশুরা বা ১০ তারিখে কিছু ঘটনা পাওয়া যায়, কিন্তু তা মুহররম মাসে নয়। আশুরা মানে ১০, অনেক ঘটনা ১০ তারিখে ঘটতেই পারে। কিন্তু মুহররমের ১০ তারিখে নয়। তাই সব মানুষের দশ তারিখ আশুরা হলেও আশুরা দ্বারা শুধুমাত্র মুহররমের ১০ তারিখকেই বোঝানো হয়, আর তা শুধুমাত্র কারবালার ঘটনাকে কেন্দ্র করেই। তবে হ্যাঁ, যদি তাদের এই বানানো গালগল্প মেনে নিয়ে যদি ১০ মুহররমে এসব ঘটেছে বলে বিশ্বাসও করে নিই, তবুও এটাই প্রমাণিত হয় যে ইয়াজিদ কত বড় চক্রান্তকারী ছিল একটি বিশেষ দিনেই ইমাম হোসাইন আ:-কে শহীদ করেছিল। যেমন: আসরের নামাজ কাজা না হোক বলে দ্রুত তারা ইমাম হোসাইনকে শহীদ করে। এখান থেকেই তো সব স্পষ্ট হয়ে যায়। যে নামাজে ইমাম হোসাইনকে স্মরণ করা ওয়াজিব (দুরুদ- 'আলা আলে মুহাম্মদ' অংশ), সে নামাজ দ্রুত পড়তে থাকতেই শহীদ কারা করতে পারে! এদেশের মোল্লারা ঈদে মিলাদুন্নবীর দিনও তো আহলে বাইত প্রেমীদের ওপর হামলা চালায়। এতে কেউ শহীদ হলে তাকে শোক করতে বাঁধা দিতে পারবে এই বলে যে- ঈদে মিলাদুন্নবীর দিন শোক করা যাবে না। ইয়াজিদ ও তার উত্তরসূরিদের চক্রান্ত খুবই ভয়ানক। এগুলো বুঝতে খুব বেশি জ্ঞান থাকা দরকার নেই, শুধু ধর্মান্ধ না হলেই যথেষ্ট।

লেখাঃ DM Rahat

মৃত্যুর পর দেহ পচে যাওয়া বা না যাওয়ার ওপর হক-বাতিল নির্ভর করে কি?ফেরাউনসহ অনেকের লাশও পচেনি। আর সব ওলীর রওজা খুঁড়ে দেখা ...
18/06/2025

মৃত্যুর পর দেহ পচে যাওয়া বা না যাওয়ার ওপর হক-বাতিল নির্ভর করে কি?

ফেরাউনসহ অনেকের লাশও পচেনি। আর সব ওলীর রওজা খুঁড়ে দেখা হয়নি। যদি দেহ অক্ষত থাকার ওপর ওলীয়তির প্রমাণ নির্ভর করে, তাহলে আগামীতে ওহাবীরা ওলীদের রওজা খুঁড়ে দেখবে। শর্ত দেবে যে, লাশ অক্ষত থাকলে মাজার থাকবে; অক্ষত না থাকলে ভণ্ড বিবেচনা করে ভেঙে ফেলা হবে।

নিদর্শন একটি খাছ বিষয়, এটাকে আম হিসেবে নেওয়ার মানেই হয় না। অল্প কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কিছু ঘটে, যা অবিশ্বাসীদের হৃদয়ে বিশ্বাস স্থাপনের জন্য এবং বিশ্বাসীদের বিশ্বাস স্থায়ী করার জন্য। মাটির দেহ মাটিতে মিশে যাওয়াই আল্লাহর বিধান। দেহ এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয় যে, মৃত্যুর পরও তা অক্ষত থাকা লাগবে। তাহলে তো নায়ক-নায়িকারাই প্রকৃত দেহের সাধক বিবেচিত হতো। তারা দেহের চর্চা করে, দেহকে সুন্দর রাখা তাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহর ওলীরা আত্মার পরিচর্যা করেন, তাই ওলীদের দেহ জরাজীর্ণও থাকে। আর আত্মা যখন দেহ ত্যাগ করে, তখনই রওজা হয়। ওলীরা আরেফেল অজুদ (মাটির দেহ) নিয়ে রওজায় আবদ্ধ থাকেন না। তাঁরা মুক্তিপ্রাপ্ত, বন্দী নন।

সাম্প্রতিককালে দেহ অক্ষত থাকার অনেক ভিডিও দেখে তরিকাপন্থীরা এমনভাবে প্রচার চালায় যে, যেন দেহ অক্ষত রাখাই ওলীয়তির প্রমাণ। অথচ ওলীয়তির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বিশেষ নিদর্শন হিসেবে আল্লাহ অনেক প্রিয় (আউলিয়া) ও অপ্রিয় বান্দার (যেমন: ফেরাউন) দেহ অক্ষত রাখেন। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তো এই পঞ্চভূতের দেহ আগুনে পুড়িয়ে প্রকৃতিতে মিশিয়ে দেন। যদি তরিকাপন্থীরা এভাবেই বিষয়টি প্রচার করে, তবে আগামীতে ওহাবীরা এটা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করবে। এটা এতটা ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে যে, তরিকাপন্থীরা নিজেরাই ওলীয়তির প্রমাণ খুঁজতে রওজা ভাঙা শুরু করতে পারে। আমি আন্দাজে নয়, বরং উপলব্ধি থেকেই কথাগুলো বলছি। একজন তরিকাপন্থী আমাকে কিছুদিন আগে বলছিলেন (হুবহু নয়) যে, "মাজারগুলো ভেঙে ভালো হয়েছে, কে ওলী আর কে ওলী নয়, তাও প্রমাণ হয়েছে। অনেক ভণ্ডের মাজার ভাঙা হয়েছে, তাদের কবরে দেহহীন হাড় বা কঙ্কাল পাওয়া গেছে।"

হে দয়াল প্রভু! আপনি আমাদের সত্যকে বোঝার তাওফিক দান করুন। অজ্ঞানতা-ধর্মান্ধতা থেকে আমাদের বাঁচিয়ে রাখুন।

লেখা: DM Rahat

হযরত আলী (আঃ) আহলে বাইতের প্রধান এবং গাদীরে খুমে রাসূল (সঃ) তাঁকে সবার মাওলা হিসেবে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করে গেছেন। কিছু ওহ...
14/06/2025

হযরত আলী (আঃ) আহলে বাইতের প্রধান এবং গাদীরে খুমে রাসূল (সঃ) তাঁকে সবার মাওলা হিসেবে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করে গেছেন। কিছু ওহাবী, খারেজী ও ইয়াজিদী কাঠ মোল্লা ব্যতীত সকল সুন্নি আলেমই এই বিষয়টি মেনে নিয়েছেন। যারা এটি অস্বীকার করে, তাদের ইসলামের, আল্লাহ্‌র এবং তাঁর হাবীবের শত্রু হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, কারণ রাসূল (সঃ) নিজেই এ বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দিয়ে গেছেন। হযরত আলী (আঃ) কে ভালোবাসা ঈমানের অংশ এবং তাঁর সাথে শত্রুতা মুনাফেকী। হযরত আলী (আঃ) কে দোষারোপ করা মানে রাসূল (সঃ) এবং আল্লাহ্‌কে দোষারোপ করা।

ঈদ-ই-গাদীরের শুভেচ্ছা!

-ইলমে মারেফত علم معرفة

07/06/2025

Address

Dohar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sufism BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram