Homeopathic Physician & Consultation Center

Homeopathic Physician & Consultation Center You can get all Homoeopathic services from here about any Query, Information, Suggestion, Diseases, Remedy & Treatment.

For more information please dial ��+8801717444960

08/04/2020

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নিজের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা যা করবেনঃ

১. ধূমপান বাদ দিন।

২. অ্যালকোহল পান করবেন না।

৩. প্রতিদিন স্নান করুন। সম্ভব হলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান কিংবা বডিওয়াস (ডেটল, লাইফবয়) ব্যবহার করুন।

৪. ঠাণ্ডা-জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন যেমন : আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিঙ্কস, জুস।

৫. ভিটামিন সি যুক্ত খাবার/ফল খান। যেমন : অরেঞ্জ জুস, লেবু।

৬. সূর্যের আলো ত্বকে নিন। (ভিটামিন ডি)

৭. ঘনঘন হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।

৮. ভালভাবে সেদ্ধ করা খাবার খান। যেমন : ডিম, মুরগির মাংস।

৯. অ্যাজমা, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

১০. আদা চা, তুলশী চা, মধু ইত্যাদি পান করুন।

১১. ইয়োগা বা ব্যায়াম করুন।

১২. এন ৯৫ মাস্ক অথবা সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার করুন।

করোনা ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। এটা সবাইকে আক্রমণ করতে পারলেও সবার মৃত্যু ঘটাতে পারবে না। আপনার শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা আপনাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে। তাই আক্রান্ত হওয়ার আগেই সতর্ক হোন। জনসমাগম এড়িয়ে চলুন, বাসায় থাকুন।

04/04/2020
29/03/2019

হৃৎপিন্ডের গোপন শত্রু!!
~~~~~~~~~~~~~

১. দীর্ঘ সময় ধরে ল্যাপটপ, পিসি ব্যবহার বা টেলিভিশন দেখা।

২. মুক্তির পথ না খুঁজে বিষণ্নতা জিইয়ে রাখা।

৩. ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা।

৪. খাবার পর দাঁত ফ্লস (সুতা ব্যবহার করে দাঁতের ফাঁক থেকে খাদ্য কণা বের করে আনা) না করা।

৫. নিজেকে ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখা।

৬. শরীরচর্চায় অবহেলা করা।

৭. অতিরিক্ত মদ্য পান করা।

৮. অতিরিক্ত খাওয়া।

৯. সুস্থ আছেন বিবেচনা করে স্বাস্থ্যের অযত্ন করা।

১০. লাল মাংস (গরু, মহিষ ইত্যাদি) খাওয়া।

১১. কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া।

১২. ধূমপান বা ধূমপায়ীর সাথে বসবাস।

১৩. ডোজ পূর্ণ করার আগেই প্রয়োজনীয় ওষুধ খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া বা বন্ধ করে দেওয়া।

১৪. ফল ও শাক-সবজি এড়িয়ে যাওয়া।

১৫. বিভিন্ন ছোট খাটো অসুস্থতার লক্ষণ এড়িয়ে যাওয়া।

১৬. অতিরিক্ত লবন খাওয়া।

১৭. পুষ্টিকর খাবারের চেয়ে বেশি ক্যালরির খাবার নিয়মিত খাওয়া।

---------------------------------------------------------------------------
ডাঃ মো‌: আতিকুর রহমান
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা), বি.এইচ.এম.এস
নীলফামারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল, নীলফামারী।

20/05/2018

রমজানের খাদ্যাভ্যাসঃ

রমজান মাসে খাদ্যগ্রহণে সংযমী হওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি এ মাসের উপযোগী স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
ও ডায়েট সম্পর্কে কিছু তথ্যও রোজাদারদের জানা থাকলে ভালো হয়।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ এবং নিয়মিত মানসিক ও শারীরিক অনুশীলন রমজানে একই সঙ্গে আধ্যাত্মিক ও
শারীরিক চাহিদা মেটাতে পারে।

অন্য মাসের স্বাভাবিক খাবারদাবার থেকে রমজান মাসের খাবার গ্রহণে খুব একটা ভিন্নতা নেই। তবে খাদ্য
গ্রহণের পরিমাণ আর সময়ের ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন জরুরি।

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন শস্যজাতীয় খাবার, শাকসবজি, ফলমূল, দুধসহ মাছ, মাংস এবং ডিম। তবে সারা দিন রোজা রাখার পর খাবার নির্বাচন ও গ্রহণের ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা প্রয়োজন।

দ্রুত হজম হয় এমন খাবারের পরিবর্তে হজম হতে বেশি সময় লাগে এমন খাবার গ্রহণ করা দরকার। অর্থাৎ এমন সব খাবার গ্রহণ করা উচিত, যা হজম হতে অন্তত আট ঘণ্টার মত সময় লাগে। এ রকম খাবারের মধ্যে
উল্লেখযোগ্য হলো লাল চাল, লাল আটা, ওটস, বার্লি, নানা রকমের ডাল, শিমের বিচি ইত্যাদি।

শস্যজাতীয় খাবার ছাড়াও রমজানে রোজাদারদের শাকসবজি, খোসাসহ ফল, শুকনা ফল, বাদাম ইত্যাদি খাদ্য আঁশসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত।

এছাড়া যতটা সম্ভব ভাজা পোড়া ও চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা উচিত। এ ধরনের খাবারে বদহজম, বুক
জ্বালা পোড়াসহ নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

তবে রমজানে রোজাদারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পানি। প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস বিশুদ্ধ
পানি পান করা জরুরি। তকে একসঙ্গে বেশি না করে ইফতার ও সেহরির মধ্যবর্তী সময়ে অল্প অল্প করে
বারবার পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

সেহরির খাবার নির্বাচনে নজর দিতে হবে আমিষ, জটিল শর্করা ও আঁশ জাতীয় খাদ্যের দিকে। এক থেকে দেড় কাপ লাল চালের ভাত, মিক্সড সবজি, মাছ বা মুরগি, ডাল, দই অথবা এক কাপ ননিবিহীন দুধ খাওয়া যেতে পারে সেহরিতে।

ইফতার শুরু করা উচিত দ্রুত হজম হয় এমন ধরনের শর্করাজাতীয় খাবার দিয়ে।সঙ্গে দরকার পর্যাপ্ত পানি।
কারণ সারা দিন রোজা রাখার পর স্বাভাবিকভাবেই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়।

ইফতারের খাবারকে দুইভাগে ভাগ করে খাওয়া শ্রেয়। প্রথম ভাগ মাগরিবের নামাজের আগে। এ সময় খাওয়া
যেতে পারে খেজুর, হালকা গরম ভেজিটেবল বা চিকেন স্যুপ, ছোলা সিদ্ধ, যেকোনো ফলের জুস বা লাবাং। মাগরিবের নামাজের পর খাওয়া যেতে পারে পায়েস,দই,চিঁড়া,ওটস, কলা বা আপেল।

রমজানে প্রথম রাতের খাবার হালকা হওয়াই ভালো। সব ধরনের ফল থেকে শুরু করে রাতের খাবার হতে পারে ভাত, মাছ বা মুরগি ১ টুকরা, সবজি, সালাদ ইত্যাদি। এক্ষেত্রে খাদ্যগ্রহণের পরিমাণ কম হওয়াই ভালো।

13/04/2017
যে ৮ টি খাবার কখনো গরম করে খাবেন নাঃ--------------------------------------------------------------আমরা সাধারনত বাসায় রান...
18/03/2017

যে ৮ টি খাবার কখনো গরম করে খাবেন নাঃ
--------------------------------------------------------------

আমরা সাধারনত বাসায় রান্না করার পরে সময় বাঁচানোর জন্য সেই খাবার আবার পরের দিনের জন্য রেখে দিই, আবার সেই খাবার পুনরায় গরম করেই খাই। কিন্তু সেই খাবার পুনরায় গরম করে খাওয়া অনেক ক্ষতিকর, এতে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক গুন বেড়ে যায়। আর আমরা এমন কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন পুনরায় গরম করে খাচ্ছি। এরকম ৮টি খাবারের সম্পর্কে আজ জেনে রাখুন যেগুলো ভুলেও পুনরায় গরম করবেন না।

১। মাশরুম:

সাধারনত মাশরুমের ফাইবার ও এনজাইম হজমে সহায়তা করে। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোলন-এর পুষ্টি উপাদান শোষণকেও বাড়াতে সাহায্য করে। আর তাই মাশরুম একবার রান্নার পরে দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে তা আমাদের পেটের জন্য অনেক ক্ষতিকর।

২। মুরগির মাংস:

অনেকেই সময় বাঁচানোর জন্য একবারেই অনেক মুরগির মাংস রান্না করে রাখি কিন্তু মুরগির মাংস বার বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। রান্নার পরে ফের তা গরম করলে প্রোটিনের কম্পোজিশন বদলে গিয়ে তা থেকে বদহজম হতে পারে।

৩। চা:

এটা আমরা অনেকেরই জানা যে একবার চা বানানোর পর তা ঠান্ডা হয়ে গেলে পুনরায় গরম করা উচিত নয়। কারণ চায়ের মধ্যে ট্যানিক অ্যাসিড থাকে। তৈরি করা চা ফের গরম করে পান করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।

৪। ভাত:

ভাত রান্না করার সময় তাতে বেসিলস সিরিয়াস ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। রান্না করা ভাত ফের গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়া সংখ্যায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়ে ডায়েরিয়া পর্যন্ত হতে পারে।

৫। আলু:

আলু রান্না বা সেদ্ধ করার পরে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় তাতে বটুলিজম নামে একটি ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। ফের তা গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যাগুলি বেড়ে গিয়ে ফুড পয়জনিং পর্যন্ত হতে পারে।

৬। ডিম:

ডিমের মধ্যেও বেশি পরিমাণে প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস থাকে। রান্নার পরে আবার তা গরম করলে ডিম থেকে টক্সিন তৈরি হবে যা থেকে বদহজমের আশঙ্কা তৈরি হয়।

৭। পোড়া বা খাবার তেল:

আমরা অনেকেই খাবার রান্নার পর অবশিষ্ট তেল রেখে দেই পরবর্তী কোন খাবার রান্নার জন্য কিন্তু একবার ও কি খেয়াল করেছি এটা আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর । পোড়া তেল ফের গরম করে রান্নায় ব্যবহার করলে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।

৮। পালং শাক:

এছাড়াও পালং শাকও রান্নার পর পুনরায় গরম করা উচিত নয়। পালং শাকে অতিরিক্ত পরিমাণে নাইট্রেটস থাকে। রান্না করা পালং শাক ফের গরম করে খেলে শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন বেশি মাত্রায় ঢুকতে পারে।

21/02/2017

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র চিত্তে গভীর শ্রদ্ধা এবং সেই সাথে তাদের রূহের মাগফেরাত কামনা করি।

Doctor Registration Certificate... :-)
21/01/2017

Doctor Registration Certificate... :-)

Happy New Year 2017... :-)
02/01/2017

Happy New Year 2017... :-)

Address

D B Road, Domar
Domar Bil
5340

Opening Hours

Monday 10:00 - 14:00
16:00 - 21:00
Tuesday 10:00 - 14:00
16:00 - 21:00
Wednesday 10:00 - 14:00
16:00 - 21:00
Thursday 10:00 - 14:00
16:00 - 21:00
Friday 09:00 - 12:00
17:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 14:00
16:00 - 21:00
Sunday 10:00 - 14:00
16:00 - 21:00

Telephone

+8801717444960

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeopathic Physician & Consultation Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homeopathic Physician & Consultation Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram