21/07/2025
হোমিওপ্যাথির আশ্চর্য ফলাফল, সৃষ্টিকর্তার এক অপরূপ নিদর্শন।
👦সাদমান, বয়স ১১
সদা হাস্যমুখ শিশুটি খেলতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে গিয়ে ১০ মিনিট অজ্ঞান ছিলো। ৪/৫ মাস পর হতে ওর মানুষিক অসংগতি পরিলক্ষিত হয়। দেশ সেরা নিউরোলজিস্ট দেখানো শেষ, ওদিকে শিশুটির অবস্থা প্রতিদিন অবনতি হচ্ছে। নিরুপায় বাবা উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলেন ইন্ডিয়া। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ইন্ডিয়ান ডাক্টরেরা বললেন ওর কোন ট্রিটমেন্ট নেই, ৩০ দিনের ভিতর ব্রেণ অকেজো যাবে। ঠিক সে পথেই বাচ্চাটি এগিয়ে যাচ্ছে। খাবার বন্ধ প্রায় ৪/৫ গাল নরম খাবার খায়, চোখে দেখে না, কানে শোনাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে, পানির পিপাসাও নেই, সর্বদা অস্থির আর হাইপার।
সব আশা শেষ, অতল নিয়তির দিকেই বাচ্চাটি এগিয়ে যাচ্ছে। এমন নিরাশ পরিস্থিতিতে ড. আবু মুছা খান সাদমানের ডাইরি করেন ১৭/০৬/২০২৫ তারিখে। হাল ছাড়লেন না নিজের অর্ধশত বছরের অভিজ্ঞাতার আলোকে ওকে ৩ মাসের মেডিসিন দিলেন, নিলেন ৩৫০০/৪০০০ টাকা।
১৯/০৭/২০২৫ তারিখ দুপুর ৩ টার পর sir এর সামনে বসেই একটি ভিডিও মেক করছিলাম আর ডাক্টার সাহেব ফোনে পেশেন্টের সাথে কথা বলছিলো। হঠাৎ কথার মাঝে দেখি ডাক্টার sir কেদে উঠলেন আর মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছেন। কি কথা হলো সেটা আপনারা ভিডিও দেখে শুনে নিয়েন।
যে কারণে কাদলেন--
✅ সাদমানের ক্ষুধা ফিরে এসেছে, সে এখন খায়।
✅ পানির পিপাসা পায়, অনেক পানি খায়।
✅ সে অস্থিরতা যন্ত্রণা আর হাইপারনেস এখন নেই।
✅ তার বাবার ভাষ্য এখন তাকে কিছুটা সুস্থ সুস্থ লাগে।
দুনিয়ার সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আর ইন্ডিয়ান ডাক্টারেরা যখন আল্টিমেটাম দিলো, ৩০ দিনে তার ব্রেণ অকেজো হবে। সেখানে এক অনুন্নত উপজেলা লেভেলের বৃদ্ধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক মাত্র ৩০ দিনে, ছেলেটির দ্রুত গতিতে ব্রেণ ডেমেজ থামিয়ে তাকে আরগ্যের দিকে দিয়ে গেলো। অটিজম /ADHD ডাক্টার সাহেবের ট্রিটমেন্টে ভালো হয়, ১০ জনকে ট্রিটমেন্ট করলে ৫/৬ জন আরগ্য লাভ করে, এটা সাধারণ বিষয়। কিন্ত সাদমানের কেসটি সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম ইস্যু।
🙏 সাদমানের জন্য দোয়া করবেন আপনারা, আল্লাহ যেন ওকে পরিপূর্ণভাবে সুস্থ করেন।
[ ডাক্টার সাহেবের ভিডিওটি অনুমতি ব্যতিত আপলোড করা হয়েছে, কারণ রিভিউ টাইপের ভিডিও আপলোড sir কোনভাবেই পছন্দ করেন না, উল্টা পেজে ৮/১০ টা রিভিউ ভিডিও ছিলো সেগুলিও sir এর নির্দেশে ডিলিট করা হয়েছে। ওনার কথা "কোন পেশেন্ট সুস্থ হয়েছে কিন্ত অন্যজনও যে আমার কাছ থেকে আরগ্য পাবে এ নিশ্চয়তা আল্লাহ আমাকে দেয়নি, আমার দায়িত্ব পেশেন্টকে সঠিক মেডিসিনটি, সঠিক মাত্রায় দেওয়া। আরগ্য আল্লাহর হাতে"]
ডাক্তার আবু মুছা খান, ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি), মাদার তেরেসা ও মহাত্মা গান্ধী স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত, সুদীর্ঘ ৫০ বছরের অভিজ্ঞতা। কাজী সিরাজুল ইসলাম হোমিওপ্যাথি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রভাষক।
যোগাযোগ:
☎☎ 01704-755879 ☎☎
📮📮হটসআপে ভিডিও কলের মাধ্যমে সারা দেশে রুগী দেখে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়। 📮📮
🏥🏥ঠিকানা 🏥🏥
বিলাসী শপিং কম্পেলেক্স, বোয়ালমারী, ফরিদপুর।
হটসআপে ভিডিও কলে রুগী দেখে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়।
#এডিএইসডি #এডিএইসডি #এডিএইসডি
#অটিজম #অটিজমশিশু #সিপি #অটিজম_রোগের_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা
#অটিজম_রোগের_চিকিৎসা #অটিস্টিক #অটি_স্টিক_শিশু #ডাক্টার_আবু_মুছা_খান
#ডাক্টার_আবু_মুছা_খান