AMAZI food for health

AMAZI food for health Our food products:
1. Garlic powder.
2. Ginger powder.
3. Moringa powder.
4. Triphala powder.
5. Egg

ভেজাল মধু তৈরীর পদ্ধতি "মৌচাক সহ মধুতেও ভেজাল করা সম্ভব, প্রথমে মধু ভেজালকারীরা এইরকম(চিত্রে দেয়া) একটি মৌচাক সংগ্রহ কর...
26/10/2021

ভেজাল মধু তৈরীর পদ্ধতি "
মৌচাক সহ মধুতেও ভেজাল করা সম্ভব,
প্রথমে মধু ভেজালকারীরা এইরকম(চিত্রে দেয়া) একটি মৌচাক সংগ্রহ করে।

তারপর তাদের বিভিন্ন কেমিক্যাল দ্বারা তৈরীকৃত ভেজাল মধু নামক বিষগুলো বালতিতে ঢালে। তারপর আস্তে করে এই ধরনের ক্যাপিং বিহীন মৌচাক টি প্রবেশ করিয়ে দেয় তাদের বালতিতে। 5 মিনিট যেতে না যেতেই কানায় কানায় ভরে যায় প্রত্যেকটি মধু ঘর , ব্যাস ! তৈরি হয়ে গেল স্পেশাল ভেজাল মধু। যার মূল্য একেবারেই কম , 200 টাকা থেকে 600 টাকা পর্যন্ত কেজিতে তারা বিক্রি করে থাকে। ক্রেতা যত চালাক হয় তত কম দামে কিনতে পারে এই মধু নামক চদু।
এবং মনে মনে ভাবে আজকে আমাকে ভেজাল দিতে পারেনি মধু ওয়ালা।
কারণ, মৌচাক সহ মধু কিনে এনেছি।
কিছু কিছু সময়ে তারা তাদের তৈরিকৃত ভেজাল মধু বিক্রি করতে না পেরে
(এক পর্যায়ে বিক্রেতা) 2 কুড়ি 3 কুড়ি টাকাতেও 1 কেজি মধু বিক্রি করতে দেখা যায়।
তাই আগেই সাবধান হয়ে যান, যদি মধু নিতেই হয় ক্যাপিং বিশিষ্ট মধু নিবেন তাহলে আশা করি ঠকবেন না ইনশাআল্লাহ।
আজকের প্রতিপাদ্য বিষয় হোক,
সৎ ও অভিজ্ঞ মৌয়ালদের কাছ থেকে মধু কিনুন, হোক তা লিকুইড মধু but
মৌচাক সহ মধুর গোলক ধাঁধায় পড়বেন না please

স্ত্রী স্বামীর জন্য কেমন হবে তা নিজ কন্যার প্রতি এক আরব বিদূষী মহিলা আসমা বিনতে খারেজা আল ফোজারীর উপদেশ থেকে উপলব্ধি করা...
04/09/2021

স্ত্রী স্বামীর জন্য কেমন হবে তা নিজ কন্যার প্রতি এক আরব বিদূষী মহিলা আসমা বিনতে খারেজা আল ফোজারীর উপদেশ থেকে উপলব্ধি করা উচিত প্রতিটি মুসলিম মেয়েকে....
তিনি তার মেয়ের বিয়ের সময় তাকে বলেন:
তুমি যে ঘরে এতদিন ছিলে সেখান থেকে এমন এক শয্যায় যাচ্ছ, যে সম্পর্কে তুমি অবগত ছিলে না।
এবং এমন ব্যক্তির কাছে যাচ্ছ যার সাথে পূর্বে থেকে পরিচিত ছিলে না।
সুতরাং,
তুমি তার যমীন হবে, ফলে সে তোমার আসমান হবে।
তুমি তার শয্যা হলে সে তোমার খুঁটি হবে।
তুমি তার দাসী হলে সে তোমার গোলাম হবে।
তার কাছে বেশী কিছু দাবী করবে না, তাহলে সে রাগ করবে।
তার থেকে দূরে যাবে না,তাহলে সে তোমাকে ভুলে যাবে।
সে তোমার নিকটবর্তী হলে তুমি ও তার নিকটবর্তী হবে।
তার নাক, কানও চোখের দিকে নজর রাখবে।
সে যেন তোমার কাছ থেকে সুঘ্রাণ ছাড়া অন্য কোন ঘ্রাণ না পায়।
সে যখন শুনে তখন যেন তোমার কাছ থেকে ভাল কথা শুনে এবং যখন দেখে তখন যেন সুন্দর কিছু দেখে।
জেনে রাখ, পানিই হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট সুগন্ধি।
আসমায়ী বলেন:
আমি জঙ্গলে গিয়ে একজন নেহায়েত রূপসী মহিলাকে তার স্বামীসহ দেখলাম। স্বামী ছিল চরম কুশ্রী।
আমি মহিলাকে বললাম: আশ্চর্যের বিষয়, তুমি এমন ব্যক্তির স্ত্রী হয়ে সুখী আছ!
সে বলল: চুপ কর! তুমি ভুল করছ।
আসল ব্যাপার এই যে, সম্ভবত: সে আল্লাহর সন্তুষ্টির কোন কাজ করেছে, যার বিনিময়ে আমাকে লাভ করেছে।
আর সম্ভবত: আমার দ্বারা আল্লাহর অসন্তুষ্টির কোন কাজ হয়েছে, যার শাস্তি স্বরূপ আমি এ স্বামী পেয়েছি।
সুতরাং আল্লাহ আমার জন্য যা পছন্দ করেছেন, আমি তাতে সন্তুষ্ট থাকবো না কেন?
আসমায়ী বলেন: মহিলাটি আমাকে একেবারে নিরুত্তর করে দিল।

মোটকথা হে আমার মেয়ে,স্ত্রীর সর্বাবস্থায় স্বামীর প্রতি সন্তুষ্ট থাকা উচিত।
সৌন্দর্যের মূল্য অপরিসীম। সুন্দর পরিষ্কার -পরিচ্ছন্ন ও চুল সিঁথি করা শিশু, সুন্দর পোষাক পরিহিত লোক অথবা সুঘ্রাণের প্রতি মানুষের ভালবাসা ও আকর্ষণ স্বাভাবিক। এছাড়া,সাজানো কক্ষ, ফুল, প্রাকৃতিক ছবি, সুন্দর চেয়ার এবং মনোরম বিছানা দ্বারা পরিপাটি কক্ষে বসলে স্নায়ু স্নিগ্ধ হয়ে আসে এবং মানসিক প্রশান্তি বেড়ে যায়…
অনুরূপভাবে,শস্য - শ্যামল সবুজ ভূখণ্ডে পানির নহর প্রবাহিত হলে, গাছের ডালপালা নুঁইয়ে পড়লে, পাখির কলরব শুনলে যেখানে কবির মনে ভাবের তরঙ্গ সৃষ্টি হয় তখন সেখানে জীবনের স্বাদ উপলব্ধি করা যায়।

স্বামীও যদি সুসজ্জিতা স্ত্রীকে দেখে যে তার উদ্দেশ্যে সুগন্ধি ব্যবহার করে,ঘর- বাড়ী পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখে, সকল বিষয় সুষ্ঠুভাবে সংগঠিত করে, মুচকী হাসি সহকারে তাকে স্বাগত জানায়, তার সাথে আলাপ করে, আবেগ- উচ্ছ্বাসের স্বাদ উপলব্ধি করে, তার আবেগ ভালবাসা, সোহাগ ও আদর - যত্নের কারণে নিজের দুঃখ- কষ্ট ভুলে যায়… তার আরামের সময় উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে এবং অভ্যাস অনুযায়ী স্বামীর প্রবেশ ও প্রস্থানের সময়কার সকল প্রয়োজন পূরণ করে, সে স্ত্রীকে দেখলে স্বামীও আনন্দিত না হয়ে পারে না।
মূলত : সেই স্ত্রী তার কাছে দুনিয়ার উত্তম সম্পদ ও হুর, জীবনের আনন্দ - খুশি এবং ঘরের আলো ও সৌন্দর্য।

যদি গোটা দুনিয়াও একদিকে এবং এই স্ত্রী অন্যদিকে দাঁড়ায়, তাহলে সকল পুরুষ ও এ স্ত্রীকেই পছন্দ করবে।
কেননা, তার হাতে রয়েছে সৌভাগ্যের চাবিকাঠি ও জীবনের সম্পদ।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতইনা যথার্থ বলেছেন,, 'দুনিয়া হচ্ছে সম্পদ। দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ হচ্ছে, নেক স্ত্রী।'

04/09/2021

হজমশক্তি কমে গেলে বৃ্দ্ধি পেতে থাকে ওজন। শরীরে পুষ্টির অভাবে বাসা বাধে নানা ধরণের রোগ। তাই হজমশক্তি ঠিক রাখা ও দেহের পরিপাকযন্ত্র সুস্থ রাখার জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে।

হজমশক্তি বৃদ্ধি করে দেহ সুস্থ রাখবে এমন কিছু খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখার চেষ্টা করুন-

প্রাচীনকাল থেকেই আদা হজমশক্তি বৃ্দ্ধি করতে ব্যবহার হয়ে আসছে। আদা দেহের টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। আদায় রয়েছে ‘জিনজারোলস’ যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পরিপাকক্রিয়া দ্রুত করে। সকালে এক কাপ আদা চা এবং রান্নায় আদার ব্যবহার কিংবা কাঁচা আদা খাওয়া পরিপাকযন্ত্র সুস্থ রাখে।

রসুনেও রায়েছে ভিন্নি উপকারীতা। দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। রসুনের অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান যেকোন ধরণের ঠাণ্ডা কাশি, ভাইরাল ইনফেকশন দূর করার সাথে সাথে আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধিতেও কাজ করে। রান্নায় ব্যবহারের পাশাপাশি কাঁচা রসুন দেহের জন্য অনেক বেশি কার্যকরী।

নিয়মিত মিষ্টি আলু খেলে শরীরের কত উপকার হয় জানা আছে?বাজার গিয়ে চোখ ফেরালেই লাল-লাল রাঙা আলুর দিকে নজর পরতে বাধ্য! এবার থ...
05/08/2021

নিয়মিত মিষ্টি আলু খেলে শরীরের কত উপকার হয় জানা আছে?

বাজার গিয়ে চোখ ফেরালেই লাল-লাল রাঙা আলুর দিকে নজর পরতে বাধ্য! এবার থেকে যখনই এই সবজিটি চোখে পরবে অমনি ব্য়াগ ভর্তি করে কিনে আসবেন। আর বানিয়ে ফলবেন নানা মুখরোচক পদ। কেন এমন পরামর্শ দিচ্ছি, তাই ভাবছেন তো? আসলে একাধিক গবেষণা অনুসারে সপ্তাহে ১-২ দিন নিয়ম করে রাঙা আলু খাওয়া শুরু করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তাই থাকে না। কারণ এই সবজিটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপাদান নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। তাই তো চিকিৎসকেরা বলে সারা সপ্তাহ ঠিক মতো না খেলেও শরীরের কোনও ক্ষতি হবে না, যদি একদিন বা দু দিন রাঙা আলুকে সঙ্গী বানানো যায় তো!

কী এমন উপকারে লাগে এই সবজিটি? গবেষকদের মতে রাঙা আলুর শরীরে উপস্থিত নানা কার্যকরী উপাদান হার্ট থেকে কিডনি, শরীরের প্রতিটি ভাইটাল অর্গ্যানের খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবে আয়ু তো বাড়েই, সেই সঙ্গে শরীরও তরতাজা হয়ে ওঠে। তাহলে আর অপেক্ষা কেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে রাঙা আলু আমাদের শরীরের দেখভাল করে, সে সম্পর্কে...!

১. অ্যাস্থেমার প্রকোপ কমে:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে সপ্তাহে কয়েক দিন রাঙা আলু খাওয়া শুরু করলে ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার প্রক্রিয়া ঠিক মতো হতে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যাস্থেমার প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। তাই যারা এমন ধরনের রোগে ভুগছেন তারা মিষ্টি আলুকে সঙ্গী বানাতে ভুলবেন না যেন!

২. ডায়াবেটিসের মতো রোগ দূরে থাকে:
স্বাদে মিষ্টি হলেও রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এই সবজিটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে একেবারে নিচের দিকে রয়েছে রাঙা আলু। তাই এই সবজিটি খাওয়া মাত্র শরীরের অন্দরে সুগারের মাত্রা তো বাড়েই না, উল্টে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বেড়ে যাওয়ার কারণে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে:
আয়রন হল এমন একটি খনিজ যা শ্বেত এবং লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা বাড়ানোর মধ্যে দিয়ে ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতা বাড়াতে দারুন কাজে আসে। আর এই খনিজটি প্রচুর পরিমাণে আছে রাঙা আলুতে। ফলে সপ্তাহে ১-২ বার এই সবজিটি খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে সংক্রমণের আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

৪. ওজন বৃদ্ধি পায়:
আপনি কি বেজায় রোগা? তাহলে রোজের ডেয়েটে মিষ্টি আলুকে রাখতে ভুলবেন না যেন! কারণ নিয়মিত এই সবজিটি খেলে শরীরে কমপ্লেক্স স্টার্চ, ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বৃদ্ধি পেতে সময় সাগে না।

৫. ব্রেন পাওয়ার বাড়ে:
মানব মস্তিষ্কের অন্দরে থাকা নার্ভ সেলগুলি নিজেদের মধ্যে যত সুন্দরভাবে সিগনাল আদান প্রদান করবে, তত ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে বাড়বে বুদ্ধি, মনোযোগ এবং মনে রাখার ক্ষমতাও। আর কীভাবে এমনটা সম্ভব হবে? এক্ষেত্রে পটাশিয়াম দারুনভাবে কাজে আসতে পারে। আর এই খনিজটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে রাঙা আলুতে। তাই কর্মক্ষেত্রে যদি সফল হতে চান, তাহলে আপনি জানেন আপনাকে কী করতে হবে।

৬. ক্যান্সারের মতো রোগকে প্রতিরোধ করে:
আই সি এম আর-এর প্রকাশ করা রিপোর্ট আনুসারে আগামী ৩ বছরের মধ্যে আমাদের দেশে প্রতি বছর প্রায় ১৭ লাখ মানুষ নতুন করে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হবেন। আর এই সংখ্যাটা বছর বছরে বাড়তেই থাকবে। এমন অবস্থায় সাবধান না হলে কিন্তু বেজায় বিপদ! তাই তো বাজারের থলিতে রাঙা আলুকে স্থায়ী সদস্যপদ দেওয়াটা মনে হয় মাস্ট! কারণ এই সবজিটিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন এ ক্যান্সার রোগকে আটকাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, এই উপাদানগুলি দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।
Boldsky Bengali
Advertisement
বাংলা » বাড়িতে প্রতিকার
নিয়মিত মিষ্টি আলু খেলে শরীরের কত উপকার হয় জানা আছে?
By Nayan Munshi
Published: Wednesday, May 23, 2018, 16:20 [IST]
বাজার গিয়ে চোখ ফেরালেই লাল-লাল রাঙা আলুর দিকে নজর পরতে বাধ্য! এবার থেকে যখনই এই সবজিটি চোখে পরবে অমনি ব্য়াগ ভর্তি করে কিনে আসবেন। আর বানিয়ে ফলবেন নানা মুখরোচক পদ। কেন এমন পরামর্শ দিচ্ছি, তাই ভাবছেন তো? আসলে একাধিক গবেষণা অনুসারে সপ্তাহে ১-২ দিন নিয়ম করে রাঙা আলু খাওয়া শুরু করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তাই থাকে না। কারণ এই সবজিটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপাদান নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। তাই তো চিকিৎসকেরা বলে সারা সপ্তাহ ঠিক মতো না খেলেও শরীরের কোনও ক্ষতি হবে না, যদি একদিন বা দু দিন রাঙা আলুকে সঙ্গী বানানো যায় তো!

কী এমন উপকারে লাগে এই সবজিটি? গবেষকদের মতে রাঙা আলুর শরীরে উপস্থিত নানা কার্যকরী উপাদান হার্ট থেকে কিডনি, শরীরের প্রতিটি ভাইটাল অর্গ্যানের খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবে আয়ু তো বাড়েই, সেই সঙ্গে শরীরও তরতাজা হয়ে ওঠে। তাহলে আর অপেক্ষা কেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে রাঙা আলু আমাদের শরীরের দেখভাল করে, সে সম্পর্কে...!

১. অ্যাস্থেমার প্রকোপ কমে:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে সপ্তাহে কয়েক দিন রাঙা আলু খাওয়া শুরু করলে ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার প্রক্রিয়া ঠিক মতো হতে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যাস্থেমার প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। তাই যারা এমন ধরনের রোগে ভুগছেন তারা মিষ্টি আলুকে সঙ্গী বানাতে ভুলবেন না যেন!

২. ডায়াবেটিসের মতো রোগ দূরে থাকে:
স্বাদে মিষ্টি হলেও রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এই সবজিটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে একেবারে নিচের দিকে রয়েছে রাঙা আলু। তাই এই সবজিটি খাওয়া মাত্র শরীরের অন্দরে সুগারের মাত্রা তো বাড়েই না, উল্টে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বেড়ে যাওয়ার কারণে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে:
আয়রন হল এমন একটি খনিজ যা শ্বেত এবং লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা বাড়ানোর মধ্যে দিয়ে ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতা বাড়াতে দারুন কাজে আসে। আর এই খনিজটি প্রচুর পরিমাণে আছে রাঙা আলুতে। ফলে সপ্তাহে ১-২ বার এই সবজিটি খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে সংক্রমণের আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

৪. ওজন বৃদ্ধি পায়:
আপনি কি বেজায় রোগা? তাহলে রোজের ডেয়েটে মিষ্টি আলুকে রাখতে ভুলবেন না যেন! কারণ নিয়মিত এই সবজিটি খেলে শরীরে কমপ্লেক্স স্টার্চ, ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বৃদ্ধি পেতে সময় সাগে না।

৫. ব্রেন পাওয়ার বাড়ে:
মানব মস্তিষ্কের অন্দরে থাকা নার্ভ সেলগুলি নিজেদের মধ্যে যত সুন্দরভাবে সিগনাল আদান প্রদান করবে, তত ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে বাড়বে বুদ্ধি, মনোযোগ এবং মনে রাখার ক্ষমতাও। আর কীভাবে এমনটা সম্ভব হবে? এক্ষেত্রে পটাশিয়াম দারুনভাবে কাজে আসতে পারে। আর এই খনিজটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে রাঙা আলুতে। তাই কর্মক্ষেত্রে যদি সফল হতে চান, তাহলে আপনি জানেন আপনাকে কী করতে হবে।

Advertisement

Advertisement

৬. ক্যান্সারের মতো রোগকে প্রতিরোধ করে:
আই সি এম আর-এর প্রকাশ করা রিপোর্ট আনুসারে আগামী ৩ বছরের মধ্যে আমাদের দেশে প্রতি বছর প্রায় ১৭ লাখ মানুষ নতুন করে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হবেন। আর এই সংখ্যাটা বছর বছরে বাড়তেই থাকবে। এমন অবস্থায় সাবধান না হলে কিন্তু বেজায় বিপদ! তাই তো বাজারের থলিতে রাঙা আলুকে স্থায়ী সদস্যপদ দেওয়াটা মনে হয় মাস্ট! কারণ এই সবজিটিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন এ ক্যান্সার রোগকে আটকাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, এই উপাদানগুলি দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

৭. ভিটামিন সি-এর ঘাটতি দূর হয়:
দাঁত এবং হাড়কে শক্তপোক্ত করার পাশাপাশি হজম ক্ষমতার উন্নতিতে এবং একাধিক সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে এই ভিটামিনটির কোনও বিকল্প নেই বললেই চলে। এখানেই শেষ নয়, একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে ব্লাড সেলের ফর্মেশানেও ভিটামিন সি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৮. ভিটামিন বি৬-এ চাহিদা মেটায়:
এই ভিটামিনটি শরীরে ফরস্থিত একাধিক ক্ষতিকর কেমিকেলের প্রভাবকে কমিয়ে দেয়। ফলে একাধিক ডিজেনারেটিভ ডিজিজ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে হার্টের স্বাস্থ্য়েরও উন্নতি ঘটায়। এমনটা হওয়ার কারণে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক এবং একাধিক হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।

৯. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে:
প্রচুর মাত্রায় ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এই সবজিটি খেলে পাচক রসের ক্ষরণ বেড়ে যায়। ফলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে কনস্টিপেশনের মতো সমস্যাও কমতে শুরু করে। তাই হে খাদ্য়রসিক বাঙালি, গ্যাস-অম্বলের সমস্যায় যদি জর্জরিত থাকেন,তাহলে এই সবজিটির সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে সময় নেবেন না যেন!

১০. স্ট্রেসের মাত্রা কমে:
রাঙা আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম। এই খনিজটি আর্টারি এবং হার্টের পেশির কর্মক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্ট্রেস কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রকাশিত একাটি কেস স্টাডি অনুসারে সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় গত এক দশকে স্ট্রেস সম্পর্কিত রোগের প্রকোপ মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পয়েছে। তাই আপনার শরীরকে ছোঁয়ার আগে স্ট্রেসকে আটকে দিন, না হলে কিন্তু বেজায় বিপদ!

১১. হাড়ের রোগকে দূরে রাখে:
রাঙা আলুতে উপস্থিত ভিটামিন ডি, হাড় এবং জয়েন্টকে মজবুত করে। ফলে বুড়ো বয়সে নানাবিধ হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। প্রসঙ্গত, ভিটামিন ডি এনার্জি লেভেল বাড়ানোর পাশাপাশি হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে, নার্ভের কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

সুবহানআল্লাহ 🤲🤍আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা য...
26/07/2021

সুবহানআল্লাহ 🤲🤍
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান।

আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০।

আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।

ছবিটি ঠিক চামড়ার নিচের অংশ। এভাবেই যদি আল্লাহু- আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠাতেন, সুন্দর চামড়ার আবরণ না থাকতো কেমন হতো তখন? কাউকে দেখে মায়া ভালবাসা তৈরি হতো না। থাকতো না হাসি কান্নার এই অভিব্যক্তি।

দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা।

একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোন কম্প্লিকেশন বা জটিলতা।
সুবহানআল্লাহ 🤲🤍

"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।"
(সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)

পৃথিবীর কোন কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত অদ্ভুত সুন্দর!

আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে আল্লাহুর- নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে আল্লাহুর- নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।

আল্লাহুর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ 🤲🤍 আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।

“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?”

(সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)

©

26/07/2021
অবশ্যই আপনি কম খেতে পছন্দ করেন | তবে  প্রায়শই দেখা যায় আপনি অত্যধিক  খাবার গ্রহণ করে ফেলেন | এর কারণে আপনার এসিডিটি,বদ...
26/07/2021

অবশ্যই আপনি কম খেতে পছন্দ করেন | তবে প্রায়শই দেখা যায় আপনি অত্যধিক
খাবার গ্রহণ করে ফেলেন | এর কারণে আপনার এসিডিটি,বদহজম সহ বিভিন্ন
শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।ভয়ের কিছু নেই।

আমাদের "Bangla Health Care Tips (ঘরোয়া স্বাস্থ্য চিকিৎসার সমাধান) " পেজটি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ৯ টি জাদুকরী টিপস যা মেনে চললে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ফলে যে অস্বস্তি ও সমস্যা তৈরী হয় তা থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারেন।

১.খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন ।
২.অল্প ক্ষুধা থাকতেই খাবার খাবেন।এতে করে অল্প আহারেই পরিতৃপ্ত হবেন।
৩.বেশি খাবার খাওয়ার ফলে অস্বস্তি দেখা দিলে ভাল উপকার পাবার জন্য আদা ও
লেবুর রস মিশিয়ে অল্প পরিমানে শরবত বানিয়ে খেয়ে ফেলুন।
৪।হজমের সমস্যা দূর করার জন্য আধা লেবুর রস দিয়ে এক গ্লাস শরবত বানিয়ে খেয়ে ফেলুন এতে করে হজমের সমস্যা ও অস্বস্তি দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
৫. অতিরিক্ত খাওয়ার পর ইসবগুলের ভুসি খেলে পেটের সমস্যা দূর হয়।
৬.বেশি খাওয়ার ফলে বুক জ্বালাপোড়া করলে ১ গ্লাস পানিতে লেবুর রস ও সামান্য লবন মিশিয়ে পান করুন এতে করে অনেক আরাম পাবেন ইনশাআল্লাহ।
৭. বেশি মাংস খাওয়া পরিহার করুন।আর খেয়েই ফেললে বাকি বেলা গুলোতে সবজি,
ফল,সালাদ খেতে পারেন।
৮.কোমল পানীয়ের পরিবর্তে জুস, বোরহানি, টক দই, পুদিনা লাচ্ছি, ডাবের পানি ইত্যাদি খেতে পারেন।
9.বেশি খেয়েই শুয়ে পড়বেন না।কিছুক্ষন হাঁটাহাঁটি করুন।এটি দ্রুত হজম হতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন রাত ৮ টায় স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোন বিষয়ের উপর আপডেট পোষ্ট পেতে আমাদের পেজে লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকুন।

১. দুই চামচ দারুচিনি গুঁড়া ও এক চামচ মধু এক গ্লাস হাল্কা গরম পানির সাথে মিশিয়েসেবন করলে মূত্রথলির জীবাণু ধ্বংস করে।২.দাঁ...
24/07/2021

১. দুই চামচ দারুচিনি গুঁড়া ও এক চামচ মধু এক গ্লাস হাল্কা গরম পানির সাথে মিশিয়ে

সেবন করলে মূত্রথলির জীবাণু ধ্বংস করে।

২.দাঁতের ব্যথা :
দাঁতে ব্যথা হ’লে এক চামচ দারুচিনি গুঁড়া, পাঁচ চামচ মধু

একসাথে মিশিয়ে ব্যথা যুক্ত দাঁতের গোড়ায় ব্যবহার করলে উপশম হয়।

ব্যথা না সারা পর্যন্ত দিনে তিনবার করে ব্যবহার করতে হবে।

৩.ক্লোলেস্টেরল :
দুই চা চামচ মধু ও তিন চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া ১৬

আউন্স পানি মিশিয়ে ক্লোরেস্টেরলের রোগীকে সেবন করালে দুই ঘণ্টার

মধ্যে ক্লোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০ শতাংশ কমিয়ে আনা যায়। দিনে দু’বার

সেবন করলে যে কোন ধরনের ক্লোলেস্টেরলজনিত রোগ উপশম হয়।

৪.ঠান্ডা লাগা :
যারা সাধারণত তীব্র ঠান্ডায় ভোগেন তাদের এক

টেবিল চামচ হাল্কা গরম মধু ও দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে দিনে একবার

করে তিন দিন সেবন করতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় ঠান্ডা, পুরন কাশি উপশম

হয় ও সাইনাস পরিষ্কার করে।

৫.পাকস্থলীর সমস্যা :
দারুচিনি পাউডারের সাথে মধু মিশিয়ে সেবন

করলে পাকস্থলীর ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিকজনিত ব্যথা উপশম হয় এবং

পাকস্থলীর মূল থেকে আলসার ভাল করে। রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম

বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে মধুতে ১৮১টি রাসায়নিক উপাদান পাওয়া গেছে। মধুর গুণ এ থেকেই আঁচ পাওয়া যাবে। এ

প্রাকৃতিক নির্যাসটি কৃত্রিমভাবে তৈরি করা সম্ভব নয়। মধু কখনো পচে না। কারণ, এটি নিজেই একটি পচনরোধক। ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি প্রধান উপাদান মধু। প্রতিদিন এক চামচ মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, নানা রোগের উপসমসহ জীবনীশক্তি বাড়িয়ে দেবে।

সবাইকে ঈদের  শুভেচ্ছা ... যদিও এবারও পুরো মুসলিম বিশ্ব করোনা মহামারীর কারণে ঘরবন্দী ভিন্নরকম ঈদ পেতে যাচ্ছে। তবুও ঈদ মান...
20/07/2021

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ... যদিও এবারও পুরো মুসলিম বিশ্ব করোনা মহামারীর কারণে ঘরবন্দী ভিন্নরকম ঈদ পেতে যাচ্ছে। তবুও ঈদ মানেই আনন্দ,ঈদ মানেই খুশি।

✍️ পেটে কৃমি থাকলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্তি ও মানসিক চাপ, মদ্যপানে কিংবা বিভিন্ন রোগে ডায়াবেটিস, হাইপারথায়রয়েডিজম, এড্রেনা...
20/07/2021

✍️ পেটে কৃমি থাকলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্তি ও মানসিক চাপ, মদ্যপানে কিংবা বিভিন্ন রোগে ডায়াবেটিস, হাইপারথায়রয়েডিজম, এড্রেনাল মেডুলা গ্রন্হির টিউমার ইত্যাদি কারনে বার বার ক্ষুধা লাগতে পারে। তাই ক্ষুধা ভাব কমাতে কিছু প্রাকৃতিক উপায় হলোঃ-

✅বেশি প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খানঃ-

কোন ব্যাক্তির ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক কিছু প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার হলো- চর্বিহীন মাংস, ডিম, মটরশুঁটি, বাদাম, জলপাই তেল ইত্যাদি।

✅প্রতিটি খারারের আগে পানি পান করুনঃ-

খাওয়ার আগে বড় এক গ্লাস পানি পান করলে কোন ব্যাক্তিকে পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্ট করে ও ক্ষুধাভাব কমায়।

✅বেশি উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার খানঃ-

হজমগতি কম হওয়ার উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার সারাদিন পূর্ণ বোধ করায় যেমন কাজুবাদাম, আপেল, ডাল,শস্যদানা, শাকসবজি ইত্যাদি।

✅খাবারের পূর্বে ব্যায়াম করুনঃ-

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে ব্যায়ামের পরে ক্ষুধা লাগতে সহায়ক হরমোন গুলো তাৎক্ষণিকভাবে দমিত করা যায়।

✅ মাইন্ডফুল ইটিংঃ-

এটি এমন একটি কৌশল যা আপনার খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে তাই সময় নিয়ে খাবারের স্বাদ বুঝে খাওয়ার অভ্যাস করুন

✅পর্যাপ্ত ঘুম ও দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন

✅ডার্ক চকলেট খান, কিছু আদা খান

✅ ইয়ারটা মাট চা খান ও মধু খেতে পারেন ..

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের গ্রুপের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ ♥️♥️

Address

Maguradangy, Pangsha, Rajbari
Faridpur

Opening Hours

Monday 06:00 - 21:00
Tuesday 06:00 - 21:00
Wednesday 06:00 - 21:00
Thursday 06:00 - 21:00
Friday 06:00 - 21:00
Saturday 06:00 - 21:30
Sunday 06:00 - 21:00

Telephone

+8801757100726

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AMAZI food for health posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to AMAZI food for health:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram