ভাঙ্গা হিজামা সেন্টার - Bhanga Hijama Center

ভাঙ্গা হিজামা সেন্টার - Bhanga Hijama Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ভাঙ্গা হিজামা সেন্টার - Bhanga Hijama Center, Alternative & holistic health service, Faridpur.

আজ কাউলীবেড়া চোকদার বাড়ির মসজিদ ইমাম সাহেব ও তার বন্ধু হিজামা সুন্নাতি চিকিৎসা নিলেন।হিজামা নিন সু্স্থ থাকুনহিজামা নিতে ...
22/10/2021

আজ কাউলীবেড়া চোকদার বাড়ির মসজিদ ইমাম সাহেব ও তার বন্ধু হিজামা সুন্নাতি চিকিৎসা নিলেন।
হিজামা নিন সু্স্থ থাকুন
হিজামা নিতে যোগাযোগ করুনঃ
01988370653. 🇧🇩
(Imo +whatsapp)

 #বৃহত্তম_ফরিদপুর_জুড়ে_এখন_হিজামা_থেরাপি #ফরিদপুর জেলার ভিতরে যে কোনো থানায় হিজামা নিতে চাইলে আপনার সমস্যার কথা বলে ইনবক...
18/10/2021

#বৃহত্তম_ফরিদপুর_জুড়ে_এখন_হিজামা_থেরাপি
#ফরিদপুর জেলার ভিতরে যে কোনো থানায় হিজামা নিতে চাইলে আপনার সমস্যার কথা বলে ইনবক্স ফরিদপুর হিজামা -Faridpur Hijama
🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍
#আপনার_শরীরের_বিভিন্ন_বাত_ব্যাথা_দুর_করা_ডিটক্সিফিকেশানের_একমাত্র_ন্যচারাল_পদ্ধতি
#হিজামা_cupping_থেরাপি 🤍🤍

হিজামা কি???
হিজামা (hijama) আরবি ‘আল হাজম’ থেকে এসেছে এই শব্দের উৎপত্তি। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। এই প্রক্রিয়ায় সুঁচের মাধ্যমে নেগেটিভ প্রেশার দিয়ে (টেনে/চুষে) নিস্তেজ প্রবাহহীন দূষিত রক্ত (Toxin) বের করে আনা হয়। (সম্পূর্ণ দূষিত না সাথে ভালো রক্ত ও থাকে) এতে শরীরের মাংসপেশীসমূহের রক্তপ্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভেতরের অরগানসমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।

অতি প্রাচীন এ চিকিৎসাপদ্ধতির উৎপত্তি আরবদেশে। হিজামাকে নবীর দেখানো বা বলা চিকিৎসা পদ্ধতি বলা হয়। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে উম্মতকে অবহিত করেছেন। তিনি নিজে এ পদ্ধতির চিকিৎসা ব্যবহার করেছেন এমনকি অন্যকে হিজামা পদ্ধতির চিকিৎসা নিতে উৎসাহিতও করেছেন। হিজামার ব্যবহার রাসূলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবাদের মাঝে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত ছিল।

📖 রাসূল সাঃ বলেছেন,“নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।”[সহীহ মুসলিমঃ২২০৫]
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও ভাইরাস প্রতিরোধে হিজামা সুন্নাহ গ্রহণ করুন! হিজমা শেফা,
হিজামা আমল, হিজামা সুন্নাহ

#রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও, কারন কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে । (আল হাকিম, হাদিস নং-৭৪৮২)

হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। হিজমা শেফা, হিজামা আমল, হিজামা সুন্নাহ„

👉হিজামা/cupping এর মাধ্যমে যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়:

এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।

👉উচ্চরক্তচাপ (High Blood Pressure)
👉ঘুম জনিত সমস্যা (insomnia)
👉যে কোন রকমের চর্মরোগ (Chronic Skin Diseases)
👉জয়েন্টের ব্যথা (Gout Pain)
👉বাতের ব্যথা (Arthritis)
👉হাঁটু ব্যথা (Knee Pain)
👉ঘাড়ে ব্যথা (Neck Pain)
👉কোমড় ব্যথা (Waist Pain)
👉ব্যথায় পায়ের পাতা ফেলতে সমস্যা
👉মাংসপেশীর ব্যথা (muscles spasm)
👉প্যারালাইসিস বা কোন অংগ অবশ হয়ে যাওয়া(Paralysis)
👉ডায়াবেটিস (Diabetes)
👉চুল পড়া (Hair fall)
👉মাইগ্রেনের ব্যথা (Migraine)
👉স্মৃতিহীনতা (Parkinson's disease)
👉থাইরয়েডের সমস্যা (Thyroid Problem)
👉সাইনুসাইটিস (Sinuses problem)
👉ব্রণ (Acne)
👉গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ও যৌন রোগসহ নাম না জানা অনেক রোগ। তাছাড়া দূষিত রক্ত(Toxin) দূর করার জন্য সুস্থ অবস্থায় হিজামা থেরাপি নেয়া যায়।প্রতি ৬ মাস পর পর হিজামা থেরাপি নিলে সুস্থ থাকবেন ইনশা আল্লাহ!!

👉 #হিজামা কাপিং এর উপকারিতাঃ-
(১) শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ/Toxin বের করে নিয়ে আসে,
(২) লিভারকে পরিস্কার করে ,
(৩) শরীরের ব্যথা/ জ্বালাপোড়া হৃাস করে,
(৪) ঘুমের উন্নতি করে
(৫) শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে,
(৬) রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে,
(৭) পায়ের দুর্গন্ধ দূর করে,
(৮) কিডনি পরিষ্কার করে,
(৯) বৃদ্ধ মানুষের বাত/ব্যথা নিপীড়ন করে ,
(১০) ত্বক পরিষ্কার করে।
(১১) যৌন দুর্বলতা দূর করে।
(১২) শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড় এবং ব্যাক পেইন দূর করতে সাহায্য করে।

▶️ হিজামা সকল বয়সী লোকদের জন্য প্রযোজ্য।
বিশেষ করে-

(১) যারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন।
(২) যাদের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা, ঘাড়, হাটু এবং কোমর ব্যথা আছে।
(৩) বৃদ্ধ বাবা-মা; যাদের বাতের ব্যথা আছে ।
(৪) যাদের প্রেসার এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে
(৫) যাদের শারীরিক যন্ত্রনায় ঘুম কম হয়।
(৬) দূর্বল লোকদের জন্য; যারা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যান।
(৭) যারা প্রতিদিন রাস্তায় চলাফেরা করেন এবং যারা ধুলাবালিতে কঠোর পরিশ্রম করেন।
(৮) ধূমপায়ীদের জন্য; যারা সিগারেট এর নিকোটিন শরীর থেকে বের করতে চান।
(৯) যারা শরীরের ভিতরের বিষাক্ত টক্সিন দূর করতে চান।
(১০) যারা শরীরে বিষাক্ত টক্সিন আছে কিনা যাচাই করতে চান।
যারা মেডিসিন খেয়েও কোন উপকার পাচ্ছেন না তারা হিজামা ট্রাই করতে পারেন ইনশাআল্লাহ উপকার পাবেন...

👇👇🔸 #হিজামা_সম্পর্কে_জানত_পড়ুন 👇👇
https://www.facebook.com/102969831309532/posts/240258987580615/

✴️> হিজামা খরচ সাধারণত সমস্যা উপরে নির্ভর করে।
সমস্যা বা রোগ বুঝে আলাদা আলাদা পয়েন্ট আছে।
সেই পয়েন্ট অনুযায়ী হিজামা খরচ হয়ে থাকে।

তবে নরমালি ১৫০০-২০০০ ভিতরে করা যায়
১২০০-১৫০০৳ , ১৫০০-১৮০০৳, ২০০০-২৫০০,
অথবা প্রতি কাপঃ ১২০ টাকা

#ফায়ার_কাপিংঃ এটা এক ধরনের কাপিং, যারা রক্ত বের করতে চান না তাদের জন্য এই থেরাপি।
এই থেরাপির দ্বারা শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ও মাংস পেশী সতেজ হয়, ব্যাথা- বেদনা দূর হয় যা আপনাকে দিবে এক আনন্দদায়ক অনুভূতি।

#হিজামা_মাধ্যমে_যে_সমস্ত_রোগের_চিকিৎসা_করা_হয় #জানতে পড়ুন 👇👇👇👇👇👇
https://www.facebook.com/102969831309532/posts/241933497413164/

#ফেসিয়াল_কাপিং: এটা একধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ, যা ভ্যাকিউয়াম কাপ দ্বারা করা হয়, ফলে চেহারার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায় ও ত্বক মসৃন হয়।

# #হিজামার পুর্বে করনীয় বিষয়সমূহ # #

১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।
৩। পুরুষরা মাথা মুন্ডিয়ে আসলে ভাল।যেহেতু মাথায় হিজামা করলে বিশেষ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়।

# #হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ # #

১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না...

ফরিদপুর জুড়ে হোম সার্ভিস এর ব্যবস্থা রয়েছে।
( হোম সার্ভিসের ব্যাবস্থা রয়েছে)🚎

তাই আর দেরি নয় ব্যাথা থেকে মুক্তির জন্য বেছে নিতে পারেন হিজামা বা কাপিং থেরাপি..
ঠিকানাঃ মোবাইলঃ 01988-370653 ইমু +ওয়াটসআপ
(মহিলাদের জন্য রয়েছে মহিলা থেরাপিস্ট)

হিজামা করছেন চলচ্চিত্রের অভিনেতা ওমরসানি। আপনিও হিজামা নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন ☎️01988370653
19/09/2021

হিজামা করছেন চলচ্চিত্রের অভিনেতা ওমরসানি। আপনিও হিজামা নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন
☎️01988370653

  FOR DETOXIFICATION: #টক্সিন_কি_কিভাবে_বুঝবেন_শরীরে_টক্সিন_বেড়ে_গেছে? #টক্সিন_দূর_করার_উপায়? #টক্সিন_অর্থ_বিষ। মানব দেহ...
25/08/2021

FOR DETOXIFICATION:

#টক্সিন_কি_কিভাবে_বুঝবেন_শরীরে_টক্সিন_বেড়ে_গেছে?

#টক্সিন_দূর_করার_উপায়?

#টক্সিন_অর্থ_বিষ। মানব দেহে যে টক্সিন থাকে সেগুলো আসলে ক্ষতিকারক বা বিষাক্ত কোন পদার্থ ।এগুলো বাইরের পরিবেশ থেকে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে । বিভিন্ন ভাবে মানব দেহে টক্সিন প্রবেশ করতে পারে যেমনঃ

১. খাবারের মাধ্যমে
২. শ্বাস-প্রশ্বাস এর মাধ্যমে বিভিন্ন ভারী ধাতু গ্রহন করলে
৩. ধুমপান বা মদ্যপানের মাধ্যমে
৪. কলকারখানা বা গাড়ির জ্বালানি ধোঁয়ার মাধ্যমে
৫. রেডিয়েশন এর জন্য
৬. কীটনাশক ব্যবহার করা ফলমূল বা শাক সবজি খেলে

নবী কারীম (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
বলেন তোমরা যে সকল জিনিস দ্বারা চিকিৎসা করো তার কোনটির মধ্যে উপকার থাকলে তা রক্তমোক্ষণের মধ্যে আছে। সুনানে ইবনে মাজাহ ৩৪৭৬,

এসব টক্সিক পদার্থ আমাদের শরীরে থাকলে এর বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যার ফলে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়। মানব শরীর থেকে টক্সিন বের করে ফেলার প্রক্রিয়া কে বলে ডিটক্সিফিকেশন।টক্সিক পদার্থ থাকে মুলত রক্তে তাই ডিটক্সিফিকেশন এর অর্থ রক্ত পরিষ্কার করাে রক্ত থেকে দূষিত পদার্থ দূর করার মাধ্যমে এটি করা হয়। কিডনি, অন্ত্র, ফুসফুস, এবং ত্বকের মাধ্যমেও আমাদের শরীর বিষাক্ততা দূর করে।কিন্তু যখন এই অঙ্গ গুলো সঠিক ভাবে কাজ না করে তখন রক্ত থেকে ডিটক্সিফিকেশন হয় না এবং শরীরে এর বিরূপ প্রভাব পরে।

কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে টক্সিন বেড়ে গেছে?

১. কোষ্ঠকাঠিন্য
নিয়মিত মল ত্যাগের ফলে আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন টক্সিন বের হয়। মল ত্যাগ যদি নিয়মিত না হয় তবে বুঝতে হবে শরীরে টক্সিন জমা হচ্ছে।

২. ওজন বেড়ে যাওয়া
কিছুই খাচ্ছেন না অথচ হুহু করে ওজন বেরেই চলছে তাহলে বুঝতে হবে শরীরে টক্সিন আছে।সাধারনত ফাস্টফুড, চিনি যুক্ত খাবার, ক্যানবন্দি খাবার, জাংক ফুড অতিরিক্ত খেলে এক সময় এভাবে ওজন বেড়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটতে পারে ।

৩. অল্পতেই ক্লান্তি
প্রতিদিনের কাজ কর্ম করতেই হাপিয়ে উঠছেন।অফিস থেকে বাসায় ফিরে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে আর উঠতে ইচ্ছা করছে না।তাহলে বুঝবেন টক্সিনের মাত্রা বেড়ে গেছে ।

৪. চর্ম রোগ
শরীরে প্রবেশ করা বিভিন্ন টক্সিন যখন অন্ত্র বা লিভার বের করতে পারে না তখন সেই টক্সিন বের করার দায়িত্ব নেয় ত্বক।আর এর ফলেই ত্বকে দেখা দেয় বিভিন্ন চর্ম রোগ জেমনঃ ফোঁড়া বা র‍্যাশ।

৫. মাথা ব্যাথা
অনেক সময় টক্সিনের জন্য মাথা ব্যাথা অর্থাৎ মাইগ্রেনের সমস্যাও দেখা দিতে পাথা

৬. পেশিতে ব্যাথা
কোন চোট লাগেনি অথচ বিভিন্ন পেশিতে ব্যাথা শরীরে টক্সিন বেড়ে যাওয়ার লক্ষন।

৭. শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া ও প্রচুর ঘাম হওয়া
শরীরে যখন অতিরিক্ত টক্সিন জমে যায় তখন তা রক্তের মাধ্যমে কিডনিতে যায়।কিডনি সেই টক্সিন মিশ্রিত রক্ত পরিশোধন করতে অতিরিক্ত কাজ করে যার ফলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় ও প্রচুর ঘাম হয়।

৮. নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ
প্রসেসড ফুড খাওয়ার ফলে শরীরে অতিরিক্ত শর্করা জমে যায় ফলে তৈরি হয় ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া যা অন্ত্রে তো বটেই বাসা বাধে মুখের ভিতরেও যার কারনে মুখে হয় দুর্গন্ধ ।

৯. অনিদ্রা
আপনার যদি রাতে ঘুম না হয় অর্থাৎ আপনি যদি অনিদ্রায় ভোগেন তাহলে বুঝবেন আপনার শরীরে টক্সিন বেড়ে গেছে ।

১০. পেটে অতিরিক্ত মেদ জমা
শরীরে টক্সিনের মাত্রা বেড়ে গেলে গ্লুকোজের লেভেল ঠিক থাকে না এর সাথে কোলেস্টেরল সঠিক ভাবে কাজে লাগে না ফলে পেটে মেদ জমে যায় ।

প্রাকৃতিক উপায়ে যেভাবে শরীর কে টক্সিন মুক্ত করবেনঃ
প্রথমেই আমরা আপনাকে পরামর্শ দিব হিজামা নেওয়ার জন্য। তাহলে জেনে নেই হিজামা কি।
হিজামা হচ্ছে একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি ,যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতা বিদ্যামান রয়েছে। আর এটি হচ্ছে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর রেখে যাওয়া একটি সুন্নতি চিকিৎসা পদ্ধতি। যদিও এ চিকিৎসা এখনো অনেকের কাছে অপরিচিত কিন্ত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ চিকিৎসার বেশ প্রচলন রয়েছে। বর্তমানে মাশাআল্লাহ আমদের দেশেও এ চিকিৎসার বেশ প্রসার ঘটছে ।

ু_হুরাইরা_রাঃ_থেকে_বর্ণিত_রাসূলুল্লাহ (সা:)বলেছেন-
#জিবরীল_আমাকে_জানিয়েছেন_যে_মানুষ_চিকিৎসার_জন্য_যতসব_উপায়_অবলম্বন_করে_তার_মধ্যে_হিজামাই_হল_সর্ব_উত্তম।
আল-হাকিম, হাদিস নম্বরঃ ৭৪৭০
১. নিয়মিত গ্রীন টি পান করতে পারেন টক্সিন কমানোর জন্য।
২. মাইক্রো ওয়েভ ওভেন ব্যবহার কমিয়ে ফেলা কারন এতে খাবারে টক্সিন প্রবেশ করে।
৩. প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে এতে মুত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে টক্সিন বের হবে।
৪. থালা বাসন ধোয়ার সাবান বা ডিটারজেন্টে টক্সিন আছে কিনা তা জানতে হবে।
৫. নিয়মিত ডিটক্স ওয়াটার পান করতে পারেন এটা শরীর থেকে টক্সিন বের করার হার বাড়ায়।
৬. একই তেলে দুবার রান্না করা যাবে না কারন এতে তেল অক্সিডাইজড হয়ে যায় এবং টক্সিনে রুপান্তরিত হয় ।
৭. বাজারে যেসব এয়ার ফ্রেশনার বা সুগন্ধি মোম পাওয়া যায় এগুলোতে টক্সিন থাকে তাই এসব ব্যবহার না করা ।
৮. কাঁচা শাক সবজি বা ফলমূল ভালো করে ধুয়ে তারপর রান্না করা বা খাওয়া।
যাতে এগুলোতে কোন টক্সিন থাকলে তা বের হয়।
▬▬▬▬▬▬▬
হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।

এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
হিজামার_উপকারিতা:

* হিজামা টিস্যু থেকে বিষ মুক্ত করতে সহায়তা করে।

* লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সক্রিয় করে।

* বড় রক্তনালী পরিষ্কার করে এবং রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় করে।

* লিম্ফ্যাটিক গ্রন্থি ও রক্ত নালী পরিষ্কার করে বিশেষ করে পায়ের পাতার, যাহা পরবর্তীতে সারা দেহে ছড়িয়ে পরে, ইহা দেহে থেকে যাওয়া ঔষধের পরিমাণও দেহ থেকে বের করে দেয়।

* দেহের অভ্যন্তর (রিফ্লেক্স জোন) এর প্রতিক্রিয়ার অবস্থা সক্রিয় ও উদ্দীপ্ত করে, ফলে আক্রান্ত অঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মস্তিস্কের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।

* চিকিৎসার পরে মানবদেহের ত্বক ও পেশীতে অবশিষ্ট ঔষধ ও বিষ দেহ থেকে শুষে নিতে কাপিং থেরাপি উপকারী। এর ফলে রক্ত থেকে ইউরিক এসিড ও জয়েন্ট থেকে ক্রিস্টাল বের করে দেয়া সহজ হয় ফলে গাউট রোগ ভাল হয়।

* দেহের কোন স্থানে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি করতে বা কোন অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন কম হলে তা দূর করতে কাপিং করার দরকার হয়।
দেহের সাধারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ইম্যুনিটি গ্লান্ডস, বিশেষ করে থাইমাস গ্লান্ড যাহা পিঠে ৪র্থ ভার্টিব্রা বরাবর কাপিং করা হয়।

হরমোন নিয়ন্ত্রণের জন্য ঘাড়ের ৭ম সার্ভাইকাল ভার্টিব্রা বরাবর কাপিং করা হয়।

★হিজামা'র বিশেষ কিছু উপকারিতা:★

(১) শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড়, হাটু এবং কোমর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
(২) মাথা ব্যথার জন্য বিশেষ উপকারী।
(৩) শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ/Toxin বের করে নিয়ে আসে,
(৪) শরীরের ব্যথা/ জ্বালাপোড়া হৃাস করে,
(৫) ত্বক পরিষ্কার করে।
(৬) রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে,
(৭) ঘুমের উন্নতি করে
(৮) শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে,
(৯) কিডনি ও লিভারকে পরিস্কার করে ,
(১০) হৃদ রোগের ঝুকি কমায় এবং হার্ট সুস্থ রাখে,
(১১) বৃদ্ধ মানুষের বাত/ব্যথা নিপীড়ন করে ,
(১২) গ্যাস্ট্রিক দূর করে..

বিস্তারিত : 01988370653

অফিস:
Chamber-1
, Dhaka.
Contact- 01988370653

হিজামা সুন্নাহ পয়েন্ট কি এবং কেন সুন্নাহ পয়েন্টে হিজামা করবেন?রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হিজামা করার ...
24/08/2021

হিজামা সুন্নাহ পয়েন্ট কি এবং কেন সুন্নাহ পয়েন্টে হিজামা করবেন?

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হিজামা করার হাদিস গুলো যদি আমরা পর্যালোচনা করতে যাই তাহলে দেখা যাবে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজের শরীরে যে পয়েন্টে হিজামা করেছিলেন তা নিম্নরুপঃ

• ১. ঘাড়ের ৭ নাম্বার হাড়ের স্পাইনের উপর (আল কাহিল )
• ২. ঘাড়ের দুই পাশে, কানের ঠিক পেছনের জায়গাটায়। (আখদায়িন )
• ৩. দুইটা স্ক্যাপুলার বা, সোল্ডার ব্লেডের মাঝের জায়গা
• ৪. মাথায় সবচেয়ে উঁচু জায়গাটায় (ইয়াফুখ)
• ৫. মাথার পেছনের দিকে ঘাড় এবং ভার্টেক্সের মাঝের জায়গা থেকে একটু উপরে (কামাদুয়াহ)
• ৬. দুই ঊরুতে(ওয়ারাক)
• ৭. দুই পায়ের উপরের পাতায়।(যহরুল কদম)

Human Body/মানবদেহের এই area গুলোর গুরুত্ব নিয়ে যদি আমরা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের আলোকে দেখতে যাই তাহলে দেখতে পাবো এই সুন্নাহ পয়েন্টগুলোর মাধ্যমে একাধিক রোগের চিকিৎসা ভালো করা যায়। এবং সত্যি কথা হচ্ছে হিজামা এমন একটা চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে আমরা আসলেই একের অধিক রোগের চিকিৎসা করে থাকি।

‌আমরা যখন হিজামা করে রক্ত এবং রক্তের সাথে রোগসৃষ্টিকারী পদার্থগুলো বের করে আনি, তখন কিন্তু শুধু নির্দিষ্ট কোন একধরণের রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ বের হয় না। বরং, হিজামা পয়েন্টে থাকা যাবতীয় রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ বেরিয়ে আসে। অর্থাৎ, আপনি যদি কোন একটা নির্দিষ্ট রোগের জন্য হিজামা করেন, তাহলে হিজামা সেই রোগের জন্য তো উপকার দেবেই, সাথে সাথে সেই পয়েন্টে যদি অন্য কোন রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ জমতে থাকে সেটাও বের করে দেবে। যদিও রোগ অনুযায়ী নির্দিষ্ট কিছু পয়েন্ট রয়েছে।

*হিজামার খরচ*

★ কনসালটেশন এর মাধ্যেমে রোগের ধরণানুযায়ী রেট নির্ধারণ করা হয়।

★ হিজামা সুন্নাহ প্যাকেজঃ
উলামায়ে হজরত ও ছাত্র দের জন্য স্পেশাল ডিসকাউন্ট।

আমাদের সেন্টারে মহিলাদের জন্য স্পেশাল ব্যবস্হা রয়েছে, রয়েছে আলাদা হিজামা রুম ও মহিলা ডাক্তার।,
বিঃদ্রঃ আসার ১দিন আগে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

মোবাইলঃ

"হিজামা"~ একটি হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ চিকিৎসা হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা কারণ রাসূল(সাঃ) এর জীবণে এই চি...
19/08/2021

"হিজামা"~ একটি হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ চিকিৎসা

হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা কারণ রাসূল(সাঃ) এর জীবণে এই চিকিৎসা করার ঘটনা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণীত আছে।

❝তোমরা যে সকল পদ্ধতিতে চিকিৎসা কর তার মধ্যে সর্বোত্তম হচ্ছে হিজামা। ❞
(সহিহ বুখারী-৫৬৯৭)

❝নিশ্চয় হিজামা চিকিৎসার মধ্যে সকল রোগের শেফা রয়েছে। তোমরা হিজামা পদ্ধতি গ্রহন কর। ❞
(কানযুল উম্মাল-২৮১১২)
..................................................................................

হিজামার উত্তম সময়ঃ

সাধারণত হিজামার জন্য উত্তম সময় হচ্ছে চান্দ্র মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ। আনাস বিন মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ঘাড়ের দুই পাশের শিরায় এবং ঘাড়ের কাছাকাছি পিঠের ফুলা অংশে হিজামা করাতেন। তিনি মাসের সতের, ঊনিশ ও একুশ তারিখে হিজামা করাতেন। ( তিরমিযী হা/২০৫১, ২০৫৩; ছহীহ ইবনু মাজাহ হা/৩৪৮৩ )

উল্লেখ্য যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হিজামা করেছেন মাসের বিভিন্ন সময়ে। যেমন হজ্জের সময়, চান্দ্র মাসের প্রথমে। কারণ, তিনি খারাপ মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হয়েছিলেন.. অতএব বোঝা যায়, প্রয়োজনে যে কোন সময় হিজামা করা যায়..
...................................................................................

যেসব রোগে হিজামা করলে উপকার পাওয়া যায়ঃ

★মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
★রক্তদূষণ
★উচ্চরক্তচাপ
★ঘুমের ব্যাঘাত
★স্মৃতিভ্রষ্টতা
★অস্থি সন্ধির ব্যাথা
★পিঠের ব্যাথা
★হাঁটু ব্যাথা
★দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা
★ঘাড়ে ব্যাথা
★কোমর ব্যাথা
★পায়ে ব্যাথা
★মাংসপেশীর ব্যাথা মাসল পুল
★দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
★হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা, ফ্র‍্যাকচার পেইন
★থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
★সাইনুসাইটিস
★হাঁপানি
★Motion Sickness
★Tonsilitis
★Otitis Media
★হৃদরোগ
★রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
★টনসিলাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, ব্রংকাইটিস
★দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন
★গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার, এসিডিটি
★Esophageal varices
★IBS
★Intoxication (বিষক্রিয়া)
★মুটিয়ে যাওয়া
★দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ
★ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
★ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ,
★ডায়াবেটিক ফুট,
★ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান,
★চুল পড়াসহ অনেক রোগের শেফা হিজামায় পাওয়া যায়..

আসার পূর্বে আপনার এবং আমাদের সুবিধার্থে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে টাইম ফিক্স করে নিবেন।
হিজামা নিতে ইনবক্স এ মেসেজ করুন।

হিজামা নিয়ে কিছু কথা...হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা কারণ রাসূল (সাঃ) এর জীবনে এই চিকিৎসা করার ঘটনা বিভি...
17/08/2021

হিজামা নিয়ে কিছু কথা...
হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা কারণ রাসূল (সাঃ) এর জীবনে এই চিকিৎসা করার ঘটনা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণীত আছে। যারা হিজামার কথা নতুন নতুন শুনে অভিভূত হয়েছেন- নিজে হিজামা করতে শুরু করেছেন, পরিবারের কাছের মানুষদেরকে হিজামার কথা বলছেন, নিয়েও আসছেন হিজামার জন্যে – তাদের প্রত্যেককে আমরা এই হাদিসগুলো মনে করিয়ে দিতে চাই!

❝তোমরা যে সকল পদ্ধতিতে চিকিৎসা কর তার মধ্যে সর্বোত্তম হচ্ছে হিজামা❞ - ( সহিহ বুখারী- ৫৬৯৭ )
❝নিশ্চয় হিজামা চিকিৎসার মধ্যে সকল রোগের শেফা রয়েছে। তোমরা হিজামা পদ্ধতি গ্রহন কর❞ - ( কানযুল উম্মাল - ২৮১১২ )

#হিজামা (CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ শরীরের দীর্ঘ দিনের পুরাতন ব্যাথা যেমনঃ কোমর ব্যাথা,ঘাড়ে ব্যাথা ব্যাক পেইন, হাঁটু ব্যাথা পায়ে ব্যাথা, মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain)। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses) চুল পড়া (Hair fall) মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা, রক্তদূষণ, ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য
নিষ্কাশন, ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ।

হিজামা (কাপিং থেরাপি) করছেন, ঐ লোকটিকে চিনতে পারছেন তো? পাকিস্তানের স্বনামধন্য ক্রিকেটার মুহাম্মাদ শাহীদ আফ্রিদি। তিনি এ...
14/08/2021

হিজামা (কাপিং থেরাপি) করছেন, ঐ লোকটিকে চিনতে পারছেন তো? পাকিস্তানের স্বনামধন্য ক্রিকেটার মুহাম্মাদ শাহীদ আফ্রিদি। তিনি এভাবেই সুন্নতের আমল করছেন।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিজামা। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন, নিজে ব্যবহার করেছেন এবং হিজামা ব্যবহারে উৎসাহিত করেছেন।
হিজামা (আরবি: حجامة‎‎ অর্থ:"শোষণ")‎‏ হল শিঙ্গা লাগানো নামক প্রচলিত চিকিৎসার আরবি নামকরণ। মাথাব্যথা শরীরব্যথাসহ অনেক অসুস্থতা নিরাময়ে এই চিকিৎসা প্রয়োগ করা হয়। হাদিসে এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রশংসা করা হয়েছে।
(১) নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন তোমরা যে সকল জিনিস দ্বারা চিকিৎসা করো তার কোনটির মধ্যে উপকার থাকলে তা রক্তমোক্ষণের মধ্যে আছে।
(২) আবূ কাবশাহ আল-আনমারী বর্ণনা করেন:
নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর মাথার মাঝখানে এবং দু’কাঁধের মাঝ বরাবর রক্তমোক্ষণ করাতেন এবং বলতেন: যে ব্যক্তি নিজ দেহের এ অংশ থেকে রক্তমোক্ষণ করাবে, সে তার কোন রোগের চিকিৎসা না করালেও তার কোন ক্ষতি হবে না।
(৩)ইবনু উমার বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছি: বাসি মুখে রক্তমোক্ষণ করানো উত্তম, তা জ্ঞান বৃদ্ধি করে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং হাফেজের মুখস্থ শক্তি বৃদ্ধি করে।

রাসূল (ﷺ) নিজেও হিজামা করাতেন এবং উৎসাহ দিয়েছেন ও সাহাবায়ে কেরামগণ ও হিজামা করেছেন। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যে “আমি মেরাজের ...
14/08/2021

রাসূল (ﷺ) নিজেও হিজামা করাতেন এবং উৎসাহ দিয়েছেন ও সাহাবায়ে কেরামগণ ও হিজামা করেছেন। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যে “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” (সুনানে তিরমিযী: ২০৫৩)

🔮রাসূল (ﷺ)বলেন, যে "হিজামা গ্রহণকারী কতোই উত্তম লোক! সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে!" (সুনানে তিরমিযী; ২০৫৩)
🔮 রাসূল (ﷺ)বলেন, যে “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে”। (মুসলিম: ২২০৫)

বর্তমানেও হিজামা প্রচলিত রয়েছে এবং অনেকেই এটি গ্রহণ করে থাকেন। হিজামার নানা উপকারিতার কথা প্রমাণিত। শুধু তাই নয়, হিজামার উপকারিতা পেয়ে মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে বিশ্বসেরা অনেক সেলিব্রেটি নিয়মিত হিজামা করান। হিজামা করান বিশ্বসেরা ১০ সেলিব্রেটি লিস্ট ভিডিও দেওয়া রয়েছে।

🌎 বর্তমান বিশ্বে হিজামার নানা উপকারিতার কথা প্রমাণিত। শুধু তাই নয়, হিজামার উপকারিতা পেয়ে মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে বিশ্বসেরা অনেক সেলিব্রেটি নিয়মিত হিজামা করান। কিন্তুু আমরা মুসলিমরা আজ এই সুন্নাহ চিকিৎসা হারিয়ে ফেলেছি। এখনো আরবদেশ গুলোতে এই চিকিৎসা বিদ্যমান আছে। তাই আসুন রাসূল (সাঃ) এর মৃতুপ্রায় সুন্নাহ চিকিৎসা পুনরুজ্জীবিত করি। আসুন আমরা হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহন করে সুন্নাতকে জিন্দাকরি ।

আমরা কেমন মুসলমান। ?

🛎️সুন্নাতি চিকিৎসা "হিজামা" বিধর্মীরা "কাপিং থেরাপি" নামে চিকিৎসা নিয়ে উপকৃত হচ্ছে । ইউরোপীয় হিজামা ফাউন্ডেশনের অধীনে হিজামা থেরাপিস্ট এর মাধ্যমে হিজামা চলছে । বড় বড় তারকারা হিজামা নিচ্ছে । আর আমরা? হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহন করা সুন্নাত জানার পরেও হিজামার প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছিনা । অথবা জানার চেষ্টাও করছি না । অথচ বিধর্মীরা হিজামার উপর রিচার্জ (গবেষনা) করে এ চিকিৎসা পদ্ধতিকে সবার উপরে নিয়েছে ।

আমরা হিজামা চিকিৎসা অনেকে জানি এবং যারা জানি তাদের নিকট গুরুত্বহীন অথচ রাসূল (সাঃ) বলেছেন, "রোগমুক্তি তিনটি জিনিসের মধ্যে নিহিত; হিজামা লাগানো, মধু পান করা এবং আগুন দিয়ে গরম দাগ দেয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে গরম দাগ দিতে নিষেধ করি"।
(সহীহ্ বোখারী; ৫৬৮১)

🤍🖤 প্রতিটি মানুষের জন্য বছরে ৩-৪ বার হিজামা করানো উত্তম। কারণ হিজামা মাধ্যমে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, তাই সুস্থ মানুষ হিজামা করালে, হিজামা কাপিং এর উপকারিতা রয়েছে।
=========================
👉 লিভারকে পরিস্কার করে ,
👉 শরীরের ব্যথা/ জ্বালাপোড়া হৃাস করে,
👉 ঘুমের উন্নতি করে,
👉 শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে,
👉 রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে,
👉 পায়ের দুর্গন্ধ দূর করে,
👉 কিডনি পরিষ্কার করে,
👉 বৃদ্ধ মানুষের বাত/ব্যথা নিপীড়ন করে ,
👉 ত্বক পরিষ্কার করে।
👉 যৌন দুর্বলতা দূর করে।
👉 শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড় এবং ব্যাক পেইন দূর করতে সাহায্য করে।
হিজামা নিন সুস্থ থাকুন।

আসুন আমরা হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহন করে সুন্নাতকে জিন্দাকরি ।

📖 হিজামা সম্পর্কে কয়েকটি হাদিস -

💖হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্নিত, হুজুর (সা.) বলেছেন, "জিবরাঈল (আ) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তন্মধ্যে হিজামাই হলো সর্বোত্তম । (আল-হাকিম : ৭৪৭০)

💖হযরত জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে ।”
(সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫)

💖হযরত আব্দু্ল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্নিত : রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,"হিজামা গ্রহণকারী কতোই উত্তম লোক! সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে!"
(সুনানে তিরমিযী; ২০৫৩)

💖হযরত আনাস (রা) হতে বর্নিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, "গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারন, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে । (আল- হাকিম :৭৪৮২)

হিজামাই ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র নেচারাল পদ্ধতি । এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করা হয় যা শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে ।

হিজামা হচ্ছে এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরীক, মানসিক ও আধ্যাত্নিক সুস্থ্যতা বিদ্যমান রয়েছে ।

হিজামা সঠিকভাবে করা হলে এর কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই ।

*️⃣ #হিজামা (CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
২। রক্তদূষণ
৩। উচ্চরক্তচাপ
৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)
৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease)
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। ব্যাক পেইন
৮। হাঁটু ব্যাথা
৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা
১০। ঘাড়ে ব্যাথা
১১। কোমর ব্যাথা
১২। পায়ে ব্যাথা
১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain)
১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা
১৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
১৭। সাইনোসাইটিস
১৮। হাঁপানি (asthma)
১৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
২০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
২১। টনসিল
২২। দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন
২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন
২৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
২৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses) ২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ।
২৮। ডায়াবেটিস (Diabetes)
২৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান
৩০। চুল পড়া (Hair fall)
৩১। মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)...সহ আরও অনেক রোগ।

🌼 যেহেতু মাথায় হিজামা করার বিশেষ কিছু উপকারিতা আছে এইজন্য সেটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হল।**

💖আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রা: বর্ণনা করেন । রাসুলূল্লাহ (সা.) যখন ইহরাম অবস্থায় তখন একগুঁয়ে মাথাব্যথার জন্য হিজামা ব্যবহার করেন । (বুখারী ৫৭০১)

💖সালমা (রা.) বলেন, যখন কেউ রাসূলুল্লাহ (সা.) এর নিকট এসে মাথাব্যথার কথা বলত, তিনি তাদেরকে হিজামা লাগানোর কথা বলতেন ।
(আবু দাউদ ৩৮৫৮)

কালো যাদু বা কুফরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য **
ইবনুল কাইয়ুম রহ: মন্তব্য করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন যাদু দ্বারা পীড়ীত হন তখন তিনি মাথায় হিজামা করান । এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিক ভাবে করা হয় । (যাদুল মায়াদ ৪/১২৫-১২৬)

🌺 *মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।**

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।

✳️ #হিজামার পূর্বে করনীয় বিষয়সমূহ # #

১। হিজামার পূর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।
৩। পুরুষরা মাথা মুন্ডিয়ে আসলে ভাল । যেহেতু মাথায় হিজামা করলে বিশেষ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়।

✳️ #হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ # #

১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।
🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍

হিজামা একটি ফরগটেন সুন্নাহ। নিশ্চয়ই এর মধ্যে উপকার রয়েছে। হিজামা করুন, একটা সুন্নাহকে রিভাইভ করুন। আমি নিয়মিত হিজামা নিয়ে থাকি।

সুন্নতি এই চিকিৎসা টি শেয়ার করে অন্যকে জানিয়ে দিতে পারেন.. 2️⃣
🔁 You can share with others...

"হিজামা গ্রহণকারী কতোই উত্তম লোক! সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে!"[সুনানে তিরমিযী; ২০৫৩...
12/08/2021

"হিজামা গ্রহণকারী কতোই উত্তম লোক! সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে!"
[সুনানে তিরমিযী; ২০৫৩]

হযরত আনাস (রা:)থেকে বর্ণিত : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
"গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে।”

[আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৮২]

আলহামদুলিল্লাহ.... দ্বিতীয়বারের মতো বারের মত হিজামা করালাম..... 💛হিজামা কাপিং শ্রেষ্ঠ চিকিৎসাঃআনাস ইবনে মালিক রা. থেকে ...
12/08/2021

আলহামদুলিল্লাহ.... দ্বিতীয়বারের মতো বারের মত হিজামা করালাম..... 💛

হিজামা কাপিং শ্রেষ্ঠ চিকিৎসাঃ

আনাস ইবনে মালিক রা. থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেন, “নিশ্চয়ই আপনার প্রাপ্ত প্রতিকারের মধ্যে হিজামা (কাপিং) হলো শ্রেষ্ঠ।” [সহীহ আল বুখারী (৫৩৭১)]
আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেন, “ যদি চমৎকার কোন প্রতিকার থেকে থাকে তবে সেটি হলো হিজামা (কাপিং)। [সহীহ সুনান আবু দাউদ(৩৮৫৭), সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৭৬)]

হিজামা (কাপিং) সম্পর্কে ফেরেশতাদের সুপারিশ
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “ মিরাজের রাত্রিতে সাক্ষাতপ্রাপ্ত সকল ফেরেশতাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মাদ আপনি হিজামা (কাপিং) গ্রহন করবেন। [সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৭৭)]
এক বর্ণনায় আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদ রা. বলেন, ফিরিশতারা বলেছেন “হে মুহাম্মাদ, আপনার উম্মতকে হিজামা (কাপিং) করার আদেশ দিন। ” [সহীহ সুনান তিরমিজি (৩৪৭৯)]

আনাস বিন মালেক রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “আবহাওয়া যখন খুব গরম হয়, তখন হিজামা (কাপিং)থেরাপির সাহায্য নাও, আক্রোশ বা রাগান্বিত অবস্থায় তোমরা রক্ত প্রবাহিত হতে দিও না, ইহা যেন হত্যার শামিল।” [হাকিম বর্ণিত মুসতাদারক এবং ইমাম আয যাহাবী একমত (৪/২১২)]

ধন্যবাদ Al Amin Khan ভাই সুন্দর ভাবে হিজামা করিয়ে দেওয়ার জন্য 💛🖤❤️

হিজামা পত্যেক টা সুস্থ মানুষের জন্য ও ৩ মাস পর পরে হিজামা করা উচিৎ যেনো সে অসুস্থ না হয়।আর যাদের, মাথা ব্যথা, চুল পড়া, চ...
12/08/2021

হিজামা পত্যেক টা সুস্থ মানুষের জন্য ও ৩ মাস পর পরে হিজামা করা উচিৎ যেনো সে অসুস্থ না হয়।

আর যাদের, মাথা ব্যথা, চুল পড়া, চুলকানি, ফোঁড়া, মুখের ব্রণ, কোমর ব্যথা, আমাদের শরীরে দূষিত্ব রক্ত গুলো বের করার দ্বারা নতুন রক্ত হবে যা শরীরের জন্য খুব ই উপকার, শরীরে বিভিন্ন অঙ্গ দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা তাদেন জন্য হিজামা খুব কার্যকারী

Address

Faridpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভাঙ্গা হিজামা সেন্টার - Bhanga Hijama Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share